নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাস্তবতা যত সুন্দরই হোক; কখনোই স্বপ্নের মত নয়।আমি স্বপ্ন দেখতে ভালবাসি।জানি আমার স্বপ্ন পূরণ নাও হতে পারে; তবুও আমি স্বপ্ন দেখতেই ভালোবাসি......
মাথার উপরে সূর্যটা সমানে উত্তাপ ঢেলে যাচ্ছে।বাতাসে যেন আগুনের হল্কা।তিনদিনের ভ্যাপসা গরমে মানুষজন কেমন অস্থির হয়ে উঠেছে।এই সময় যদি আকাশটা ঘন কালো মেঘে আচ্ছাদিত হয়ে; হঠাৎ বিদ্যুৎতের ঝলকানি দিয়ে; প্রবল বর্ষণে উত্তপ্ত প্রকৃতিকে ভিজিয়ে শীতল করে দিতো।চতুর্থ বর্ষের শেষ পরীক্ষা ছিলো আজ।টানা চার ঘন্টার পরীক্ষা শেষে কলেজ গেটের সামনে তিথির জন্য দাঁড়িয়ে আছি।
আফা! ওর শীর্ন হাতটি বাড়িয়ে দিলো ছয়-সাত বছরের ছেলেটি।চেহারায় প্রচন্ড মায়া।আমার খারাপ লাগছিলো না করতে।তবু বললাম,হবে না।
কিছু দ্যান না,আফা!
বাসা থেকে বেরোনোর সময় পার্সে একশ পঞ্চাশ টাকা ছিলো।আসার সময় পঞ্চাশ টাকা তিথি আর আমার দুজনের বাস ভাড়া দিয়েছি।এখন আমার কাছে একশ টাকার একটা নোটই অবশিষ্ট আছে।যাওয়ার ভাড়া বাদে বাকি টাকায় আমি আর তিথি দুজনে আইসক্রিম খাবো।খুচরা না থাকায় মহা মুশকিলে পড়া গেল।
আফা! সকাল থেকে কিছু খাইনি।শরীলডা ভালা না, কিছু দ্যান।
রাস্তার অপজিটে একটি ছোট বেকারির দোকান।আমি ছেলেটাকে বললাম," আমার কাছে খুচরা নেই; চল ওই দোকান থেকে খুচরা করে দিচ্ছি।" ছেলেটাকে পঞ্চাশ টাকা দিলাম; পঁচিশ টাকায় নিজের জন্য একটা আইসক্রিম কিনলাম।গরমে গলাটা ভীষণ শুকিয়ে গেছে।
স্যরি,একটু দেরি হয়ে গেল।
একটু! পুরা তিরিশ মিনিট তোর জন্য দাঁড়িয়ে আছি।
পরীক্ষা শেষ করে বেরিয়েছি; তখনি চন্দ্রাদের সাথে দেখা আর কথা বলতে বলতে দেরি হয়ে গেল।
তিথির জন্য আর একটা আইসক্রিম নিয়ে ওর হাতে দিলাম।ফরসা দোহারা গড়নের একটি মেয়ে আমাদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে।আমাদেরই ক্লাসমেট।প্রথম বর্ষে কিছুদিন ক্লাস করেছিলো।তারপর আর কখনও ক্লাসে দেখিনি।পরীক্ষার সময়ে পরীক্ষা দেয়।প্রথম বর্ষের শুরুর দিকে একদিন আলাপ হয়েছিলো।নাম মোহনা।বেশ হাসি খুশি চঞ্চল মনে হয়েছিল সেদিন মেয়েটিকে।কিন্তু তারপর থেকে পরীক্ষার দিনগুলোতে যতবার দেখেছি ওকে কেমন যেন গুটিয়ে রাখে নিজেকে।কারোর সাথেই তেমন কথা বলে না।
