![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আল্লাহ'র ৯৯ নাম
সত্যি - মিথ্যা অথবা অযথা তর্কে যেতে চাই না... কোন কিছু প্রমান করতে এইসব ছবি দিচ্ছি না...আমি আল্লাহতে ট্রাস্ট করি এবং ভালো লেগেছে দেখেই দিলাম ছবি গুলা, যদিও অনেকেই হয়তো এইসব ছবি অনেক আগেই দেখেছে...
পাতায় আল্লাহ এর নাম
টমাটোতে আল্লাহ এর নাম
আগে কেও এইসব ছবি ব্লগে দিয়ে থাকলে দুঃখিত...ওয়েব থেকে সংগ্রহ করা...
২৯ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:০৩
লুথা বলেছেন: বইলা ফালান
২| ২৯ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ৮:২০
ত্রিভুজ বলেছেন: চারিদিকে অনেক নিদর্শন ছড়িয়ে আছে ঠিক। কিন্তু এধরনের স্থুল নির্দর্শনের কথা বলা হয়নি। আপনি জানেন কিনা জানি না, এধরনের ছবিগুলোর বেশির ভাগই বানানো.. মানে ফটোশপড! আর এখানেই আমার আপত্তি। সত্য প্রতিষ্ঠা করতে মিথ্যা ও জালিয়াতির আশ্রয় নেয়াটা কতটুকু ইসলামিক?
আল্লাহকে না দেখে বা প্রমাণ ছাড়াই বিশ্বাস করাকে ঈমান বলে। সত্যিকার ঈমানদার ব্যক্তি এমনিতেই আল্লাহর অস্তিত্ব টের পায়। যারা ঈমান আনেনি তারা সেই অনূভূতি কোনদিনই বুঝতে পারবে না... কোন ভাবেই না। এখন এধরনের স্থুল নিদর্শন যারা ফটোশপে তৈরি করে সৃষ্টিকর্তার নিদর্শন হিসেবে প্রচার করে তাদের ঘটনাটা কি? কেউ যদি এগুলো দেখে ঈমান আনে তার ঈমান কতটুকু সঠিক হবে? আর যখন জানবে এই ইমেজগুলোর অনেকগুলোই আসলে বানানো তখন তার প্রতিক্রিয়াটা কি হবে?
কোরআন এর মত এত বিশাল নিদর্শন থাকার পরও মুসলমানরা কেন এইসব ফটোশপড নিদর্শনের পেছনে ছুটে এটাই বোধগম্য নয়। কোরআন কেউ ভাল ভাবে বুঝে পড়লে এমনিতেই বিস্মিত হবে... যত বুঝবে ততই অবাক হবে। এরপর আবার নতুন করে এইসব ফটোশপিং এর দরকার হবে না...
২৯ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:০৬
লুথা বলেছেন: ভাই, আমি সত্যি - মিথ্যা অথবা অযথা তর্কে যেতে চাই না... কোন কিছু প্রমান করতে এইসব ছবি দেই নাই...ভালো লেগেছে দেখেই দিলাম ছবি গুলা... যা বলছেন মেনে নিলাম...
যাই হোক একজন ব্লগারের পোস্ট থেকে নিচের লিখা পেস্ট মারলাম...
------------------------------------------------------
একটি ছেলে বিদেশ থেকে অনেকগুলো ডিগ্রী অর্জন করার পর দেশে ফিরেছে। তার অর্জিত জ্ঞান নিয়ে সে খুবই অহংকারী কারণ তার তিনটি প্রশ্ন রয়েছে যার উত্তর এ পর্যন্ত তাকে কেউ দিতে পারে নি! ছেলেটির বাবা-মা খুব চিন্তায় পড়লেন, কি করা যায়!
অবশেষে তারা একজন মুসলিম স্কলারকে অনুরোধ করলেন এবং সব কিছু শোনার পর স্কলারটি রাজি হলেন। চলুন দেখি নীচে ছেলেটি আর স্কলারটির মাঝে কথোপকথন >>
ছেলেটিঃ আপনি কে? আপনি কি আমার তিনটি প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবেন?
