নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি হচ্ছি কানা কলসির মতো। যতোই পানি ঢালা হোক পরিপূর্ণ হয় না। জীবনে যা যা চেয়েছি তার সবই পেয়েছি বললে ভুল হবে না কিন্তু কিছুই ধরে রাখতে পারিনি। পেয়ে হারানোর তীব্র যন্ত্রণা আমাকে প্রতিনিয়ত তাড়া করে।

মাহফুজ

তেমন কিছু লিখবোনা নিজেকে নিয়ে কারণ লিখতে গেলে সেটা এতো বিশাল হবে যে কেউ পড়বেনা; অবশ্য লিখলেই যে অনেকে পড়বে তাও না। যাই হোক আসি মূল বিষয়ে, আমি হচ্ছি সেই ব্যক্তি যে জীবনে চলার পথে একটি সুন্দর সেতু পেয়েছিলাম, মজবুতও ছিলো। সেতুটির পাশেই ছিলো একটি বাঁশের সেতু। আমি অনায়াসেই সুন্দর আর মজবুত সেতু দিয়ে ওপারে চলে যেতে পারতাম যেখানে খুব সুন্দর একটি পৃথবী আছে। আমি বোকার মতো নিজের খামখেয়ালিপনার কারণে বাঁশের সাঁকোতে উঠে পড়লাম যেটা ছিলো খুবই ভয়ানক এবং জায়গায় জায়গায় ত্রুটি অর্থাৎ নড়বড়ে আর খুবই গভীর। বাতাস দিলেই সেতুটি দুলতে থাকে ভয়ানক ভাবে।

মাহফুজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুক্তিযুদ্ধে বাঙালি নীরব দর্শক

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:২২



মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে সামান্য এদিক সেদিক কোনো কথা বলা মাত্রই মামলা, হামলা, বিক্ষোভ, অগ্নিসংযোগ ইত্যাদি কতকিছুই না করি আমরা। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত আমাদের এমন করাটাই স্বাভাবিক। মুক্তিযুদ্ধ আমাদের অস্তিত্ব, আমাদের গৌরব। লাখো লাখো শহীদের ত্যাগে আমরা পেয়েছি স্বাধীনতা নামল অমূল্য রত্ন। স্বাধীনতা অর্জনের সিংহভাগ কৃতিত্ব কি আমাদের নয়?

২৬ শে মার্চের ভয়াল রাত্রির পর হায়েনাদের জবাব দিতে শুরু করা, প্রতিরোধ গড়ে তোলা এবং সর্বশেষে শত্রুশিবিরকে নাস্তানাবুদ করে স্বাধীনতা, লাল সবুজের পতাকাটা ছিনিয়ে এনেছে কারা? বাঙ্গালি জাতি নাকি অন্য কেউ? প্রশ্নটা হাস্যকর শুনালেও এটিই মিলিয়ন ডলার কুশ্চেন।

মুক্তিযুদ্ধে সাহায্য প্রদানকারী প্রতিবেশী ভারত তাদের বিভিন্ন চলচিত্রে, ডকুমেন্টারিতে স্পষ্ট করে বলে ১৯৭১ সালে ভারত পাকিস্তানের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে নাকি বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের সৃষ্টি হয়েছি। সবচাইতে অবাক লেগেছে এরকম বক্তব্য যখন আমাদের বিজয় দিবসের দিন ভারতীয় সেনাবাহিনীর ফেইসবুক পেজে পোস্ট করা হয়।

এমন গুরুতর ঘটনা ঘটলেও আমরা বাংলাদেশিরা নীরব। কেন? তাহলে কি মুক্তিযুদ্ধে স্বাধীনতা প্রাপ্তি আমাদের প্রতি কোনো দয়াদাক্ষিণ্য? যদি না হয় তাহলে কেন সরকারি, বেসকারি দলের রাজনীতিবিদরা নীরব ভূমিকা পালন করছেন? কোথায় আজ শাহবাগিরা, তাদের চোখে কি পড়েনা এসব? মিডিয়া কি দেখেনা ভারতের এমন অযৌক্তিক দাবী? মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ও কি নজরে পড়েনি কখনো ভারতের এই মিথ্যাচার? তিনি কি ভুলেই গেলেন প্রধানমন্ত্রীত্বটা এসেছেই মুক্তিযুদ্ধের প্রতি আন্তরিকতার প্রকাশ ঘটিয়ে। তার সরকার ক্ষমতায় এসেছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত জনসংখ্যার হাত ধরে। তাহলে তিনি কিভাবে ভারতের এই মিথ্যাচার নীরবে সহ্য করেন।
আমি বলবো বাংলাদেশের প্রতিটা রাজনৈতিক দল এই মুহূর্তে মেরুদণ্ডহীন। দেশের প্রতি, মুক্তিযুদ্ধের প্রতি সামান্যতম শ্রদ্ধাবোধ থাকলে অবশ্যই ভারতের এমন মিথ্যাচারের প্রতিবাদে বাংলার আকাশ-বাতাস প্রকম্পিত হয়ে উঠতো।

