![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কি করার কথা কি করছি, কি লেখার কথা কি লিখছি!
প্রাককথা:
ব্লগে বদরের যুদ্ধের প্রেক্ষাপট নিয়ে একচোট হয়ে গেছে বলে শুনলাম, পড়লাম এবং এটা নতুন কোন বিষয় নয়; শতাব্দী ধরে পাশ্চাত্যের পন্ডিতদের একদল ইসলামের ইতিহাস বইগুলো থেকে সুবিধাজনক চুম্বক অংশটুকু টুকে নিয়ে মুহাম্মাদ (সাঃ) কেন নবী বা আরো সরাসরি বললে স্বর্গীয় পুরুষ হতে পারেননা সে যুক্তি দেখিয়ে চলেছেন। তাদের এসব উপস্থাপনায় অনেক সময়েই উপস্থাপিত ঘটনার আগের বা পরের কনসিকোয়েন্সগুলো উপেক্ষিত হয়। বদরের যুদ্ধের ইতিহাস নিয়ে ব্লগে উত্থাপিত আলোচনার বেলায়ও সেরকমটি ঘটেছে বলে মনে হলো, সেটুকু ধরিয়ে দেয়ার জন্যই মূলতঃ এই পোস্ট। ব্লগে হয়তো ইসলামের ইতিহাসের ছাত্র-ছাত্রী কেউ থাকলে এপ্রসঙ্গে লেখা লাগতোনা, কারণ তাঁদের তুলনায় এবিষয়ে আমার নিজের জ্ঞান যৎসামান্যই। তাও নিজে যতটুকু জানি বুঝি, সেটা তুলে দেয়ার প্রয়োজনবোধ থেকেই এ লেখা।
মদীনায় এসে কি মুসলিমরা পুরো নিরাপদ হয়ে গেলেন?
একথা সত্য যে মদীনায় হিজরত করার পর মুসলমানেরা মক্কায় অতিবাহিত আগের তের বছরের পুরোপুরি অনিশ্চিত শ্বাপদসংকুল জীবনের তুলনায় মোটামুটি একটি নিরাপদ ও নিরুপদ্রব জীবন যাপনের সম্ভাবনায় উপনীত হয়েছিলেন, এবং তখন থেকেই মদীনায় একটি ইসলামিক সমাজব্যবস্থা গঠনের দিকে তারা মনোনিবেশ করেন। কিন্তু তারপরও পরিস্থিতি ঠিক ফুলসজ্জার মতো ছিলোনা, কঠিন সত্য যেটা, তা হলো তারা তখনও ছিলেন সংখ্যায় অনেক কম, নিজেদের প্রায় সমস্ত সম্পত্তি মক্কায় ফেলে রেখে শুধু নিজেদের জীবনটুকু নিয়ে পালিয়ে এসেছিলেন মদীনায় তাদের প্রায় সবাইই। এরকম দূর্বল অবস্থায় যে কোন সময় মক্কার কুরাইশদের দ্বারা আক্রান্ত হয়ে সদলবলে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবার ভয় তাঁদের ছিলো।
প্রশ্ন আসতে পারে তারা তো মক্কায় সবকিছু ছেড়ে মদীনায় চলেই এসেছিলেন, তারপরও মক্কার কুরাইশরা তাদের হত্যা বা নিশ্চিহ্ন করবে কেন? এখানে এর আগের ইতিহাসের দিকে খানিকটা তাকাতে হবে, যখন মুহাম্মাদ(সাঃ) ও তার অনুসারীদের ক্রমাগত বয়কট করে অনাহারে অর্ধাহারে একঘরে করে ফেলা হয়। উল্লেখ্য, এই সময় সংখ্যাগরিষ্ঠ মক্কার কুরাইশদের অত্যাচার আর অবিচারে মুসলমানেরা একেবারে কোণঠাসা হয়ে পড়েন। সেসময়ই মক্কার এলিটদের সভায় মুহাম্মাদ(সাঃ)কে নিয়ে কি করা যায় বিষয়ে আলোচনা চলছিলো। প্রথমে প্রস্তাব আনা হয় যে মুহাম্মাদ (সাঃ)কে লোহার খাঁচায় বন্দী করে জনসমক্ষে রেখে দেয়া হবে এবং না খাইয়ে না খাইয়ে একসময় মেরে ফেলা হবে। আরেকটি প্রস্তাব আসে যে মুহাম্মাদ (সাঃ) ও তাঁর অনুসারীদেরকে ধরেবেঁধে দূরের কোন শহরে পাঠিয়ে দেয়া হবে এই শর্তে যে তাঁরা যাতে আর কখনও মক্খায় ঝামেলা করতে না আসে। হয়তো আরো প্রস্তাব ছিলো, তবে এদুটোই সবচেয়ে জনপ্রিয় হয়, যদিও নাজদ নামক এক অত্যন্ত বিচক্ষণ ও দূরদর্শী পাদ্রী (সম্ভবতঃ, ভুলে গেছি) দুটো প্রস্তাবই নাকচ করে দেন এই বলে যে এগুলোতে মুহাম্মাদ(সাঃ)এর ব্যাপারে তাঁর অনুসারীদের ভালোবাসা শুধু বাড়বেই, যা একসময় প্রতিশোধ হিসেবে ফিরে আসতে পারে। তাই যা করতে হবে তা হলো, মুহাম্মাদ(সাঃ)কে একদানে হত্যা, নিশ্চিহ্ন। একইসাথে তাঁর অনুসারীদেরও সদলবলে নিশ্চিহ্ন করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
পাঠকের নিশ্চয়ই মনে আছে যে এজন্য মুহাম্মাদ(সঃ) তাঁর বিছানায় আলী(রাঃ) কে ক্যামোফ্লাজ করে পালিয়ে গিয়েছিলেন মদীনায়, এবং এতে সবাই একমত যে সেদিন সে বিছানায় মক্কার বড়সর্দার আবু তালিবের পুত্রের বদলে অন্য কেউ থাকলে তাঁকেও মরতে হতো। এতটাই মরীয়া ছিলো মক্কার কুরাইশরা মুহাম্মাদ(সাঃ) আর তাঁর অনুসারীদের নির্মূল করতে। কাজেই মদীনায় পালিয়ে এসেও তাঁদের নিশ্চিত হবার কোন কারণ ছিলনা যে কুরাইশদের সেই জিঘাংসা দমিত হয়েছে।
এই অনিশ্চয়তার পেছনে আরো কারণ ছিলো। মুহাম্মাদ(সাঃ) মদীনায় এসে সবচেয়ে বেশী যেটা চেয়েছিলেন তা হলো স্থিতি আর নিরাপত্তা। সেজন্য মুসলিমরা মদীনার আশপাশের গোত্রগুলোর সাথে নানারকম নিরাপত্তা চুক্তি করে, যা করাটা সেসময় একটা সাধারণ ব্যাপার ছিলো। কিন্তু মুসলিমদের সাথে এরকম কোন চুক্তি করতে কুরায়শরা কোনভাবেই রাজী হয়নি, বরং সবসময় তাদের মনোভাব এমন ছিলো যে এসব চুনোপুঁটিদের সাথে আবার কিসের চুক্তি?
দস্যুতা না অত্যাচারিতের সম্পত্তির হিসাব
কিন্তু যে কথা মক্কার কুরায়শরা ভাবারও প্রয়োজন বোধ করেনি তা হলো মক্কায় মুহাম্মাদ(সাঃ)এর অনুসারীরা প্রায় সবাই নিজের সমস্ত সম্পত্তি ফেলে রেখে প্রাণভয়ে মদীনায় এসে আশ্রয় নিয়েছেন। সাধারণ চিন্তাতেই উপরে উল্লিখিত নিরাপত্তার অধিকার নিশ্চিতকরণের পাশাপাশি এই ফেলে আসা সম্পদ ফেরত পাবার জন্যও একটি চুক্তি মুসলিমরা আশা করেছিলেন। তবে সেটাকে কোনভাবেই আমলে নেয়নি মক্কার কুরায়শরা।
বর্তমান যুগের প্রেক্ষাপটে এভাবে বলা যায়, ধরুন একটি গ্রামে বাঙালী নব্বই ভাগ আর অন্য পাহাড়ি দশ ভাগ। এখন বাঙালীরা যদি পাহাড়িদের উপর অত্যাচার করে এমন অবস্থা করে যে পাহাড়ীরা নিজেদের সমস্ত সম্পত্তি ফেলে রেখে শুধু জান বাঁচিয়ে দূরের আরেকটি গ্রামে যেতে বাধ্য হয়, এবং এরপর সরকারীভাবে বা দুই গ্রামের মাতব্বরদের পর্যায়ে পাহাড়ীদেরকে তাঁদের হারানো সম্পত্তি ফেরৎ দেবার কোন উদ্যোগ নেয়া না হয়, তাহলে সেই পাহাড়ীরা কি অত্যাচারিত বা দলিত নন? তাঁরা যদি এখন নিজেদের সম্পদের অধিকার আদায়ের জন্য বাঙালী এলিটদের আক্রমণ করে, সেটাকে কি দোষ দেয়া হবে না অত্যাচারিতের সংগ্রাম হিসেবে দেখা হবে? বাঙালী-পাহাড়ী উদাহরণে বুঝতে কষ্ট হলে গার্মেন্টসের মালিক- শ্রমিক সম্পর্কটা দেখুন। তখন কি আমরা শ্রমিকদের পক্ষে দাঁড়িয়ে যাইনা?
মদীনার মুসলিমদেরও নিজেদের সম্পত্তির পুনোরোদ্ধারের জন্য এ ছাড়া আর কোন পথ ছিলোনা। সে হিসেবে তাঁরা মক্কার ধনী এলিট বনিকদের ক্যারাভান আক্রমণ করতেন, উল্লেখ্য অন্য কোন গোত্রের ক্যারাভান তারা আক্রমণ করতেননা। এখানে যে একটা অত্যাচার ভার্সেস অধিকার সম্পর্ক আছে, কেনো জানিনা, তবে সেটা কোনভাবেই তথাকথিত ইসলাম ব্যাশারদের দৃষ্টিগোচর হয়না। আবার এঁদেরই অনেকে পাহাড়ী বা শ্রমিকদের অধিকারের বেলায় ব্যাপারটা ঠিকই শতভাগ অনুধাবন করতে পারেন!
বদর যুদ্ধের প্রেক্ষাপট কি শুধুই সম্পত্তির অধিকার নাকি নিরাপত্তার নিশ্চিতকরণ
বদর যুদ্ধের প্রেক্ষাপট হিসেবে 'মুসলিমদের দ্বারা আবু সুফিয়ানের বাণিজ্যবহরে আক্রমণের চেষ্টা' কে প্রতিষ্ঠিত করার ব্যাপারটিও সুপরিকল্পিতভাবে চালানো হচ্ছে, যদিও যুদ্ধের প্রেক্ষাপট তৈরী হয়েছিলো আরো অনেক আগেই। ব্যাখ্যা করছি নিচে।
ইসলামের ইতিহাস পাঠকারী মাত্রই জানেন আবু সুফিয়ানের সেই বিশাল বাণিজ্যবহর, যেটিকে মুসলিমরা আক্রমণ করেছিলেন, সেটির উদ্দেশ্য কি ছিলো। এখানে উল্লেখ্য, মক্কা থেকে ইরাক সিরিয়া রুটে সেসময় বছরে যেপরিমাণ বাণিজ্য হতো (সংখ্যাটা আড়াই লাখ দিরহাম বা এরকম কিছু হবে), আবু সুফিয়ানের ঐ এক বাণিজ্য বহরেই তার চেয়ে বেশী বাণিজ্য হয়েছিলো। প্রশ্ন হলো, কেন একটি মাত্র কাফেলা এত বিশাল বাণিজ্যে বের হয়েছিলো? এই প্রশ্নের উত্তরই বদর যুদ্ধের প্রেক্ষাপটকে খোলাসা করে। সে বাণিজ্য বহরে ইনভেস্ট করেছিলো পুরো মক্কার কুরাইশদের সবাই, এর বিশালত্ব বোঝাতে যে ফ্রেজটা ব্যবহার করা হয় তা হলো, 'মহিলারা সবাই এসে নিজেদের গয়নাগাঁটি সব তুলে দিয়েছিলেন আবু সুফিয়ানের কাফেলার হাতে'। প্রশ্ন জাগার কথা, কেন এই বিশাল সামষ্টিক আয়োজন? পরের অংশে সে আলোচনা।
কুরায়শদের সবার চাঁদায় বিশাল সামষ্টিক বাণিজ্যবহরের মূল উদ্দেশ্য কি ছিলো?
এই প্রশ্নের জবাব দিতে হলে আরেকটু পেছনে তাকাতে হবে, নাখল নামক এক স্থানে টহলরত মুসলিমদের সাথে কুরায়শদের সংঘর্ষের কাহিনীর দিকে। সে সংঘর্ষে মুসলিমরা জর্জ বুশের "প্রিএম্পটিভ এ্যাক্টে"র মতোই আক্রান্ত হবার আগেই আক্রমণ করে বসেন এবং কুরায়শদের কয়েকজন মারা যায়। পরে অন্যান্য গোত্রের মধ্যস্থতায় মুহাম্মাদ(সাঃ) কুরায়শদের ক্ষতিপূরণ প্রদানের মাধ্যমে সমস্যাটির সমাধান করেন। কিন্তু সে সংঘর্ষে কুরায়শদের কাছে এটা পরিস্কার হয়ে যায় যে মদীনায় গিয়ে মুসলিমদের শক্তি বেড়েছে এবং বাড়ছে, এবং সেজন্যই মুসলিমদের নিশ্চিহ্ণ করার প্রস্তুতি মক্কায় শুরু হয়ে যায়।
এখানে ইন্টারেস্টিং ব্যাপার হলো, মদীনার মুসলিমরা একটি আদর্শে উজ্জীবিত এবং একই সাথে মক্কার কুরায়শদের তুলনায় তাঁদের পিঠ দেয়ালে ঠেকে ছিলো বেশী। কাজেই যুদ্ধের ডাকে তাঁরা নিজ অস্তিত্ব রক্ষার তাগিদে স্বতঃস্ফূর্তভাবেই অংশ নেবেন এই নিশ্চয়তা মুহাম্মাদ(সাঃ) এর ছিলো। কিন্তু কুরায়শ নেতাদের বেলায় মক্কার যুবসমাজকে মুসলিম নিধনে উজ্জীবিত করার জন্য 'নতুন চমকদার আদর্শবাদ' বা 'অস্তিত্বের সংকটজনিত সমস্যা' এসব কিছুই ছিলোনা। এজন্যই যুদ্ধ চালাতে তাদের দরকার ছিলো বিশাল ফান্ড যা আকৃষ্ট করবে যুবকদের। তাই বাণিজ্য আয়োজনের পাশাপাশি মক্কায় শুরু হয় সৈনিক সংগ্রহের ক্যাম্পেইন, আবু সুফিয়ানের বিশাল বাণিজ্যবহরের ভাগিদার হওয়া যাবে এই আশ্বাসে কুরায়শরা প্রচুর সংখ্যক সৈন্য যোগাড় করে ফেলতে পারে। সে সংখ্যা এতই বেশী হয় যে পাশ্ববর্তী পাহাড়ের যোদ্ধাগোত্র হাবশদের থেকে সৈনিক ভাড়া করাটাকেও তারা অপ্রয়োজনীয় মনে করে, পরে অবশ্য এই ভুল নিয়ে তারা অনুতাপ করেছিলো।
যাই হোক, মূল ঘটনা হলো, যুদ্ধের জন্য এই বিশাল ফান্ড সংগ্রহেই নেমেছিলেন আবু সুফিয়ান, সবার দেয়া চাঁদায় বিরাট পুঁজি নিয়ে ব্যবসা করতে যাচ্ছিলেন ইরাক বা সিরিয়ায়। তাঁর সে কাফেলা মদীনা হয়ে বা মদীনার কাছ দিয়ে যায়, মুসলিম গুপ্তচরদের সন্দেহ হয়। তাছাড়া মক্কার হিতাকাঙ্খীদের কাছ থেকেও তাঁরা আবু সুফিয়ানের বাণিজ্য কাফেলার খবর পান।
এই ঘটনাটি এখনকার দুনিয়ায় টেররিস্টদের ব্যাংকএ্যাকাউন্ট ফ্রিজিং করে দেয়ার সাথে এ্যানালজিক। আপনি যখন জানবেন যে একটি ফান্ড তৈরী হচ্ছে যা আপনার নিরাপত্তাকে বিঘ্নিত করবে, আপনাকে নিশ্চিহ্ন করবে, তখন আপনি অবশ্যই সেই ফান্ডগঠন প্রক্রিয়াকে বাঁধা দেবেন, তাইনা? মদীনার মুসলিমরা ঠিক এই উদ্দেশ্যেই আবু সুফিয়ানের কাফেলা আক্রমণ করেছিলেন।
কাজেই যুদ্ধের প্রেক্ষাপট কোনভাবেই এই আক্রমণ নয়, যুদ্ধের প্রেক্ষাপট ছিলো মূলতঃ এর আগে থেকে কুরাইশদের নিতে থাকা 'মুসলিম নির্মূল প্রজেক্টে'র প্রস্তুতি -- এ কথা জলের মতোই স্বচ্ছ।
অস্বীকার করবেন? তাহলে বলুন, কুরায়শদের যদি পূর্বপ্রস্তুতি নাই থাকে, তাহলে কাফেলা পাল্টিয়ে মক্কার উপকূলে গিয়ে আবু সুফিয়ান যখন যুদ্ধের ডাক দিলো তখন এত অল্প সময়ের মধ্যে কুরায়শরা কিভাবে এত বিশাল সুসজ্জিত বাহিনী নিয়ে রওয়ানা হতে পারলো?
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:১১
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: ধন্যবাদ
২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৫৩
মুকুল বলেছেন: ছি: ছি: আপনি বর্বর মুসলমানদের পক্ষে লিখলেন! পৃথিবীর একমাত্র সমস্যা এখন ইসলাম। সুতরাং এদেরকে ধ্বংস করে দিতে হবে। ইতিহাস নতুন করে লিখতে হবে। ইতিহাসের বইয়ে তাদের বর্বর হিসেবে চিহ্নিত না করলে তো মেরে ফেলা জায়েজ করা যাবে না!
আসুন আমরা মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধকে আরো তীব্র করি। বর্বর মুসলমানদের সমূলে বিনাশ করি!
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:১০
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: দেশী, ভাবতেছি ঘ্যাচঘ্যাচাইন্না আলগা চাপদাড়ী আর আইডিয়াল স্কুলের নেট-টুপি পরা একটা ছবি ঝুলামু ... নাইলে ঠিক বর্বর বর্বর লাগেনা
৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৫৪
শূন্য আরণ্যক বলেছেন: ধন্যবাদ । +
~~~~~~~~~~~
১০০ লাইনের কুৎসা পোষ্টের বদলে ১০০ লাইন জবাব ।
নাস্তিকরা ডুগডুগি বাজাও -- আরো নতুন কুৎসা হাজির করো।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:১১
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: আসলে এই কুৎসাগুলো এমনভাবে ছড়িয়েছে যে যে কেউ বিভ্রান্ত হতে পারে ...
৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৫৯
ইউনুস খান বলেছেন: ধন্যবাদ। এক কথায় অসাধারণ একটা কাজ করলেন। অনেক কিছুই অনেকের পরিষ্কার হয়ে যাবে।
ধন্যবাদ ভালো থাকুন।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:১২
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: ধন্যবাদ
৫| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:০০
মুকুল বলেছেন: আসুন আমরা প্রগতিশীল হই। বুশ সাহেব কর্তৃক ২০০২ সালে ঘোষিত বিশ্বব্যাপী ক্রুসেডে একজন নাইট হই। আমেরিকার পতাকাতলে সবাই ঐক্যবদ্ধ হোন।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:১২
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: ফী আমানিল্লাহ
৬| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:০০
হোরাস্ বলেছেন: একটা ভাল বিতর্ক দেখার আশায় সাইড লাইনে বসলাম। তবে আপনার লেখায় রেফেরেন্স থাকলে ভাল হতো। এটা যে আপনার নিজের মত করে দেয়া ব্যাখ্যা না সেটা ধরতে সুবিধা হত।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:১৪
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: রাসুলের জীবনী স্ক্রাইব করা যে কোন বইয়ে (পশ্চিমা ডেলিবারেটগুলা বাদে) সম্ভবতঃ এই ঘটনাগুলো পাবেন ... হাদীস ধরে ধরে রিফারেণ্স দিতে গেলে অনেক সময় লাগবে
৭| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:০১
সোনার বাংলা বলেছেন:
তবু ও তারা বিরুধীতা করবে...
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:১৫
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: ধন্যবাদ
৮| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:০৩
সীমান্ত পেরিয়ে বলেছেন: ভালো লিখেছেন।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:১৬
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: ধন্যবাদ
৯| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:০৫
রিয়াজুল ইস্লাম বলেছেন: +
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:১৬
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: ধন্যবাদ
১০| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:০৬
মদন বলেছেন: চমৎকার তথ্যবহুল পোষ্ট, জ্ঞানের ভান্ডারে আরো কিছু জমা হলো..
+
প্রিয়তে..
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:১৭
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: ধন্যবাদ ... অনেকদিন পর দেখলাম আপনাকে
১১| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:০৯
এস বাসার বলেছেন: ইসলামের গোড়ার ইতিহাসটা আমি ভালো ভাবে জানিনা অন্তত নিরপেক্ষ হিসেবে। মুসলমান হিসেবে যতটা জানি তাতে বিশ্বাস এর মাত্রাটাই বেশী। আমাকে ইতিহাসটা জানার একটা ভালো লিংক বা বইয়ের রেফারেন্স দিলে খুশি হবো।
ভাল থাকুন।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:১৯
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: মুসলিম লেখকদের বই পড়লে আপনার মনে হতে পারে বিশ্বাসের ভিত্তিতে লিখেছে ... তাও যতটুকু জানি কবি গোলাম মোস্তফার লেখা বইটি বাংলাদেশে খুব চলে ... নিরপেক্ষ অবস্থানের কারো লেখা পড়তে হলে ক্যারেন আর্মস্ট্রংয়ের লেখা 'মুহাম্মাদ ....' বইটি পড়তে পারেন
১২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:১০
রেটিং বলেছেন: ভাল একটা পোস্ট দিলেন। কিছু লোকের হাতি ঘোরা গেল তল, ভেড়া বলে কত জলের মত অবস্থা হয়ছে! ইনাইয়া বিনাইয়া ওরা ইসলাম ধর্মকে এমন বানাইতে চাইতেছে যে মনে হয় এর থেইকা আর খারাপ কিছু হইতে পরে না! কথায় কথায় গালি মাইরা হেরা যে কি বোঝাইতে চাই আল্লাই জানে। গালি কি আর অন্যরা পারে না! এই গ্রপের বদর যুদ্ধ নিয়া বাড়াবাড়া এমনই বিরক্তিকর এবং ঘৃন্য পর্যায়ে উঠেছিল যে তাদের পূর্বের ভাল লেখা গুলোকে এখন ভান বলে মনে হয়। আপনার এই পোস্টটা ওরা পড়বে কিনা জানি না, তবে এটা ঠিক পরবর্তিতে ওদের একটা রেফারেন্স দেবার ইনস্ট্যান্ট একটা পোস্ট সবার হাতে রইল!
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:২১
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: আমি জানিনা কেন তারা বস্তুনিষ্ঠ লেখাকে এরকম গালিগালাজসমৃদ্ধ করে অন্যখাতে প্রবাহিত করেন ...
রেস্টুরেন্টে খাবারের অর্ধেক দাম পরিবেশনে নির্ধারিত হয়
১৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:১৫
মোস্তাফিজ রিপন বলেছেন: এই পোষ্টে 'স্বাস্থ্যকর' বিতর্ক জমে উঠুক।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:২১
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: ধন্যবাদ রিপন ভাই ... আমিও চাই জমে উঠুক
১৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:১৯
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: কোন প্রকারের ক্যাঁচালে না গিয়ে আসল কথাগুলো সুন্দর করে তুলে ধরবার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমাদের পরমতসহিষ্ণুতা এবং পারস্পরিক সম্মানবোধ একেবারে শুন্যের কোঠায় নেমে গিয়েছে। সেইসাথে, নিজের মতটাই যে কোন ভাবে সত্য প্রমানের আত্মঘাতী প্রবনতায় আমাদের বেশীরভাগই কম-বেশী আক্রান্ত। যাবতীয় ক্যাঁচালের সূত্রপাত এখান হতেই।
আপনাকে আবারো ধন্যবাদ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:২৪
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: আমাদের পরমতসহিষ্ণুতা এবং পারস্পরিক সম্মানবোধ একেবারে শুন্যের কোঠায় নেমে গিয়েছে -- ঠিক।
সে হিসেবে আমি কিন্তু অপবাকের ব্লগ বাতিল করাকে সমর্থন করতে পারিনা। একজন মুহাম্মাদ (সঃ)কে ডাকাত সর্দার বলেছে তাতে তাঁর কি আসে যায়?
মক্কার কুরায়শরা তো তাঁর নিন্দা করেই শুধু থেমে থাকেনি, শারীরিক আঘাত, হত্যা-প্রচেষ্টা কিছুই বাদ দেয়নি --- তিনি তো উপরের কর্তৃপক্ষকে বলেননি ওদের ধ্বংস করে দাও।
১৫| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:২০
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
অসাধারণ একটা পোস্ট দিয়েছেন।
আশা করি-অনেক কিছুই অনেকের কাছে পরিষ্কার হয়ে যাবে।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:২৫
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: ধন্যবাদ
১৬| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:২২
ফরহাদ উিদ্দন স্বপন বলেছেন: ঠান্ঠা মাথায় পোস্ট পড়লাম। লুটের ব্যাপারটা আপনি পরোক্ষভাবে স্বীকার করেছেন। আপনাকে ধন্যবাদ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:২৮
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: আপনাকেও পড়ার জন্য ধন্যবাদ
ইসলাম পড়ে আমার যতটুকু মনে হয়েছে তা হলো এটা রোমান্টিসিজমে সিক্ত বা তথাকথিত কাব্যিক ডিভাইনিজমসমৃদ্ধ কোন ধর্ম না ...
ইসলামে ক্ষমার বিধান যেমন আছে, বিচারের আওতায় থাকলে সুবিচারের বিধানও আছে, আবার প্রতিশোধের বিধানও আছে ... বাস্তবে আমরা যা করি সেসবেরই ... ডিভাইনিজমের ক্যামোফ্লেজটাই বরং অনুৎসাহিত
১৭| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:২৪
মইনুল িমঠু বলেছেন: ++++++++++++++++
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:২৯
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: ধন্যবাদ
১৮| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:২৮
মোতাব্বির কাগু বলেছেন:
১৯| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৩৬
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: "আমি কিন্তু অপবাকের ব্লগ বাতিল করাকে সমর্থন করতে পারিনা। "
আমিও খুব বেশীমাত্রার আপত্তিকর না হলে ব্লগ বাতিলের পক্ষে নই। বড়জোর প্রথম পাতা হতে সরিয়ে দেয়া যেতে পারে।
আর কোন ব্লগারের ব্যান কোন প্রকারেই সমর্থনযোগ্য নয়।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:০৩
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: আমি প্রথম পাতা থেকে সরানোও সমর্থন করিনা ... সামহোয়ার আমাদের কারো জীবনমরণ সমস্যা না যে এখানের প্রথম পাতায় নবীবিদ্বেষী কথা থাকলে মহাভারত অশুদ্ধ হয়ে যাবে
২০| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৩৭
ফারুক আহসান বলেছেন: সোর্সের কথা কেউ জিগাইতাছে না । খ্যাকজ ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৫২
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: আমি আমার যতটুকু মনে আছে তার উপরে বেস করে লিখেছি ... আমার ধারনা আপনি মোস্তফাচরিত পড়লেই সবগুলো ঘটনা জানতে পারবেন ... কোনটা না পাইলে আমাকে জানাইয়েন অন্য সোর্স দেয়া যাবে
২১| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৩৮
যীশূ বলেছেন: বিষয়টা খোলাসা করার জন্য ধন্যবাদ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:০৩
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: ধন্যবাদ যীশূ
২২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৪০
ফারুক আহসান বলেছেন: তিনটা সোর্স পাইলাম , যাক ।
ইসলামের ইতিহাস পাঠকারী মাত্রই জানেন
যাই হোক, মূল ঘটনা হলো,
তাও নিজে যতটুকু জানি বুঝি,
২৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৪৩
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: @ফারুক আহসান, কোন তথ্যের সোর্স চাচ্ছেন। চাইলে দেয়া যাবে অবশ্যই ... কথা হলো এখানে যে ঘটনাগুলো সন্নিবেশিত করেছি, সেটা মহানবীর জীবনী থেকে নেয়া ঘটনাগুলোর আলোকে একটা বিশ্লেষণ ... পুরো বিশ্লেষণটি একটি বই থেকে নেয়া হয়নি ...