স্কলারঃ আমি আল্লাহর একজন বান্দাহ, ইনশাল্লাহ আমি তোমার প্রশ্নের উত্তর দিতে পারব।
ছেলেটিঃ আপনি কি নিশ্চিত? কারণ এর আগে অনেকেই আমার প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে নি!
স্কলারঃ আল্লাহ সহায়, আমি আমার সর্বাত্মক চেষ্ট্রা করব!
ছেলেটিঃ আমার তিনটি প্রশ্ন আছে। প্রশ্নগুলো হল:
১ নং প্রশ্নঃ আল্লাহর কি অস্তিত্ব আছে? যদি থাকে তাহলে আমাকে তার আকৃতি দেখান।
২ নং প্রশ্নঃ ভাগ্য বলতে কি বুঝায়?
৩নং প্রশ্নঃ শয়তান আগুনের তৈরী, দোযখও আগুনের তৈরী; তাহলে শয়তানকে আল্লাহ কিভাবে শাস্তি দিবেন?
ছেলেটির তিনটি প্রশ্ন শোনার পর স্কলারটি হঠাৎ ছেলেটির গালে খুব জোরে একটি চড় মারলেন!
ছেলেটিঃ (ব্যাথায় কাতর হয়ে) আপনি রেগে আমাকে চড় দিলেন কেন?
স্কলারঃ আমি রেগে যাই নি। চড়টি ছিল তোমার প্রশ্নগুলোর উত্তর!
ছেলেটিঃ কিন্তু আমি তো কিছু বুঝতে পারলাম না!
স্কলারঃ তোমাকে চড় মারার পর তুমি এখন কি রকম অনুভব করছ?
ছেলেটিঃ আমি খুবই ব্যাথা পেয়েছি!
স্কলারঃ তাহলে তুমি বিশ্বাস কর ব্যাথা বলে কিছু আছে?
ছেলেটিঃ অবশ্যই করি।
স্কলারঃ আচ্ছা, তাহলে আমাকে এখন ব্যাথার আকৃতি দেখাও!
ছেলেটিঃ তা আমি কখনই পারব না।
স্কলারঃ এটি হচ্ছে তোমার প্রথম প্রশ্নের উত্তর। আমরা আল্লাহর আকৃতি না দেখেই সবাই আল্লাহর অস্তিত্ব অনুভব করি। আচ্ছা, আমি যে তোমাকে চড় দিলাম তুমি কি গতকাল এই বিষয়ে কোন স্বপ্ন দেখেছিলে?
ছেলেটিঃ না!
স্কলারঃ তুমি কি ভেবেছিলে করেছিলে যে আজকে তুমি আমার নিকট থেকে চড় খাবে?
ছেলেটিঃ না!
স্কলারঃ এইটাই হচ্ছে ভাগ্য, তোমার দ্বিতীয় প্রশ্নের উত্তর। আমি তোমাকে যে হাত দিয়ে চড় দিলাম তা কি দ্বারা আবৃত?
ছেলেটিঃ এটি মাংস দ্বারা আবৃত।
স্কলারঃ তোমার গাল, এটি কি দ্বারা আবৃত?
ছেলেটিঃ মাংস দ্বারা!
স্কলারঃ আমি তোমাকে চড় মারার পর তুমি তো ব্যাথা পেয়েছিলে, তাই না?