এই উত্তপ্ত দুপুরে সিঙ্গাড়া খাচ্ছে ও।খাওয়া শেষ করে পানি খেতে গিয়েই মোহনা বমি করে দিলো।
আরে কি করলেন আপনি! বিরক্ত মুখে বলল, দোকানের কর্মচারী।ক্যাশে বসে থাকা লোকটি বলল,"আপু আপনারা একটু সরে দাঁড়ান।" কর্মচারীর উদ্দেশ্যে বলল,এই জায়গাটা জলদি পরিস্কার কর।আমার হাতে থাকা পানির বোতলটা মোহনার দিকে এগিয়ে দিয়ে বললাম,তোমার চোখে মুখে একটু পানির ছিটা দাও।
আমাদের তিনজনের গন্তব্য এক না হলেও একই রুটে হওয়ায় একই বাসে উঠলাম।মোহনাকে জানালার পাশে বসতে দিয়ে আমি আর তিথি ওর পাশের সিটে বসলাম।ও শূন্য দৃষ্টিতে আকাশের দিকে তাকিয়ে আছে।এতক্ষন পর্যন্ত ও আমাদের সাথে একটা ও কথা বলেনি।
তোমাদের পরীক্ষা কেমন হলো? মোহনা জিজ্ঞেস করল।
ভালোই।তোমার? আমি বললাম।
মোটামুটি।শেষদিকে এসে শরীরটা ভীষণ খারাপ লাগছিলো।গতকাল একটা চাকরির পরীক্ষা ছিলো।পরশু রাতের ট্রেনে ঢাকায় যায়।পরীক্ষা শেষে গতকাল রাতের ট্রেনে আবার ফিরে আসি।সকালে বাসায় পৌঁছে কিছুক্ষণ বাদেই আবার পরীক্ষা দিতে ছুটে আসলাম।দুইদিন ধরে ঠিক মতো খাওয়া দাওয়া হয়নি।তার উপর ঢাকায় যাওয়া আসার সময়ে সাথে ছোট বাচ্চা থাকায় বাড়তি একটা পেরেশানি।
তুমি পরীক্ষার মধ্যে চাকরির পরীক্ষা কেন দিতে গেলে? আর বাচ্চা! কার বাচ্চা?
আমার তিন বছরের একটা মেয়ে আছে।যার দায়ভার বহন করার জন্য আমি ছাড়া এই পৃথিবীতে আর কেউ নেই।বাচ্চার প্রতি দায়িত্ব পালন আর নিজের জীবন চলার জন্য একটা চাকরি আমার বড় প্রয়োজন।তাই ক্লাস পরীক্ষার মধ্যে চাকরির পরীক্ষা দিতে যাওয়া।মোহনা শূন্য দৃষ্টিতে পুনরায় জানালা দিয়ে বাইরের দিকে তাকালো।
আমি মনে মনে ভাবছিলাম হয়তো ওর হ্যাজবেন্ড বেঁচে নেই।কিন্তু ওর বাবা-মা! তাদের কাছে তো কিংবা ওর অন্য কোন আত্মীয়ের কাছে তো ছোট মেয়েটাকে রেখে যেতে পারতো।তুমি খুলনা থেকে ঢাকায় এত দূরে পরীক্ষা দিতে গেলে; কারোর কাছে মেয়েটাকে রেখে যেতে পারতে।
এমন কেউ নেই যার কাছে রেখে যেতাম।একদিন নিজের ইচ্ছায় ঘর ছেড়ে বেরিয়ে এসে যে ভুল করেছিলাম; তার জন্য আজও আপনজনদের কাছ থেকে দূরে সরে আছি।সেদিন বুঝিনি যার হাত ধরে ঘর ছাড়লাম; সেই একদিন আমায় ছেড়ে চলে যাবে।নিজের আসল আপনজনদের অসম্মতিতে একটি অজানা অচেনা মানুষকে আপন করার শাস্তি ভোগ করে চলেছি প্রতিটা মুহূর্ত।
আজ কার কাছে রেখে এসোছো ওকে?
