![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একজন সাধারন মানুষ,বাংলাদেশের একজন অসচেতন নাগরিক ।
প্রথমেই বলে নিচ্ছি আমার এই পোস্টটা কোন জাতির বিরুদ্ধে নয়। এবং তাদেরকে হেয় করার জন্যে নয় বরং ডেনমার্কের একটি দ্যিপের অধিবাসীদের একটি তথাকথিত কালচার সম্পর্কে সবাই কে জানানোর জন্যেই এই লেখা ।ডেনমার্ক ইউরোপের উন্নত মানের দেশেগুলোর অন্যতম একটি দেশ এটি । সে দিক দিয়ে সেই দেশের জনগোস্থিকেও উন্নত হিসেবে বিবেচনা করা মোটেও ভুল না। কিন্তু একটি কথা আছে মানুষ যখন সম্পদ আর প্রাচুর্যের মোহে অন্ধ হয়ে যায় তখন সে নিজেই তার পতনের রাস্তা খুলে বসে । ডেনমার্কের একটি দীপের নাম ফেরি এখানকার অধিবাসীদের একটি প্রথাগত শখ হচ্ছে নিরীহ ডলফিন মাছ শিকার করা এবং শিকারের পর তাদের কে নিষ্ঠুর ভাবে মেরে ফেলা ।
ক্যালডেরন ডলফিনদেরকে অত্যন্ত শান্ত ও নিরীহ স্বভাবের এবং পরউপকারীও। এদেরকে মানুষের বিপদের সময় জীবন রক্ষাকারী বন্ধু প্রাণী হিসেবে বিবেচনা করা হয় ।অথচ এই উন্নত দেশের তথাকথিত উন্নত লোকেরা মানে সভ্য নামের অসভ্য মানুষ নামে জন্তুগুলো তাদের সাথে কি ধরনের ব্যবহার করে তা আপনাদেরকে নিচের ছবিগুলোতে দেখানো হলোঃ
দেখুন এই ডলফিনগুলো কিন্তু এত সহজে মরেনা, এদেরকে এক সরু হয়ে ওঠা ধারাল শিক দিয়ে আগে তিন চারবার আঘাত করা হয়,তার পরে আরেকটি বড় লোহার যন্ত্রের সাথে বেঁধে সাগরের কিনারে আনা হয় ।এর পর এদের হত্যা করা হয়।
দেখুন তাদের নিষ্ঠুরতার আঘাটে ডলফিনগুলো কিভাবে প্রচন্ড আহত হয় আর পরে মৃত্যুর কোলে ঢলে পরে এবং প্রত্যক্ষ দর্শী দের দেখা মতে মৃত্যুর সময় তাদের যে আর্তনাদ বের হয় তা অনেকতা একটি ছোট বাচ্চাদের কান্নার আওয়াজের মতোই হয় ।
তাদের এই অবস্থা দেখে ওইসব দশ্যু লোকগুলোর কোনো দয়া হয়না বরং তারা দিগুণ উত্সাহে একটি মারার পরে আরেকটি শিকারে নেমে পড়ে ।
ছবিগুলো ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহ ।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২২
লেখা পাগলা বলেছেন: ধন্যবাদ আহলান ভাই বিষয়টি স্বরণ করার জন্য ।
২| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:০৫
পথহারা মানব বলেছেন: খুবই দু:খজনক, শুধু একটা উৎসবের জন্য!! আ আচ্ছা পরে এই ডলফিনগুলোর কি করে ভাই???
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২৩
লেখা পাগলা বলেছেন: সব পচে নষ্ট হয় ।
৩| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:১৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: মাইরা তারপর কী করে? খায়? যদি খাওয়ার জন্যে মারে তাইলে সমস্যা কোথায়?
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২৫
লেখা পাগলা বলেছেন: খাইলে দুঃখ থাকতো না সব পচে নষ্ট হয় ভাই।
৪| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৪০
মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার লিখাটিল জন্য আপনাকে অণেক ধন্যবাদ ।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৫:৪১
লেখা পাগলা বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ ।
৫| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:০২
ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: কি ভয়ানক কাণ্ড ।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৫:৪৫
লেখা পাগলা বলেছেন: দূর্দান্ত অমানুষিক কর্ম কাণ্ড ।
৬| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৩২
জয় বিশ্বাস বলেছেন: ঘটনা সত্য নাকি?
http://www.bdtechnews.tk
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৫:৪৬
লেখা পাগলা বলেছেন: ধন্যবাদ !
