নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অসহায়দের পাশে থেকে তাদের সাহায্য করতে, আড্ডা দিতে, খেলাধূলা করতে ও আল্লাহ্‌র সৃষ্টি সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখত ভাল লাগে।

আকাশ খাঁন

আমি খুব সাধারণ ছেলে

আকাশ খাঁন › বিস্তারিত পোস্টঃ

একুশে ফেব্রুয়ারি

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:২০

আমরা যে ভাবে একুশে ফেব্রুয়ারি পালন করি এটা কি ইসলামিক শরিয়াত সম্মত?
যে জানেন দয়া করে জানাবেন, তাহলে অনেকই হয়তো ভুল করবে না। দয়া করে সঠিক তথ্্য দিবেন। শুধু নিজে মেনে চললে কি হবে, ইসলাম বলে নিজে যে ভালটা জানো তা অন্যের সাথে শেয়ার কর।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:১০

নতুন বলেছেন: :( ইন্টারনেট ব্যবহারের ব্যপারে ইসলামিক শরিয়াত কি বলে?

২| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৪১

আশালিনা আকীফাহ্‌ বলেছেন: আমাদের দেশের মানুষ অধিকাংশ মুসলিম কিন্তু দুঃখের বিষয় তাঁরা বিজাতীয় সংস্কৃতিগুলোকেও নিজেদের ধর্মের সাথে মিলিয়ে ফেলেছেন ।
তাঁরা হয়তো ভুলেই গেছেন ইসলাম ধর্ম যেভাবে খুশি সেভাবে পালন করা যায় না। হাদীস কুরআন -এর বাইরে নিজেদের মনগড়া কোনো কিছু ইসলামে ধর্মীয় ভাবে পালন করা যায় না । এর জন্য কঠোর হুশিয়ারি রয়েছে ইসলামে। কিন্তু কে শোনে কার কথা।
আমরাতো হজ্ব পালন থেকেই শিক্ষা নিতে পারি ।কখনো দেখেছেন রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কবরে কাওকে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধাঞ্জলি দিতে। নাকি তিনি কখনো কাউকে বলেছেন ফুল দিতে ।
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ঘোষণা করেছেন :
যে কেউ এমন আমল করবে যা করতে আমরা (ধর্মীয়ভাবে) নির্দেশ দেইনি তা প্রত্যাখ্যাত।[ মুসলিম (১২/১৬)]
আর ধর্মীয় ভাবে ইসলামে নতুন কোনো কিছু প্রবর্তন করা হলো বিদাত এবং তা আল্লাহ্ পাকের কাছে গ্রহণ যোগ্য আমল হয়না ।
কুরআন ও হাদীসের নির্দেশনা অনুযায়ী মৃত
ব্যক্তিদের জন্য করণীয় :
১) মৃত ব্যক্তিদের জন্য দুআ ও
ক্ষমা প্রার্থনা করা
২) মৃত ব্যক্তির জন্য দান-সদকাহ করা ও
জনকল্যাণ মূলক কাজ করা
৩) কুরবানী করা
৪) মৃতদের পক্ষ থেকে তাদের অনাদায়ি হজ
উমরা, রোযা আদায় করা
এর বাইরে আর কোনো নির্দেশনা পাওয়া যায়নি ।

আমাদের সমস্যা হলো ইসলাম সম্পর্কে আমাদের ধারণা কম তাই ধর্মীয় ভাবে কি পালন করা যায়. এবং কি করা যায় না তা উপল্বধি করতে পারিনা।

“যে ব্যক্তি দ্বীনে এমন কিছু শুরু করল যা আমাদের অন্তর্ভুক্ত নয়, তবে তা প্রত্যখ্যাত হবে”. বুখারি ২৬৯৭, মুসলিম ১৭১৮

তিনি আরো বলেনঃ
“সর্বাপেক্ষা উত্তম বানী হল আল্লাহর, সর্বাপেক্ষা উত্তম পথনির্দেশ হল তাঁর রসুলের আর সর্বাপেক্ষা খারাপ কাজ হল নব উদ্ভাবিত বিষয় গুলো (বিদাত); সকল বিদাত ই পথভ্রষ্টতা” মুসলিম ৮৬৭
এবং
“সকল ভ্রষ্টতা জাহান্নামের দিকে নিয়ে যায়” আন নাসাঈ ১৪৮৭

তাছাড়া আরেকটি হাদিসে আছেঃ
“যখন কোন বিষয়ে মতপার্থক্যের সম্মুখীন
হবে তখন আমার সুন্নাহর অনুসরন করবে। সকল
প্রকার নব উদ্ভাবিত জিনিস থেকে দূরে থাকবে,
কেননা এগুলোই হচ্ছে বিদাত। সকল বিদাত ই
ভ্রষ্টতা আর ভ্রষ্টতা শুধু জাহান্নামের আগুনের
অভিমুখী করে”
আহমদ ১২৬, আবু দাউদ ৪৬০৭, তিরমিযি ২৬৭৬,
ইবন মাজাহ ৪২, সহিহ আল জামে ২৫৪৬

মহান আল্লাহ পাক আমাদের সকলকে হেদায়াত দান ক্রুন. আমীন ॥

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.