নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আধার রাত্রি ভোরের অনেক বাকী স্বপ্ন দেখার সুযোগ এখন তাই

চলে যেতে যেতে বলে যাওয়া কিছু কথা

মাহিরাহি

বাড়ী আখাউড়া। আখাউড়া রেলওয়ে হাইস্কুল থেকে পাস করে সোজা ঢাকায় চলে আসি। কিছুদিন সিটি কলেজে ছিলাম। ছিলাম জগন্নাথেও। তারপর টোকিওতে কাটিয়েছি সাড়ে ছয়টি বছর। দেশে ফিরে এসে চাকুরি আর সংসার নিয়ে আছি। দুটো ছেলে, মাহি আর রাহি। একজনের সাড়ে ছয় আর আরেকজনে সদ্য চার পেরিয়েছে। ওদের নামদুটো জুড়ে দিয়েই আমার নিকের জন্ম। বেশিরভাগ সময়কাটে সন্তানের সান্নিধ্য। ঘরকুনো মানুষ আমি। লেখালেখিতে হাতেখড়ি এই সা ইন বল্গে এসেই। কেউ বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিল ফিরিয়ে দেয়ার মত উদ্ধত্য আমার নেই। সবারই বন্ধু হতে চাই।

মাহিরাহি › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইউরোপের ইসলামাজাইশেসন

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সন্ধ্যা ৭:০৮

মারাত সাফিন একসময়কার বিশ্বের নাম্বার ওয়ান টেনিস প্লেয়ার একজন তাতার মুসলমান।

আগামীতে যে চারটি দেশ সবদিকদিয়েই পৃথিবীর আর সব দেশগুলোকে ছাড়িয়ে শীর্ষে অবস্থানের কথা তার একটি রাশিয়া। তাতার ছাড়াও, আজেরি, তুর্ক, চেচেনিয় এবং আরো অনেক মুসলিম জাতিগোষ্টি সমন্বিতভাবে রাশিয়রার জনসংখ্যার ২০ থেকে ৩০% দখল করে আছে। পরিসংখ্যান বলে যে আগামী ২০৫০ সালে রাশিয়ার ৫০% জনসংখ্যা হবে মুসলমান। অর্থাত রাশিয়া একটি মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশে পরিনত হবে। ধর্মান্তর ছাড়াও রাশিয়ায় মুসলমান জনসংখ্যাবৃদ্ধির আরেকটি কারন হল রাশিয়ার বাকী জনগনের সন্তান গ্রহনে অনীহা।

কয়বছর আগে পুটিন ইনটেনসিভ দানের ঘোষনা দেন যাতে করে রাশিয়ানরা সন্তান গ্রহনে উদ্ভুদ্ধ হয়। কিন্তু তাতেও কোন আশানুরূপ ফল পাওয়া যাচ্ছেনা।



ইতিহাসবিদদের মতে ফ্রান্সের তুরস যুদ্ধে মুসলমানরা বিজয়ী হলে লন্ডনে গির্জার ঘন্টা ধ্বনির পরিবর্তে মিনারে আজানের ধ্বনি শুনা যেত। তবে মজার ব্যাপার এই যে ইউরোপের ইসলামাজাইশেন ঘটছে এখন অন্যভাবে। বিশ্ববিখ্যাত ইতিহাসবিদ বার্নার্ড লুইসের মতে ১০০ বছরের মধ্যে সমগ্র ইউরোপ ইসলামী ইউরোপে পরিনত হবে। আর ২০ বছরেরর মধ্যে ফ্রান্সে প্রতি তিনজনের একজন হবে মুসলমান। ইউরোপের অন্যান দেশগুলোতেও ইসলামের প্রসার ঘটবে দ্রুত। ইংল্যান্ড, হল্যান্ড কিংবা জার্মানীতেও মুসলমানদের সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে।

সেইদিন হয়ত খুব দুরে নয় যেদিন, ইউরোপের বড় বড় শহরগুলোতেও আযানের সুমধুর ধ্বনি ধ্বনিত হবে।

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +১০/-১

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সন্ধ্যা ৭:১৩

লাইটহাউজ বলেছেন: পরিসংখ্যান বলে যে আগামী ২০৫০ সালে রাশিয়ার ৫০% জনসংখ্যা হবে মুসলমান। অর্থাত রাশিয়া একটি মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশে পরিনত হবে।
সূত্র কই?

