নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি আমার মত। আমি অনন্য। পৃথিবীতে আমার মত কেউ ছিলনা, নেই আর কেউ আসবেও না। জন্মের আগেও আমি ছিলাম না। মৃত্যুর পরেও এই নশ্বর পৃথিবীতে আমার কোন অস্তিত্ব থাকবেনা। যা থাকবে তা আমার কৃতকর্ম।
প্রচন্ড ক্রোধে উন্মত্ত হয়ে আজ লিখতে বসেছি। শুধুমাত্র পর্যাপ্ত পিপিই না থাকার কারণে আমাদের মিডলেভেলদের ২৪ ঘন্টা করে ইমার্জেন্সি ডিউটি করতে হচ্ছে। সিঙ্গেল ইউজ পিপিই বারবার ধৌত করে পরতে হচ্ছে। একবার পরার পর এর আর কার্যকারীতা থাকেনা। এজন্য আমি পিপিই পড়াই বাদ দিয়েছি। ফ্যামিলি বাড়িতে পাঠিয়ে একা রান্না করে কোনরকমে দুইবেলা খাচ্ছি। সিনিয়র স্কেল পাশ করা একজন প্রথম শ্রেনীর গেজেটেড ক্যাডার সার্ভিস কর্মকর্তা আমি। ৬ষ্ঠ গ্রেড পাওয়ার অপেক্ষায় আছি। আমার দুই বিসিএস পরের অন্য অনেক ক্যাডারের কর্মকর্তারা ৬ষ্ঠ গ্রেড পেয়ে গেছে। এ নিয়ে আমার কোন ক্ষোভ নেই কারণ দেশটাই এরকম। রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে শুরু হয়ে ব্যক্তি-পরিবার পর্যন্ত দুর্নীতি। মাঝে মাঝে মনে হয় এই জাতিতে জন্মগ্রহণই একটা অভিশাপ। কে জানি বলেছিলেন পরের জন্মে ইংল্যান্ডের কুকুর হয়ে জন্মাতে চাই। কথাটা যথার্থই মনে হচ্ছে আজকাল। আজ বেশ কিছু বিষয় নিয়ে কথা বলব। আমি সবসময় অহিংসার পক্ষে। কিন্তু আজ ঘৃণা, ক্ষোভ আর অশ্লীল কিছু শব্দ ব্যবহার করবো। এর জন্যে আগেভাগেই ফেলো ব্লগার এবং মডারেটর প্যানেলের কাছে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। আজ যা লিখতে যাচ্ছি তা ফেসবুকে দিলে- আমাকে সংগঠন থেকে বহিষ্কার করা হবে; ডিরেক্টরেট জেনারেল অফিস থেকে শো-কজ করা হবে; এমনকি সাময়িকভাবে বহিষ্কারও করা হতে পারে। ফেসবুক গুজব এবং মূর্খদের কারখানা। এজন্য ডিএক্টিভেট করে দিয়েছি যেটা আগেই বলেছি।
আমি আমার প্রফেশনের ফেসবুক পেইজগুলো অতিরঞ্জিত লেখা, ক্ষোভ, দুঃখ-কষ্ট ইত্যাদি প্রকাশ করার জন্যে আগে থেকেই আনফলো করতাম এবং না করলেও পড়তাম না খুব একটা। আমি জানি এই প্ল্যাটফর্মে আমার প্রফেশনের অনেকেই আছেন। আপনারা যদি কষ্ট পান ক্ষমা করবেন। প্রসংগ একটু পরিবর্তন করি। সরকার সেনাবাহিনী দিয়ে হাজার হাজার কোটি টাকার প্রজেক্ট করাচ্ছে, ভালো কথা। সেনাবাহিনী সাধারণ ঠিকাদারদের থেকে অনেক সৎ। তাদের মধ্যে পলিটিক্যাল হুলিগ্যানদের থেকে রাষ্ট্রের প্রতি ভালবাসা, দ্বায়িত্ববোধ অনেক বেশি। তাদের মধ্যে দূর্নীতির প্রবণতা এদের থেকে অনেক কম। আর সঠিক কাঠামোর মধ্যে ঠিকাদারি করলে যে টাকা আসে সেটা সম্পূর্ণ বৈধ। তারপরও মানুষ লোভ-লালসার উর্ধে নয়। প্রজেক্ট থেকে অনেক মেজর পর্যন্ত কয়েক কোটি টাকার মালিক হয়ে গেছে। তাতে কোন সমস্যা নেই। আমার আপন বোন জামাই লেফটেন্যান্ট কর্ণেল। তিনিও এর বেনিফিশিয়ারি। একদিন দুলাভাইয়ের সাথে পান করতে করতে তিনি বললেন, তার একটাকাও অবৈধ নয়। হয়তো তাইই, নয়তো না। এতো প্যাঁচাল পারার কারণ হলো হাজার