ঘরে তালাবন্দি করে রেখে এসেছি।হয়তো এতক্ষণে কাঁদতে কাঁদতে ক্লান্ত হয়ে ক্ষুধা পেটে নিয়েই ঘুমিয়ে পড়েছে মেয়েটা।
হেল্পার চিৎকার করে বলছে, কেউ নামার থাকলে জলদি নামেন।এখানেই নামতে হবে মোহনাকে।আমাদের বিদায় জানিয়ে ও চলে গেল।আমি তাকিয়ে ছিলাম ততক্ষণ অবধি; যতক্ষণ পর্যন্ত ও আমার দৃষ্টি সীমানার মধ্যে ছিলো।
১৯ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৪২
লাবণ্য ২ বলেছেন: ধন্যবাদ।
২| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:২৭
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
দারুন জীবনের গল্প।
যদিও কথা বেশ অল্প।
১৯ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৩
লাবণ্য ২ বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৩| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৫
সিগন্যাস বলেছেন: টেনে টুনে আরেকটু বড় করুন। গল্পের প্লটটা দারুন । নেন প্লাস নেন
১৯ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৮
লাবণ্য ২ বলেছেন: আসলেই গল্পটা বড্ড ছোট হয়ে গেছে।সুন্দর পরামর্শের জন্য ধন্যবাদ।
৪| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:৫০
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
শুভেচ্ছা রইলো। মোহনার করুণ জীবনের বাস্তব গল্পটি পড়ে মনটি খারাপ হয়ে গেল। এরকম হাজারো মোহনা এ দেশে আছে। ছেলেরা কাজ সেরে কেটে পড়ে; সাধু পুরুষ হয়ে ঘুরে বেড়ায়, কারণ মোহনাদের মতো মা হওয়ার সম্ভাবনা নেই তাদের।মোহনারা হয় সমাজ আর পরিবারের কাছে নষ্টা মেয়ে। পরিবার পরিজন তাদের লাথি দিয়ে বের করে দেয়। অথচ একই পরিবারে কোন ছেলে এমন আকাম করলে তেমন কোন সমস্যা নেই; তাকে বাড়ি ছাড়া হতে হয় না।
একটু বিনয়ের সাথে কিছু কথা বলবো, আশা করি কিছু মনে করবেন না। হাতে মাত্র একশো টাকার একটি নোট থাকার পর ভিক্ষুক ছেলেটিকে ৫০ টাকা দিয়ে দেওয়াটা একটু অস্বাভাবিক লাগলো। বাকি ৫০ টাকা দিয়ে আইসক্রিম খেলে বাসায় যাওয়ার ভাড়া তো থাকবে না। আর ৩ বছরের মেয়েকে বাসায় তালা দিয়ে কোন মা পরীক্ষা দিতে যাবে বলে মনে হয় না; মেয়েকে রেখে যাওয়ার জন্য কোন না কোন একটি উপায় বের হবে।
আর রাতের ট্রেনে ঢাকায় যায় এর জায়গায় যাই হবে। আরেকটি কথা, নতুন বাক্য শুরুর আগে স্পেস দিলে ভাল হয়। আশা করি, পরবর্তী গল্প আরো প্রাণবন্ত হবে। শুভ কামনা রইলো।
১৯ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:১৩
লাবণ্য ২ বলেছেন: গল্পটা মনোযোগ দিয়ে পড়েছেন যেনে ভালো লাগছে।আসার সময় ও বান্ধবীর ভাড়া দিয়েছিলো তাই যাওয়ার পথে তিথি বন্ধুকে ভাড়া দিতে চাইলে ও দিতে দিবে না।আর এটা একটা সত্য ঘটনা নিয়ে লেখা গল্প।সত্যিটা আরও অবিশ্বাস্য ছিলো; যেটা আমি গল্পে উল্লেখ করিনি।মোহনা ঢাকায় সরকারি চাকরির পরীক্ষা দিতে আসে; আর এক ঘন্টা মেয়েকে পরীক্ষা কেন্দ্রের বাইরে বসিয়ে রেখে পরীক্ষা দেয়।বাচ্চা হারিয়ে যেতে পারে যেনে ও।সেইখানে ঘরে তালাবন্দি করে রেখে আসাটা বরং কম অবিশ্বাস্য।মোহনা নিরুপায় ছিলো।আর বানান ভূল ধরিয়ে দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।
৫| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্লটটা সাধারণ, তবে লেখনির গুনে বেশ ভালো লাগলো। লাইক দিয়েছি।
শুভকামনা আপনাকে।
১৯ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:১৪
লাবণ্য ২ বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো।ধন্যবাদ।
৬| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:০৪
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি তো ভালো লিখেন তবু এত কক কম লিখেন কেন?
