![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্পিলবার্গের লিংকন: চলচ্চিত্রে প্রেসিডেন্ট লিংকন ও ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়
তারিক আল আজিজ
চ্যালেঞ্জ ছিল ইতিহাস খ্যাত প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিংকনের সঠিক চরিত্রায়নের। সেই আব্রাহাম লিংকন, যাকে ঘিরে শুধু মার্কিন মুল্লুকের নাগরিকদের নয়, ইতিহাস সচেতন কিংবা গণতন্ত্রমনা মানুষদেরও আবেগ কাজ করে। ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়কে বাস্তবসম্মত করে চিত্রায়নের চ্যালেঞ্জ ছিল। জেনেশুনেই চ্যালেঞ্জ নিয়েছিলেন স্পিলবার্গ ও তাঁর দল। সময়ের সেরা চলচ্চিত্র পরিচালক বেশ সফলতার সাথেই পর্দায় তুলে এনেছেন প্রেসিডেন্ট লিংকনকে। সাথে ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়কেও।
‘লিংকন’ চলচ্চিত্রটি ১৮৬৫ সালের প্রথম দিকের কথা বলে। যে সময় ‘আমেরিকান সিভিল ওয়ার’ চার বছরে পা দিয়েছে। দাস প্রথা বিলোপের প্রশ্নটি তখন বড় হয়ে দেখা দিয়েছিল। প্রেসিডেন্ট লিংকন নানা ধরণের প্রতিকুলতা পাড়ি দিয়ে কী করে দাস প্রথা বিলোপে ভূমিকা রেখেছিলেন তাই এই চলচ্চিত্রে উঠে এসেছে। দাস প্রথা বিলোপে প্রেসিডেন্টের দৃঢ় প্রতিজ্ঞা ও তাঁর সাহসিকতা চলচ্চিত্রে তুলে ধরা হয়েছে। আব্রাহাম লিংকনকে পর্দায় এনেছেন ‘গ্যাংস অব নিউইয়র্ক’, ‘দেয়ার উইল বি ব্লাড’ খ্যাত অভিনেতা ডেনিয়েল ডে লুইস।
প্রেসিডেন্ট দাস প্রথা বিলোপে ত্রয়োদশ সংশোধনী পাশের ক্ষেত্রে নানামুখী বিরোধীতার সম্মুখিন হয়েছেন। এমনকি প্রেসিডেন্টের স্ত্রী মেরি টড লিংকনও (শেলি ফিল্ড অভিনিত) এর বিরোধীতা করেন। চলচ্চিত্রের প্রথম দিকেই তাকে আবেগঘন কণ্ঠে স্বামীকে বলতে দেখা যায়, ‘কেউ তোমার মত ভালোবাসার পাত্র নয়। জনগন কখনোই কাউকেই তোমার মত ভালোবাসেনি। তুমি এখন যে কোন কিছুই করতে পারো। কিন্তু এই সংশোধনীর পক্ষে দাঁড়িয়ে তোমার শক্তির অপচয় করো না ..’।
প্রেসিডেন্ট লিংকনের চরিত্রে ডেনিয়েল ডে লুইসের অভিনয় অসাধারন। নানান চরিত্র রূপদানে দক্ষ এ অভিনেতা যে এই চরিত্রের জন্য অনেক চিন্তা করেছেন তা বোঝা যায়। প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম ধীরে কথা বলেন। সংযমী, আবার তাঁর মাঝে কৌতুকপ্রিয়তাও কাজ করে। পতাকা উত্তোলনকালে প্রেসিডেন্টের দেয়া স্বল্প বাক্যের বক্তব্যটি অসাধারণ। প্রেসিডেন্ট চোখে চশমা পড়ে মাথার ক্যাপের নীচ থেকে একটা কাগজ বের করেন। কাগজের ভাঁজ খুলে দেখে দেখে বক্তব্য দেয়া শুরু করেন।
‘আমাকে পতাকা উত্তোলনের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। কোন কারিগরি ত্রুটি না থাকলে আমি এটা করবো। পতাকা উত্তোলিত হবার পর জনগনের দায়িত্ব হবে একে উঁচুতে ধরে রাখা’। বলে প্রেসিডেন্ট কাগজটি ভাঁজ করে ক্যাপের ভেতর রাখতে রাখতে বলেন, ‘এটাই আমার বক্তব্য’। প্রেসিডেন্টের কথামালায় অভিভূত জনগন হাসে ও হাততালি দেয়।