আর আপনি যে ফ্রেজগুলোকে "রেফারেন্স" হিসেবে পেয়েছেন বলে মকারি শুরু করলেন, সেগুলো কোনটাই রেফারেন্স না, এগুলো এক্সপ্রেশন ... এতটুকু বোঝার ক্ষমতা নিয়ে পড়লে আমিও আরামবোধ করবো, আশা করি আপনিও করবেন ... শুভকামনা
২৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৪৪
এস বাসার বলেছেন: ক্যারেন আর্মস্ট্রংয়ের লেখা 'মুহাম্মাদ ....' বইটি কোথায় পাওয়া যাবে। বাংলা অনুবাদ আছে নাকি?
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৫৭
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: বাংলা অনুবাদ আছে কিনা জানিনা
গুগলবুকে পেতে পারেন ... পেলেও সব পৃ্ষ্ঠা থাকবেনা
আর আমাজনে কিনতে পারবেন
২৫| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৪৭
রাফাত সাদাত বলেছেন: অনেক কিছু জানা গেল। +++ তবে ব্লগে এত ইসলাম বিদ্বেষী আসে কোথা থেকে? ভারত? কই মুসলমানরা তো অন্যের ধর্ম নিয়ে কটূক্তি করে না। আর যারা নাস্তিক তারা অন্য সব ধর্ম বাদ দিয়ে ইসলামের পিছনে লাগে কেন? মডারেটরদের আরো সচেতন হওয়া উচিৎ নয় কি? ধন্যবাদ আপনাকে।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৫৮
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: ধন্যবাদ ...
ইসলাম বিদ্বেষ ইন্টারনেটে নতুন কোন ঘটনা না ... এসব দেখে এত বিচলিত হবেননা ... মোটামুটি যত প্রশ্ন তোলা হয়েছে সবগুলোর উত্তরও হয়তো খুঁজে পাবেন নেটেই
২৬| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৪৯
ফারুক আহসান বলেছেন: ১ > মুহাম্মদ এবং তার অনুসারীরা সমস্ত সম্পত্তি রাইখা সবাই মদীনায় হিজরত করছেন সবাই এবং তাদের সেই সম্পত্তিগুলাতে কুরাইশরা হাত দিছে
২ > আবু সুফিয়ানের কাফেলার উদ্দেশ্য ছিলো যুদ্ধের প্রস্তুতির জন্য সম্পদ সংগ্রহ (ইবনে ইসহাক থেকে যদ্দুর জানা যায়, মক্কায় মুহাম্মদের সম্ভাব্য আক্রমণের খবর পৌঁছানির পরেই , কুরাইশরা যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হয়)
এই দুইটা পয়েন্টের সোর্স । বুখারি, মুসলিম, ইবনে ইসহাক এই তিনের মধ্যে ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৫৬
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: ওকে, সময় লাগবে হয়তো, তবে দেবো। তবে বুখারী, মুসলিম, ইবনে ইসহাক ছাড়া হবেনা কেন? আপনারতো তাবারিতে এ্যালার্জি ছিলোনা বলেই মনে হইছে।
বাই দ্য ওয়ে, আপনি বুখারি, মুসলিমের পর্যায়ে 'ইবনে ইসহাক'রে নামাইয়া আনলেন কোন কেরামতিতে?
>ইবনে ইসহাক থেকে যদ্দুর জানা যায়, মক্কায় মুহাম্মদের সম্ভাব্য আক্রমণের খবর পৌঁছানির পরেই , কুরাইশরা যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হয় ...
কোন চ্যাপ্টার, কত নং পেইজ?
২৭| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৫১
|জনারন্যে নিসংঙগ পথিক| বলেছেন: তাদের এসব উপস্থাপনায় অনেক সময়েই উপস্থাপিত ঘটনার আগের বা পরের কনসিকোয়েন্সগুলো উপেক্ষিত হয়।
>>
বস কৃতজ্ঞতা। অপ বাক এর সেই পোষ্টে কিছু প্রশ্ন করেছিলাম তাকে। মার্জিতভাবে (এবং কৌশলগতভাবেও) তিনি কিছু উত্তর দিয়ে আর কিছু এড়িয়ে গিয়েছিলেন। তার প্রথম প্যারার ভাষাটাই উস্কানিমূলক ছিলো।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:০০
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: আপনার প্রশ্নোত্তর অংশটা পড়লাম ... আপনি যে লজিকে এগিয়েছেন, অপবাক সেখানে নিরূপায় হয়ে গেছেন
২৮| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৫১
ম্যাভেরিক বলেছেন: গুগল সার্চের চেয়ে নিজের স্বাভাবিক বিচার-বিবেচনার উপর আস্থা রাখি বেশি, কারণ ছাপা বা ইন্টারনেটের তথ্য ঢালাওভাবে বিশ্বাস করা যে চেতনা হরণ করে, এ ব্যাপারে আমার কোনো সন্দেহ নেই।
আপনার লেখাটি ভালো লাগল কারণ এখানে দুটি জিনিস স্পষ্ট: "সহনশীলতা" ও "স্বাভাবিক যুক্তি", যা আমার কাছে তথাকথিত কারো রেফারেন্সের চেয়ে বেশি গ্রহণযোগ্য।
ধন্যবাদ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:০১
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: ধন্যবাদ ম্যাভেরিকদা আপনাকেও
২৯| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৫৩
|জনারন্যে নিসংঙগ পথিক| বলেছেন: সেই পোষ্টে করা কমেন্ট ও উত্তরঃ
জনারন্যে নিসংঙগ পথিক| বলেছেন:
এবার পড়লাম। কিছু কথা বলিঃ
১। মাইনাস প্লাস কিছুই দেই নাই।
২। অপবাক কে যথেষ্ট শক্তিশালী লেখক ভাবতাম। কিন্তু এই কপি পেষ্ট পোষ্ট দেইখা চমকিত। আপ্নের যদি মতামত হয় যে ঘটনাগুলো 'ডাকাতি' ছিলো, কন্টেন্টে আইসা বিশ্লেষণ দেন। আমি মোটামুটি ধর্মপ্রাণ মানুষ, আপ্নের কথা আঘাত করলে ও বুঝার চেষ্টা করুম। কিন্তু চুলকাইন্না পোষ্ট দেয়া আর যারেই হোক , অপ বাক রে মানায় না।
৩। আপ্নের সমর্থনে বিভিন্ন পোষ্টে সমর্থকেরা জামাতিগো মত্ন ঘ্যানঘ্যানানি রেকর্ড বা/ভাজাইতেছে-- তাবেরী হইতে উদ্ধৃত,তাবেরী হইতে উদ্ধৃত কইয়া। কিন্তু খাউজানিটা প্রথম প্যারাতেই পরিস্কার।
"মুহাম্মদ এবং তার অনুগত ভক্তদের দস্যুতার কারণেই শুরু হয়েছিলো বদরের যুদ্ধ। ডাকাত সর্দার মুহাম্মদ এবং তার অনুসারীদের বিভন্ন ডাকাতি অভিযানের বর্ননা দেওয়া হয়েছে তাবেরীর সপ্তম খন্ড থেকে,"
৪। আপনার কথিত 'ডাকাতি' ব্যাপারগুলা কি কৌশলগত হামলা ছিলো কিছু নির্দিষ্ট পক্ষের উপরে? মতামত চাই। আমি সত্যি জানি না, আর জানবার জন্য অদ্দুর খাটতে আইলসামি। আপ্নে যখন পড়ছেন, আপনের মতামতটা দেন।
৫।
"বদরের যুদ্ধে বিজয়ের দিনটিকে বাংলাদেশে উদযাপনের প্রথম রাজনৈতিক প্রচেষ্টা নিয়েছিলো জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ, এবং সেটা এ বছর উৎসাহ উদ্দীপনা নিয়ে পালনের চেষ্টা করেছিলো হিজবুত তাহরীর বাংলাদেশে,.।.।।
এই অংশের লগে পূর্ণ সহমত। যথারীতি স্বভাবতই জামাতীরা বদর যুদ্ধের দিনেরে একটা দিন হিসাবে খাড়া করাইয়া এডভান্টেজ নিবার চায়। বেজন্মাগুলার এই কামে ইসলামের ই ও নাই, পুরাটাই রাজনৈতিক ফায়দা।
ইদানীংকার হিজবুত হইলো গিয়া আরো বড় হুমকি, কেউ বুঝবার পারতেছে না।
ঘুমাইতে গেলাম।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ৭:০৪
লেখক বলেছেন: উৎস একেবারেই প্রথমে দেওয়া আছে,
এখানে ইংরেজীতে যে অংশটুকু দেওয়া আছে সেটা তাবেরীর ইতিহাস বইয়ের ৭ম খন্ড, সেটা থেকে তুলে দেওয়া।
এই সম্পূর্ণ অংশটি বইয়ের সূচনার ২০ পাতার ভেতরেই আছে।
এই সম্পূর্ণ ২০ পাতার কোথাও এমন কোনো তথ্য নেই যেটার ভিত্তিতে বলা যায় কোরাঈশগণ কখনও মদীনায় হামলা চালিয়েছে কিংবা মদীনাবাসীদের আক্রমনের কোনো চেষ্টা করেছে।
যেসব "অভিযান" চালানো হয়েছে তাদের লক্ষ্য ছিলো কোরাঈশ বাণিজ্যবহর খুঁজে সেটাকে লুট করা,
এখন একদল মানুষ নিয়মিত বাণিজ্য পথে টহল দিচ্ছে এবং তাদের উদ্দেশ্য ব্যবসার কাফেলা লুট করা- এই ঘটনাকে সাধারণ ভাষায় দস্যুতা বলে, দস্যু এবং ডাকাতের ভেতরে অর্থগত কোনো পার্থক্য নেই, এবং সম্পূর্ণ অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে মুহাম্মদের নির্দেশে-
মুহাম্মদ শুধুমাত্র শান্তির মাসে রক্তপাতের ঘটনাটিতে নিজের বিরক্তি কিংবা অসমর্থন প্রকাশ করেছে- এর বাইরে অভিযানের সম্পূর্ণ বিষয়টিতে তার কোনো আপত্তি চোখে পড়ে নি।
>>
|জনারন্যে নিসংঙগ পথিক| বলেছেন:
>>
আমি বলতেছি, প্রথম প্যারায় আপ্নে যে ভাষা ব্যাবহার করেছেন , সেটা কি তাবেরী থেকে উদ্ধৃত? আপনার 'সত্য' বয়ান এর দরকার হলে / ইচ্ছে হলে বিশ্লেষণ করে বলেন [ বুঝতে না পারলে 'নাস্তিকের ধর্মকথা' ব্লগারের পোষ্টগুলো আবার পড়েন] ; কিন্তু এই ভাষার ব্যবহার একটা ইচ্ছামূলক খাউজানির ইঙ্গিত দিতাছে না? আপ্নে কি বলেন?
>>
যেসব "অভিযান" চালানো হয়েছে তাদের লক্ষ্য ছিলো কোরাঈশ বাণিজ্যবহর খুঁজে সেটাকে লুট করা,
এখন একদল মানুষ নিয়মিত বাণিজ্য পথে টহল দিচ্ছে এবং তাদের উদ্দেশ্য ব্যবসার কাফেলা লুট করা- এই ঘটনাকে সাধারণ ভাষায় দস্যুতা বলে, দস্যু এবং ডাকাতের ভেতরে অর্থগত কোনো পার্থক্য নেই, এবং সম্পূর্ণ অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে মুহাম্মদের নির্দেশে-
এই সম্পূর্ণ ২০ পাতার কোথাও এমন কোনো তথ্য নেই যেটার ভিত্তিতে বলা যায় কোরাঈশগণ কখনও মদীনায় হামলা চালিয়েছে কিংবা মদীনাবাসীদের আক্রমনের কোনো চেষ্টা করেছে।
>>>
আইচ্ছা। আপ্নে তাইলে একটা পুরা পোষ্ট দেন পলিটিক্যাল স্ট্র্যাটেজী নিয়া তখনকার মুসলিমগো। মক্কাবাসী চুপচাপ বইসা ছিলো ? হাছা ? (খালি এই বইয়ের ২০ পৃষ্টা দেখায়েন না, ওভার অল বলেন।)
শত্রুর উপর কৌশল্গত হামলা এক দৃষ্টিভঙ্গিতে এইখানে দস্যুতা মনে হইতাছে।
এইভাবে দৃষ্টিভঙ্গিগত পার্থক্য দিয়া তো যুদ্ধসংক্রান্ত সব কিছুরেই ফাউল কওয়া যায়। সময়ে সময়ে এইটা অনিবার্য হইলেও চূড়ান্তভাবে এইটা তো মানবতাবিরোধী।
আইচ্ছা, ইতিহাসে আর কেউ এইটা এপ্লাই করে নাই? আমি প্রকৌশলের ছাত্র, ইতিহাস ভালো জানি না। এখন আপ্নেরা আলোচনা করে (চুলকানি দিয়া না) - যদি কিছু বাইর হয়, তাতে দোষ কি?
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:০৪
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: চমৎকার আলোচনা
৩০| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৫৪
|জনারন্যে নিসংঙগ পথিক| বলেছেন:
ঐ পোষ্ট ডিলিট করাটা পছন্দ হয় নাই, কইতে দেন, ক্ল্যারিফাই করতে দেন। খালি না চুলকাইলে হইলো>>>
আমার কাছে মনে হয় , পোষ্ট এই মূহুর্তে ডিলিট না করে অপ বাক কে লাইন বাই লাইন ক্ল্যারিফিকেশন দিতে বলাটাই শ্রেয়।
আমি সেই পোষ্টে এভাবেই জানতে চেয়েছি। কারণঃ
১। খালি পোষ্ট ডিলিট কোনো স্থায়ী সমাধান না। যাদের খাউজানি আছে তাদের খাউজানি বন্ধে একটা উদাহরণ দরকার যে , তারা মতপ্রকাশ করুন সমস্যা নাই, সেইটা নাস্তিক মতপ্রকাশ হইলেও আপত্তি নাই (); কিন্তু সেইটা ফালতু অমার্জিত ভাষা ব্যবহার করে উস্কানি যাতে না হয়। একটা স্থায়ী সমাধান দরকার।
২। অপ বাক নিকটা যথেষ্ট পরিচিত। সুতরাং , তারে বলতে দেয়া হোক তার এইটাইপের কপি পেষ্ট প্রপাগান্ডিস্ট পোষ্ট এর মানে কি। সাধারনত দেখতাম জামাতী ল্যাদল্যাদা রাজাকার/ড়াজাকার গুলা এইটাইপের কপি-পেষ্ট প্রপাওগান্ডা চালায়, এখন দেখতাছি এরাও শুরু করছে এইসব উস্কানি অপচেষ্টা।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:০৫
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: এধরনের পোস্ট যিনি করেন, মানে কপিপেস্ট, বা কাউকে সম্মান দেখাতে না জানার অভদ্রতাসম্বলিত পোস্ট ... তার ওজন এমনিতেই কমে যায় ... এর জন্য বাড়তি কিছুর দরকার হয়না ...
৩১| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৫৫
অরণ্যচারী বলেছেন: ঠিক এ ধরনের পাল্টা বক্তব্য সম্বলিত পোস্টই আমার মত সাধারণ পাঠকেরা আশা করে। পরশু রাত এবং কাল সকাল পর্যন্ত গালাগালির নহর বইয়ে দেয়া পোস্ট এসেছে উভয় পক্ষ থেকে, মডারেটরেরাও হুজুগে পড়ে অপ বাকের ব্লগ বাতিল করে দিলেন। তাঁর ঐ পোস্টটি মুছে দেয়া, বড় জোর তাঁকে জেনারেল কিংবা ওয়াচে রাখা পর্যন্ত ঠিক ছিল, তাই বলে ব্লগ বাতিল?
পোস্টের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:০৬
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: ধন্যবাদ অরণ্যচারী ...
৩২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:০৩
সবাক বলেছেন:
যাহোক এতোক্ষণে একটা খুঁটি পাইলাম। এবার যুত কইরা বইসা আলোচনা করা যায়।
পোস্টটা আরো একবার ভালো করে পড়ে নিই।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:০৭
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: পড়ুন, অবশ্যই ভালো করে পড়ুন
৩৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:০৬
ফারুক আহসান বলেছেন: তাবারিতে আমার এলার্জি নাই । তয় তাবারীরে সোর্স হিসাবে নিবেন পরে আবার মুহাম্মদ লুলামি কৈরা জয়নাবরে বিয়া করছে সেই চ্যাপ্টাররে আবার মানবেন না, এইজন্য তাবারিরেও আউট করলাম ।
বুখারি, মুসলিমের চাইতে ইবনে ইসহাকের সহী হওয়ার প্রোবাবিলিটি বেশি । কারণ এইটা বুখারি মুসলিমের চাইতে পুরাতন । টাইমটাই এইখানে একমাত্র নিরপেক্ষ প্যারামিটার । আর সবগুলাই মুসলিম মনিষীদের মতামত (সহী/নন-সহী পার্সপেক্টে)
সময় নেন । খালি ইনফিনিটি না হৈলেই হৈলো ।
"ইবনে ইসহাক থেকে যদ্দুর জানা যায়, মক্কায় মুহাম্মদের সম্ভাব্য আক্রমণের খবর পৌঁছানির পরেই , কুরাইশরা যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হয় ...
কোন চ্যাপ্টার, কত নং পেইজ?"
বাসায় যাইয়া দিতাছি ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:১৭
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: >>বুখারি, মুসলিমের চাইতে ইবনে ইসহাকের সহী হওয়ার প্রোবাবিলিটি বেশি । কারণ এইটা বুখারি মুসলিমের চাইতে পুরাতন । টাইমটাই এইখানে একমাত্র নিরপেক্ষ প্যারামিটার । আর সবগুলাই মুসলিম মনিষীদের মতামত
মোটেও না, ইবনে ইসহাকের অরিজিনাল কপিই আর পাওয়া যায়না ... এখন যেসব আছে সেগুলা পরবর্তীতে এডিট করা কপি ইবনে হিশাম আর আল তাবারীর দ্বারা ... এগুলার কোনটারই পুরোপুরি অথেনটিসিটি নাই
মুসলিম মনীষিরা ঘাস খেয়ে অথেনটিসিটি বিচার করেননাই ... বুঝেশুনেই করেছেন ... আর টাইমলাইনের দোহাই তো চলেইনা ... কারণ চার খলীফার সময় থাকতেই মুসলিমদের মধ্যে আন্তঃসংঘর্ষ শুরু হয় ... জন্মাতে থাকে অদ্ভুত অদ্ভুত সব হাদীস ... যেজন্য বুখারী আর মুসলিম ভিন্ন ভিন্ন জায়গায় জিজ্ঞেস করে মাল্টিপল সোর্স যাচাই করতেন
তাবারীতে এ্যালার্জি না থাকলে অন্যান্যগুলাতে এ্যালার্জী আছে কেন?
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:২৫
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: আপনার ইবনে কাথিরে সমস্যা আছে?
৩৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:১১
সবাক বলেছেন:
পোস্টে লুটের বিষয়টি সরাসরিই স্বীকার করা হয়েছে। তবুও দেড়হাজার বছর পুরানা ইতিহাসের কল্যাণে সে বিষয়ে কিচ্ছু বললাম না। ব্লগে অপবাকের পক্ষে বিতর্কের ইস্যু কিন্তু, তাকে ব্যক্তিগতভাবে আক্রমন এবং ব্যানদাবি করার বিষয়টি।
কমেন্টদাতাগণ বারবার সংখ্যাগরিষ্ঠতার কথা বলেন, তার সাথেতো আপনার পোস্টের মিল নেই। সে হিসেবেতো অপবাক বিশেষ অ্যাওয়ার্ড পায়। কারণ সে এখানের ব্লগারদেরকে ভিন্ন কিছু স্বাদ দিতে চেয়েছে এবং সে সংখ্যালঘু।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:২১
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: আপনার লুটসংক্রান্ত মন্তব্যের জবাব ১৬ নং কমেন্টের স্বপনের জবাবে বলেছি ... দেখে নেবেন ... এটাকে আপনি বলেন লুট, আমি বলি অধিকার আদায় করে নেয়া
অপবাককে আপনি বিশেষ এ্যাওয়ার্ড দিন আপনার ব্যাপার, আমাকে সেখানে আমন্ত্রণ করলে হাততালিও দিয়ে আসবো ... তবে যা বলার সেটাও বলবো
৩৫| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৪১
ফারুক আহসান বলেছেন: "ইবনে ইসহাক থেকে যদ্দুর জানা যায়, মক্কায় মুহাম্মদের সম্ভাব্য আক্রমণের খবর পৌঁছানির পরেই , কুরাইশরা যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হয় ...
কোন চ্যাপ্টার, কত নং পেইজ?"
সোর্স : ইবনে ইসহাক , ইংরেজি অনুবাদ পৃষ্টা ২৮৯
He took alarm at that and hired Damdam b Amr al -Ghifari and sent him to Mecca, ordering him to call out Quraysh in defence of their property , and to tell them that Muhammad was lying in wait for it with his companions. So Damdam left for Mecca at full speed
(এরপর একটা ঘটনা যেইখানে এক মহিলা স্বপ্নে দেখে যে যুদ্ধ আসন্ন , কিন্তু সে মেয়ে বলে কেউ তার কথা বিশ্বাস করেনা )
আবার পৃষ্টা ২৯১ তে
But lo , he had heard something which I did not hear, the voice of Damdam crying out in the bottom of the wadi , as he stood upon his camel , having cut it's nose , turned it's saddle around , and rent his shirt , while he was saying 'O Quraysh , the transporter camels , the transporter camels ! Muhammad and his companions are lying in wait for your property which is with Abu Sufiyan . I do not think that you will overtake it . Help! Help! .....................
The man prepared quickly saying...........
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৩
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: আমি বুঝলামনা, এই দুটো উদ্ধৃতির কোথায় বলা আছে যে আবু সুফিয়ানের লোক দমদমের আহবান শোনার পর কুরায়শরা প্রথম যুদ্ধের প্রস্তুতি নেয়া শুরু করেছে? এখান থেকে বরং ধারনা নেয়া যায় যে যু্দ্ধের প্রস্তুতি তাদের ছিলো এবং আবু সুফিয়ানের লোকের ডাকে তারা বুঝেছে যে এখনই রওয়ানা দিতে হবে।
খেয়াল করুন, সাধারণভাবে হলে আবু সুফিয়ান যখন রুট বদল করে মক্কার কাছে চলেই এসেছিলো, তখন তার মক্কায় ঢুকে নিরাপদ অবস্থানে চলে যাবার কথা। কিন্তু যুদ্ধের প্রস্তুতি আছে এরকম প্রি-নলেজ থাকার কারণে সে যুদ্ধের ডাক দিয়েছে --এ টা ভাবাই কি স্বাভাবিক না?
পোস্টেরও শেষ প্যারায় বলেছি, যুদ্ধের প্রস্তুতি না থাকলে এত কম সময়ে এত বিশাল বাহিনী কুরায়শরা কিভাবে সুসজ্জিত করে ফেললো, বলবেন কি?
আর আপনি এরকম ভেঙে ভেঙে না দিয়ে পারলে ইবনে ইসহাকের ২৮৫ থেকে ২৯৫ পৃষ্ঠা আমাকে কোনভাবে পাঠাতে পারলে আলোচনার সুবিধা হয়
আমার এ্যাড্রেস
[email protected]
৩৬| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৪
মো: আজিজুল হক বলেছেন: "পাঠকের নিশ্চয়ই মনে আছে যে এজন্য মুহাম্মাদ(সঃ) তাঁর বিছানায় আলী(রাঃ) কে ক্যামোফ্লাজ করে পালিয়ে গিয়েছিলেন মদীনায়"
এখানে মহানবী (সা) পালিয়ে গিয়েছেন না বলে বলতে হবে তিনি হিজরত করেছিলেন।
ধন্যবাদ। লেখাটা মুটামুটি ভাল হয়েছে।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:০২
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: পালিয়ে গিয়েছেন বললে এখানে কোন অসম্মান করা হচ্ছেনা, একজন মানুষকে প্রাণভয়ে নিজের সব ছেড়ে পালাতে হচ্ছে -- এই ক্রাইসিসটুকু বোঝানোর দরকার আছে।
৩৭| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৫
ফারুক আহসান বলেছেন: অরিজিনার কপি কিন্তু কোরানেরও পাওয়া যায় না ।
তাও এইটার স্বপক্ষে এবং তাবারী বা অন্যদের এডিট করার জন্য প্রমাণ হিসাবে কি দেখানি হয় সেইগুলা পারলে জানায়েন ।
মুসলিম স্কলাররা ঘাস খাইয়া অথেনসিটি বিচার করছে না কাঠাল পাতা খাইয়া করছে সেইটা নিয়া কিন্তু আমি কিছু বলি নাই । যেই প্যারামিটারে মানুষের হাত নাই, সেইটা নিরপেক্ষ হওনের প্রোবাবিলিটি বেশি , তাই শুধু বল্লাম ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৯
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: তাবারী আর ইবনে হিশাম যে ইবনে ইসহাকের সংকলনের অবশিষ্ট অংশ যা পাওয়া গেছে তা এডিট করেছেন এটা ইসলামিক লিটারেচার নিয়ে নাড়াচাড়া লোকমাত্রই জানেন ... ইবনে ইসহাকের পরিচিতি নিয়ে যে কোন আলোচনাতেই এটা আপনি পাবেন
আমার মনে হয় আপনার আরো পড়াশোনা করা উচিত ... আপনি অনেক সাধারণ তথ্যও জানেননা দেখা যাচ্ছে
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:০১
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: "যেই প্যারামিটারে মানুষের হাত নাই, সেইটা নিরপেক্ষ হওনের প্রোবাবিলিটি বেশি , তাই শুধু বল্লাম"
বললাম তো ইবনে ইসহাকের জন্মের অনেক আগেই দলাদলি শুরু হয়েছিলো, কাজেই তাঁর টাইমলাইন চিন্তা করলে সেখানে মানুষের হাত থাকতে পারে
৩৮| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৯
ফারুক আহসান বলেছেন: ইবনে কাথিরের জন্ম ১৩০১ সালে । মোহাম্মদ মারা যায় ৬৩৩ এ । এবার আপনেই কন, ইবনে কাথির কতটুকু গ্রহণযোগ্য ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৬
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: আপনি শুধু জন্মসময় দিয়ে বিচার করলে তো হবেনা ... কারণ বলেছই যে নবীর মৃত্যুর ৩০ বছরের মধ্যেই ব্যাপকভাবে দলাদলি শুরু হয় মুসলিমদের মধ্যে ... হাদীস জাল তখন থেকেই শুরু ... কাজেই টাইমলাইন কোনভাবেই প্যারামিটার হয়না ... প্যারামিটার হলো পদ্ধতি যেজন্য এরপরে এসেও বুখারী/মুসলিম অনেক বেশী গ্রহনযোগ্যতা পেয়েছেন ... ইবনে কাথিরও তাই
ইবনে কাথিরের সংকলণকে সবচেয়ে অথেনটিক ধরা হয় ইসলামিক লিটারেচারে ... তাফসীরকেও ... আপনার জানা থাকার কথা
৩৯| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৫০
সরকার সেলিম বলেছেন: আপনার পোষ্ট থেকে অনেক কিছুই জানলাম। ধন্যবাদ সুন্দুর একটা ঠান্ডা জবাব দেয়ার জন্য।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:০৩
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ
৪০| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:০৭
সরকার সেলিম বলেছেন:
জবাব দেয়ার ষ্টাইলটা চমৎকার।
জবাবগুলো খুব ষ্ট্রং আর যৌক্তিক মনে হচ্ছে।
পোস্ট পর্যবেক্ষনে আছি.........