১৯ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:২১
লাবণ্য ২ বলেছেন: কাগজে লেখার সময় আর একটু বড়ই লিখেছিলাম।ব্লগে দেওয়ার সময় কেটেকুটে ছোট করে দিলাম।ভাবলাম আমার বাজে দীর্ঘ লেখা পড়ে আবার সবাই বিরক্ত না হয়।এরপর থেকে লেখা বড় করার চেষ্টা করবো।
৭| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:১৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: কিছু কিছু মানুষের জন্য এই পৃথিবীটা খুবই কষ্টের জায়গা।
মোহনারা তাদের জীবন সংগ্রামে জয়ী হোক, সকল মোহনাদের জন্য শুভকামনা।
আপনার লেখা এই প্রথম পড়লাম। ভালো লিখেছেন। বেশী বেশী লিখুন। যতো লিখবেন, লেখার হাত ততো খোলতাই হবে!
১৯ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:২৮
লাবণ্য ২ বলেছেন: আপনার মন্তব্য পড়ে ভালো লাগলো।দোয়া রাখিয়েন।লিখতে লিখতে একদিন সত্যিই যেন আমার লেখার মান ভালো হয়।
৮| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৪০
কাইকর বলেছেন: খুব ভাল লিখেছেন।++
১৯ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৬
লাবণ্য ২ বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
৯| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৪০
কাইকর বলেছেন: খুব ভাল লিখেছেন।++
১০| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৫
মাহের ইসলাম বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন।
শুভ কামনা।
১৯ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৭
লাবণ্য ২ বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১১| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৪৯
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: কাওসার ভাইয়ের সাথে একমত। বাচ্চাকে ঘরে বন্দী করে কোন মা চাকুরির ইন্টারভিউ আর পরীক্ষা দিতে যাবে না। বরং বাইরে রেখে পরীক্ষা দেয়া বেশী ব্শ্বিাসযোগ্য। গল্প হিসেবে ঠিক আছে...
২১ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:৪১
লাবণ্য ২ বলেছেন: গল্পটা মনোযোগ দিয়ে পড়েছেন যেনে ভালো লাগল।ধন্যবাদ জানবেন।
১২| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:২৩
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: সুন্দর একটা গল্প।ভালো লেগেছে উপস্থাপন পদ্ধতি টি।।। উপস্থাপনে কোন ত্রুটি নাই।।।
বেশ বেশ
২১ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:৪২
লাবণ্য ২ বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১৩| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:১১
ঋতো আহমেদ বলেছেন: প্রাত্যহিক জীবনের খুব সাধারণ কিছু ঘটনাকে অসাধারণ করে তুলে ধরতে পারে আপনার লেখা। গল্প ভালো হয়েছে। কিছু জায়গায় আর একটু সতর্ক হতে হবে। এই যেমন কথ্য ভাষা ও শুদ্ধ ভাষার মিশ্রণ।
"আফা! সকাল থেকে কিছু খাইনি। শরীলডা ভালা না, কিছু দ্যান।"
২২ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:১১
লাবণ্য ২ বলেছেন: আপনার গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১৪| ২২ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৮:৩০
সোহেল আহমেদ নাসিম বলেছেন: আমরা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ভুল মানুষকে ভুল করে ভালবেসে ফেলি ..... বাস্তবতা বড়ই নির্মম
২২ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:১২
লাবণ্য ২ বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১৫| ২৩ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:৫৫
পবিত্র হোসাইন বলেছেন: প্রত্যেকের জীবনের একটা গল্প আছে। অতীতে ফিরে গিয়ে গল্পের শুরুটা কখনো পরিবর্তন করা সম্ভব নয়, কিন্তু কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে গল্পের শেষটা চাইলেই নতুন করে সাজিয়ে তোলা যায়।
২৩ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৩
লাবণ্য ২ বলেছেন: পাঠ ও সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১৬| ২৪ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:১৫
জয়নুলের কাক বলেছেন: দারুণ....