ছেলেটিঃ জ্বী, খুবই ব্যাথা পেয়েছি।
স্কলারঃ এইটাই তোমার শেষ প্রশ্নের উত্তর। মাংসা দ্বারা আবৃত হাতের আঘাতে মাংস দ্বারা আবৃত গালে যদি ব্যাথা পেয়ে থাক তাহলে, আল্লাহর পক্ষে কি এটা সহজ কাজ নয় যে তিনি শয়তানকে আগুন দিয়েই শাস্তি দিবেন! আল্লাহ যদি চান তাহলে আগুনই শয়তানের জন্য খুবই পীড়াদায়ক হবে।
৩| ২৯ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ৮:২১
ফিরোজ-২ বলেছেন: লুথা ভাই, ভালো থাকুন। সুন্দর পোস্ট, শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
ভালো লাগলো। +++++
আপনার জন্য শুভকামনা রইল...................................।
২৯ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:০৭
লুথা বলেছেন: আপনাকেই অনেক অনেক ধন্যবাদ
৪| ২৯ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ৮:৩২
সত্যাশ্রয়ী বলেছেন:
আমিও আল্লাহকে বিশ্বাস করি। কিন্তু এই ছবিগুলো কিছু প্রমান করে বলে আমার মনে হয় না। প্রথম কথা এগুলোর বেশীরভাগ বানানো। দ্বিতীয়ত: প্রকৃতিতে এরকম হাজারো আঁকিবুকি তৈরী হয়। যেমন মেঘের মধ্যে কতরকম না ছবি তৈরি হয় ক্ষনে ক্ষনে। তাই এগুলোকে খুবই হাস্যকর লাগে মাঝে মাঝে, বুদ্ধবৃত্তিক অনগ্রসরতা মনে হয়।
দু:খিত।
২৯ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:০৮
লুথা বলেছেন: ভাই, আমি সত্যি - মিথ্যা অথবা অযথা তর্কে যেতে চাই না... কোন কিছু প্রমান করতে এইসব ছবি দেই নাই...ভালো লেগেছে দেখেই দিলাম ছবি গুলা... যা বলছেন মেনে নিলাম...
৫| ২৯ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ৮:৩৩
রুমমা বলেছেন: ত্রিভুজ এবং হাসান মাহবুব ভাইয়ার সাথে একমত।এটার অনেকগুলোই যে ফটোশপিত সেটা কি আপনার মাথায় আসেনাই?
২৯ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:০৯
লুথা বলেছেন: ভাই, আমি সত্যি - মিথ্যা অথবা অযথা তর্কে যেতে চাই না... কোন কিছু প্রমান করতে এইসব ছবি দেই নাই...ভালো লেগেছে দেখেই দিলাম ছবি গুলা... মনে হয় আমার লিখে পডেন নাই, এইসব আসল হোক বা নকল, আমার ভালো লেগেছে দেখেই দিলাম...
৬| ২৯ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ৮:৩৭
ভোরের তারা বলেছেন: ফিরোজ-২ বলেছেন: লুথা ভাই, ভালো থাকুন। সুন্দর পোস্ট, শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
২৯ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:০৯
লুথা বলেছেন: ধন্যবাদ
৭| ২৯ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ৮:৪৬
সিএইচকে বলেছেন: ব্যাপক মজা পাইসি ফটোশপিত ছবি দেইখা।
পরেরবার এইসব আবজাব দেওনের আগে ত্রিভূজের মন্তব্যটা স্মরণ কইরেন।
গাছের রুকু করার ছবি দেইখা বহু আগে দেখা আরেকটা ছবির কথা মনে পড়লো।
২৯ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:১০
লুথা বলেছেন: : ভাই, আমি সত্যি - মিথ্যা অথবা অযথা তর্কে যেতে চাই না... কোন কিছু প্রমান করতে এইসব ছবি দেই নাই...ভালো লেগেছে দেখেই দিলাম ছবি গুলা... মনে হয় আমার লিখে পডেন নাই, এইসব আসল হোক বা নকল, আমার ভালো লেগেছে দেখেই দিলাম..
