![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন সাধারণ মানুষ। আমার পেট চলে কাজকর্মের বিনিময়ে। কর্ম ব্যস্ততার কারণে অনেকের মতো আমারও জাতীয় ও আন্তর্জাতিক রাজনীতি সম্পর্কে নিয়মিত জানবার বা খোজখবর রাখবার সময় হয়ে ওঠে না। কিংবা আগ্রহ থাকে না। সবার সব বিষয় জানবার বা সব বিষয় নিয়ে চিন্তাভাবনা করবার কথাও না। আমরা সাধারণ মানুষ, আমরা নিজেদের কাজটা ঠিকঠাকভাবে করবো। পাশাপাশি যতটা সম্ভব আশেপাশের মানুষদের নিয়ে ভাববো। এটাই আমাদের নিত্যনৈমিত্তিক কাজ।
আমাদের 'যারা রাজনীতির সাথে জড়িত আছেন' তারা দেশ ও বিশ্বের রাজনীতির খোজখবর রাখবেন। দেশের রাজনীতি, অর্থনীতি নিয়ে ভাবনাচিন্তা করবেন সংশ্লিষ্ট মানুষজন এবং দেশের বুদ্ধিজীবী মহল। (দেশের ভালোমন্দ নিয়ে ভাবনাচিন্তা করাটাই যাদের একমাত্র পেশা।)
পেপার পত্রিকা বা মিডিয়ার কল্যাণে তাদের চিন্তাভাবনা সম্পর্কে আমি বা আমরা জানবো... সহজে দেশের, বিশ্বের অবস্থা সম্পর্কে ধারণা পাবো। এবং নির্বাচনের সময় নিজের সিদ্ধান্ত জানাবো। - এটাই তো হওয়ার কথা ছিলো। তাহলে আমাকে কেন (আমার কাজের পাশাপাশি) দেশের রাজনীতি অর্থনীতি বিশ্বনীতি নিয়ে ডিটেইলসে ভাবতে হচ্ছে? এটা তো আমার কাজ নয়!
দেশের রাজনীতি, অর্থনীতি বা বিশ্বনীতি নিয়ে ভাবনাচিন্তা যাদের করার কথা সেইসব গুণীজনগন কার হিন্দিচুল ছিড়ছেন?! কেনো আমি বা আমরা তাদের ভাবনাচিন্তায় বিশ্বাস রাখতে পারছিনা?! প্রশ্নটা আমার বা আমাদের পক্ষ থেকে তাঁদেরকে কে করবে?! দেশের সাংবাদিক, গণমাধ্যম? তারা আজকাল কি করছেন? তারা তাদের কাজ করতে পারছে না কেন?
এইসব সমস্যার মূল কোথায়? স্বৈরতন্ত্রে...! স্বৈরতন্ত্র থেকে মুক্তির উপায় কি?!
২. দেশের রাজনীতি, অর্থনীতি, শিক্ষানীতি নিয়ে ভালো ধারণা না থাকলেও আমার পরিবার বা সমাজের রাজনীতি, অর্থনীতি নিয়ে আমার ভালো ধারণা আছে। অর্থাৎ আমার পরিবার কিভাবে চলছে?! পাড়াপড়শিদের পরিবার কিভাবে চলছে?! এসব সম্পর্কে আমার মোটামুটি ধারণা আছে। বলতে পারেন, আমার পরিবার ও সমাজ সম্পর্কে আমি ধারণা রাখবার চেষ্টা করি। আমার মনে হয়- নিজের পরিবার ও সমাজ সম্পর্কে প্রত্যেকেরই মোটামুটি ধারণা থাকা দরকার। পরিবার ও সমাজের জীবননীতি, রাজনীতি, অর্থনীতি সম্পর্কে ধারণা থাকালে দেশের রাজনীতি অর্থনীতি জানবার বা বুঝবার চেষ্টা করলে কিছুটা সহজে বুঝা যায়। এবং নির্বাচনে নিজের সঠিক প্রতিনিধি নির্বাচন করতে সুবিধা হয়।
৩. কিছুদিন ধরে সামুতে নিয়মিত আছি। ব্লগারদের লেখা পড়বার চেষ্টা করছি। এবং নিজেও টুকটাক (যতটুকু বুঝতেছি) লিখছি বা চেষ্টা করছি, যদিও আমি লেখালেখির মানুষ নাই; ভালো পাঠকও নই। আমি আসলে মাঝেমধ্যে গল্প ও কবিতা পড়ি...
দেশ বা বিশ্ব কঠিন সময়ের মধ্যে যাচ্ছে মনে হলে ব্লগের প্রাসঙ্গিক লেখা পড়ে, পেপার পত্রিকা টিভি টকশো ইত্যাদি দেখে পরিস্থিতি বুঝবার চেষ্টা করি। এনিওয়ে
এখন দুঃখের কথা হচ্ছে, সামুতে যিনি দেশ ও বিশ্ব পরিস্থিতি নিয়ে নিয়মিত লিখতেন সামুর নিয়মভঙ্গ করায় তিনি এখন শাস্তিতে আছেন। ফলে আমি ঐ ব্লগারের সমসাময়িক লেখা বা চিন্তাভাবনা মিস করছি। শাস্তিতে ভোগা ঐ ব্লগার, তার ব্লগে বা কমেন্টে প্রায়ই দেশের বঞ্চিত মানুষদের কথা বলতেন। আমি নিজেকে বঞ্চিত মানুষদের একজন মনে করায়, তাঁর চিন্তাভাবনা বা লেখা আমার ভালো লাগতো।
ব্যান হওয়া ব্লগারের ব্যান প্রসঙ্গে এডমিনের সাম্প্রতিক ও পূর্বের প্রাসঙ্গিক বক্তব্য পড়ে যতটা বুঝতে পেরেছি- 'অপ্রাসঙ্গিক বা আক্রমণাত্মক মন্তব্য করায় ঐ ব্লগারকে শাস্তির আওতায় নেওয়া হয়েছে বা প্রথমপাতায় পাথায় লেখার ও কমেন্ট করার অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছে। '
এই প্রসঙ্গে ব্লগ টিম বা এডমিনের সমীপে আমার কিছু জিজ্ঞাসা আছে। "আমি বা অন্যকেউ যদি কোনো সহ ব্লগারের ব্লগপোস্টে অপ্রাসঙ্গিক করি; তাহলে কি আমার বা অভিযুক্ত ব্লগারে প্রথমপাতায় লেখালেখির অধিকার কেড়ে নেওয়া হবে? নাকি শাস্তি নির্ভর করে নির্দিষ্ট ব্লগার সম্পর্কে এডমিনের পূর্ব অভিজ্ঞতা বা সিদ্ধান্তের উপর?
( পরিস্কার করা ভালো, ব্লগে অপ্রাসঙ্গিক, আক্রমণাত্মক মন্তব্য অন্যান্য অনেকের মতো আমিও অপছন্দ করি। অপ্রাসঙ্গিক, আক্রমণাত্মক মন্তব্য মোটেও কাম্য নয়।)
''কমেন্ট বক্সে অপ্রাসঙ্গিক মন্তব্য করা অপরাধে, নিজের ব্লগবাড়িতে বা প্রথমপাতায় লেখালেখির অধিকার কেড়ে নেওয়াটা কি অপরাধের চাইতেও বড় শান্তি নয়?"
কারো পোস্টে অপ্রাসঙ্গিক মন্তব্য করলে, ' সহ ব্লগারদের ব্লগে অভিযুক্ত ব্লগারের কমেন্টের অধিকার কেড়ে নেওয়াটাকেই আমি যথাযথ শাস্তি মনে করি।
ছবিঃ সামহোয়্যারইনব্লগ থেকে
১২ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:৫৪
ককচক বলেছেন: আপনার বক্তব্য আপনি নিশ্চয়ই রাখতে পারেন। আপত্তিকর মনে হলে আমি নিজেই মুছে দেবো; যেহেতু আমাকে সেই ক্ষমতা আমাকে দেওয়া হয়েছে।
২| ১২ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:৪৯
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
১, ২ ও ৩ মাঝামাঝি পর্যন্ত হচ্ছে অবতারণা পর্ব, শেষ টুকু মূল প্রসঙ্গ।
আপনার শিরনাম ও পোস্ট পড়া শুরু করেই আমি শেষটুকু আন্দাজ করতে পেরেছিলাম।
যাইহোক, অন্যদের মন্তব্য দেখার ইচ্ছে রইলো।
১৩ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ৩:৪৬
ককচক বলেছেন: আমি এই প্রসংগে মডু বা দায়িত্বশীল ব্যক্তি ছাড়া অন্যকারো মতামত আশাও করছি না। ৩ নং পয়েন্ট বা লেখাটাও আমার সমসাময়িক ভাবনার অংশ- মডু এসম্পর্কে কিছু বললে আমি ও আমার মতো যারা জানেন না বুঝেন না তারা কিছুটা ধারণা পাবেন।
ধন্যবাদ আপনাকে
৩| ১৩ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:১৪
জটিল ভাই বলেছেন: আন্ডারলাইনকৃত অংশটুকু কি সত্যিই আপনার মনের কথা?????