৭| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৪৩
শামছুল ইসলাম বলেছেন: কেন এই নিষ্ঠুরতা ?
অবশ্য আমরা তাদের সুসভ্য জাতি হিসাবে চিনি কারণে সেখানে আইনের বাইরে কেউ গেলে কঠিন শাস্তির ব্যবস্থা আছে। তাই মানবিকতার কারণে নয়, শাস্তির ভয়েই হয়ত অপরাধ থেকে দূরে থাকে। ডলফিন মারার উপর একটা আইন হয়ে গেলে হয়ত সোজা হয়ে যাবে।
ভাল থাকুন। সবসময়।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৫:৪৯
লেখা পাগলা বলেছেন: এটা সত্য এই মুহুর্তে প্রয়োজন নিরহ ডলফিন মারা নিষিদ্ধ করা এবং সেটা আইনী ব্যবস্থার মাধ্যমে ।
৮| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০২
অগ্নি সারথি বলেছেন: কি সাংঘাতিক!
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৫:৫১
লেখা পাগলা বলেছেন: একটি সভ্য জাতির অসভ্য কা্যলাপ এই আর কি !ধন্যবাদ অগ্নি সারথি ভাই ।
৯| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০৩
ভ্রমরের ডানা বলেছেন: এসব নিষ্ঠুরতার শেষ কোথায়?
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৫:৫৬
লেখা পাগলা বলেছেন: সব কিছুর একটা শেষ নামক শব্দ আছে এদের এই বর্বতারও শেষ আছে তবে এই মুহুর্তে আগে প্রয়োজন ডলফিন মারা নিষিদ্ধ ঘোষনা করে কোন আইন করা ।তাহলে যদি তাদের এই নিষ্ঠুরতা বর্বতা থেকে ডলফিন বা তিমিগুলো রক্ষা পায় ।
১০| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০৭
সেলিম৮৩ বলেছেন: যদি কোন কাজেই না লাগে তবে হত্যা করে লাভ কি?
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৫:৫৭
লেখা পাগলা বলেছেন: সে কথাই বোঝাবে কে এদের ।
১১| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৩৩
কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: অকারনে শুধুমাত্র উৎসব আনন্দের জন্য এই হত্যাকান্ডই প্রমান করে বাইরে যত সভ্যতার লেবাস থাকুক ভিতরে তারা এখনও বর্বর জঙ্গী রয়ে গেছে।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:০১
লেখা পাগলা বলেছেন: সংবাদটি দেখা এটাই সত্য মনে হচ্ছে এরা সভ্য নামের আসলে অসভ্য বর্বতা কারী সারা আর কিছু না ।
১২| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:০০
নাইম রাজ বলেছেন: গোোড পোসট
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:০১
লেখা পাগলা বলেছেন: ধন্যবাদ ।
১৩| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:২০
ইফতি সৌরভ বলেছেন: বীভৎস!!!
মানুষ এখনও বর্বর। শুধু আনন্দের জন্য এমন উৎসব হতে পারে ভাবি নি কখনও! ডলফিন গুলো পরে পচে নষ্ট হয় এইটা জেনে আরও বেশি খারাপ লাগল
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:০৬
লেখা পাগলা বলেছেন: অথচ এই সভ্য জাতিগুলোই অনেক সময় মুসলীম বিশ্বে সৃষ্টিকর্তার ইবাদত যুগ যুগ ধরে যে কোরবানী দেয়া হয়ে আসছে তাকে তারা
নিন্দনীয় করে । অথচ নিজেরাই কত বড় জগন্য ভুল কাজ করে চলছে ।
১৪| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৪০
আমি ইহতিব বলেছেন: কি নিষ্ঠুর!!! মানুষের মানসিকতা এমন কেন?
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:০৯
লেখা পাগলা বলেছেন: এরা ভয়ানক মানুষ রূপের পশু ।এদের বর্বতা সীমাহীন.......।
১৫| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৮
গেম চেঞ্জার বলেছেন: বর্বরতা!!
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:১৪
লেখা পাগলা বলেছেন: নিষ্ঠুরতা হৃদয় বিদারক কার্যলাপ ।
১৬| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৩
ক্লে ডল বলেছেন: বিভৎস এবং পৈচাশিক!! খাওয়া অথবা মানুষের কোন উপকারে আসলে কোন ব্যাপার ছিল না।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:১০
লেখা পাগলা বলেছেন: নিষ্ঠুরতা হৃদয় বিদারক কার্যলাপ ।
১৭| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২১
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এরাই আবার সমুদ্রে কোন জাহাজ থেকে তেল পড়লে আন্দোলন করে...