৪১| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:০৯
রঙধনু বলেছেন: সবাক আর অপবাক তো একজনেরই নিক।
এস বাসার বলেছেন: ক্যারেন আর্মস্ট্রংয়ের লেখা 'মুহাম্মাদ ....' বইটি কোথায় পাওয়া যাবে। বাংলা অনুবাদ আছে নাকি? ..............
আছে ...... পাওয়া যাবে।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:১৮
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: তাই? ভালো তো বাংলা অনুবাদ পাওয়া গেলে
৪২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:১১
ফারুক আহসান বলেছেন: কিন্তু যুদ্ধের প্রস্তুতি আছে এরকম প্রি-নলেজ থাকার কারণে সে যুদ্ধের ডাক দিয়েছে --এ টা ভাবাই কি স্বাভাবিক না?
না । মুহুর্তের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হওয়ারও অনেক নজির আছে । তখনকার আরবে গোত্রে গোত্রে সংঘাত যেকোন সময়েই লাগতো । বানু নাদেরের যুদ্ধে মোহাম্মদের বাহিনী দিনে দিনেই প্রস্তুত হয়ে যায় ।
আর আবু সুফিয়ান বা তার কাফেলা কখনোই যুদ্ধের ডাক দেয় নাই । অন্তত ইবনে ইসহাকের বর্ণনায় । তারা সম্পত্তি রক্ষারই ডাক দিছিলো ।
ইবনে ইসহাকের বই বিশাল । এতটা টাইপ করা সম্ভব না । কিন্যা ফালান একটা । আমাযোন.জেপিতেই আছে । সাড়ে পাঁচ হাজার ইয়েনের মত ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:২০
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: বদরের যুদ্ধে কিন্তু কুরায়শ বাহিনী খুব ওয়েল অর্গানাইজড ছিলো ... এটা ওভারনাইট সম্ভব না ... বিশেষ করে কুরায়শরা বণিকের জাতি ছিলো ... এখনকার রাষ্ট্রব্যবস্থার মতো তাদের নির্দিষ্ট সৈন্যবাহিনী ছিলোনা
সাড়ে পাঁচ হাজার অনেক বেশী দাম!
৪৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:১৩
সাইফুর বলেছেন: মুকুল বলেছেন: ছি: ছি: আপনি বর্বর মুসলমানদের পক্ষে লিখলেন! পৃথিবীর একমাত্র সমস্যা এখন ইসলাম। সুতরাং এদেরকে ধ্বংস করে দিতে হবে। ইতিহাস নতুন করে লিখতে হবে। ইতিহাসের বইয়ে তাদের বর্বর হিসেবে চিহ্নিত না করলে তো মেরে ফেলা জায়েজ করা যাবে না!
আসুন আমরা মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধকে আরো তীব্র করি। বর্বর মুসলমানদের সমূলে বিনাশ করি!
ছি বাদশা ভাই ছি
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:২৪
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: চড়ি ভাই, ভীষন চড়ি
৪৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:১৬
ফারুক আহসান বলেছেন: ইবনে ইসহাকের এডিট হওয়ার খবর পাইছি । ধন্যবাদ ।
মোহাম্মদের মৃত্যুর পরে দলাদলি ছিলো , এখন কি তার চাইতে কম ? মোহাম্মদের মরার কাছাকাছি সময়ের গুলার অথেনটিসিটি বেশি হওয়ার কারণ, তখন পর্যন্ত ফার্স্ট অথবা সেকেন্ড জেনারেশন সোর্স ছিলো । ইবনে কাথিরের সময়ে আইসা , যেইটারে একটু কলঙ্কজনক মনে হৈছে সেইটারে নন-অথেনটিক বৈলা সরাইয়া দেয়ার প্রবণতা শুরু হওয়াটাই স্বাভাবিক । যেমন আপনেরা এখন করেন ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:২৩
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: ইবনে কাথিরের ব্যাপারে এটা পুরাপুরিই আপনার মত ... যেইটারে কলঙ্কজনক মনে হইছে সেইটারে সরাননাই, যেইটার মাল্টিপল সোর্স পাওয়া যায়নাই সেসবরে সরাইছে ...
উল্লেখ্য এখনকার বুখারী পড়লেও উইদাউট কনসিকোয়েন্স "কলঙ্কজনক" মনে হওয়ার মতো হাদীস আছে ... ইনফ্যাক্ট আমার এই পোস্টের "ক্যারাভান লুটে"র অংশটা কাটপেস্ট কইরা আমারে মুরতাদ বানাইয়া ফেলাও অসম্ভব না ... কিন্তু ঘটনা তো সেটা না
৪৫| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:১৭
ফারুক আহসান বলেছেন: বাই দ্য ওয়ে, মন্তব্য ২৬ নাম্বারের সোর্সের জন্য অপেক্ষায় থাকলাম ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:২৪
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: হো কে
৪৬| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৩৩
রাগিব বলেছেন: ধন্যবাদ জ্বিনের বাদশা ভাই। ব্লগের কামড়াকামড়ির চাইতে এই রকম তথ্যবহুল পোস্ট অনেক বেশি কাজ দেয়।
ইতিহাসের সমস্যাটা হলো, মিথ্যা কথা না বলেও ঘটনাগুলোকে আংশিকভাবে প্রকাশ করে তার তাৎপর্য পুরোই পালটে দেয়া যায়। আপনার শুরুর মন্তব্যটি তাই লক্ষ্যনীয় -- শতাব্দী, কিংবা হাজার বছর ধরে অনেক "গবেষক" কায়দা করে আধা ইতিহাস, আধা আয়াত তরজমা করে তার পর তার ব্যাখ্যা দিয়ে চলেছেন। ইসলামের শুরুর দিকের বৃহত্তর পরিস্থিতি কিংবা আগে-পরের ঘটনাবলী আর কেউ বলে না। এই পোস্টে অনেক কিছুই উঠে আসলো।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:০৯
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ... আসলেই, ইতিহাস নিয়ে চাইলেই খেলা করা যায়
অফটপিক, কয়েকদিন আগে এক পোস্টে দেখলাম আপনার পিএইচডি কমপ্লিট হয়েছে ... অভিনন্দন রইলো
৪৭| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৩৫
রাগিব বলেছেন: আরেকটা উদাহরণ দিতে গেলে বলা যায়, ১৯৭১ এ মুক্তিযোদ্ধারা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে বোমা মেরেছিলেন। আগে পরের সব ঘটনা চেপে সেই ঘটনাটা রসিয়ে লিখলে মনে হবে মুক্তিযোদ্ধারা সন্ত্রাসের আশ্রয় নিচ্ছিলেন (হয়তো ছাগুরা সুযোগ পেলে ওটাও বলে বসবে!!)। বৃহত্তর পরিস্থিতির দিকে নজর দিলে অনেক ঘটনার আসল কারণ ও প্রেক্ষাপট চোখে পড়ে।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:১০
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: গিয়ে দেখেন পাকিরা বা বাংলাদেশের ছাগুরা এইসব এক্সপ্লয়েট করছেও ... ওদের সব ডেরায় তো আমরা প্রবেশাধিকার রাখিনা
৪৮| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৪৭
ফারুক আহসান বলেছেন: ইবনে কাথিরের ব্যাপারে এটা পুরাপুরিই আপনার মত ... যেইটারে কলঙ্কজনক মনে হইছে সেইটারে সরাননাই, যেইটার মাল্টিপল সোর্স পাওয়া যায়নাই সেসবরে সরাইছে ...
ফাইন, আপনার কাজ আরো সোজা হৈল । ইবনে কাথির যেহেতু নিজে থেকে কোন ঘটনা বানান নাই, তাহলে তিনি যেগুলা উল্লেখ করছেন সেগুলা অবশ্যই পুরাতন সোর্সগুলাতে থাকবে , এবং মাল্টিপল জায়গায় থাকবে । (মানে একেবারে ফার্স্ট বা সেকেন্ড জেনারেশন সোর্সে)
১> মোহাম্মদ এবং তার সঙ্গীদের মক্কাস্থ সম্পত্তিতে কুরাইশরা হাত দিছে
২> যুদ্ধের জন্য সম্পদ সংগ্রহ করতেই আবু-সুফিয়ান বাণিজ্যে গেছিলো সেইবার
এইগুলা যদি ইবনে কাথিরে থাকে এবং তাইলে অবশ্যই পুরাতন সোর্সেও থাকবে । যদি ইবনে কাথির মিথ্যাবাদী না হন ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:০৭
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: না মাল্টিপল জায়গায় না থাকার ঘটনাও অনেক থাকতে পারে ... যেমন বুখারীর ব্যাপারে তখন স্বতঃসিদ্ধভাবেই দঃরে নেয়া হতো যে এটি অনেক পরীক্ষিত, তাই বুখারীর রিফারেন্স দিলে অন্য রিফারেন্স লাগেনা
আপনি ইবনে ইসহাকের ১২০ থেক ১৫ পৃঃ পড়ে দেখতে পারেন (ডঃ মাহদী রিজকুল্লাহ আহমেদের বইয়ে এই রিফারেন্স আসছে, আপনার বইয়ের সাথে মেলে কিনা পৃষ্ঠা সংখ্যা তা বলতে পারবোনা), হিজরতের সময় মুসলমানদের উপর কিরকম অত্যাচার করেছিলো কুরায়শরা ... স্ত্রী-সন্তান-সম্পত্তি জোর করে রেখে দেবার ঘটনাও আসছে
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:১২
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: ১২০ থেকে ১২৫ পৃষ্ঠা হবে
৪৯| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৫৪
পুরাতন বলেছেন: প্রিয়তে রাখলাম...+++
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:১১
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: ধন্যবাদ
৫০| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:০৮
শয়তান বলেছেন: পর্যবেক্ষনে নিলাম । আলোচনা চলুক ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:১২
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: ওরে বাবা, বিদেশী পর্যবেক্ষক দল নাতো আবার!!
৫১| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:১১
আমিই রূপক বলেছেন: এইখানে বিতর্ক জমবে না। কারণ, ব্লগের নাস্তিকেরা শুধু কপি পেস্ট মারতে জানে। ইতিহাস বিশ্লেষণ করতে জানে না।
৫২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:১২
আমিই রূপক বলেছেন: পোস্ট প্রিয়তে। ++++++++
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:২৯
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: ধন্যবাদ
৫৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:১৬
ফারুক আহসান বলেছেন: না মাল্টিপল জায়গায় না থাকার ঘটনাও অনেক থাকতে পারে ।
ঠিকাছে । কমপক্ষে এক জায়গায় থাকলেই হবে । জোর করে স্ত্রী-সম্পদ রেখে দেয়ার ঘটনা খুঁজে দেখবো ।
৫৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:২৪
তাজা কলম বলেছেন: ইতিহাস বিশ্লেষণ করে সুন্দরভাবে লিখেছেন। ধন্যবাদ লেখাটির জন্য।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৩০
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ
৫৫| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৫৪
মুকুল বলেছেন: আমারব্লগে ব্লগার মজলুম এই বিষয়ে একটি পোস্ট দিয়েছে। তিনি অনুরোধ করেছেন তার পোস্টের লিঙ্ক এই পোস্ট দেয়ার জন্য।
http://www.amarblog.com/mojlum/84688
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:১৫
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: ধন্যবাদ, পড়লাম ...বেশ কিছু রেফারেন্স পাওয়াতে বেশ ভালো হলো
৫৬| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:০৪
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: আইডিয়াল স্কুলের নেট টুপিরে বর্বর কওয়ার তীব্র প্রতিবাদ। প্রেসিডেন্ট জিয়া একবার কইছিলো কাঠমোল্লা। আর আপনে কইলেন বর্বর
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:২০
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: বস্, এই টুপির জন্য কতবার রুহুল আমিন স্যারের "জুলফি ধইরা টান" খাইছি!! ... বর্বর বর্বর
৫৭| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:৪২
সাইফুর বলেছেন: প্রিয়তে
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:৫৩
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: ধন্যবাদ
৫৮| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:৫০
স্বপ্নরাজ বলেছেন: দারুন। ৩৪।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:৫৪
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: ধন্যবাদ
৫৯| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:৫৪
শামীম দ্যা রক্ বলেছেন: অপবাক এর ব্লগ বাতিল হোক না হোক তাতে কিস্যু আসে যায়না। কারন প্রকৃত সত্য আমরা আপনার পোস্টই পেয়েছি। ইতিহাস ও তাই বলে। আপনাকে প্লাস। ++++++++
আর অপবাক নামক ইডিয়ট একটু ভাল করে এইপোস্ট পড়তে বলছি।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:৩৪
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: ধন্যবাদ ...
৬০| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:৫৯
একজন সৈকত বলেছেন: অসাধারন একটি পোস্ট।
অনেক ধন্যবাদ।
যারা সত্য জানতে চায় তাদের জন্য এ পোস্টটিই যথেষ্ট।
প্রিয় তে নিলাম।
ভালো থাকুন।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:৩৫
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ ... ভালো থাকবেন
৬১| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:২৩
বৃত্তবন্দী বলেছেন: এই রকম লেখাই আশা করছিলাম অনেকের কাছ থেকে, কিন্তু আশাহত হইছিলাম। আপনার কাছ থেকে যেটা পেলাম সেটার ব্যাপারেও কিছু প্রশ্ন আছে যেগুলো পরে করবো...
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:৩৭
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: ধন্যবাদ বৃত্তবন্দী ... প্রশ্নের অপেক্ষায় রইলাম
আমার এই লেখাটার বড় দূর্বলতা হলো এতে কোন রেফারেন্স দিতে পারিনি, মূলতঃ স্মৃতিতে যাতটুকু আছে ইসলামের ইতিহাস পড়েছি বিভিন্ন সময় তার ওপর ভিত্তি করে লেখা ... তবে সেক্যুলার দৃষ্টিভঙ্গিতে তখনকার মুসলিমদের করুণ আর অত্যাচারিত অবস্থাটা দেখতে পারলে কিছু কনসিকোয়েন্স বোঝা যাবে
৬২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:৪২
অলস ছেলে বলেছেন: গ্রেট
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ৭:২৪
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: ধন্যবাদ
৬৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:৫৩
মাহবুব সুমন বলেছেন: +
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ৭:২৫
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: ধন্যবাদ
৬৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:২০
ফারুক আহসান বলেছেন: "স্ত্রী-সন্তান-সম্পত্তি জোর করে রেখে দেবার ঘটনাও আসছে
"
একটা ঘটনা পাওয়া গেছে, এ গুলিয়োম এর ট্রান্সলেশনে ২১৩ পৃষ্টাতে । মোহাম্মদের হিজরতের আগেই সেই স্ত্রী-সন্তান মদিনাতে পৌঁছায় ।
আর বাকিরা তাদের স্ত্রীদের নিয়াই মদীনাতে গেছে । ২১৫ পৃষ্টাতে কারা কারা গেছে তাদের স্ত্রীদের নামসহ দেয়া আছে ।
২২৫ পৃষ্টাতে আছে,
When the apostle went forth with Abu Bakr the latter carried all his money with him to the amount of five or six thousand dirhams....................
সম্পত্তি রাইখা দেয়ার দাবীর সাথে এইটা বোধহয় যায় না ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৩০
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: সবার সব সম্পত্তি রেখে হয়তো দেয়নি, বিশেষ করে এলিটদের গায়ে হাট তোলার সাহস হয়তো পায়নি ... তবে ইসলাম কবুলকারীদের অধিকাংশেই ছিলেন নন এলিট এবং তাদের উপর সেরকম অত্যাচার হয়েছে
২১৫ পৃষ্ঠায় কতজনের নাম দেয়া আছে?
৬৫| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৩৩
এখন ও বৃষ্টি ভালবাসি বলেছেন: লেখাটা পড়ে খুব খুশি হলাম ।সেদিন আমিও অপবাক এর পোষ্ট পরলাম ,তখন এ রকম একটা পোস্ট আশা করছিলাম ।
তবে আজকে পািলাম এটাও কম কী ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:১৮
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: ধন্যবাদ
৬৬| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৩৩
তরু বলেছেন: দারুণ। ভালো লাগছে। কিন্তু বিতর্ক হচ্ছে না।
জানা শোনা এবং পড়াশোনা করা নাস্তিকদের আহ্বান জানাই। অপবাক নিজে কোথায়???
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:০৩
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: খারাপ হয়না
৬৭| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৪৩
ফারুক আহসান বলেছেন: সবার সব সম্পত্তি রেখে হয়তো দেয়নি,
কার সম্পত্তি রেখে দিয়েছে সেইরকম একটা/দুইটা ঘটনা দেখান । হয়তো/টয়তো দিয়া কি আর যুক্তি হয় ।
২১৫ পৃষ্ঠায় কতজনের নাম দেয়া আছে?
১৭-১৮ জনের মত
বাই দ্য ওয়ে, হিজরত করার সময় অত্যাচার হৈছে কি হয় নাই, সেইটা নিয়া আমার কথা ছিলো না । সম্পত্তি কুক্ষিগতকরণ এবং যুদ্ধপ্রস্তুতির জন্য আবুসুফিয়ানের বাণিজ্য গমন । এই দুইটা ছিলো প্রশ্ন ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:১৭
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: একজন একজন করে কার কতটুকু ক্ষতি হয়েছে সে হিসেব নিশ্চয়ই এখন করা সম্ভব না ... কয়জন পরিবার সহ আসতে পেরেছে, কয়জনকে পরিবার আনার জন্য অর্থপ;রদান করতে হয়েছে এসব এক এক করে হিসাব করা পরিসংখ্যানও আমাদের নেই ...
তবে বটমলাইন হলো এসব ঘটনা যে ঘটেছে ইবন ইসহাকের বইয়ের বয়কট, আবু তালিবের মৃত্যপরবর্তী মুসলমানদের দূর্দশার বৃদ্ধি, আবিসিনিয়ায় হিজরত আর মদীনায় হিজরত -- এসব অংশ পড়লে নিচের কথাগুলো পরিস্কার হয় কিনা সেটা জানান
১। মক্কার মুসলিমদের তাদের বাস্তুভিটা ছাড়তে হয়েছে
২। মক্কার মুসলিমদের তাদের জীবিকার উপায় (প্রধানতঃ ব্যবসা আর পশুপালন) ত্যাগ করে মদীনায় যেতে হয়েছে
৩। মক্কার মুসলিমদের যাদের জমিজমা ছিলো সেসব হারাতে হয়েছে
৪। মক্কার মুসলিমদের যাদের স্থাবর সম্পত্তি (পশু, বাগান, আসবাব) ছিলো সেসব ছেড়ে আসতে হয়েছে
সবচেয়ে বড় কথা হলো, মক্কার কুরায়শদের সিস্টেমেটিক মানসিক এবং শারীরিক অত্যাচারে একটা পুরো ধর্মীয় গোষ্ঠীকে নিজের মাতৃভূমি ছেড়ে চলে যেতে হয়েছে ... পাকিরা এদেশের হিন্দুদের প্রতি যে অত্যাচার করেছে সেটাই ... ইবনে ইসহাক পরে সেটাও বোঝার কথা
এবং দেখুন, নায় আসার পরও মুসলিমরা যাতে ব্যবসা বাণিজ্য না করতে পারে এজন্য মদীনার কাছাকাছি অন্যান্য গোত;র আর মদীনার ইহুদীদের প্রভাবিত করেছে কুরায়শরা (এটাও ইবনে ইসহাকে পাবেন, মদীনায় মুসলিমদের জীবনের প্রথম অংশে) ...
আগেই বলেছি মুসলিমদের ফেলে আসা সম্পদ মক্কার কুরায়শরা কি করেছে সেসম্পর্কে কোন দলিল নেই ... তবে যাই করুক, কুরায়শদের কারণেই যে মুসলিমরা নিজেদের সম্পত্তি/অর্ঠনীতির ভিত্তি বা জীবিকার উপায় হারিয়ে মদীনায় সরে যেতে বাধ্য হয়েছে এই সত্যটা তাতে মিথ্যা হয়ে যায়না
মদীনায় হিজরতকারী মুসলিমদের আর্থিক অবস্থা কেমন ছিলো সেটাও জানতে পারবেন মদীনায় হিজরত করতে আসা মুসলিমদের প্রাথমিক অবস্থা পড়ে, ইবনে ইসহাকেই ... আনসারদের একেকজনকে একেকজন মুহাজির/পরিবারের দায়িত্ব নিতে হয়েছে ... রসুলকেও এসে উঠতে হয়েছে একজন আনসারের বাড়ীতে ... আশা করি আঁচ করতে পারছেন কি পরিমাণ "সম্পদ" নিয়ে তারা মদীনায় এসেছিলেন
মনে রাখবেন এখানে মানসিক দিকটাও খুব ইম্পর্টেন্ট, ইসলাম আসার অনেক আগ থেকেই কাবা অত্যন্ত পবিত্র স্থান, মক্কা পবিত্র শহর যেখানে যুদ্ধ নিষিদ্ধ ছিলো; সেই পবিত্রস্থান ছেড়ে তাদের চলে যেতে বাধ্য করা হয়েছে কুরায়শদের সিস্টেমেটিক হত্যা, অত্যাচার আর কূটকৌশলের মাধ্যমে। প্রতিহিংসা এখানে জন্মাবেই, এটাই অত্যাচারিতের মনোবিজ্ঞান, আপনার না জানার কথা না।
এখন আপনি বলেন, যে কুরায়শদের কারনে মাত্র তের বছরে মক্কার মুসলিমরা এরকম সর্বস্ব হারিয়েছে, তারপর কোনভাবেই ক্ষতিপূরণ পাবার কোন সম্ভাবনা তাদের ছিলোনা, তখন কুরায়শদের বিরুদ্ধে প্রতিহিংসা বা প্রতিশোধ গ্রহন করা, কুরায়শরা যেমন তাদের অর্থনীতির বারোটা বাজিয়েছে তেমনিভাবে কুরায়শদেরও অর্থনৈতিক কাজে বাঁধা সৃষ্টি করাকে কতটা অপরাধমূলক বলে চালিয়ে দিয়ে কুরায়শদের অপরাধগুলোকে ওভারলুক করা যায়?
৬৮| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৫০
ইউনুস খান বলেছেন: @ফারুক আহসান ওরফে দূরের পাখি
আপনার "দূরের পাখি" নিকটারে কি এখনো মুক্তি দেয় নাই?
৬৯| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৫৪
ফারুক আহসান বলেছেন: নারে ভাই , উয়াচ করতাছে । শরম লাগে আমার । কমেন্টো করতে দেয় না । @ ইউনুস
৭০| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৫৪
এস. এম. রায়হান বলেছেন: ইদানিং একটা নতুন কৌশল লক্ষ্য করা যাচ্ছে। যেমন ধরা যাক কেউ প্রফেট মুহাম্মদকে অসভ্য ভাষায় গালিগালাজ করে একটা পোস্ট দিল বা কোথাও মন্তব্য করলো। খুব স্বাভাবিকভাবেই সেই পোস্ট বা মন্তব্যের বিরুদ্ধে কিছু প্রতিক্রিয়া আসবে। এবার প্রতিক্রিয়া আসা শুরু হলে তড়িঘড়ি করে কয়েক জন ব্লগার এসে যুক্তির দ্বারা গালিগালাজ খন্ডানোর কথা বলা হচ্ছে! গালিগালাজকে নাকি যুক্তির দ্বারা খন্ডন করতে হবে! তারপর এ-ও বলা হচ্ছে যে, যুক্তির দ্বারা খন্ডাইতে না পারলে যা-যা বলা হইছে সেগুলোকে সত্য হিসেবে ধরে নেয়া হবে!
অর্থাৎ কারো মা-বাবা-কে কেউ অকথ্য ভাষায় গালি দিলে সেই গালিকে যুক্তির দ্বারা খন্ডন করতে হবে! আর খন্ডন করতে না পারলে তার মা-বাবা সম্পর্কে যা-যা বলা হইছে সেগুলোকে সত্য হিসেবে ধরে নেয়া হবে!
হায়-রে যুক্তিবাদী ও প্রগতিশীল!
হায়-রে পিরিদম অপ ইস্পিচ!
হায়-রে মানবতাবাদী!
যাহোক, একটি ঘৃণা-বিদ্বেষমূলক লেখার জবাব ঠান্ডা মাথায় দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৩১
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ
৭১| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৫৬
ধূসর মানচিত্র বলেছেন: আমি নিজেও ব্যক্তিগতভাবে আপনি যা লিখেছেন এইরকমই জানতাম। সুফিয়ানের বানিজ্যকৃত সরঞ্জাম তথা যুদ্ধসামগ্রী উহুদের যুদ্ধে ব্যবহার হয়েছে বলে জানি।সুন্দর পোস্টের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৩২
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: আপনার জানার রেফারেন্স হাতের কাছে থাকলে দিয়ে উপকার করুন
৭২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৩১
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: @ ফারুক হাসান,
২> যুদ্ধের জন্য সম্পদ সংগ্রহ করতেই আবু-সুফিয়ান বাণিজ্যে গেছিলো সেইবার
এই তথ্যের রেফারেন্স (এই মুহূর্তে ইবনে ইসহাক বা ইবনে কাথির কাছে নেই) ... তবে ভারতীয় প্রখ্যাত ইতিহাসবিদ শিবলী নোমানীর "সীরাতুন্নবী" বইয়ের ২৯২ পৃষ্ঠায় স্পষ্ট বলা আছে যে আবু সুফিয়ানের সেই বাণিজ্যিক কাফেলা ছিলো একটি সামষ্টিক বিনিয়োগ, মক্কার এমন কোন পরিবার ছিলোনা যার সদস্যরা ওতে বিনিয়োগ করেননি; এই বইয়েই মহিলাদের গয়নাগাঁটি প্রদানের তথ্যটি সন্নিবেশিত আছে।
৭৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৩৭
বিদ্যালয় বলেছেন: সবাই নিজ নিজ পক্ষের কথা বলে, কিছু সত্য, কিছু মিথ্যাতে ভর্তি থাকে যখন নিজের পক্ষে বলে ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:০৪
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: এরকম সরলীকৃত বাণীর চেয়ে "কিছু মিথ্যা"গুলো ধরিয়ে দিন শুধরে নেবো
৭৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৪১
স্পাইডার বলেছেন: + সহ দেখতাছি।
দূরের পক্ষীরে ছাড়া আর কারোরে দেখলাম না আলুচনায়
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:০৫
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: আপনেও আসেন আলোচনায়
৭৫| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৪৩
ফারুক আহসান বলেছেন: ভাইজান মনে হয় সোর্স খুঁইজা না পাইয়া , ঝোপের মধ্যে এদিক সেদিক কোপাইতাছেন । যাই হোক, আপনার মূল পোস্টের কিছু অংশ আগে কোট করি ,
"কিন্তু যে কথা মক্কার কুরায়শরা ভাবারও প্রয়োজন বোধ করেনি তা হলো মক্কায় মুহাম্মাদ(সাঃ)এর অনুসারীরা প্রায় সবাই নিজের সমস্ত সম্পত্তি ফেলে রেখে প্রাণভয়ে মদীনায় এসে আশ্রয় নিয়েছেন। সাধারণ চিন্তাতেই উপরে উল্লিখিত নিরাপত্তার অধিকার নিশ্চিতকরণের পাশাপাশি এই ফেলে আসা সম্পদ ফেরত পাবার জন্যও একটি চুক্তি মুসলিমরা আশা করেছিলেন। তবে সেটাকে কোনভাবেই আমলে নেয়নি মক্কার কুরায়শরা।"
আমি একটা উদাহরণ দেখাইয়া বল্লাম যে মোহাম্মদের অনুসারীরা তাদের সমস্ত সম্পত্তি ফালাইয়া যায় নাই (আবু বকর) । আপনে একটা উদাহরণ দেখান যে কারো সম্পত্তি কুরাইশরা ভোগদখল করছে, মোহাম্মদ বা মুসলিমদের নিতে দেয় নাই । আর মোহাম্মদ কুরাইশদের সাথে চুক্তি করতে চাইছিলো, এইটা কোথায় পাইলেন ???