শুনতে খারাপ লাগলেও বলতে হয় মুক্তিযুদ্ধকে রাজনীতি ব্যবসার পুঁজি করে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নামক ভুয়া লেবাস পরিধান করে সবাই শুধু ক্ষমতাটাকেই পেতে চায়। প্রকৃত মুক্তিচেতনায় বলীয়ান আসলে কেউই না। লজ্জা লাগে, ঘৃণাও লাগে কিন্তু এই লজ্জাও নিজেদের জন্য, ঘৃণাটাও নিজেদের জন্য কারণ আমরা মুক্তিযুদ্ধের মতো মহান অর্জনেও অন্যের অন্যায় দাবী নীরবে হজম করে যাই। আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম জানবে আমাদের দেশ স্বাধীন হয়েছে ভারতের দয়ায়। আমরা বসে বসে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধ দেখেছি আর ভারত ভারত বলে গলা ফাটিয়েছি। ভারতকে সাপোর্ট দিয়ে গেছি কারণ তারা পাকবাহিনীকে পরাজিত করে বাংলাদেশ দান করে যাবে। তাই নয় কি? ঠিক যেরকমটি স্টেডিয়ামে ক্রিকেট ম্যাচে হয় তেমনি।
ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ হয়েছে, বাংলাদেশিরা ছিলো দুই ভাগে বিভক্ত দর্শক। এক ভাগে ভারতকে সমর্থন প্রদানকারী আরেক ভাগে পাকিস্তান। যারা পাকিস্তানকে সমর্থন দিয়েছে তারাই রাজাকার আর ভারত সমর্থনকারী মুক্তিযোদ্ধা। এমন ইতিহাসই কি রেখে যাবো পরবর্তী প্রজন্মের জন্য?

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৫

বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ বলেছেন: ভারতরা বলে - তারা জয়ী হইছে ৭১ সালে , ঠিক কাশ্মীর কাহিনীর মতো

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৪

মাহফুজ বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধের চেতনা জানিনা সীমান্তের ওপারে কেন এতো অবহেলিত।

২| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার মাঝে পরাজিত রাজাকার বসবাস করছে, আপনি মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কিছু বলা ঠিক হচ্ছে না; মুক্তিযুদ্ধের জেনারেশনের ২ কোটির মত মানুষ আজও জীবিত আছেন, তাঁরা সেটা নিয়ে বলছেন। আপনার ব্যাকগ্রাউন্ড দুর্বল, একটু পাকী পাকী

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩১

মাহফুজ বলেছেন: তাই নাকি জনাব। কি আর করবেন, পাকি পাকি হয়েও তো বলছি কিছু একটা। দুই কোটি জেনারেশন যে বলছে তাদের অন্তত এক ডর্জন চোখে পড়ার কথা।

৩| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৯

আলআমিন১২৩ বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে ভারতের এ আচরন কে আমি চরম মিথ্যাচার এবং আমাদের জন্য চরম অবমাননাকর মনে করি। তৎকালিন সময়ে ভারতের সাহায্যর ধরন আর প্রতক্ষ যুদ্ধে ভারতের অবদান আর এর বিনিময়ে ভারতের প্রাপ্তীর জীবিত স্বাক্ষীরা এখনও বেচে আছে।

৪| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:

আপনি হলেন ক্রিকেটার আফ্রিদীর আত্মীয়, আপনার কথার কোন মুল্য আছে বলে আমার মনে হয় না।

