| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কালো কুয়াশা
জীবন সংক্ষিপ্ত। তাই প্রতি মুহূর্তে মৃত্যুকে স্মরণে রাখুন আর মৃত্যু পরবর্তী জীবনের প্রস্তুতি গ্রহন করুন।
আমি গত সাত মাসে প্রায় ২১ কেজি কমিয়েছি
…তাই সাহস করে সাত মাসের অভিজ্ঞতা থেকে একটা নোট লিখে ফেললাম। যারা কমাতে চান তাদের উপকারে লাগবে হয়ত। প্রথমেই বলে নিচ্ছি, কোন ডাক্তারের পরামর্শ নেই এতে। তাই আমি যা বলবো, তা অনুসরণ করা আপনার রিস্কের উপর
... তবে এখানে ক্র্যাশ ডায়েটের দরকার নেই। প্ল্যান মাফিক আগালে অনেক কমানো সম্ভব...শুরু করলাম...
ওজন কমানোটা পুরোপরি নির্ভর করে মনের উপর। মন যদি চায় “হ্যাঁ কমবো, কমতে হবে”, তাহলে অবশ্যই কমা সম্ভব। কিন্তু মন না চাইলে, হবে না ভাই। আমি ক্লাস সিক্স থেকেই অস্বাভাবিক মোটা হয়ে যাই এবং কখনও কমানোর কথা চিন্তা করিনি। এমনকি আমার খারাপ/হীনমন্যতাবোধ লাগত না। আমি বরং ছোট ভাই/বোনদের শিখিয়ে দিতাম যাতে তারা আমাকে 'মোটু'
বলে ডাকে। সেই আমিই যখন ঠিক করলাম, শুকাবো, তখন কেউই সিরিয়াসলি নেয়নি (ইভেন আমিও না
)...কিন্তু মনের জোর, ইচ্ছাশক্তির কারনেই আমি পেরেছি...তাই প্রথমেই মনকে রাজী করান। সে সব পারে...
ওজন কমানোর ব্যাপারে সবচেয়ে সাহায্য করতে পারে লক্ষ্য নির্ধারন। একটি নির্দিষ্ট সময়ে নির্দিষ্ট ওজন...আমাকে সাহায্য করেছে, আমার এক বন্ধু। ছয় মাসে ষোল কেজি কমানোর ব্যাপারে আমরা বেট লাগি এবং আমি প্রায় আঠার কেজি কমিয়ে জিতে যাই
... তাই লক্ষ্য নির্ধারন করুন...মাসে তিন কেজি কমানো খুব ভালো একটা উদ্যোগ এবং এটা কমানো সম্ভব...
ধীরে ধীরে শুরু করুন। সবকিছুই। ব্যায়াম, খাওয়া দাওয়া নিয়ন্ত্রণ- সবকিছুই। অভিজ্ঞতা এবং আশেপাশের মানুষ(মোটা
)দের দেখেই বলছি, আমরা যে ভুলটা খুব বেশী করি তাহল, খুব তাড়াতাড়ি শুকাতে চাই। তাই খাওয়া দাওয়া প্রায় ছেড়ে দেই। ফলস্বরুপ, কয়েকদিনেই অবস্থা খারাপ এবং উদ্যোগ বন্ধ। আমিও কয়েকবার এই আকাম করছি
) ...তাই আস্তে আস্তে বন্ধুরা। শুরু করার আগে ওজন মেপে রাখুন। প্রতিমাসে একই মেশিন দিয়ে একবার করে মাপবেন।
প্রথমেই কমাতে হবে ভাতজাতীয় খাবার। রুটি, ভাত, আলু ইতায়দি কমাতে হবে। আমি আগে সকালে খেতাম চারটা রুটি। দুপুরে এবং রাতে ভাত। পরিমানে ব্যুফে স্টাইল। এখন সকালে দুটা রুটি, রাতে দুটা রুটি। দুপুরে ভাত। পরিমানমত, যত কম ভাত খাওয়া যায়। সবজী অনেক খাই। রুটি খেতাম আলুভাজি দিয়ে। আলুভাজি পুরা নিষেধ (আম্মার হাতের আলুভাজি