হাজার কোটি টাকার প্রজেক্ট করানো গেলে, দরিদ্রদের ত্রাণ কি সেনাবাহিনীর মাধ্যমে বিতরণ করা যেতোনা বা ত্রাণের দ্বায়িত্ব তাদের হাতে দেওয়া যেতোনা? এটা করলে খুব অল্প পরিমাণ ত্রাণই বেহাত হতে পারতো এবং দরিদ্র জনগোষ্টির কাছে ত্রাণ যথাযথভাবে পৌঁছে যেত। তা না করে পলিটিক্যাল হুলিগ্যান, যারা নাকি মনুষ্য প্রজাতির অন্তর্ভূক্ত নয়, তাদের ত্রাণ মারার সুযোগ করে দেওয়া হলো। সংবাদ মাধ্যমে ত্রাণ মারার যে খবর আসছে সেটা হলো টিপ অফ দ্যা আইসবার্গ।
সারা পৃথিবী একটা মহামারি এবং যুদ্ধাবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, আমার দেশে যা ইচ্ছে তাই হচ্ছে, অথচ একদিনের জন্যেও মাদকের নামে ক্রসফায়ার থেমে নেই। ১৮ সালের মে থেকে আজ পর্যন্ত প্রকৃত হিসেবে কয়েক হাজার ক্রসফায়ার হয়েছে মাদকের নামে। কাদেরকে ক্রসফায়ারে দেওয়া হয়েছে? যারা একদম খুচরা লেভেলের বিক্রেতা। আইনশৃংখলা বাহিনীর একটা অংশ জড়িত থাকা স্বত্ত্বেও কারো বিরুদ্ধে বড় কোন পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। এমনকি দশ লক্ষ ইয়াবার চালান মেরে দিয়ে বিক্রি করেও বহাল তবিয়তে চাকরী করে যাচ্ছে, যেটা মিডিয়াতে এসেছে। এই সংখ্যা প্রকৃত সংখ্যার হাজার ভাগের একভাগও নয়। ফলশ্রুতিতে কি হয়েছে? প্রত্যন্ত গ্রামে পর্যন্ত ইয়াবা পৌঁছে গেছে। এর আগে গাঁজা ছাড়া অন্য কোন মাদকের বিস্তার, ইয়াবার বিস্তারের একহাজার ভাগের একভাগও হয়নি। এখন প্রত্যন্ত গ্রামে গাঁজা পাওয়া যায়না। পাওয়া যায় ইয়াবা। ইচ্ছে হলে খোঁজ নিয়ে দেখতে পারেন। আমি সিগারেট ছেড়েছি কয়েকবছর। শুধু অনুসন্ধিতসু মন নিয়ে খোঁজ রাখি। তরূণ সমাজ ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। দশ বছর পর তরুণ সমাজের অবস্থা কি হবে সেটা কেবল ঈশ্বরই বলতে পারেন। ঈশ্বরও বলতে পারবেন না। কারণ ইয়াবার বিস্তার জ্যামিতিক হারকেও হার মানিয়েছে। প্রশ্ন ফাঁসের প্রসংগে নাই গেলাম। সেটা কিছুটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে।
এখন করোনা প্রসংগ; বাঙ্গালীর বিবেক এবং এসম্পর্কিত কিছু বিষয়ে আসি। প্রথমদিকে সরকার ছিলো উদাসীন। তারা উন্নয়নের ঝান্ডা উড়াচ্ছিল। বিমান বন্দরে এক শিফটে একজন চিকিৎসকের ডিউটি ছিল। একটা করে টিক দেওয়ার প্রশ্ন দেওয়া হতো, যেসব উপসর্গ করোনা হলে দেখা দেয়, সেসব বিষয়ে। হাজার হাজার বিদেশ ফেরতদের একজন চিকিৎসকের পক্ষে এর চেয়ে বেশি করা কখনোই সম্ভব নয়। ওটা ছিলো একটা ছেলে খেলা। একটা ফানি অধ্যায়। থার্মাল স্ক্যানারের মধ্যে হুরমুর করে সবাই ঢুকে পড়তো, ফলে কারো তাপমাত্রার রিডিং ঠিকমতো আসতোনা। কোন সুপারভিশন বা কোন নিয়ন্ত্রণ ছিলোনা। সেটা ছিলো জাস্ট শো-অফ। তারপরের করোনা সম্পর্কিত সবকিছুই আপনারা জানেন। হাজি ক্যাম্প থেকে কিভাবে রিপ্যাট্রিয়েটরা বেরিয়ে গেল। তাদের কোন কোয়ারেন্টাইন হলোনা। সবকিছু মিলিয়ে আজ করোনা পরিস্থিতির এই অবস্থা এবং দিন দিন খারাপ দিকে যাচ্ছে। যতগুলো রোগী করোনাতে মারা গেছেন, তাদের একটা বড় অংশের টেস্ট পজিটিভ পাওয়া গেছে মারা যাওয়ার পরের রক্তের নমুনা থেকে।