বাংগালীদের যুদ্ধ বাংগালীরা করেছেন, ভারতের যুদ্ধ ভারত করেছে, পাকিস্তানের যুদ্ধ পাকিস্তান করেছে; সবাই নিজের পক্ষে ফল পেয়েছে; এটুকু বুঝেন কিনা দেখেন। চিলে আপনার কান নিয়েছে কিনা, কানে হাত দিয়ে দেখেন।

যেগুলো বুঝেন না, সেগুলো নিয়ে চীৎকার দিয়েন না।

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৯

মাহফুজ বলেছেন: বিষয়বস্তু যখন ভারত তখনই একপক্ষ নিস্তব্ধ, নীরব হোক সেটা মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতি ঘটানোর অভিযোগ কিংবা সীমান্তে লাশ ফেলার মহরা।

৫| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৮

শাহিন-৯৯ বলেছেন: ফেইসবুকের সেই লেখার লিংক কি আছে আপনার কাছে?
সুন্দর একটি বিষয় তুলে আনার জন্য ধন্যবাদ।

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৫

মাহফুজ বলেছেন: কে যে আফ্রিদির আত্মীয় বুঝলামনা। জনাব চাঁদ গাজী আপনি দয়া করে পরিষ্কার করে বলবেন কি আপনার বিরোধটা কোথায়? ভারত যে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে বিকৃত করছে এটা কি আপনি অস্বীকার করছেন নাকি ভারতের প্রশংসা না করলেই আপনার সবাইকে পাকি, রাজাকার মনে হয়? আমি আসলে বুঝতে পারিনা মানুষ কিভাবে স্বচ্ছ জলের মত কোনো বিষয়কে এড়িয়ে যায় দলান্ধতার জন্য।

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪০

মাহফুজ বলেছেন: কোন লেখাটা, ইন্ডিয়ান আর্মির?

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৬

মাহফুজ বলেছেন: Click This Link

এই ছবিটাতে তাদের পেইজ লিংক পাবেন। এছাড়া ইন্ডিয়ার বিভিন্ন ফিল্ম যেমন গুন্ডে, গাজী এট্যাক এরকম কিছুতে আর ইন্ডিয়ান আর্মি নিয়ে ডিসকভারিতে তৈরী একটি ডকুমেন্টে তারা ফলাও করে বলে।

৬| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৯

বিদেশে কামলা খাটি বলেছেন: মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের পাসপোর্ট অফিসে পাসপোর্ট সেবা দেয়ার নামে চলছে হরিলুট আর সরকারী টাকার শ্রাদ্ধ। সরকারী টাকা যে কত সস্তা তা এখানে একবার না গেলে কেউ বুঝতে পারবে না। তাদের দেশের প্রতি দরদ দেখে আমি হতভম্ব হয়ে গেলাম।


প্রায় বছর দুয়েক আগে অনেক ঢাক-ঢোল পিটিয়ে প্রবাসী জনগণকে আরো বেশী করে পাসপোর্ট সেবা দেয়ার আব্দার করে দূতাবাসে খোলায় হয় পৃথক পাসপোর্ট বিভাগ। সেখানে বরাদ্দ করা হয় প্রায় ৩০ কোটি টাকা। দূতাবাসে পর্যাপ্ত জনবল থাকার পরও পাসপোর্ট বিভাগে ঢাকা থেকে আনা হয় প্রশাসন ক্যাডার থেকে এক জন সিনিয়ার সহকারী সচিব যিনি কিনা এখানে প্রথম সচিব নামে পরিচিত। সেই সাথে ঢাকা থেকে পাঠানো হয় আরো চার জন পদস্থ কর্মচারী। ফলে দূতাবাসে অতিরিক্তি জন বল হিসাবে যোগ হয় আরো ৫ জন। সরকারের খরচ বেড়ে যায় কোটি কোটি টাকা।

এছাড়া ঢাকার আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিস থেকে প্রায় প্রতি মাসেই কর্মকর্তারা নানা ছল ছুতোয় মালয়েশিয়া সফর করছেন। বিদেশ সফরের সময় কর্মকর্তারা নিয়মিত বেতন ভাতার বাইরেও প্রতিদিন প্রায় ৩০০ মার্কিন ডলার করে ভাতা নেন সরকারের কোষাগার থেকে। ফলে শ্বেতহস্তী পোষতে সরকারকে গুণতে হচ্ছে কোটি কোটি টাকা।

