নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ব্যক্তিজীবনে অহিংসায় বিশ্বাস করি। বুদ্ধের দর্শন গভীরভাবে ভাবায় আমায়। “আসক্তিই সকল দুঃখের কারণ, অধিকারবোধ থেকেই দুঃখের সৃষ্টি।” এই দুটো বাক্যের উপর অগাধ বিশ্বাস। কারো চিন্তা-চেতনাকেই ছোট করে দেখিনা। আমি বিশ্বাস করি যে মতবাদই হোক, তার গভীরে না ঢ

প্রজ্জলিত মেশকাত

আমি আমার মত। আমি অনন্য। পৃথিবীতে আমার মত কেউ ছিলনা, নেই আর কেউ আসবেও না। জন্মের আগেও আমি ছিলাম না। মৃত্যুর পরেও এই নশ্বর পৃথিবীতে আমার কোন অস্তিত্ব থাকবেনা। যা থাকবে তা আমার কৃতকর্ম।

প্রজ্জলিত মেশকাত › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্রষ্টার অস্তিত্ব অনুসন্ধান।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১:১৮

মানুষ সবসময় যেমন আনুগত্য খুঁজে ঠিক তেমনিভাবে প্রভুও খুঁজে। প্রভূ খুঁজতে গিয়েই একসময় মানুষ প্রকৃতিকে প্রভু বানিয়েছে। মানুষ যখন দিন দিন বুদ্ধিমান হতে লাগল তখন প্রকৃতিকে প্রভু হিসেবে মানতে পারলো না। প্রকৃতির সাথে যোগ করল কাল্পনিক দেবতা আর প্রভুর। সাথে সাথে মানুষ শুধুমাত্র অল্পসময়ের জন্য পৃথিবীতে থাকাকেও মানতে পারলোনা। ঠিক তখনি সৃষ্টি করল পরজনমের ধারণা। যে মানুষ আবার রিসাইকেল হয়ে পৃথিবীর বুকে আসবে। তখনই তৈরী হল পাপ পুণ্যের ধারণা। এই ধারণা তৈরী হল কিছুটা মানুষের নৈতিকতা আর অন্তর্চেতনা মিলিয়ে আর বাকিটা ধর্মের কাল্পনিক রীতিনীতি লঙ্ঘনকে নিয়ে। নৈতিকতা আর introspection মানে অন্তর্চেতনা থেকে সৃষ্ট পাপের ধারণা সমাজের জন্য কিছু নিয়ন্ত্রণ আর কল্যাণ বয়ে আনলো। অপরদিকে কাল্পনিক ধর্মীয় বিধিনিষেধ থেকে সৃষ্ট পাপের ধারণা সমাজে সৃষ্টি করল অনিষ্ট আর তা হয়ে গেল শাসক শ্রেণীর শোষণের হাতিয়ার।

এরপর ধীরে ধীরে মানুষ প্রকৃতি আর কাল্পনিক দেবদেবীর প্রার্থনা থেকে সরে নতুন কিছু ভাবতে লাগলো। তখনি আসলো একেশ্বরবাদের ধারণা। মূলত আব্রাহাম( ইব্রাহীম) প্রথম একেশ্বরবাদ প্রতিষ্ঠা করলেন। প্রার্থনা পদ্ধতিতেও আসলো পরিবর্তন। স্রষ্টাকে একেকজন একেক নাম দিল। ইব্রাহীম দিয়েছিল জাহুভা যে নামে ইহুদীরা ডাকে। কয়েক হাজার বছর চলল। তারপর কয়েকজন পেরিয়ে এল জেসাস(ঈসা) যিনি দিলেন গড।

তিনি চেষ্টা করলেন সমাজ পরিবর্তনের। পারলেন না। তাকে ক্রুশ বিদ্ধ করে শাসক গোষ্ঠী হত্যা করল। যারা তাকে হত্যা করল তারাই জেসাসকে ঈশ্বরের পুত্র বানিয়ে খৃস্টান ধর্মের সূচনা করলেন।

