![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এ মাটি ছিনিয়ে নিতে কত বার ঝড় উঠেছে এ মাটি ভাসিয়ে দিতে কত বার বান ডেকেছে কত যে বুকের পাজর আড়াল করে রুখল সে ঝড় কত যে শোণিত ঢেলে ঊষর মাটি প্রাণ পেয়েছে মাটিতে জন্ম নিলাম মাটি তাই রক্তে মিশেছে
দেখতে কি সুন্দর মাছটা। যেন হলদে ডোরা শাড়ি পরা বৌ। এ জন্যই বোধ হয় এর আরেক নাম বৌ মাছ। তবে বেশীরভাগ অঞ্চলেই মাছটি রাণী নামে পরিচিত। অন্য নাম ও আছে এর; যেমন-পুতুল, বেতি, বতিয়া, বেতাঙ্গী, ব্যাতরঙ্গী, ব্যাতাঙ্গা, বেটি, বুকতিয়া, নানিন। হাওর অঞ্চলে একে অনেকে নানিন নামেই ডাকে।
COBITIDAE পরিবারের অন্তর্গত মাছটির বৈজ্ঞানিক নাম Botia dario। তবে খানিকটা রাণী মাছের মত দেখতে এর আরো কিছু প্রজাতি আছে। হাওরে পাওয়া যায় এদের আরো ২-১টা প্রজাতি যাদের গায়ের ডোরাটা একটু আলাদা। সাইজে সর্বোচ্চ ১৫ সে.মি পাওয়ার রেকর্ড থাকলেও আমাদের দেশে সচারচর ৬-৭সে.মি. পর্যন্ত দেখা যায়। এদের দেহ লম্বা, পার্শ্বীয়ভাবে চাপা। মুখ ছোট, চার জোড়া স্পর্শী বিদ্যমান। গায়ে ৭-৮টি খাড়া গাঢ় বাদামী ডোরা থাকে। প্রতিটি বাদামী ডোরার পাশে একটি হলদে ডোরা থাকে। পুচ্ছ পাখনায় ২-৩টি বা অধিক ডোরা দেখা যায়। এদের খাল, বিল, হাওর, বাঁওড় ও নদীতে পাওয়া যায়। এরা কর্দমাক্ত তলদেশ পছন্দ করে। মাছটি বর্তমানে বেশ কম পাওয়া যায়। IUCN-এর বিপন্ন মাছের তালিকায় ইতোমধ্যে নাম লিখিয়েছে মাছটি।
এর স্বাদ যে কি চমৎকার তা যারা না খেয়েছে তারা বুঝবে না। তবে বর্তমান সময়ে এর স্বাদ নেওয়ার সুযোগ পাওয়া বড়ই কঠিন। বলতে গেলে পাওয়াই যায় না বাজারে। বর্ষাকালে হাওর অঞ্চলের বাজার গুলোতে কিছু কিছু চোখে পড়ে, তবে দাম আকাশ ছোঁয়া।
ছবিঃ লেখক
১১ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:২৪
মহলদার বলেছেন: হাওর অঞ্চলে কিছু কিছু চোখে পড়ে। তবে দেশের অন্যান্য জলাশয় হতে বিলুপ্ত হয়েছে ইতোমধ্যে।
২| ১১ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:২৪
দি ফিউরিয়াস ওয়ান বলেছেন: এই মাছটা অনেক আগে বেশ খাওয়া হত। অত্যন্ত নজরকাড়া চেহারা, খেতেও অসাধারণ, ঠিক আপনি যেরকমটা বললেন। ১০/১৫ বছর আগ থেকে এটাকে আর আলাদাভাবে বিক্রি হতে দেখিনি, শুধু পাঁচমিশালী মাছের মধ্যে কোন কোন সময় ২/১ টা দেখা যেত।
১১ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৪০
মহলদার বলেছেন: ঠিক, শুধু পাঁচমিশালী মাছের মধ্যে কোন কোন সময় ২/১ টা দেখা যায় এখনো। তবে এই বছর আলাদা ভাবে কিছু কিছু বিক্রি হতে দেখা গেছে সুনামগঞ্জ হাওর অঞ্চলে।
৩| ১১ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৩৬
তীর জোক বলেছেন: সবাই খালি খাওয়ার কথা কয়
মাছটা জটিল দেখতে, একুরিয়ামে পালা যাইবো।
১১ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৪১
মহলদার বলেছেন: হ্যাঁ, এটাকে এ্যাকুরিয়ামে পালা যায়। আমাদের অফিসেই আছে। আমার পোষ্টে এই তথ্যটি যোগ করতে ভুলে গেছি।
৪| ১১ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৩৭
আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: আমি এই মাছ প্রথম দেখলাম, আগে কখনো দেখিনি/খাইনি। কোন এলাকায় পাওয়া যায় এখন?