জানা গেছে, আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসের বড় কর্তারাই নন, প্রায় সময়ই সেখান থেকে ১০/১৫ জন কর্মচারী বিশেষ সেবা দেয়ার নাম করে মালয়েশিয়া সফর করেন। প্রতিবার সফরে তারা ১ মাস বা তার চেয়েও বেশী সময় কাটান। ফলে তাদের পেছনে নিয়মিত বেতন ভাতা ছাড়াও ডলারে ভাতা দিতে রাষ্ট্রের কোটি কোটি টাকা নষ্ট হচ্ছে।

চলতি মাসে ঢাকার আগারগাঁও থেকে সেবার দেয়ার নাম করে আবার পাঠানো হয়েছে ২৫ জন কর্মচারী আর ২ জন কর্মকর্তা।তারা নাকি ২ মাস ধরে প্রবাসী জনগণকে সেবা প্রদান করবে।
এদিকে তারা পাসপোর্ট অফিসে সেবা দেয়ার নাম করে রাষ্ট্রের টাকার শ্রাদ্ধ করে চলেছেন। কারণ এই মুহূর্তে প্রায় ৩০ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে নিয়মিত বেতন ভাতা দেয়া ছাড়াও তাদেরকে প্রতিদিন জন প্রতি ২/৩ শত মার্কিন ডলার করে বিদেশ ভাতা দিতে হচ্ছে। যা আসছে গরীব দেশের গরীব মানুষের জন্য বরাদ্দ করা বাজেট থেকে। এর বিনিময়ে সাধারণ মানুষ কি পাবে। লাভের মধ্যে লাভ হবে এই সব কর্মকর্তা কর্মচারী সরকারী টাকায় বিদেশে ঘুরবে আর শপিং করে লাগেজ ভর্তি করবে। খুব্ই আনন্দের বিষয়।

সেবা দেয়ার নাম করে এতো মানুষ এক সাথে মালয়েশিয়াতে আসার কোন রেকর্ড নেই বলে জানা গেছে। কারণ দূতাবাসে এক সাথে এতো গুলো মানুষ কাজ করার মতো কোন জায়গা, মেশিন বা অবকাঠামোগত কোন সুযোগই নেই।

এ ব্যাপারে ভালো জানেন এমন এক জন সাবেক সরকারী কর্মকর্তার সাথে আলাপ করে জানা গেছে যে, পৃথিবীর অনেক দেশের দূতাবাসে মোট স্টাফ সংখ্যাএ ৩০ জন হয় না।অথচ মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের পাসপোর্ট অফিসে জনগণের টাকার শ্রা্দ্ধ আর হরিলুটের জন্য নানান রাজনৈতিক তদবির করে তাদেরকে পাঠানো হয়েছে। তাদেরকে যে অফিসে থেকে পাঠানো হয়েছে সেই অফিসের কাজ কর্ম কি করে চলে এটাও একটা বিরাট প্রশ্ন। কারণ কোন একটি অফিস থেকে এক সাথে ২৫/৩০ জন কর্মকর্তা, কর্মচারী ২ মাসের জন্য বিদেশে চলে গেলে সেই অফিসটি কি ভাবে চলে।

এই লুটপাট আর সরকারী টাকার শ্রাদ্ধ দেখার মতো কোন লোক নেই বাংলাদেশে?

৭| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫০

শাহিন-৯৯ বলেছেন: ধন্যবাদ লিংক দেওয়ার জন্য।

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:০৩

মাহফুজ বলেছেন: মূলপেইজ থেকে স্ক্রিনশট নিয়ে ছবিতে বাংলায় লিখেছি আমি নিজেই। আপনি উপরে পেইজের নাম দেখে খুঁজে দেখতে পারেন কিংবা এই ছবি দিয়েও খুঁজতে পারেন। বিজয় দিবসে এই ছবি নিয়ে অসংখ্য পোস্ট হয়েছে শুধুমাত্র আমাদের বিজ্ঞ চাঁদ গাজী ভাইদের নজর এড়িয়ে গেছে বরাবরের মতোই। কারণ তারা দেশপ্রেমিক আর যারা প্রতিবাদ করে তারা দেশদ্রোহী।

৮| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি ক্রিকেটার আফ্রিদির পক্ষে পোষ্ট লিখেছেন?

