নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চারিদিকে শুধু ভুদাই আর ভুদাই

ভুদাই সমিতির সেক্রেটারী হিসেবে কাজ করছি। পার্মানেন্ট প্রেসিডেন্টের পোষ্ট খালি আছে।

ভুদাই

চারিদিকে ভুদাইয়ের দল ফেলিছে নিশ্বাস, কোন ভুদাইকে করিনা বিশ্বাস।

ভুদাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

তরুন প্রজন্মের অহংকার বাংলাদেশের আগামী দিনের রাষ্ট্র নায়ক তারেক রহমান।

১২ ই জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:৫১





বাংলাদেশের উপর পরাশক্তি বিশেষ করে ইন্ডিয়ার আগ্রাসন মোকাবেলা করতে মহান স্বাধীনতার ঘোষক বীর মুক্তি যোদ্ধা (বীরউত্তম) শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের সুযোগ্য উত্তারিধাকারী তারেক রহমানের যে বিকল্প বাংলাদেশে নেই সেটা হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে বাংলাদেশের নিপিড়িত জনগন। 'স্বাধীনতার মহানায়ক শহীদ জিয়াউর রহমানের ছেলে তারেক রহমান বাংলা দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষার প্রতীক। তারেক রহমান ১৯৬৫ সালের ২০ নভেম্বর জন্মগ্রহন করেন। দেশের সাবেক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার প্রথম সন্তান তিনি।



তরুন প্রজন্মের অহংকার তারেক রহমান। 'সেনা সমর্থিত' মঈন-ফকরুদ্দীন এর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে ২০০৭ সালের ৭ মার্চ দেশপ্রেমিক নেতা তারেক রহমানকে ঢাকা সেনানিবাসের শহীদ মইনুল সড়কের বাসা থেকে অন্যায়ভাবে গ্রেপ্তার করে যৌথবাহিনী। এরপর তার বিরুদ্ধে ১৩টি হাস্যকর মামলা করা হয়। বিভিন্ন মামলায় তাকে মোট নয়দিনের রিমান্ডে নেয়া হয়। রিমান্ডে অমানসিক নির্যাতন করে তারেক রহমানের কোমরের হাড় ভেঙে দেয় তৎকালীন স্বৈরশাসকরা। এরপর ২০০৮ সালের ৩১ জানুয়ারি তাকে মুমুর্ষ অবস্থায় বঙ্গবন্ধু মেডিকেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ঐ বছরের ১৯ জানুয়ারি নানি বেগম তৈয়বা মজুমদারের মৃত্যুতে তারেক রহমান মাত্র ৩ ঘণ্টার জন্য প্যারোলে মুক্তি পান। দীর্ঘ ১৮ মাস কারাবন্দি থাকার পর ২০০৮ সালের ৩ সেপ্টেম্বর সব মামলায় জামিনে মুক্ত হয়ে চিকিৎসার জন্য লন্ডন যান। তিনদিন পর লন্ডনের একটি হাসপাতালে ভর্তি হন। দীর্ঘদিন চিকিৎসা নিতে হবে তাই সেখানের (নর্থ লন্ডন) একটি ফ্ল্যাট ভাড়া করে সেখানেই আছেন তিনি।



সে সময় তারেক রহমান দল ও দেশের জন্য এক অনন্য নেতৃত্ব সৃষ্টি করছিলেন তিনির যুগান্ত কারি কর্মসুচি বিএনপির তৃণমূল পর্যায় থেকে শুরু করে গন জাগরনের সৃষ্টি হয়েছিল নেতা কর্মিদের মধ্যে পিরে এসেছিল প্রান,তারেক রহমানের মাঝে খোজেপয়েছিল তাদের প্রান প্রিয় নেতার প্রতিচ্ছবি,আর সে কারনে ভীত হয়ে মঈন-ফখর গংরা ষড়যন্ত্র মূলকভাবে তাকে সেদিন গ্রেপ্তার করেছিল। কিন্তু জনগনের ভালবাসা আর দাবীর মুখে তারা তাকে জেলে আটকে রাখতে পারেনি। আসলে কল্পিত দুর্নীতির অপপ্রচার চালিয়ে জাতীয়তাবাদী শক্তিকে নিশ্চিহ্ন করতেই ঐ তত্ত্বাবধায়ক সরকার অবৈধভাবে ক্ষমতায় বসেছিল। কারাগারে যেভাবে তারেক রহমানের ওপর নির্যাতন করা হয়েছে আর কোনো রাজনীতিকের ওপর এভাবে নির্যাতন করা হয়নি। তার বিরুদ্ধে ১৩টি মামলা দেয়া হয়েছিল। তবে একটি মামলাও কোনো সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে নয়। সব মামলা গুলো ছিল ভিত্তিহীন রাজ নৈতিক উদ্ধেশ্যপ্রনদিত যার একটি ও এখনো প্রমান করতে পারে নাই,‘শোনা গেছে, এর মধ্যে ১১টি মামলার কার্যক্রম স্থগিত করেছেন আদালত।রাখে আল্লাহ মারে কে।কারন জিয়া পরিবারের উপর দেশ বাসীর দোয়া ও আল্লাহের রহমত আছে।