)...আলুভর্তা বাদ, তরকারীতে আলু দিলে, আলু বাদে তরকারীটুকু খান। প্রথম মাসেই গরু, খাশি বাদ। আইসক্রিম, চিপস, চকোলেট, ড্রিকংস বাদ। প্রথম মাসে আর কিছু বাদ দিতে বলবো না
...তবে হাঁটা শুরু করুন, যা আপনাকে ওজন কমাতে সবচেয়ে বেশী সাহায্য করবে।
প্রথম মাসে ঠিকমত মেনে চললে তিনের মত কমার কথা। এই মাসে হবে হাঁটার মাস। প্রতিদিন হাঁটুন। ক্লাসে যাবার সময়, ক্লাস থেকে আসার সময়, অফিসে যাবার সময়, অফিস থেকে ফেরার সময়, যে যখন সময় পান। কোন অজুহাত নয়। যে কোন সময় হাঁটুন। সকালেই/বিকেলেই হাঁটতে হবে, এমন নয়। হাঁটার সময় এবং স্পীড বাড়ান। আমি প্রথমে ২০-৩০ মিনিট হাটতাম। প্রতিমাসে ধীরে ধীরে বাড়াতে এখন প্রতিদিন প্রায় ৬-৭ মাইল হাঁটি। ঘন্টায় ৬-৭ কি.মি. স্পীডে। অনেকেই বলবে হাঁটা খুব একটা কাজে দেয়না (আমি শুরুতে এমনটা শুনেছিলাম)... কিন্তু খুব হেল্প করে। এবং এই দ্বিতীয় মাসেই আরেকটি জিনিস বাদ দিন। আরেকটি জিনিস কমিয়ে নিয়ে আসুন। একটি হল দুধ চা- পুরোপুরী বাদ। আরেকটি হল- চিনি। ধরুন আপনি চায়ে চিনি খান দু চামচ। তাহলে খান এক চামচ। কিছুদিন কষ্ট হবে, কিন্তু সয়ে যাবে। চিনি কমানো খুব ইম্পর্ট্যান্ট।
তৃতীয় মাস। ভাতে লবন খান? এখনও পুরী, সিঙ্গাড়া এইসব খাচ্ছেন? সিরিয়াসলি? আমি বাদ দিতে বলিনি তো কি হইছে? এইগুলানতো প্রথম মাসেই বাদ দিবেন। কোন কন্সিডার নাই। ফাস্টফুড বাদ। ভাই আবার খাইতে পারবেন। সাত আট মাস পর যখন শরীর ঠিক হয়ে যাবে, তখন খাইয়েন। এখন না। এই মাসেও সব আগের মত চলবে। হাঁটা বেড়ে যাবে অনেক। সময় এবং স্পীড, দু দিক থেকেই। চিনি আরো অর্ধেক কমে যাবে। আপনার যে খাবার দেখে মনে হবে যে, এইটাতে চিনি আছে, তাই কমিয়ে ফেলুন অথবা বাদ দিন। তৃতীয় এবং চতুর্থ মাস খুব কার্যকরী। অনেক কিছুই আয়ত্তে চলে আসছে এবং আপনি ফলও পাচ্ছেন। আশা করা যায় এখন আর মনের সাথে যুদ্ধ করতে হবে না। তবে সাবধান। নো ঢিলামী।
বাকি মাসগুলোর কাহিনিও এক। তেলজাতীয় খাবার, মিষ্টি, গরু, খাশি, পোলাও, কোক(পেপসিও
)- পুরো বাদ। ভাত, রুটি, আলু, চিনি- অনেক কম। হাঁটা- প্রতিদিন, ৬-৭ কি.মি., যত জোরে পারেন। সাইকেল চালান? আগে বলবেন না? প্রথম মাস থেকেই নিয়মিত চালান। অনেক ভালো ফল পাবেন।
এতক্ষন খুব বাদ দিতে বললাম। সবাই ভাবতেছেন, কি আর আলাদা কিছু বললাম? যেই লাউ, সেই কদু...কিন্তু না, কিছু সুসংবাদ দিচ্ছি। প্রতিমাসে দু একবার খান। মন খুলে। যা খুশি। যেখানে খুশি। এতে আপনার মন হাঁপ ছাড়ার সুযোগ পাবে। তবে খাবার সময় মনকে একটু মনে করিয়ে দেবেন, আপনি ডায়েটে আছেন
... যত খুশি খান শসা, গাজর, শাক-সব্জী, মাছ। মুরগীও মোটামুটি খান...