৮| ২৯ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ৮:৪৮
আলী আরাফাত শান্ত বলেছেন: -
২৯ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:১১
লুথা বলেছেন: আপনার মাইনাসের জন্য আপনাকে +
৯| ২৯ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ৮:৫৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: জাঝা@সিএইচকে
২৯ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:১২
লুথা বলেছেন:
১০| ২৯ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ৮:৫৬
অভয়ারণ্য বলেছেন: "সত্যি - মিথ্যা অথবা অযথা তর্কে যেতে চাই না... কোন কিছু প্রমান করতে এইসব ছবি দিচ্ছি না...আমি আল্লাহতে ট্রাস্ট করি এবং ভালো লেগেছে দেখেই দিলাম ছবি গুলা, যদিও অনেকেই হয়তো এইসব ছবি অনেক আগেই দেখেছে..."
লুথার এই ডিসক্লেইমার এর পরে আমার মনে হয় "মন্তব্য নিস্প্রয়োজন"টাই সর্বোত্তম মন্তব্য। সত্যি - মিথ্যা যাই হোক, ছবিগুলো আগেই দেখেছিলাম। আবার দেখলাম। ভালো লাগলো।
২৯ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:১৩
লুথা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
১১| ২৯ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ৯:০১
ত্রিভুজ বলেছেন: অভয়ারণ্য, সমস্যাটা জালিয়াতি নিয়ে। বানর থেকে মানুষ হয়েছে এটাকে স্টাবলিশ করার জন্যও এধরনের বেশ কিছু জালিয়াতি আছে। ওগুলো দেখে আপনার ভাল লাগবে?
১২| ২৯ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ৯:০৭
এম এস জুলহাস বলেছেন:
কেউ যদি আমাকে প্রশ্ন করেন- আল্লাহ কি একটি গ্লাসে ১০০ লিটার ধরাতে পারবেন ? মূহুর্ত চিন্তা না করে, বিনা ধিধায় প্রবল বিশ্বাষে তাকে বলে দেব- হ্যাঁ, আল্লাহ তা পারবেন, এবং একমাত্র আল্লাহর পক্ষেই তা সম্ভব। আল্লাহর প্রতি আমার বিশ্বাষ ও আস্থাটা এমনই।
কিন্তু উপরোক্ত ছবি গুলোর কিছু কিছু দেখে আমার নিজেরই প্রশ্ন- হায় আল্লাহ এ কী করে সম্ভব ? তুমি এই ঠুনকো কাজ গুলো কাদেরকে দ্বারা করাও? এখানে বিশ্বাষটায় চির ধরে যায়। যেখানে পবিত্র কোরআনের একটা মাত্র আয়াতই পৃথিবীর সকল কারামতের উর্দ্ধে।
প্রচেষ্টার জন্য ধন্যবাদ।
২৯ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:১৫
লুথা বলেছেন: একজন ব্লগারের পোস্ট থেকে নিচের লিখা পেস্ট মারলাম...
-----------------------------------------
একটি ছেলে বিদেশ থেকে অনেকগুলো ডিগ্রী অর্জন করার পর দেশে ফিরেছে। তার অর্জিত জ্ঞান নিয়ে সে খুবই অহংকারী কারণ তার তিনটি প্রশ্ন রয়েছে যার উত্তর এ পর্যন্ত তাকে কেউ দিতে পারে নি! ছেলেটির বাবা-মা খুব চিন্তায় পড়লেন, কি করা যায়!
অবশেষে তারা একজন মুসলিম স্কলারকে অনুরোধ করলেন এবং সব কিছু শোনার পর স্কলারটি রাজি হলেন। চলুন দেখি নীচে ছেলেটি আর স্কলারটির মাঝে কথোপকথন >>
ছেলেটিঃ আপনি কে? আপনি কি আমার তিনটি প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবেন?
স্কলারঃ আমি আল্লাহর একজন বান্দাহ, ইনশাল্লাহ আমি তোমার প্রশ্নের উত্তর দিতে পারব।
ছেলেটিঃ আপনি কি নিশ্চিত? কারণ এর আগে অনেকেই আমার প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে নি!
স্কলারঃ আল্লাহ সহায়, আমি আমার সর্বাত্মক চেষ্ট্রা করব!