এখন আপনার সর্বশেষ মন্তব্যে
"কয়জনকে পরিবার আনার জন্য অর্থপ;রদান করতে হয়েছে "
কোথায় পাইলেন এইরকম ঘটনার কথা ? (নাই বলছিনা, জানতে চাইছি মাত্র)
"তখন কুরায়শদের বিরুদ্ধে প্রতিহিংসা বা প্রতিশোধ গ্রহন করা, কুরায়শরা যেমন তাদের অর্থনীতির বারোটা বাজিয়েছে তেমনিভাবে কুরায়শদেরও অর্থনৈতিক কাজে বাঁধা সৃষ্টি করাকে কতটা অপরাধমূলক বলে চালিয়ে দিয়ে কুরায়শদের অপরাধগুলোকে ওভারলুক করা যায়?"
সন্ত্রাসবাদ/আমেরিকা বাদের যুক্তিও কিন্তু এরকমই । বুশ ইসরায়েলরে মদদ দেয়, বুশরে আম্রিকানরা ট্যাক্স দেয়, অতএব লেবাননের বাজারে আম্রিকান পর্যটকের উপরে বোমা মারো । ৯১১ এর পরিকল্পকের সাথে সাদ্দামের যোগাযোগ আছিলো অতএব সাদ্দামের ইরাকরে ইয়ে মেরে দাও ।
আবার আপনার মূল পোস্ট থাইকা কোট
"যাই হোক, মূল ঘটনা হলো, যুদ্ধের জন্য এই বিশাল ফান্ড সংগ্রহেই নেমেছিলেন আবু সুফিয়ান, সবার দেয়া চাঁদায় বিরাট পুঁজি নিয়ে ব্যবসা করতে যাচ্ছিলেন ইরাক বা সিরিয়ায়।"
এই মূল ঘটনাখান কোথায় পাইলেন সেইটার কথা ভুইলেন না কিন্তু
৭৬| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৪৬
ফারুক আহসান বলেছেন: খাইছে, শিবলী নোমানীর রিফারেন্স !!!!
আমিওতো অপ বাকের একটা লেখায় দেখলাম, মোহাম্মদ ডাকাইত আছিলো ।
আর তাছাড়া পূর্বের সেইটাতো আছেই, শিবলী নোমানী/ইবনে কাথির যদি সত্য বৈলা থাকে তাইলে সেইটা অবশ্যই পুরাতন হাদীস/জীবনি কালেক্টরদের গ্রন্থে থাকবো ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:০৬
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: শিবলী নোমানী আর অপবাকরে একপাল্লায় দাঁড় করালে আপনার সাথে বিতর্ক করা অর্থহীন হয়ে পড়বে
৭৭| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৫০
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: @ফারুক আহসান, আপনি যে বলেছেন,
"একটা ঘটনা পাওয়া গেছে, এ গুলিয়োম এর ট্রান্সলেশনে ২১৩ পৃষ্টাতে । মোহাম্মদের হিজরতের আগেই সেই স্ত্রী-সন্তান মদিনাতে পৌঁছায় ।"
এটাই ... সম্ভবতঃ সালমান নামক কোন এক সাহাবীর কাহিনী ... অর্থের বিনিময়ে তিনি স্ত্রী-সন্তান নিয়ে যেতে সমর্থ হন
৭৮| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৫৪
ফারুক আহসান বলেছেন: "এটাই ... সম্ভবতঃ সালমান নামক কোন এক সাহাবীর কাহিনী ... অর্থের বিনিময়ে তিনি স্ত্রী-সন্তান নিয়ে যেতে সমর্থ হন"
তার নাম সালামা ছিলো । না , তার স্ত্রী টাকা দিয়া যান নাই । তার স্ত্রীর এক চাচাত ভাই তাকে নিয়া যান মদীনায় । গোত্রের লোকদের অনুরোধ কৈরা ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:০১
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: স্যরি, তাহলে আমার স্মৃতিতে প্যাঁচ খাইছে ... তবে একজন ক্ষতিপূরণের বিনিময়ে নিজগোত্রের কাছে হিজরতের অনুমতি পেয়েছিলেন এটা মনে আছে ... নাম খুঁজতে হবে
৭৯| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৫৯
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: @ফারুক আহসান,
ওহ এই তাহলে কথা ... আমি যে বলেছি 'প্রায় সবাই তাঁদের "সমস্ত" সম্পত্তি ফেলে এসেছেন' ... এই "সমস্ত"তে আপনার আপত্তি?
ঠিক, আমি "সমস্ত" শব্দটা প্রোপারলি ব্যবহার করিনি ... আমার বলা উচিত ছিলো 'প্রায় সবাই তাঁদের সম্পত্তি বিশাল অংশ ফেলে এসেছেন আর জীবিকা হারিয়েছেন'
তবে তাতে কি আগের মন্তব্যে আমার করা চারটি প্রশ্ন ইনভ্যালিড হয়ে যায়?
দেখুন, ইবনে ইসহাক পড়ে সামান্য কমনসেন্স এ্যাপ্লাই করলেই বোঝা যায় যে মক্কায় ভয়াবহ রকমের নির্যাতনেই এতবড় ক্ষতি স্বীকার করেও (উপরের মন্তব্যে চার প্রশ্নে বুঝে নিন কি ক্ষতি হয়েছে) মুসলিমরা মদীনায় আসতে বাধ্য হয়েছিলেন ... মদীনায় তাঁরা পিকনিক করটে যাননি
আপনি আমার করা চারটি প্রশ্নের উত্তরে কি বলবেন?
আপনি বলছেন, 'এই মূল ঘটনাখান কোথায় পাইলেন সেইটার কথা ভুইলেন না কিন্তু'
সেটা বলেছি যে শিবলী নোমানীর সীরাতুন্নবীর ২৯২ পৃষ্ঠায় পাবেন
৮০| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৫৯
ফারুক আহসান বলেছেন: http://www.muttaqun.com/pc/index.html#tafsir
ইবনে কাথির ডাউনলোড করতে পারেন এইখান থেকে ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:০১
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: ধন্যবাদ
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:১৬
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: এটা তাফসীরে ইবনে কাথিরের লিংক ... ইবনে কাথিরের সীরাতুন্নবী টাইপের কোন সংকলণ থাকার কথা
৮১| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:০৩
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: @ফারুক আহসান,
"ভাইজান মনে হয় সোর্স খুঁইজা না পাইয়া , ঝোপের মধ্যে এদিক সেদিক কোপাইতাছেন"
এধরনের বক্তব্যের পরোক্ষ অর্থ হলো আপনি বিতর্কে পেরে উঠছেননা ... পেরে উঠলে এসব বাকোয়াজীর দরকার হয়না
৮২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:০৪
ফারুক আহসান বলেছেন: "ওহ এই তাহলে কথা ... আমি যে বলেছি 'প্রায় সবাই তাঁদের "সমস্ত" সম্পত্তি ফেলে এসেছেন' ... এই "সমস্ত"তে আপনার আপত্তি? "
জ্বিনা, সমস্ততে আমার আপত্তি না । স্থাবর সম্পত্তি তারা ফালাইয়া গেছিলেন এইটা সত্য । তয় যাদের সম্পদ ছিলো তারা সেই সম্পদ ঠিকই নিয়া গেছিলেন, আবু বকরের উদাহরণ সেইটাই ইংগিত দেয় । আফটার-অল মক্কা জীবনে মোহাম্মদের সঙ্গী সাথী বলতে দাস/ইমিগ্র্যান্ট/দিনমজুররাই ছিলো অলমোস্ট , যাদের এমনিতেই সম্পত্তির বালাই ছিলো না । স্থাবর সম্পত্তি উদ্ধার করার জন্য, কাফেলাতে ডাকাতি করাটা একটা পদ্ধতি ঠিকাছে, জাস্ট ঐটা একটা ডাকাতের পদ্ধতি, পার্থক্য এইটুকই ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:১৪
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: তাহলে আমার আর বলার কিছু নেই ... সাথে আনা গেছে শুধু অর্থ ... বাকী সম্পত্তি ফেলে আসতে হয়েছে ... এবং কোন আইনের কাঠামো নেই যে যার মাধ্যমে তারা সেটা ফেরত পাবার অধিকার পাচ্ছিলেন ...
কাজেই যাদের অত্যাচারের কারণে তাঁদের এই ক্ষতি তাদের উপর আক্রমণ করে প্রতিশোধ নেয়ার ব্যাপারটায় আপনি অধিকার আদায় না দেখে ডাকাতি দেখলে আমার কিছু করার নেই ... তবে বলবেন কি আর কোন উপায়ে তাঁরা হারানো সম্পদ/জীবিকার উপায় ফেরত পেতে পারতেন?
আপনি বলছেন,
"যাদের এমনিতেই সম্পত্তির বালাই ছিলো না"
আপনার এই উন্নাসিক মন্তব্যই প্রমাণ করে যে "অধিকার আদায়ের" বিষয়টি আপনাকে ছুঁতে পারবেনা।
ধরুন, ঢাকার রাস্তায় কোন এক চানাচুরওয়ালার ঝুড়িকে যদি কোন চাঁদাবাজ লাথি দিয়ে নষ্টকরে ফেলে চানাচুরসমেত, তারপর চানাচুর ওয়ালা যদি সেই চাঁদাবাজকে মারধোর করে নিজের ঝুড়ির ক্ষতিপূরণ আদায় করে নেয় (প্রোভাইডেড সে নিশ্চিত দেশের আইন তাকে কোনদিনই এই অধিকার ফিরে পেতে সাহায্য করবেন)
সেটা দেখে আপনি হয়তো বলবেন "চানাচুরওয়ালা একটা ডাকাত ... ওর ঝুড়িটে আর কয়টাকার জিনিস ছিলো! ... ও মহান চাঁদাবাজকে মেরে তার পকেট থেকে টাকাপয়সা ডাকাতি করেছে" -- রাইট?
গুডলাক ...
৮৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:০৭
ফারুক আহসান বলেছেন: এধরনের বক্তব্যের পরোক্ষ অর্থ হলো আপনি বিতর্কে পেরে উঠছেননা ... পেরে উঠলে এসব বাকোয়াজীর দরকার হয়না
হেহে । স্বভাবের দোষ । বিতর্কের চাইতে মিউচুয়াল ভুল ধারণাগুলা ভাঙানিতেই আগ্রহ নিয়া এইটপিকে আছি । আপনার ভুল ধারণাগুলা হৈতাছে, হাজার হাজার বছর পরের সুগার কোটেড ভার্শনগুলা দিয়া আপনে যুক্তি দেখাইতে চেষ্টা করতাছেন, যে মোহাম্মদের ডাকাতির পিছনে মোরালে ছিলো ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:১৬
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: একটা মনগড়া বক্তব্য বলে দিলেই সেটা সত্য হয়ে যায়না --- সুগার কোটেড ভার্সন না পুজন ইনজেকটেড ভার্সন সেটা বোঝার ক্ষমতা পাঠকদের আছে।
৮৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:১৭
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: আপনি বলছেন,
"যাদের এমনিতেই সম্পত্তির বালাই ছিলো না"
এখানে আরেকটা কথা এ্যাড করি, যাদের সম্পত্তির বালাই থাকেনা তারাই হারানো সম্পত্তির জন্য বেশী কষ্ট পায় ... কারণ তার যেটুকু থাকে সব যায়
৮৫| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:২১
ধূসর মানচিত্র বলেছেন: যতদূর মনে পড়ে গোলাম মুস্তফার বিশ্বনবী বইয়ে বদর এবং উহুদ যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে বর্ণিত আছে,সুফিয়ানের বানিজ্য কাফেলার প্রধান উদ্দেশ্য ছিল মদীনা আক্রমণের জন্য যুদ্ধাস্ত্র ক্রয় করা। তার পরে সুফিয়ানের ভিন্ন পথ ঘুরে মক্কায় পৌছা কিন্তু আবু সুফিয়ানকে রক্ষা করতে গিয়ে অন্য সর্দারদের বদর প্রাঙ্গণে আগমন। বদর প্রাঙ্গণে অন্য সর্দারদের মৃত্য, মক্কায় শোকের মাতম।পরিশেষে শোক প্রশমণে উহুদের যুদ্ধ।
সুফিয়ানের মদীনা আক্রমণের সেই অস্ত্র-সরঞ্জামের কাফেলাকে আক্রমণের প্রস্তুতি নেওয়া রাস্ট্রনীতি অথবা ন্যায়নীতি সব দিক থেকেই জায়েজ ছিল।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:২৭
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: ধন্যবাদ ... বাংলাদেশে প্রচলিত বেশীরভাগ সীরাতেই এই তথ্য থাকার কথা ... কারণ আমরা এরকমই শিখে এসেছি ...
৮৬| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:২৬
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: @ ফারুক আহসান,
সামারাইজ করি
আপনার চাওয়া দুটো প্রশ্নেরই রেফারেন্স আমি দেখিয়েছি (হয়তো দ্বিতীয় রেফারেন্স আপনার পছন্দ হয়নি, যদিও শিবলী নোমানী খুবই বিখ্যাত ও অথেনটিক একজন ব্যক্তিত্ব) ...
একটিতে "সমস্ত" শব্দের ব্যবহার ঠিক হয়নি সেটিও স্বীকার করেছি (যদিও এতে অন্তর্নিহিত বক্তব্যের হেরফের হয়না)
আপনি স্বীকার করছেন যে মক্কার কুরায়শদের অত্যাচারে মদীনায় চলে আসা মুসলিমদের (১)বাস্তুভিটা, (২)জীবিকার উপায়, (৩)অন্যান্য স্থাবর সম্পত্তি (জমিজমা, পশু) (৪) পবিত্র মাতৃভূমিতে থাকার অধিকার হারাতে হয়েছে।
সেটার ক্ষতিপূরণ দেবারও কোন নিদর্শনই কুরায়শরা প্রদর্শন করেনাই।
তারপরও তাদের প্রতিশোধমূলক আক্রমণকে বলছেন স্রেফ "ডাকাতি"।
আপনার এই বোধের উপর আমি আর কি বলতে পারি?
৮৭| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:৩৬
সীমান্ত পেরিয়ে বলেছেন: জ্বীনের বাদশা ভাই,
আমার একটা কথা আছে।আপনি যেমন বদর যুদ্ধকে অত্যাচারিতের উপর প্রতিশোধ বলছেন, তবে কিন্তু এটাকে বিভিন্ন ভাবে বলা যায়।যেমন আমার সৌভাগ্য!!!!! হয়েছিলো একজন জেএমবি এর সংস্পর্শে আসার।আমার ক্লাশমেট।ভার্সিটিতে সবে ভর্তি হয়েছি।পাচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ি বলেই কিনা সে আমাকে টার্গেট করল তার দিকে নেওয়ার।তখন তাদের কর্মপদ্ধতি(তখন সারা দেশে এক যোগে বোমা) সম্বন্ধে আমি দ্বিমত করলে সে আমাকে বদর যুদ্ধের উদাহরন দিয়ে বলল ইসলাম প্রতিষ্ঠা করার জন্য এবং নাসারাদের নির্মুল করার জন্য এমন হামলা জায়েজ!!!!
কারন তারা নাসারা আর ইসলাম বিরোধী সরকারের কারনে অত্যাচারিত হচ্ছে!! তাই ইসলাম প্রতিষ্টার জন্যই এমন প্রয়োজন!!!
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:০০
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: @সীমান্ত পেরিয়ে, যে কোন ইস্যুতে এজন্যই কনটেক্সট দেখা দরকার।
মদীনার মুসলিমদের সাথে কুরায়শদের যখন চুক্তি সম্পন্ন হলো, তারপর থেকে কিন্তু তাঁরা আর ক্যারাভান এ্যাটাক করেননি।
মক্কা বিজয়ের পরও দেখেন তাঁরা নিজেদের পুরোনো সম্পদ ফিরে পেতে অন্যদের হেনস্তা করেননি
সূতরাং বর্তমান বাংলাদেশের পরিস্থিতিতে জেএমবিরা ঐ পাশ্চাত্য পন্ডিত বয়াশারদের মতোই ক্ষুদ্র একটা চুম্বক অংশ পরিবেশন করে তাত্ত্বিক ফায়দা লোটার চেষ্টা করেছে
এজন্যই পুরো কনটেক্সট দেখা দরকার, যেটা এই পোস্টের মূল বক্তব্য
৮৮| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:৪২
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন: চমৎকার লেখা।
অনুরোধ, তালগাছটা দিয়ে দিন।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ৭:০৭
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
৮৯| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:৪৫
ফারুক আহসান বলেছেন: প্রথম প্রশ্নের রিফারেন্স আপনে কিছুই দেন নাই, যে কয় টুকরা দিলাম আমিই দিছি । এনিওয়ে আপনে মূল পোস্টেও যেরকম মন্তব্যেও সেইরকম ফলস এনালজি চালাইয়া যাইতাছেন ।
১) মক্কাস্থ স্থাবর সম্পত্তি উদ্ধারের জন্য মোহাম্মদ কুরাইশদের কাছে কোন চুক্তি করতে চাইছিলো ? আন্দাজে একটা মিথ্যা বৈলা সেইটার ভিত্তিতে আপনে যুক্তি দাঁড় করাইতে চাইতাছেন ।
২) মক্কার কিছু কুরাইশ যেমন তার উপর অত্যাচার করছে, তেমনি কিছু কোনদিকেই বলে নাই আবার কিছু নিজেরা মুসলমান না হৈয়াও তারে সাহায্য করছে । কুরাইশদের কারাভান পাইলেই লুট করা আর চানাচুর-ওয়ালা ভার্সেস ছিনতাইকারী উদাহরণ ঠিক হয় নাই । রেসিস্ট আক্রমণতো এইটারেই বলে বৈলা জানতাম । কুরাইশদের অনেকে পূর্বে অত্যাচার করছে, এইজন্য তাদের কাফেলা পাইলেই আক্রমণ ।
দুই নাম্বার প্রশ্নের সোর্স যদি সোর্স হয় তাইলেতো অপবাকেরটাও সোর্স ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:০৮
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: "প্রথম প্রশ্নের রিফারেন্স আপনে কিছুই দেন নাই, যে কয় টুকরা দিলাম আমিই দিছি "
আমি আপনাকে বলেছি ইবনে ইসহাকের ১২০ থেকে ১২৫ পড়েন আর সাথে সাথে মদীনায় মুসলিমদের হিজরতের কাহিনী, বয়কটের কাহিনী, আবু তালিবের মৃত্যুর পরের কাহিনীগুলোও পড়েন ... এরপরও রিফারেন্স কিছুই দেইনাই বললে আমার কিছু বলার নাই
"এনিওয়ে আপনে মূল পোস্টেও যেরকম মন্তব্যেও সেইরকম ফলস এনালজি চালাইয়া যাইতাছেন"
ফলস এনালজিটা কোথায়?
১। অবশ্যই মুসলিমরা সব গোত্রের সাথে চুক্তির প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিলো ... এই ভ্রমনগুলোকে সম্ভবতঃ গাজওয়া বলে ... সেখানে যখন কুরাইশরা মদীনার শাসককে চিঠি দেয় যে মুহাম্মাদ (সাঃ) কে হত্যা করতে হবে নাহলে মদীনা আক্রান্ত হবে এবং একই সাথে মদীনার ইহুদীদের উস্কে দেয় যাতে মুহাম্মাদের লোকেরা ব্যবসা না করতে পারে (এসবও ইবনে ইসহাকের দলিল)... তখনও কি আনুষ্ঠানিকভাবে চুক্তির প্রস্তাবের রিফারেন্স আপনার দরকার? তখনও কি আপনি বুঝেননা যে এরা মুলমানদের সাথে কোন চুক্তিতে তো যাবেইনা, বরং তাদেরকে নির্মূলের ইচ্ছা এদের ষোলআনা
আপনার সমস্যা হচ্ছে একটা ঘটনা থেকে আপনি কোন ইমপ্লিকেশনে যেতে রাজী হচ্ছেননা ... অথচ এনালজীর কাজই হলো একটা ঘটনা থেকে কি ইমপ্লাই করা যায় তা বের করা
২। "কুরাইশদের ক্যারাভান পাইলেই লুট করছে" এই অসার বক্তব্যের রেফারেন্স দেবেন কি জনাব?
৯০| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:৫১
দেশী পোলা বলেছেন: দূরের পাখিরে তালগাছটা দিয়া বিদায় দেন
পোস্টে প্লাস
বদর যুদ্ধ নিয়া এত হাউকাউ, বনী ইজরায়েল লইয়া কেউ কিছু কয় না কেন? আসল ম্যাসমার্ডারার তো ছিল হেরাই, ঈশ্বর কইছে তাই মিশরের দাসরা কানান আর ফিলিস্তিনে গিয়া মাইরা কাইটা দেশ দখল করল। বাইবেল-তোরাহ-কোরান সবখানেই আছে তার প্রমান। ইহুদী ধর্মের উপর আমাদের নাস্তিক গুস্টি ক্ষেপে না কেন? ভাবনার বিষয়
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:০৯
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: তালগাছ আসলে সবার হাতেই আছে কেউই সেটা ছাড়েনা ... তবে যারা পাঠ করছেন তারা ঠিকই বুঝছেন কার তালগাছ কেমন ফল দিচ্ছে ...
৯১| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:০৩
সীমান্ত পেরিয়ে বলেছেন: লেখক বলেছেন: @সীমান্ত পেরিয়ে, যে কোন ইস্যুতে এজন্যই কনটেক্সট দেখা দরকার।
মদীনার মুসলিমদের সাথে কুরায়শদের যখন চুক্তি সম্পন্ন হলো, তারপর থেকে কিন্তু তাঁরা আর ক্যারাভান এ্যাটাক করেননি।
মক্কা বিজয়ের পরও দেখেন তাঁরা নিজেদের পুরোনো সম্পদ ফিরে পেতে অন্যদের হেনস্তা করেননি।
--------------------------------------------------------------------------------
এটাই মুলকথা।ধন্যবাদ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:০৯
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও
৯২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:০৬
অন্যরকম বলেছেন: + দিয়ে গেলাম...... পরে আরো কিছু যোগ করব!
অপবাকের পোস্ট আমি পড়ার সুযোগ পাই নাই! তবে পড়তে পারলে ভাল হত! যে কোন কারণেই হোক, পোস্ট বা ব্লগ ডিলিটের বিপক্ষে আমি! কেউ ভুল তথ্য দিলে সেটা বরঞ্চ তাকে শুধরে দিলেই হয়।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:১১
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: সেটাই ... শুধরে দিলেই হয় ... অপবাকের ব্লগ বন্ধ করার কোনই দরকার ছিলোনা
কোন একজন বিজ্ঞানীর কাহিনী (সত্যি না মিথ্যা জানিনা) ... তাঁর কোন এক তত্ত্বকে ভুল প্রমাণ করতে তাঁর কাউন্টারপার্টের পঞ্চাশজন এসে হাজির ... তিনি বললেন, এত লোক না জড়ো করে একজন এসে কোথায় ভুল সেটা দেখিয়ে দিলেই তো হয়!
৯৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:১০
অন্যরকম বলেছেন: @ দেশী পোলা
Click This Link
এই লিংকে গাজা নিয়া এক গায়কের গান দিছিলাম.... এইখানে শিয়া সুন্নি নিয়া ৩ জন লাইগা গেছে..... ইনটারেস্টিং.... পইড়া দেখতে পারেন!
৯৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:১৭
ম্যাভেরিক বলেছেন: জ্বিনের বাদশা ভাইকে ধন্যবাদ, চমৎকার ধৈর্য্যে সুচিন্তিত মতামত ব্যক্ত করার জন্য। একজন পাঠক হিসেবে আমার অভিমত, আপনার পোস্টে কেউ ব্যক্তি আক্রমণে যাবার চেষ্টা করলে, আপনি প্রত্যুত্তর করার জন্য দায়বদ্ধ নন। আমার একটি পোস্টেও (শাস্ত্রীয় মৌলবাদী এবং সেক্যুলার মৌলবাদী—উভয়েই পরিত্যাজ্য!") দুয়েকজনের এরূপ আক্রমণাত্মক মনোভাব দেখেছি। সশ্রদ্ধ সমাপ্তি এ ধরণের ক্ষেত্রে একটি কার্যকর উপায়, কারণ কথোপকথনে কেউ যখন যুক্তির বাইরে ব্যক্তি আক্রমণে যান, তার চিন্তার ব্যাপারে আপনি আস্থা রাখতে পারবেন না।
ধন্যবাদ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:২৯
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ... তবে এখনও তেমন কোন নজির দেখা যায়নি
৯৫| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:২০
নাজিম উদদীন বলেছেন: যা বুঝলাম, ইয়াতরীবে নবাগত নওমুসলিমদের কোন পেশা ছিল না, তারা ছিল নিজভূমি থেকে উৎখাত, কেউ বা এর আগ পর্যন্ত ক্রীতদাস ছিল, ফলে অপবাকের ভাষায় বেঁচে থাকার জন্য লুট-পাট, ডাকাতি ছাড়া কোন উপায় ছিল না।
সুগার-কোটিং করলে জ্বীনের বাদশার ভাষায় বলা যায়, ওটা ছিল তাদের 'বেঁচে থাকার অধিকার' আদায়ের জন্য হামলা। কোরাণের মাধ্যমে তাই এতে অনুমতিও দেয়া হয়, প্রি-এম্পটিভ এটাক তাই জায়েজ।
দুইটাই দৃষ্টিভঙীর পার্থক্য।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:২৮
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: দৃষ্টিভঙ্গির পার্থক্যই শুধু? পরিবেশনের পার্থক্য নেই?
এই যে আপনি বললেন 'নওমুসলিমদের কোন পেশা ছিলোনা' তা কি ঠিক? নাকি মক্কা থেকে উৎখাত হওয়াতে তাঁরা তাঁদের পেশা হারিয়েছিলেন এটা ঠিক?
তাঁরা কি বাস্তুভিটা হারাননি?
স্থাবর সম্পত্তি হারাননি?
এর জন্য প্রতিশোধমূলক হামলা করলে কি সেটাকে সুগার কোটিং করতে হয়?
