নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মিজানদেশী

লতাদেশী

Activist

লতাদেশী › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাঙালী কত ভয়াবহ ফতোয়াবাজ না হলে ব্লগার আহমেদ রাজীব হায়দারের জানাজার নামাজ জায়েজ,কি নাজায়েজ সে ফতোয়া দেয়?

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:০৫

বাঙালী কত ভয়াবহ ফতোয়াবাজ না হলে ব্লগার আহমেদ রাজীব হায়দারের জানাজার নামাজ জায়েজ,কি নাজায়েজ সে ফতোয়া দেয়? গত ২০১০ সালের সেই কালো ২১ শে মার্চ দুপুরে সিলেট শহরে শতশত লোকের সামনে আমার ভাই সিলেট সরকারী মহিলা কলেজের শহীদ অধ্যাপক হারুন-অর-রশিদকে খুন করা হয়েছিল। আপনারা সবাই ভুলে গেছেন এবং সেটাই স্বাভাবিক। কিন্তু আমি পারি না।

আমার ভাই শহীদ অধ্যাপক হারুন,শহীদ সাংবাদিক সাগর ভাই,শহীদ সাংবাদিক রুনি আপা এবং শহীদ আহমেদ রাজীব হায়দারসহ সবার বিদেহী আত্মার শান্তির জন্য জন্য আজ দয়াল আল্লাহ্‌র কাছে এই পাগলের কিছু আবদার আছে। কি আবদার,শুনতে চাও? তবে আজ বলবো না। কারন শরীর- মন দুইটিই আজ খারাপ।

শাহবাগের বন্ধুদের লাল সালাম,বিশেষ করে যারা হতভাগা বিশ্বজিৎ দাসদের কথাও মনে রেখেছেন।



লেখকের বন্ধু হতে চাইলে নিচের লিঙ্কে একটা ক্লিক

হাবিবুল্লাহ মিজান

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:১৪

ফারমার বলেছেন: মৃত দেহের সৎকার একটা মানবিক ট্রেডিশান, এতে ধর্মের কিছু নেই!

২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:১৪

পথিকের ডায়েরীর পাতা বলেছেন: যে সারাজীবন ধর্ম কর্ম অস্বীকার করছে, তিরস্কার করছে , মরার সময় তার ধর্ম পালনের জন্য তোমরা এত পাগল হয়ে উঠেছ কেনো?

রাজাকারের ফাঁসি , যুদ্ধাপরাধের ফাঁসি হতেই হবে।

আন্দোলন বাদ দিয়ে নাস্তিকরে নিয়ে মাথা গামাইলে হবে?

৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:১৮

পথিকের ডায়েরীর পাতা বলেছেন: @ ফারমার, তাইলে চিতায় কেনো পোড়ানো হলো না?

খ্রীস্টানদের মত কেনো করা হলো না?

বৌদ্ধদের মত কেনো করা হলো না?

সারা জীবন নবীর বিরুদ্ধে কুৎসা করেছে যে, নবীর তরীকায় তার জানাযা হলো
কেনো?

আন্দোলন মাঠে মারার কাম ছাড়া কিছু না?

রাজাকারের ফাঁসি চাই। হতে ই হবে।

ইসলাম বিদ্বেষীদেরও বিচার চাই।

৪| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:২৪

ফারমার বলেছেন: @পথিকের ডায়েরীর পাতা,
সৎকার করা হয়েছে পরিবারের ইচ্ছায়, পরিবার যেভাবে চেয়েছে সেভাবে হয়েছে!

৫| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:১৪

খুব সাধারন একজন বলেছেন: ---ডিভাইড এন্ড রুল---

আমরা সত্যর পক্ষে আবেগের আন্দোলন করি অরা দেয় গুটির চাল। দাবা-পাশা খেলার কাছে আবেগ যেন না হারে।

রাজীব থাবা বাবা হওয়াতে মারা যায়নি। থাবা বাবা হওয়ায় মারা গেলে অনেক আগে যেত। সে মারা গেছে শাহবাগে যাওয়ায়। সে মারা গেছে বাংলাদেশে একাত্তর সালে যারা ৩০ লাখ খুন, ৪ লাখ নারীকে ধর্ষণ আর এখনো মুক্তিযুদ্ধাদের প্রকাশ্যে লাথি দেয় আর গৃহযুদ্ধের ঘোষণা দেয় সেই জামাতির বিচার চাইতে

রাজীব, রাজীবের জানাযার কথা ভোলেন। মূল প্রসঙ্গে আসো বাংলাদেশের মানুষ। রাজীব নাস্তিক এইজন্য খুন হয় নাই। রাজীব শাহবাগে যায় তাই খুন হয়েছে।

প্রিয় নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, একজন মুসলমানের পাঁচটি কর্তব্য। তার মধ্যে এক কর্তব্য হল, যখন কোন লাশ যায়, তার যা বিশ্বাসই হোক না কেন, সম্মান দেখিয়ে উঠে দাঁড়াবে।

ওইক্ক চাই বলে ফেনা তুললে হবে না একতার কাজ করতে হবে। বাংলার মানুষ, দেশের মুখ রক্ষা কর। তুমি না করলে টাকা দিয়ে ভাড়া করে কাউকে আনা যাবে না হবে না। দশটা কথার জবাবে একটা কথা হলেও বল।

বাংলাদেশ সবার দেশ। হিন্দু-মুসলিম-বৌদ্ধ-খ্রীষ্টান-নাস্তিক-বাংগালী-চাকমা-মারমা সবাই একাত্তরে খুন হয়েছে পাকিস্তানিদের হাতে। মনে রেখ, তোমার শত্রু তোমাকে চেনে বাংগালী বাংলাদেশী হিসাবে, কিন্তু মুখে বলে, নাস্তিক-আওয়ামী

কয়দিন পরে বলবে, খুন হইসে ভাল হইসে, ওই পোলা সিগারেট খায়। জিন্সের পেন্ট পড়ে।
বাকিরা বলব, ঠিকই তো করসে সিগারেট খায় জিন্তের পেন্ট পরে ওরে খুন তো করবই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.