সবশেষে মুহাম্মদ। অতীতের সকল প্রচলিত ধর্মকথাকে এক করে আর আরবের প্রচলিত আইনের উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে ভার্স বা সূরা তৈরী করে দীর্ঘ ২৩ বছরে সৃষ্টি করলেন নতুন ধর্ম। যার নাম দিলেন শান্তি। যার আরবি ইসলাম। আল্লাহ নামটা মুহাম্মদের দেওয়া বা কুরআনে নাযিল হওয়া নাম নয়। এটা আরব পৌত্তলিকদের মুখে আগে থেকেই প্রচলিত ঈশ্বরের নাম। খুব সহজ উদাহরণ। মুহাম্মদের পৌত্তলিক পিতার নাম ছিল আবদুল্লাহ। মানে আল্লাহর বান্দা। এ থেকে খুব সহজেই বোঝা যায়।

আবার জেসাস ব্যভিচারের দায়ে পাথর ছুঁড়ে হত্যাকে ঘৃণা করতেন। তিনি বাতিলও করেছিলেন। মুহাম্মদ পৌত্তলিক সমাজে প্রচলিত ফৌজদারি আইনসমূহকে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করলেন। যার মধ্যে বেশিরভাগই নিষ্ঠুর এবং মানবতাবিরোধী আইন।

আমরাই স্রষ্টা তৈরি করেছি এবং একেক সময় একেক নাম দিয়েছি। কখনো জাহুবা, কখনো গড আবার কখনো আল্লাহ। ভারতবর্ষে এসেছে ঈশ্বর আর ভগবান।

তাই বলে স্রষ্টা নেই তা নয়। স্রষ্টা আছেন। তিনি আপন মহিমায় মহিমান্বিত। তিনি মানুষের সৃষ্টি করা জাহুবা, গড বা আল্লাহ নন। তবে যে নামেই ডাকা হোক তিনি একজন। যেকোন নামে ডাকলেই তিনি সাড়া দেন। তিনি মৃত্যুর পর হুর, গেলমান আর সরাবে ভর্তি স্বর্গও তৈরী করেননি আবার sadistic বা সবচেয়ে নির্মম উপায়ে জঘন্যতম শাস্তির ব্যবস্থাও করেননি। তবে আপনি যা করবেন তার ফল মৃত্যুর আগ মুহূর্তে হলেও ভোগ করে যেতে হবে।

কোরআন এবং হাদিসে তখনকার নতুন ধর্ম গ্রহণকারী উদ্দাম যোদ্ধাদের কামলিপ্সা নিয়ন্ত্রণের জন্য জান্নাতে অপরুপা সুন্দরী হুরের অবতারণা করা হয়েছে। সৌন্দর্য বর্ণনার জন্য প্রাচীন মিথের আশ্রয় নেওয়া হয়েছে। শুধু তাই নয় অনেক ক্ষেত্রে মিথকে অতিক্রমকে করে আরো অনেক বেশি উদ্ভট কথাবার্তা বলা হয়েছে, বিকৃত কথাবার্তা বলা হয়েছে। আমার কথা শুনে হয়তো আপনার ধর্মানুভুতিতে আঘাত লাগছে কিন্তু এর জন্য অনেক পড়াশুনার প্রয়োজন। অনেক অনেক।

জন্মের আগেও আপনার কোন অস্তিত্ব ছিলনা। ঠিক তেমনি মৃত্যুর পরেও থাকবেনা। আজ পর্যন্ত যত বড় বড় মনিষী, বিজ্ঞানী পৃথিবীকে বদলে দিয়েছেন তারা কেউ ধর্মে বিশ্বাসী ছিলেন না। মুসলমানরা যেসব মনিষী এবং বিজ্ঞানীদের নিজেদের বলে দাবি করেন তাদের কেউই ইসলামে বিশ্বাসী ছিলেন না। তবে স্রষ্টাতে বিশ্বাসী ছিলেন আর নৈতিকতাপূর্ণ ছিলেন। ইবনে সিনা , উমার খৈয়াম ,মুসা আল খারিজমি , মির্জা গালিব এমনকি মওলানা আবুল কালাম আজাদ পর্যন্ত।

মন্তব্য ৫২ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৫২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ২:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:



মনে হয়, অতীতের সব ধারণাকে লজিকের মুখোমুখী হতে হবে।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ২:৩১

প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: অবশ্যই কাকু।।

২| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৩:৩৫

মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: হ্যা,কুরআনেও এটি বলা আছে।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৩:৪০

প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: বুঝলাম না। ধন্যবাদ ব্লগ পড়ার জন্য।

৩| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৩:৫৮

মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: গাজি ভাইয়ের কথা ধরে বল্লাম,এগুলো লজিকের মুখোমুখি হয়প বাতিল হবে এন্ড পরে আবার গ্রহন যোগত্যা পাবে" এমনটাই বলা আছে কুরআনে বাট অন্যভাবে।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৪:০৬