চলচ্চিত্রের শুরু হয়েছে সিভিল ওয়ার দেখানোর মধ্য দিয়ে। শুরুটা যে কারোর চোখকে আকর্ষণ করার মত। যুদ্ধের খণ্ড খণ্ড শট। একটু পরেই সংলাপ শোনা যায়। এরপরই দেখা যায় একজন নিগ্রো সৈনিক সেই যুদ্ধের বর্ণনাই প্রেসিডেন্টকে শোনাচ্ছেন। পাশে দাঁড়ানো আরেকজন। প্রেসিডেন্ট মনযোগ দিয়ে তাদের কথা শুনছেন। ফাঁকে দু’জন শেতাঙ্গ সৈনিক এসে প্রেসিডেন্টের সাথে কথা বলেন। এভাবে নিগ্রো, শেতাঙ্গকে নিয়ে এসে প্রেসিডেন্টের সাথে কথা বলানোর মাধ্যমে আব্রাহাম লিংকনের মানুষকে সমান চোখে দেখার নীতিকেই তুলে ধরা হয়েছে বলে মনে হয়। নিগ্রো সৈনিকের প্রস্থানকালের সংলাপ সত্যিই ভালো লাগার মত।
‘দ্যাট দিস ন্যাশন আণ্ডার গড, শ্যাল হ্যাভ আ নিউ বার্থ অব ফ্রিডম, এন্ড দা গভর্ণমেন্ট অফ দা পিপল, বাই দা পিপল, ফর দা পিপল, শ্যাল নট পেরিশ ফ্রম দা আর্থ’। গণতন্ত্রের যে সংজ্ঞা আমরা বইয়ের পাতায় পড়ে থাকি, তার অসাধারণ চিত্রায়ন দেখে বিমোহিত হই।
চলচ্চিত্রের চিত্রনাট্যকার টনি কুশনার। ডরিস কার্ন গুডউইনের বই থেকে একটি অংশকে তিনি চিত্রনাট্যে তুলে এনেছেন। ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়কেই তিনি বাছাই করেছেন। এর আগে টনি কুশনার স্পিলবার্গ পরিচালিত ‘মিউনিখ’ চলচ্চিত্রের চিত্রনাট্যও লিখেছিলেন। আমার মতে, চলচ্চিত্রের সফলতার জন্য টনি কুশনার অনেক বড় ভূমিকা রেখেছেন। প্রথম ধন্যবাদ তাঁকেই দিতে হয়। ভালো চিত্রনাট্য পরিচালকের কাজকে সহজ করে দিয়েছে বলে মনে হয়।
চমৎকার সব সংলাপ, নাটকীয়তা তৈরি করে এগিয়ে গেছে চলচ্চিত্রটি। চলচ্চিত্রের ভিজুয়ালাইজেশনও অসাধারণ। প্রেসিডেন্ট লিংকনের দেখা স্বপ্নকে যেভাবে চিত্রায়িত করা হয়েছে তা দর্শক মনে আবেদন তৈরি করার মত। পরিচালক সময়কে মাথায় রেখে বাস্তবসম্মত আলোর ব্যবহার করেছেন। ঘরোয়া দৃশ্য নেয়ার ক্ষেত্রে আলোর উৎস হিসেবে জানালা বেয়ে আসা আলোকে বড় করে দেখানো হয়ছে। সবকিছুর মাঝেই সময়কে ধরার চেষ্টা সত্যিই প্রশংসনীয়।
চলচ্চিত্রে প্রেসিডেন্টের স্ত্রীর চরিত্রে শেলি ফিল্ডের অভিনয়ও ভালো লেগেছে। ‘লিংকন’ ইতোমধ্যেই অস্কার পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছে। সেরা চলচ্চিত্র, সেরা পরিচালক, সেরা অভিনেতাসহ আরো কয়েকটি পুরস্কার এই চলিচ্চিত্রের ঝুলিতে যাওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। ডেনিয়েল ডে লুইস ইতোমধ্যে এই চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য গোল্ডেন গ্লোবে সেরা অভিনেতার পুরস্কার পেয়েছেন।
একটা কথা বলা দরকার। প্রথম দেখায় ‘লিংকন’ আমার খুব ভালো লাগেনি। কিন্তু কী মনে হওয়াতে চলচ্চিত্রটি আবার দেখি। এরপর বেশ কিছু অংশ বারবার টেনে টেনে দেখেছি। দ্বিতীয়বার দেখার পর থেকেই মনে হচ্ছে, স্পিলবার্গ এক অসাধারণ কাজ করেছেন। হয়তো এই চলচ্চিত্রে ‘শিন্ডলার্স লিষ্ট’ এর বিশাল কলেবর নেই, ‘সেভিং প্রাইভেট রায়ান’ এর অ্যাকশন নেই; তবুও এই চলচ্চিত্র নিজস্ব মহিমায় ভাস্বর।
আমরা যতটা না বুঝতে পারবো, মার্কিন নাগরিকরা এই চলচ্চিত্র যে তার চেয়ে আরো ভালো বুঝতে পারবেন, তা বলা বাহুল্য। ইতিহাসের বাস্তবতার সাথে চলচ্চিত্রিক বিচার তারাই ভালো করতে পারবেন। কয়েকটি সমালোচনা পড়ে দেখলাম, সমালোচকরাও চলচ্চিত্রটিকে ভালো ভাবেই নিয়েছেন।
আরেকটা বিষয় হচ্ছে, ১৮৬৫ সালে ফটোগ্রাফিও শুরু হয়নি। শিল্পীর আঁকা চিত্র, বই-পত্র ঘেঁটে, গবেষণার সাহায্যে এই চলচ্চিত্রকে পর্দায় আনা হয়েছে। ভবিষ্যতে প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিংকনকে জানতে বা সেই সময়কে জানতে মানুষ যে এই চলচ্চিত্রেরও আশ্রয় নিবে, তা নির্দ্বিধায় বলা যায়।