১৩ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:২৯
ককচক বলেছেন: আপনার সন্দেহ হচ্ছে? জটিল ভাই
আন্ডারলাইনকৃত অংশের নিচে আমি পরিস্কার বলেছি, সহব্লগার বা ব্লগারদের পোস্টে অপ্রাসঙ্গিক ও আক্রমণাত্মক মন্তব্যের শাস্তি হিসেবে 'কমেন্ট করার অধিকার কেড়ে নেওয়া উপযুক্ত শাস্তি'
তবুও আপনার কোনপ্রকার সন্দেহ হলে, সেটা আমার জন্য দুঃখজনক!
১৩ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ৩:৪৭
ককচক বলেছেন: জটিল ভাই, টাইপো ছিলো। আমি খেয়াল করি।
ধন্যবাদ
৪| ১৩ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:১৯
কামাল৮০ বলেছেন: আমার মনে হয় না চাঁদগাজীর মতো ব্যান হয়েছেন। কয়েক দিন পর সব ঠিক হয়ে যাবে।
১৩ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:৩৪
ককচক বলেছেন: চাঁদগাজীর মতো ব্যান হলে এডমিন নিশ্চয়ই বলতেন।
আমার পয়েন্ট হচ্ছে, আপত্তিকর কমেন্ট করলে কি 'প্রথম পাথায় লেখা প্রকাশের অধিকার কেড়ে নেওয়া হবে?' এটা আপত্তিকর কমেন্ট করার শাস্তি?
বা
আপত্তিকর কমেন্ট করার অপরাধে কার শাস্তি কি হবে, সেটা এডমিনের বিচার-বিবেচনার উপর নির্ভর করবে?
৫| ১৩ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ১:০৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: এই ধরনের পোস্টে সাধারনত ব্লগ টিম খুব একটা রেসপন্স করে না। এই ধরনের জিজ্ঞাসা সহ যে কোন সাধারন জিজ্ঞাসায় আমরা মেইল করাকে বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকি। আপনার নিবন্ধিত ব্লগ নিকটি আমাদের পর্যবেক্ষনে নতুন মনে হওয়াতে তাই একটি ব্যাখ্যা প্রদান করছি।
সামহোয়্যারইন ব্লগ এমন একটি কমিউনিটি ব্লগ যা সাধারন মানুষের মত প্রকাশের একটি স্বাধীন মঞ্চ। এখানে বিভিন্ন ধারার মানুষ তাদের চিন্তা, মতামত ও সৃজনশীলতা বিনিময় করতে পারবে। সামহোয়্যারইন ব্লগ হাতে গনা অল্প কয়েকটি ব্লগের মধ্যে একটি যারা মন্তব্য বা পোস্টকে সরাসরি প্রকাশের অনুমুতি প্রদান করে। পাশপাশি, বাংলাদেশে ফ্রিডম অফ স্পিচ এর ধারনা এবং তা প্রতিষ্ঠা করতে সামহোয়্যারইন ব্লগ একটি দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়েছে।
আমাদের সমাজ ব্যবস্থায় কিছু মানুষ আছেন যারা সব সময় যে কোন সুবিধার অপব্যবহার করেন। এই ধরনের মানুষরা আমাদের সমাজেরই একটি অংশ যাদেরকে অস্তিত্বকে আপনি অস্বীকার করতে পারবেন না। একটা সময় আমরা লক্ষ্য করলাম, কিছু মানুষ যখন এই স্বাধীন কথা বলার মাধ্যমটিকে অপব্যবহার করছে, ঠিক তখনই আমরা মত প্রকাশের স্বাধীনতা নামক বিশাল এবং গভীর ব্যাপারটিতে কিছুটা নিয়ন্ত্রন আরোপ করি। ফলে সামহোয়্যারইন ব্লগে একজন ব্লগার হিসাবে আপনার মত প্রকাশ করতে হলে আমাদের প্রদত্ত কিছু সুনির্দিষ্ট নীতিমালা আপনাকে মেনে চলতে হবে। যারা এই সকল নীতিমালা লঙ্ঘন করবেন, আমরা তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহন করব। আমরা সকল স্বাধীন মত প্রকাশকে আমরা সমর্থন করি, যতক্ষণ না তা রাষ্টীয় আইন বা অন্যের ব্যাক্তি স্বাধীনতা লঙ্ঘন করে।
ব্লগের নিয়মভঙ্গের জন্য কোন ব্লগারকে ব্যান করা হলে তিনি তার নিজস্ব ব্লগ পাতায় একটি নোটিশ পাবেন, যেখানে নিয়মভঙ্গের সুনির্দিষ্ট ধারার উল্লেখ থাকে। আমরা আশা করি, যে কোন পোস্টের মন্তব্য সেই পোস্টের লেখক নিজস্ব দায়িত্বেই নিয়ন্ত্রন করবেন। কর্তৃপক্ষ কোন সুনির্দিষ্ট অভিযোগ না পাওয়া পর্যন্ত কোন পদক্ষেপ নিবেনা। আমরা আশা করবো ব্লগার নিজ দায়িত্বেই আপত্তিকর মন্তব্য মুছে ফেলবেন এবং প্রয়োজনে মন্তব্যকারীকে ব্লক করবেন। তবে, কোন ব্লগের মন্তব্যে যদি আপত্তিকর বা কুরুচিপূর্ন বা অশ্লীল গালি সম্বলিত কোন উপাদান থাকে তাহলে ব্লগ টিম তা লেখকের অনুমুতি ছাড়াই মুছে দিতে পারে। এছাড়া ব্লগ টিম যে কোন ব্লগ সংক্রান্ত অনিয়মের ক্ষেত্রে নীতিমালার আলোকে সিদ্ধান্ত গ্রহন করে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে চেষ্টা করা হয় নীতিমালা অনুসারে সর্বোচ্চ কম শাস্তির মাধ্যমে ব্যাপারটিকে নিয়ন্ত্রন করতে।
মডারেশনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ন কাজ হলো - একজন ভালো ব্লগারকে চিহ্নিত করা, তাকে সমর্থন দেয়া, তাকে সকলের সামনে পরিচিত করা। তার ছোট খাটো ভুল ত্রুটি বা ব্লগ সংক্রান্ত সমস্যা বা ক্যাচাল থেকে বের করে এনে ভালো ভালো লেখা প্রকাশে সহায়তা করা। আমাদের অনেক ব্লগারকে মডারেশন থেকে সমর্থন করার কারনে আজকে তাদের মধ্যে অনেকেই নিজ নিজ যোগ্যতায় বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠিত লেখকদের তালিকা আছেন। এটা আমাদের জন্য গর্বের বিষয়।
মডারেশনের আরেকটি কাজ- ব্লগারদের জন্য ক্ষতিকর ব্লগারকে চিহ্নিত করা, তাকে পর্যবেক্ষন করা এবং প্রয়োজনীয় সংশোধনে বাধ্য করে তাঁকে ব্লগের উপযোগী করে তোলা। যারা ব্যর্থ হন, তাঁরা ব্লগ থেকে খুব দ্রুতই হারিয়ে যান।
আপনি যে ব্লগারের কথা বলছেন - তাঁর ব্লগ জীবনে অনেকগুলো আইডি ছিলো, যা কোন ব্লগেই টিকতে পারে নি তার চুড়ান্ত অসৌজন্যমূলক আচরনের জন্য। এই ব্লগেই তাঁর অনেক আইডি ব্যান হয়েছে। সর্বশেষ যে আইডি দিয়ে তিনি ব্লগে বিখ্যাত হয়েছে তার সেই আইডির নাম ছিলো 'চাঁদগাজী'। আর তাঁর এই নামে পরিচিত পাওয়ার পেছনে মূল কারন হচ্ছে আমি।
এই তথ্যটি ইতিপুর্বে আমি কোথাও প্রকাশ্যে স্বীকার করিনি কিন্তু আজকে আমি এই ব্যাপারে আমার দায় স্বীকার করছি।
আমি ব্যক্তিগতভাবে ব্লগ টিমের অন্যান্য সদস্যের সাথে তর্ক করে এই ব্লগারকে 'চাঁদগাজী' নামে ব্লগিং করতে সুযোগ দিয়েছিলাম। প্রধান কারন - আমি দেখতে চেয়েছি যে ভদ্রলোক এত ডেডিকেশন দিয়ে ব্লগে লেখার চেষ্টা করছেন কিন্তু আজেবাজে মন্তব্যের কারনে তিনি বার বার ব্যান হচ্ছেন - আমি তাঁকে কোনভাবে সংশোধন করতে পারি কি না। পাশাপাশি, তিনি একজন মুক্তিযোদ্ধা - যদিও ব্লগের অনেকেই বিশ্বাস করেন না যে তিনি আদৌ কোন মুক্তিযোদ্ধা, তবে আমি তাঁকে ব্যক্তিগতভাবে মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে সম্মান করেছি এবং করি। কারন সামহোয়্যারইন ব্লগ নীতিগতভাবে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তিদের সম্মান করে এবং সকল প্রকার ধর্মান্ধ, রাজাকার ইত্যাদি সমগোত্রীর শ্রেনীর প্রতি চুড়ান্ত অশ্রদ্ধা এবং ঘৃণা প্রকাশ করে।
কিন্তু দুঃখজনকভাবে, তিনি অসৌজন্যমূলক আচরন বন্ধ করেন নি, মন্তব্যে সমালোচনার নামে কুরুচিপূর্ন এবং ব্যক্তিআক্রমনও তিনি বন্ধ করেন নি। আমরা বিভিন্ন সময়ে তাঁকে সেফ ব্লগার থেকে জেনারেল, ফ্রন্ট পেইজ ব্যান, কমেন্ট ব্যান এবং নির্দিষ্ট সময়ের জন্য সাময়িক ব্যান করেও দেখেছি - তাঁর কোন অবস্থার পরিবর্তন হয় নি। তিনি চুড়ান্ত অসভ্য ভাষায় অনেক সম্মানিত ব্লগারদেরকে কটু মন্তব্য করেছেন। যদি এদের মধ্যে সত্যিকারের কেউ বাজে ব্লগার হতেন তাহলে মনকে শান্তনা দিতাম, দুই একজনের জন্য তিনি ঢালাও ভাবে সবার সাথে এই ধরনের অন্যায় আচরন করেছেন। ফলে আমরা দীর্ঘ ছয় বছর প্রচেষ্টার পর তাঁকে চুড়ান্তভাবে বন্ধ করে দিতে বাধ্য হই। আমি ব্যক্তিগতভাবে এই বিষয়ে প্রচন্ড অপমানের মুখোমুখি হয়েছিলাম।
এর পর তিনি অন্য ব্লগ নামে ফিরে আসেন। আমরা চেয়েছি, তিনি নিজের ভুল বুঝে অন্যায় আচরন থেকে বের হয়ে স্বাভাবিক আচরন করুন। তাই আমরা তাঁকে আবারও সুযোগ দিয়েছিলাম অন্য নিকে ব্লগিং করতে। তাঁকে সর্তক করেছিলাম, বলেছিলাম সাবধানে ব্লগিং করতে, এটাই তার শেষ নিক। কিন্তু তিনি আমাদের আচরনকে ভুল চিহ্নিত করে নিজের আচরনকে সঠিক দাবি করে বসে আছেন এবং ঘুরে ফিরে তার আগের ব্লগিং স্টাইলে চলে গেছেন।
সবচেয়ে বিরক্তিকর ব্যাপার হলো - তার অন্যায় আচরনকে চোখ বন্ধ করে সমর্থন যুগিয়েছে কিছু ব্লগার। যারা নিজেদেরকে হাস্যকর করার পাশাপাশি চুড়ান্ত ব্যক্তিত্বহীনে পরিনত করেছেন। কি দুর্ভাগ্য!
