নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ব্যক্তিজীবনে অহিংসায় বিশ্বাস করি। বুদ্ধের দর্শন গভীরভাবে ভাবায় আমায়। “আসক্তিই সকল দুঃখের কারণ, অধিকারবোধ থেকেই দুঃখের সৃষ্টি।” এই দুটো বাক্যের উপর অগাধ বিশ্বাস। কারো চিন্তা-চেতনাকেই ছোট করে দেখিনা। আমি বিশ্বাস করি যে মতবাদই হোক, তার গভীরে না ঢ

প্রজ্জলিত মেশকাত

আমি আমার মত। আমি অনন্য। পৃথিবীতে আমার মত কেউ ছিলনা, নেই আর কেউ আসবেও না। জন্মের আগেও আমি ছিলাম না। মৃত্যুর পরেও এই নশ্বর পৃথিবীতে আমার কোন অস্তিত্ব থাকবেনা। যা থাকবে তা আমার কৃতকর্ম।

প্রজ্জলিত মেশকাত › বিস্তারিত পোস্টঃ

সম্পর্কের সাইকোলজিক্যাল ব্যবচ্ছেদ

২৩ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:০৯

সম্পর্কের দিক থেকে ভাগ করতে গেলে সবার প্রথম যেটা আসবে সেটা হল Self and Non-self।
তারপর non-self এর মধ্যে categorization হবে। এর প্রথম আসবে মা। তারপর ক্রমান্বয়ে বাবা, ভাইবোন, spouse, ফার্স্ট ব্লাড আর বন্ধু বান্ধব। সবার প্রথম হচ্ছে Self. বাকি সব সম্পর্কই আপেক্ষিক। এ সম্পর্কে কারো কিছু জানার থাকলে আমার গুরু ফ্রয়েডের Relationship theory নেট থেকে সার্চ দিলেই পাবেন।
অতি সংক্ষেপে বলতে গেলে মা সন্তান গর্ভে ধারণ করেন। মা বাবা মিলে সন্তান বড় করেন। সন্তান লালন পালনের আনন্দ আর সন্তান আমার , আমার থেকে সৃষ্টি এই ভাবনা এবং এই ভাবনা থেকে জাত অধিকারবোধ থেকেই সন্তানের প্রতি পিতা মাতার ভালবাসার সৃষ্টি। আরো সুস্পষ্ট ব্যাক্ষা আছে। এটা ট্রেইলার মাত্র।
Altruism মানে নি:স্বার্থ দান এটার মধ্যেও একটা স্বার্থ বিদ্যমান। কিন্তু এটা নি:সন্দেহে সৃষ্টির সেরা কাজ। ব্যাক্ষায় না যায়। Enthusiastic হলে দেখে নেবেন। অতএব আমি বুঝাতে চাচ্ছি কোন কিছুই নি:স্বার্থ না। Everything depends on give and take policy.

কিন্তু মানবের সাধারণ গুনাবলীর মধ্যে অন্যের কষ্টে কষ্ট পাওয়া এটা সাধারণ গুন। গুরু ফ্রয়েডের সাথে আমি সব বিষয়ে একমত না। কিন্তু খুব কাছের( কল্পিত এবং কথিত ) বন্ধু যদি আমার ব্যর্থতায় আনন্দিত হয় তখন সত্যিই কষ্ট লাগে। আমার আনন্দে আনন্দিত হওয়া লাগবেনা। শুধু ব্যর্থতা নিয়ে মজা না করলেই হল। এটুকু অন্তত আশা করা যায়। আর একটা ব্যপার কোন ব্যর্থতায় পরাজয় নয় যতক্ষণ না ব্যক্তি নিজের কাছে পরাজিত হয়। আমি শত ব্যর্থতা স্বত্তেও নিজের কাছে পরাজিত হয়নি। ওহ দয়া করে ভূল বুঝবেন না। কারণ বিষয়টা আমার সম্পর্কে না। এখানে আমি কথাটা মেটাফার মানে রুপক অর্থে ব্যাবহার করেছি।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৫:০৪

মহা সমন্বয় বলেছেন: অনেকেই সম্পর্কের এই ব্যাপরগুলো জেনেটিক কারণ দ্বার ব্যাখা করেন। তবে আমার কাছে সাইকোলজিক্যাল ব্যাখ্যাটাই গ্রহনযোগ্য বেশী মনে হয়। যুক্তির বিশ্লেষণে জেনেটিক করাণটা ভুল মনে হয়।
আপনার পোস্টটি দারুণ এ ব্যাপারে আরও বিস্তারিত লিখলে আরও অনেক কিছু জানতে পারতাম। :)

আর একটা ব্যপার কোন ব্যর্থতায় পরাজয় নয় যতক্ষণ না ব্যক্তি নিজের কাছে পরাজিত হয়।
কথাটি দারুণ লাগল এবং মনে হল যেন নতুন কিছু শিখলাম। :)


২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:৩৫

প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: ধন্যবাদ সহযোদ্ধা। সামনে বিস্তারিত লিখব বলে আশা করি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.