[email protected]
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪১
তািরক অাল অািজজ বলেছেন: সন্দেহ নাই ..
২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২৫
মিনেসোটা বলেছেন: দ্যাট দিস ন্যাশন আণ্ডার গড, শ্যাল হ্যাভ আ নিউ বার্থ অব ফ্রিডম, এন্ড দা গভর্ণমেন্ট অফ দা পিপল, বাই দা পিপল, ফর দা পিপল, শ্যাল নট পেরিশ ফ্রম দা আর্থ’।
এটা লিংকনের গেটিসবার্গ এর ঐতিহাসিক ভাষনের অংশবিশেষ, কালো সৈনিকের চরিত্রটিকে দিয়ে এই কথাগুলো পুনরাবৃত্তি করা হয়েছে ভাষনটার গুরুত্ব ও আমেরিকানদের জাতীয় চরিত্রে লিংকনের প্রভাব বোঝানোর জন্য
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪৩
তািরক অাল অািজজ বলেছেন: Thanks a lot..
৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৫৮
অন্যনায়ক বলেছেন: একটু অফট্র্যাকে কথা বলি, আপনাকে ছোট করার উদ্দেশ্যে নয় এমনি বলছি। আমেরিকার নিগ্রো দাসদের প্রতিরোধের ইতিহাস সুপরিচিত। মানুষের ইতিহাস, অথচ কালো মানুষের কণ্ঠস্বর সেখানে কার্যত অনুপস্থিত। কখনো রক্ষণশীল, কখনো উদারনৈতিক শ্বেতকায় ঐতিহাসিকের লেখা সে ইতিহাসে কোনো জ্যাংগোর কথা আমরা পড়িনি। দাসপ্রথা নিয়েও বিস্তর ফিল্ম হয়েছে, তার অধিকাংশই মুখ্যত দাসপ্রথাবিরোধী সাদা মানুষের ভূমিকার জয়গান। যেমন, এই এখন চলছে স্টিভেন স্পিলবার্গের নতুন ছবি লিঙ্কন। আমেরিকার গৃহযুদ্ধে মহানায়ক আব্রাহাম লিঙ্কন, যাঁর ‘মুক্তি সনদের’ মাধ্যমে ১৮৬৩ সালে সরকারিভাবে আমেরিকার দাসপ্রথার অবসান হয়, এই ছবি তাঁর প্রতি শ্রদ্ধাবনত অঞ্জলি। এই ছবিতে নিগ্রো দাসদের অভাব নেই। কিন্তু তারা সবাই শ্বেতকায় রাজনীতিক, তাদের মুক্তিদাতা, লিঙ্কনের প্রতি গভীরভাবে কৃতজ্ঞ। প্রায় বিদ্বেষহীন একদল মানুষ। কয়েক শ বছর ধরে তাদের জন্তুর মতো আটকে রাখা হয়েছে, বাঁচা-মরা—সবই নির্ভর করেছে দাসপ্রভুর দয়ার ওপর। এখন সেই নির্যাতন থেকে মুক্ত হয়ে, সাদা রাজনীতিক লিঙ্কনের প্রশংসায় তারা পঞ্চমুখ।কোনো ক্রোধ নেই, কোনো হিংসা নেই। ঘৃণার আগুনে জ্বলে যাওয়া, পুড়ে যাওয়া সেসব মানুষের রক্তক্ষরণের কোনো প্রমাণ নেই।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:২১
তািরক অাল অািজজ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার কথা নিঃসন্দেহে সত্য। তবে এখানে ইতিহাসের একটা অংশকে তুলে ধরা হয়েছে বলে হয়তো.. ব্যক্তি স্পিলবার্গের কিছু বিষয়ে আমারও প্রশ্ন আছে, আবার স্পিলবার্গ কিন্তু অ্যামিষ্টেডও বানিয়েছেন। জ্যাংগো আনচেইনড ভালো লেগেছে, যদিও ভায়োলেন্স বেশি। টারান্টিনোকে ধন্যবাদ।
৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:২৪
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ইতিহাস ভাল লাগল
শুভকামনা
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৩১
তািরক অাল অািজজ বলেছেন: ধন্যবাদ।
৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:০৭
আদিম পুরুষ বলেছেন: আমেরিকান সিভিল ওয়ার নিয়ে বেশ কয়েকটা টিভি সিরিজ দেকেছি। মুভিও দেখেছি প্রচুর। লিংকন দেখার অপেক্ষায় রইলাম। আপনার সমালচনা ভালো লাগল।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪২