৯| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি ইনিয়ে বিনিয়ে, ঘুরেফিরে মুক্তিযুদ্ধকে ছোট করার চেষ্টা করছেন, মনে হয়; আপনার পোষ্ট ইত্যাদি দেখে মনে হয় না, এসব বিষয়ে আপনার সঠিক ধারণা আছে।

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৩৬

মাহফুজ বলেছেন: ভাইজান শুধু আপনারই মনে হলো আমি মুক্তিযুদ্ধকে ছোট করেছি অথচ আমি মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃত করার পরও কারো কোনো রা নেই কেন সেটাই লিখেছি।
ভাইজান দেশপ্রেমিক হোন দলান্ধ হইয়েননা আর লিখার প্রকৃত মর্ম উদ্ধার ব্যতিত ল্যাঞ্জা দেখাইতে আসবেননা।

১০| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:০২

আলআমিন১২৩ বলেছেন: ব্লগে বা মন্তব্য এ ব্যত্তিগত আক্রমন কারী রূচিহীন ব্যত্তি কে ব্যন করে দেয়া উচিৎ। এদের জন্য ব্লগে আসতে ইচ্ছা হয়না।

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:২৮

মাহফুজ বলেছেন: বাদ দেন ভাই, উনি বিজ্ঞ মানুষ কতো কি জানেন। আমাদের ভুল ধরিয়ে দেয়াটাই উনার শখ তবে সেটা যুক্তিসঙ্গত হলে খারাপ লাগতোনা।

১১| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৪৮

কলাবাগান১ বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস চাদের মত ফকফকা....এতে অন্য কে কি বলল তাতে কিছু আসে যায় না...বাংলাদেশ স্বাধীন দেশ পাকি দের কে পরাজিত কর..এটাই ইতিহাস

আপনার মত রাজাকার আর রাজাকার বান্ধব ব্লগার দের এই এক রা শুনে আসছি যে ইতিহাস নাকি বিকৃত!!!!! খুজে পেতে ছবি একটা নিয়ে আসেন যে কোন এক মুক্তিযোদ্ধা রিকশা চালাচ্ছে এতেই আমাদের স্বাধীনতার অর্জন বিসর্জন হয়ে গেল...হাজার হাজার মুক্তিযোদ্ধা যে ভাল আছেন সেটা বলেন না...আপনারা আছেন আলোর নিচের অন্ধকার কে খুজে আনতে...তা তো করবেন ই, অন্ধকারে যাদের বসবাস।

আর রাজাকার দের একটা বুলি হল যে আমার চাচা/বাপ/ভাই একজন মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন ....আর না পারলে নিজেই মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন বলে দাবী করা। উপরে একজন দাবী করলেন যে উনি মুক্তিযোদ্ধা...কিন্তু কমেন্ট ই বুঝায়ে দেয় এই সব সো কলড মুক্তিযোদ্ধা দের অভিপ্রায়।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:৫৮

মাহফুজ বলেছেন: ভাইজান ধন্যবাদ মূল্যবান সময় নস্ট করে লেখাটা পড়ে কমেন্ট করেছেন। কিন্তু দু:খের সাথে বলতে হচ্ছে আপনিও তাল গাছটা নিয়েই পড়ে থাকলেন।

১২| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:

@আলআমিন১২৩ ,

নীচে, কোটেশনের মাঝের বাক্যটি আপনার একটি পোষ্টের শিরোনাম। আপনি যদি মুক্তিযুদ্ধের উপর কথা বলেন, সেটা কি রকম দেখায়?

"ুমুত্তিযুদধ তুমি কেমন আছ? "

১৩| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৩৪

আবু তালেব শেখ বলেছেন: কি করার আছে? কিছুই করার নেই

১৪| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:৪১

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ৩-১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত পশ্চিম সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান সরাসরি যুদ্ধ করেছে; সে-ই যুদ্ধে ভারত জয়ী হয়। তাহলে বলুন ভারত যদি বলে তারা জয়ী হয়েছে, দোষ কোথায়? আমাদের অংশের কৃতীত্ব আমাদের ওদের অংশেরটা ওদের। আপনার পাকি মনোভাব প্রকাশ পেয়েছে। একাত্তরে ভারতের অবদান বোঝার অবস্থানে আপনি নেই।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:৫৫