অপরদিকে সুবিধাবাদী মহল সুবিধা আদায়ের জন্য আদাজল খেয়ে নেমেছে, যারা নাকি মনুষ্য গোত্রভূক্ত নয়। তাদেরকে পশু বললে নিরীহ পশুদের অপমান করা হবে। জারজ বললে জারজদেরও অপমান করা হবে এজন্য যে কেউ তার জন্মের জন্য দায়ী নয়। দায়ী তার কর্মের জন্য। প্রধানমন্ত্রী চেষ্টা করে যাচ্ছেন আপ্রাণ। তাঁর চেষ্টার কোন ত্রুটি নেই। কিন্তু লোকাল প্রশাসন যাচ্ছেতাই কাজ কর্ম করে যাচ্ছে। মানুষকে অপ্রয়োজনীয় হয়রানি করা হচ্ছে। এমনকি ব্যক্তিগত ক্ষোভও মেটাচ্ছে অনেকে। সরকারের মন্ত্রণালয় বা অথরিটিগুলোর মধ্যে কোন সমন্বয় নেই। সেটা সুস্পষ্টভাবে প্রতীয়মান। স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালিক স্যারের কথায় সেটা আরো প্রকাশ্যে চলে এসেছে। স্বাস্থমন্ত্রী নিজেই সমন্বয়হীনতার জন্যে অসহায়।
এখন নতুন ইস্যু যোগ হয়েছে। চিকিৎসকরা, যারা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চিকিৎসাসেবা প্রদান করছে, তাদের বাসার মালিকরা তাদেরকে বাসা ছেড়ে দিতে বলছে। গতকাল রাতে এক ইন্টার্ন চিকিৎসক আমাকে বললো, "স্যার আমার বাসার মালিক আমাকে বাসা ছেড়ে দিতে বলছে। কারণ আমি হাসপাতালে ডিউটি করি। আমার মাধ্যমে নাকি করোনা ছড়াতে পারে।" আমি তায্যব হয়ে গেলাম। বললাম আমার বউ বাচ্চা বাড়িতে, তুমি আমার বাসায় এসে থাকতে পারো। কিন্তু সেটা কি কেউ করতে চায়? পরে একজন স্বনামধন্য প্রফেসরের মাধ্যমে ছেলেটার সমস্যার সমাধান করলাম।
আমার কর্মস্থলের সামনে নয়াপাড়া নামে একটা এলাকা আছে। মিডলেভেল এবং জুনিয়র চিকিৎসকদের একটা বড় অংশ সেই এলাকায় ভাড়া থাকে। এক চিকিৎসক দম্পতি করোনা আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা দিতে গিয়ে করোনা আক্রান্ত হয়ে পড়ে। তারা ভালভাবেই হোম কোয়ারেন্টাইন মেনে চলছিল। কোনভাবে সেটা প্রকাশিত হওয়ায়, এলাকার আন্ডার ম্যাট্রিক পলিটিক্যাল হুলিগ্যান কমিশনার তার গুন্ডা বাহিনী নিয়ে এসে তাদেরকে চরম অপমান করে এলাকা থেকে বের করে দেয়। বাঙ্গালী যে পাতে খায়, সেই পাতেই হাগে। ডাক্তাররা যদি চিকিৎসা না দেয় তাহলে তোরা কোথায় যাবি অমানুষের দল? তোদের জন্য করুণা হয়। যে বাবা-মা তোদের জন্ম দিয়েছে তাদের জন্য দুঃখ হয়। সাধারণ ফ্লু আর করোনার উপসর্গের মধ্যে কোন পার্থক্য নেই, এটাই সবচেয়ে বড় সমস্যা। আপনারা আজ পর্যন্ত পৃথিবীর কোন শাসকের নাম বলতে পারবেন, যিনি মানুষ হত্যা করেন নাই? সবাই করেছে। আমার ইচ্ছে হচ্ছে সেই জারজ, হায়েনা, পলিটিক্যাল হুলিগ্যান, অশিক্ষিত, অমানুষ, ত্রাণচোর কাউন্সেলরকে নিজ হাতে গুলি করে হত্যা করতে। "I must be cruel, only to be kind:
