নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তুফান মেইল

বসন্তে মাতাল আমি এক অপূর্ণতা ...

মাহতাব সমুদ্র

আমি কে...আসলেই নিজেকে খুঁজতে গিয়ে নিজেই হারিয়ে যাই। আমি আসলে কে আমি জানিনা ফেসবুকে- facebook.com/mahatab.hossain2

মাহতাব সমুদ্র › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছবির দেশে, বাহের দেশে

২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩২



সেই এক জোছনা রাতে পাগলের মত সবদিক ভুলে দৌড় লাগিয়েছিলাম তিস্তার বুকে, ট্রেন ফেল করার পর আবার হলে ফিরে দুইজনের খাবার ছয় জনে খেয়ে আবার দৌড়, তখনও রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় হয় নি, ছিলনা সীমান্ত বেড়া, নিজের ক্যাম্পাসের কপি ক্ষেত মাড়িয়ে পার্কের মোড়ে এসে অপেক্ষা না করেই একটা বাসে উঠে চিল্লায় চিল্লায় গান গেয়ে কোনমতে কাউনিয়া নেমে খাবার কিনে নিয়ে আবার দৌড়।



হাপাতে হাপাতে একটূ জিরিয়ে নেই... এরপর আবার দৌড়... সবচেয়ে বড় কথা, প্রশ্ন জাগছে এতো দৌড় কেন? দৌড়েরও যথেষ্ট কারন আছে। ভয়াবহ রকমের জোসনায় প্লাবন ডেকেছে বাহের দেশে... এর পরেও ঘরে থাকা ঠিক নয়... যাই হোক তিস্তার বুকে নামার আগেই দাড়িয়ে চোখ বুলিয়ে নেই চারিদিকে। ধুধু জোসনায় চরের বুকে মায়া বেড়ে গেছে... এই মায়া উপেক্ষা করার কোন অর্থ হয় না, আবার দৌড়।





নদীর ঢাল থেকে চরে নেমে এলাম। এরপর চরের মধ্যে শুরু হলো দৌড়। কিন্তু সজিবের জন্য থেমে গেলাম। সে রীতিমত চরের বালুতে গড়াগড়ি খেতে শুরু করেছে। কিছুক্ষন সবাই মিলে নাচানাচি আবার দৌড়... কি বিশাল তিস্তা! মাইলের পর মাইল চর, দৌড়ে শেষ হতে চায় না যেন, সমান্তরালে দৌড়ানো চলে আবার হাপিয়ে গিয়ে থেমে যাই, বসে পড়ি।



তাকিয়ে থাকিয়ে। একপাশে শত বছরের পুরনো রেলের ব্রীজ। শুধু রেল ব্রীজ হলেও জিয়াউর রহমান সাহেব এটার উপর দিয়েই পাটাতন বিছিয়ে সড়ক সেতু করে ফেলেছেন। এর উপর দিয়েই ট্রেন, বাস ট্রাক সবই যায়। এই সেতু দিয়েই দুটি জেলা যুক্ত হয়েছে লালমনিরহাট এবং কুড়িগ্রাম। জোসনায় অদ্ভুদ সৌন্দর্য মেখেছে রেলব্রীজ।



সবাই বসে। উজ্জ্বল, চঞ্চল, মেহের কিংবা সুমন এদের কারো কাঁধের ব্যাগে শুকনো খাবার আর কোক রয়েছে। মধ্যরাত হয়ে যায়, চলে কিছু খাবার আয়োজন। চুরি চামারি করে পানি বেশি খেয়ে ফেলায় সবার মধ্যে ঝগড়া বাঁধে, সেই ঝগড়া মেটে। মাথার উপর আকাশে জোসনার বাঁধ ভাঙা জোয়ার।



সেই জোসনা মাথায় নিয়ে ভয়াবহ পাগলামী চলে, দৌড়ে এবার কিছুটা জলের রেখা পেয়ে থেমে যাই। খুব সামান্য জলের রেখা ঝর্ণার মত ঝিরঝির করে বয়ে যাচ্ছে। জলপাইগুড়ি জিলা স্কুলের পাশ দিয়ে, ডুয়ার্সের চাবাগানের পাশ দিয়ে ছুটে এসেছে এই নদী... স্রোতস্বিনী নদী এখন ক্ষীনকায়... এই জলের ধারা ব্রহ্মপুত্র নদে গিয়ে মিশে যাবে!