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:১১
লেখা পাগলা বলেছেন: ধন্যবাদ সত্য কথাগুলো বলার জন্য ।
১৮| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২১
খোলা মনের কথা বলেছেন: সভ্য জাতের অসভ্য কাজ। সভ্য সমাজের সব কিছু জায়েজ তাই কারো চোখে পড়ে না। এমন বর্বর কাজ সত্যিই দু:খজনক
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:২০
লেখা পাগলা বলেছেন: আর এগুলো তারা নানা কৌশলে বৈধ্য কাজ বানিয়ে চালিয়ে নিচ্ছে ।
১৯| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:১৮
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: এত বর্বরতা ?
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:২১
লেখা পাগলা বলেছেন: কোন ব্যপার না এগুলো বৈধ্য কাজ ।
২০| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৪৩
অনুকথা বলেছেন: বিভৎস এবং পৈচাশিক!!
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:০৬
লেখা পাগলা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই কোন ব্যপার না এগুলো বৈধ্য কাজ ।
২১| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৪৮
খাইরুন নাহার বিনতে খলিল বলেছেন: কি সাংঘাতিক!
পোষ্টটা দেয়ার জন্য ধন্যবাদ
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:০৮
লেখা পাগলা বলেছেন: ধন্যবাদ আপুজী আল্লাহু যদি ওদের মাফ করেন ।
২২| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৫০
নাসের গ্যাং ০০৭ বলেছেন: এই নিষ্ঠুরতার শেষ কোথায়????
২৩| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:০৬
শাশ্বত স্বপন বলেছেন: এদেরকে মারে কেন?
২৪| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৪৪
বিলুনী বলেছেন: দৃশ্যগুলি খুবই মর্মান্তিক । হৃদয়কে নারা দিয়ে যায় । ডলফিনের ছবির সাথে সাগরের জল এত লাল কেন দেখে বিষয়টি সম্পর্কে বেশ কৌতুহল হল । এ পোস্টের লিখায় বলা হয়েছে ছবিগুলি ইন্টার নেট থেকে নেয়া হয়েছে । কিন্তু নির্দিস্ট করে কোন লিংক না দেয়ায় খুজে পেতে একটু বেগ পেতে হয়েছে । এ বিষয়ে বেশ কিছু পোস্ট ইন্টারনেটে দেখতে পাওয়া যায় । একেটটায় একেক রকম ভাবে বলা হয়েছে । তবে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের পি এইডি গবেষক মিগান স্ট্যামপারের লিখা পোস্ট বেশ প্রনিধান যোগ্য বলে মনে হল । তার লিখার এবসট্রাক্ট তুলে ধরা হল যা থেকে এ বিষয়ে একটি পরিস্কার ধারণা পাওয়া যেতে পারে ।
Megan Stamper
Scottish PhD Mathematics student at the University of Cambridge
http://www.huffingtonpost.co.uk/megan-stamper/denmark-dolphin-slaughter_b_4681562.html
I’ve seen various articles on the so-called ‘Denmark dolphin slaughter’ posted all day on social media. See an example here. I know the pictures look shocking but there’s surely more to it? The more I read the less convinced I am that all the outrage is actually well-placed (as well-meaning as I’m sure it is).
Firstly a few obvious corrections should be made. Number one: it’s not really Denmark we’re talking about here. This happens on the Faroe islands - an autonomous, self-governing region lying isolated in the Norwegian Sea midway between the UK, Iceland and Norway.
Next, the main cetacean killed by the islanders is a long-finned pilot whale, not a ‘calderon’ dolphin, which doesn’t actually appear to exist outside of the articles I’ve seen posted today.
Now neither of these facts make much difference to the argument of whether such slaughter is right or wrong but it’s a warning to those blindly trusting these pretty sensationalist article’s ‘facts’ on the issue.
Now to the morality. This killing is not done, as reported by the articles, as some kind of ‘rite of passage’ by the islanders. Instead it allows the people of these pretty isolated islands, which have very little useful land to sustain land-based agriculture, an alternative food source to help them through the winter. The killing is not done for any commercial gain, with the meat only being distributed to and used by the local community.