মতলববাজ ফখরুদ্দীন মইনুদ্দিনের প্রস্তাবে রাজি হয়ে খালেদা জিয়া যদি তখন শেখ হাসিনার মত দেশ ত্যাগ করতেন তখন তারেক রহমান এবং আরাফাত রহমান কে গ্রেফতার হতে হতো না। মইনের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় তারেক রহমানকে গ্রেফতার করে নির্মমভাবে নির্যাতন করা হয়েছে সেটা এখন সবাই জেনেছে। বিগত তত্বাবধায়ক সরকারের ধারাবাহিকতায় এখনও জিয়া পরিবারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ও অপপ্রচার অব্যাহত রয়েছে। অতীতের মত বর্তমান সরকারও তারেক রহমানকে টার্গেট করেছে। কারণ তারেক রহমান বাংলাদেশের গণমানুষের কাছে একটি জনপ্রিয় নাম। বাবার মতোই তারেক রহমান বাংলাদেশের প্রতিটি গ্রাম ঘুরে বেড়িয়েছেন। তাদের সঙ্গে কথা বলে সমস্যার কথা শুনেছেন, সমাধানের পথ বাতলে দিয়েছেন। জনগণের সঙ্গে তারেক রহমানের সখ্যই আওয়ামী লীগ এখন মেনে নিতে পারছে না। তারেক রহমানকে শেষ করতে পারলে কিংবা জিয়া পরিবারকে বিতর্কিত করতে পারলেই বাংলাদেশে জাতীয়তাবাদী শক্তিকে দুর্বল করে দেয়া যায়। এ কারণেই জিয়া পরিবারের বিরুদ্ধে দেশে-বিদেশে চালানো হচ্ছে সুপরিকল্পিত অপপ্রচার।



মানুষ আজ সন্ত্রাস থেকে বাচতে চায়, বিদ্যুত চায়, পেট ভরে খেতে চায় কিন্তু বাকশালী সরকার শুধু জিয়া পরিবারের কুৎসা করেই সময় কাটাচ্ছেন কোথাও কোন উন্নয়ন নেই, মানুষের কাজ নেই, বেচে থাকার অবলম্বন টুকু কেড়ে নেয় সন্ত্রাসীরা। নাভিস্বাস উঠেছে এই সরকারের প্রতি,তাই দেশের মানুষ আজ ফেসিস্ট বাকশালী স্বৈরশাসন থেকে মুক্তি পেতে চায়। চায় সরকার পরিবর্তন।



ডিজিটাল নামক ফেসিস্ট বাকশালী স্বৈরশাহীর আতংক তারেক রহমান,এই সরকার ভাল করেই জানে, তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন মানেই আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক ইন্তেকাল। এ কারণেই আওয়ামী লীগ তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মরিয়া। তবে আমরা আশা করি তরুন প্রজন্মের অহংকার এই তরুন রাজনীতিবীদ তাড়াতাড়ি সুস্থ্য হয়েই দেশে ফিরবেন তার রাজনীতিতে আবারও সরব উপস্থিতির অপেক্ষায় বাংলাদেশ। তার বিরুদ্ধে যত ষড়যন্ত্রই করা হোক না কেন বেগম খালেদা জিয়ার পরে বাংলাদেশের মাটিতে তিনিই হবেন বিএনপির কর্নধার।আগামী দিনের তারেক রহমান হবেন চৌকষ রাজনৈতিক প্রশাসন সমন্বয়ে এক সমন্বিত সফল প্রতিষ্ঠান, আদর্শ রাষ্ট্রনায়ক। তারেক রহমান ফিরে আসবেন নতুন তারেক রহমান হয়ে। যার চারপাশে ঘিরে থাকবে রাষ্ট্রপরিচালনার বেষ্ট আইকনরা।বাকশালী নিকৃষ্ট শাসনে, নিপিড়নে ইসলাম, জনজীবন, দেশের সার্বভৌমত্ব আজ বিপন্ন। কালো রাতের মাঝ প্রহর পেরিয়ে যাচ্ছে তার সাথে সাথে গোটা বাংলাদেশ প্রতিটা দিন গুনছে নতুন দিনের আশায়। কালো রাতের প্রহর শেষে অবশ্যই আসবে নতুন ভোর, আসবে সোনালী সূর্যোদয়। ফিরে আসবেন নতুন তারেক রহমান। সেই নবপ্রভাতের নতুন আলো দেখার জন্য অধীর আগ্রহে সারা দেশবাসী।



সীমাহীন মিথ্যা অপপ্রচারের পরেও দেশের মানুষের হৃদয়ে এখনো তারেক রহমান। দেশের মানুষ আবার বিএনপি কে ভোট দিবেন এবং ক্ষমতায় বসাবেন। তখন তারেক রহমানই হবেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। মোঃ আব্দুল আজিজ।

মন্তব্য ৩৫ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:৫৭

রাইসুল জুহালা বলেছেন: এই লেখা পড়লে এমনকি তারেকের মাতাদেবীও হাসতে হাসতে কেঁদে দিবেন।

১২ ই জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:০১

ভুদাই বলেছেন: না এই লেখা পড়লে ভাদা-ভাকুর আর বাকশালি প্রেতাত্নারা ভয়ে হেগে মুতে দিবে যারা ৩ বছরেও তারেকের কল্পিত দুর্নিতির ফাইলও গোছাতে পারেনি।

২| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:৫৮

রাফিকুল ইসলাম পাটোয়ারী বলেছেন: তরুণ প্রজন্মের কর্নদার! কিসের দুর্নীতি শিখানোর?