প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: ধন্যবাদ। আমার ব্লগে আসবেন। আপনার আমার দর্শন সম্পূর্ণ ভিন্ন। কিন্তু আমরা সহ ব্লগার। শুধু ধর্মের নামে মানুষ হত্যাকে সমর্থন না করলেই হল। এইটুকুই চাওয়া।

৪| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৪:০৫

অ্যালেক্স আমিন বলেছেন: মানুষের তৈরি।
মানুষ বিশ্বাস করে।
আবার সেই মানুষই অবিশ্বাস করে। এটাই ধর্ম।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৪:০৬

প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: সহমত। ধন্যবাদ ব্লগ পড়ার জন্য।

৫| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৪:২২

অ্যালেক্স আমিন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও।

৬| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৪:৫৫

মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: আমার দর্শন সম্পর্কে আপনার ধারনা সীমিত।অবস্যই আপনার ব্লগে যাব।এন্ড আপনার কাছে আমার চাওয়া মুক্তচিন্তার নামে অন্য ধর্মকে হেয়,তুচ্ছ তাছিল্য,আক্রমন,অপমান করবেন না।
ধর্মের নামে মানুষ হত্যা আমি সাপোর্ট করি না।ধন্যবাদ।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:২৯

প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: ধন্যবাদ রিজভী সাহেব। ভাল থাকবেন সবসময়।

৭| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৫:১৪

মহা সমন্বয় বলেছেন: জন্মের আগেও আপনার কোন অস্তিত্ব ছিলনা। ঠিক তেমনি মৃত্যুর পরেও থাকবেনা।
এই বাস্তব সত্যি কথাটা মানুষ বিশ্বাসই করতে চায় না। উল্টো না না আজগুবি গাল গপ্প বিশ্বাস করে যার কোনই ভিত্তি নেই নেই কোন সত্যতাও।

@মো: হাসানূর রহমান রিজভী, ধর্মের নামে আপনি মানুষ হত্যা সাপোর্ট করেন না। এটা আপনার মুখের কথা মনের কথা নয়, যদি সহীহ মুসলিম হয়ে থাকেন। ;)

২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:৩১

প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আমার ব্লগে আসা এবং সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

৮| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:১২

বিবেক ও সত্য বলেছেন: স্রষ্টার অস্তিত্ব:একটি নিরপেক্ষ বিশ্লেষন (আস্তিক-নাস্তিক উভয়ের প্রশ্নের সঠিক সমাধান)

৯| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:১৪

বিবেক ও সত্য বলেছেন: আল কুরআনের আলোকে নারী অধিকার (সত্য উম্মোচিত)/আল কুরআন মানব রচিত নাকি স্রষ্টার তার বিচারের দায় পাঠকের বিবেকের উপর

২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫২

প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: দুঃখিত আমি আপনার ব্লগ না দেখেই মন্তব্য করেছি। ক্ষমা করবেন। আমার ব্লগে আপনাকে সুস্বাগতম।

১০| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:০৪

বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: Religion a ‘medieval form of unreason’ that deserves ‘fearless disrespect’

২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:১৭

প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: True. কিন্তু এটা কার মন্তব্য?

১১| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:১২

বিবেক ও সত্য বলেছেন: ধর্মে না দেখে বিশ্বাস বনাম জন্মদাতার প্রতি না দেখে বিশ্বাস

২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:১৬

প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: এর চেয়ে ভাল কোন লেখা আপনার কাছ থেকে আশা করা যায়না। না কোপাতে চাইলেই হল। জন্মদাতার সাথে সুনির্দিষ্ট পরিমাণ জেনেটিক মিল আছে। ঈশ্বরের অস্তিত্বের প্রমাণ কি দিয়ে দিবেন?

১২| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৩

মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: সমন্বয় ভাই আমি সহিহ মুসলিম নই।খুজলে কাউকেই পাওয়া যাবে না।মানুষের বিশ্বাসে ভিন্নমত থাকতে পারে।আমাদের একে অন্যের মতামত কে সন্মান করা উচিৎ।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:১৮

প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: অবশ্যই। কিন্তু আমি আমার বিশ্বাসের কথা বলতেই পারি। কি বলেন?