সেইদিন হয়ত খুব দুরে নয় যেদিন, ইউরোপের বড় বড় শহরগুলোতেও আযানের সুমধুর ধ্বনি ধ্বনিত হবে।
দোয়া করেন তাড়াতাড়ি।

২| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সন্ধ্যা ৭:২২

মাহিরাহি বলেছেন: http://en.wikipedia.org/wiki/Islam_in_Russia

৩| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সন্ধ্যা ৭:৩১

সন্ধ্যাপ্রদীপ বলেছেন: মারাত সাফিন কয়টা গ্রান্ড স্লাম জিতেছে?

৪| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সন্ধ্যা ৭:৩৫

মাহিরাহি বলেছেন: While much of the growth comes from Central Asian immigrants from former Soviet republics, as Wikipedia writes:

There has been a growing interest in Islam amongst ethnic Russians as there appears to be a rising number of converts to the faith. More recently, author and ex-KGB officer Alexander Litvinenko, embraced Islam before passing away from radiation poisoning.

৫| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সন্ধ্যা ৭:৪১

লাইটহাউজ বলেছেন: পরিসংখ্যান বলে যে আগামী ২০৫০ সালে রাশিয়ার ৫০% জনসংখ্যা হবে মুসলমান। অর্থাত রাশিয়া একটি মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশে পরিনত হবে।

কোথায় লেখা আছে এটা? যেখানে বর্তমানে ২৩% এর মতো মানুষ ইসলাম ধর্মাবলম্বী কিন্তু ২০৫০ সালের মধ্যেই ৫০% জনসংখ্যা মুসলমান হবে এটা বিশ্বাসযোগ্য নয়।

পরিস্কার করুন ব্যাপারটা।

৬| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সন্ধ্যা ৭:৪৯

আবূসামীহা বলেছেন: রাশিয়া একসময় মোঙ্গলদের গোল্ডেন হোর্ড খানেত-এর অধীন ছিল। মুসলিম দুনিয়ার বেশিরভাগ অঞ্চল ও অন্যান্য স্থানে ধ্বংসযজ্ঞ চালালেও শেষপর্যন্ত অধিকাংশ মোঙ্গল ইসলাম গ্রহন করেছিল। আর তাদের ইসলাম গ্রহন শুরূ হয়েছিল গোল্ডেন হোর্ডের খানের মাধ্যমে। মোঙ্গলদের তরবারি মুসলমানদের পরাজিত করতে সমর্থ হয়েছিল। কিন্তু ইসলামের কাছে তারা পরাজিত হয়েছিল। ওরা বলে ইসলাম তরবারি দিয়ে প্রচারিত হয়েছে। কিন্তু মুসলমানদের তরবারি যখন জং ধরে ভোঁতা হয়ে গিয়েছিল তখন এক পরাজিত জাতির দীন গ্রহন করে সভ্য হয়েছিল মোঙ্গলরা। যে পরিমাণ ধ্বংস লীলা তারা চালিয়েছিল তার চেয়ে অনেক বেশী সভ্যতার নির্মাণ করেছিল তারা।
আজো দুনিয়েতে শৌর্যে বীর্যে মুসলমানরা পিছিয়ে আছে। কিন্তু ইসলামের প্রাণসত্ত্বা ফুরিয়ে যায়নি। তাইতো পশাদপদ মুসলমানদের এই দীনকেই ক্রমবর্ধমান হারে গ্রহন করছে সভ্যতায় অগ্রগামী মানুষেরা। তরবারি নয় ইসলামের অফুরন্ত প্রাণশক্তি একে জিইয়ে রেখেছে এবং রাখবে।
ধন্যবাদ পোস্টের জন্য।