Thus bad begins and worse remains behind." শেক্সপেয়ারের হ্যামলেটের কথা। কিন্তু সমস্যা হলো বিচারের বাণী নিভৃতেই কেঁদে যায়। Justice doesn’t prevail always। এটাই সবচেয়ে নির্মম সত্য কথা। আর এটা বাংলাদেশ। একনায়কের দেশ। কোন বিচার নেই। নিরীহ মানুষই হত্যা আর নির্যাতনের স্বীকার হয় সবসময়।
আমার পেশার বিষয়ে কিছু বলবো। সবচেয়ে মেরুদন্ডহীন আর ধইঞ্চা হলো এই পেশার নব্বই ভাগ লোকজন। সরকারপন্থীরা সবসময় সরকারকে চাটতে থাকে। কখনোই কিছু বলতে পারেনা। আর এদের মধ্যে প্রফেশনাল ঈর্ষা সবচেয়ে বেশি। এদের একটা অংশ অমানুষ। আমাদের স্বার্থ নিয়ে কখনোই কিছু বলতে পারেনা। আমরা তরুণরা কিছুটা চেষ্টা করে যাচ্ছি। নেতৃত্বশীলরা কিভাবে বলবে? বলতে পারেনা এজন্যই এদের মধ্যে নব্বই ভাগই দূর্নীতিবাজ। অবশ্য এদের পুরোপুরি দোষ নেই। কারণ এদেরকে দূর্নীতিবাজ বানানো হয়েছে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায়। এর একটা কারণ মুখ বন্ধ করা। যেভাবে করা হয়েছে রাষ্ট্রের সবগুলো সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানকে, প্রতিটি বাহিনীকে, এমনকি সেনাবাহিনীকেও। কারণ একনায়কতন্ত্র টিকিয়ে রাখতে হলে এর কোন বিকল্প নেই।
আজ বিদায় নেব। প্রকৃতির স্বাভাবিক নিয়মে আমরা যেন এই মহামারি থেকে মুক্তি পাই, সেই প্রত্যাশা নিজের শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে করি। আমি পিপিই পড়িনা কারণ সান্ত্বনার কোন দরকার নেই। সিংগেল ইউজ পিপিই ধৌত করে পড়লে কোন লাভ নেই। তাই ইলিউশনের মধ্যে থেকে লাভ নেই। করোনা আক্রান্ত হলে কোয়ারেন্টাইনে চলে যাব। আমি কোনদিন চাইনি, চাইনা, চাইবোনা যে আমার জন্য একজন মানুষ ক্ষতিগ্রস্থ হোক। আমি করোনা আক্রান্ত হওয়ার আগ পর্যন্ত সেবা দিয়ে যাব। চার লাখ পিপিইর মধ্যে তিনলাখ পঞ্চাশ হাজার হাওয়া হয়েছে। কারণ আমি কর্মকর্তা হয়েই নতুন বা রিইউজেবল পিপিই পাইনা আর আমার নিচের কর্মচারীরা কিভাবে পাবে? সবকিছুর শেষ আছে। আমার ভয় হয়; লিবিয়ার গাদ্দাফি, ইরাকের সাদ্দাম, স্ট্যালিন, আরো অনেকের মতো, স্বভাবিকভাবেই কোন একজনের মৃত্যু হলে আওয়ালীগ এই দেশের মাটি থেকে ধুলিস্যাত হয়ে যায় কিনা। কারণ প্রকৃতি বড় নির্মম। বিএনপি তাদের পাপের প্রায়শ্চিত্ত করছে। আওয়ামীলীগের পাপ বিএনপির থেকে অনেকগুণ বেশি হয়ে গিয়েছে ইতিমধ্যেই। স্টালিনও বিলীন হয়ে গেছে আজীবনের তরে। স্রষ্টা আমাদের সবাইকে রক্ষা করুক।
১৬ ই এপ্রিল, ২০২০ ভোর ৪:২৯
প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: ঠিক বলেছেন। ধন্যবাদ আমার ব্লগ পড়ার জন্য
২| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২০ ভোর ৪:১৬
নিরীক্ষক৩২৭ বলেছেন: "You get what you deserve" বলে একটা কথা আছে না, জাতিগতভাবে আমরা যার যোগ্য সেটাই পাচ্ছি।
১৬ ই এপ্রিল, ২০২০ ভোর ৪:২৮
প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: শতভাগ সত্যি ভাই।
৩| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২০ ভোর ৪:৩৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
এই দেশে সুশিক্ষিত হওয়া অন্যায় আর বিসিএস হওয়া আরো বড় অন্যায়।