কন্টিউনিটির ক্ষেত্রে কিছু বাঁধা আছে। সবচেয়ে বড় বাঁধা আপনার “মা”... আম্মাদের এত মায়া ক্যান? তার পোলা যে কত মোটা, সেইটা তারা চোখে দেখে না। ভাইরে, মায়েরা অনেক ঝামেলা করবে। তবে ভালোমত বুঝাইলে তারা হইতে পারে আবার সবচেয়ে সাহায্যকারী। আমি আম্মুরে পুরা পটাইয়া ফেলছি
...তারপর আছে নানু/খালা/আপু...এরাও ঝামেলা করবে...তাদের বাসায় গেলেই ভালো ভালো খাওয়া সামনে আনবে, বলবে “ধুর! এইখানে ডায়েট করা লাগবে না” অথবা “একদিন খাইলে কিছু হয় না”...পইটেননা ভাইসকল...একদিন না খাইলেও কিছু হয় না...তাদের ফেরানো খুব কষ্ট...কিন্তু “না” বলতে শিখুন। বন্ধুদের “না” বলুন, কলিগদের “না” বলুন, আত্মীয়দের “না” বলুন। প্রলোভনে পড়ে চিপস, দুধ চা, চকোলেট, মিষ্টি, জন্মদিনের কেক, কোক, সিঙ্গাড়া- এইসব খাইয়েননা।
একটা লিস্ট দেই হালকা পাতলা ভাবে।
কি কি পুরোপুরি বাদ দেবেন
* কোমল পানীয়
* মিষ্টি
* কেক
* চানাচুর, চিপস
* তেলজাতীয় ভাজাপোড়া খাবার
* ডিমের কুসুম
* চিংড়ির মাথা
কি কি কমিয়ে দেবেন
* ভাত
* ডাল (হ্যাঁ ডাল... প্রথমে এইটাও কম খান। পরে বাড়াইয়েন)
* চিনি
* আলু
কি কি সবসময় খাবেন এবং প্রচুর পরিমানে
* পানি (জী, ভুইলেন না...সবচেয়ে উপকারি)
* শসা
* কাঁচা পেপে
* ফল
* শাক-সব্জি
কি কি খাবেন (ভুল ধারনা আছে আমাদের যে ডায়েটের সময় এঁদের খাওয়া যাবে না :p)
* ডিমের সাদা অংশ
* চিংড়ির মাংশল অংশ
* মাছ
* মধু (অবশ্যই খাঁটি এবং প্রমানমত)
আর হাঁটতে হবে। প্রচুর। ভুইলেন না।
আশা করি পারবেন। খুব কষ্টের না। মন চাইলে সব সম্ভব। আমি আমার ক্ষেত্রে যা করছি, তা বললাম। সবাই যে এইভাবে করবে তার কোনো নিয়ম নাই। আপনার ইচ্ছেমত কমিয়ে দেখুন আপনি পারেন কিনা। কখনোই মনের অজুহাত মেনে নেবেন না। আগে কমান। তারপর ধুমসে খান
, তবে হাঁটা এবং ব্যায়াম সহকারে
২|
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৩৪
শাহ আজিজ বলেছেন: প্রতিদিন হাঁটুন অথবা সুযোগ থাকলে সাইকেল চালান বা সাতার কাটুন । মনে রাখবেন যতটুকু ঘাম ঝরছে তা পুরোটাই ক্যালরি । তবে এই হাটার সময় কেডস পরে নেবেন । অফিস ব্যাস্ততা থাকলে সন্ধ্যার পর রাত ৯ টার আগ পর্যন্ত হাটতে পারেন । লেখক যে খাদ্যাভ্যাস বলেছেন ,একদম পারফেক্ট । হার্ড ড্রিঙ্ক মেপে খেলে ক্ষতি নেই কিন্তু বিয়ার খুব ওজন বাড়ায় ।
কার্বোহাইড্রেট কমিয়ে খাবেন এটাই মুল লক্ষ্য । সোডিয়াম জাতীয় পানীয় একদম বন্ধ । মব দিয়ে ঘর মুছুন , নিজের লুঙ্গিটা নিজেই ধুয়ে ফেলুন না । শারিরিক শ্রম আবশ্যিক । অফিসে অন্যের কাগজটা হেটে তার তেবিলে পৌঁছে দিন ।
লেখক কে ধন্যবাদ ।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৪২
কালো কুয়াশা বলেছেন: শারিরিক শ্রম আবশ্যিক। আসলেই তাই। আপনাকেও ধন্যবাদ আরো কিছু যোগ করার জন্য
৩|
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৫০
ডরোথী সুমী বলেছেন: ভাই, আমিও অনেক কমেছি। তবে কৃতিত্ব বেশি ব্যায়ামের। ভাতের পরিমান, রুটির পরিমান কমিয়েছি কিন্তু দুধ চা, চানাচুর কিছুতেই ছাড়তে পারিনা, পুরি খেতেও ভীষণ ভাল লাগে। একদম নেশার মত।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৪২
কালো কুয়াশা বলেছেন: কমেছেন শুনে ভালো লাগলো ![]()
৪|
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৫৬
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: অসাধারণ একটা কাজ করেছেন। ইন্সপায়ার হলাম।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৪
কালো কুয়াশা বলেছেন: ইন্সপায়ার হইছেন শুইনা ভালো লাগলো। এখন শুরু কইরা দ্যান
৫|
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:১৫
সকাল রয় বলেছেন:
হুগনাকাডি আমি.....