১১ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৪২
মহলদার বলেছেন: হাওর অঞ্চলে কিছু কিছু এখনো পাওয়া যায়।
৫| ১১ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৩৭
তীর জোক বলেছেন: ++ দিছি
১১ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৪৩
মহলদার বলেছেন: ধন্যবাদ জানবেন।
৬| ১১ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৩৮
তীর জোক বলেছেন: আমিও জীবনে দেখি নাই
১১ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৪৩
মহলদার বলেছেন: এই যে এখন দেখলেন।
৭| ১১ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৪১
মদন বলেছেন: মাস দেড়েক আগে নওগা জেলার মান্দা উপজেলাতে গিয়েছিলাম বন্ধুর বাসাতে বেড়াতে। সেখানে দেখলাম এ মাছ বিক্রি করতে। দাম ২০০ টাকা কেজি।
১১ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৪৮
মহলদার বলেছেন: নওগাঁয় তাহলে তো কম দাম দেখছি। আমি এর কিছু তথ্য নেওয়ার জন্য কিনেছিলাম ২০০গ্রাম ১৫০টাকা দিয়ে। পরে খেয়ে ফেলেছি। আপনি আবার এর মতই দেখতে অনেকটা; গুতুমের কথা বলছেন না তো? গুতুমের দাম কিন্তু ওরকমই।
৮| ১১ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৪৫
প্রাগৈতিহাসিক বলেছেন: খাইতাম চাই, অ্যাকুরামে পালতামও চাই। পিলাচ।
১১ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৫৫
মহলদার বলেছেন: এ্যাকুরিয়ামের দোকানে গেলে অনেক দাম নিবে। (১ জোড়া ২০০টাকা বা আরো বেশী) তার চেয়ে বরং সুনামগঞ্জ চলে আসবেন বর্ষা কালে। আমি আপনাকে ফ্রি যোগাড় করে দিব, খাওয়াবো ও ফ্রি ।
৯| ১১ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:৪৪
সুরঞ্জনা বলেছেন: ছোটবেলায় অনেক খেয়েছি। খুব প্রিয় মাছ। ক'দিন আগে বাসায় মাছওয়ালা নিয়ে এলো, কিন্তু এত্তো দাম, কিনতে পারলাম না।
১১ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:১০
মহলদার বলেছেন: হ্যাঁ, অনেক দাম মাছটির।
১০| ১১ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:৪৬
বিপ্লব কান্তি বলেছেন: একটা বিষয়ে আপনার আবার তথ্য নেয়া দরকার ,
আপনি বলেছেন হাওর অঞ্চলে এটিকে নানিন বলে !! তথ্যের এ বিষয়টি আবার ভেরিফাই করে দেখা দরকার ।
নানিন অন্য মাছ , নানিন এটিকে বলে না , নানিন হলো মৃগেল জাতীয় মাছগুলোকে নানিন বলা হয় হাওর অঞ্চলে, আমি অনেকদিন কাটিয়েছি হাওর অঞ্ছলে তাই অনেকটা জানি ।
তাই আবার তথ্যটি
১১ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:০৭
মহলদার বলেছেন: তথ্যটি সম্পর্কে আমি নিশ্চিত। মৃগেল জাতীয় মাছগুলোকে নানিন বলে এই তথ্যটি আমি এখনো জানতে পারিনি। তবে নানিদ বা নান্দিনা (Labeo nandina) নামে আগে হাওর অঞ্চলে একটা মাছ ছিল যেটাকে ধারনা করা হয় এখন বিলুপ্ত হয়ে গেছে (এক সেমিনারে এই বিলুপ্তির তথ্য জেনেছি)। মাছটি দেখতে খানিকটা কালিবাউস মাছের মত। আমি হাওরের অনেক বৃদ্ধ মানুষের কাছে মাছটির গল্প শুনেছি। তন্ন তন্ন করে মাছটিকে খুঁজেছি, কোন সন্ধান পাইনি এখনো।
১১| ১১ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:৫৩
রেজোওয়ানা বলেছেন: এইটা কে বৌ মাছ বলি!!