ছেলেটিঃ আমার তিনটি প্রশ্ন আছে। প্রশ্নগুলো হল:
১ নং প্রশ্নঃ আল্লাহর কি অস্তিত্ব আছে? যদি থাকে তাহলে আমাকে তার আকৃতি দেখান।
২ নং প্রশ্নঃ ভাগ্য বলতে কি বুঝায়?
৩নং প্রশ্নঃ শয়তান আগুনের তৈরী, দোযখও আগুনের তৈরী; তাহলে শয়তানকে আল্লাহ কিভাবে শাস্তি দিবেন?
ছেলেটির তিনটি প্রশ্ন শোনার পর স্কলারটি হঠাৎ ছেলেটির গালে খুব জোরে একটি চড় মারলেন!
ছেলেটিঃ (ব্যাথায় কাতর হয়ে) আপনি রেগে আমাকে চড় দিলেন কেন?
স্কলারঃ আমি রেগে যাই নি। চড়টি ছিল তোমার প্রশ্নগুলোর উত্তর!
ছেলেটিঃ কিন্তু আমি তো কিছু বুঝতে পারলাম না!
স্কলারঃ তোমাকে চড় মারার পর তুমি এখন কি রকম অনুভব করছ?
ছেলেটিঃ আমি খুবই ব্যাথা পেয়েছি!
স্কলারঃ তাহলে তুমি বিশ্বাস কর ব্যাথা বলে কিছু আছে?
ছেলেটিঃ অবশ্যই করি।
স্কলারঃ আচ্ছা, তাহলে আমাকে এখন ব্যাথার আকৃতি দেখাও!
ছেলেটিঃ তা আমি কখনই পারব না।
স্কলারঃ এটি হচ্ছে তোমার প্রথম প্রশ্নের উত্তর। আমরা আল্লাহর আকৃতি না দেখেই সবাই আল্লাহর অস্তিত্ব অনুভব করি। আচ্ছা, আমি যে তোমাকে চড় দিলাম তুমি কি গতকাল এই বিষয়ে কোন স্বপ্ন দেখেছিলে?
ছেলেটিঃ না!
স্কলারঃ তুমি কি ভেবেছিলে করেছিলে যে আজকে তুমি আমার নিকট থেকে চড় খাবে?
ছেলেটিঃ না!
স্কলারঃ এইটাই হচ্ছে ভাগ্য, তোমার দ্বিতীয় প্রশ্নের উত্তর। আমি তোমাকে যে হাত দিয়ে চড় দিলাম তা কি দ্বারা আবৃত?
ছেলেটিঃ এটি মাংস দ্বারা আবৃত।
স্কলারঃ তোমার গাল, এটি কি দ্বারা আবৃত?
ছেলেটিঃ মাংস দ্বারা!
স্কলারঃ আমি তোমাকে চড় মারার পর তুমি তো ব্যাথা পেয়েছিলে, তাই না?
ছেলেটিঃ জ্বী, খুবই ব্যাথা পেয়েছি।
স্কলারঃ এইটাই তোমার শেষ প্রশ্নের উত্তর। মাংসা দ্বারা আবৃত হাতের আঘাতে মাংস দ্বারা আবৃত গালে যদি ব্যাথা পেয়ে থাক তাহলে, আল্লাহর পক্ষে কি এটা সহজ কাজ নয় যে তিনি শয়তানকে আগুন দিয়েই শাস্তি দিবেন! আল্লাহ যদি চান তাহলে আগুনই শয়তানের জন্য খুবই পীড়াদায়ক হবে।
১৩| ২৯ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ৯:০৭
রাজর্ষী বলেছেন: হাহ, মানুষ মাজেজা বড়ই পছন্দ করে।
১৪| ২৯ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ৯:১৬
এম এস জুলহাস বলেছেন:
২৯ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:১৭
লুথা বলেছেন:
কি আর বলবো, নবীজি একাধিক বিয়ে করেছেন কিন্তু অনেকে অইটা নিয়েও কটাক্ষ করে বলে যে "কাজটা ঠিক ছিলো কিনা" এবং আরো অনেক কথা যা বললে হয়তো আমি নিজেই কাফের হয়ে যাবো...
