নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি আমার মত। আমি অনন্য। পৃথিবীতে আমার মত কেউ ছিলনা, নেই আর কেউ আসবেও না। জন্মের আগেও আমি ছিলাম না। মৃত্যুর পরেও এই নশ্বর পৃথিবীতে আমার কোন অস্তিত্ব থাকবেনা। যা থাকবে তা আমার কৃতকর্ম।
প্রকৃতিতে এমন কোন ঘটনা ঘটেনা যার কোন দীর্ঘস্থায়ী প্রতিক্রিয়া নেই। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ক্ষমতার নতুন Polarization ঘটে এটা সবার জানা বিষয়। সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর বিশ্ব একমেরুকেন্দ্রীক হয়ে যায়। USA সব মিলিয়ে anarchy চালিয়ে যাচ্ছে পুরো বিশ্ব ব্যবস্থার উপর্ যেমনটা আগে চালিয়েছিল বৃটেন। এরপর আবার নতুন মেরুকরণ হবে। USA এর বর্তমান অবস্থাও সোভিয়েত ইউনিয়নের মতই ধসে পড়বে। সেটা সময়ের ব্যপার।
পৃথিবীতে কোন কিছুই চিরস্থায়ী নয়। তেমনি মানব জীবনেও।
আমাদের দেশের perspective এ ফ্যাসিবাদ খুব বেশিদিন টিকবেনা। সিপি গ্যাং এর অসুস্থ পেইড কুকুরগুলো যা করতেছে তাও টিকবেনা। একসময় পুরাই অস্তিত্বহীন হয়ে যাবে। কালের গর্ভে একেবারে তলিয়ে যাবে। খালেদ মোশারফের সেই ক্র্যাক প্লাটুন থেকে ওরা সিপি abbreviation টা নিয়েছে. অনলাইনে এই পাগলা কুত্তাগুলো যেভাবে গালিগালাজ করে তা নিকৃষ্টতম ভাষায়ও প্রকাশ করা যায়না। এতে আমাদের সুমহান মুক্তিযুদ্ধকে অপচেতনাময় এবং ক্র্যাক প্লাটুনকে চরমভাবে অপমান ও ধর্ষণ করা হচ্ছে। অপচেতনা আর প্রতিচেতনা বিলুপ্ত হোক। পিয়াস করীমের লাশ নিয়ে যা করা হল তা কোন মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন মানুষের পক্ষে করা অসম্ভব। Extremism কারো কাছে কাম্য নয়। সেটা ধর্মীয় ক্ষেত্রেই হোক আর দলের ক্ষেত্রেই হোক। Extremist রা খুব বেশিদিন টিকে থাকতে পারেনা।
ভিন্ন প্রসংগে আসি। পৃথিবীর প্রথম বানিজ্যিক ক্যামেরা এনেছিল কোডাক। একসময় দুর্দান্ত প্রতাপ ছিল কোডাকের্। শুধু একটা ভূলের কারণে কোডাক দেউলিয়া হয়ে গেল ২০০৬ সালে। ডেট্রয়েট সিটির মত গাড়ি নির্মাণকারী জোন দেউলিয়া হয়ে গেল এই বছর্। নকিয়ার ছেড়ে দে মা কেদে বাচি অবস্থায় মাইক্রোসফট কিনে নিল। অথচ এই নকিয়ার কি দুর্দান্ততম প্রতাপ ছিল কয়েক বছর আগেই। মাইকেল জ্যাকসনকে ঋণের চাপে এনেসথেশিয়ার ইঞ্জেকশন প্রোপফল নিয়ে ঘুমাতে হত। শেষ পর্যন্ত ঋণের চাপে প্রোপফল ক্রমাগত নিতে নিতে মারাই গেলেন। সবকিছুর মত অর্থ আর ব্যবসাও ক্ষণস্থায়ী। আজ আছে বলে যে ভবিষ্যতেও থাকবে তার কোন নিশ্চয়তা নেই। তবুও মানুষ অহংকার করে। শো অফ করে।
ইউনাইটেড হসপিটালে যে লোকটির টাকা বাকি থাকার জন্য লাশ দেওয়া হচ্ছিলনা তিনিও একজন ব্যবসায়ী ছিলেন বড় মাপের্। তিনি DSE তে সাদা রঙ্গের একটা RAV 4 -2010 মডেলের গাড়ি নিয়ে যেতেন। অনেক টাকা ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স ছিল তার্। কিন্তুু শেয়ার মার্কেটে মার খেয়ে খুব খারাপ অবস্থায় পড়ে গিয়েছিলেন। শেষ পর্যন্ত খারাপ অবস্থা থেকে আর উঠতে পারেননি. শেষ পর্যন্ত ইউনাইটেডের টাকা শোধ করায় পরিবারের কাছে কঠিন হয়ে গিয়েছিল। অবশেষে বলতে চায় vanity never persists. In fine nature will check you
০৭ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১২:৩৫
প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সবাইকে পে করতে হয়।।
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১২:৩১
সৈয়দ আবুল ফারাহ্ বলেছেন: খুবই কঠিন বাস্তবতা। তারপরও আমরা অর্থের চক্রে পড়ে অর্থের পিছনে ঘুরছি। যার অর্থ আছে, ব্যাংক তাকে অর্থ দিচ্ছে। সরকার ব্যবসায়ীদের সুরক্ষার কৌশল করছে।
ধন্যবাদ লেখাটির জন্য।