আমি ব্যক্তিগতভাবে ব্লগার চাঁদগাজীকে পছন্দ করতার তার সুক্ষ রসবোধের কারনে। তাই তার ভালো চাইতাম। কিন্তু যারা তাঁর কথিত ফ্যান আছে বা সমর্থক গোষ্ঠি আছেন তারা কেউই তার ভুল আচরন সংশোধনের পক্ষে কোন কাজ করে নি। শুধু পিছনে হাত তালি দিয়ে বলেছে - আপনি এগিয়ে যান! আমরা আছি। ব্লগের সবাই ক্লাসলেস, মন্দ ইতর ইত্যাদি।
আমরা যখন লক্ষ করলাম ব্লগার চাঁদগাজীর আচরন বদলানো সম্ভব না। সবচেয়ে বড় কথা তিনি তার উদ্ধ্যত আচরন নিয়ে প্রতিনিয়ত ব্লগ টিমকে ছোট করেছেন, অপমান করেছেন। আমাদের বিনয়ের বিষয়টি তিনি বুঝতে চান নি। সবচেয়ে বড় কথা, তিনি যে স্টাইলে ব্লগিং করতে চান, সেটা সামহোয়্যারইন ব্লগ সমর্থন করে না - তখনই আমরা চাঁদগাজীকে চুড়ান্তভাবে বন্ধ করে দিয়েছি এবং বর্তমানে ব্লগার সোনাগাজীও অনির্দিষ্টকালের জন্য কমেন্ট, ফ্রন্টপেইজ এবং পোস্ট ব্যান আছেন।
আমরা ইতিপূর্বে তাঁকে বলেছিলাম, সর্তক হয়ে ব্লগিং করতে, কারন এটাই তার শেষ সুযোগ, এরপর তিনি আইপি সহ ব্যান হবেন এবং অন্য কোন নিক যদি কখনও তার ব্লগ বলে প্রতীয়মান হয় তাহলে বিনা নোটিসে তা বন্ধ করে দেয়া হবে।
আপনি বা অন্য কেউ যদি কখনও ব্লগার সোনাগাজীর মত আচরন করেন ( আমরা এত দীর্ঘ সুযোগ যদিও কাউকে দিবো না) তখনও আপনার পোস্ট প্রকাশ অনির্দিষ্ট কালের জন্য বন্ধ করে দেয়া হবে বা সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে নীতিমালার আওতায় আনা হবে।
সামহোয়্যারইন ব্লগারদের মধ্যে একটি জিনিস প্রচলিত আছে - সামু কর্তৃপক্ষ চাইলে এক মুহুর্তে কাউকে ব্লগ সেলিব্রেটি বানাতে পারে আবার কাউকে চাইলে শূন্যে পরিনত করতে পারে। একজন ব্লগার হিসাবে আমি এই তত্ব বিশ্বাস করি।
আশা করি আপনার পোস্টের মাধ্যমে এই সংক্রান্ত সকল আলোচনা শেষ হবে। এর পরে ব্লগার চাঁদগাজী বা সোনাগাজী সংক্রান্ত কোন পোস্ট আসলে তা ২ এর গ ধারা অনুসারে তা সরিয়ে দেয়া হবে। ব্লগে আলোচনা বা ক্যাচাল করার মত আরো অনেক গুরুত্বপূর্ন বিষয় আছে।
১৩ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ১:৪৫
ককচক বলেছেন: আমার পোস্ট পড়ে, বিস্তারিত পরিস্কার করে বলার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা। ব্লগটিম বা এডমিনের কর্মপদ্ধতি সম্পর্কে আমি ধারণা পেয়েছি।
'আমার বা কোনো ব্লগারের নিয়মভঙ্গার শাস্তি কতটা হবে' সেটা নির্ভর করবে আমার বা সেই ব্লগারের উপর।
শুভকামনা
৬| ১৩ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ১:২৪
অপু তানভীর বলেছেন: ব্লগ এডমিনদের হাতে ব্লগারদের নীতিমালার আওতায় আনার উপায় কয়টি আছে বলুন !
১. কাউকে স্বাভাবিক ব্লগিং করতে না দেওয়া । এই স্বাভাবিক ব্লগিংয়ের ভেতরে আছে কমেন্ট অপশন বন্ধ, পোস্ট অপশন বন্ধ ।
২. নিককে ব্যান করা ।
এছাড়া আর কি কোন উপায় আছে ? স্বাভাবিক ভাবেই এই অপশন গুলোই নেওয়া হবে ।
এখন নীতিমালার আওয়াতায় আনার ক্ষেত্রে এডমিনের বিচার বিবেচনাই শেষ কথা । কিন্তু তার মানে কিন্তু এই না এডমিন যাকে ইচ্ছে যেমন ইচ্ছে তাই নীতিমালা গ্রহন করেন । আপনি কতদিন ব্লগে নিয়মিত আছেন আমি জানি না । আমি অনেক দিন ধরে এই ব্লগে আছি তাই এডমিনদের কার্যক্রম সম্পর্কে আমার একটা ধারনা আছে । একটা কথা কেবল আপনাকে বলি যে সামু ব্লগ এডমিন ব্লগারদের সর্বোচ্চ ছাড় দিয়ে এসেছেন । এবং এখনও আসছেন । স্বয়ং মডারেটর একবার বলেছিলেন যে যদি ব্লগ টিম কোন ব্লগারকে ছাড় না দিয়ে স্ট্রিক্টলি নিয়মের পালন করে তাহলে সামুতে ব্লগাররা ব্লগিং করতে পারবে না । এবং কথাটা আসলেই সত্য । সুতরাং যখন দেখবেন কাউকে ব্লগ টিম নীতিমালার আওয়াতে এনেছেন তখন অন্তত এটা মনে করবেন যে তাকে সর্বোচ্চ ছাড় দেওয়ার পরেই তা আনা হয়েছে । হুট করে করা হয় নি ।
এবার আসি নীতিমালার পরিমানটা কেমন হবে সেটা নিয়ে । ধরুন আমি আপনার কোন পোস্টে একটা বাজে মন্তব্য করলাম । মডারেটর সেটা দেখলো । এমন হওয়ার সম্ভবনা খুব বেশি যে মডারেটর কেবল আমার মন্তব্যটা মুছে দিবেন । আর কোন ব্যবস্থা গ্রহন করবেন না । কারণ এটা আমার প্রথমবার ছিল । এই ভাবে বেশ কয়েকবার যদি আমি এমন করি তাহলে আমাকে হয়তো কমেন্ট ব্যান করা হবে কয়েক দিনের জন্য, অল্প কয়েক দিনের জন্যই । এরপর আমি যদি আবারও একই কাজ করি তাহলে আবারও আমাকে নীতিমালার আওয়াতাতে আনা হবে তবে এইবার সেটার পরিমানটা আগের থেকে বেশি হবে । এভাবে আমি পরবর্তিতে যতবার নীতিমালা ভাঙ্গবো ততবার আমার আটকের পরিমানটা বাড়বে । আশা করি বুঝতে পারছেন ?