১৫| ২৯ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ৯:১৬
অভয়ারণ্য বলেছেন: ত্রিভূজ, ভূল বুঝবেন না প্লিজ। আমি বলতে চেয়েছিলাম লুথার সরল স্বীকারোক্তি ভালো লেগেছে। আসলে আমারই লেখনীর দুর্বলতা, আপনার দোষ নয়।
২৯ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:১৯
লুথা বলেছেন: ধন্যবাদ অভয়ারণ্য @ আমি শুধু নিজের ভালো লাগা শেয়ার করেছি, নিজেও বুঝি এইসব নিয়ে তর্ক করে লাভ নাই...
১৬| ২৯ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ৯:১৯
না বলা কথা বলেছেন:
ভাইরে, নিজেকে এবং ধর্মকে এতো স্থূলভাবে উপস্থাপন না করলেই কি নয়।
শ্রষ্ঠা শুধুই বিশ্বাস ,এখানে কোনো লজিক খাটেনা।
বিশ্বাস করে ইবাদত করলে অবশ্যই প্রাপ্তি মিলবে।
২৯ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:২১
লুথা বলেছেন: ভাইরে, আমি কোন কিছুই স্থূলভাবে উপস্থাপন করি নাই, আপনার যা ভালো লাগবে অন্ন মানুষের সেটা চরম খারাপ লাগতে পারে, তাই বলে আপনি এখন যে ছবি গুলা দিলেন, নিজেই বলেন কে নিজেকে স্থূলভাবে উপস্থাপন করছে ?? আমি নাকি আপনি ???
ডিলিট করলাম না... সবাই দেখুক কার ছবি বেশি স্থূল !!
১৭| ২৯ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ৯:৩০
আমড়া কাঠের ঢেকি বলেছেন:
১৮| ২৯ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ৯:৪৫
ভন্ডপির বলেছেন: ছাগলের পশ্চাতদেশে আল্লাহু পাওয়া গেসে কিন্তুক বানরের শরীরে পাওয়া যায় নাই। অতএব মানুষ-ছাগল-বানর এই ত্রিভুজের মধ্যে কেবল মানুষ আর ছাগলের মধ্যে আত্নীয়তা আছে। জিয়াউর রহমান ছিল একজন জিনিয়াস --জামাত আর ছাগলদের একসাথে কাঠাল পাতা খাওয়ানোর জন্য ব্যাপক খালখননও করছিলেন।
২৯ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:২২
লুথা বলেছেন:
নাম পুরাপুরি যৌক্তিক
১৯| ২৯ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ৯:৫৭
বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: যে এগুলা ফটোশপে বানিয়েছে সে উদ্দেশ্য প্রেনোদিতভাবে ইসলামের সত্যিকারের নিদর্শন গুলোকে বিতর্কীত করার জন্যই বানিয়েছে। নিজে বানিয়ে "আল্লাহ'র সৃষ্টি" বলে প্রচার করা শীরকের মধ্যে পড়ে না? নিজে বলে "রসূল বলেছেন" বলে চালিয়ে দেওয়া যে কত বড় পাপ তা না জানলেও মুসলিম মাত্রই জানে এটা পাপ।
এগুলো প্রচার করে পাপের ভাগীদার হওয়ার চেয়ে পোষ্টটা মুছে ফেলা'ই শ্রেয়।
২৯ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:২৫
লুথা বলেছেন: বুঝলাম না ব্লগে সবাই সবকিছুতেই প্যাচ লাগায় কেন... পাপের ভাগীদার হইলে আমি একা হবো, টেনশন নিয়েন না
২০| ২৯ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ১০:২৫
রিয়াজুল ইস্লাম বলেছেন: ১ নং কমেন্টে আমার কথাগুলো বলা হয়েছে।
২১| ২৯ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ১১:৪৫
বর্ণান্ধ বলেছেন: Click This Link
২৯ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:২৯
লুথা বলেছেন:
জটিল, আসলেই যেখানে মানুষ, অইখানেই ইবলিশ...কিসের জন্য দেই এবং মানুষে কি বুঝে...