২৪ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৯
লাবণ্য ২ বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৭| ২৪ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৪
পিয়াস রায়হান বলেছেন: ভাল লিখেছেন, একটা ছোট্ট সমালোচনা করব।
ছেলেটাকে ৫০ টাকা দেবার মধ্য দিয়ে আপনি হয়তো বা গল্পে একটা দয়াশীলতার উদাহরণ সেট করেছেন কিন্তু গল্পটা তে আরো বেশি বাস্তবতা ফুটে উঠত যদি তাকে এত টাকা না দিয়ে হালকা বিরক্ত দেখিয়ে বিদায় করে দিতেন কিংবা দু'পাচ টাকা দিতেন।
২৪ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৭
লাবণ্য ২ বলেছেন: আপনার মন্তব্য থেকে বুঝতে পারছি গল্পটা মনোযোগ দিয়ে পড়েছেন।উপরে মন্তব্যকারীদের মধ্যে আর ও একজন এমনটা বলেছেন।ভাবছি পরবর্তীতে কিছু এডিট করে নিবো।আমার ব্লগে আপনাকে স্বাগতম।ভালো থাকবেন।
১৮| ২৫ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:২৩
এ.এস বাশার বলেছেন: আমার খুব ভালো লেগেছে.......
আশা করি পরের লেখাগুলো আরো সুন্দর হবে...
২৫ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:০৪
লাবণ্য ২ বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো।
১৯| ২৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:২২
ভাইয়ু বলেছেন: খুব ভাল ছিলো৷ আশা করি আরো বড় গল্প নিয়ে সামনে আপনাকে পাবো... শুভকামনা রইলো
২৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:৫১
লাবণ্য ২ বলেছেন: অনুপ্রাণিত হলাম আপনার মন্তব্যে।আপনার জন্য ও শুভকামনা রইলো।
২০| ২৯ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:০৫
রাকু হাসান বলেছেন: গল্প ভাল লাগলো । সহজ ভাষায় দারুণ একটি গল্প পড়েছি । আরেক টু বড় হলেও খারাপ হতো না ,প্লট মত । যাক তবু আমার কাছে ভাল লেগেছে । শুভকামনা নিবেন ।
২৯ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৭
লাবণ্য ২ বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।আমার গল্পগুলো আসলেই একটু বেশি ছোট হয়।
২১| ২৯ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:১৮
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
কঠিন সংগ্রামের গল্প! এদেশের মেয়েদের বাস্তব জীবনের কথা গল্পে ফুটে ওঠেছে।
৩০ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:০৯
লাবণ্য ২ বলেছেন: গল্প পড়ার জন্য ধন্যবাদ কবি।
২২| ৩১ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৮
সামিয়া আক্তার শেহা বলেছেন: চমৎকার
৩১ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:০৯
লাবণ্য ২ বলেছেন: পড়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
২৩| ৩১ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:০৮
বিথী আক্তার বলেছেন: খুব ভাল লাগলো।
৩১ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:১৩
লাবণ্য ২ বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপু।
২৪| ০২ রা আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:২৩
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: প্রোফাইল দেখে তো ভেবেছিলাম কবিতা লিখে ভরে ফেলছেন। পরে এসে ভুলল ভাংলো। ভালো লিখেছেন। বাক্যের বিন্যাসে একঘেয়েমি ছিলো না বলে পড়তে সমস্যা হয়নি
০২ রা আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:০১
লাবণ্য ২ বলেছেন: পড়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।আমি কবিতা লেখার জন্য ব্লগে আসিনি ভাইয়া।যদিও সেফ হওয়ার আগে কয়েকটা পদ্য নামের হাবিজাবি পোস্ট দিয়েছিলাম।