এইসব ভাবতে গিয়ে আবার পানির পিপাসা পেয়ে যায়। এবার দৌড়াই না। খাবার পানি নেই সাথে। পানির সন্ধানে হাটতে থাকি কিন্তু নদীর মাঝখানে এই রাতদুপুরে এসে পানি কোথায় পাবো! দুরে ভুট্টাক্ষেত। এবার হাটা শুরু কর ক্ষেত লক্ষ করে। নদীর মাঝে যেন নদী হারিয়ে গেছে সব কিছু, হারিয়ে গেছে পৃথিবী। এই অনুভূতি ব্যাখ্যাতীত। আমরা যেন হেটে চলেছি কোন মরুভূমির বুক ধরে। আধা ঘন্টা হেটে একটা কুড়েঘর পেলাম।



আমাদের পায়ের শব্দ পেয়ে একবুড়ো লোক চেচিয়ে উঠলো 'কায় বাহে?' আমরা বললাম 'হামরায় বাহে চাচা' বুড়োমতন লোককে আস্বস্থ করে পানি চাইলাম। বললো বাইরে ক্ষেতে পানি দেয়ার টিউব ওয়েল আছে সেখানে পানি তুলতে হবে। তুলে সে পানি খাইতে হবে। ঘটাং ঘটাং শব্দে পানি তোলা শুরু করলাম । পানি তোলা হলো কিন্তু সেই পানি মুখে দেয়া যায় না। করার কিছু নেই। এক এক করে গলা ভিজিয়ে নিলাম।



রাত কত হয়েছে ঘড়ি না দেখে বোঝা যায় না। ভুট্টা ক্ষেতকে মাঝরাতে জোসনায় ভিজিয়ে দেয়া হয়েছে। অদ্ভুদ সৌন্দর্য! দুরে কয়েকটা নৌকা বাঁধা আছে। একবার নৌকা চালানোর ইচ্ছা জাগলেও বাদ দিতে হয়। চরের মাঝে গোল হয়ে আড্ডা মারার বৃথা চেষ্টা বাদ দিয়ে আবার হাটা শুরু। হাটতে থাকি আর নাম না জানা ফসল দেখি। চিনি না তাও হাত দিয়ে ছুয়ে দেই... আবার পানির কাছে চলে যাই। পা ভেজাই পানিতে। এক এক করে সবাই পা ভেজায়। কেউ কেউ বসে পড়ে। কিছুক্ষন পর আবার যাত্রা শুরু হয়। পানি আর বালু পা থেকে শরীরে মিশে একাকার।



রংপুর স্টেশনে ঘুম ভাঙে, ট্রেন থেকে নামি। জোসনার রাত কেটেছে এক স্বপ্নময় অভিজ্ঞতায়, অনাহুত ভালোলাগায়। ভোরের দিকে কাউনিয়া স্টেশনে এসে হোটেলে ভাত খেয়ে সকালের ট্রেনে চলে আসি রংপুর। তিস্তার বুকে সম্পুর্ণ রাত কেটেছে ছবির মত পার্ট পার্ট করে। বাহের দেশের নদীতে, নদীর চরে এরপর অনেক যাওয়া হয়েছে কিন্তু সেই ছবি চোখের সামনে থেকে সরে না।

মন্তব্য ৫২ টি রেটিং +১৫/-০

মন্তব্য (৫২) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৮

বোকামন বলেছেন:
বাহের দেশের নদীতে, নদীর চরে এরপর অনেক যাওয়া হয়েছে কিন্তু সেই ছবি চোখের সামনে থেকে সরে না

খুব ভালোলাগলো ভাই ...
ভালো থাকবেন

২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪১

মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনিও ভালো থাকবেন।

২| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৮

এম এম কামাল ৭৭ বলেছেন: তিস্তা ব্রীজ এখনো চোখের সামনে ভাসে।

লিখায় ++

২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৬

মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: ধন্যবাদ।

৩| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৩

বোকামানুষ বলেছেন: অনেক ভাল লাগলো পড়ে

আনন্দময় অভিজ্ঞতা

২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৪৮

মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: ভালো লাগ্লো।। ধন্যবাদ

৪| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৮

মিষ্টি মেয়ে বলেছেন: ভালো লাগলো! :)

২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:১৬

মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: ধন্যবাদ কষ্ট করে পড়ার জন্য

৫| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৫

ফাহিম আহমদ বলেছেন: ভাল লাগলো,,, আমার ব্লগ থেকে একবার ঘুরে আসুন,,,, কিছু পিক সেখানে আছে দেখার মত :P

২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৪

মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: ধন্যবাদ

৬| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৩৩

ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: কোন্ঠে গেছিলেন বাহে !!!


হামাগোক লিয়ে যাতেন !!!

২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:১৬

মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: ভাই বাহের দেশের সাথে বগুড়া মিশে গেছে।।

৭| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০৭

সায়েম মুন বলেছেন: তোমোরা ম্যালা ঘুরাঘুরি করছেন। হামাক নেন নাই সাতে। তোমার সাথে হামার কোন কতা নাই। :P

ভাল লাগলো আপনার পোস্টটা। তিস্তা নদী অনেকবার দেখেছি। পার হয়েছি। বর্ষা বাদলে প্রমত্তা হয়। শীতকালে শীর্ণ হাঁটুপানির নদী।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:২৬

মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: চলও বাহে.. মুই আবার যাঁওছো

৮| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১৩

সজিব তৌহিদ বলেছেন: বাহের দেশের মানুষ হামরা, অংপুরেতে থাকি...
তিস্তার পাড়ে ঘুরি-ঘুরি মনটা ভালো রাখি...
আমিও ছিলাম সে যাত্রার যাত্রী... ভোলা যায় না সে ভ্রমণের কথা..
ভুলিম ক্যামনে বাহে... ভোলা তো যায় না তাহারে...

