![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১. ব্যারিস্টার রফিকুল হকঃ আইনের এই বাতিঘরের জন্ম ১৯৩৫ সালের ২ নভেম্বর কলকাতার সুবর্ণপুর গ্রামে। বাবা মুমিন-উল হক পেশায় ছিলেন চিকিৎসক। আর মা নূরজাহান বেগম। তবে তাঁর বাল্যকাল কেটেছে কলকাতার চেতলায়। পরিবারের সবাই চেতলাতেই থাকতেন। পড়াশোনা করেছেন চেতলা স্কুলে। চেতলা এখন কলকাতার অন্তর্ভুক্ত। চেতলা স্কুলে রফিক-উল হকের পরিবারের সবাই পড়াশোনা করতেন। আইনজীবী হিসেবে কাজ করেছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, জিয়াউর রহমান, এরশাদ, খালেদা জিয়া ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে। এক-এগারোর তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমলে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির প্রভাবশালী নেতাদের পক্ষেও আইনি লড়াই করেছেন তিনি। সব সময় উচিত কথা বলেন। কখনো কারো রক্তচক্ষুকে ভয় পাননি। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর অনেক গুরুত্বপূর্ণ আইনি বিষয় নিয়ে সরকারকে সহযোগিতা করেছেন প্রবীণ এই আইনজীবী। এরশাদ সরকারের আমলে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন ব্যারিস্টার রফিক-উল হক।
২. ড. কামাল হোসেনঃ কামাল হোসেন বাংলাদেশের একজন বিশিষ্ট আইনজীবী, রাজনীতিবিদ এবং মুক্তিযোদ্ধা। তিনি বাংলাদেশের সংবিধান প্রণেতাদের মধ্যে অন্যতম। ড. কামাল হোসেন বাংলাদেশের সংবিধানের প্রণেতা হিসেবেই অধিক পরিচিত। রাজনীতিতে তিনি ছিলেন সবসময়ই সোচ্চার। ১৯৭০ সালের পাকিস্থানের জাতীয় পরিষদ নির্বাচনে পূর্ব পাকিস্তান থেকে আওয়ামীলীগের প্রার্থী হিসেবে জয়ী হয়েছিলেন। ১৯৭২ সালে স্বাধীন বাংলাদেশের সংবিধান রচনা কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭২ সালে আইনমন্ত্রী এবং ১৯৭৩ থেকে ১৯৭৫ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ড. কামাল হোসেন জাতিসংঘের স্পেশাল রিপোর্টারের দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় রয়েছেন। তিনি গণফোরাম নামের রাজনৈতিক দলের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি।
৩. আবদুল বাসেত মজুমদারঃ দেশের প্রবীণ আইনজীবী আবদুল বাসেত মজুমদার। দেশের আইনজীবীদের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের ভাইস-চেয়ারম্যান। বিভিন্ন সময় দায়িত্ব পালন করেছেন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি, সম্পাদকসহ বিভিন্ন পদে। তিনি আওয়ামী লীগ সমর্থিত আইনজীবীদের সংগঠন সম্মিলিত আইনজীবী সমন্বয় পরিষদের আহ্বায়ক ও বঙ্গবন্ধু আইনজীবী পরিষদের সভাপতি।
৪. অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীনঃ সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির ২০১৭-১৮ সেশনে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন ।
৫. ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকনঃ বৃহত্তর নোয়াখালীর কৃতী সন্তান, সাবেক সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন । তিনি পর পর তিন বার সম্পাদক নির্বাচিত হয় । ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন ২০০৯ সালে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে নোয়াখালী-১ আসন (চাটখিল-সোনাইমুড়ি) থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