১৩| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৯

মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: এইসব ব্যাবসায়িক পীর ফকির ওয়াজকারি অল্পশিক্ষিত(আমি নিজেও) আর দরিদ্র জনগনের এক প্রকারের বিনোদন। মানুষ যেটা চায় এরা তাই বলে।
জাকির নায়েক নিষিদ্ধ হয়ে ওদের আবার কপাল খুলছে।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:১৯

প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: সহমত।

১৪| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:২৫

আমি যাযাবর বলিছ বলেছেন: ভূয়া পোষ্ট

২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:১৩

প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

১৫| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৮

মাসূদ রানা বলেছেন: পোস্টের লেখাগুলোকে স্রস্টা নিয়ে আপনার নিজস্ব চিন্তা ভাবনার ফসল হিসেবেই বিবেচনা করছি এবং ভালো লাগছে দেখে যে দুনিয়ায় আরও হাজারও বিষয় থাকলেও স্রস্টা নিয়ে ভাবনায় আপনি যথেষ্ট সময় ব্যয় করছেন - এটা ভালো । আপনি ইসলামকে নিষ্ঠুর ধর্ম, চটির চেয়েও জঘন্য বললেও আপনার পরিচয় বিবরণীতে বলছেন আপনি অহিংস মনোভাবাসম্পন্ন ভালো লোক । যাই হোক ..... ধর্ম নিয়ে ভাবছেন এটা সত্যিই প্রশংসনীয় । ভালো থাকুন । স্রস্টা আমাদের সহায় হোন ।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৬

প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: আমি সহিংস কিছু বলিনি। ধর্মের বিরুদ্ধে নিজস্ব মতামত তুলে ধরেছি। ধন্যবাদ।

১৬| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:৩২

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বুঝলাম ।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৭

প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: ধন্যবাদ সাধু দা।

১৭| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:২৮

হাতুড়ে লেখক বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট। অবশেষে আমার জাতে একজন পাইলাম। সাবধানে লিখবেন বৎস! এরম লিখলে দেখবেন আপনি আছেন কল্লা নাই নাহয় কল্লা আছে আপনি নাই। ;)

২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৮

প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: ঠিকই বলেছেন। দেশের অবস্থা সত্যি খারাপ। ধন্যবাদ শুভকামনার জন্য। ভাল থাকবেন সবসময়।

১৮| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৯

মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: মনকে চোখ ঠাউরালে সবাই আপনার মতোই ভাববে।আর, বিশ্বাসে মুক্তি তর্কে বহুদুর। পাঠক হিট্‌ করছে আপনার লেখায় কারণ, নেগেটিভ ধ্যান ধারনা ও কমার্শিয়াল লিখা লিখেছেন। এ লাইনেই থাকুন কারণ,সত্যকে অনুসন্ধান করুন। আজকের আপনার চলা পথ অনুসরণ করে ভুল লাইনে অনেকেই আছেন। তবে, আমি আশা করবো একদিন আপনার হৃদয়ে সত্য উপলব্দি ঘটবে আর আপনি বা আপনার মতো আরো অনেকেই সুপথে ফিরে আসবেন। আপনার ফিরে আসার অপেক্ষায় থাকলাম।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪১

প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: ধন্যবাদ মইনউদ্দিন ভাই। হিট হবার জন্য লিখি নাই। আর আপনার আশা সুদূর পরাহত। ভাল থাকবেন।

১৯| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:৩৫

মিঃ অলিম্পিক বলেছেন: মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: মনকে
চোখ ঠাউরালে সবাই আপনার মতোই ভাববে।
আর, বিশ্বাসে মুক্তি তর্কে বহুদুর। পাঠক হিট্
করছে আপনার লেখায় কারণ, নেগেটিভ ধ্যান
ধারনা ও কমার্শিয়াল লিখা লিখেছেন। এ লাইনেই
থাকুন কারণ,সত্যকে অনুসন্ধান করুন। আজকের আপনার চলা
পথ অনুসরণ করে ভুল লাইনে অনেকেই আছেন। তবে,
আমি আশা করবো একদিন আপনার হৃদয়ে সত্য উপলব্দি
ঘটবে আর আপনি বা আপনার মতো আরো অনেকেই
সুপথে ফিরে আসবেন। আপনার ফিরে আসার অপেক্ষায়
থাকলাম।

ওনার সাথে আমিও সহমত।।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:০১

প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: ধন্যবাদ আমার ব্লগে আসার জন্য।

২০| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:০২

গোফরান চ.বি বলেছেন: মুসা আঃ এর কথা বাদ দিলেন কেন ভাই ? পিরামিড গুলোর কি অবস্থা এখন ? ফেরাউন/নমরুদ সাহেব রা কেমন আছেন এখন ? :P