তাহলে তো জগতের সব দলিতদের বিপ্লবকেই "সুগার কোটিং" করা ছাড়া প্রশংসা করা যাবেনা, তাইনা?
৯৬| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:২৮
সীমান্ত পেরিয়ে বলেছেন: লেখক বলেছেন: কোন একজন বিজ্ঞানীর কাহিনী (সত্যি না মিথ্যা জানিনা) ... তাঁর কোন এক তত্ত্বকে ভুল প্রমাণ করতে তাঁর কাউন্টারপার্টের পঞ্চাশজন এসে হাজির ... তিনি বললেন, এত লোক না জড়ো করে একজন এসে কোথায় ভুল সেটা দেখিয়ে দিলেই তো হয়!
------------------------------------------------------------------------------
বিজ্ঞানীটা হলো সম্ভভত আইষ্টাইন।
স্টিভেন হকিং এর "এ ব্রিফ স্টোরী আফ টাইম" এর বাংলা অনুবাদে আইনষ্টাইন সম্বন্ধে পাদটীকায় এই কাহিনী পড়েছিলাম।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:২৯
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: তাই, না? ধন্যবাদ
৯৭| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৩১
অন্যরকম বলেছেন: @ নাজিম উদদীন, ইয়াতরীবে যারা মক্কা থেকে হিজরত করছিল, তারা সেখানকার বাসিন্দাদের সাথে মিলে কৃষিকাজ করত (মদীনার লোকজন কৃষিজীবি ছিল!) এবং কেউ কেউ ব্যবসাও শুরু করেছিল। কাজেই কোন পেশা ছিল না সেইটা বলা যাবে না। তবে হ্যাঁ, নিশ্চয় সেটা অপ্রতুল ছিল। যার জন্য বছরের বিশাল একটা সময় মদীনার নও মুসলিমরা অভাব অন্টন এবং অত্যন্ত দারিদ্রের মাঝে বসবাস করত।
অপবাকের ভাষায় লুটতরাজের কোন সোর্স জানা থাকলে দিয়েন দয়া করে।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ৭:১১
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: জীবিকার ব্যবস্থা হয়েছিলো বটে ... তবে তেরো বছর ধরে সামষ্টিক নির্যাতন সহ্য করে নিজেদের সম্পত্তি/মাতৃভূমি ছেড়ে আসতে বাধ্য হওয়া মুসলিমরা অত্যাচারিত ছিলেন, এবং এই অত্যাচারিতের প্রতিশোধপ্রবণতাকে কি দোষ দেয়া যায় যখন একটা তাঁরা জানেন যে কোন উপায়েই এর প্রতিকার তাঁরা পাচ্ছেননা -- এই প্রশ্নটাই আমি নাজিমুদ্দিন বা তাঁর মতো যারা ভাবছেন তাঁদেরকে করছি
৯৮| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৩২
অরণ্যচারী বলেছেন: @অন্যরকম: অপ বাকের পোস্টের লিঙ্ক http://www.amarblog.com/opobak/84483
৯৯| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৩৬
অন্যরকম বলেছেন: @ অরণ্যচারী.. ধন্যবাদ!
১০০| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৪২
অন্তীম বলেছেন: সবাক আর অপবাক এক পাবলিক নাকি ?
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ৭:১১
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: নিশ্চিত না
১০১| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৪৫
স্বাধীনতা৭১ বলেছেন: ধন্যবাদ এই পোষ্টটির জন্য, খুবই প্রয়োজন ছিল । প্রিয়তে++
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ৭:১২
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: ধন্যবাদ
১০২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৪৬
নীহাড়িকা বলেছেন: +
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ৭:১৩
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও
১০৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৪৮
ফারুক আহসান বলেছেন: ১। অবশ্যই মুসলিমরা সব গোত্রের সাথে চুক্তির প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিলো ... এই ভ্রমনগুলোকে সম্ভবতঃ গাজওয়া বলে ...
জ্বিনা । গাজওয়া শব্দের ভালো অর্থ রেইড । আর খারাপ অর্থ লুট/ডাকাতি ।
"কুরাইশদের ক্যারাভান পাইলেই লুট করছে" এই অসার বক্তব্যের রেফারেন্স দেবেন কি জনাব?
অবশ্যই । যতগুলা ক্যারাভান লুট করা হৈছে, সেইগুলাতে এইটা কার ক্যারাভান এই ক্যারাভানে কার সম্পত্তি আছে সেইটা যাচাইয়ের কোন ইতিহাস নাই । এই ফাইন পয়েন্টটা আপনে ধরতে ব্যর্থ । আবু জাহেল মোহাম্মদ এবং তার অনুসারীদের অত্যাচার করছে, এখন আবু জাহেলের মালিকানাধীন কোন ক্যারাভান লুট করা হৈলে সেইটারে অন্যায়ের প্রতিশোধ/প্রতিবাদ বলতে আমার আপত্তি নাই ।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ৭:১৮
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: গাজওয়া মানে রেইড এইটা ইবনে ইসহাকের অনুবাদে পশ্চিমা পন্ডিতেরা গায়ের জোরে ঢুকিয়েছেন ... আপনি এক ইবনে ইসহাকের ইংরেজী অনুবাদ পড়ে যেভাবে সবজান্তার ভাব করছেন সেটা "ভয়ংকর" এবং যুগপৎ একটা প্রবচনের কথাই মনে করিয়ে দিচ্ছে আমাকে
মুহাম্মাদ (সাঃ) মদীনায় আসার পর মুসলিমরা এরকম বেশ কয়েকটি সফরে বের হয়েছিলেন যেগুলোর উদ্দেশ্য ছিলো পাশ্ববর্তী গোত্রদের সাথে নিরাপত্তা চুক্তি করা, মুসলমানদের প্রশিক্ষণ, ইত্যাদি ... নবী সাথে না থাকলে সেই সফরকে গাজওয়া বলা হতোনা, অন্য কি একটা টার্ম যেন আছে
এর মধ্যে এরকম একটি সফরে (নবী ছিলেননা) এক সাহাবী কুরায়শ একটি ক্যারাভানকে আক্রমণ করে বসেন ... এই ঘটনার অবশ্য মীমাংসা হয়ে যায় অন্যগোত্রের মধ্যস্থতায় দুইপক্ষের বন্দী বিনিময়ের মাধ্যমে
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ৭:২৪
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: আপনি বলছেন
>>অবশ্যই । যতগুলা ক্যারাভান লুট করা হৈছে, সেইগুলাতে এইটা কার ক্যারাভান এই ক্যারাভানে কার সম্পত্তি আছে সেইটা যাচাইয়ের কোন ইতিহাস নাই । এই ফাইন পয়েন্টটা আপনে ধরতে ব্যর্থ ।
দেখুন ফারুক, এই ইন্টেলেকচুয়াল মককারিটা আপনি গতকাল থেকে করে আসছেন যেটা এখন খেলো দেখাচ্ছে ... ক্যারাভান আক্রমণের আগে মুসলিমরা সেই ক্যারাভানের মালিক তাদের অত্যাচার করেছেন কি করেননাই -- এরকম বাছবিচার করেনি এরকম স্টেটমেন্ট কি আপনি দেখাতে পারবেন কোন সীরাতে?
আপনি কিসের ভিত্তিতে ধরে নিচ্ছেন যে বাছবিচার করেনাই?
>>আবু জাহেল মোহাম্মদ এবং তার অনুসারীদের অত্যাচার করছে, এখন আবু জাহেলের মালিকানাধীন কোন ক্যারাভান লুট করা হৈলে সেইটারে অন্যায়ের প্রতিশোধ/প্রতিবাদ বলতে আমার আপত্তি নাই।
যাক, তবে এইটাও খুব খেলো যুক্তি হয়ে গেলো যে শুধু আবু জেহেল অত্যাচার করেছে ... মুসলিমদের উপর অত্যাচারে (বিশেষ করে বয়কটের সময় আর আবু তালিবের মৃত্যুর পর যে অত্যাচার করা হয়েছে তাতে মক্কার অধিকাংশ এলিটেরই প্রত্যক্ষ ভূমিকা ছিলো ... কয়েকটা নাম আমার মনে আসছে ... আবু লাহাব, উৎবা, শাহিবাহ, মগীরা, আসওয়াদ ইবন আবদ ইঘওয়ান, আস ইবন ওয়াইল, আকিবাহ ... এরা মূলতঃ গোত্রপ্রধানেরা ...অত্যাচারীর লিস্ট আরো অনেক লম্বা)
১০৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৫৪
রাসেল ( ........) বলেছেন: পড়লাম,
কিছু বিষয় পরিস্কার করা প্রয়োজন মনে হলো, মন্তব্যে হয়তো অনেকেই বিষয়গুলো পরিস্কার করেছে কিংবা প্রশ্ন উত্থাপন করেছে আগেই-
ইতিহাসের সিলেক্টিভ ম্যানিপুলেশনের অভিযোগটা এই পোষ্টের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য-
মুহাম্মদের অনুসারীরা বিশেষত তার দরিদ্র অনুসারীরা যখন নির্যাতিত হচ্ছে, কিঞ্চিৎ উপহাসব্যতীত তাকে অন্য কোনো হেনেস্তার ভেতর দিয়ে যেতে হয় নি, তার উপরে সবচেয়ে বড় হেনেস্তার ঘটনাটা এমন, তার মাথায় কেউ একজন ধুলো ছিটিয়েছিলো, সেটা এমন হাহাকারের সাথে তার জীবনিগ্রন্থে বর্ণিত হয়েছে সেটা আমার নিজের কাছে উন্মাদনা মনে হয়েছে-
তার এই নিরাপদ থাকবার কারণ ছিলো মক্কার নেতৃত্ব তখনও আবু তালিব বংশের হাতে, এবং তাদের নেতা মুহাম্মদের নিরাপত্তাদাতা তালিবই ছিলো, সুতরাং অন্য কোরাঈশগণ এমন কি মুহাম্মদের চাচা আবু জাহেলও কিন্তু তালেবের কাছে বিচার নিয়ে গিয়েছিলো, এবং তার সাথে আপোষরফায় আসতে চেয়েছিলো।
আকাবাতে শপথের পর যখন মদীনার অধিবাসীগণ নিশ্চয়তা দিলো তারা মুহাম্মদের জন্য প্রয়োজনে লড়াই করবে ঠিক সে সময়েই মুহাম্মদ হিজরতের অনুমতি দিলো-
তখন আবু তালিব জীবিত নেই, মুহাম্মদ তায়েফে বসবাসরত ধন্নাঢ্য মক্কাবাসী যাদের সাথে কোরাঈশ গোত্রের শত্রুতা, তাদের কাছে এই পূর্বশত্রুতার জের ধরে নিরাপত্তা চাইতে গিয়ে ব্যর্থ ফেরত এসেছে এবং অন্য একজনের নিরাপত্তা নিয়ে মক্কায় প্রবেশ করেছে এইসব ঘটনার পরের ঘটনা।
তখন যারা হিজরত করেছে তারা সবাই ঘরে তালা দিয়ে রাতের অন্ধকারে চলে গিয়েছে এবং ধীরে ধীরে তাদের এই হিজরতের বিষয়টা মক্কাবাসীদের গোচরে আসে, তখন তারা সভা করে ঠিক করলো মুহাম্মদকে রুখতে হবে-
সেটা বয়কটে কোণঠাসা করে ফেলবার অনেক পরের ঘটনা, অন্তত এই ঘটনা দুটোর ভেতরে ৩ বছরের ব্যবধান,
এটা মোটেও কম সময় নয়, এবং এই মুহাম্মদের হিজরত নিয়েও অনেক গল্প আছে, তার ভেতরে সবচেয়ে আকর্ষণীয় হলো- ইবলিস শয়তান মানুষের রূপ ধরে সেই এলিটদের সভায় উপস্থিত হয়ে সকল প্রস্তাবকে নাকচ করে দিয়ে তাকে হত্যার পক্ষে সবাইকে রাজী করিয়ে ফেলে, এবং তাকে হত্যার জন্য যখন সবাই বাইরে অপেক্ষা করছিলো তখম মুহাম্মদ তাদের চোখে ধুলো ছিটিয়ে দিয়ে মদীনায় রওনা দেয়,
এবং এই সম্পূর্ণ অভিযান নিয়ে একটা চমকপ্রদ আখ্যান আছে ইবনে হিশাম এর সীরাতুন্নবীতে,
কিন্তু ইসহাক কিংবা ওয়াক্কিদি এমন কোনো রহস্যময়তার অবতারণা না করেই তার মদীনা গমণের প্রেক্ষাপট এবং পরবর্তী ঘটনাগুলো লিখেছেন, এবং ইবনে হিশামের সীরাতুন্নবীর ভেতরে চুঁইয়ে পড়া ভক্তিরস আমাকে বারংবার বিব্রত করে।
আপনার অনেক রকম আগুপিছু বক্তব্য আছে লেখায়, আমিও তেমন করেই বলি, ইদানিং কিছু অতিরিক্ত মুজিবভক্ত জন্মেছে যাদের লেকায় নিছক আবেগের বাইরে সারবস্তু খুবই কম, কিংবা ধরা যাক একজন পদকপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা যখন জিয়াউর রহমানকে তেলের ড্রামে তুলে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে ফেলায়- ইবনে হিশামের লেখার মান এবং বিশ্বাসযোগ্যতা আমার কাছে ততটুকুই।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৫১
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: >>ইতিহাসের সিলেক্টিভ ম্যানিপুলেশনের অভিযোগটা এই পোষ্টের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য
কোন কোন অংশ সিলেক্ট করে উল্লেখ করা হয়নি এটা পরিস্কার করেন
আপনি উপরের মন্তব্য করে তারপর এলোমেলোভাবে কিছু তথ্যের সন্নিবেশন করেছেন যা দ্বারা প্রমাণ করতে চেয়েছেন যে মুহাম্মাদ(সাঃ) তাঁর অনুসারীদের তুলনায় মক্কায় অপেক্ষাকৃত নিরাপদে ছিলেন ... একথা আমরা আলোচনায় অনেক আগেই বলে এসেছি এই পোস্টেই ... তবে বয়কটের সময় থেকে মদীনায় হিজরত পর্যন্ত মুহাম্মাদ(সাঃ) কে হত্যা করার একাধিক কুরায়শ প্রচেষ্টা, হ্যারাসমেন্ট (উটের নাড়িভুড়ি কাঁধে চাপিয়ে দেয়া, দরজার সামনে ময়লা আবর্জনা ফেলে রাখা) -- এসবের কিছুই আপনি আমলে নিলেননা?
তারপরও এই পোস্টের সাপেক্ষে আপনার এই "মুহাম্মাদ(সাঃ)'র অপেক্ষাকৃত নিরাপদে থাকা"র কথা কোন বাড়তি ইফেক্ট তৈরি করেনা, কারণ মক্কার ধর্মান্তরিত মুসলিমরা যেখানে সেখানে ঠিকই নির্যাতিত হয়ে যাচ্ছিলেন তেরো বছর ধরে
কিছু কইছু ক্সেত্রে কমনসেন্সের প্রয়োগ খুব জরূরী, ইবনে ইসহাক বলুন ইবনে হিশাম বলুন আর বুখারী বলুন -- সবখানে সবকথা ভার্বাটিম লেখা থাকেনা
এটুকু কমনসেন্স প্রয়োগ করে চিন্তা করলেই হয় যে কোন পরিস্থিতিতে একদল লোককে শউধু ধর্মবিশ্বাসের অপরাধে নিজ মাতৃভূমি, নিজ বাস্তুভিটা, নিজ পেশা এবং নিজ আত্মীয় স্বজন সব ছেড়ে দফায় দফায় অন্য দেশে পাড়ি জমাতে হয়? এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজার মত মস্তিষ্কের যথেষ্ট সুস্থাবস্থা থাকলে যে কেউ অনুধাবন করতে সমর্থ যে সে সময়ের মুসলিমদের ওপর কোন কতটা সময় ধরে কোন লেভেলের অত্যাচার মক্কাবাসীরা চালিয়েছিলো।
ইবনে হিশামের লেখার যোগ্যতা মান নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন, অথচ এটা জানেননা যে ইবনে হিশামের সংকলণটা মূলতঃ ইবনে ইসহাকের সংকলণেরই একটা সম্পাদিত রূপ (যে ইবনে ইসহাকের লেখার একটা সংক্ষিপ্ত ভার্সন পড়েই কিছু লোক নেট এরিনায় বাঁদরনাচ নেচে যাচ্ছে)
আমি বলি, আপনি আরেকটু জেনে আসুন, পড়াশোনা করে আসুন, তারপর আমরা বিতর্ক করি,কেমন?
১০৫| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৫৪
নাজিম উদদীন বলেছেন: পেশা'র কাজ না থাকা পেশা হারানোর মত।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৫২
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: পেশা না থাকা বললে তারা যে "অত্যাচারের কারণে দেশ ছেড়ে আসায় পেশা হারিয়েছেন" সেই নিউয়্যান্সটা থাকেনা ...
১০৬| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:০৩
অন্তীম বলেছেন: পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।
আগে জানতাম ভাদ্র মাসে একটি বিশেষ প্রানী পাগল হয়, এখন দেখছি নাস্তিকরাও পাগল হয়
আপনার পোস্টও তাদের আষ্ফালন লক্ষ্য করছি।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৫৩
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: অসুবিধা নাই ... আস্ফালনেই সব জয় করা যায়না
১০৭| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:০৯
আকাশ_পাগলা বলেছেন: ওরে দারুণ।
ওরে ইয়ে ইয়ে ইয়ে ইয়ে।
দারুণ ভাই, চরম।
১০৮| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:১০
আকাশ_পাগলা বলেছেন: ওরে দারুণ।
ওরে ইয়ে ইয়ে ইয়ে ইয়ে।
দারুণ ভাই, চরম।
আমি ব্যাপারটা নিয়ে কিছু বই পত্র ঘাটাঘাটি শুরু করছিলাম।
কষ্ট থেকে বাঁচায়া দিলেন।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৫৪
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: অসুবিধা নাই ... আপনি ঘাঁটাঘাঁটি করে যা জানলেন সেটাও নলিখে ফেলুন
১০৯| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:১২
রাসেল ( ........) বলেছেন: এখন অন্য বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা হোক-
আবিসিনিয়ায় যখন উসমানসহ অন্যান্যরা হিজরত করেছিলো তাদের ভেতরে কতজন ব্যবসায়ী ছিলো, যাদের মক্কায় প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী বলা যায়? তাদের জীবিকাও আক্রান্ত হয়েছিলো, কিন্তু আবিসিনিয়ায় যখন কোরাঈশদের তরফ থেকে দুত গেলো, তাদের হত্যার কোনো প্রচেষ্টা কি নিয়েছিলো আবিসিনিয়ায় হিজরতকারী মুসলমানগণ? তখনও কি তাদের জীবিকা হুমকির মুখোমুখি হয় নি?
কিংবা যারা মুহাম্মদের নির্দেশে মদীনায় হিজরত করলো তাদের বিকল্প জীবিকার ব্যবস্থা কি সেখানকার আনসারগণ করে দেয় নি? তারপরও তাদের কেনো মক্কার ব্যবসায়ীদের উপরে চোরাগোপ্তা হামলা চালাতে হবে? মানুষ অন্ধ আবেগে অযৌক্তিক কথা বলে অনেক, এই বক্তব্যের উপস্থাপনও অনেকটা অন্ধ আবেগের বশবর্তী হয়ে উত্থাপিত বিলাপ হয়েছে-
মক্কাগামী ব্যবসা কাফেলায় হামলা চালালে কি তাদের ফেলে আসা সম্পদের ক্ষতিপূরণ হবে? কিংবা এভাবে লুণ্ঠিত সম্পদ কি সাম্যবাদ, ন্যায়ের পথ থেকে স্খলন বিবেচিত হবে না? সর্বহারাদের আমি এই সময়ে এসে হঠকারী চাঁদাবাজ বলছি, তাদের আদর্শের নেপথ্যে একটা বিশাল সাম্যবাদী সমাজ গঠনের স্বপ্ন লেপ্টে থাকলেও সেইসব লোকদের আমি অপরাধীর বাইরে কিছু ভাবছি না, কারন তারা অন্যায় ভাবে লুণ্ঠন করছে-
পরবর্তী অংশ হলো- তাদের উপরে প্রথমে আক্রমন চালিয়ে তাদের কয়েকজনকে হত্যা করার প্রয়োজন কি ছিলো? সেটা যদি না ঘটতো তবে কি বদরের প্রান্তরে মক্কাবাসীগণ যুদ্ধের জন্য আসতো? কিংবা আবু সুফিয়ান এই যুদ্ধব্যায় বহনের জন্য বিশাল বাণিজ্য কাফেলা নিয়ে উপস্থিত হতো?
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:০৭
জ্বিনের বাদশা বলেছেন:
১১০| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৩২
রাসেল ( ........) বলেছেন: ফারুক আহসান কিছুক্ষন একটা প্রশ্নের উত্তর জানতে চেয়েছিলেন, কোরাঈশগণ মুসলমানদের ফেলে যাওয়া সম্পদ জবর দখল করেছিলো কি না
মক্কা বিজয়ের পরে দেখা গিয়েছে যারা যে অবস্থায় বাসগৃহ রেখে গিয়েছিলো সেটা অব্যবহারে জীর্ণ হয়েছে কিন্তু সেখানে নতুন কেউ বসতি স্থাপন করে নি।
সুতরাং তাদের ফেলে আসা সম্পত্তি সম্ভবত আত্তিকরণের ঘটনা ঘটে নি। এটাও অবশ্য ফার্স্ট হ্যান্ড সেকেন্ড হ্যান্ড সোর্সের বিষয় দিয়ে নাকচ করে দেওয়া যায়।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:০৯
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: "সুতরাং তাদের ফেলে আসা সম্পত্তি সম্ভবত আত্তিকরণের ঘটনা ঘটে নি।"
বাড়ীঘর হয়তো আত্তীকরণ হয়নি, তবে কুরায়শরা মুসলিমদের ফেলে আসা জিনিসপত্র বিক্রিকরার জন্য কাফেলা বের করেছিলো এমন উল্লেখও আছে ... তবে সেসব সোর্স হয়তো আপনাদের পছন্দ হবেনা, টাই উল্লেখ করিনি ... এখন প্রসংগ আসায় করলাম
১১১| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৪৪
রাসেল ( ........) বলেছেন: অন্য একটি বিষয়, যা সূচনায় বলা হয়েছে, এবং অন্য সময়েও যেটা এসেছে, কোরাঈশদের বাণিজ্যবহর লুট করবার জন্য মুহাম্মদের বিভিন্ন লোককে প্রেরণ করাকে দস্যুতা এবং দলিতের অধিকার আদায়ের সংগ্রাম বলবার বিশেষণের তফাত ব্যতীত অন্য কোনো ব্যতিক্রম কি চোখে পড়েছে?
আপনার মনে হয়েছে এটা দস্যুতা নয় বরং কোরাঈশগণ, যারা মুসলমানদের ফেলে আসা সম্পত্তি এবং সম্পদ জবর দখল করে নি, তাদের বাণিজ্যবহরে হামলা চালিয়ে মদীনায় হিজরত করে আসা মোহাজেরগণ নিজস্ব ফেলে আসা সম্পদের ক্ষতিপূরণ আদায় করবার চেষ্টা করেছেন- সেটা কিসের প্রেক্ষিতে? যা কখনই দখল করা হয় নি, সেটাকে দখলকৃত বলে সেটার ক্ষতিপুরণ দাবি করবার বিষয়টা নেকড়ে বাঘ এবং মেষশাবকের গল্পের কথা মনে করিয়ে দিলো।
বিষয়টা নেহায়েত দস্যুতা, মদীনাবাসীগণ এই অভিযানে অংশগ্রহন করে নি, অন্তত প্রথম ৫টি অভিযানে তাদের অংশগ্রহনের কথা নেই আপনার বর্ণিত ইতিহাস বইগুলোতেও- সুতরাং তারা এটাকে নৈতিক সমর্থন দেয় নি, কিন্তু এটার যে দায় সেটা কিন্তু তাদের বহন করতে হয়েছে- তারা মুহাম্মদকে নেতা হিসেবে মেনে নিয়েছিলো এবং তার যেকোনো কর্মকান্ডকে সমর্থন করবার অঙ্গীকার করে এসেছিলো বলেই মদীনাবাসী সম্মিলিত ভাবে এটার প্রতিবাদ করে নি। এটাও ইতিহাস বিশ্লেষণ- আপনার ইতিহাস বিশ্লেষণ যেমন আধুনিক ঘটনাকে প্রেক্ষাপট হিসেবে নিয়ে একটা অতীতের ঘটনাকে জায়েজ করবার চেষ্টা তেমনই একটা চেষ্টা-
ধরা যাক একদল মানুষকে জোরপূর্বক দমিয়ে রাখা হয়েছে, তাদের প্রাথমিক শর্ত ছিলো তারা মুহাম্মদকে নিরাপত্তা দিবে শুধুমাত্র তাদের আশ্রিত হিসেবে, এবং নেতৃত্বের প্রশ্নে তারা দ্বিধাবিভক্ত হয়ে শপথ না করেই চলে গিয়েছিলো- প্রথম অঙ্গীকারের আগের ঘটনা এটা-
পরবর্তীতে তারা অঙ্গীকার করে তারা মুহাম্মদের উপরে যেকোনো হামলাকে প্রতিহত করবে এবং প্রয়োজনে রক্ত দিবে- এবং এই শপথই হিজরতের প্রেক্ষাপট তৈরি করে-
এবং মুহাম্মদ মদীনায় গিয়ে বস্তুত যে অঙ্গীকার নামায় সেখানকার অধিবাসীদের সাক্ষর করান কিংবা সম্মতি আদায় করেন, সেটার পরে মদীনার অনেক গোত্রই যদিও পৌত্তলিকতাকে বর্জন করে নি কিন্তু মুসলমানদের নেতৃত্ব এবং ধর্মাচার মেনে নিতে বাধ্য হয়, তারা যে অসন্তুষ্ট ছিলো তার প্রমাণ তাদের নিয়মিত মোনাফেক বলা হয়েছে। এই মোনাফেকগণ আদতে মুসলমান হতে বাধ্য হওয়া মদীনার কতিপয় সাধারণ মানুষ, তাদের উপরে নিষ্পেষণের ইতিহাসও খুঁজে পাওয়া যাবে, তাদের হত্যা এবং দমনের ইতিহাস-
এমন ইতিহাস আধুনিক সমাজেও আছে, যেখানে রাবনের ভাই ষড়যন্ত্র করেও সাধুপুরুষের স্বীকৃতি পায় এই ইতিহাসে এইসব আক্রান্ত মানুষের গল্পের উল্লেখ থাকে ষড়যন্ত্রকারী হিসেবে।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:১২
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: এসবই আপনার নিজের মতামত
আপনাকে এজন্যই আমি বললাম আগে নির্দিষ্ট করে উল্লেখ করুন কয়বার ক্যারাভান আক্রমণ বা আক্রমনের প্রচেষ্টা করা হয়েছিলো ... কারা করেছিলো, কাদের করেছিলো, কোথায় করেছিলো এসব তথ্য রেফারেন্সসহ ... (মনে রাখবেন একেকটা ক্যারাভান আক্রমণের ঘটনা লোকমুখে ভালোই প্রচলিত থাকার কথা, কাজেই এসবের রেফারেন্স পাওয়া যাবার কথা) ...