মাহফুজ বলেছেন: জ্বি ধন্যবাদ আপনি বুঝতে পেরেছেন আমার পাকি মনোভাব। তবে আপনি মনে হয় এটা বুঝতে পারেননি যে বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে দলান্ধতার জন্যে কাদের পক্ষে কথা বলছেন। ভাই আপনারা সবসময়ই তাল গাছটা সুতরাং যুক্তিতর্কের ধার না ধারাই স্বাভাবিক।

১৫| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:৩৪

রানার ব্লগ বলেছেন: যখন কুয়েতে যুদ্ধ লাগলো তখন শুধু কি আমেরিকা একা যুদ্ধ করেছিলো ? না তো ?? কিন্তু দেখুন নাম কিন্তু সেই আমেরিকার হইছে। তেমনি যখন বাংলাদেশে যুদ্ধ খানা লাগলো তখন বাংলার সাধারন মানুষ যুদ্ধে অংশ গ্রহন করে দেশের বিজয় ছিনিয়ে আনে। সাহায্যকারী দেশ হিসেবে ভারত তখন বাংলাদেশ কে সহজগিতা করেছিলো। বাংলাদেশের যুদ্ধের অন্তিম মুহূর্তে যখন পাকিস্থানের কুকুর গুল বুঝল যে এই ভাবে তারা টিকতে পারবে না তখন তারা ভারতের কাশ্মিরে হানা দিয়ে পুরো যুদ্ধের মোড় ঘুরাতে চেষ্টা করলো। এটা তাদের কূট কৌশল ছিল। ৭১ যুদ্ধ একটাই হয়েছিল সেটা হোল বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ আর এই যুদ্ধের ফলে সাইড এফেক্ট হিসেবে ভারতো আক্রান্ত হয়েছিল যখন ভারত আক্রান্ত হয়েছিল তখন ভারতের যা করা প্রয়োজন তাই করেছে তো তারা তো তাদের মল্ল যুদ্ধ জয়ী হোল তাই না ? মুল যুদ্ধ কিন্তু ওটা ছিল না। তখন সবাই জানত যুদ্ধ হচ্ছে বাংলা ফ্রন্টে। আর জনাব ভারত কিন্তু নিশ্চিত না হয়ে যুদ্ধে নামে নি। তারা যখন দেখেছে বাংলার জনগন নিজেরাই পাকি কুকুর গুল কে বাঁশ ডলা দিয়ে জিব্বা বার করে দিয়েছে ঠিক তখনি ভারত তাদের শেষ ধাক্কা টা দিয়েছে যাতে সমস্যার সমাধা দ্রুত হয়। আপনি যদি তখনকার জেনারেল বা আর্মি পারসনদের লেখা পরেন দেখবেন তাদের ভাসনের বিশাল এক টা জায়গা জুড়ে বক্তব্যটা এমনি ছিল তোমাদের যুদ্ধ তোমাদেরই করতে হবে। যদি যুদ্ধ পরবর্তী কালীন রাজনৈতিক ব্যার্থতার কারনে রাজাকার আলবদর দের এই রকম ব্যাক্কল পোষ্ট দিতে উৎসাহী করে এর দায় ভার বাংলার সাধারন মানুষের না। যুদ্ধ তখন একটাই হয়েছিল সেটা হোল পাকি জানওার ও কুত্তা রাজাকার আর পিশাচ আলবদর ও তার চ্যালা চামুণ্ডাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ। ৭১ সালে আর কোথায় কোণ মল্ল যুদ্ধ হোল তাতে কে কে জয়ী হোল এটা তাদের বিষয় এর জন্য বাংলাদেশের স্বাধীনতার যুদ্ধের ইতিহাসে কোন মলিন দাগ পরার সম্ভাবনা নাই। আর যারা ইনিয়ে বিনিয়ে এই কম্ম করতে আগ্রহি তাদের বলছি এই মলিন দাগ আপনি আপনার মা এর গায়ে লাগিয়ে এর পর আলচনায় আসুন আমরাও শুনি আপনি কত আলচনা করতে পারেন।