আমরা উনাকে যুক্তি দিয়ে বুঝাতে পারছিনা । ব্যর্থতা আমাদের। আন্দাজে কোরানের আয়াতের রেফারেন্স দিলে হবেনা। উনাকে উনার মতো করেই বুঝায় দিতে হবে উনি ঠিক নন।

সালাম মানে হচ্ছে শান্তি। ইসলাম শান্তির ধর্ম। এখন যারা শান্তি কামনা করে তারা আল্লাহর মনোনীত হওয়ার কথা। হিন্দু ভালো মানুষ আছে যারা পাপ করেনা। অনেক মুসলিম এর চেয়ে ভালো । আবার অনেক মুসলিম আছে যারা অনেক হিন্দুর চেয়ে ভালো।

ভাল এবং খারাপ মানুষ সব গুলো ধর্মেই আছে । আমাদের যেটা করতে হবে তা হলো যে যার বিশ্বাস নিয়ে থাক।

ধার্মিক রা আল্লাহকে বিশ্বাস করে যুক্তি ছাড়া। বিশ্বাস টা অন্ধ আবার । অনেকেই এই অন্ধ বিশ্বাস কে সাপোর্ট নাও দিতে পারে।

ভাই আপনি বলেছেন আল্লাহ নাম টা মোহাম্মদ সঃ নিজে দিয়েছেন। আমি এখানে আপনার সাথে একমত নই । আল্লাহ নামের নামকরণ আল্লাহ নিজেই করেছেন। কোরানের সর্বশ্রেষ্ঠ আয়াত আয়া-তুল কুরসিতেই আল্লাহ "আল্লাহু" নাম দিয়ে শুরু করেছেন। পবিত্র কোরান কখনো সঃ এর নিজের লেখা নয়। তিনি নিরক্ষর ছিলেন। এই কিতাব সে কিতাব যাতে কোন ভুল নেই।

এটা একজন বিশেষ ফেরেশতার মাধ্যমে ওহী হিসেবে এসেছে। সংরক্ষিত হয়েছে। পরিশোধিত হয়েছে এবং পরিমার্জিত হয়ে মোহাম্মদ সঃ এর হাতেই নির্ভুল হয়েছে :)

তিনি লিখতে ও পড়তে এমন কি শুদ্ধ করে বলতেও জানতেন না। ইতিহাস বলে তিনি একজন নিরক্ষর। তার পক্ষে এমন কোরান নিজে লেখা সম্ভব নয়। নির্ভুল কোরান আল্লাহ ছাড়া কেউ লিখতে পারেনা।

তাই আসুন যে বিষয়ে আমাদের কোন জ্ঞান নেই সে বিষয়ে কথা বলা বোকামি। ৭০ হুরের ব্যাপারে আমার কোন জ্ঞান নেই।
যেহেতু আমি অন্ধ বিশ্বাসী তাই আমি আল্লাহ কে বিশ্বাস করবই । যিনি ৬ দিনে পৃথিবী বানান তার কাছে সে ব্যাখ্যাও নিশ্চয় আছে কেন ৭০ জন হুর নির্ধারিত ।

আপনি আপনাকে ভুলও বলছি না । শুধু বলছি আসুন অনুসন্ধান করি। ১০০ % নিশ্চিত না হয়ে পৃথিবী যিনি বানিয়েছেন তাকে অপবাদ না দিই :)

শুভেচ্ছা আপনাকে। :)

২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:১২

প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: ফারাও সাম্রাজ্য নিয়ে একটু পড়েন তাইলেই মূসা , ফেরাউনের কাহিনী জানতে পারবেন। এগুলো ঈশ্বরের তরফ থেকে নাযিল হওয়া কাহিনী না। আরবে আগে থেকেই প্রচলিত ছিল। আর আপনি ভূল পড়েছেন। আল্লাহ নামটা পৌত্তলিকদের দেওয়া। মুহাম্মদের বাবার নাম ছিল আবদুল্লাহ। মানে আল্লাহর বান্দা। তখন কি ইসলাম ছিল? সহজ কথা তেনা পেচিয়ে কি লাভ? Mohammed reinstated and compiled as well as added something from his conscience.