ক্যমতে ওজন বাড়ান যায় কন তো দেহি
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:০৪
কালো কুয়াশা বলেছেন: এইতো ঝামেলায় ফালায় দিলেন।
ধুমাইয়া খান
৬|
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:২৬
শাহেদ সুলতান মহিউদ্দিন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। আশা করি মনকে বাদ্ধ করতে পারব। দোয়া কইরেন।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:০৪
কালো কুয়াশা বলেছেন: অবশ্যই দোয়া করলাম ভাই। আল্লাহ ভরসা
৭|
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৬
মোঃ মাহমুদুর রহমান বলেছেন: না ভাই এত কিছু বাদ দিলে খাব কি
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:০২
কালো কুয়াশা বলেছেন: ভাই, এতদিন খাওয়া দাওয়া করে যা কামাইছেন, তা কমিয়ে ফেলু্ন। তারপর আবার খাবেন। ![]()
৮|
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:২২
ইখতামিন বলেছেন:
@সকাল রয়।
ওজন বাড়াতে হলে এই পোস্টে যেগুলোকে বাদ দিতে বলা হয়েছে সেগুলো বেশি বেশি খান
কাজের পোস্ট। শেয়ারে ধন্যবাদ ![]()
৯|
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:০০
মামুন রশিদ বলেছেন: চমৎকার পোস্ট । নাহ, শুরু করে দিব..
১০|
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:১৩
মোফিয বলেছেন: টিভিতে রান্নার প্রোপ্রাম দেখলেও মোটা হই
কিন্তু ব্যায়ামের প্রোগ্রাম দেখলে ঘাম ঝড়ে না ... হা হা হা ,
জিভকে কন্ট্রোল করা খুব কঠিন ....
১১|
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:২৯
মৌমিতা আহমেদ মৌ বলেছেন: কি বলবো দুঃখের কথা!!! গত দুইবছর যেই টাইট বাঁধনে বাঁধছিলাম ওজনকে খালেদা খালার অবরোধে তার বাঁধনের ব ও নিয়ে গেছে। পরিণতিতে ৫ কেজি ওজন বাড়ছে। বাসায় থাকলে এই ওজন জীবনেও কমবে না। আশার কথা আরও একবছর দীর্ঘায়িত হয়েছে শিক্ষাজীবন। তাই হলে গেলে আবারও কমে যাবে ওজন বাবাজী। কিন্তু দুঃখের বিষয় পার্মানেন্টলি বাসায় আসলে মোটা হওয়া সুনিশ্চিত। যাই হোক, লেখাটা উপকারী। তবে একটা কথা যোগ করি, নিজেকে নিয়ে হালকা এক্সপেরিমেন্ট করুন। দেখবেন কোনো একটা নির্দ্দিষ্ট জিনিসের বাড়া কমার উপর আপনার ওজন খুব বেশিই তাড়াতাড়ি বাড়ে-কমে। আমার রাতের খাবার যেমন আমার ক্ষেত্রে খুব বেশি ইমপ্যাক্ট ফেলে। ঐ জিনিসটাকে কন্টরোলে আনুন। দেখবেন ওজন কমানো অনেক সোজা।
১২|
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৩
না প্রেমিক না বিপ্লবী বলেছেন: ভাই টিপসের সাথে আপনার দুই খানা ছবি দিলে আরও মজা পাইতাম॥
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৩৩
কালো কুয়াশা বলেছেন: কি যে বলেননা ভাই
)
১৩|
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৩
আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: আমি ৯৫ থেকে ৭৯ আসছিলাম। এখন ৭০ যাওয়ার টার্গেট। দোয়া রেখেন ![]()
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৩৪
কালো কুয়াশা বলেছেন: হুম, আমার টার্গেট ৬০, খাটো মানুষতো ![]()
১৪|
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৮