The type of pilot whale and dolphins killed is not considered an endangered species and, with around 0.1% of the population killed each year, the hunt is deemed to be sustainable by the criteria of the IUCN (International Union for Converservation of Nature).
Most importantly we should note that it is against the laws of the islands to cause any unnecessary suffering to these animals during the hunt.
Now this process is indeed gruesome. The pictures of the blood-red sea are shocking to most. But is this really more gruesome or more inhumane than the commercial intensive farming procedures commonplace throughout the developed world? If we are to question the ethics of those on the Faroe islands should we not also be questioning all farming procedures which cause the unnecessary death of animals?
Your answer to this may be yes. Fair enough. It was my answer for around seven years when I was a strict vegetarian. I have since chosen to resume eating meat since ultimately I do not believe that the slaughter of animals itself is wrong. I do still think however that any lengthy and unnecessary suffering of animals is wrong and should be prevented wherever possible.
এ পোস্টের লিখকের প্রতি ধন্যবাদ রইল আমাদেরে এ বিষয়টি জানানোর জন্য ও একে আরো একটু ভাল করে দেখার বিষয়ে উৎসাহিত করার জন্য ।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:১২
লেখা পাগলা বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য । বিষয়টি মন্তব্যের মাধ্যমে সুন্দর ও পরিষ্কার ভাবে সকলের মাঝে তুলে ধরার জন্য ।
২৫| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৩১
মাদিহা মৌ বলেছেন: খোদা!!
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:১৩
লেখা পাগলা বলেছেন: ধন্যবাদ আপু ।
২৬| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৪০
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:
অমানুষ।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:১৪
লেখা পাগলা বলেছেন: তারা মানুষ কি না সেটা ভাবনার ব্যপার মনুষ হলে এরকম কাজ করতে পারতো না ।
২৭| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৫৪
মূল-উপদল বলেছেন: এইগুলা পাইলট তিমি, ডলফিন না। যারা বলে ডলফিন তারা ফেসবুকিও অপপ্রচারের স্বীকার, উপরন্তু হাফিংটন পোস্টে Megan Stamper (কমেন্ট বাই বিলুনী) এবং উইকিপিডিয়ায় ও এ বিষয়ে বিস্তারিত আছে।
https://en.wikipedia.org/wiki/Whaling_in_the_Faroe_Islands
উইকিপেডিয়া অনুসারে- ঐ পাথুরে পাহাড়ে খুব কম জায়গা আছে সবজি বা শষ্য চাষ করার, তাই ওদের প্রধান খাদ্য মাংস বিশেষ করে ভেড়া এবং এই পাইলট তিমি।
যদিও অনেক পরিবেশবাদী সংস্থা বলছে এইটা বন্ধ করতে এবং তারা নিরুতসাহিতও করছে এই বলে যে এই তিমি অত্যাধিক পরিমানে মার্কারী(পারদ) ধারন করে, তাই খাওয়া ঠিক না। তবে দ্বীপবাসিদের এটা প্রধান একটা খাদ্য হওয়াতে ছাড়ছে না এবং এটা ওদের বহুদিনের ট্রাডিশন।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:১২
লেখা পাগলা বলেছেন: ধন্যবাদ তাই বলে এভাবে ?