২১| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:২৬

বিবেক ও সত্য বলেছেন: লেখক আমার লেখাটি একেবারেই না দেখে নেতিবাচক মন্তব্য করেছেন যা দু:খজনক।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:০৩

প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: আমি আপনার আগের এক কমেন্টে ক্ষমা চেয়েছি।

২২| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:৩২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনি লিখেছেন।<<মুহাম্মদের পৌত্তলিক পিতার নাম ছিল আবদুল্লাহ।

দু:খ হয় আমরা বিনয়ে ক্লাস করি, লেকচার দেই , মানবতার বড় বড় বুলি আউরাই। কিন্তু একজন বৃটিশ স্যার উপাধী প্রাপ্তের নামের আগে স্যার ঠিকি লেখি কিন্তু কোটি কোটি মানুষের প্রিয় ব্যক্তিত্ব মুহাম্মদ সা: এর নামে নামের পরে দরুদ না লেখাকেই স্মর্টনেস ভাবি!!!
অদ্ভুত বৈপরীত্য নয়!

আর তথ্যটা সঠিক নয়। তিনি পৌত্তলিক জমানায় ছিলেন কিন্তু তিনি একেশ্বরবাদীই ছিলেন। ভাল করে জেনে নিতে পারেন।

আপনার বিশ্বাস আপনার। কর্মফল্ও আপনার। একফোটা বীর্য থেকে রুপলাখ করে এত বড় হয়েছে আল্লাহকে আর বানীকে প্রশ্নের মূখে ফলতে পারছেন! বিস্ময়কর নয়!
সময়ের আবর্তনে আবার যখন বিলীন হেবন তখন কিছূ নেই এটা কি বিজ্ঞানসম্মত হল???
আসার আেগ যেমন বিবর্তীত হয়ে জল থেকেই এতবগ রুপ লাভ করতে পেরেছেন- এটা কেন ভাবছেন না- যাবার পরও অন্য কোন বিশাল রুপ ধরতে হতে পারে!! বিজ্ঞানমনস্ক মনেতা সেই সত্যকেই খোঁজার কথা ক্রিটিসাইজ না করে!

ভাবনারও শেষ নেই ! মতবাদেরও শেষ নেই! ভাবুন। আরো গভীর অভিনিবেশে!

ভাল থাকুন।



২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:২০

প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: কিছু বলার নেই। সবসময় তর্কে জড়াতে ভাল লাগেনা। ধন্যবাদ আমার ব্লগে আসার জন্য। আপনি অনেক বড় মাপের ব্লগার। আমার ব্লগে আসার জন্য আমি কৃতার্থ।

২৩| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:৩৫

গোফরান চ.বি বলেছেন: আমি ভালো করে পড়েই মন্তব্য করেছি। আন্দুরুজ কিছু লিখিনাই । আপনে অল্প বিদ্যা ভয়ংকারী ভাবসম্প্রসারণ টা একবার চোখ বুলিয়ে নিতে পারেন । অনেক অনেক বড় নাস্তিকের সাথে চা বিড়ি খাই ভাই। আপনে আমারে পরালেখা করান এই তো ?

Mohammed reinstated and compiled as well as added something from his conscience.

:(( :(( :((

আল্লাহ আমারে উডাইয়া লও অথবা উপ্রেত্তে দড়ি ফালাও আমি বাইয়া উইডা যাই :-B

২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:১৫

প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: আচ্ছা মানলাম আপনি অনেক বড় মাল। কিন্তু ইন্টারন্যাশনাল জার্নালে আমার কিছু পাবলিকেশন্স আছে। আর আমি প্রজাতন্ত্রের একটা গুরুত্বপূর্ণ পদেও আছি। আপনি তো আমার প্রশ্নের জবাব দিলেন না। আমি কি লিখছি আর আপনি কি বলছেন!! আল্লাহ নামটা কই থেকে আসছে? এই অতি সাধারণ জিনিসটাই আপনি জানেন না।

২৪| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৫:০৬

এম এ কাশেম বলেছেন: "ব্যক্তিজীবনে অহিংসায় বিশ্বাস করি। বুদ্ধের দর্শন গভীরভাবে ভাবায় আমায়। “আসক্তিই সকল দুঃখের কারণ, অধিকারবোধ থেকেই দুঃখের সৃষ্টি।” এই দুটো বাক্যের উপর অগাধ বিশ্বাস।" --- বুদ্ধ ও তো বুদ্ধ ধর্মের স্রষ্টা, বুদ্ধের স্রষ্টার নাম ভগবান,
তাহলে কি ভগবানে বিশ্বাসী? ভগবানই কি আপনার স্রষ্টা?