১২ ই জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:০৩

ভুদাই বলেছেন: জিয়া শিখিয়ে গিয়েছেন কিভাবে স্বাধীনতা আনতে হয় আর তার সন্তান শিখাবেন কিভাবে সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে হয়

৩| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:৫৯

জহির_জুয়েল বলেছেন: তারেইক্ক্যা চোর বাল ফালাইয়া তাল গাছে উঠাবে।

১২ ই জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:০২

ভুদাই বলেছেন: তরে মুস্লামানী করাতে হবে।

৪| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:০০

আসিফ আরমান বলেছেন: তারেক রহমান স্বাধীনতার প্রতীক আমি তো জানতাম কোকো...১৯৬৫ সালে জন্ম নিয়ে কেমনে যাই হোক হিসাব মিলতাছে না।

মামলা গুলো হাস্যকর তো বটেই আমরা অনেক হাসছি যখন আমাদের গ্রামে খাম্বা দেখছি কুনো তার দেখি নাই।

(নর্থ লন্ডন) একটি ফ্ল্যাট ভাড়া করে সেখানেই আছেন তিনি, এমন ভাবে বলছেন উনি যেন বস্তিতে থাকেন? প্রাবাশি ভাইরা বস্তিটা চিনলে আমাদের পরিচয় করাই দিয়েন।

-----------------আমি একজন সাধারণ অতি সাধারণ মানুষ বলছি আপনাদের উপর আমার বিশ্বাস নাই। কয়লা ধুইলে ময়লা যায়না। হাসিনা বা খালেদা দিয়া কাম হবে না।--------

১২ ই জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:০৩

ভুদাই বলেছেন: আপনি কি লিখেছেন নিজে আবার পড়েন

৫| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:০০

জানকিরান বলেছেন: লেখকের নাম হল ভোদাই। তাই ভোদাই কিনা বলে আর কুত্তায় কি না খায়।

১২ ই জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:০১

ভুদাই বলেছেন: না এই লেখা পড়লে ভাদা-ভাকুর আর বাকশালি প্রেতাত্নারা ভয়ে হেগে মুতে দিবে যারা ৩ বছরেও তারেকের কল্পিত দুর্নিতির ফাইলও গোছাতে পারেনি।

৬| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:০৯

আমিনুর রহমান বলেছেন: ভোঁদাইয়ের জ্ঞান দেখে আমি বিস্মিত =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

৭| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:১০

কুঁড়ের বাদশা বলেছেন: আপনি নিশ্চয়ই মশকরা করছেন :)

১২ ই জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:২০

ভুদাই বলেছেন: মশকরার কি দেখলেন?

৮| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:১০

কুঁড়ের বাদশা বলেছেন: আপনি নিশ্চয়ই মশকরা করছেন :)

৯| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:১১

হাসানুর বলেছেন: হে আল্লাহ তারেকের হাত থেকে আমাদের রক্ষা করো................আমিন ।

১০| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:১২

মাইন রানা বলেছেন: গাছে কেন ভাই ??

১১| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:১৬

জহির_জুয়েল বলেছেন: সিঙ্গাপুরের ব্যাংকে তারেকের টাকা যে ধরা পড়েছে, তাতো কারও বানানো গল্প নয়। কোকোর টাকা সিঙ্গাপুরের ব্যাংকে আটক হয়েছে মার্কিন ফেডারেল আদালতের নির্দেশে। আর এফবিআই’র যে কর্মকর্তা তারেকের টাকার তদন্ত করেন তিনি নিজে এসে ঢাকার আদালতে সাক্ষ্য দিয়ে গেছেন। খালেদা ক্ষমতায় ছিলেন, তাই এফবিআই`র কর্মকর্তা তারেকের বিরুদ্ধে সাক্ষী দিতে কী করে ঢাকায় এসেছিলেন বা আসতে পারেন, তা তিনি জানেন। এই কর্মকর্তা এসেছিলেন ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের মাধ্যমে। যেমন বাংলাদেশ সরকারের অনুমোদন ছাড়া দেশের কোন পুলিশ কর্মকর্তা অন্য দেশে সাক্ষী দিতে যেতে পারেন না।

১২ ই জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:২১

ভুদাই বলেছেন: এসব প্রমান করতে পারবেনা। আর তোর লোটা আর দরবেশ আব্বারা যে লাখ লাখ মানুষকে শেয়ার বাজারের টাকা লুটে নিঃস্ব করেছে সেটার কি হবেরে ভাদার চাও??

১২| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:১৬

নামহীন অনিরীত বলেছেন: tareker pacha mubaroke vudai er chumbon shironame lekhati stiky kora hok !