২২| ২৯ শে জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১:০৫
দ্বিতীয়নাম বলেছেন: সব ইহুদীগো ষড়যন্ত্র
২৯ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:২৬
লুথা বলেছেন: হা হা হা হা
২৩| ২৯ শে জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১:১২
ফজলুল করিম বলেছেন: ত্রিভুজকে ধন্যবাদ,
সুন্দর মন্তব্যএর জন্য
২৪| ২৯ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:০৫
কাঙাল মামা বলেছেন: ফজলুল করিম বলেছেন: ত্রিভুজকে ধন্যবাদ,
সুন্দর মন্তব্যএর জন্য
২৫| ২৯ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:১৮
মানুষ বলেছেন: আমিও একটা দিলাম, আল্লাহর কুদরত
২৯ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:২৯
লুথা বলেছেন: আসলেই যেখানে মানুষ, অইখানেই ইবলিশ
২৬| ৩০ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ১:২০
ভাবুক ০৯ বলেছেন: এই ব্যাপারগুলো সম্পূর্ণ কাকতালীয়।
লক্ষ্য করলে বুঝা যায় এর কোনটিই স্পষ্ট নয়।
আল্লাহ যদি কুদরতই দেখাবেন তাহলে এত অস্পষ্ট কেন?
নামাযরত গাছের ছবির পাশাপাশি উলঙ্গ নারীর আকৃতির গাছও পাওয়া গেল। কোনটা কিসের নিদর্শন?
৩০ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ২:১৭
লুথা বলেছেন: মনে হয় আমার লিখে পডেন নাই, এইসব আসল হোক বা নকল, আমার ভালো লেগেছে দেখেই দিলাম সব ছবি
২৭| ৩০ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ৮:২৯
তানিয়া কবির লিজা বলেছেন: ঘোড়ার ডিম তুইলা দিছেন................ইসলামটাকে আর কত পচাইবেন।
আপনার মত মানুষের জন্যে এই ইসলামের এই করুন দশা................
পারলে ইসলাম সম্পর্কে মৌলিক কিছু লিখেন। তা পারবেন কিভাবে?? মাথায় ঘিলু থাকলে তো? প্রাইভেট থেকে আইসা আর কতটুকু পারবা ??
১১ ই আগস্ট, ২০০৯ রাত ২:২৯
লুথা বলেছেন: আইসো সামনে... তোমারে আমি শিখামু ... তোমার মত বহুত অহংকারী দেখা আছে আমার... তোমারে সামনে পাইলে আমি তোমারে দেখাইতাম যে প্রাইভেটের মাথায় কি আছে...
২৮| ৩১ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ২:২১
ত্রিভুজ বলেছেন: @লুথা
আমার প্রথম মন্তব্যের (২) জবাবে আপনি যে কপি-পেস্টটা করেছেন এটা চরম স্থুল একটা উদাহরণ। সেই সাথে হাস্যকরও। যাই হোক সেটা নিয়ে আর কিছু বলছি না। বেশ কিছুদিন ধরেই আপনাকে রিভার্স প্লেয়ার মনে হয়েছে। ১৮ নাম্বার মন্তব্যে 'ভন্ডপির'কে যে জবাবটা দিয়েছেন তাতে পুরোপুরি নিশ্চিত হলাম।
ইসলাম নিয়ে মশকরা করা বন্ধ করুন। এরপরেরবার রিপোর্ট করবো।
১১ ই আগস্ট, ২০০৯ রাত ২:৩১
লুথা বলেছেন: ধুর মিয়া, যা ইচ্ছা করো, ডরাই নাকি ? এইসব অন্য কাওরে দেখাও... আমি বিভার্স না, তোমার মতো অনেক রিভার্স দেখলাম... যত ইচ্ছা রিপোর্ট করতে থাকো...