"তাই বলে স্রষ্টা নেই তা নয়। স্রষ্টা আছেন। তিনি আপন মহিমায় মহিমান্বিত। তিনি মানুষের সৃষ্টি করা জাহুবা,
গড বা আল্লাহ নন।" --- তবে তিনি কে? ভগবান নাকি?

"
"জন্মের আগেও আপনার কোন অস্তিত্ব ছিলনা। ঠিক তেমনি মৃত্যুর পরেও থাকবেনা।" ---- আপনি এত নিশ্চিত হলেন কি ভাবে কোন অস্তিত্ব ছিলনা বা থাকবে না? আপনার আগে আপনার মা বাবা ছিলো, তার আগে দাদা দাদী ছিলো, তার আগে ,তার ও আগে কিছু ছিলো, নাই থেকে কিছু হয় না , কিছু থেকে কিছু হয়।শূন্যের কোন দাম নাই। আর মৃত্যুর পরে কিছু নাই - প্রমান দেন।


ড. মরিস বুকাইলির "কোরান, বাইবেল ও বিজ্ঞান" বইটা যদি সম্ভব হয় পড়বেন।

ধন্যবাদ।

২৬ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:১৯

প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: আপনার জ্ঞানের সীমা আমার জানা হয়ে গেছে। বৌদ্ধ ধর্ম পৃথিবীর একমাত্র নাস্তিক ধর্ম। গৌতম বৌদ্ধকে স্রষ্টা সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলতেন ধ্যানের মাধ্যমে নির্বাণ লাভ কর তবেই সবকিছু জানতে পারবে।। বৌদ্ধ কখনোই স্রষ্টা সম্পর্কে কিছু বলেননি।

২৫| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:৫৪

মাসূদ রানা বলেছেন: একথা কোথাও বলি নাই আপনি সহিংস কথা বলেছেন । তবে সহিংস কথা বলতে কি বোঝায়, শব্দটি প্রয়োগের পূর্বে তা জানা থাকাটা উচিত । কথা বলার সময় কারো আবেগ অনুভুতিতে আঘাত দেয়াকে বলা হয় সহিংস কথা । এখন একটি বিশেষ ধর্মকে চটির চেয়েও জঘন্য বলায় কারো অনুভুতি আঘাতপ্রাপ্ত হওয়া উচিত কিনা কি জানি কি না, তবে কোনটা কারো অনুভুতিতে সুখস্মৃতি প্রদান করে, আর কোনটা দূঃখস্মৃতি প্রদান করে, সেটার পার্থক্য বোঝতে না পারলে খাঁটি বাংলায় তাকে বলে বুদ্ধি প্রতিবন্ধি ..... আশা করি বোঝাতে পেরেছি ।

গড ব্লেস ইউ সান ।

২৬ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:৫৭

প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: মানছি রানা কাকু। সহমত।

২৬| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:৪২

আশাবাদী অধম বলেছেন: 'কোরআন এবং হাদিসে তখনকার নতুন ধর্ম গ্রহণকারী উদ্দাম যোদ্ধাদের কামলিপ্সা নিয়ন্ত্রণের জন্য যেভাবে জান্নাতের হুরের বর্ণনা দেওয়া হয়েছে তা চটি গল্পকেও হার মানায়।'

চটি গল্পকেও হার মানায়? চটি কাকে বলে?

আপনি আপনার এ দাবীর পক্ষে সরাসরি কুরআন বা হাদীস থেকে উদ্বৃতি দিতে পারবেন? সম্ভবত আপনি আরবি জানেননা, নিজ থেকে কুরআন বা হাদীস পড়ে একথার সত্যতা যাচাইও করতে যাননি। নাস্তিকদের মুখে মুখে প্রচলিত কথাটাই ঝেড়ে দিলেন। সমস্যা নেই। আপনাদের ক্ষেত্রে দোষ নেই। যত দোষ মোল্লাদের। ওরা ব্লগ না পড়েই নাস্তিকদের সমালোচনা করতে আসে।

' আল্লাহ নামটা মুহাম্মদের দেওয়া বা কুরআনে নাযিল হওয়া নাম নয়। এটা আরব পৌত্তলিকদের মুখে আগে থেকেই প্রচলিত ঈশ্বরের নাম'
আরবরা কি ইবরাহীম আঃ এর পুত্র ইসমাঈল (আঃ) এর বংশধর নয়? হেজাযভূমি আবাদ করল কে? আল্লাহ নামটা বরং আরবদের পৌত্তলিক হওয়ারও আগে থেকে প্রচলিত। মুহাম্মাদ সাঃ এর আগমনের পূর্বে ওরা হজও করত। সেখানে আল্লাহর একত্বের ঘোষণাও দিত। বলেন সেটাও পৌত্তলিকরা চালু করেছে!