আগে তথ্যউপাত্ত নিয়ে হাজির হোন, তারপর এসব কথা বলুন
১১২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৪৬
রাসেল ( ........) বলেছেন: নাজিম পেশার কাজ ণা থাকা পেশা হারানোর মতো, কিন্তু বিকল্প পেশা যখন দস্যুতাই ছিলো, তখন সে পেশায় প্রত্যাগমন মোটেও পেশা হারানো নয়।
১১৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৫২
কেমিকেল আলী বলেছেন:
আমদের প্রিয় নবীর পেশা যে মূলত দস্যুতা ছিল সে কথা বলাই বাহুল্য। তরবারী দিয়ে ধর্ম প্রসার, প্রচার আর নারী লোলুপতার কাছে অন্যগুনগুলো খুবই ক্ষীণ।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ৭:৩৯
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: আপনাকে আর নতুন করে কিছু বলার নেই
১১৪| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:১১
কানা বাবা বলেছেন:
আইজকা বলোগে ঢুইকাই দেক্লাম 'অপ বাক'-এর বলোগ 'বাতিল অথবা স্থগিত' করা হৈচে... কারোন্ডা যদ্দুর বুজবার্পার্লাম তিনি তাবেরী থিকা কোট কৈরা এ্যাক্টা কপি-পেস্ট পুস্টো দিচিলেন এবং অপবাকের নিজস্ব বোধনমোতাবেক তাবেরীতে 'সংকলিত' হেই তৈথ্যসূত্রের ভিত্তিতে মুহাম্মদরে প্রকারান্তরে ডাকাইত কওন যাইতে পারে... আমার্বলোগথিকা পুস্টোখানাও পোর্লাম্... আলহামদুলিল্লাহ্...
তার পুস্টের পোর্থম প্যারাটা-ই আমাগো জিহাদি জোশ 'খাড়া' করার লিগা যথেষ্ট আচিলো... তার ওপর একন আবার যাবোতীয়ো নেক কামের বিনিময়মূল্যের ওপোর সত্তুর্গুণ বোনাসের মওশুম চোলতেচে; কুন্ ইসলামদরদী হেলায় হারাইবো ইমুনের মওকা! ধারোনা করি, তার বলোগের ক্কতলপর্ব ব্যাপোক উৎসাহো-উদ্দীপনার মৈধ্যে দিয়াই সমাধা হৈচে... এইটাও মালুম করি- প্রায় নিখরচায় পূণ্যিকামাইয়ের ইরমের এ্যাক্টা অভাবিত সুজুগ দানের্লিগা নিখিল বাঙলা মুসলিম বেরাদরানের পক্ষো থিকা তারে এ্যাক্টা 'জাঝা' দেওন উচিৎ...
জুদি বেক্তিগতোভাবে কারো মুনে হৈয়া থাকে যে পুস্টে তার নিজস্ব প্রক্ষেপের মাত্রা কোনো কোনো ক্ষেত্রে কল্পনাবিলাস হৈয়া উটচে; টু দ্য পয়েন্টে হেইটা তারে কওন যাইতে পারতো, অধিকতর অথেনটিক কুনো রেফা থাক্লে হেইটা দিয়া বেল্লিক তাবারীর থোতা মুখ ভোঁতা কৈরা দেওনের কোশেশ কোরুঞ্জাইতো; মুহাম্মদের চারিত্রিক নিষ্কলুষতারক্ষার্থে তাবারীর মুসলমানিত্ব লৈয়া ঘোরতর সন্দো পোর্কাশ কোর্লেও বেমানান হৈতো বৈলা মুনে হয়না... মাগার হিম্মৎওয়ালা কুনো পূণ্যপিয়াসীরে এই দিকে পাও বাড়াইতে দেক্লাম্না [আমি আমারবলোগের কতাই কৈতাচি, সামহোয়্যারের রেস্পন্স দেকনের সুজুগ পাই নাই, আপচুস্...... আপ্নেরেই জিগাই, বাদশা চাচা; এইখানকার চিত্রডা কি ভিন্নতর আচিলো? জানেন কিচু?]
মূল পুস্টে ন্যুন্যতম কুনো রেফা না দিয়া আপ্নের মতোন পুস্টাইলে তেনার তবিয়ত কী হৈতে পার্তো সেইটাই ভাবতেচি বৈসা বৈসা... অবস্থাদৃষ্টে মুনে হৈতাচে মুহাম্মদ নিজে মূর্তিপূজক কাফের বাপ-মায়ের সন্তান আচিলো কিনা এইডা জিগাইতে গ্যালেও বুজি বেমক্কা ব্যান খায়া যাইতে হৈবো...
কর্তৃপক্ষের ডিচিশান দেইকা বিস্মিত হই নাই... তেনারা যে গণতান্ত্রিক এবং তাগোর বিবেচনাবোধ যে প্রায়শঃই সংখ্যাধিক্যতার ভারে বিশ্রীরকমের কাইত হৈয়া পড়ে- এইটারে দুষ বৈলা দাবী কোরুনের কৈল্জা আমার নাই।
আমমুসলিমগোর 'প্রাণের দাবী'রে পাশ কাটায়া তেনারা জুদি বিবেচনা কোর্তে পার্তেন যে কুনো এ্যাক ফালতু অপ বাক কিম্বা কানা বাবার আপজাপ কথনে মুহাম্মদের চরিত্রের সত্যিকারের ঔজ্জ্বলতা (জুদিইবা থাইকা থাকে) কৈমা জাওনের বিন্দুমাত্র সম্ভাবিলিটি নাই; তাইলেই বরঞ্চ চিয়ার থিকা পৈরা জাইতাম্...
[অপ বাক কানা'গোর চায়া বহুৎ বড় বড় কাবিলরা এই লাইনে মেহনত কৈরা জাইতেচে এবং তাতে কৈরা কারুর চৌক্ষের ঠুলি খইসা পোর্চে- ইমুন অপবাদ কি কেউ দিতার্বো?]
মুহাম্মদরে তার জীবদ্দশায় আঁটকুইড়া, পাগল, জাদুকর, প্রতারক ইত্যাদি কওয়া হৈচিলো; নিজের পালক পোলা যায়েদের (উসামার বাপ) তালাক্ক দেওয়া বউরে বিয়া করা নিয়া চাইর্দিকে ঢি ঢি পৈরা গেচিলো; মুহাম্মদের একমাত্র কুমারী স্ত্রী (বৃদ্ধস্য কিশোরী ভার্য্যা!) আয়েশার চারিত্রিক স্খলন নিয়াও জনশ্রুতি উটচিলো; তাগোর্লিগা পেয়ারা নবীজি ইসলাম মুতাবেক কী শাস্তিবিধান কোর্চিলেন, তাগোর গলা টিপ্প্যা ধোর্চিলেন কিনা- এই ব্যাফার্ডা নিয়া ধন্ধে আচি- সুময় জুটলে হেল্পাইয়েন ইট্টু...
অপ বাক-এর বলোগ বাতিল করাডা যে আপ্নে সমোর্থন করেন্নাই- এল্লিগা বটম লাইনে বাদশা চাচারে শুক্রিয়া জানাই... বেঢপসাইজের এই কমেন্টোতে বাক্যবিন্যাসের জাবতীয়ো ভুল-তুরুটি ক্ষমাসুন্দর নজরে দেখিবার আজ্ঞা হইবে- এই দুরাশা রহিলো...
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ৭:৩৫
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: আপনার মন্তব্যটা পড়ে কফিউজড হয়ে গেছি যে আপনি কি বলতে চাইছেন তা আমার কাছে পরিস্কার না
অপবাকের ব্লগবাতিল আমিও সমর্থন করিনা ... তবে সে প্রসঙ্গে আপনি এই পোস্ট সম্পর্কে যা বললেন তাতে দ্বিমত আছে ... পোস্টের শুরুতেই আমি স্বীকার করে নিয়েছি যে এই মুহূর্তে রেফারেন্স না বরং নিজের স্মৃতির উপর ভরসা করেই লিখছি ... বানিয়ে কিছু লিখিনি, ইসলামিক লিটারেচারে প্রাপ্ত তথ্যের(যতটুকু মনে ছিলো) উপর বেইস করে লিখেছি ... আর অপবাকের ব্লগ সম্ভবতঃ রিফারেন্সের অভাবের কারণে বাতিল হয়নি ... "ডাকাত সর্দার" টার্ম ব্যবহারের কারণে বলেই মনে হলো (যদিও সমর্থন করিনা এরকম বাতিল করাকে) ... কাজেই জগাখিচুড়ি না করে ফেললেই খুশী হবো
১১৫| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ৭:২৫
হরিসূধন বলেছেন:
অনেক ভালো লিখেছেন।
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ৭:৩৯
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ
১১৬| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ৭:৩০
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: @রাসেল(... )
আপনার সাথে পরে এনিয়ে ডিটেইলস বিতর্কের আশা রাখি ... এখন শুধু এটুকু জানিয়ে যাই যে, ইবনে ইসহাকের মূল বই বা পানডুলিপি অক্ষত পাওয়া যায়নি ... তাঁর বইয়ের যতটুকু পাওয়া গেছে সেটার উপরই ভিত্তি করে বাক্বায়ী প্রথম সম্পাদনা করেন সীরাতুন্নবী, তবে বাক্বায়ীর এই কপিও সারভাইভ করেনি ... বাক্বায়ীর কপিটির যতটুকু পাওয়া গেছে তার ওপর ভিত্তি করে সম্পাদিত হয়েছে ইবনে হিশামের সীরাতুন্নবী
কাজেই ইবন ইসহাকের বইয়ের উপর ভরসা করেন, আবার ইবনে হিশামেরটা দেখে হাসি পায় -- এটা খুবই পরস্পরবিরোধী স্টেটমেন্ট হয়ে গেছে।
১১৭| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ৭:৩১
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: রাসেল (..) আর ফারুক আহসানের কাছে প্রশ্ন:
মদীনার মুহাজিররা মোট কয়টি ক্যারাভানে আক্রমণ করে সম্পদ আহরণ করেছেন, তা লিস্টআপ করে দিন (রেফারেন্সসহ), তারপর বিতর্ক করা যাবে।
১১৮| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ৭:৫৮
রাসেল ( ........) বলেছেন: উইকি ইশ্বর হয়ে উঠছে, তবে উইকি এখনও ঠিক অর্থে নিজস্ব বিবেচনাবোধ পরিচালনা করতে পারে নি।
Click This Link earliest biography of Muhammad, by ibn Ishaq
এখানে ইবনে ইসহাক এবং ইবনে হিশামের মৃত্যু সময়ের ব্যবধান দেওয়া আছে, সেটা এখানে উদ্ধৃত করি
The present life of Muhammad is by the earliest biographer whose work has survived. Ibn Ishaq was born in Medina about eighty-five years after the hijra (AH 85) and died in Baghdad in AH 151. No copy of Ibn Ishaq's biography in its original form is now in existence, but it was extensively quarried by Ibn Hisharn (died AH 213 or 218)
আপনার বিবৃতি সত্য মেনে নিলাম যৌক্তিক আলোচনার জন্যই, অযথা তেনা প্যাঁচাচ্ছেন সেটা উহ্য রেখেই, ইবনে হিশামের জন্ম এবং মৃত্যুর সময়ের ব্যবধান আমি ধরে নিলাম ৬০ বছর,
তারপরও আপনার বক্তব্য, মুহাম্মদের জ্ঞাত প্রথম জীবনিটি লিখিত হওয়ার ৩০ বছরের ভেতরেই ধ্বংস হয়ে গিয়েছে, এটা একটু অতিরিক্ত হয়ে গেলো না?
অন্য যে সমস্যাটা আপনার এই বক্তব্যকে অগ্রহনযোগ্য করে তুলেছে-
তাবেরী ইবন ইসহাকের জীবনী ব্যবহার করেছে, অর্থ্যাৎ কোনো না কোনো ফর্মে সেটা তাবেরীর কাছে পৌঁছেছে, সেটা পৌঁছালো কিভাবে?
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:২১
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: উইকির ঈশ্বর হবার কিছুনা ... আমার কথাগুলো সীরাতুন্নবী সংকলনের ইতিহাসের খুব বেসিক কিছু কথা ... অনেকে এমনও বলেন ইবনে ইসহাক আসলে সেভাবে কোন বই লিপিবদ্ধ করেননি ...
তিনি তাবেয়ীন ছিলেন, তাঁর শিষ্যদের মধ্যে বাক্কাই ও আরো একজন একবার সম্পাদনা করেন, যদিও সেগুলোর কপিও নেই ...বাক্ক্বায়ীরটা পরে ইবনে হিশাম সম্পাদনা করেন (ভ্যালিডিটি বিচারসহ), আর বাকী আরেকটা আবার সম্পাদনা প্লাস এলেমেলোভাবে বাছবিচার ছাড়া সব হাদীস জড়ো করে নিজের ভার্সন বের করেন তাবারী
আলফ্রেড গিলেমোর ভার্সনে প্রথমে তিনি তাবারী আর ইবনে হিশামের গ্রন্থে ইবনে ইসহাকের রেফারেন্স দেয়া অংশগুলোকে বেস ধরে সংকলন করেন, পরে ইবনে হিশাম আর তাবারীর যে অংশগুলোতে পার্থক্য দেখা দেয় সেগুলোতে তাবারী গ্রহন করেন ... তাবারীর বাছবিচার ছাড়া বাড়তি অংশগুলোও সংযোজন করেন ... এতে গিলেমোর প্রথম ভার্সন নিয়ে বিতর্কের জন্ম হয় যার ফলে পরবর্তী ভার্সনে তিনি "ইবনে ইসহাকের সংকলনের উপর ইবনে হিশামের নোট"গুলোও যোগ করেন (প্রায় দু'শ পৃষ্ঠা)
এসব জেনে এসে বিতর্ক করলে ভালো হয়
যা হোক ইবনে ইসহাকের বই অক্ষত থাকলে আপনার আগের যুক্তি আরো বড় ধরনের মার খায় ... সেক্ষেত্রে ইবনে হিশাম "পুরো ইবনে ইসহাক ভলিউম"র উপর ভিত্তি করে নিজের সংকলণ তৈরী করেছেন এই কথাটা আরো শক্তভাবে বলা যায় ... এবংস সেখান থেকে আপনার "ইবনে হিশামের ভার্সনের উপর বিরক্তি আর ইবনে ইসহাকের ভার্সনের উপর নির্ভরতা" ব্যাপারটা আরো হাস্যকরভাবে পরস্পরবিরোধী হয়ে যায়
যুক্তির টালমাটালে যে আপনি নিজেই নিজের পায়ে কুড়াল মেরেছেন, সে খবর রেখেছেন কি?
১১৯| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ৮:০৪
রাসেল ( ........) বলেছেন: মদীনায় হিজরত করবার পরে হামজার নেতৃত্বে আবু জাহেলের বাণিজ্য বহরে যে হামলা হয় সেটা সফল হয় নি, কারণ আবু জাহেল যার নিরাপত্তায় এই বাণিজ্য কাফেলা পরিচালনা করতো সে এসে লড়াই দমন করে,
উবাইদা দুর থেকে তীর ছুড়ে চলে গিয়েছে, কারণ সে কাফেলার সাথে সরাসরি লড়াই করবার মতো জনবল তার ছিলো না।
অন্য যেসব লুটের প্রচেষ্টা হয়, সেসবও একই রকম দুই পক্ষের জনবলের ঘাটতির কারণে তেমন সফল হয়ে উঠে নি,
প্রথম সাফল্য আসে যেখানে, সেখানে লুটের মাল মদীনায় নিয়ে আসা হয়।
আপনার কথার প্রেক্ষিতে একটা বক্তব্যই বলতে পারি, ধর্ষণ বলতে আপনি কি বুঝেন, কাপড় খুলে যোনীতে লিঙ্গ প্রবেশ করানো না কি এটার প্রক্রিয়াটি? ধরা যাক একজন কাপড় খুললো, ছিড়বার চেষ্টা করলো, কিন্তু সে লিঙ্গ প্রবিষ্ট করে নি, সেটা কি ধর্ষণ বিবেচিত হবে?
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:২৩
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: ঠিক আছে ... ক্যারাভান এ্যাটাকের এ্যাটেম্পটের ঘটনাও উল্লেখ করুন ... উপরে যে ঘটনাটা বললেন, এটার রেফারেন্স কি?
মোটকথা সব সফল অসফল ক্যারাভান আক্রমণগুলো লিস্ট আপ করুন ... তারপর আগাই
১২০| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ৮:১৩
রাসেল ( ........) বলেছেন: @রাসেল(... )
আপনার সাথে পরে এনিয়ে ডিটেইলস বিতর্কের আশা রাখি ... এখন শুধু এটুকু জানিয়ে যাই যে, ইবনে ইসহাকের মূল বই বা পানডুলিপি অক্ষত পাওয়া যায়নি ... তাঁর বইয়ের যতটুকু পাওয়া গেছে সেটার উপরই ভিত্তি করে বাক্বায়ী প্রথম সম্পাদনা করেন সীরাতুন্নবী, তবে বাক্বায়ীর এই কপিও সারভাইভ করেনি ... বাক্বায়ীর কপিটির যতটুকু পাওয়া গেছে তার ওপর ভিত্তি করে সম্পাদিত হয়েছে ইবনে হিশামের সীরাতুন্নবী
কাজেই ইবন ইসহাকের বইয়ের উপর ভরসা করেন, আবার ইবনে হিশামেরটা দেখে হাসি পায় -- এটা খুবই পরস্পরবিরোধী স্টেটমেন্ট হয়ে গেছে
এটার উত্তরটা দিয়েছিলাম আসলে উপরে-
ইবনে হিশাম এবং ইবন ইসহাকের মৃত্যুর সময়ের ব্যবধান মাত্র ৬০ থেকে ৭০ বছর, এবং এই সময়টি একটি বইয়ের মূল পান্ডুলিপি ক্ষত বিক্ষত হয়ে যায়, তার একটা সম্পাদিত অনুলিপি করেন বাকাই, এবং সেটাও ধ্বংস হয়ে যায় এবং এর কিছু অংশ ইবনে হিশাম ব্যবহার করেন-
ঠিক এ মুহূর্তে যৌক্তিক নয় অযৌক্তিক আবেগের খেলা চলছে আপনার মাথায়, সেই আবেগের টালমাটাল ভাবটা কাটিয়ে উঠবার পরে আমরা আলোচনা করি কেমন?
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৩১
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: টালমাটাল লোকের যদি নিজের টালমাটাল অবস্থা অনুধাবন করার মতো বুদ্ধিবৃত্তিক ক্ষমতা না থাকে তখন কিন্তু সে ধীরস্থির লোককে দেখে টালমাটাল ভাববে ...
আমার দেয়া তথ্যটা খুবই বেসিক একটা তথ্য ...ইবনে ইসহাক,ঈবনে হিশাম, তাবারীদের সংকলণের ইতিহাস যেখানে পড়বেন সেখানেই এই তথ্য পাবেন ... "এখানে ৬০-৭০ বছরে দুটো বইয়ের মূল পান্ডুলিপি নষ্ট হয়ে যেতে পারেনা" এসব তত্ত্ব খাটেনা ... এই যুগে ১৯৯২ সালে আমার এসএসসির নোটবুক (মজবুত কাগজের) ১০-১২ বছরে ঢাকা শহরের মতো জায়গায় তেলাপোকা, উঁইপোকা, ইঁদুর মিলে খেয়ে জবরজং করে ফেলেছিলো, আর আপনি চৌদ্দশ বছর আগের আরবের মরূভূমিতে দূর্বল পার্চমেন্টে লেখা জিনিসের "নষ্ট হতে পারেনা" বিষয়ে এত নিশ্চয়তা পান কিভাবে?
বিতর্ক করার সময় যেহেতু ফুরিয়ে যাচ্ছেনা, আমি বলি কি, আপনি নিজে কোন যুগে আছেন আর আসলে কোনযুগের কথা ভাবছেন সেটা আগে নিশ্চিত করুন, কেমন?
১২১| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ৮:১৬
সিংহ বলেছেন: Valo likhechen. Kintu Opobak er lekha ta delete korata ba take ban korata mone hoy thik hoyni. Apnar sathe argument cholte parto. Sei opportunity to ar thaklona. ekhon faka mathe goal diye ki lav ???
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৩২
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: রাসেলের জ্ঞান অপবাকের চেয়ে কম নয় এবং রাসেলের ভাষা অপবাকের চেয়ে শক্তিশালী ... কাজেই আসলে আর্জেন্টিনার বদলে ব্রাজিঈ আমার বিরুদ্ধে মাঠে নেমেছে ...
১২২| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:১২
আবদুর রাজ্জাক শিপন বলেছেন:
পোস্ট পর্যবেক্ষণে রাখছি । আলোচনা ভালো লাগছে ।
১২৩| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৫৪
অন্যরকম বলেছেন: @ রাসেল ( ডটু), আপনি প্রশ্নকরেছেন, "ধর্ষণ বলতে আপনি কি বুঝেন, কাপড় খুলে যোনীতে লিঙ্গ প্রবেশ করানো না কি এটার প্রক্রিয়াটি? ধরা যাক একজন কাপড় খুললো, ছিড়বার চেষ্টা করলো, কিন্তু সে লিঙ্গ প্রবিষ্ট করে নি, সেটা কি ধর্ষণ বিবেচিত হবে?"
আমার বিবেচনা হচ্ছে, সেটা ধর্ষণ বলে বিবেচিত হবে না।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৩৪
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: লিগ্যাল ফ্রেমওয়ার্কে সেটাকে ধর্ষন বলা যাবেনা হয়তো, তবে মোরাল ফ্রেমওয়ার্কে সেটা কিন্তু ধর্ষনই। কারণ এক্ষেত্রে অপরাঢীর মানসিকতা ধর্ষকের চেয়ে সামান্যও উন্নততর নয়
১২৪| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:১৩
সরকার সেলিম বলেছেন: এরা দেখছি, মুহাম্মাদ (সাঃ) কে ডাকাত প্রমানে উঠে পড়ে লেগেছে।
তাল ভুদাইদের তাল গাছ টা দিয়ে দেন না। তাহলেই সব ন্যাটা চুকে যায়।
ইসলাম কচুর পাতার পানি নয় যে কেউ ফু দিলেই টলে পড়বে। ঐ সমস্ত কীট আগেও ছিল এখনও আছে আর শেষ পর্যন্তই থাকবে। ওরাই ইতিহাসের আস্তা খুড়ে নিক্ষিপ্ত হয়েছে বার বার। তবে কথা হলো, কমিউনিটি ব্লগিং এর নামে, মুক্তচিন্তার নামে বা মজা নেয়ের নামে মুহাম্মাদ (সাঃ) কেই প্রতিনিয়তি একটার পর একটা আঘাত করে চলেছে ওরা। আর এই আঘাত যে কতটা নির্মম আর কতটা কষ্টের তা এর অনুসারিরাই ভালো বুঝতে পারে।
নাস্তিকতার দোহাই দিয়ে ওরা বাব বার ইসলামকেই আক্রমনে লক্ষ বস্তু করছে, কিন্তূ অন্য ধর্মের ব্যাপারে তাদের নিরব থাকতেই দেখা যায়। আপনি যদি অন্য ধর্মের বিরুদ্ধে কথা বলেন, তখন দেখবেন আপনাকেই ওরা ছি ছি করবে। বলবে আপনি রেসিষ্ট, আপনি আনকালচারর্ড, আপনি অন্যের ধর্মকে আঘাত করেন ।
এই হলো ওদের ধর্মে আর এই হলো ওদের নাস্তিকতার স্বরুপ।
১২৫| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৪৪
অন্যরকম বলেছেন:
১২৬| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৫৩
মোহাম্মদ আরজু বলেছেন: মদীনায় এসে আশপাশের যেসব গোষ্ঠীর সাথে নিরাপত্তা চুক্তি করলো মুসলিমরা, সেইসব গোষ্ঠী গুলো কেন এইটা করলো। সদ্য আগত মুসলিমরা এতো গুরুত্বপূর্ন হইলো কেন?
আর এইগুলা কি স্রেফ অনাক্রমন চুক্তি ছিলো।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৪২
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: কারণ মদীনার গোত্রগুলোর মধ্যে ইউনিটি ছিলোনা ... কাজেই মুসলিমদের বিশাল একটা অংশ যখন মদীনার শাসকের সরাসরি সমর্থনে মদীনায় এসে উঠলেন, তখন তারা একটা ক্রুশিয়াল অংশ হয়ে উঠছিলেন স্বাভাবিকভাবেই
মদীনায় আসার মূল কারণই ছিলো নিরাপত্তা আর স্থিতি ... সে হিসেবে তাত্ত্বিকদের ধারনা যে এসব সফর বা গাজওয়া (উল্লেখ্য সেসময় অন্ততঃ মরূভূমিতে মানুষ দলবেঁধে বের হলে সাথে অস্ত্র থাকতই, এই অস্ত্রসহ কাফেলা বের হওয়াকে আলফ্রেড গিলেমো তাঁর বইয়ে অনুবাদ করেছেন "রেইড" হিসেবে, যদিও ব্যবহারিক অর্থে এসব রেইড ছিলোনা, কারণ ঐ গোত্রগুলো থেকে লুট করে কেউ কিছু এনেছেন এমন প্রমাণ পাওয়া যায়নি ... বরং সব রেওয়ায়েতে নিরাপত্টা চুক্তির কথাই উল্লেখ আছে)
১২৭| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:০৪
বিবর্তনবাদী বলেছেন: ভাল লিখেছেন। এই সমস্ত বিষয়ে গভীর জ্ঞান আমাদের অনেকেরই নেই। সেই সুযোগ নিচ্ছে দুষ্টলোকেরা।
দুষ্টলোকের ধর্মকথা (Click This Link) হতে আমাদের সচেতন থাকা উচিত। হয়ত নিজে জানি না, কিন্তু অন্যের মুখে শোনা কথাকে বিচার বিশ্লেষণ না করে মনে স্থান দেওয়া উচিত হবে না।
১২৮| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:০৮
নির্ভয় নির্ঝর বলেছেন: অসাধারণ একটি পোষ্ট। +++
১২৯| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:২৯
ফ্রুলিংক্স বলেছেন: বেশ ভালো বিশ্লেষন।
বদরের যুদ্ধের সময় মাত্র ৩১৩ জন সাহাবী নিয়ে বিরাট একটি কাফের বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধে মুসলমানদের জয় আর ওদের জ্বানমালের যে ক্ষতি হয়েছিলো তা ওরা কখনোই ভুলতে পারেনি। বরং বিভিন্ন যুদ্ধে ইনভেষ্ট করে ওরা আরো বেশী লুজার হয়েছিলো। ওদের কিছু শুভাকাঙ্কীও এই দু:খে বর্তমানে কান্নাকাটি করতেছে। আহারে বেছাড়া।
অবস্হা এমন যে তুমাকে দেশ ছাড়া করুক, হত্যার নির্দেশ কার্যকর করুন। কিন্তু তুমি কি বল্লেই সব দোষ।
ঐসব কীট যুগে যুগে ছিলো। এবং থাকবে। ওদের তর্কের খাতিরে শুধু একটাই জবাব সালাম।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৪
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: এই সহজ সত্যটা না বোঝার কি আছে, সেটাই বুঝলামনা!!
১৩০| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:৫৪
তাহ্লীল আহেমদ চৌধুরী বলেছেন: +++++
১৩১| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:২৯
আবু সাইদ জিয়াউদ্দিন বলেছেন: ।
ব্লগের একজন স্বঘোষিত নাস্তিকের কমেন্ট দেখুন। আরিফুর ওরফে নিতাই ভট্টাচার্যরা এমন নাস্তিক যারা অন্য ধর্মের জন্য রিএকশন দেখান আর ইসলামের ক্ষেত্রেই তাদের সব এলার্জি
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৫
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: এভাবে সব ফাঁস করে দিলেন ভাই?