২৯| ০১ লা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৯:২৮
হুমায়রা হারুন বলেছেন: খুব সুন্দর হয়েছে। ২০ নম্বর ছবির র্টাইটেল টি জানতে চাই।
৩০| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:৫২
ডাইনোসর বলেছেন:
হুম দেখলাম।
৩১| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৩৬
মৈত্রী বলেছেন: jotil obostha then also reverse players....
৩২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:২৬
লিবিব বলেছেন: Triviz to dekhi khali humko dey.....Ekjon photo share korlei khaali humki ditey hobey? Gothonmulok shomalochona korleito hoy!!!Ajairaaa
৩৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ ভোর ৪:২২
সৈকত৮৫ বলেছেন:
অত্যন্ত হাস্যকর।
৩৪| ২৬ শে জুন, ২০১০ সকাল ১১:৩২
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: গাছের ব্যাপারটা সম্বন্ধে আমি অনেক স্থানে পড়েছি। এরকম আরো কয়েকটি ব্যাপার ফটোশপে বানানো সম্ভব নয়।
অস্ট্রেলিয়ায় এই গাছটি দেখা যায় সম্ভবত '৮৫ সালের দিকে। তখন নিশ্চই ফটোশপ ছিল না। আর যাঁরা কম্পিউটার নিয়ে কাজ করেন, তাঁরা নিশ্চই বুঝবেন, অনেক ক্ষেত্রেই গভীরভাবে লক্ষ্য করলে কোনটা এডিট করা আর কোনটা না, সেটা সহজেই বোঝা যায়। অন্তত আমার দীর্ঘদীনের অভিজ্ঞতা থেকে আমি বুঝতে পারি।
শুধু মেয়ের ছবি না, গাছের মধ্যে খুঁজলে আরো অনেক আকৃতিই পাওয়া যাবে। কিন্তু দেখুন, গাছের মধ্যে আল্লাহর নাম খোদাই করা, কিংবা গাছের মাধ্যমে কোনো আকৃতি কিন্তু বোঝানো হয় নি। যাঁরা একবাক্যেই এসবকে গালিগালাজ করছেন, তাঁদের কি একবারও ভাবা উচিৎ না, যে তাঁরা তো এসব কখনো দেখেন নি! আমি আমেরিকা যাইনি, তাই বলে আমেরিকা নেই, এটা কি যুক্তি সঙ্গত?
তবে আমি মনে করিনা আল্লাহর অস্তিত্তের জন্যে এসব ছবির পেছনে দৌড়তে হবে। আবার কারো মনে নাস্তিকতা থাকলে তিনি দৌড়তে পারেন, কারণ আল্লাহ বলেই দিয়েছেন, তিনি প্রকৃতির মাঝে অসঙ্খ্য নিদর্শন রেখেছেন, মানুষের উচিৎ সেসব খুঁজে বের করা।
পোস্টে ++
৩৫| ২৬ শে জুন, ২০১০ সকাল ১১:৪৩
বৈকুন্ঠ বলেছেন: আমার মাথাও মোডা। কিন্তু তার পরেও ঢুকলাম। দেখলাম লুথার মাথা চিক্কন হৈতে হৈতে নাই হয়া গেসে
৩৬| ২৯ শে জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:১৯
মিন্ট বলেছেন: ত্রিভুজ বলেছেন: চারিদিকে অনেক নিদর্শন ছড়িয়ে আছে ঠিক। কিন্তু এধরনের স্থুল নির্দর্শনের কথা বলা হয়নি।
আমি ইসলামে বিশ্বাসী, কিন্তু অন্ধ নই।
এধরণের ছবি অনেক আগে দেখেছিলাম, ফটোশপড।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ৮:১৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: কিন্তু.....থাক....