' কিন্তু এর জন্য অনেক পড়াশুনার প্রয়োজন। অনেক অনেক।'

বুঝা যাচ্ছে আপনি কতখানি পড়াশোনা করেন। নাহলে কি আর কুরান হাদীস চটি গল্পকেও হার মানায়।

'وَلاَ تَقْرَبُواْ الْفَوَاحِشَ مَا ظَهَرَ مِنْهَا وَمَا بَطَنَ'
'অশ্লীলতার কাছেও যেয়ো না, প্রকাশ্য হোক কিংবা অপ্রকাশ্য' সূরা ৬ঃ আয়াত ১৫১

যাহোক তর্ক মানুষকে খুব কমই সঠিক পথ দেখায়। স্রষ্টা আছেন এবং তিনি একজনই এটা যেহেতু বিশ্বাস করেন। তিনি আসলেই কোন পথ নির্দেশনা দিয়েছেন কিনা সেটা জানতে তার কাছেই প্রার্থনা করু্ন।
'وَمَا اللّهُ بِغَافِلٍ عَمَّا تَعْمَلُونَ'
'আল্লাহ তোমাদের কাজকর্ম সম্পর্কে উদাসীন নন' সূরা ২ঃ আয়াত ৭৪

২৭ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:২৪

প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: যাক আমি আপনার সাথে তর্কে যাবোনা। ইব্রাহীমের ইশ্বরের নাম ছিল জাহুভা। জেনে নিবেন। মুহাম্মদের চরিত্র স্খলনের দিকে যেতে চাইনা কখনোই। বাধ্য করবেন না প্লিজ। সবশেষে আমার ব্লগে আসার জন্য ধন্যবাদ।

২৭| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:১৫

আশাবাদী অধম বলেছেন: আল্লাহ নামটা পৌত্তলিকরা চালু করেছে একথার সোর্স কি? ইব্রাহীমের ভাষায় জাহুভা সেটা কি ইসমাঈল বংশীয় একেশ্বরবাদী আরবদের নিকটও জাহুভা ছিল?
মুহাম্মাদ সাঃ এর চরিত্রের ব্যাপারে সৃষ্টিকর্তার সাক্ষ্যই যথেষ্ট। তবে আপনার অহিংসার খোলসটা ছুড়ে ফেললে খুবই ভালো হয়।
জিজ্ঞাসা করেছি চটির প্রমান। এবার সরাসরি আসলেন মুহাম্মাদ সাঃ এর ব্যক্তি জীবনে।

জার্নালে আপনার পাব্লিকেশন আছে যেহেতু, প্রাইমারি সোর্স অবশ্যই বুঝেন। মুহাম্মাদ সঃ এর জীবনী যত সূক্ষ্ম, নিখুঁত, এবং বিস্তারিত ভাবে সংরক্ষিত হয়েছে। পৃথিবীর ইতিহাসে অন্য কোন ব্যক্তির ইতিহাস এভাবে সংরক্ষিত হয়নি। বর্তমান মুসলিমদের লেখা বিশ্বাস না হলে আরবি ভাষা শিখে মিশরের জাদুঘরে সংরক্ষিত পাণ্ডুলিপি থেকে সত্যটা জানার চেষ্টা করুন।

সবশেষে, বলব গুরুদত্ত সিং নামে ভারতীয় এক শিখ লেখকের একটি বই আছে 'তোমাকে ভালবাসি হে নবী'
সম্ভব হলে পড়ে নিয়েন। পড়ার প্রয়োজনীয়তা তো আপনিও লিখেছেন।


০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০৫

প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: আপনাদের হাজার প্রাইমারী ডাটা দিয়েও কোন লাভ নেই। মোটিভেশনের অনেকগুলো ফ্যাক্টর আছে। আপনি মোটিভেশনের থিউরী অনুযায়ী কোনভাবেই আমার দ্বারা মোটিভেটেড হবেননা। এমনকি প্রত্যক্ষ প্রমাণ দিলেও। So , বৃথা চেষ্টা করে লাভ নেই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.