শুঁটকি মাছ বলেছেন: যে অবরোধ পরছে,তাতে বাসায় থাকতে থাকতে কিছুদিন পর হাতির বাচ্চায় পরিণত হব। হয়তো অদূর ভবিষ্যতে কাজে লাগতে পারে।
১৫|
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৩৫
শাহ আজিজ বলেছেন: সকাল রয় ## মেদ ভুঁড়ি কি করি ওরা চিকন মানুষকে গরু মহিষ তাজাকরন গুল্লি খাওয়াইয়া বেশ কাজ করতেছিল , কিন্তু বেরসিক পুলিশ বন্ধ করে দিয়েছে
১৬|
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৪৩
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: এই পোস্টটা ইস্টিটি হলো দেখে একটাই ধারণা করা যায়, তা হলো সঞ্চালক বাবুটি সাংঘাতিক রকমের মোটা এবং তা কমাতে তিনি ৭৩তম বার ফেল করেছেন
“ প্রতিমাসে একই মেশিন দিয়ে একবার করে মাপবেন।”
-কামের কথা! অফিসে গিয়ে দেখে ৪কেজি কমেছে। বাসায় এসে ৬কেজি+
“সকালে দুটা রুটি, রাতে দুটা রুটি।”
-খাবার আগে নাকি পড়ে?
যা হোক, আপনার আন্তরিক পরামর্শে অনেকেই অনুপ্রাণিত হবে। আমার সমস্যা হলো, খুব তাড়াতাড়ি আমি অনুপ্রাণিত হই আবার খুব তাড়াতাড়ি....
আমার কিন্তু ভুড়ি নাই
ওজন কমানোর শত্রু শুধু মা নয়, গুণী বউ হলে... সেও
অনেক মজা করলাম ভাই। আমি নিশ্চিত, আপানি কিছু মনে করেন নি!
ভালো থাকুন আর ওজন ধরে রাখুন ![]()
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৩৬
কালো কুয়াশা বলেছেন: আরে না ভাই, কি মনে করব
ব্যাচেলরতো, তাই বউ এর ব্যাপারে জানি না ![]()
ওজন ধরে রাখুম না, কমামু
১৭|
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৪৪
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: “এই পোস্টটা ইস্টিটি হলো না দেখে ...”
১৮|
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪৭
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: নাইস শেয়ার। অনেক কাজে দিবো
১৯|
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:১৫
শায়লা িসিদ্দক বলেছেন: আপনার বাঁধা part টা পড়ে ব্যাপক মজা পেলাম ।
২০|
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:১৭
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
আমার আম্মু তো শুধু এগুলো খায়
* কোমল পানীয়
* মিষ্টি
* কেক
* চানাচুর, চিপস
* তেলজাতীয় ভাজাপোড়া খাবার
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৩৭
কালো কুয়াশা বলেছেন: B:-) , বলেন কি?
২১|
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:৪১
এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন: খুব ভালো একটি পোষ্ট। লেখককে অভিন্দন।
২২|
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৩১
হাসান মাহবুব বলেছেন: প্রথমেই কমাতে হবে ভাতজাতীয় খাবার
এইটুকু পড়ে আর বাকিটা পড়ার ইচ্ছা হৈলো না! :-<
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:২০
কালো কুয়াশা বলেছেন: ![]()
২৩|
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:১১
রাবেয়া রব্বানি বলেছেন: ঠিক বলেছেন। এভাবে ্মাসে প্রায় আড়াই কেজি কমে। খুব প্রেসার দেয়া ছাড়াই।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:১৮
সুমন কর বলেছেন: মজা পাইছি। এই, যারা যারা মোটা বা মুটু ভাল করে পড়েন।