আমি আগেই বলেছি ব্লগ টিম ব্লগারদের সর্বোচ্চ ছাড় দিয়ে থাকেন । আমি এখন যতবার এই নীতিমালা ভাঙ্গবো তত ছাড় পাওয়ার অপশনটা কমে আসবে । প্রোশেসটা নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন ?
আবার ধরুন আমি ব্লগের নিয়ম ৪০ বার ভেঙ্গেছি । আপনি ব্লগের নিয়ম ভেঙ্গেছেন একবার । এখন আমরা দুজন কারো পোস্টে একই ধরনের বাজে মন্তব্য করলাম। এই ক্ষেত্রে আপনার আর আমার নীতিমালার আওতায় আনার পরিমানটা সমান হবে না । কেন হবে না সেটা নিশ্চয়ই আলাদা ভাবে বলে দিতে হবে না ।
দয়া করে আমার এই বক্তব্যকে কোন ভাবে ব্লগ টিমের বক্তব্য হিসাবে ধরে নিবেন না । উপরের কথা গুলো অনেক দিন ব্লগে থাকার দরুন আমি কেবল নিজের অভিজ্ঞতার আলোকে বললাম ।
১৩ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ১:৫৪
ককচক বলেছেন: এবার আসি নীতিমালার পরিমানটা কেমন হবে সেটা নিয়ে । ধরুন আমি আপনার কোন পোস্টে একটা বাজে মন্তব্য করলাম । মডারেটর সেটা দেখলো । এমন হওয়ার সম্ভবনা খুব বেশি যে মডারেটর কেবল আমার মন্তব্যটা মুছে দিবেন । আর কোন ব্যবস্থা গ্রহন করবেন না । কারণ এটা আমার প্রথমবার ছিল । এই ভাবে বেশ কয়েকবার যদি আমি এমন করি তাহলে আমাকে হয়তো কমেন্ট ব্যান করা হবে কয়েক দিনের জন্য, অল্প কয়েক দিনের জন্যই । এরপর আমি যদি আবারও একই কাজ করি তাহলে আবারও আমাকে নীতিমালার আওয়াতাতে আনা হবে তবে এইবার সেটার পরিমানটা আগের থেকে বেশি হবে । এভাবে আমি পরবর্তিতে যতবার নীতিমালা ভাঙ্গবো ততবার আমার আটকের পরিমানটা বাড়বে । আশা করি বুঝতে পারছেন ?
আমি আগেই বলেছি ব্লগ টিম ব্লগারদের সর্বোচ্চ ছাড় দিয়ে থাকেন । আমি এখন যতবার এই নীতিমালা ভাঙ্গবো তত ছাড় পাওয়ার অপশনটা কমে আসবে । প্রোশেসটা নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন ?
আবার ধরুন আমি ব্লগের নিয়ম ৪০ বার ভেঙ্গেছি । আপনি ব্লগের নিয়ম ভেঙ্গেছেন একবার । এখন আমরা দুজন কারো পোস্টে একই ধরনের বাজে মন্তব্য করলাম। এই ক্ষেত্রে আপনার আর আমার নীতিমালার আওতায় আনার পরিমানটা সমান হবে না । কেন হবে না সেটা নিশ্চয়ই আলাদা ভাবে বলে দিতে হবে না ।
বুজেছি, @অপু তানভীর, ভাই। ভেঙ্গে বুঝিয়ে বলার জন্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা। ব্লগের নিয়মনীতি মেনে ব্লগিং করা উচিত। আশাকরি, ব্লগের সবাই পরস্পরের মতামতের প্রতি সম্মান রেখে ব্লগিং করবেন। শুভকামনা
৭| ১৩ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ২:৪৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কাল্পনিক_ভালোবাসা ভাইয়ের বক্তব্যের পর আর কিছু বলার থাকে না। তবু, বিনয়ের সাথে নিজের একটু মতামত দিই।
আমার চাচা একজন মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বুকে ধারণ করে বড়ো হয়েছি, এখনো মুক্তিযুদ্ধই আমার সবচাইতে বড়ো অনুপ্রেরণা। যেদিন জানতে পারলাম শ্রদ্ধেয় চাঁদগাজী ভাই একজন মুক্তিযোদ্ধা, সেদিন থেকে তাঁর প্রতি আমার সম্মান বহুগুণ বেড়ে গেল।
কিন্তু তিনি নিজের সম্মান ধরে রাখতে পারলেন না। আমি ২৪/৭ সময়ের ব্লগার, যদিও অসুস্থার কারণে মাঝে মাঝে বিরত থাকি। তার শুরুর দিকে পোস্ট ও কমেন্ট দেখলে তাকে খুব ভদ্র, বিনয়ী ও মার্জিত রুচির একজন ব্লগার মনে হয়। অন্যান্যদের পোস্টে তার কমেন্টগুলোও ছিল সুন্দর ও নির্মল। কিন্তু, যদ্দূর মনে পড়ে, ২০১৯-র মাঝামাঝি থেকে থেকে তিনি হঠাৎ উদ্ধত ও অহঙ্কারী হয়ে উঠতে থাকেন। এর কারণ হিসাবে আমার রিডিং হলো, হঠাৎ কিছু ব্লগার তাকে প্রোমোট করা শুরু করলেন, তাকে প্রশংসা করে পোস্ট দেয়া শুরু করলেন, এমনকি তার কমেন্টের স্ক্রিনশট পর্যন্ত শেয়ার করে প্রশংসা করতে থাকেন। এটা তাকে অহংকারী ও উদ্ধত করে তুলতে থাকে। এ হলো আমার ব্যক্তিগত মতামত, যদিও কা_ভা ভাইয়ের কমেন্ট থেকে আমার কাছে মনে হলো, বাই নেচারই তিনি উদ্ধত ও অসৌজন্য আচরণের বৈশিষ্ট্যধারী, যার ফলে কোনো ব্লগেই টিকতে পারেন না।
আমার আরো পর্যবেক্ষণ হলো, তিনি অনেক ভুল ধারণা নিজের মধ্যে পোষণ করেন এবং সেগুলো প্রচারও করেন এবং নিজের ভুল ধারণাকে ডিফেন্ড করার জন্য তিনি সর্বত্র প্রচার করে বেড়ান, ব্লগাররা ভুল ধারণা প্রচার করেন। আমার এটাও মনে হয়েছে, তিনি ব্লগিং কী জিনিস, কীভাবে করতে হয়, সেটাও শেখেন নি, যার ফলে কোথাও তিনি টিকতে পারেন না। আর এক্ষেত্রেও তিনি নিজেকে ডিফেন্ড করার জন্য অন্য ব্লগারদের অপব্লগার বলে আখ্যায়িত করে থাকেন। অফেন্স ইজ দ্য বেস্ট ডিফেন্স - তিনি সর্বদা এই পলিসিটা অ্যাপ্লাই করে থাকেন।
তিনি ব্যক্তি আক্রমণ ও সমালোচনার মধ্যে পার্থক্যটাই বুঝতে পারেন বলে মনে হয় না। কোনো লেখা ভালো না লাগলে এড়িয়ে যান, কিংবা কীভাবে লিখলে বা আরো কী কী এলিমেন্ট যোগ করা হলে লেখাটা ভালো লাগতো বা বস্তুনিষ্ঠ হতো, তা বলুন। হুট করে 'আপনার মাথায় কুকুরের ক্রোমোজম', 'আপনার মগজ নাই', এটা গার্বেজ, এগুলো বলা হলো চরম অসভ্যতা ও অমানবিকতা। কীভাবে সমালোচনা বা বিশ্লেষণ করা যায়, তার উপর অনেক লেখালেখি আছে, ছাত্রজীবনেও আমরা তা শিখেছি। এখানেও কিছু গাইড আছে - কীভাবে একটা পোস্ট বিশ্লেষণ করবেন। এসব বিষয়ে পড়ালেখা না করেও একজন ব্লগার তার কমন সেন্স থেকেই বুঝতে পারেন, কীভাবে কোথায় কমেন্ট করতে হবে। রাস্তায় হেঁটে যাচ্ছেন। উলটো দিক থেকে আসা এক লোককে বলা নেই কওয়া নেই, একটা ল্যাং মেরে দিলেন। তার আচরণগুলো হয় এরকম। হয়ত দেখতে পেলেন, এক লোক রাস্তায় থু-থু ফেলছে। তিনি তাকে এলোপাথারি মারধোর শুরু করে দিলেন, যেখানে তার বলা উচিত ছিল- ভাই, রাস্তায় থু-থু ফেলাটা ভালো না, দয়া করে ডাস্টবিনে ফেলুন। তো, এভাবে তিনি প্রতিটা পোস্টে যাবেন, সবাইকে আক্রমণ করে বেড়াবেন, আর কিছুদিন পর পর নিজে একটা পোস্ট দেবেন, সবাই তাকে ব্যক্তি আক্রমণ করছে। আর অত্যন্ত লজ্জা ও পরিতাপের বিষয় হলো, কিছু ব্লগার তার এই অন্যায় কাজগুলোকে নির্দ্বিধায় সাপোর্ট করে যাচ্ছেন। যিনি অন্যায় করেন এবং যিনি সেই অন্যায় সাপোর্ট করেন, দুজনের মধ্যে কোনো পার্থক্য থাকে না।