১৬| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৪

হাসান রাজু বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই । সত্যটা উপলব্ধি করে আর দেরি করেন নি, বলে দিয়েছেন । কিন্তু উনার দাবি ই সত্য । আপনার দেশপ্রেমে সবুজের মাঝ থেকে লাল বিবর্ণ হয়ে গেছে, চাঁদ তারা উঁকি দিচ্ছে ।

১৭| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৩

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন: প্রথমেই শীতের শুভেচ্ছা জানবেন।
আপনার অর্ধদীর্ঘ লেখাকে দু'ভাগে ভাগ করলাম।

প্রথমত.
"স্বাধীনতা অর্জনের সিংহভাগ কৃতিত্ব কি আমাদের নয়?" এই প্রশ্ন দ্বারা আমার কাছে মনে হচ্ছে, মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে আপনার যথেষ্ট জানার বাকি রয়ে গেছে।
দ্বিতীয়ত.
বাদবাকি সব প্রশ্ন ও আলোচনাই আমার কাছে আবেগপ্রবণ মনে হয়েছে।

বস্তুত মুক্তিযুদ্ধ বিষয় খুব আসীম। যার আলোচনা বা সমালোচনা এতো সহজে শেষ হবার নয়।

প্রথমেই বলবো, এতো ব্যাপক হারে মানুষ হত্যার জন্য যেমন পাকিস্তানিরা স্পষ্ট দায়ী, তেমনই আমাদের বঙ্গ দেশিয় কিছু রাজনৈতিক দলও দায়ী। পাকিস্তান বাংলাদেশ থেকে ১২০০ মেইল দূরে। একই রাত্রে তারা এসে আক্রমণ করেনি। ২৫ মার্চ রাত্রের আক্রমণের পূর্বেই তারা ঢাকা বিমানবন্দর ও চিটাগাং নৌবন্দর দিয়ে প্রচুর সৈন্য এদেশে নিয়ে আসে। এগুলো কি সেই সময়কার বাংলারর রাজনৈতিক দলগুলোর চোখে পড়েনি? নাকি তারা ঘুমিয়ে ছিল? এরকম বহু প্রশ্ন আসে।
যদি তখন বাংলাদেশের কোন অঞ্চলে বাঙালি জোওয়ান ও পুলিশ বাহিনীকে সমাগত করে যুদ্ধের প্রস্তুতি নিয়ে রাখা যেত, তাহলে এতো সহজে বাঙালি পাকিস্তান যুদ্ধ, ভারত পাকিস্তান যুদ্ধে রূপ নিত না। যুদ্ধ শুরুর পরপরই ভারত সরাসরি বাংলাদেশের সঙ্গী হয়ে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে নামে। তারা বাঙলাদেশের পাশে না থাকলে বাংলাদেশ জয় পেতনা, এটা বাস্তবতা। তাদের এই দাবী করার সুযোগ আমাদের অদক্ষতায় সৃষ্টি হয়েছে।
শুধু আজ না, আগামীতেও আমরা ভারতের কাছে নতজানু হয়ে থাকবো। নতজানু না হলে, ফারাক্কার পানি যাও অতিক্ষুদ্র পরিমাণে আসে, তাও আর আসবে না। তখন অনাহারে মরতে হবে। এটা সকল রাজনৈতিক দল বুঝে। কেবল ইসলামি দলগুলো ছাড়া।

১৮| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:১৬

রায়হান চৌঃ বলেছেন: ৭১ থেকে এই পর্যন্ত যত নেতা আছে তাদের আচারণ পর্যালোচনা করেন, আশা করি উত্তর পেয়ে যাবেন। কারণ আমার কাছে মনে হয়না পা চাটা চাটি করে নেতা হওয়া যায় বা একটা ভূখণ্ডের স্বাধীনতা আনা যায়।

১৯| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ২:৪২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বাংলাদেশ স্বাধিণ হয়েছে ১৬ই ডিসেম্বর ১৯৭১ আর ভারত বাংলাদেশে তার সৈন্য দল নিয়ে আসে ০৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ । আপনি যুদ্ধের ইতিহাস পড়ুন এই দেশে ১৯৭১ কি হয়েছে তার নমুনা জানার জন্য আপনার যদি কোনো আত্মিয় স্বজন থাকেন যারা ৭১ যুদ্ধ দেখেছেন বা যুদ্ধে সরাসরি ছিলেন তাদের কাছে জানার চেষ্টা করুন ।।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.