১৩২| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৩৩
আবু সাইদ জিয়াউদ্দিন বলেছেন: তথাকথিত মুক্তমনাদেরকে ধিক্
১৩৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৩৫
মো: আজিজুল হক বলেছেন: মহানবীর সম্মানে পালিয়ে যাওয়া বলাটা মুটেও ঠিক হয়নি। আর আপনি বললেন যে একজন প্রাণ ভয়ে পালিয়ে যাওয়া ক্রাইসিস বুঝাতে এটা বলেছেন তা ঠিক নয় কারণ মহানবী প্রাণ ভয়ে পালিয়ে যাননি। তিনি আল্লাহ নির্দেশেই গিয়েছিলেন। প্রাণ ভয়ে পালিয়ে গেলে তিনি আগেই যেতেন।
রসূলের বিষয়ে কিছু লিখতে গেলে অবশ্যি তাঁকে সম্মান দিয়ে লিখতে হয়।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৮
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: আল্লাহর নির্দেশে গিয়েছিলেন ঠিক আছে, কিন্তু তাঁর কি হত্যা হবার আশংকা ছিলোনা? তিনি কি কুরায়শদের বলেছিলেন আমি অমুক সময়ে মদীনায় চলে যাবো, পারলে ঠেকাও? উমর(রাঃ) কিন্তু ঠিকই বলেছিলেন। এখানে মহানবীর জীবন কতটুকু বিপন্ন ছিলো সেটা বোঝার দরকার আছে।
এখানে আমি মূলতঃ সেক্যুলার দৃষ্টিভঙ্গি থেকে ঘটনাটির ব্যাখ্যা দিতে চেয়েছি, কারণ তা না হলে আস্তিক-নাস্তিকের মাঝে যে উপসাগর আছে সেটা অতিক্রম করা যায়না।
১৩৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৪৬
নাজনীন১ বলেছেন: এ মুহূর্তে ব্লগার নাস্তিকের ধর্মকথাকে বেশ মিস করছি।
নাস্তিকের শুধু ইসলামের বিরোধিতা দেখলে আমার বেশ মজা লাগে, আসলে এতে করে ইসলাম যে তাদের শক্ত প্রতিপক্ষ, এটা তারা নিজেরাই প্রমাণ করে। এর জন্য তারা ইসলাম নিয়ে অনেক বেশীও পড়ে, অন্ততঃ একজন সাধারণ মুসলিমের তুলনায়, যদিও ব্যাখ্যা দেয় নিজের মনমতো।
তবে আপনাকেও এই আস্তিক-নাস্তিক ক্যাচাল কাছে টানলো, ব্যাপারটা ভাল বোধ হচ্ছে না, আমার অনুরোধ এসব ক্যাচাল থেকে দূরে থাকেন। আমাদের মুসলিম কমিউনিটিতেই অনেক শত্রু আছে, অপ্রকাশ্যমান। সেটা আরো ভয়ংকর!!
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৩৫
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: ধন্যবাদ ... তবে আপনি সম্ভবতঃ ভুল বুঝছেন পোস্টটি পড়ে ... আস্তিক-নাস্তিক কয়াচাল নিয়ে আমার আগ্রহ নেই মোটেও ... স্র্ষ্টা আছেন কি নেই, ইসলাম সত্য না মিথ্যা সে নিয়ে বিতর্ক করার আগ্রহ বা যোগ্যতা কোনটাই আমার নেই, এবং খুব একটা করিওনা
এই পোস্টটি মূলতঃ ইসলামের ই্তিহাসের কিছু ঘটনা তুলে ধরা জন্য যেগুলোর অনুপস্থিতিতে একটা মিথ্যে প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা দেখটে পেয়েছি ... এর বেশী কিছু না
১৩৫| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৫১
সাইফুর বলেছেন: নাজনীন১ এর সাথে একমত না
নোংরা আক্রমনের বা প্রতিআক্রমনের চেয়ে বাদশা ভাইয়ের এইটাইপ পোষ্ট পছন্দ করি ..যা একটা শক্ত জবাব হয়
এবারও হয়েছে..
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৩৬
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: সেটাই ... নোংরা আক্রমণ শুরু হয় তখনই যখন বলার আর কিছু থাকেনা
১৩৬| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৫০
তাহ্লীল আহেমদ চৌধুরী বলেছেন: সাইফুর বলেছেন: নাজনীন১ এর সাথে একমত না
নোংরা আক্রমনের বা প্রতিআক্রমনের চেয়ে বাদশা ভাইয়ের এইটাইপ পোষ্ট পছন্দ করি ..যা একটা শক্ত জবাব হয়
এবারও হয়েছে..
১৩৭| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৫৬
মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: লেখাটা পড়তে দু'দিন লেগে গেল । ক্লান্তিহীন ভাবে জওয়াব দেয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে । দুই একজন তর্কের খাতির তর্ক করতে করতে করতে তাদের রিজিদনেসের যে প্রমাণ দিচ্ছেন , সেটাই প্রমাণ করছে , তারা কোন কিছু মেনে নিতে আসেননি , কেবল তাদের কথা মানলেই , তারা সফল আলোচনাকে স্বীকৃতি দেবে।
মাঝে মাঝে মনে হয় , ইতিহাস নিয়ে আমরা অনেক কম ঘাটাঘাটি করি বলে , সুবিধাবাদীরা সে সুযোগ নেয় ।
এমন পোস্টগুলোই কেবল মোক্ষম জওয়াব হতে পারে ।
১৩৮| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৪৭
রাসেল ( ........) বলেছেন: আমাদের আলোচনার ভিত্তি হলো, ইবনে হাশিম, যে ইসহাকের পান্ডুলিপি সংশোধন করে কিংবা সেটা অনুসরণ করে নিজস্ব একটি সংক্ষিপ্ত অনুলিপি তৈরি করেছেন সেটার বিষয়ে।
আপনার বক্তব্যের পেছনের হাস্যকর ভিত্তিটা হলো ইবনে ইসহাকের পান্ডুলিপি অদ্ভুত কোনো কারণে ধ্বংস হয়ে গিয়েছিলো এবং ইবনে হিশাম সেটা বা'কাইয়ের অনুলিপি থেকে পুনরায় নিজের মতো লিখেছেন-
আমি পুনরায় বলছি উইকিপেডিয়া ইশ্বর নন, এখানে যারা তথ্য সংযোজন করে তারাও আপনার মতো সাধারণ মানুষ,
গুগুল বুক এ একটি বই পাওয়া যায়, ইসলামের ইতিহাস চর্চা ইতিহাস কিংবা এমন কোনো নাম, লিখেছেন অবশ্য এক নাসারা,যারা অপবাদ দিয়ে মুহাম্মদকে নোংরা করবার চেষ্টা করে, তবে এইসব নাসারা গবেষকগণ বেশ সৎ, তারা নিজস্ব ব্যখ্যা দেওয়ার চেষ্টা করলেও সেটার নেপথ্য কারণও দেন। আশা করি সে বইটা পড়বার মতো সময় আপনার হবে।
১৩৯| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৩০
সরকার সেলিম বলেছেন: @রাসেল ( ........) বলেছেন:
গুগুল বুক এ একটি বই পাওয়া যায়, ইসলামের ইতিহাস চর্চা ইতিহাস কিংবা এমন কোনো নাম, লিখেছেন অবশ্য এক নাসারা,যারা অপবাদ দিয়ে মুহাম্মদকে নোংরা করবার চেষ্টা করে, তবে এইসব নাসারা গবেষকগণ বেশ সৎ , তারা নিজস্ব ব্যখ্যা দেওয়ার চেষ্টা করলেও সেটার নেপথ্য কারণও দেন। আশা করি সে বইটা পড়বার মতো সময় আপনার হবে।
১৪০| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৪৯
রাসেল ( ........) বলেছেন: আপনার কি জনাব তাবেরীর বই থেকে উদ্ধৃতিকে গ্রহনযোগ্য মনে হবে?
কিংবা ইবন ইসহাকের যেটুকু অংশ অবশিষ্ট এবং সর্বশেষ হিসেবে ইবন হিশামের বই থেকে উদ্ধৃতি গ্রহনযোগ্য মনে হবে?
এই তিন বইয়ের বাইরে অন্য কোনো বই থেকে উদ্ধৃতি দিতে বললে সেটা এই মুহূর্তে সম্ভব হবে না।
যাই হোক, ইবনে হিশাম এবং আবু ইসহাকরের বিষয় নিয়ে একটা লিখা দিচ্ছি। সেটা নিয়ে আলচনা আমার ওখানে করলেও হবে, এখানে মন্তব্য চালানো একটু কঠিন হয়ে যাচ্ছে/।
১৪১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৫৯
রাসেল ( ........) বলেছেন: Click This Link
১৪২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৩৩
মোহাম্মদ আরজু বলেছেন: মুসলিমরা যে কেবল কুরাইশদের বানিজ্য কাফেলায়-ই হামলা করতো, অন্য কোন কাফেলায় না। এইটা কিভাবে শিউর হইলেন?
১৪৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:১৯
রাসেল ( ........) বলেছেন: এইটা ইবনে ইসহাক থেকে নেওয়া- মানে ফেইথফ্রিডমের বাইরে যেখানে ইন্টারনেটে এই বইয়ের একটা অংশ পাওয়া গেছে সেখান থেকে কপি পেস্ট করা।
A year after his arrival in Medina, and thirteen years after his ‘call’, the apostle of Allah prepared himself for war in obedience to the command of Allah that he should attack the idolaters. He was then fifty‑three years old.
Religious hostility and a measure of personal resentment against the Quraysh idolaters were deeply implanted in the mind of the apostle. He had sworn vengeance against them and, now that his followers were settled in Medina, he felt the time had come to make good his threats.
Not far from Medina was the main caravan route which the Quraysh used in their trade with the north. Frankincense, silk, precious metals and leather passed regularly back and forth between Mecca, Syria, Abyssinia, and the Yemen. The prizes were too rich not to add an irresistible weight to basically religious and political impulses. And attack on the caravans of the Quraysh meant an attack on what was simultaneously their weakest and most valued link.
This was the first occasion on which the white banner of Muhammad was seen. Muhammad sent out from Medina sixty or eighty of the Emigrants, led by Ubayda; none of the Helpers accompanied them. They rode as far as the water in the Hijaz and there found a great trading caravan of Quraysh from Mecca. There was no battle, but Sad shot an arrow which was the first arrow shot in Islam. Then the parties separated. Two men fled from the Unbelievers to join the Muslims; these were al‑Miqdad and Utba.
At the same time, the apostle sent his uncle, Hamza, with thirty riders to the sea‑coast at al‑Is; there they met a party of three hundred men from Mecca, led by Abu Jahl, but a man named Majdi ‑who was on good terms with both sides ‑mediated between them and they separated without coming to blows. Hamza also bore a white banner which had been tied on by Muhammad, and some say that this was the first time the banner was seen; but his expedition and that of Ubayda occurred at the same time and this has caused the confusion.
The apostle himself next went forth in search of the Quraysh and reached Buwat, in the direction of Radwa. But he returned to Medina without encountering his enemies and remained in Medina for some weeks before he again went forth. He passed through the valley of the Banu Dinar, then through Fayfau‑l-Khabar, then halted under a tree in the valley of Ibn Azhar. Food had been prepared for him nearby; there he prayed, and there his mosque is. He and his companions ate, and the very spot on which his cooking‑vessel stood is still known. He continued his journey until he reached al‑Ushayra in the valley of Yanbu and remained there for a month, forming alliances with neighbouring tribes along the sea‑coast, before returning to Medina. He encountered no enemies, the caravan from Mecca ‑ commanded by Abu Sufyan ‑ having passed before he reached al‑Ushayra.
১৪৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:২০
রাসেল ( ........) বলেছেন: When he returned from the expedition to al‑Ushayra, the apostle remained at Medina for only ten nights before he had to sally out against one Kurz, who had plundered the herds of Medina. He marched as far as the valley of Safawan in the region of Badr, but was unable to overtake Kurz, and returned to Medina, where he remained for a further two months. This was the first expedition to Badr.
introduction
Shortly after this expedition to Badr the apostle sent Abdullah b. Jahsh and eight Emigrants on a journey. He gave a letter to Abdullah, but ordered him not to read it till the end of a two days' march; he also told him to avoid giving offence to any of his companions.
After Abdullah had marched two days' journey, he opened the letter, and found it contained the following instructions: 'Go on to Nakhla, between Mecca and Al‑Taif, and keep watch over the Quraysh there and bring back news of their business.' Abdullah said, 'I read and obey!' Then he told his companions about the letter, and added, 'He has also prohibited me from forcing any one of you to do anything against his will. If, therefore, any of you wishes to earn martyrdom, let him come with me; but if not, let him go back.' All his companions went with him, and none remained behind, but at Bahran two of the travellers lost the camel which they had been riding in turns and they fell behind to look for it. Abdullah marched on with the rest of his companions to Nakhla, where they came upon a Quraysh caravan laden with raisins, tanned hides, and various other goods., and accompanied by four men.
When the caravan saw Abdullah and his companions they were afraid because they had alighted so near to them, but when Ukkasha – whose head was shaved like that of a pilgrim – approached them, they recovered their confidence and said, “These are pilgrims, and we need have no fear of them.’
This took place on the last day of the sacred month Rajab [October]. Abdullah and his companions conferred among themselves: ‘If we allow these people to continue and reach sacred territory tonight, they will be safe from us; but if we attack them now, we profane the sacred month.’ And they vacillated and hesitated to attack, but at last mustered up their courage and agreed to slay as many of the Quraysh as they could, and take possession of what they had with them. So Waqid shot an arrow and killed one of the Quraysh, two others were made prisoner, and the fourth fled.
Then Abdullah, with his companions, the caravan, and the prisoners, returned to Medina, saying, One fifth part of our plunder belongs to the apostle of Allah.’ This was before Allah had made it encument on Believers to give up a fiftyh part of any booty to Him. One fifth of the caravan was set aside for the apostle of Allah, and Abdullah distributed the rest anong his companions.
When they arrived at Medina, however, the apostle said, 'I did not command you to fight in the holy month, and he walked away from the caravan and the prisoners, and refused to take anything from them. The captors were crestfallen and decided they were doomed, and their Muslim brethren too, reproved them for their deed. In Mecca, the Quraysh were saying: “Muhammad and his companions have violated the sacred month; they have shed blood in it, and taken booty, and captured prisoners.’ The Jews interpreted the event as a bad omen for the apostle.
When speculation on the subject became widespread Allah revealed these words to His apostle: 'They will ask thee about the sacred month and the fighting. Say "To fight in the sacred month is a matter of grave import, but to obstruct the worship of Allah and not to believe in Him, to prevent men from entering the holy mosque or to drive them out of it, these are of even graver import." '
So the apostle of Allah took possession of the caravan and the prisoners. The Quraysh sent men to negotiate for the ransom of the prisoners, but the apostle replied that he could not release them until the two Emigrants who had fallen behind Abdullah to look for their camel returned, because he feared the Quraysh might have met and harmed them. 'If you have killed them, we shall kill our prisoners,' he said. But the two wanderers returned and the apostle released the prisoners, one of them making profession of Islam and remaining in Medina with Muhammad.
When Allah made plunder permissible He allowed four parts to those who had won it, and one part to Himself and to His apostle, exactly as Abdullah had done with the captured caravan.
This was the occasion when the first booty was taken by the Muslims, when the first prisoners were taken by the Muslims and when the first man was slain by the Muslims. It was eighteen months since the Emigrants had arrived in Medina.
Soon the apostle of Allah heard that Abu Sufyan ‑ whom he had missed at al‑Ushayra ‑ was returning from Syria with a large caravan of merchandise, accompanied by thirty or forty men. Then he addressed the Believers, saying: 'Go forth against this caravan; it may be that Allah will grant you plunder.' The people soon assembled, though some were fearful and others hesitated because they had not thought the apostle would really go to war.
১৪৫| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:৩০
রাসেল ( ........) বলেছেন: জ্বিনের বাদশাহ, আশা করি এখন বিষয়টা পরিস্কার হবে, না কি আমি আরও স্পষ্ট করে উপরে যে অংশটুকু কপি পেস্ট করছি সেখান থেকে সাজিয়ে পেশ করলে ভালো হবে?
সাজিয়ে পেশ করি, কারণ আপনার চিত্তচাঞ্চল্যের কারণে আপনি অনেক ভুল তথ্য দিয়ে সাজিয়েছেন লেখাটা- স্মৃতি সব সময়ই প্রতারক--
he apostle himself next went forth in search of the Quraysh and reached Buwat, in the direction of Radwa. But he returned to Medina without encountering his enemies and remained in Medina for some weeks before he again went forth. He passed through the valley of the Banu Dinar, then through Fayfau‑l-Khabar, then halted under a tree in the valley of Ibn Azhar. Food had been prepared for him nearby; there he prayed, and there his mosque is. He and his companions ate, and the very spot on which his cooking‑vessel stood is still known. He continued his journey until he reached al‑Ushayra in the valley of Yanbu and remained there for a month, forming alliances with neighbouring tribes along the sea‑coast, before returning to Medina. He encountered no enemies, the caravan from Mecca ‑ commanded by Abu Sufyan ‑ having passed before he reached al‑Ushayra.
এটার ভেতরে একটা সহজ বক্তব্য আছে, নকলাহর হামলা তখনও হয় নি, তার আগেই সুফিয়ান বাণিজ্য বহর নিয়ে সিরিয়ার পথে রওনা দিয়েছিলো, এবং সেটার উপরে দস্যু হামলা চালানোর জন্য কিংবা আপনার শোভন ভাষায় রবিন হুড মোহাম্মদ তার সঙ্গীদের ফেলে আসা সম্পদের বখরা নেওয়ার জন্য চেষ্টা করেও পারেন নি, পাখী উড়ে যাওয়ার পরে পৌঁছেছেন।
তো এর পরে নকলাহ হামলা হলো, সেখানে মানুষ মারা গেলো,
এরপরে আবু সুফিয়ান , যিনি এ সময় পর্যন্ত সিরিয়ায়, তখনও তাকে মক্কার সকল নারী পুরুষ তাদের সকল সম্পদ প্রদান করেন নি, কিংবা যুদ্ধের জন্য তাকে সর্বস্ব তুলে দেয় নি যে সময়, সে সময়ের গল্প করছি।
Soon the apostle of Allah heard that Abu Sufyan ‑ whom he had missed at al‑Ushayra ‑ was returning from Syria with a large caravan of merchandise, accompanied by thirty or forty men. Then he addressed the Believers, saying: 'Go forth against this caravan; it may be that Allah will grant you plunder.' The people soon assembled, though some were fearful and others hesitated because they had not thought the apostle would really go to war.
-------------------------------------------------------
অবশ্য বলা যায় না এমনও হতে পারে দুষ্টু নাস্তিকেরা মহান নবীর নামে কুৎসা ছড়ানোর জন্য এইসব বাজে জিনিষ ছড়িয়ে রেখেছে যাতে মুসলমানদের বিভ্রান্ত করা যায়,
সময়ের ধারাবাহিকতাহীন জ্বিনের বাদশাহ তার স্মৃতির সমুদ্র থেকে ভাষা উৎসরণ করে এই বিভ্রান্তির দাঁত ভাঙা জবাব দিচ্ছে।
দেশ এগিয়ে যাচ্ছে, তবে ডুবন্ত মানুষের খড় কুটো এমন কি ভেসে যাওয়া বাল ধরে ঝুলে থাকবার স্বভাব বদলাচ্ছে না।
১৪৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ ভোর ৫:৪০
আবূসামীহা বলেছেন: ধন্যবাদ জ্বিনের বাদশা।
@ফারুক আহসান
"গাজওয়া" মানে সামরিক অভিযান। ইংরেজীতে বললে হবে military expedition। আর যদি রেইডও হয় তাতেও কোন ক্ষতি নেই। রেইড মানে হামলা করা। এর মানে লুট করা নয়।
অন্যদিকে মুহাম্মদ (সঃ) যদি কুরাইশদের বাণিজ্য কাফিলা হামলা করে তা লুট করেও নেন তাতেও কোন সমস্যা নেই। কারণ যুদ্ধকালীন শত্রুর রসদ সরবরাহকে বিঘ্ন করে নিজের দখলে যুদ্ধের কৌশলই।
১৪৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৪৮
মো: আজিজুল হক বলেছেন: আপনি আস্তিক ও নাস্তিক দের বুঝাতে গিয়ে রসূলের সম্মানের হানি হয় এমন কথা বলতে পারেন না। রসূল কোন অন্যায় দিয়ে কাওকে কোন কিছু বুঝাননি। তাই তার সম্মান সমূন্নত রেখেই আপনি সবাইকে বুঝিয়ে যান। আল্লাহ যাকে বুঝার ক্ষমতা দিবেন সে অবশ্যই বুঝবে।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:০৩
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: আমি কোনভাবেই রাসুলের সম্মানহানি করিনি, যা বুঝেছই তাই বলেছি। বরং যে হৃদয় দিয়ে রাসুলের সেই সময়ের জীবন বাঁচানোর কষ্টটিকে উপলব্ধি করতে পারেনা, সেই আসলে অতিরিক্ত ভক্তিরসে প্রকৃত রাসুলকে বুঝতে ভুল করবে।
আর সেক্যুলার ভিউপয়েন্ট থেকে লেখার কারণ হচ্ছে এখানে পাঠকরা নানান ধরনের বিশ্বাসের অনুসারী হতে পারেন, তাই কমিউনিকেশন গ্যাপা রাখা অনুচিত মনে হয়েছে।
১৪৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৫
সরকার সেলিম বলেছেন: একজন ধান চাষীর নিরব কান্না নামের এই পোষ্ট টিতে আপনাদের সুচিন্তিত মতামত চাচ্ছি।
Click This Link
১৪৯| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:১৮
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: @রাসেল,
বিতর্ক এলোমেলোভাবে নানা ডালপালা ছড়াচ্ছে।
একটু সামারাইজ করি বিতর্কের পয়েন্টগুলো কেমন?
১। ইবনে ইসহাকের অরিজিনাল পান্ডুলিপিটা এ্যাভেইলাবল কিনা এই নিয়ে, তাইতো?
২। মুহাম্মাদ(সাঃ) আর তাঁর অনুসারীদের উপর যে অত্যাচার হয়েছে, তার প্রতিশোধে তাঁদের দ্বারা সংঘটিত দু'তিনটে কুরায়শ ক্যারাভান এ্যাটাককে কি "দস্যুতা" বলা উচিত নাকি, "অত্যাচারিতের অধিকার আদায়" বলা উচিত?
৩। মদীনার মুসলিমদের দ্বারা সংঘটিত ক্যারাভান লুট বা ক্যারাভান লুটের এ্যাটেম্পটের মোট সংখ্যা কত, এর ভিত্তিতে একাজকে তাঁদের "পেশা" বলে অভিহিত করা যায় কিনা?
আমার বুঝ অনুযায়ী এখন বিতর্কের ফোকাস পয়েন্ট এই তিনটি, রাইট?
এখন একটা একটা করে আলোচনা করবো।
১৫০| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:২৫
ম্যাভেরিক বলেছেন: ধন্যবাদ, জ্বিনের বাদশা ভাই, আপনার ধৈর্য এবং জানাশোনার প্রশংসা করতে হয়। বিক্ষিপ্ত ভাবে তথ্য দিয়ে মন্তব্যের ঘর সয়লাব না করে এবং শব্দ চয়নে সংযত ভাব দেখিয়ে আপনি পাঠকদের মধ্যে শ্রদ্ধা জাগিয়ে যাচ্ছেন নিরন্তর। পোস্টের মূল্যায়নই তার স্মারক।
ভালো থাকবেন।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:২৮
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: ধন্যবাদ অনুপ্রেরণার জন্য
১৫১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:৩১
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: @রাসেল,
এখন আসেন ১ নং পয়েন্ট নিয়ে কথা বলি:
আপনি উইকির (http://en.wikipedia.org/wiki/Ibn_Ishaq) রেফারেন্স দেখে যেভাবে "উইকি মানিনা মানবোনা" বলে লম্ফঝম্ফ করলেন তাতে কৌতুকপ্রদর্শনটাই শুধু বেড়েছে। কারণ, উইকির দেয়া তথ্যে ফ্রেড ডোনারের লেখা "ন্যারেটিভস অভ ইসলামিক অরিজিন" বইয়ের পৃষ্ঠা ১৩২ এর রেফারেন্স স্পষ্টভাবে দেয়া আছে, কাজেই সেটা পরীক্ষা করে তারপর কথা বলতে আসলে আমারও সুবিধা হতো, আপনিও নিজেকে এর বেশী মেলে না ধরেও পার পেয়ে যেতেন।
এখন যদি বলেন যে আলফ্রেড ডোনারের বইয়ের ১৩২ পৃষ্ঠায়ও আমার মতো সাধারণ লোকজন বা আপনার মতো অসাধারণ লোক যা ইচ্ছে তাই লিখে দিয়ে আসতে পারেন, তবে আমাদের হাসি চাপতে বেশ কষ্টই হবে।
তারপরও যদি আপনার মেনে নিতে কষ্ট হয়, আরো বড় ডোজ দিতে পারতাম, এতদিন দেইনি, কারণ ব্লগে অনেকদিন কমেডি খেয়াল করিনি, একটু দেখার শখ হয়েছিলো ... এই আর কি!
আচ্ছা, ব্রাদার, অক্সফোর্ডজার্নালে কি আমার মতো সাধারণ লোকজন যা তা ইচ্ছে এন্ট্রি করে দিয়ে আসতে পারে?
এই লিংকটা (Click This Link) পেয়েছি, দেখতে পারেন, একেবারে শেষের দু'তিন লাইন দেখলেই হবে, কেমন?
**********************************************************
যাই হোক, ইবনে ইসহাকের পান্ডুলিপি অক্ষত থাকলেও আপনার প্রথমোক্ত স্ববিরোধিতার হাত থেকে আপনি মুক্তি পাননা; ইবনে হিশাম মূলতঃ ইবনে ইসহাকের উপর বেস করেই লেখা, ইবনে হিশামে যেমন মহানবীর মোজেজার উল্লেখগুলো আছে ইবনে ইসহাকেও আছে ... এসব না জেনে "ইবনে ইসহাক পড়ে আরাম বোধ করেন, ইবনে হিশাম পড়ে বিব্রত হন" বললে ভ্রাতঃ কৌতুকেরই সৃষ্টি হয়
১৫২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:৩২
আবদুর রাজ্জাক শিপন বলেছেন:
হুঁ, জ্বিনের বাদশা, আপনার উদ্ধৃত তিনটি পয়েন্ট নিয়েই আলোচনা করে যান, বিক্ষিপ্ত মন্তব্যগুলো মূল পয়েন্ট থেকে দূরে সরিয়ে নিবে । ধন্যবাদ ।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:০৬
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: ঠিকাছে
১৫৩| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:৩৫
বরুণা বলেছেন: বাপরে!!!
ইতা সব কিতা???
কেমন আছেন জ্বীন ভাই?
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:০৭
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: ইতা কিছুনা, আপনে নতুন ছড়া লিখছেননি?