১৩| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:২০

জহির উদদীন বলেছেন: জহির_জুয়েল বলেছেন: তারেইক্ক্যা চোর বাল ফালাইয়া তাল গাছে উঠাবে।

চোর খালি বাংলাদেশ একটাই পয়দা হইছিল,তাইনা?
তারেক রহমান পুরা বাংলাদেশ ব্যাংক খালি কইরা বিদেশে টাকা পাচার করছে। আর শেয়ার বাজারে বাকশালীরা টাকা লুটপাট করছে সেটা চোখে পড়ে না?
হায়রে!! এই ভাদা সরকার এক কুমির আর কয়বার দেখাবে।

১৪| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:২৫

মাহাবুবগেও বলেছেন: লেখকের নাম হল ভোদাই :P :P :P

আিমনুর রহমান বলেছেন: ভোঁদাইয়ের জ্ঞান দেখে আমি বিস্মিত =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

হাসানুর বলেছেন: হে আল্লাহ তারেকের হাত থেকে আমাদের রক্ষা করো................আমিন ।

সহমত।

১৫| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:২৮

ফারজুল আরেফিন বলেছেন: জোক্স অব দ্যা ইয়ার ২০১২ =p~ =p~ =p~

১৬| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:৩০

কুঁড়ের বাদশা বলেছেন: শিরোনাম দেখে মনে হচ্ছে মশকরা করছেন । পরে পড়ে দেখলাম নাহ সিরিয়াসলি লিখছেন।
আপনি কি বলতে চাচ্ছেন তারেক রহমান কখনও দূর্নীতি করে নি ?
এখন আবার বইলেন না যে হাসিনাও করছে । আমি স্বীকার করছি হাসিনাও করছে। তাতে তারেকের অপরাধ হালাল হয়ে যায় না।

১৭| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:০৪

স্রাবনের রাত বলেছেন: লেখকের নাম হল ভোদাই

আিমনুর রহমান বলেছেন: ভোঁদাইয়ের জ্ঞান দেখে আমি বিস্মিত

হাসানুর বলেছেন: হে আল্লাহ তারেকের হাত থেকে আমাদের রক্ষা করো................আমিন ।

সহমত।

১৮| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:১৮

জহির_জুয়েল বলেছেন: জহির উদদীন বলেছেন:

চোর খালি বাংলাদেশ একটাই পয়দা হইছিল,তাইনা?
তারেক রহমান পুরা বাংলাদেশ ব্যাংক খালি কইরা বিদেশে টাকা পাচার করছে। আর শেয়ার বাজারে বাকশালীরা টাকা লুটপাট করছে সেটা চোখে পড়ে না?
হায়রে!! এই ভাদা সরকার এক কুমির আর কয়বার দেখাবে।

ভাই এখানে তারেইক্ক্যার গূনগান নিয়ে কথা হচ্ছে, এইখানে তো আমি দরবেশের গূণকীর্তন করছি না। এখানে দরবেশ বাবারে টানছেন কেন?? যা নিয়া আলোচনা তা নিয়া কথা বলেন। উল্টা পাল্টা উত্তর দিলেই কি তারেইক্ক্যারে দূর্ণীতি থেকে বাচাইতে পারবেন???
আর শেয়ার বাজার কেলেংকারীতে কিন্তু সমানভাবে জড়িত ছিল ফালু এবং বাদল। আর দরবেশের সাথে সাথে এদের নাম বলতে কি লজ্জা লাগে???

১৯| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:২৩

নাঈম আহমেদ আকাশ বলেছেন: আরে ! আপনি এত্ত ভালো লিখলেন ? কেউ আপনার লিখাকে সম্মান করল না? আহারে! এইটাকে ২০১২ সালের সেরা রম্য হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে ।। =p~ =p~

২০| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:২৩

""ফয়সল অভি "" বলেছেন: আওয়ামী লীগ-বিএনপি বিরোধের সমাজতত্ত্ব

২১| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:২৪

জহির_জুয়েল বলেছেন: উইকলিকস থেকে সংগ্রহিত.......

সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার কুখ্যাত ও ভীতিপ্রদ পুত্র তারেক জিয়াকে ৩ সেপ্টেম্বর জেল থেকে জামিনে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। ১১ সেপ্টেম্বর তিনি চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যের উদ্দেশ্য বাংলাদেশ ত্যাগ করেন। তারেক রাজনীতিতে উচ্চ পর্যায়ের একজন চরিত্র, তিনি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সম্পাদক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। সরকারী ক্রয় এবং রাজনৈতিক নিয়োগের ক্ষেত্রে ঘন ঘন রাখঢাক না রেখে ন্যাক্কারজনকভাবে ঘুষ দাবী করার জন্য তিনি কুখ্যাত; তিনি বাংলাদেশের তস্করতান্ত্রিক সরকার ও সহিংস রাজনীতির প্রতীক। দূর্নীতি, চাঁদাবাজী, ঘুষ, তহবিল তছরুপ ও কর ফাঁকিসহ বিভিন্ন অভিযোগ তাঁর বিরুদ্ধে বহাল থাকা সত্ত্বেও তাঁকে মুক্তি প্রদান করা হল। তারেকের গভীর রাজনৈতিক যোগাযোগ সর্বোচ্চ আদালত পর্যন্ত বিস্তৃত; তাঁর জামিন প্রতিহত করার জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সমন্বিত উদ্যোগ ভেস্তে দিতে তিনি বিচার প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করতে সমর্থ হয়েছেন। আমাদের বিশ্বাস তারেকের একাধিক পাসপোর্ট আছে, এর মধ্যে নতুন একটিতে তাঁকে সেপ্টেম্বরে যুক্তরাজ্যের ভিসা দেওয়া হয়েছে। অন্য একটি পাসপোর্টে তাঁর মাল্টিপল-এন্ট্রি বি১/বি২ ভিসা আছে (১১ মে ২০০৫ সালে ইস্যু করা)। আমাদের সন্দেহ এই পাসপোর্টটি সরকার জব্দ করেছে।