অন্যের সাথে ভালো আচরণ শুধু শিষ্টাচারই না, একটা আর্টও। আত্মসম্মানবোধ যার নাই, তার আসলে কিছুই নাই। তিনি সেরা ব্লগারদের সারিতে স্থান পেতে পারতেন। তিনি সেই সুযোগটা কাজে লাগালেন না। আমি ব্লগিং করি ২০০০ বা ২০০১ সাল থেকে, আর এই ব্লগে ২০০৮ থেকে। নিজের অসদাচরণ দ্বারা কেউ নিজেকে এতখানি নীচে নামাতে পারেন, তা আমার ধারণায় ছিল না।
তবু তার সর্বাঙ্গীন মঙ্গল কামনা করি। নিজেকে শুধরে সুস্থ ব্লগিং করবেন, পারস্পরিক সৌহার্দ ও সম্প্রীতির বন্ধন সুদৃঢ় করবেন, এই কামনা থাকবে তার জন্য।
১৩ ই আগস্ট, ২০২২ ভোর ৪:০২
ককচক বলেছেন: ধুলোবালিছাই ভাই, ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা, প্রাসঙ্গিক সুদীর্ঘ মতামতের জন্য। চাঁদগাজী বা সোনাগাজীকে নিয়ে আপনি আপনার অভিজ্ঞতা জানিয়েছেন। আপনার বা আপনাদের বক্তব্য, ব্যাথা বা দুঃখ আমি বুঝতে পারছি।
অন্যের সাথে ভালো আচরণ শুধু শিষ্টাচারই না, একটা আর্টও। আত্মসম্মানবোধ যার নাই, তার আসলে কিছুই নাই। তিনি সেরা ব্লগারদের সারিতে স্থান পেতে পারতেন। তিনি সেই সুযোগটা কাজে লাগালেন না। আমি ব্লগিং করি ২০০০ বা ২০০১ সাল থেকে, আর এই ব্লগে ২০০৮ থেকে। নিজের অসদাচরণ দ্বারা কেউ নিজেকে এতখানি নীচে নামাতে পারেন, তা আমার ধারণায় ছিল না।
তবু তার সর্বাঙ্গীন মঙ্গল কামনা করি। নিজেকে শুধরে সুস্থ ব্লগিং করবেন, পারস্পরিক সৌহার্দ ও সম্প্রীতির বন্ধন সুদৃঢ় করবেন, এই কামনা থাকবে তার জন্য।
আমিও উনার মঙ্গল কামনা করছি। এবং আশাকরি পারস্পারিক সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতি বজায় রেখে ব্লগিং করবে। উনার চিন্তাভাবনা আমাদের পড়বার, জানবার সুযোগ করে দেবেন।
৮| ১৩ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ৩:২৪
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আমি যেহেতু চাঁদগাজীকে পছন্দ করি তাই মডারেটর এর বক্তব্য অনুসাররে নিজেকে একটু ক্লারিফাই করা উচিৎ বলে মনে করসি। আমি ৯ টি কারণে মূলত তাকে পছন্দ করি এবং সম্মান করি। শুধু তিনি নন এই গুন গুলো যার মধ্যেই থাকে তাকে শ্রদ্ধা করি। আমি ব্লগে আসছি ৩ মাস তাই ৭/৮ বছর ধরে উনি কি করেছেন তা আমার জানার কথা নয়। আমি আমার করা ১০ টি মন্তব্যের স্কিনশট এখানে দিতে পারব যেখানে ৩ মাসে আমি উনাকে বলেছি অযাচিত মন্তব্য বা ব্যক্তি আক্রমণ করে মন্তব্য না করতে। ২ দিন আগেও বলছি। উনার পোস্টে দেখে আসুন। (যদিও প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ব্যক্তি আক্রমণ অনেকেই করেন,স্কিনশট রেডি আছে চাওয়া মাত্র দিতে বাধ্য থাকিব)। যাই হোক কারণ গুলো এখানে বলছিঃ
১) উনি ব্লগে হিট আনেন। ব্লগের টি আর পি ইনক্রিজ করেন।
২) উনি থাকলে ব্লগে মজা হয়।
৩) উনার লেখার মান ভালো।
৪) উনি সবার পোস্টে মন্তব্য করেন।
৫) উনার পোস্টে সমসাময়িক বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়।অনেকে উনার জন্য ব্লগে আসেন।
৬) উনি সামু ব্লগকে প্রচন্ড ভালোবাসেন।
৭) উনি লীগ, বিম্পি রাজাকার, হেফাজত,সকল ধর্মের ধর্মীয় কুসংস্কার এর সমালোচনা করেন। কোন নির্দিষ্ট দল বা গোষ্ঠী নয়।
৮) উনি একজন মানবিক ব্লগার।
৯) আমি দেশের বাইরে ছিলাম। আমি জানি দেশের প্রতি টান কত করুণ। আমার মনে হয়েছে উনি খুব একা নিঃসঙ্গ একজন মানুষ। এই ব্লগের মধ্যে হয়তো তিনি তার দেশ স্বজন দেশের মানুষগুলো কে খোঁজে পান।
দেখুন সব কিন্তু ব্লগিয় কারণ ও মানবিক কারণ। কোন ব্যক্তিগত স্বার্থ নেই। এতে উনাকে পছন্দ করা যদি ২ লক্ষ ব্লগারের কাছে(১০/১৫ জন নয়) ব্যক্তিত্বহীনতার লক্ষ্মণ হয় তবে ইটস ওকে। আই ডুন্ট মাইন্ড।
দেশদ্রোহী রাজাকার জামাত (যদি ইন ফিউচারে ব্লগে আসে, বা ঘাপটি মেরে মুখোশ পড়ে থাকে তবে আইডেন্টিফাই করা মাত্র তাদের নীতিমালায় আনার অনুরোধ জানাচ্ছি। সেই সাথে মাতৃভাষা কে বিকৃত করে গালি দেয়া, মতের অমিলের কারণে গালি দেয়া মাত্র দল মত সিন্ডিকেট নির্বিশেষে নিরপেক্ষ ভাবে সবাইকে নীতিমালায় আনার উদাত্ত আহ্বান জানিয়ে আমার মন্তব্য এখানে শেষ করসি।
সেই সাথে মানবিকতার দিক ও ব্লগের প্রতি ডেডিকেশান ও ভালোবাসার কথা বিবেচনা করে, ব্লগার সোনাগাজীর শাস্তির মেয়াদ কমানোর জন্য বিনীতভাবে অনুরোধ জানাচ্ছি।
উপরের মন্তব্যে একটু ভুল আছে। ৮ নং মন্তব্য টি ডিলিট দিন প্লিজ।
১৩ ই আগস্ট, ২০২২ ভোর ৪:০৬
ককচক বলেছেন: চাঁদগাজীকে পছন্দ করার কারণ সম্পর্কে বলেছেন। এমনকিছু কারণে উনাকে আমিও পছন্দ করি। আশাকরি উনি মুক্ত হবেন। এবং ব্লগের নীতিমালা মেনে ব্লগিং করবেন। উনার ভাবনাচিন্তা আমাদের মাঝে ছড়িয়ে দিবেন।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা আপনার জন্য।
আপনার ৮নং মন্তব্য মুছে দিয়েছি। হ্যাপি ব্লগিং
৯| ১৩ ই আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:১৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: মাল্টি নিক থেকে অযাচিত মন্তব্য করার কারনে উপরের দুটো নিক বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।
এর মধ্যে একটি মাল্টি নিক থেকে মডারেটর সম্পর্কে অভিযোগ করা হয়েছিলো। আমি মনে করি, মডারেটরের বিরুদ্ধে মাল্টি নিক থেকে অভিযোগ দেয়ার প্রয়োজন নেই বিনা দ্বিধায় নিজ নামে যে কেউ অভিযোগ জানাতে পারেন।
১৩ ই আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১২:৪৩
ককচক বলেছেন: ধন্যবাদ।
কিছু মাল্টি নিক চোখে পড়েছে, যারা আলোচনা সমালোচনা হওয়ার উপাদান আছেন বা প্রয়োজন আছে, এমন পোস্টে যান না। নির্দিষ্ট বিষয়বস্তুর কিছু পোস্টে গিয়ে খোচাখুচি করেন।