১৫৪| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:৪৩
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: যাই হোক, ১নং পয়েন্টটার আসলে এই পোস্টের সাথে সরাসরি সংযোগ নেই, সেটার অবতারণা করে আপনাকে কি হিন্টস দিতে চেয়েছি, অর্থাৎ আপনার আসলে করণীয় কি সেটা বোঝাতে চেয়েছিলাম, বুঝে থাকলে ভালো, নাহলে আমার বিশেষ কিছু বলার নেই।
এখন আসি ২ নং পয়েন্টে:
আপনারা কেউ কিন্তু মক্কায় মুসলিম গোষ্ঠীর উপর যে অমানুষিক অত্যাচার হয়েছে সেটাকে অস্বীকার করলেননা! করবেনই বা কিভাবে? শুধু ধর্মবিশ্বাসের কারণে একটা জনগোষ্ঠীকে নিজ মাতৃভূমি, বাস্তুভিটা, পেশা বা জীবিকার অবলম্বন -- সব ধরনের অধিকার থেকে পুরোপুরি বঙ্চিত করার ব্যবস্থা করা হয়েছে। তার বছর তিনেক আগে বছর দুয়েকের বয়কটে এই জনগোষ্ঠীর অর্থনৈতিক মেরুদন্ড ভেঙে দেয়া হয়েছে, মুসলিমরা অল্প অল্প করে প্রথমে আবিসিনিয়ায়, পরে মদীনায় পালিয়ে হাঁফ ছেড়ে বেঁছেছিলেন যেন।
মুসলিমদের উপর এই সকল অত্যাচারকে "সুগার কোট" করে আপনার এমন একটা ভাব তৈরীর চেষ্টা করছেন যেন মুসলিমদের উপর কুরায়শরা কোন অত্যাচারই করেনি, "মাথার ওপর খানিকটা ধুলো ছড়িয়েছে মাত্র!!!"
আর তার বদলে আমরা যখন বলছি যে কুরায়শদের ঐসব অত্যাচারের স্মৃতিবহনকারী মুসলিমরা যখনমদীনায় এসে একটু থিতু হলেন, তখন কুরায়শদের উপর প্রতিশোধ নেয়াটা তাঁদের জন্য "শোষিতের অধিকার আদায়"র মতো, তখন হঠাৎ সবাই "সুগার কোট"র স্বাদ আস্বাদন শুরু করলেন!!
বাহ! বাহ!!
তখন মক্কার শোষক এলিটশ্রেণীর ক্যারাভান বাঁচাতে আপনাদের মায়াকান্নায় মরুর বুকে যেন দরিয়ার সৃষ্টি হলো!!
আবারও বলি, ব্রাভো! ব্রাভো!!
১৫৫| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:২৭
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: এবার আসি তিন নং পয়েন্টে, তবে এখানে আপনি কোন সাইট থেকে ১৪৩, ১৪৪,১৪৫ নং মন্তব্যের কপিপেস্ট অংশটুকু সংযোজন করেছেন, তা বললে আলোচনার সুবিধা হতো আরো বেশী
তাও এগুলোকে দঃরে নিয়েই আলোচনা করি
দেখা যাচ্ছে
১।সফল ক্যারাভান লুট হয়েছে একবার যাশা(রাঃ) এর ঘটনা
২।অসফল ক্যারাভান এ্যাটাক হয়েছে দুবার,
একটি হলো উবায়দা (রাঃ) এর ছোঁড়া তীরের ঘটনা (যদিও এখানে অন্যপক্ষ থেকে আগে কোন তীর এসেছে কিনা সেটা পরিস্কার না; ন্যারেশনপড়ে মনে হচ্ছে মুসলিমদের ছোঁড়া প্রথম তীরের বর্ণনাই সেখানে প্রধান ছিলো, যাই হোক, বেনিফিট অভ ডাউটে মেনে নিলাম।)
আরেকটি অসফল ক্যারাভান এ্যটাক হলো সিরিয়া থেকে ফিরতি আবু সুফিয়ানের ক্যারাভানে মুহাম্মাদ(সাঃ) ও তাঁর সঙ্গীদের আক্রমণের উদ্দেশ্যে অবস্থান, যদিও আবু সুফিয়ান অন্যপথে পালাতে সক্ষম হয়
৩। গ্রে বর্ণনা দুটি, এগুলো কি ক্যারাভান এটাকের উদ্দেশ্যে হয়েছিলো নাকি স্রেফ মুসলিমদের সেসময়ে মদীনার চারপাশে দেয়া টহলের (অন্যপক্ষের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ) অংশ ছিলো তা নিশ্চিত না;
সেগুলো হলো আপনার বর্ণিত হামযা(রাঃ) এর এক্সপেডিশন আর মক্কা থেকে সিরিয়ার দিকে যাওয়া আবু সুফিয়ানের ক্যারাভান যেখানে আগে আগে আল-উশায়রা পার হয়ে গিয়েছিলো সেই ঘটনা।
তো এই হলো মোট উপাত্ত।
আমি বলেছি এর মধ্যে আবু সুফিয়ানের সিরিয়া থেকে ফেরত আসার বহরটি ছিলো যুদ্ধের জন্য ফান্ড সংগ্রহের, কারণ, মক্কার সব গোত্রের লোকেরা সেখানে ইনভেস্ট করেছিলো (তাবারীর বইয়ে ১২৮১পৃ, হিশামের বইয়েও এই ইনভেস্টমেন্টের কথা আছে, আল্লামা শিবলী নোমানীর বইয়ে ২৯২ পৃষ্ঠায় সেসময়ের আরবের সংস্কৃতি অনুযায়ী এরকম ম্যাসিভ ইনভেস্টমেন্টের কারণ হিসেবে উল্লিখিত আছে যুদ্ধের ফান্ড সংগ্রহ)। সূতরাং এই ক্যারাভানে এ্যাটাকের রাইট মুসলিমদের এমনিতেই ছিলো।
প্লাস, বাকী দু'টি (বা, গ্রে বর্ণনাগুলোকে এ্যাটাকের প্রচেষ্টা ধরলে তিনটি, কারণ সুফিয়ানেরটা এখানে বাদ যাবে) ক্যারাভান এ্যাটাকের ঘটনাকে আমরা বলছি প্রতিশোধের প্রচেষ্টা।
এখন আপনি বলেন, মুসলিম জনগোষ্ঠী দ্বারা সংঘটিত আপনারই দেয়া সাকুল্যে চারটি বহরের উপর হামলা বা হামলার চেষ্টাকে কি কোনভাবে তাঁদের পেশা বলে চালিয়ে দেয়া যায়? পেশা হলে কি এরকম ঘটনা মাসে মাসেই ঘটতনা? এরকম দু'চারটা বিচ্ছিন্ন ঘটনা, তাও মুসলিমদের মদীনায় আসার পর প্রথমদিকে সংঘটিত -- এসবকে কি ইমপালসিভ ভাবাই বেশী যুক্তিযুক্ত না?
শোষিতের সেই ইমপালসিভ প্রতিশোধমূলক বা আত্মরক্ষামূলক (সুফিয়ানের বহরেরটা) কিছু ঘটনাকে তাঁদের পেশা বলে চালিয়ে দেয়ার প্রচেষ্টাকে কি চুড়ান্তমাত্রার ইন্টেলেকচুয়াল মকারি বললে ভুল হবে?
১৫৬| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:১৬
ফারুক আহসান বলেছেন: @লেখক
আপনার আর্লিয়ার লজিক অনুসারে মনে হচ্ছে আপনি যুক্তিতে পেরে উঠছেন না । সাম্প্রতিক মন্তব্যগুলাতে বাকোয়াজি ই ৯৯ ভাগ । খ্যাকজ ।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৩৪
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: মুখস্থ বুলিতে "আপনি যুক্তিতে পেরে উঠছেন না" বা খ্যাকজ করতে জানলেই সেটা যুক্তি হয়ে ওঠেনা, যুক্তি না বুঝলে এসম্পর্কে প্রাথমিক পাঠ নিয়ে আসতে পারেন, ইন্টারনেট যদিও খুব ভালো একটা মাধ্যম না, অখাদয়-কুখাদ্য গিলে অনেককেই পেটখারাপ করতে দেখা যাচ্ছে, তারপরও যুক্তিবিদ্যার ওপর বেসিক ১০১ কোর্স করে আসলে আলাপে সুবিধা হয়।
১৫৭| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৪১
ফারুক আহসান বলেছেন: জ্বিনের বাদশা বলেছেন: @ফারুক আহসান,
"ভাইজান মনে হয় সোর্স খুঁইজা না পাইয়া , ঝোপের মধ্যে এদিক সেদিক কোপাইতাছেন"
এধরনের বক্তব্যের পরোক্ষ অর্থ হলো আপনি বিতর্কে পেরে উঠছেননা ... পেরে উঠলে এসব বাকোয়াজীর দরকার হয়না
আমিতো আপনার এই কমেন্টের কথাই বলছিলাম মাত্র ।
১৫৮| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৪৪
দ্বিতীয়নাম বলেছেন: আরব দস্যুদের 'রাইট,' সোমালিয়ার পাইরেটদের 'রাইট,' আমেরিকার ইরাক দখলের 'রাইট' - ভাই রাইটের কি শেষ আছে। তবে রাইট সব সময় জেতাগো সাথে।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৪৬
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: মাতৃভূমি ছাড়তে বাধ্য লোকেরা প্রতিশোধ নিতে গেলে শাসকশ্রেনী তাদেরকে দস্যু বলে আখ্যায়িত করবে -- ইতিহাসে এটা নতুন কোন ঘটনা না।
১৫৯| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৪৪
ফারুক আহসান বলেছেন: লেখক বলেছেন: তারপরও যুক্তিবিদ্যার ওপর বেসিক ১০১ কোর্স করে আসলে আলাপে সুবিধা হয়।
তিনকোনা সিন্ড্রোম ?!
১৬০| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৫০
কৌশিক বলেছেন: পড়ি নাই কিন্তু লম্বা সাইজ দেইখা
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৪৭
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: পড়তে পারেন বস্, বেশ কমেডি উপভোগ করতে পারবেন
১৬১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৫৫
রুখসানা তাজীন বলেছেন:
লেখাটা ভালো লাগলো। মন্তব্য আর জবাবে আরো কিছু ইন্টারেস্টিং আলোচনা পাওয়া যাবে আশা করি, পরে পড়বো।
শুভেচ্ছা।
১৬২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:০০
সাইফুর বলেছেন: কমেন্টের আনসার দেয়াতে যে ধৈর্য্য দেখাচ্ছেন ..তাতে আবারো ধন্যবাদ
১৬৩| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:০২
সাইফুর বলেছেন: এই পর্যন্ত ৩৯জন ব্লগার এই পোষ্টকে তাদের প্রিয় পোষ্টে এড করেছেন
১৬৪| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৪৯
জন্ম থেকে জ্বলছি বলেছেন: প্রিয়তে
১৬৫| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৫০
জন্ম থেকে জ্বলছি বলেছেন: প্রিয়তে
১৬৬| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:৫৬
মোহাম্মদ আরজু বলেছেন: মোহাম্মদ আরজু বলেছেন: মুসলিমরা যে কেবল কুরাইশদের বানিজ্য কাফেলায়-ই হামলা করতো, অন্য কোন কাফেলায় না। এইটা কিভাবে শিউর হইলেন?
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:২৮
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: প্রথমতঃ যা কাফেলা হামলার যে কয়েকটা বর্ণনা পাওয়া গেছে (উপরে রাসেলের ১৪৩-১৪৫ কমেন্টে বিস্তারিত দেখুন) তাতে মক্কার কুরায়শদের ছাড়া অন্য কোন ঘটনার বর্ণনা পাওয়া যায়নাই
দ্বিতীয়তঃ মদীনার আশপাশের অন্যান্য গোত্রগুলোর সাথে মুসলিমদের পারস্পরিক নিরাপত্তা চুক্তির উল্লেখ আছে শাস্ত্রে (বিস্তারিত হয়তো নবীর জীবনী পড়লে পাবেন), যেখান থেকে বোঝা যায় যে সেরকম কোন হামলা হয়নি।
১৬৭| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:২৩
পথভূলো পথিক বলেছেন: খুব ভালো কাজ করেছেন। আমার কাছে গোলাম মোস্তফার লেখা "বিশ্বনবী" বইটা আছে, বদর নিয়ে পোষ্ট দিব ভাবছিলাম, কিন্তু বিভিন্ন কারণে করা হয়নি। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে। আশা করি ভবিষ্যতেও সচেতন থাকবেন।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৫৩
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: ধন্যবাদ
১৬৮| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৪৭
রিফাত হাসান বলেছেন: এই লেখাটিতে আপনার বক্তব্য ও গন্তব্য, সেই সাথে ধৈর্য খুব ভাল লাগল। মন্তব্যে আপনার ধৈর্য অবাক করার মতো। এই লেখাটি পর্যবেক্ষণে রাখছি।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৫৪
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: ধন্যবাদ
১৬৯| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৪৭
মৃত৬৬৬ বলেছেন: ঘটনা শুনে মনে হচ্ছে মুসলিমদের আক্রমণের অধিকার ছিল। কিন্তু স্কুলের পাঠ্যপুস্তকে কেন বদরের প্রেক্ষাপটে বলা হয়না যে মুসলিমরা কাফেলা আক্রমণ করেছিল? কেন সেখানে ইতিহাস আংশিক বলা হয়?
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৫২
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: এটা একটা ভালো পয়েন্ট ধরেছেন ...
একটা হতে পারে, শিক্ষাবোর্ডের পরিকল্পনা প্রণেতাদের "সুশীল"তা টাইপের সমস্যার কারণে ...
ইসলামিয়াত বইয়ে এক্সাক্টলি কিভাবে ইতিহাস পরিবেশন করা আছে তার ওপর নির্ভর করবে প্রণেতাদের মানসিকতা নির্ণয়ের কাজটি ... বদরের প্রেক্ষাপট হিসেবে কি লেখা আছে, বা অন্যান্য যুদ্ধগুলোর প্রেক্ষাপট উল্লিখিত আছে কিনা এসব জানার পর হয়তো মন্তব্য করা যাবে (১৭/১৮ বছর আগে পড়েছি, এই মুহূর্তে অবশ্য কি কি উল্লেখ ছিলো বইয়ে তার কিছুই মনে পড়ছেনা)
১৭০| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:১০
মোহাম্মদ আরজু বলেছেন: আপনার মেইল আইডিটা একটু দিয়েন।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:২৬
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: [email protected]
১৭১| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:০৪
আলী প্রাণ বলেছেন: ভালো লাগলো আপনার অসাধারণ লেখাটি।
১৭২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:১৮
শওকত হোসেন মাসুম বলেছেন: আপনে এতো জানেন কেমনে?
১৭৩| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ২:১৫
জনৈক আরাফাত বলেছেন: আপনার ধৈর্য মুগ্ধ করার মত!
১৭৪| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:০০
সাইফুর বলেছেন: ভাইয়া..ঈদমোবারক..
অনেক অনন্দে থাকুন সবাইকে নিয়ে
১৭৫| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:০৪
ছায়ার আলো বলেছেন: ঈদ মুবারক!
১৭৬| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:৫৮
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
১৭৭| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৪৭
মোতাব্বির কাগু বলেছেন: গেসবল চাই
গেসবল চাই
গেসবল চাই
গেসবল চাই
গেসবল চাই
গেসবল চাই
গেসবল চাই
গেসবল চাই
গেসবল চাই
গেসবল চাই
গেসবল চাই
গেসবল চাই
গেসবল চাই
গেসবল চাই
গেসবল চাই
গেসবল চাই
গেসবল চাই
গেসবল চাই
গেসবল চাই
গেসবল চাই
গেসবল চাই
গেসবল চাই
গেসবল চাই
গেসবল চাই
গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই গেসবল চাই
১৭৮| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ ভোর ৬:১৩
শফিউল আলম ইমন বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট। আপনার ধৈর্য্য দেখে রীতিমতো অবাক। বেশ ভালো লাগল।
কেমন আছেন?
১৭৯| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ৭:১১
ফারহান দাউদ বলেছেন: এইখানে কি ক্যাচকাল শেষ হইলো? ঈদ মোবারক।
১৮০| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৩২
চানমেয়া বলেছেন:
ম্যালা দেরি তে পর্লাম।
এখন তো আবার তর্ক শুরু করা ঠিক হবে না, জ্বীনজী।
জাস্ট একটা বড় কমেন্ট করি: সামনের মাসে পুস্টই দিমু।
ইতিহাস আলোচনায় ভ্যালু জাজমেন্টে যাওয়াটা যথাসম্ভব এড়ানো প্রয়োজন। কারণ প্রায়ই যে সব ইতিহাস আমাদের সাথে সম্পর্কিত, সেগুলাতে ন্যায় অন্যায় আরোপ করতে যেয়ে আমরা আমাদের অবস্থা তাদের ওপর আরোপ করি। আবার শেষ বিচারে, এই জাজমেন্টাল হওয়াটা এড়ানোও যায় না।
যেমন ধরেন, আপনার আলোচনায় পরিস্কার, মুসলমানরা আক্রমণকারী ছিল। এইবার এই আক্রমণকে জাস্টিফায়েড করার জন্য আপনি আজকের পাহাড়ি-বাঙালি বা গার্মেন্টস মালিক-শ্রমিকদের উপমা দিয়ে জাস্টিফাই করেছেন।
(কিন্তু আমার সন্দেহ, যারা আগেই নবী লুন্ঠনের উদ্দেশ্যে অভিযান করতে পারেন না বলে সিদ্ধান্ত নিয়ে বসে আছে, তাদের অনেকেই আপনার সাথে একমত হয়েছে শ্রমিক বা পাহাড়িদের দাবির সাথে একাত্ম বলে নয়। এটাই তাদের অবস্থান, আর তারা এর পক্ষে যে কোন যুক্তিকেই চোখ বন্ধ করে স্বাগত জানাবে। বাস্তব দুনিয়াতে চোখ খুললেই কিন্তু আবার পাহাড়িদের ওয়াইপ আউট কর্তে বা শ্রমিক আন্দোলনে কারণেই যে দেশের.... ইত্যাদি ইত্যাদি।)
মক্কাবাসীরা যদি প্রস্তুতি নিয়েই থাকে, সেটা তাদের সতর্কতার কারণেই হতে পারে। মদীনার কাছ দিয়ে রাস্তা হবার কারণে সেই সতর্কতা তাদের থাকারই কথা!
আর লুণ্ঠনের উদ্দেশ্যও কিন্তু সত্যি হতেও পারে। কেননা, হিজরতিদের আর্থিক অবস্থা যে করুণ ছিল, তাদের খাবার বা কাপড়ও ছিল না, তার করুণ বর্ণনা অনেকই আছে। ফলে নবির ডেসপারেট হওয়াটা অসম্ভব না, এবঙ সে রকম হাদিস আমি দেখেছি।
আমার শেষ কথা এইটুকু যে, এইটা ডাকাতি বা লুণ্ঠন হৈতেই পারে। আরব সমাজে ডাকাতি অবৈধ ছিল না, প্রতিটি সামর্থবান গোত্র তাদের রাস্তায় চলা ক্যারাভান থেকে ভাগ নিত। চান্স পেলে ডাকাতিও করতো।
কিন্তু নবির ডাকাতির সাথে এর মৌলিক পার্থক্য এই যে, একটার পেছনে আদর্শগত কারণ আছে, অন্যটাতে নাই। ডাকাতি ইটসেলফ কোন খারাপ বিষয় না, কে কখন কারটা নিচ্ছে, তাই জরুরি দেখার বিষয়। এই কারণেই কেউ নায়ক, কেউ খলনায়ক।
এই জায়গাতেই আপনার সাথে মিলল। কিন্তু জ্বীনজি, ডাকাতি নিয়া দ্বিধা বা হীনমন্যতার কারণ দেখি না।
১৯ শে অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ২:৩৬
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: ধন্যবাদ ... আপনার মন্তব্যের কারণেই আবার এই পোস্টে জবাব দিলাম
পাহাড়ী বা শ্রমিক নিষ্পেষণ নিয়া আপনার অবজারভেশন ঠিক -- একমত
তবে শিবলী নোমানীর যে যুক্তিটারে আমি গুরত্ব দিই, তা হইলো এইসব ক্যারাভান এ্যাটাকের ঘটনা শুরুর দিকে হাতে গোণা কয়েকবার হইছে (বাকীগুলা গাজওয়া বা টহল যেটা পুরোপুরি নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের জন্য), যার কারণে এইটারে ঠিক দারিদ্র্য দূরীকরণে দস্যুবৃত্তির সাথে মেলানোর চেয়ে প্রতিশোধপরায়নতার সাথেই মেলানো যায় বেশী
১৮১| ০৭ ই অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৫
মুকুট বলেছেন: চমৎকার জ্বিন ভাই, শোকেচিত হলো প্লাস দিয়ে!
১৮২| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৩৭
গরম কফি বলেছেন: ++++++
১৮৩| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:১২
সাহোশি৬ বলেছেন: মদীনায় হিজরত করার পর মুসলমানেরা মক্কায় অতিবাহিত আগের তের বছরের পুরোপুরি অনিশ্চিত শ্বাপদসংকুল জীবনের তুলনায় মোটামুটি একটি নিরাপদ ও নিরুপদ্রব জীবন যাপনের সম্ভাবনায় উপনীত হয়েছিলে।
-কেন?
মদীনার মুসলিমদেরও নিজেদের সম্পত্তির পুনোরোদ্ধারের জন্য এ ছাড়া আর কোন পথ ছিলোনা। সে হিসেবে তাঁরা মক্কার ধনী এলিট বনিকদের ক্যারাভান আক্রমণ করতেন, উল্লেখ্য অন্য কোন গোত্রের ক্যারাভান তারা আক্রমণ করতেননা।
- যে কারণেই হোক না কেন মদীনায় হিজরতের পর মুসলিমরা ক্যারাভান লুট তথা ডাকাতি করত!!!!! এবং মুসলিমদের নেতা ছিলেন মোহাম্মদ!!!!
নাখল নামক এক স্থানে টহলরত মুসলিমরা জর্জ বুশের "প্রিএম্পটিভ এ্যাক্টে"র মতোই আক্রান্ত হবার আগেই আক্রমণ করে বসেন এবং কুরায়শদের কয়েকজন মারা যায়।
দোষটা তাহলে কাদের? মুসলিমদের নাকি কোরাইশদের?
যুদ্ধের জন্য এই বিশাল ফান্ড সংগ্রহেই নেমেছিলেন আবু সুফিয়ান, সবার দেয়া চাঁদায় বিরাট পুঁজি নিয়ে ব্যবসা করতে যাচ্ছিলেন ইরাক বা সিরিয়ায়। তাঁর সে কাফেলা মদীনা হয়ে বা মদীনার কাছ দিয়ে যায়, মুসলিম গুপ্তচরদের সন্দেহ হয়। তাছাড়া মক্কার হিতাকাঙ্খীদের কাছ থেকেও তাঁরা আবু সুফিয়ানের বাণিজ্য কাফেলার খবর পান।
এই ঘটনাটি এখনকার দুনিয়ায় টেররিস্টদের ব্যাংকএ্যাকাউন্ট ফ্রিজিং করে দেয়ার সাথে এ্যানালজিক। আপনি যখন জানবেন যে একটি ফান্ড তৈরী হচ্ছে যা আপনার নিরাপত্তাকে বিঘ্নিত করবে, আপনাকে নিশ্চিহ্ন করবে, তখন আপনি অবশ্যই সেই ফান্ডগঠন প্রক্রিয়াকে বাঁধা দেবেন, তাইনা? মদীনার মুসলিমরা ঠিক এই উদ্দেশ্যেই আবু সুফিয়ানের কাফেলা আক্রমণ করেছিলেন।
-এটা তো সম্পূর্ণ একপেশে মতামত। যেহেতু মক্কীরা মুসলিমদের প্রতিপক্ষ ছিল, মক্কীদের যে কোন কাজেই তো মুসলিমরা সন্দেহের চোখে দেখবে। কিন্তু মক্কিদের কাজটা আসলেই সন্দেহ করার মতো ছিল কিনা তা একমাত্র নিরপেক্ষ observer ই বলতে পারবে। সুতরাং এ ব্যাপরে নিরপেক্ষ কোন observer এর observation উল্লেখ করা উচিৎ। আল্লাহর নবীর অনুসারীদের নিজ স্বার্থ রক্ষা করতে কাফেলা আক্রমণ করতে হলো?
১৮৪| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৩:১৪
মোহাম্মদ আরজু বলেছেন: কই? মেইল তো পাইলাম না বড় ভাই।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:১৩
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: স্যরি ভাই, ভেরী স্যরি। আমি বেমালুম ভুলে বসেছিলাম। আপনাকে ইমেইল করবো।
১৮৫| ২৫ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১০:১৬
রাষ্ট্রপ্রধান বলেছেন: দারুন
১৮৬| ১৮ ই মে, ২০১০ রাত ১০:৪৬
মেঘেরদেশ বলেছেন: অনেক ভালো লিখেছেন! আরো আশা করছি!
১৮৭| ২৯ শে মে, ২০১০ সকাল ১১:৩৯
মেয়ে না মানুষ বলেছেন: আমি আপনার বিরধীতা করছি।
কারন আপনি সম্ভবত ভুলে গেছেন যারা ইসলাম করে তারা কেউ ইসলামের ইতিহাস জানতে আগ্রহী নন।ইসলামই sciecne এমন কি জানান।আসলে ক'জন জেনে ধর্ম করে?
১৮৮| ১০ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৩:০৪
হুপফূলফরইভার বলেছেন: অনেক কিছু জেনে গেলাম আর ভাল লাগার পরশ ছুইয়ে দিলাম ++
১৮৯| ১৩ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৪:১৪
ব্ল্যাকমেটাল বলেছেন: অনেক বড় পোস্ট...
তবে ক্যিঁচাইল্যা না...
ইস্লাম্বিদ্বেষীদের খ্যাচখ্যাচানির একটা নতুন দিগন্ত উন্মোচিতো হইল
১৯০| ১১ ই আগস্ট, ২০১০ ভোর ৪:২৭
কাকপাখি ২ বলেছেন: ভাই, আল্লাহতায়ালা আপনাকে উত্তম জাজাখায়ের দান করুন, এই দুয়া করি।
১৯১| ১১ ই আগস্ট, ২০১০ ভোর ৪:৩০
কাকপাখি ২ বলেছেন: আল্লাহতায়ালা আপনার ধী-শক্তি বৃদ্ধি করে দিন এবং আপনাকে কাফেরদের অপপ্রচারের বিরুদ্ধে শানিত তরবারি হিসাবে দাড় করিয়ে দিন---এই দুআও করি।
১৯২| ১১ ই আগস্ট, ২০১০ ভোর ৪:৩২
কাকপাখি ২ বলেছেন: কাফেরদের অপপ্রচারের বিরুদ্ধে আপনি কোন অবস্থাতেই লড়াই থামাবেন না---মুসলমান ভাই হিসাবে এইটা আমার একটা বিশেষ অনুরোধ।
১৯৩| ২০ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ১০:৪৬
হেমলতা বলেছেন:
১৯৪| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:২০
র হাসান বলেছেন: ভালো পোষ্ট! প্লাস++++++
Bangladesh travel information
১৯৫| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৪৯
জিললুর রহমান বলেছেন: ফারুক আহসানে বলছি, আপনার আর ও বেশি পড়া দরকার। আগে কিছু লেখা পড়া করেন।
১৯৬| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:২৬
ছোটমির্জা বলেছেন: লেখক বলেছেন: ... সামহোয়ার আমাদের কারো জীবনমরণ সমস্যা না যে এখানের প্রথম পাতায় নবীবিদ্বেষী কথা থাকলে মহাভারত অশুদ্ধ হয়ে যাবে।
। । । । । । . । । । । । . ।
চমৎকার কথা।
এত ভাল লেখা ব্লগে খুব কম।
। । । । । । ।
মুরতাদ ও নাস্তিকের পানি ঘোলা করবেই। উপেকখাই ভাল।
.......................বাই বর্ন তারা রুটলেস।
১৯৭| ০৬ ই মার্চ, ২০১১ রাত ১২:২২
সাইফ বাঙ্গালী বলেছেন: আপনাকে চিনে ফেলেছি মনে হয়!!
বুকে আসেন ভাই। আল্লাহ আপনাকে উত্তম বিনিময় দান করুন।
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৫১
নুভান বলেছেন: +