বর্তমান সরকার উচ্চ পর্যায়ের দূর্নীতিবাজদের বিষয়ে তদন্ত করে তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে মামলা করার জন্য দূর্নীতি দমন কমিশনের ক্ষমতায়ন করেছে। দূদক তারেকের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ এনেছে। জানা যায় তারেক শত শত মিলিওন ডলারের অবৈধ সম্পদ পুঞ্জিভূত করেছেন। তাঁর শোষণের শিকার বহু ব্যবসায়ীর সাক্ষ্যের ভিত্তিতে তাঁর বিরুদ্ধে আনা অনেকগুলো চাঁদাবাজীর মামলা রয়েছে। একটি মামলার বিবরণ অনুসারে ১৫০,০০০ মার্কিন ডলার না দিলে তিনি আল আমিন কন্সট্রাকশন কোম্পানিটি বন্ধ করে দেওয়ার হুমকি দেন মালিক আমিন আহমদকে। রেজা কন্সট্রাকশন লিঃ-এর আফতাব উদ্দিন খান, মীর আখতার হোসেন লিঃ-এর মীর জাহির হোসেন, এবং হারুন ফেরদৌসিসহ অন্যান্য স্থানীয় ব্যবসায়িক নেতারা প্রত্যেকে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগে দাখিল করে বহু-মিলিওন ডলার পর্যায়ের চাঁদাবাজীর সিস্টেম্যাটিক প্যাটার্নের বিশদ বিবরণ দিয়েছেন। দূদক তাঁর বিরুদ্ধে অবৈধ পথে উপার্জিত সম্পদ গোপন করার এবং জাতীয় রাজস্ব বোর্ড কর ফাঁকির অভিযোগও এনেছে।

তারেকের দূর্নীতিমূলক তৎপরতা কেবল স্থানীয় ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল না। দূদক বৈদেশিক ও স্থানীয় প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তি সম্পর্কিত কয়েকটি ঘুষ গ্রহনের অভিযোগের আলামত উদ্ধার করেছেঃ

সিমেন্সঃ সিমেন্সের কাছ থেকে তারেক ও তাঁর ভাই কোকোর কাছে ঘুষ পৌঁছে দিয়েছেন এমন একজন সাক্ষীর ভাষ্যমতে তারেক সিমেন্সের প্রতিটি ব্যবসার জন্য আনুমানিক দুই শতাংশ ঘুষ গ্রহণ করেছেন (মার্কিন ডলারে)। অভিযোগটি বর্তমানে [মার্কিন] বিচার বিভাগ ও এফবিআই তদন্ত করে দেখছে।

হার্বিন কোম্পানিঃ একটি প্ল্যান্ট বসানোর জন্য হার্বিন কোম্পানি নামের একটি চীনা প্রতিষ্ঠান তারেককে ৭৫০,০০০ মার্কিন ডলার প্রদান করেছে বলে দূদক সূত্রে জানা গেছে। দূদক অনুযায়ী তারেকের এক সহযোগী ঘুষের টাকা গ্রহণ করে সিটিব্যাঙ্ক-এ জমা দেওয়ার জন্য সিঙ্গাপুর নিয়ে যান।

মোনেম কন্সট্রাকশনঃ দূদকের একজন তদন্তকারী দূতাবাসকে জানিয়েছেন যে কন্ট্রাক্ট পাওয়ার জন্য মোনেম কন্সট্রাকশন তারেককে ৪৫০,০০০ মার্কিন ডলার প্রদান করেছিল।

কবির হত্যা মামলাঃ সানভির সোবহানের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা বাধাগ্রস্থ করার জন্য তারেকের ২১ কোটি টাকা (৩.১ মিলিওন মার্কিন ডলার) ঘুষ গ্রহণের সাক্ষ্য দূদকের কাছে আছে। সানভির দেশের অন্যতম প্রধান শিল্পগোষ্ঠি বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যানের পুত্র। সানভিরের বিরুদ্ধে বসুন্ধরা গ্রুপের পরিচালক হুমায়ুন কবিরকে হত্যা করার মামলা ছিল। দূদকের তদন্তে নিশ্চিত হওয়া গেছে যে সানভিরের বিরুদ্ধে সকল অভিযোগ তুলে নেওয়ার অঙ্গিকার করে তারেক উক্ত অর্থ চেয়েছিল

ঘুষ ও চাঁদাবাজী ছাড়াও তহবিল তছরুপের বিশদ ও লাভজনক প্রক্রিয়ার সাথে তারেকের যুক্ত থাকার কথাও দূদক বলেছে। কিছু সহযোগীর সাহায্যে তারেক জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টের ২ কোটি টাকা (৩০০,০০০ মার্কিন ডলার) লুট করতে সমর্থ হন। দূদকের সূত্রমতে ঐ ট্রাস্ট ফান্ডের ব্যাংক হিসাবের অন্যতম স্বাক্ষরধারী তারেক ট্রাস্টের টাকা দিয়ে তাঁর নিজ শহরে জমি কিনেছেন। ২০০৬ সালের নির্বাচনী ব্যয় পরিচালনার জন্য তিনি ঐ ট্রাস্ট ফান্ডের চেক স্বাক্ষর করে বিএনপি দলীয় সদস্যদেরকে দেন।