২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:১৩

মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: বাহে তোমরা এখান কাম করছেন??

৯| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪১

মামুন রশিদ বলেছেন: বাহের দেশের ছবি আর বর্ননা দুটোই খুব চমৎকার ।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:২৯

মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: ধন্যবাদ।

১০| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৫৪

শ্রাবণ জল বলেছেন: ভাল লাগল।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৪২

মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: ধন্যবাদ।

১১| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:০১

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: সুন্দর একটা অভিজ্ঞতা। :) ক্ষেতের মাঝে চন্দ্রদর্শন। :)
আয়োজনটা ভালো। :)

২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৩০

মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: নদীর মাঝে ক্ষেত, ক্ষেতের মাঝে জমি.। এখানেই চন্দ্রদর্শন। ধন্যবাদ

১২| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:০২

একজন আরমান বলেছেন:
উত্তরবঙ্গে কখনো যাওয়া হয়নি।
যাওয়ার ইচ্ছে আছে। :)

২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৪৭

মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: অবশ্যই আসুন।

১৩| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:১১

অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: খুব ভাল লাগল । ছবি আর বর্ণনা । ৬ নং ছবিটা জোস ।

আচ্ছা এখানেই তো তিস্তা ব্যারেজ , তাইনা ? ওখানে যাননি ?

২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:১২

মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: আপু কিনা বোঝা যাচ্ছে না।


এখানে তিস্তা ব্যারেজ নয়। ওটা বাহের দেশেই। নীলফামারী জেলায়।

১৪| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩১

শিরিষ গাছ বলেছেন: চমৎকার বর্ণনা। ভালো লাগল।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২৪

মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: ধন্যবাদ

১৫| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৪৮

রেডসিগনাল বলেছেন: আরে বাহে, ছবি গুলান খুব ভাল লাগছে ।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৪

মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: ধন্যবাদ

১৬| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৫২

shfikul বলেছেন: ভালো লেগেছে।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৭

মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই

১৭| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৫৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

চমৎকার পোস্ট

২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৬

মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: ধন্যবাদ

১৮| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৫৩

এন ইউ এমিল বলেছেন: বালা অইছে

২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:০৩

মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

১৯| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৫৫

প‌্যাপিলন বলেছেন: ছবির সাথে এধরনের বর্ণনাই ছব্লিগকে জীবন্ত করে তোলে। আপনার এই পোস্টটি যারা ছবিব্লগ দেয় তাদের জন্য অনুকরণীয় হতে পারে।
দারুণ ++

২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:১৬

মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।

২০| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:১৬

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
জ্যোৎস্না দেখতে মন চায় /:)

২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:০৮

মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: জোসনা উঠেছে।। আসুন দেখি।

২১| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:২৭

জ্যাক রুশো বলেছেন: ক্যা বাহে তোমার বাড়ি কোটে?

২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৩০

মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: হামার তো বাহের দ্যাশোত বাহে।।

২২| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:০৯

s r jony বলেছেন:
খুবই ভাল লাগল। তবে আমারো ইচ্ছে করে এমন করতে।

++++++++

২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৯

মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: এমন করবেন???

২৩| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৩৫

আরমিন বলেছেন: জলপাইগুড়ি, ডুয়ার্সের চাবাগান , তিস্তা নদী ! আহ ! সাতকাহনের কথা মনে পড়ে গেলো!

২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩২

মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: সমরেশের হাত ধরে চেনা তিস্তায় হয়ে গেলো আমার মস্তবড় স্মৃতি

২৪| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৪৬

ভিয়েনাস বলেছেন: অংপুর থেকে তিস্তা ট্রেন জার্নি কত ঘন্টা??
মুই বাহের দ্যাশে যাবার চাইছিনু, মোক লিয়া যায়নি :(

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:১১

মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: অংপুর থাকি আধাঘন্টা নাগে বাহে.।

২৫| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৪৩

রহস্যময়ী কন্যা বলেছেন: ছবি আর বর্ণনা দুটোই সুন্দর :)

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৮

মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: ধন্যবাদ।।

২৬| ০১ লা মে, ২০১৩ রাত ৯:৩৪

কালোপরী বলেছেন: :)

০২ রা মে, ২০১৩ বিকাল ৪:১১

মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: dh,,,

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.