আশাকরি তাদের বিরুদ্ধেও 'দুষ্ট গরু থেকে শূন্য গোয়াল ভালো' নীতি অবলম্বন করা হবে।
১০| ১৩ ই আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:১৯
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: আইনের সুশাসনের জন্য আইনের প্রয়োগ জরুরী। দল-মত, ধর্ম-বর্ণ, পদবী নির্বিশেষে যদি তার প্রয়োগ না থেকে থাকে তবে ঐ রকম হাস্যকর আইন না থাকাই শ্রেয়। কাউকে কোন বিশেষ সুবিধা না দিয়ে আইন তার নিজস্ব গতিতে চলবে এটাই প্রত্যাশিত।
১৩ ই আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৩:১১
ককচক বলেছেন: সহমত। দলমত, ধর্মবর্ণ, পদবী নির্বিশেষে আইনের সুষ্ঠু প্রয়োগ কাম্য।
এডমিন বলতে চেয়েছেন, যারা ভালো লিখেছেন বা লিখেন ব্লগে তাদের ছোটো ভুল ছাড় দেওয়া হয় বা দিয়েছেন। ভালো ভালো লেখকও সমালোচকদের ক্ষেত্রে কিছুটা নমনীয় হওয়াটা আমি দোষের মনে করি না। যিনি বেশি লিখেন, বেশি আলোচনা সমালোচনায় অংশ নেন; তার ভুলের সংখ্যাও তুলনামূলক বেশি হওয়াটা স্বাভাবিক। এডমিন বা ব্লগ টিম এক্ষেত্রে সাধারণ ব্লগারদের থেকে অবশ্যই বেটার ডিসিশন নেবেন।
কারণ, সাধারণ ব্লগারগণ অনেক কিছুই জানেন না বা দেখেন কিন্তু ব্লগ এডমিন বা টিম কিন্তু সব দেখেন, অবজারভ করেন। তারা নিশ্চয়ই একজন ভালো ব্লগার বা কমেন্টারকে বসিয়ে রাখতে চাইবেন না।
১১| ১৩ ই আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:৩৭
জুল ভার্ন বলেছেন: পোস্টের চাইতে ব্লগার বন্ধুদের মন্তব্যগুলো গুরুত্ব বহন করে! একাধিকবার মন্তব্যগুলো পড়েছি।
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন- "আপনি যে ব্লগারের কথা বলছেন - তাঁর ব্লগ জীবনে অনেকগুলো আইডি ছিলো, যা কোন ব্লগেই টিকতে পারে নি তার চুড়ান্ত অসৌজন্যমূলক আচরনের জন্য। এই ব্লগেই তাঁর অনেক আইডি ব্যান হয়েছে। সর্বশেষ যে আইডি দিয়ে তিনি ব্লগে বিখ্যাত হয়েছে তার সেই আইডির নাম ছিলো 'চাঁদগাজী'। আর তাঁর এই নামে পরিচিত পাওয়ার পেছনে মূল কারন হচ্ছে আমি।
এই তথ্যটি ইতিপুর্বে আমি কোথাও প্রকাশ্যে স্বীকার করিনি কিন্তু আজকে আমি এই ব্যাপারে আমার দায় স্বীকার করছি।
আমি ব্যক্তিগতভাবে ব্লগ টিমের অন্যান্য সদস্যের সাথে তর্ক করে এই ব্লগারকে 'চাঁদগাজী' নামে ব্লগিং করতে সুযোগ দিয়েছিলাম।"
কাভা'র মন্তব্য পড়ে ব্লগ সম্পর্কে অনেক জ্ঞান অর্জন করলাম। জেনে বিস্মিত হলাম যে একজন ব্লগারকে প্রতিষ্ঠিত করতে মডারেশন প্যানেল কী কষ্ট করেছিলেন! অথচ এখন সেই ব্লগারকে নিয়ে উপরোক্ত মন্তব্য লিখতে হলো! "তোমারে বধিবে যে গোকুলে বাড়িছে সে"- প্রত্যক্ষ উদাহরণ! এমন পৃষ্ঠপোষকতা, আনুকূল্য সবাই না হোক আমার মতো নাদান ব্লগার পেলে আমার দোষত্রুটি মেরামত করে নিজের অনেক উন্নতি হতো।
প্রসঙ্গত জানতে চাই, ব্লগের হিট/ টি আর পি (Television Rating Point)বাড়লে ব্লগ কর্তৃপক্ষের আর্থিক লাভ কতটা? মনে হয় টি আর পি দিয়ে ব্লগ চলে এবং আমাদের কল্যাণে পাওয়া টি আর পি দিয়ে সামু ব্লগ কতৃপক্ষ কতো হাজার হাজার কোটি টাকা কামিয়েছেন! যদি তা-ই তাহলে সেই আর্থিক লাভ থেকে আমাদের মতো দুস্ত ব্লগারদের একটা অংশ ভাগ করে দেওয়া উচিৎ। অবশ্য আমরা যারা টি আর পি বাড়াতে ভুমিকা রাখিনা তাদের কিছু না দিলেও আপত্তি নাই। তবে যাদের পোস্টে হিট/ টি আর পি বাড়ে তাদেরকে ক্যাশ ইন্টেন্সিভ, মানে নগদ আর্থিক প্রোনোদনা দেওয়া উচিৎ(অর্থনীতির ভাষায় ডিস্ট্রিবিউশন অব লেবার, ডিস্ট্রিবিউশন প্রফিট)।
উল্লেখ্য যে, সামু ব্লগের সোনালী দিনে আমরা কম শিক্ষিত ব্লগারেরা অনেক খেটেখুটে একটা লেখা পোস্ট করে আলোচনা-সমালোচলায় নিজেদের চাটুকারবৃত্ত না করলেও নিজেদের পরিশুদ্ধ করেছি- নিজের ভুলত্রুটিগুলো সংশোধনের চেষ্টা করেছি। সেই সময়ে সামুতে বিজ্ঞাপন প্রচার হতো কদাচিৎ। পুরনো ব্লগার বন্ধুরা অবগত যে কি কঠিন এবং প্রতিকূল অবস্থায়, অনেক ত্যাগের বিনিময় এই ব্লগ সাইটকে জনপ্রিয়তার শীর্ষে পৌঁছাতে পেরেছেন- এই ব্লগ আমার মতো অনেক অখ্যাত অল্প শিক্ষিত ব্লগারদের সামাজিক, রাস্ট্রীয় এবং আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে পরিচিতি দিতে সহায়ক হয়েছে, এখান থেকেই অনেক ব্লগার বর্তমানে সুপ্রতিষ্ঠিত লেখক এবং সামাজিক ভাবে সুনাম অর্জন করেছেন- সেই ব্লগটা যেনো গুটিকতক ব্লগার এবং অপব্লগারের চাটুকারিতায় হাস্যকর না হয়ে যায়।
কালপনিক_ভালোবাসা তার মন্তব্যে লিখেছেন- আমাদের অনেক ব্লগারকে মডারেশন থেকে সমর্থন করার কারনে আজকে তাদের মধ্যে অনেকেই নিজ নিজ যোগ্যতায় বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠিত লেখকদের তালিকা আছেন। এটা আমাদের জন্য গর্বের বিষয়। এই সত্য আমি সর্বান্তকরণে বিশ্বাস করি। আমি অনেক বার বিভিন্ন উপলক্ষে সম্মান ও শ্রদ্ধার সাথে স্বীকার করেছি- আমাকে সামু ব্লগের প্রতিষ্ঠাতা জানা, ব্লগার মানবী, মিল্টন, কৌশিক, সবাক সহ অনেকেই ব্লগে অনেক কিছু শিখিয়েছেন, তাঁদের কাছে আমার কৃতজ্ঞতার শেষ নাই। এই প্রসংগে আমি ব্লগ মডারেশন প্যানেলকে বিনীত অনুরোধ করবো- আপনারা কষ্ট করে সামু ব্লগের সেইসব গুণী ব্লগারদের ফিরিয়ে আনতে চেষ্টা করুন। ব্যাক্তিগত ভাবে আমি গুণী ব্লগার বিশিষ্ট কবি সুলতানা শিরিন সাজি, পারভেজ আলম, মিল্টন, সাবরিনা সিরাজী, সাবরিনা আর্জুমান্দ, দূর্যোধন, মোহাম্মদ জাকারিয়া সহ অনেকের সাথে যোগাযোগ করে ব্লগে ফিরে আসতে অনুরোধ করেছি .... প্রত্যেকেরই অভিযোগ "ব্লগের বর্তমান পরিবেশ ব্লগে ফিরে যেতে মন সায় দেয়না!" এহেন পরিস্থিতিতে ব্লগ কতৃপক্ষের সহানুভূতি পেলে অবশ্যই উনারা ফিরে আসবেন। কারণ, উনারা সবাই লেখালেখির মধ্যেই আছেন- শুধু প্লাটফর্ম বদল করতে বাধ্য হয়েছেন।
সবার জন্য শুভ কামনা।
১৩ ই আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৩:১৯