তারবার্তার বাকি অংশে বলা আছে তারেকের কর্মকান্ড বাংলাদেশে সরকারের উপর জনগণের আস্থা নষ্ট করেছে, দেশের স্থিতিশীলতা বিনষ্ট করেছে, মার্কিন ব্যবসায়িক স্বার্থকে ক্ষতিগ্রস্থ করেছে এবং সুশাসন প্রতিষ্ঠা, বিচার ব্যবস্থার অপব্যবহার রোধ এবং আইন সংস্কারের জন্য মার্কিন অর্থ সাহায্যের লক্ষ্য অর্জনের ক্ষেত্রে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। বাংলাদেশে ঢাকা দূতাবাসের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ প্রাগাধিকার আছে, গণতন্ত্রায়ন, উন্নয়ন এবং সন্ত্রাসবাদের কর্মক্ষেত্র উচ্ছেদ। তারেকের উদ্ধত দূর্নীতি তিনটিকেই হুমকিগ্রস্থ করেছেসাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার কুখ্যাত ও ভীতিপ্রদ পুত্র তারেক জিয়াকে ৩ সেপ্টেম্বর জেল থেকে জামিনে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। ১১ সেপ্টেম্বর তিনি চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যের উদ্দেশ্য বাংলাদেশ ত্যাগ করেন। তারেক রাজনীতিতে উচ্চ পর্যায়ের একজন চরিত্র, তিনি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সম্পাদক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। সরকারী ক্রয় এবং রাজনৈতিক নিয়োগের ক্ষেত্রে ঘন ঘন রাখঢাক না রেখে ন্যাক্কারজনকভাবে ঘুষ দাবী করার জন্য তিনি কুখ্যাত; তিনি বাংলাদেশের তস্করতান্ত্রিক সরকার ও সহিংস রাজনীতির প্রতীক। দূর্নীতি, চাঁদাবাজী, ঘুষ, তহবিল তছরুপ ও কর ফাঁকিসহ বিভিন্ন অভিযোগ তাঁর বিরুদ্ধে বহাল থাকা সত্ত্বেও তাঁকে মুক্তি প্রদান করা হল। তারেকের গভীর রাজনৈতিক যোগাযোগ সর্বোচ্চ আদালত পর্যন্ত বিস্তৃত; তাঁর জামিন প্রতিহত করার জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সমন্বিত উদ্যোগ ভেস্তে দিতে তিনি বিচার প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করতে সমর্থ হয়েছেন। আমাদের বিশ্বাস তারেকের একাধিক পাসপোর্ট আছে, এর মধ্যে নতুন একটিতে তাঁকে সেপ্টেম্বরে যুক্তরাজ্যের ভিসা দেওয়া হয়েছে। অন্য একটি পাসপোর্টে তাঁর মাল্টিপল-এন্ট্রি বি১/বি২ ভিসা আছে (১১ মে ২০০৫ সালে ইস্যু করা)। আমাদের সন্দেহ এই পাসপোর্টটি সরকার জব্দ করেছে।

বর্তমান সরকার উচ্চ পর্যায়ের দূর্নীতিবাজদের বিষয়ে তদন্ত করে তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে মামলা করার জন্য দূর্নীতি দমন কমিশনের ক্ষমতায়ন করেছে। দূদক তারেকের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ এনেছে। জানা যায় তারেক শত শত মিলিওন ডলারের অবৈধ সম্পদ পুঞ্জিভূত করেছেন। তাঁর শোষণের শিকার বহু ব্যবসায়ীর সাক্ষ্যের ভিত্তিতে তাঁর বিরুদ্ধে আনা অনেকগুলো চাঁদাবাজীর মামলা রয়েছে। একটি মামলার বিবরণ অনুসারে ১৫০,০০০ মার্কিন ডলার না দিলে তিনি আল আমিন কন্সট্রাকশন কোম্পানিটি বন্ধ করে দেওয়ার হুমকি দেন মালিক আমিন আহমদকে। রেজা কন্সট্রাকশন লিঃ-এর আফতাব উদ্দিন খান, মীর আখতার হোসেন লিঃ-এর মীর জাহির হোসেন, এবং হারুন ফেরদৌসিসহ অন্যান্য স্থানীয় ব্যবসায়িক নেতারা প্রত্যেকে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগে দাখিল করে বহু-মিলিওন ডলার পর্যায়ের চাঁদাবাজীর সিস্টেম্যাটিক প্যাটার্নের বিশদ বিবরণ দিয়েছেন। দূদক তাঁর বিরুদ্ধে অবৈধ পথে উপার্জিত সম্পদ গোপন করার এবং জাতীয় রাজস্ব বোর্ড কর ফাঁকির অভিযোগও এনেছে।

তারেকের দূর্নীতিমূলক তৎপরতা কেবল স্থানীয় ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল না। দূদক বৈদেশিক ও স্থানীয় প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তি সম্পর্কিত কয়েকটি ঘুষ গ্রহনের অভিযোগের আলামত উদ্ধার করেছেঃ