তািরক অাল অািজজ বলেছেন: দেখে ফেলুন। ধন্যবাদ।
৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:১১
দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: মুভিটা হলে গিয়ে দেখেছি। অসাধারন। অস্কার পাওয়ার যোগ্য, পেতেও পারে।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৩
তািরক অাল অািজজ বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫৮
আশরাফ মাহমুদ মুন্না বলেছেন: .
ঐ ছবিতে Greenbacks, British banking syndicate, Abraham Lincoln's "Bank War" ইত্যাদি প্রসঙ্গগুলো এসেছে???
যদি না-এসে থাকে, তবে এ ছবিটি ইতিহাস ধামাচাপা দেয়ার আরেকটি সুচতুর প্রচেষ্টা বই কিছুই নয়।
ইহুদিদের সব ছবি মগজ ধোলাই, ইতিহাস বিকৃতি এবং মানুষকে মিসগাইড করার অসম্ভব ধারালো অস্ত্র।
মনে রাখতে হবে - স্পিলবার্গ একজন জায়নবাদী ইহুদী। তবে তার উঁচুমানের মেধার ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই।
ধন্যবাদ।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৬
তািরক অাল অািজজ বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫৪
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ছবিটা দেখছি - ভাল লাগছে - আপনার লেখাটাও ভাল লাগছে -
এই পোষ্টে লেখাটার লিংক দিয়ে আস্তে পারেন
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৮
তািরক অাল অািজজ বলেছেন: ধন্যবাদ।
৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২২
তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: +++++
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৮
তািরক অাল অািজজ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
১০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৭
বিডি আইডল বলেছেন: @আশরাফ মাহমুদ মুন্না, মুভিটিতে একটা নির্দিষ্ট সময় দেখানে হয়েছে (লিংকনের দ্বিতীয় বার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হবার পর থেকে তার মৃত্যু পর্যন্ত)। আপনি যে বিষয়গুলো টেনেছেন সেগুলো আরো আগের ঘটনা সম্ভবত:
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৭
তািরক অাল অািজজ বলেছেন: ধন্যবাদ।
চলচ্চিত্রটি সিভিল ওয়ার যখন চার বছরে, তথনকার কথা। নিগ্রো সৈনিকের সংলাপের অংশ বিশেষ- ইকুয়াল পে নাউ, বাট ষ্টিল নো কমিশনড নিগ্রো অফিসারস। কাজেই বুঝাই যাচ্ছে, যখন সাদা-কালো নিবিশেষে সমান বেতন পেতো, সে সময়ের কথা।
১১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩৬
কাউসার রুশো বলেছেন: বেশ ভালো লিখেছেন। ভালো প্রিন্টের অপেক্ষায় এখনও মুভিটা দেখা হয়ে উঠেনি। খুব আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করছি
লিংকন বা স্পিলবার্গ অস্কার পাবে কিনা জানিনা কিন্তু ডেনিয়েল-ডি লুইস এবার অস্কার পাবে তাতে কোন সন্দেহ নাই !
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২১
তািরক অাল অািজজ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৬
ওয়াসিক বলেছেন: ডেনিয়েল-ডি লুইস এইবার অস্কার পাইতেসে কোন সন্দেহ নাই !