২৫| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৮:৪৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: জীবন থেকে নেয়া গল্প, তাই ভাল লেগেছে।
কোন সিগন্যালে লাল বাতি জ্বলার কারণে যখন পথে সারি সারি গাড়ী থেমে যায়, তখন পথের পাশে লাল বাতি জ্বলার আশায় বসে থাকা ফকিরের দল সোৎসাহে নেমে পড়ে। গাড়ীর কাঁচে টোকা দিয়ে ভিক্ষা চায়। আমি খেয়াল করে দেখি, বেশীরভাগ বড়লোকেরাই গাড়ীর কাঁচ নামিয়ে ফকিরকে দুই/পাঁচ টাকার কয়েন দেন, কেউবা দেন পাঁচ/দশ টাকার নোট। এর বেশী খুব কদাচিৎ। সে জায়গায় আপনার হাতে থাকা একশ' টাকার মধ্যে পঞ্চাশ টাকাই ফকিরকে দিয়ে দেয়াটা একটু অবিশাস্য ঠেকেছে, ঘটনা সত্যি হলেও। গল্পের বিশ্বাসযোগ্যতার খাতিরে দানের পরিমাণটা একটু কমিয়ে আনা যেত, যেমনটা আরো অনেকেই মন্তব্যে বলেছেন।
মোহনার মত অনেক নারী প্রতিনিয়ত যুদ্ধ করে ঢাকার বুকে জীবন চালায়। চলার পথে জানা একটি জীবন সংগ্রামের ঘটনাকে লেখায় তুলে এনেছেন, এজন্য সাধুবাদ।
আপনার প্রথম পোস্ট "তুই আর আমি" পড়ে একটা মন্তব্য রেখে এসেছি।
০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:১৭
লাবণ্য ২ বলেছেন: "তুই আর আমি"পোস্টের মন্তব্যের প্রতিউত্তর দিয়েছি ভাইয়া।আর গল্পে পঞ্চাশ টাকা দেওয়া নিয়ে যেটা বললেন; কখনও কখনও এমন হয় যে ভিক্ষা চাইলে দু-পাঁচ টাকা ও দেওয়া হয় না,আবার ক্ষেত্রবিশেষ একটু বেশিই দিয়ে ফেলি আমরা।তারপরও ভাবছি অনেকেই যখন সেম অভিযোগ করেছে আর গল্পের বিশ্বাসযোগ্যতার খাতিরে একটু এডিট করে নিবো।যেমনটা আপনি বলেছেন।
আপনার সুচিন্তিত অভিমতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।সুপরামর্শ দিয়ে সবসময় এভাবেই পাশে থাকবেন আশা রাখি।
২৬| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:১৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: 'ঘরে তালা বন্ধ করে রেখে এসেছি।' এখানে এসে আঁতকে উঠলাম। চলমান সমাজের একটা করুণ চিত্র গল্পে উঠে এসেছে।
লেখার স্টাইল ভালো। তবে, ভিখারি ছেলেটি গল্পে না থাকলেই বরং গল্পটি আরো সাবলীল হতো। এবং উপরে একজনে এটা অলরেডি বলেও ফেলেছেন- ছেলেটাকে ৫০ টাকা দেয়ার কোনো তাৎপর্য বা ঐ টাকা দেয়ার কোনো অভিব্যক্তি গল্পে ফুটে ওঠে নি।
শুভেচ্ছা রইল।
০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৬
লাবণ্য ২ বলেছেন: পাঠ ও মূল্যবান মতামতের জন্য অনেক ধন্যবাদ।আমিও ভাবছি এডিট করে নিবো।
২৭| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:১৮
সোহেল আহমেদ নাসিম বলেছেন: অনেক দিন আপনার লেখা পাচ্ছি না ... লেখা চাই
২০ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:১৫
লাবণ্য ২ বলেছেন: সামনের দিনগুলোতে নিয়মিত লেখার চেষ্টা করবো।ভালো থাকবেন।
২৮| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:৪৭
বিজন রয় বলেছেন: কেমন আছেন? নতুন পোস্ট দিন।
২০ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:০৯
লাবণ্য ২ বলেছেন: ভালো দাদা; আপনি ও ভালো আছেন নিশ্চয়।সময় করে নতুন কিছু লিখবো।
২৯| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫০
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ব্লগ লিখেছি:১ বছর ১ দিন
বছর পুর্তিতে পাঠকের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা।
তবে লেখক বড্ড অনিয়মিত।
অনুসরন করা হইল
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৫
লাবণ্য ২ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া।নিয়মিত হতে চাই;কেন জানি হয়ে ওঠে না।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:০৫
স্রাঞ্জি সে বলেছেন: চমৎকার