সিমেন্সঃ সিমেন্সের কাছ থেকে তারেক ও তাঁর ভাই কোকোর কাছে ঘুষ পৌঁছে দিয়েছেন এমন একজন সাক্ষীর ভাষ্যমতে তারেক সিমেন্সের প্রতিটি ব্যবসার জন্য আনুমানিক দুই শতাংশ ঘুষ গ্রহণ করেছেন (মার্কিন ডলারে)। অভিযোগটি বর্তমানে [মার্কিন] বিচার বিভাগ ও এফবিআই তদন্ত করে দেখছে।

হার্বিন কোম্পানিঃ একটি প্ল্যান্ট বসানোর জন্য হার্বিন কোম্পানি নামের একটি চীনা প্রতিষ্ঠান তারেককে ৭৫০,০০০ মার্কিন ডলার প্রদান করেছে বলে দূদক সূত্রে জানা গেছে। দূদক অনুযায়ী তারেকের এক সহযোগী ঘুষের টাকা গ্রহণ করে সিটিব্যাঙ্ক-এ জমা দেওয়ার জন্য সিঙ্গাপুর নিয়ে যান।

মোনেম কন্সট্রাকশনঃ দূদকের একজন তদন্তকারী দূতাবাসকে জানিয়েছেন যে কন্ট্রাক্ট পাওয়ার জন্য মোনেম কন্সট্রাকশন তারেককে ৪৫০,০০০ মার্কিন ডলার প্রদান করেছিল।

কবির হত্যা মামলাঃ সানভির সোবহানের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা বাধাগ্রস্থ করার জন্য তারেকের ২১ কোটি টাকা (৩.১ মিলিওন মার্কিন ডলার) ঘুষ গ্রহণের সাক্ষ্য দূদকের কাছে আছে। সানভির দেশের অন্যতম প্রধান শিল্পগোষ্ঠি বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যানের পুত্র। সানভিরের বিরুদ্ধে বসুন্ধরা গ্রুপের পরিচালক হুমায়ুন কবিরকে হত্যা করার মামলা ছিল। দূদকের তদন্তে নিশ্চিত হওয়া গেছে যে সানভিরের বিরুদ্ধে সকল অভিযোগ তুলে নেওয়ার অঙ্গিকার করে তারেক উক্ত অর্থ চেয়েছিল

ঘুষ ও চাঁদাবাজী ছাড়াও তহবিল তছরুপের বিশদ ও লাভজনক প্রক্রিয়ার সাথে তারেকের যুক্ত থাকার কথাও দূদক বলেছে। কিছু সহযোগীর সাহায্যে তারেক জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টের ২ কোটি টাকা (৩০০,০০০ মার্কিন ডলার) লুট করতে সমর্থ হন। দূদকের সূত্রমতে ঐ ট্রাস্ট ফান্ডের ব্যাংক হিসাবের অন্যতম স্বাক্ষরধারী তারেক ট্রাস্টের টাকা দিয়ে তাঁর নিজ শহরে জমি কিনেছেন। ২০০৬ সালের নির্বাচনী ব্যয় পরিচালনার জন্য তিনি ঐ ট্রাস্ট ফান্ডের চেক স্বাক্ষর করে বিএনপি দলীয় সদস্যদেরকে দেন।


তারবার্তার বাকি অংশে বলা আছে তারেকের কর্মকান্ড বাংলাদেশে সরকারের উপর জনগণের আস্থা নষ্ট করেছে, দেশের স্থিতিশীলতা বিনষ্ট করেছে, মার্কিন ব্যবসায়িক স্বার্থকে ক্ষতিগ্রস্থ করেছে এবং সুশাসন প্রতিষ্ঠা, বিচার ব্যবস্থার অপব্যবহার রোধ এবং আইন সংস্কারের জন্য মার্কিন অর্থ সাহায্যের লক্ষ্য অর্জনের ক্ষেত্রে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। বাংলাদেশে ঢাকা দূতাবাসের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ প্রাগাধিকার আছে, গণতন্ত্রায়ন, উন্নয়ন এবং সন্ত্রাসবাদের কর্মক্ষেত্র উচ্ছেদ। তারেকের উদ্ধত দূর্নীতি তিনটিকেই হুমকিগ্রস্থ করেছে

২২| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:৩৬

ঢ়ডপরডক বলেছেন: গাজা কি বেশি হয়ে গাছে
হালা ভুদাই

২৩| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:৫৩

সুহাসলেলিন বলেছেন: যারা মন্তব্য করছেন তাদেরকে বলছি,
লেখকের সংযুক্ত ছবিটাতে দেখেন কেউ একজন তারেক রহমানের কিভাবে গুণগান গেয়েছেন!
কি উদ্দেশ্য?
নিজের টাকা খরচ করে কে যাবে ঐভাবে প্রচার করতে?
টাকা কি কামড়াচ্ছে?
অবশ্যই ঐ টাকা সুদে আসলে তুলে নিবেন যদি একবার তার দল ক্ষমতায় আসতে পারে আর এই প্রচার "তারেক রহমান"-এর নজরে পরে তাহলেতো কথাই নেই, হয়ে গেলেন স্থানীয় প্রভাবশালী রাজনীতিবিদ!
যারা আমাদের শোষণ করবেন, হত্যা করবেন!
আমি কোনো নির্দিষ্ট দলকে ইঙ্গিত করছিনা!
এই লেখার লেখকের উদ্দেশ্যও হয়তো তাই।
তারেক রহমান বিদেশে বসে ঐ পোস্টার না দেখতে পেলেও এই লেখা পড়তে পারেন। অস্বাভাবিক নয় !!!