ককচক বলেছেন: পোস্টের চাইতে ব্লগারদের ও ব্লগ এডমিনের মন্তব্য অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ। এডমিন ও ব্লগারদের মন্তব্য থেকে ব্লগের নিয়মনীতি ও প্রয়োগ সম্পর্কে আমি ভালো ধারণা পেয়েছি। আশাকরি যারা পড়েছেন, তারাও ধারণা পেয়েছেন।
পুরাতন বা নতুন লেখকদের ব্লগে নিয়ে আসা গেলে নিশ্চয়ই ভালো হয়। এক্ষেত্রে যারা বর্তমানে একটিভ আছেন বা আছি আমাদের উচিত নতুনদের লেখায় মন্তব্য করে অনুপ্রাণিত করা। আমি পাঠক হিসেবে ৫-৬ বছর ধরে নিয়মিত ও অনিয়মিত ব্লগে আছি। আমি খেয়াল করেছি, নতুনদের লেখা অনেকেই এড়িয়ে চলেন বা মতামত জানান না।
একজন লেখক ব্লগে নতুন হতে পারেন, তার মানে কিন্তু এটা নয় 'তিনি লেখালেখিতে নতুন'। আমাদের উচিত তাদের লেখায় মতামত জানানো এবং অন্যের লেখায় মতামত জানাতে উৎসাহিত করা।
১২| ১৩ ই আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১২:০৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: @ জুল ভার্নঃ আপনি ভুল ব্যাখ্যা করছেন। আমার বক্তব্যকে আপনি ভুল ব্যাখ্যা করছেন।
আমরা কাউকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই নি। আমরা চেষ্টা করেছি একজন ব্লগারের লেখার ডেডিকেশনকে সম্মান করতে এবং তাকে ব্লগের সুষ্ঠ পরিবেশের সাথে মানিয়ে চলার জন্য উপযুক্ত করতে। আমরা যখন লক্ষ্য করেছি - বিষয়টি কাজ করছে না, তখন আমরা এই ব্যাপারে ব্যবস্থা গ্রহন করেছি।
দুই - হিট বার টি আরপি দিয়ে একজন ব্লগারকে যাচাই করা খুব বাল্যখিল কথাবার্তা।
তিন, ব্লগের আগের সময় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বাংলা ভাষার ব্যবহার এখনকার মত সুবিধাজনক ছিলো না। ফলে প্রচুর ব্লগার ছিলো, ভালো লেখা ছিলো। এখন মানুষের বুদ্ধিবৃত্তিক কাজকর্ম স্থিমিত হয়ে যাচ্ছে, যার ফলাফল পড়ছে ব্লগে। কেউ তো কথাও শুনছে না। বার বার করে অনুরোধ করা হয়েছিলো ব্লগারদেরকে কোন ফিচার পোস্ট লিখলে সেখানে রেফারেন্স যুক্ত করবেন, কিন্তু সেটা কেউ করছে না।
চার, আমার মন্তব্যে প্রমানিত হয় একজন ডেডিকেটেড ব্লগারের জন্য ব্লগ কিভাবে কাজ করতে পারে - এটা কোন নির্দিষ্ট ব্লগারের জন্য না ভালো যে কোন ব্লগারের জন্য প্রযোজ্য। কিন্তু যারা নীতিমালা মানবেন না, তাদের পরিনতি সম্পর্কেও সেখানে জানানো হয়েছে।
যারা সামান্য সমালোচনা বা বুদ্ধিদীপ্তক খোঁচা সহ্য করতে পারে না এবং যারা সামান্য থেকে সামান্য বিষয়ে অভিযোগ প্রদান করেন - যদি সেই বিষয়গুলোকে আমলে নিয়ে ব্লগে নীতিমালা প্রয়োগ করা হয় - তাহলে ব্লগ শুন্য হয়ে যাবে। ব্লগে কোন প্রাণ থাকবে না।
১৩| ১৩ ই আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১২:১৫
জুল ভার্ন বলেছেন: @কাল্পনিক_ভালোবাসা, আপনার মন্তব্য যথাযথ হয়েছে। ধন্যবাদ।
আমার বক্তব্যে যদি ভুল ব্যাখ্যা হয়ে থাকে- সেটা আমার অনিচ্ছাকৃত ভুল। বুঝিয়ে লিখতে না পারার ব্যর্থতা আমি স্বীকার করছি। যদি মন্তব্য এডিট করার সুযোগ থাকতো তাহলে অবশ্যই আমি আমার মন্তব্য এডিট করে দিতাম।
শুভ কামনা।
১৪| ১৩ ই আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১২:৩৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ব্লগে চাটুকারিতা গত কয়েক মাসে শিল্পের পর্যায়ে উন্নীত হয়েছে। কর্তৃপক্ষের আপত্তি না থাকলে আমি ব্লগে ''চাটুকারিতাপূর্ণ লেখা''র উপর একটা প্রতিযোগিতার আয়োজন করতে চাই। শ্রেষ্ঠ চাটুকারিতাপূর্ণ লেখার লেখককে ''চাটুকার রত্ন'' উপাধিসহ আকর্ষনীয় পুরস্কার দেয়া হবে। পুরস্কার আমিই দিব। আমি কিন্তু মজা করে বলছি না, সিরিয়াস।
পেশা হিসাবে চাটুকারদের ভবিষ্যত এমনিতেই বাংলাদেশে উজ্জল! কে বলতে পারে, বিজয়ী যদি সরকারের নেক নজরে পড়ে তাহলে ব্লগের ভাবমূর্তি আরো উজ্জল হবে। ব্লগও একটা অনন্য উচ্চতায় পৌছে যাবে!!!
১৩ ই আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৩:২৬
ককচক বলেছেন: ব্লগ কর্তৃপক্ষের আপত্তি না থাকলে আপনি অবশ্যই করতে পারেন। আমার মনে, ব্যক্তি আক্রমণ না করে, হেয় না করে 'চাটুকার বা চাটুকারিতা' নিয়ে আলোচনা সমালোচনা করলে কর্তৃপক্ষের কোনপ্রকার আপত্তি থাকবে না৷
'ব্লগে কোন লেখা বা কার লেখা কেন/কি কারণে 'চাটুকারিতা' হয়েছে বা আপনার কাছে চাটুকারিতা মনে হয়েছে- এটা নিয়ে যৌক্তিক আলোচনা অবশ্যই করা যেতে পারে।
আমি মনে করে ব্লগে ভালো পোস্ট বা লেখা পেতে হলে, এই টপিক নিয়ে আলোচনা বা সমালোচনা হওয়া উচিত।
১৫| ১৩ ই আগস্ট, ২০২২ দুপুর ২:০৫
জুল ভার্ন বলেছেন: ভুয়া মফিজ বলেছেন: ব্লগে চাটুকারিতা গত কয়েক মাসে শিল্পের পর্যায়ে উন্নীত হয়েছে। কর্তৃপক্ষের আপত্তি না থাকলে আমি ব্লগে ''চাটুকারিতাপূর্ণ লেখা''র উপর একটা প্রতিযোগিতার আয়োজন করতে চাই। শ্রেষ্ঠ চাটুকারিতাপূর্ণ লেখার লেখককে ''চাটুকার রত্ন'' উপাধিসহ আকর্ষনীয় পুরস্কার দেয়া হবে। পুরস্কার আমিই দিব। আমি কিন্তু মজা করে বলছি না, সিরিয়াস।
পেশা হিসাবে চাটুকারদের ভবিষ্যত এমনিতেই বাংলাদেশে উজ্জল! কে বলতে পারে, বিজয়ী যদি সরকারের নেক নজরে পড়ে তাহলে ব্লগের ভাবমূর্তি আরো উজ্জল হবে। ব্লগও একটা অনন্য উচ্চতায় পৌছে যাবে!!!
এই চাটুকারিতা কিম্বা চর্ব চোষ্য লেহণে কোনো না কোনো ভাবে মিডিয়ায় যুক্ত লোকেরা দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন।
১৩ ই আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৩:২৮
ককচক বলেছেন: চাটুকারিতা কিম্বা চর্ব চোষ্য লেহণে কোনো না কোনো ভাবে মিডিয়ায় যুক্ত লোকেরা দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। দ্বিমত করার উপায় নেই।
১৬| ১৩ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ১০:২৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
বার হাত কাকড়ের তের হাত বিঁচি!