৬. ব্যারিষ্টার আব্দুর রাজ্জাকঃ ব্যারিষ্টার আব্দুর রাজ্জাক জামায়াতে ইসলামী নেতাদের প্রধান আইনজীবী ও দলটির সহকারী সেক্রেটারি
৭. এডভোকেট আবদুল মতিন খসরুঃ সততা ও আদর্শের বিমূর্ত প্রতিক এডভোকেট আব্দুল মতিন খসরু এম.পি । সাবেক আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী এবং সংসদ বিষয়ক স্থায়ী কমিটির সভাপতি অ্যাড. আবদুল মতিন খসরু ।
৮. শামীম পাটোয়ারীঃ বর্তমানে বাংলাদেশের আইন উদ্যোক্তাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় । মাত্র ২৮ বছর বয়সী এই তরুনের হাত ধরে বাংলাদেশ পেয়েছে ডিজিটাল আইনি সেবা । জটিল আইনকে ভিডিওর মাধ্যমে সাধারণ মানুষের উপযোগী করে তুলে ধরেছে এই আইন উদ্যোক্তা । এছাড়া “বাংলাদেশের আইন কানুন” নামক একটি পেইজবুক পেইজ এবং একটি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে প্রতিদিন প্রচুর মানুষকে আইনি সেবা দিয়ে যাচ্ছে এই মানুষটি । http://www.bdainkanun.com হল তাদের জনপ্রিয় ওয়েবসাইট । বিশেষকরে তরুন পুরুষ এবং প্রবাসীদের নিকট প্রচন্ড জনপ্রিয় এই ডিজিটাল আইন উদ্যোক্তা ।
৯. এডভোকেট শ ম রেজাউল করিমঃ দৈনিক আজকের দর্পণ এর প্রধান সম্পাদক ও প্রকাশক, বাংলাদেশ সুপ্রিমকোর্ট এর সিনিয়র আইনজীবী , সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সম্পাদক , বাংলাদেশ বার কাউন্সীল এর ফিনান্স কমিটির চেয়ারম্যান শ.ম. রেজাউল করিম
১০. এডভোকেট সানাউল্লাহ মিয়াঃ জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি ও বিএনপির কেন্দ্রীয় গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট সানাউল্লাহ মিয়া ।
১১. ব্যারিস্টার রোকন উদ্দিন মাহমুদঃ
১২. ব্যারিস্টার আমিনুল ইসলামঃ
১৩। এডভোকেট তাজুল ইসলামঃ
১৪. খন্দকার মাহবুব হোসেনঃ
৫৫ বছরের আইন পেশায় দেশের প্রথম সারির সব রাজনীতিবিদের মামলা পরিচালনা করেছেন তিনি। কিন্তু সত্যি সত্যি জিয়াউর রহমানের মামলা পরিচালনার সুযোগ পাননি মাহবুব হোসেন। তবে আইনজীবী হিসেবে সারা জীবন কাটালেও পড়ন্ত বেলায় রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন। ২০০৮ সালে যোগ দেন বিএনপিতে। বর্তমানে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টার দায়িত্ব পালন করছেন তিনি। একইসঙ্গে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির চার চারবার নির্বাচিত সভাপতি তিনি। ১৯৩৮ সালে ২০শে মার্চ বরগুনার বামনায় প্রখ্যাত এ আইনজীবীর জন্ম। পিতা খন্দকার আবুল হাসান শিক্ষাবিদ ছিলেন।
১৫. ব্যারিস্টার শফিক আহমেদঃ
ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী হিসাবে নিযুক্ত হন ২০০৯ সালের জানুয়ারি ৬ জানুয়ারি। শফিক আহমেদ ছাত্র জীবনে যুক্ত ছিলেন বামপন্থী রাজনীতির সঙ্গে। কিন্তু তারপর দীর্ঘদিন ধরে পেশাদার আইনজীবী হিসেবেই কাজ করেছেন। বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট বার এসোসিয়েশনের সভাপতি ছিলেন। ২০০৭ সালে বাংলাদেশের রাজনীতি যখন সংকটকাল অতিক্রম করছে, তখন সুপ্রীম কোর্ট বারের প্রেসিডেন্ট হিসেবে তাঁর বলিষ্ঠ ভূমিকা অনেকের নজর কাড়ে।
১৬. আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার মওদুদঃ
১৭. আনিসুল হকঃ
১৮। ড তুহিন মালিকঃ
©somewhere in net ltd.