![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তেমন কিছু লিখবোনা নিজেকে নিয়ে কারণ লিখতে গেলে সেটা এতো বিশাল হবে যে কেউ পড়বেনা; অবশ্য লিখলেই যে অনেকে পড়বে তাও না। যাই হোক আসি মূল বিষয়ে, আমি হচ্ছি সেই ব্যক্তি যে জীবনে চলার পথে একটি সুন্দর সেতু পেয়েছিলাম, মজবুতও ছিলো। সেতুটির পাশেই ছিলো একটি বাঁশের সেতু। আমি অনায়াসেই সুন্দর আর মজবুত সেতু দিয়ে ওপারে চলে যেতে পারতাম যেখানে খুব সুন্দর একটি পৃথবী আছে। আমি বোকার মতো নিজের খামখেয়ালিপনার কারণে বাঁশের সাঁকোতে উঠে পড়লাম যেটা ছিলো খুবই ভয়ানক এবং জায়গায় জায়গায় ত্রুটি অর্থাৎ নড়বড়ে আর খুবই গভীর। বাতাস দিলেই সেতুটি দুলতে থাকে ভয়ানক ভাবে।
সদ্যপ্রয়াত বাংলাসাহিত্যের অন্যতম উজ্জ্বল পথিকৃৎ, কবি আল-মাহমুদ এর মৃত্যুতে একটি কবিতা লিখার প্রচেষ্টা। একজন কবিকে একটি কবিতার মাধ্যমে সম্মান বা ভালোবাসা জানানোর চেষ্টা বোধকরি মন্দ হবেনা।
প্রিয়কবি থাকবেন মহাকাল ধরে,
সৈয়দ মাহফুজ আহমদ।
প্রয়াত প্রিয় কবি,
আপনার কবিতার ঋণে,
আপাদমস্তক মোদের ঋণি রেখে ,
অবশেষে আপনি চলেই গেলেন,
চলে যাবার শ্বাশত নিয়মে।
আর দিয়ে গেছেন সোনালী শৈশব,
স্মৃতিতে চির অম্লীন সেই মায়ের নোলক,
চুলখোলা মক্তবের মেয়ে আয়েশা,
আর পানকৌড়ি সহ কতকি!
জানিনা কেন প্রিয় প্রয়াত কবি
খুব বেশী জানতে ইচ্ছে করে,
সত্যি কি ফুরিয়ে গিয়েছিল,
ভবের হাটে আপনার নিঃশ্বাসের মেলা,
নাকি কিছুটা অভিমানেই,
তড়িঘড়ি করে ওপারের পথে
ভাসিয়ে দিয়েছিলেন ভেলা?
কতশত অপবাদে জর্জরিত,
অবসাদে বিবর্ণ পড়ে থাকা
হে প্রয়াত কবি, অন্তিম লগ্নে
আভিমানের তীব্র যাতনায়,
মলীন রুক্ষ ঠোঁটের কোনে,
জানিনা অভিসম্পাত ঝুলেছিল নাকি?
জগতের কঠিনতম সত্যের চিত্রপটে
মৃত্যুর হুংকারে যদিও প্রিয় কবি
হয়েগেছে আপনার কালের অবসান ,
তবুও আপনি আপনার পরম যত্নে,
অনুভূতির হরেক রঙে সাজানো,
সারিসারি কবিতার সুভাষিত বাগানে,
থাকবেন অমর হয়ে মহাকাল ধরে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: কবিকে নিয়ে সুন্দর কবিতা লিখেছেন।