৭| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সন্ধ্যা ৭:৪৬

লাইটহাউজ বলেছেন: পোস্টের হেডিং এ দিয়েছেন ইউরোপ আর ভেতরে উল্লেখ করলেন মূলত রাশিয়াকে।
আপনার জ্ঞাতার্থে উল্লেখ করছি বর্তমানে ইউরোপের মাত্র ৩% এর মতো ইসলাম ধর্মাবলম্বী।

http://en.wikipedia.org/wiki/Islam_by_country

৮| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সন্ধ্যা ৭:৪৮

তাসু বলেছেন: ভাই, পরিসংখ্যান শুনে দেখে আমাদের কোন লাভ নেই। মুসলমানরা যতদিন না জেগে উঠবে প্রকৃত ঈমান ও আমল নিয়ে, আল্লাহ যে প্রতিনিধিত্ব করার দ্বায়িত্ব দিয়েছেন সেই দ্বায়িত্ববোধ নিয়ে ততদিন কিছুই হবেনা। রাশিয়ায় ৫০% মুসলমান হয়ে কি লাভ হবে? দেখেন না চেচনিয়ায় জওহর দুদায়েভ একটা স্বাধীন সরকার প্রতিষ্ঠা করল, আর একদল দালাল কেন্দ্রীয় সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় আরেকটা গোলামীর জিন্জির টেনে আনল। দুদায়েভ শহীদ হলেন দালালদের তথ্যের কারনেই। ফিলিস্তিনটাই দেখেন না কেন? চারদিকে শতভাগ মুসলমানের আরব দেশগুলো কি করছে? এমনকি ফিলিস্তিনিরা নিজেরাই মারামারি করছে সাহায্যের টাকা ভাগ বাটোয়ারা নিয়ে। আর বার্নার্ড লুইসের মত ওরিয়েন্টালিস্টরা এ ধরনের তথ্য দিয়ে আমাদেরকে ভাল লাগায় ডুবিয়ে রাখে। পাশাপাশি তাদেরকে নীতি নির্ধারকদেরকে সতর্ক করে দেয়। আজকের বিশ্বে যে ওয়ার এগেনেইষ্ট টেররিজম চলছে তা হান্টিংটনের "সভ্যতার সংকট" তত্ত্বের আলোকেই। ওরিয়েন্টালিস্টরা ইসলামী বিশ্বের বিভিন্ন বিষয়ে পশ্চমাদেরকে সতর্ক করে দেয় তাদের ভবিষ্যৎ নীতি নির্ধারণের জন্য। তার বিপরীতে মুসলমানদের কোন প্রস্তুতি আছে কি?

মারাত সাফিন মুসলমান হয়েও জাতির জন্য যদি কিছু করতে না পারেন আমাদের কিছু যায় আসে কি?

৯| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সন্ধ্যা ৭:৫২

মাহিরাহি বলেছেন: Marat Mubin ulı Safin; is a Russian former World No. 1 tennis player of Tatar ethnicity.[1].

Safin began his professional career in 1997 and held the No. 1 world ranking for 9 weeks in November and December of 2000
Safin's greatest accomplishments are winning the 2000 U.S. Open (defeating Pete Sampras) and the 2005 Australian Open (defeating Lleyton Hewitt). Safin also helped lead Russia to Davis Cup victories in 2002 and 2006.

১০| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৮:০৩

বিষাক্ত মানুষ বলেছেন: ভাই ... আমি যে শহরে থাকি সেখানে কোন মসজিদই নাই ।

১১| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৮:০৫

আবূসামীহা বলেছেন: হয়তো আপনাকে দিয়েই শুরূ হবে @বিষাক্ত মানুষ।

১২| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৮:০৮

তাসু বলেছেন: মাহিরাহি ভাই, কমেন্টটা ২বার ছেপে গেছে। দয়া করে একটা মুছে ফেলুন (এটাসহ)।

১৩| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৮:০৮

মাহিরাহি বলেছেন: Wiki says: It is also projected that by the year 2050 half of the population of Russia would be Muslims

১৪| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৮:১৫

মাহিরাহি বলেছেন: In Moscow alone, there are an estimated 2.5 million Muslims out of a population of about 10.4 million.
Moscow, which has an estimated 2.5 million Muslims, only has four mosques. As Wikipedia reports:

Muslim leaders say attempts to build more have been blocked by local officials, who fear angering Moscow's ethnic Russian majority. Attacks on mosques have been increasing. In September 2006, an Imam in the southern city of Kislovodsk was shot dead outside his home. During days of rioting in August, mobs chased Muslim Chechens and other migrants from the Caucasus region out of the northwestern town of Kondopoga.