লেখককে বলছি;
থাক কিছুই বলতে ইচ্ছে করছেনা!
স্কলারশিপ নিয়ে বিদেশে এসেও সারাদিন লেখাপড়া করে, সারারাত কাজ করে যেই টাকা উপার্জন করি তা দেশেই পাঠাই!
কিন্তু দেশ আমাকে আমার কষ্টার্জিত টাকার কোনো নিশ্চয়তা দিতে পারছেনা!
তারেক রহমান কি পেরেছিল?
না !!!
কে পারবে?
কেউ না !!!
কেননা সবাই নিজের রাজনীতির ব্যবসা নিয়ে ব্যস্ত :'(

২৪| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:১৭

মেসি০০৭০০৭ বলেছেন: মনে হইল রম্য রচনা লিখেছেন । তারেইক্ক্যা চোরা “ তরুন প্রজন্মের অহংকার বাংলাদেশের আগামী দিনের রাস্ট্র নায়ক ’’ না হেসে পারলাম না । যে কিনা এতিমের টাকা মেরে খেয়েছে, দেশে সন্ত্রাসী বাহিনী তৈরির ওস্তাদ সে কিনা দেশের ভবিষ্যৎ কর্নধার । আজব সবই আজব কাহিনী । বিশ্ব সন্ত্রাসীদের গডফাদার বিদেশ লুকিয়ে থাকে কেন ? এতই যদি দেশ প্রেমিক হয়, দেশে থাকতে সাহস পায়না । তারেইক্ক্যা দেশের দরিদ্র জনগণকে নিয়ে হাস্য তামাসা করেছে তাদের টাকা চুরি করে বিদেশে অর্থের পাহাড় গড়ে তুলেছে । স্বয়ং এফ বি আই পর্যন্ত এ ব্যাপারে সাক্ষী দিয়েছে । সে দেশের সার্বভৌমত্ত বিক্রি করে দেশকে কালো আঁধারে ঠেলে দিয়েছে । হে আল্লাহ্‌ এই অত্যাচারীকে আর দেশে আনিও না, দেশবাসীকে এর হাত থেকে রক্ষা কর ।

২৫| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:২৯

sumon3d বলেছেন: আপনার মত অন্ধ-রাজনৈতিক চামচাগুলোর জন্যই আজ দেশের এই অবস্থা।প্রতিবাদ না করতে পারেন ভাল কথা,কিন্তু ভালকে ভাল এবং খারাপকে খারাপ বলার মানসিকতাটা অন্তত থাকা উচিৎ।লজিক্যাল কথাবার্তা বলুন।তারেকের বিপক্ষে কথা বললেই ভাদা উপাধি দিয়ে দিচ্ছেন আর নিজেকে পারটিকুলার ভুদাই হিসেবে প্রমাণ করছেন।আপনি নিজে একটা ভুদাই এটা প্রমানের কি আছে?আপনার অন্ধ-তারেক ভক্তির দ্বারাই আমরা বুঝে নিয়েছি আপনি একটা ভুদাই।উপরের এতগুলি কমেন্ট পড়েও বুঝতে পারছেন না আপনি যা বলছেন তা কতটা হাস্যকর?বুঝবেন কি করে?আপনি তো আসলেই একটা ভুদাই।আপনি বলছেন তারেক দুর্নীতি করেছে এটা প্রমান করা যাবেনা।লোটাসরা যে শেয়ার বাজার ধ্বংস করেছেন এটা প্রমান করতে পারবেন?

একটা কথা বলি ভাই।এসব প্রমানের দরকার হয়না।বাংলাদেশের আমজনতা হিসেবে আমরা বুঝি কে দুর্নীতিবাজ।তারেকের বিপক্ষে কথা বললেই তাকে লীগ,ভাদা বলে গালি দিচ্ছেন কেন?বাস্তবতা মেনে নিতে সমস্যা কোথায়?

২৬| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ২:১৩

কানা-বাবা বলেছেন: ভুদাই মামুরে অনেক দিন পরে দেখলাম। মামু, তারিক চুরা কেমনে তারুন্যের অহংকার হয়? ঐ পোলাতো ইন্টার পাশ, পড়ালেখাটাও ঠিক মত শেষ করতে পারলো না। আপচুচ।

২৭| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:৫৫

এ.বি.এস.জনি বলেছেন: ভুদাই মামুরে অনেক দিন পরে দেখলাম। মামু, তারিক চুরা কেমনে তারুন্যের অহংকার হয়? ঐ পোলাতো ইন্টার পাশ, পড়ালেখাটাও ঠিক মত শেষ করতে পারলো না। আপচুচ :-P :-P :-P :-P :-P :-P :-P

২৮| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ২:১৩

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: লেখক বলেছেন: না এই লেখা পড়লে ভাদা-ভাকুর আর বাকশালি প্রেতাত্নারা ভয়ে হেগে মুতে দিবে যারা ৩ বছরেও তারেকের কল্পিত দুর্নিতির ফাইলও গোছাতে পারেনি।
**********************
বাল সরকারে নিজে ভারতের গেলমানগিরি কইরা জনগণরেও গেলমান বানাইছে এইটার মজা মনে হয় তারেক বিরোধীরা ভালই পাইছে। আপনেও ভুদাই ভাই হেগো আরাম হারাম করবার চান কেলেগা! :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.