খেতে খুবই মজা......
১১ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:১৩
মহলদার বলেছেন: আপু, কোন অঞ্চল আপনার জানতে ইচ্ছে করছে। এর একটি স্থানীয় নাম বৌ মাছ, তবে দেশের ঠিক কোন কোন অঞ্চলে এটাকে বৌ মাছ বলে এখনো তথ্যটি আমি পরিস্কার না।
১২| ১১ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:০০
অয়োময় বলেছেন: এত সুন্দর মাছ খেতে মায়া লাগে না!
১১ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:১৬
মহলদার বলেছেন: কথাটি খারাপ বলেন নি। আমি এগুলোকে নিয়ে যখন কাটাকুটি করছিলাম তখন আমারও কেমন জানি লাগছিল।
১৩| ১১ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:০১
ফাহিম আহমদ বলেছেন: রাণী মাছই বলি আমার জীবনে এমাছিট অনেক অনেক খেয়াছি
দুর্দান্ত স্বাদ,,,,,তুলনা হয়না.. এখন কোথায় যে হারিয়ে গেছে নেই বললে চলে। রাণী মাছ তোমারে মিস করছি
১১ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:১৮
মহলদার বলেছেন: কিছুদিন পর হয়ত রাণীরে আমরা সবাই মিস করবো।
১৪| ১১ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:০১
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: মাছটা দেখতে তো খুবই ভয়ঙ্কর!
১১ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:২০
মহলদার বলেছেন: না, মাছটা দেখতে রয়েল বেঙ্গল টাইগারের মত মনে হলেও ভয়ের কিছু নেই। এদের শিং মাছের মত কোন কাঁটা নেই। অনেকটা শান্ত প্রাণী এরা। মাটির তলদেশে চুপচাপ বসে থাকে।
১৫| ১১ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:১৬
রেজোওয়ানা বলেছেন: আমি তো ঢাকায়। তবে টাংগাঈল, মানিকগঞ্জেরও এটাকে বৌ মাছ বলে.......
আমার মনে হয় ঢাকা অঞ্চলে এটার নাম বৌ মাছ!
১১ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:২৩
মহলদার বলেছেন: ধন্যবাদ আপু। আসলে স্থানীয় নামের তথ্য থাকলেও কোন জেলায় কি নাম এত তথ্য জানার সুযোগ নেই আমার। আপনার তথ্যটি আমার কাজে আসবে। তথ্যের জন্য আবারো অনেক ধন্যবাদ।
১৬| ১১ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:৪৫
সায়েম মুন বলেছেন: এত সুন্দর মাছটারে মাইনষে খায়।
এর প্রজাতি রক্ষার্থে জরুরী উদ্যোগ দর্কার!!
১১ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:৫৮
মহলদার বলেছেন: শুধু মাছ নয়, এরকম কত প্রাণী, গাছ-পালাই যে হারিয়ে যাচ্ছে আমাদের দেশ থেকে। দেখার যেন কেউ নেই। খুব কমই কাজ হচ্ছে এর উপর। গত দু'একদিন আগে পত্রিকায় দেখলাম ৩১ কোটি টাকার প্রজেক্ট শুরু হতে যাচ্ছে দেশী বিলুপ্ত মাছের প্রজাতি রক্ষায়। কতটুকু বাস্তবায়ন হবে কে জানে! তবে সবচেয়ে বড় প্রয়োজন আমাদের পরিবেশ বিষয়ক সচেতনতা।
১৭| ১১ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:২৩
পৃথিবীর আমি বলেছেন: কুড়িগ্রাম অঞ্চলেও এটারে বৌ মাছ বলে।
১৮| ১২ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:২৮
প্রভাষক বলেছেন: পাওয়া যায় এখন-ও... সিলেট-এ...
+... *...
১৯| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:২১
কবির চৌধুরী বলেছেন: ডোরা কাটা দাগ দেখে মাছ (বাঘ) চেনা যায় না,
মানুষকে চিনবে বল?.. (লিরিক টা ঠিক মত মনে নাই!)