১৩ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ১০:৫২
ককচক বলেছেন: নূরু ভাই, আপনার মন্তব্যটা আমার মূল বক্তব্যের ৩ টা পয়েন্টের একটার সাথেও যায়না।
যে প্রসঙ্গে মন্তব্য বা প্রবাদবাক্যটা বলেছেন সেটা আমি বুঝতে পেরেছি। আপনি একাধারে কবি, ছড়াকার এবং সাংবাদিক; ভাব সম্প্রসারণ সম্পর্কে আপনার জ্ঞান থাকবার কথা।
এ প্রসঙ্গে আপনার এই কমেন্ট 'ভালো লাগেনি'
মন্তব্যটা আসলে আপনার স্ট্যাটাসের সাথে যাচ্ছেনা।
১৭| ১৩ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:১০
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: লেখক বলেছেন: এডমিন বলতে চেয়েছেন, যারা ভালো লিখেছেন বা লিখেন ব্লগে তাদের ছোটো ভুল ছাড় দেওয়া হয় বা দিয়েছেন। ভালো ভালো লেখকও সমালোচকদের ক্ষেত্রে কিছুটা নমনীয় হওয়াটা আমি দোষের মনে করি না। যিনি বেশি লিখেন, বেশি আলোচনা সমালোচনায় অংশ নেন; তার ভুলের সংখ্যাও তুলনামূলক বেশি হওয়াটা স্বাভাবিক। এডমিন বা ব্লগ টিম এক্ষেত্রে সাধারণ ব্লগারদের থেকে অবশ্যই বেটার ডিসিশন নেবেন।
কারণ, সাধারণ ব্লগারগণ অনেক কিছুই জানেন না বা দেখেন কিন্তু ব্লগ এডমিন বা টিম কিন্তু সব দেখেন, অবজারভ করেন। তারা নিশ্চয়ই একজন ভালো ব্লগার বা কমেন্টারকে বসিয়ে রাখতে চাইবেন না।
দুঃখিত আমি আপনার বক্তব্যের সাথে দ্বিমত পোষণ করছি।
প্রথমত, এডমিন কি বলতে চেয়েছেন সেটা নিয়ে আমি চিন্তিত নই। তিনি তার বক্তব্য উপরেই পরিষ্কার করে উল্লেখ করেছেন আর সবাই সেটা বুঝতে পেরেছেন বলেই আমার ধারনা।
দ্বিতীয়ত, কে "ভালো লিখছেন" সেটা নির্ধারন করার দায়িত্ব পাঠকের, অন্যভাবে বলতে গেলে ব্লগের অন্যান্য যারা আছেন বা যারা পড়ছেন তাদের হাতেই ন্যস্ত থাকছে, এখানে এডমিনের কোন ভূমিকা আছে বা থাকতে পারে বলে আমি মনে করি না।
তৃতীয়ত, কেউ ভালো লিখলেই তার মন্তব্যে অযাচিত বা অশোভন শব্দ ব্যবহারের ব্যক্তিগত দায় তিনি এড়াতে পারেন না। সবাইকে তার মন্তব্যের দায়-দায়িত্ব বহন করতেই হবে।
ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি, বার বার অপরাধ করার পরেও, সতর্ক করার পরেও একজন ব্যক্তিকে এভাবে ক্রমাগত ছাড় দেয়ার মানে হয় না। ব্লগে অনেকেই নতুন এসেও ক্রমাগত ঐদ্ধ্যত্বপূর্ণ আচরণ করে যাবেন, অন্যদের বিভিন্ন ট্যাগ দিবেন, কেউ কেউ "হিট" পাবার আশার অযাচিত এবং অপ্রয়োজনীয় ছবি ব্যবহার করবেন। এসবই অসুস্থ সংস্কৃতির বা সমাজের অসুস্থ মানসিকতার বহিঃপ্রকাশ যা ব্লগিং এর মত শুদ্ধ পরিবেশে মোটেও গ্রহনযোগ্যতা পাবার অধিকার রাখে না। দুর্ভাগ্য যে কর্তৃপক্ষ অনেক কিছুই প্রশ্রয় দিচ্ছেন বিভিন্ন কারনে কিন্তু এতে ধীরে ধীরে সামু তার মান হারিয়ে ফেলছে। খুব সম্ভবত এসব কারনেই একটা সময় আমার সামু থেকে নিজেকে সম্পূর্নভাবে সরিয়ে নিতে হবে। সেদিন হয়তো খুব বেশী দূরেও নয়।
১৩ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:৩৮
ককচক বলেছেন: দ্বিতীয় পয়েন্টএর বক্তব্যের সাথে আমার কিঞ্চিৎ দ্বিমত আছে। বাকিপয়েন্ট বা বক্তব্য ঠিক আছে।
(দ্বিতীয়ত, কে "ভালো লিখছেন" সেটা নির্ধারন করার দায়িত্ব পাঠকের, অন্যভাবে বলতে গেলে ব্লগের অন্যান্য যারা আছেন বা যারা পড়ছেন তাদের হাতেই ন্যস্ত থাকছে, এখানে এডমিনের কোন ভূমিকা আছে বা থাকতে পারে বলে আমি মনে করি না।)
- 'কে ভালো লিখেছেন' সেটা নির্ধারণ করার দায়িত্ব পাঠকের; আমিও এটা বিশ্বাস করি। এডমিনও একজন ব্লগার বা পাঠক; যে লেখাটা সাধারণ ব্লগার/পাঠক হয়তো পড়েননি বা উপেক্ষা করেছেন সেটাও দায়িত্বশীল এডমিন দায়িত্ব পালন করার জন্য হলেও পড়েন। অন্যান্য ব্লগারদের মতামত পর্যবেক্ষণ করেন। এক্ষেত্রে 'কে ভালো লিখছেন' এ সম্পর্কে এডমিনের সাধারণ পাঠকদের থেকে ভালো ধারণা থাকার কথা। (এডমিন নির্দিষ্ট ব্লগার সম্পর্কে অন্যান্য ব্লগারদের মতামতও বিবেচনা করেন বলেই আমি মনে করি)
আশাকরি এডমিন আরো সতর্ক থাকবেন। এবং কার্যকর বুদ্ধিদীপ্ত সিদ্ধান্ত নেবেন। দল,মত, ব্যক্তি নির্বিশেষে আইন সবার ক্ষেত্রে সমানভাবে প্রয়োগ হবে এটাই কাম্য।
১৮| ১৪ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:০৫
নিমো বলেছেন: ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন:দুর্ভাগ্য যে কর্তৃপক্ষ অনেক কিছুই প্রশ্রয় দিচ্ছেন বিভিন্ন কারনে কিন্তু এতে ধীরে ধীরে সামু তার মান হারিয়ে ফেলছে।
একটা ব্যাপার বুঝতে হবে, অন্তর্জালে বাংলা ব্লগ ও ফোরামের শুরুতে প্রবাসীরা বিশেষ করে যারা উচ্চ শিক্ষার্থে গেছেন তারাই মূলত দেশের খানিকাটা ছোঁয়া পেতে, বাংলায় পারস্পরিক মিথস্ক্রিয়ার একটা সুযোগ পেয়েছিলেন। পরবর্তীতে অগা, মগা সবাই ডিজিটাল বাংলাদেশ হবার সুবাদে ব্লগ দিয়ে ইন্টারনেট চালালে যা হয়, তাই ঘটেছে। ডিজিটাল লিটারেসি, ডিজিটাল ডিভাইড,প্রাইভেসি সম্পর্কে কোন জ্ঞান নাই, কিন্তু ব্লগে বিদ্যার আতাকামা হয়ে জ্ঞান বিলোচ্ছি।
১৪ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:৪৯
ককচক বলেছেন: ব্লগে আগা, মগা, সুশীল, কুশীল সবাই থাকায় প্রবাসীরা দেশের অবস্থা বুঝতে সুবিধা হচ্ছে।
আমরা কে কোথা থেকে কি জ্ঞান নেবো, কি নেবো না সেটা আমাদের উপর নির্ভর করে। সমস্যা হচ্ছে, আমরা কি নেবো, কি নেবো সেই সিদ্ধান্তটা নেওয়ার ক্ষমতাও হারিয়ে ফেলেছি। এবং নিজেদের অজান্তেই অন্যের মুখ-হাত চেপে ধরে স্বৈরাচারের ভূমিকায় অবতীর্ণ হইতেছি।
ধন্যবাদ মতামতের জন্য।
১৯| ১৪ ই আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:৩৮
নিমো বলেছেন: লেখক বলেছেন:স্বৈরাচারের ভূমিকায় অবতীর্ণ হইতেছি।
ব্লগের একদম শেষে লেখা আছে, যাবতীয় কার্যকলাপের সম্পূর্ণ দায় শুধুমাত্র সংশ্লিষ্ট প্রকাশকারীর। তারপরও মডারেশন, ব্লগ শর্তাবলী, লাল পতাকা, হাবিজাবি, কত কী! হা-হা হা-হা! স্বৈরাচার আর নিয়ম-শৃঙ্খলা হাত ধরাধরি করে চলে। ভালো থাকুন।
১৪ ই আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪১
ককচক বলেছেন: স্বৈরাচার আর নিয়ম-শৃঙ্খলা হাত ধরাধরি করে চলে। সত্য বলেছেন। আমার মনে হয়, বাড়াবাড়ির ফল কখনোই ভালো হয় না। বৃহত্তর শান্তির স্বার্থে নিয়ম দরকার, অন্যায় অপরাধীদের শাস্তি হওয়া দরকার বা অন্যায় অপরাধের লাগাম টেনে ধরার আইনকানুন নিয়ম দরকার। তবুও যে আইন, যে নিয়ম অপরাধীকে আত্মপক্ষ সমর্থনে সুযোগ দেয় না, সে নিয়ম স্বৈরাচারী নিয়ম।
অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মতামত জানানোর জন্য।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:৪৮
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আমার বক্তব্য তো গ্রহণ যোগ্য হবেনা। দেখি অন্যান্য ব্লগার কি বলেন। সবার কমেন্ট পড়ে একদম শেষে মন্তব্য করব।