১৫| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৮:২০

আশরাফ রহমান বলেছেন: ভাল লাগলো।

১৬| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৮:২৮

ব্লুজ বলেছেন: আমি এই ব্যাপারে অতটা নিশ্চিত নই তবে আপনাদের জন্য একটি লিংক দিচ্ছি, Click This Link এখানে বিভিন্ন ধর্মের গ্রোথ রেট সম্বন্ধে আলোচনা করা হয়েছে। ধন্যবাদ।

১৭| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৮:৩১

মেন্টাল বলেছেন: সমস্যা হইলো মুসলিমরা ইউরোপে গিয়া ইউরোপরে মধ্যপ্রাচ্য না বানায়া ফালায়। আল্লাহ মাফ করুক।

১৮| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৯:০১

সোনার বাংলা বলেছেন: +

১৯| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১০:৪২

শমশের আলম শোভন বলেছেন: ঘটনা সত্য মোসলেমরা সবজায়গায় সংখ্যায় বাড়তাছে। পুরুষাঙ্গের জোরের কারনে পরিবার প্রতি ৬/৭ টা বাচ্চা লাইদা দুনিয়ার জনসংখ্যা বিস্ফোরনের অর্ধেকের বেশি মোসলেম দুনিয়ায়। ভালো পুস্ট ৫/৫।

২০| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১০:৪৩

জেনারেল বলেছেন: পুরুষাঙ্গের জোরের কারনে পরিবার প্রতি ৬/৭ টা বাচ্চা লাইদা দুনিয়ার জনসংখ্যা

২১| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১১:৪৭

অতন্দ্র প্রহরী বলেছেন: ভালো পোষ্ট দিয়েছেন কিন্তু কোন কোটেশন ছাড়া।

২২| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৮:৪৯

কাস্তের মত চাদঁ বলেছেন: জটিল পোষ্ট, তারিক রমাদানের লেখা পড়তে পারেন নেট থেকে। ৫।

২৩| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৮:৫৭

প্রশ্নোত্তর বলেছেন:
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১০:৪২
শমশের আলম শোভন বলেছেন:

ঘটনা সত্য মোসলেমরা সবজায়গায় সংখ্যায় বাড়তাছে। পুরুষাঙ্গের জোরের কারনে পরিবার প্রতি ৬/৭ টা বাচ্চা লাইদা দুনিয়ার জনসংখ্যা বিস্ফোরনের অর্ধেকের বেশি মোসলেম দুনিয়ায়। ভালো পুস্ট ৫/৫।

২৪| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৯:০১

লাইটহাউজ বলেছেন: এটাই আসল কারন - পুরুষাঙ্গের জোর

২৫| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৯:০৩

ক্যাচাল বলেছেন: জেনারেল বলেছেন: পুরুষাঙ্গের জোরের কারনে পরিবার প্রতি ৬/৭ টা বাচ্চা লাইদা দুনিয়ার জনসংখ্যা ।

২৬| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৯:১১

মদনবাবু বলেছেন: ক্যাচাল বলেছেন: জেনারেল বলেছেন: পুরুষাঙ্গের জোরের কারনে পরিবার প্রতি ৬/৭ টা বাচ্চা লাইদা দুনিয়ার জনসংখ্যা ।

২৭| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১২:২১

প্রচুর বলেছেন: শুনে খুব ভাল লাগল।আমার মনে হয় এ সংখ্যাটা আরও বাড়ত যদি মুসলমানরা খাঁটি মুসলসান হতো আল্লার বিধান সঠিকভাবে মেনে চলত, ইসলাম যে একটা পূর্ণাঙ্গ জীবনবিধান, ইসলাম মানবতাও শান্তির ধর্ম সেটার বাস্তব প্রতিফলন ঘটাতে পারতো । জ্ঞানে বিজ্ঞানে সাফল্যের সাক্ষর রাখতে পারতো। কিন্তু বর্তমান সময়ের মুসলমানরা নামে শুধু মুসলমান কোন কাজের না, অন্যরা করে দিলে সেটা গ্রহন করতে পারে, নিজেরা পারেনা কিছু করতে সেই সাথে আছে অলস মস্তিস্ক আর বিলাসিতা। বিনোদন জগতে যদি ভাল সাক্ষর রাখতে পারতো তবে তাদের দ্বারা অনেক কিছূই সম্ভব হতো। যদিও ইরান এক্ষেত্রে কিছুটা অবদান রাখছে কিন্তু সেটা প্রয়োজনের তুলনায় একেবারেই অপ্রতুল যা পশ্চিমা, ভারতীয় নগ্ন সংস্কৃতির সাথে পাল্লা দেয়ার মত নয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.