কষ্ট লাগে আমরা মানুষ জাতির স্বেচ্ছাচারিতায় ধ্বংস/বিলীন করে দিচ্ছি কত প্রজাতির অনন্য প্রান!
এর ফলাফল কখনই ভাল হবে না, প্রকৃতির প্রতিশোধ বর নির্মম।
কি খবর ভাল আছেন?
২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:৫৬
মহলদার বলেছেন: অনেক আগের ছায়াছবির একটা গানের লিরিক ছিল ওটা তাইনা? আমিও শুনেছি গানটা কিন্তু লিরিকটা আমারও মনে নেই
প্রকৃতির প্রতিশোধ বড় নির্মম-যথার্থই বলেছেন।
ছুটিতে গিয়ে ব্যস্ততা ও গ্রামে নেটের দূর্বল সংযোগের কারনে ঠিক মত নেটে বসতে পারিনি। অনেক দেরীতে আপনার কমেন্ট দেখলাম। লম্বা ছুটি কাটিয়ে আবার যথার্থ কাজে আত্মনিবেশ......। ভাল আছি। আপনার খবর ভাল তো?
২০| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:০৭
গানচিল বলেছেন: ডোরা কাটা দাগ দেখে
বাঘ চেনা যায়
বাতাসের বেগ দেখে
মেঘ চেনা যায়
মুখ ঢাকা মুখোশের এই দুনিয়ায়
মানুষকে কি দেখে চিনবে বল
মানুষকে কি দেখে চিনবে বল !!
বহুরুপী সেজে কেউ জিতে নেয় বাজী
কেউ তবু বুঝেনারে সেই কারসাজী
যখন খেলা খতম, পয়সা হজম
কি হবে তখন করে শুধু হায় হায়
লেজ দেখে বিড়ালকে যায় চেনা যায়
ডাক শোনে কোকিলকে যায় চেনা যায়
মুখ ঢাকা মুখোশের এই দুনিয়ায়
মানুষকে কি দেখে চিনবে বল !!
চক্করে পড়ে কেউ খায় ঘুরপাক
কেউ হাসে কেউ কাঁদে কেউ নির্বাক
বোকার হদ্দ লোকে কপাল ঠুকে
বুদ্বিমানে শত রং বদলায়
কালো দেখে আলোকে যায় চেনা যায়
ফুল দেখে ফাগুনকে যায় চেনা যায়
মুখ ঢাকা মুখোশের এই দুনিয়ায়
মানুষকে খি দেখে চিনবে বল !!
শিল্পী ওসুরকারঃ আজাদ রহমান
ছবিঃ দস্যু বনহুর
২৫ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:১৬
মহলদার বলেছেন: বুঝতে পারছি আপনার সংগ্রহ বেশ সমৃদ্ধ। আমার ও ইচ্ছা আমার সংগ্রহ ও বাড়ানো। বাংলাদেশের পুরোনো দিনের গানের সংগ্রহ কোথা থেকে করতে পারব বলবেন কি?
অনেক ধন্যবাদ জানবেন লিরিকের জন্য। আর একটা প্রশ্ন ছিল; আপনি যে লিরিক গুলো পোষ্ট করেন সেগুলো কি আপনারই লেখা? বুঝতেই পারছি আপনি গানের পোকা।
২১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৯:৩৯
জেরী বলেছেন: দেখতে সুন্দর কিন্তু মাছের গায়ে এমন ডোরাকাটা দাগ দেখলে তো খাবার ইচ্ছা কমে যাবে
২৯ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:১৭
মহলদার বলেছেন: এটা অবশ্য অনেকটা মনের ব্যাপার। অনেকে যেমন অচেনা কোন মাছ খেতে চায়না। আমি অবশ্য এর উল্টো। তবে যে একবার এর স্বাদ নিয়েছে তার আবারো খেতে ইচ্ছে হবে মাছটি।
২২| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:০০
মহলদার বলেছেন: ব্যক্তিগত আলাপগুলো মুছে ফেলেছি @ গানচিল। কিছু মনে করবেন না যেন।
২৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৮:৪২
মাহবুব সুমন বলেছেন: দারুন ব্লগ
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:২২
এস বাসার বলেছেন: চমৎকার স্বাদের এই মাছটি এখন আর দেখা যায়না।