২৮| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:১৬
রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: অমানুষের দল।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২৩
লেখা পাগলা বলেছেন: ধন্যবাাদ এটা তাদের ঐতিহ্য একটা উৎসব ।
২৯| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৩২
বিষাদ সময় বলেছেন: সত্যিই খুব কষ্ট পেলাম পোষ্টটি পড়ে। পৃথিবীর কোথাও যে এ রকম ঘটনা ঘটে তা জানা ছিল না। বিষয়টি সবার সামনে উপস্থাপন করায় আপনাকে ধন্যবাদ। পৃথিবীর যে কোন প্রান্তে, যে কোন সম্প্রদায় কর্তৃক, যে কোন প্রাণীকেই উৎসব করে হত্যা করা আমার কাছে একটি জঘন্য নিন্দনীয় কাজ মনে হয়।
তবে আপনার এই পোষ্টটির দেওয়ার উদ্দেশ্য ঠিক আমার কাছে পরিষ্কার না। কারণ আমার ধারণা আপনি জেনে বা না জেনে এখানে কিছু সত্য গোপন করেছেন বা অতি রঞ্জিত ভাবে উপস্থাপন করেছেন।যেমন-
১) আপনি যদিও দ্বীপের নাম উল্লেখ করেছেন কিন্তু মূলতঃ সমলোচনা করেছেন ডেনমার্কের কিন্তু ডেনমার্ক রাজ্যের আন্তর্গত হলেও এটি একটি স্বায়ত্বশাসীত দ্বীপ যার আইন এবং সংস্কৃতি ডেনমার্ক থেকে আনেকটাই ভিন্ন।
২। আপনি বলেছেন-
"ক্যালডেরন ডলফিনদেরকে অত্যন্ত শান্ত ও নিরীহ স্বভাবের এবং পরউপকারীও। এদেরকে মানুষের বিপদের সময় জীবন রক্ষাকারী বন্ধু প্রাণী হিসেবে বিবেচনা করা হয় ।"
অথচ উইকিপিডিয়া বলছে-
" It is regulated by the Faroese authorities.[2] Around 800 long-finned pilot whales[3] and some Atlantic white-sided dolphins[4] are slaughtered annually, mainly during the summer"
৩। ২নং কমেন্ট-
"পথহারা মানব বলেছেন: খুবই দু:খজনক, শুধু একটা উৎসবের জন্য!! আ আচ্ছা পরে এই ডলফিনগুলোর কি করে ভাই???"
এর উত্তরে আপনি বলছেন-
"লেখক বলেছেন: সব পচে নষ্ট হয় ।"
৩ নং কমেন্ট-
"হাসান মাহবুব বলেছেন: মাইরা তারপর কী করে? খায়? যদি খাওয়ার জন্যে মারে তাইলে সমস্যা কোথায়? "
এর উত্তরে আপনি বলছেন-
"লেখক বলেছেন: খাইলে দুঃখ থাকতো না সব পচে নষ্ট হয় ভাই।"
কিন্ত যখন ২৭ নং কমেন্টে রেফরেন্স সহ বলা হচ্ছে-
" উইকিপেডিয়া অনুসারে- ঐ পাথুরে পাহাড়ে খুব কম জায়গা আছে সবজি বা শষ্য চাষ করার, তাই ওদের প্রধান খাদ্য মাংস বিশেষ করে ভেড়া এবং এই পাইলট তিমি।
যদিও অনেক পরিবেশবাদী সংস্থা বলছে এইটা বন্ধ করতে এবং তারা নিরুতসাহিতও করছে এই বলে যে এই তিমি অত্যাধিক পরিমানে মার্কারী(পারদ) ধারন করে, তাই খাওয়া ঠিক না। তবে দ্বীপবাসিদের এটা প্রধান একটা খাদ্য হওয়াতে ছাড়ছে না এবং এটা ওদের বহুদিনের ট্রাডিশন। "
তখন আবার এর উত্তরে বলছেন-
"লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ তাই বলে এভাবে ?"
কেন বুঝতে পারলাম না!!!
৩০| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:৪৯
রাকিবুল ইসলাম শ্রাবণ বলেছেন: সভ্যতার খোলসে মানুষ ধীরে ধীরে অসভ্য ও মায়া মমতাহীন হয়ে যাচ্ছে। আপনার সুন্দর পোষ্টের জন্য অভিনন্দন
৩১| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ২:৪০
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: তাদের এই উৎসবকে সমর্থন করে না অনেকেই। পশ্চিমা বিশ্বেও অনেকে এটার নিন্দা করে। এই ব্যাপারে আমি এইটুকুই শুধু জানি - আর কিছু না।
কিন্তু শুধু কি উৎসবের জন্যই এত ডলফিন (বা পাইলট তিমি যাই ই হোক নাম) মারে?
নাকি খায় পরে? না চামড়া দিয়ে কিছু করে?
যদিও উপরের কয়েকটা কমেন্ট বেশ কৌতুহল লাগিয়ে দিল।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:১৮
লেখা পাগলা বলেছেন: ধন্যবাাদ এটা তাদের ঐতিহ্য একটা উৎসব ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:০৪
আহলান বলেছেন: গতকাল যখন একজন ব্লগার কোরবানীতে পশুদের অধিকার নিয়ে একটি পোষ্ট দিলো, তখনই মনে পড়েছিলো এই ডলফিন হত্যার বিষয়টি বোধ হয় উনি অবগত নয়, উনি শুধু মুসলমানদের পশু কোরবানীই চোখে দেখে ! পোষ্টটা দেয়ার জন্য ধন্যবাদ!!