সরকার, স্থানীয় প্রশাসন বা হাসপাতাল প্রশাসনের অপেক্ষা করবেন না। নিজের নিরাপত্তা নিজে নিশ্চিত করুন। নিজের জীবনের সাথে কখনো রাগ অভিমান করতে নেই।
১৬ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:১০
প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
৪| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২০ ভোর ৪:৪১
রিম সাবরিনা জাহান সরকার বলেছেন: I can feel your frustration. My brother is also a doctor and their stock of gloves currently stuck at customs. And I dont even want to mention PPE.
Stay well brother. You people are all our brothers and sisters. To you, we are in debt to death.
১৬ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:১০
প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: ধন্যবাদ আপু।
৫| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২০ ভোর ৪:৪৭
রাফা বলেছেন: আপনি এত নীতি কথা বলে কাজের কাজ কিছুই করলেননা।কোন প্রামাণ'তো দিলেনই না।এমনকি ভয়ে কমিশনারের নামটাও উচ্চারণ করলেন না। আসলে চাকুরী করলে যে চাকরে পরিনত হয়ে যায় সেটাই ষ্পষ্ট হলো।
আপনার দুলাভাই-ের বেলায় এসে বললেন তিনি বলেছেন তার এক পঁয়সাও হারাম কামাই না।এটা কি আপনি বিশ্বাস করেন ?
যদি পরিবর্তন আনতে হয় নিজের ঘর থেকেই শুরু করতে হয়।বাংলাদেশে আমি আজ পর্যন্ত দেখলামনা সততার প্রমাণ দিতে স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করেছে।এখন অবশ্য ১/২ জন পদত্যাগ করে কোন লাভ হবেনা। কিন্তু যদি গণহারে সেটা করা যায় সেটার একটা ইফেক্ট অবশ্যই হতো।
বললে আরো অনেক কথাই বলতে পারি।এমনকি আপনার পোষ্টের চাইতে দশগুন হয়ে যাবে আমাদের সাধারণ মানুষের অভিযোগ।
তাই ক্ষান্ত দিলাম।আপনাকে ব্যাক্তিগতভাবে বলিনি।এটাই আমাদের দেশের বাস্তবতা।ধন্যবাদ,আপনার উপস্থাপনার জন্য।
১৬ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:২০
প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: আপনার সাথে আমি শতভাগ সহমত। কমিশনারের নাম উল্লেখ করলে কি হবে? তার কথাতো প্রথম আলোর মতো গণমাধ্যমে এসেছে। আর আমার দুলাভাইয়ের নিজের কথা বলেছি। আমি আমার মতামত দেইনি। অতএব আপনার অভিযোগ মোটেও ঠিক নয়। ধন্যবাদ। অবশ্যই ভাল থাকবেন। প্যানিকড হবেননা। মানুষকে সচেতন করুন। ৮১ ভাগের চিকিৎসার প্রয়োজন নেই। ১৪ ভাগের বহির্বিভাগ কেন্দ্রিক চিকিৎসা দরকার। আর ৫ ভাগের দরকার হসপিটালাইজেশন, এমনকি ভেন্টিলেটরি সাপোর্ট পর্যন্ত। আপনি সুস্থ থাকতে পারেন, কিন্তু ক্যারিয়ার হতে পারেন। আপনার কিচ্ছু হবেনা। কিন্তু আশেপাশের সিনিয়র সিটিজেনদের হবে।
৬| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৮:৪২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মিডিয়া বাজি আর বাস্তবতার ব্যবধান টুকু করোনা নগ্ন করে দিলো!
এত সমন্বয়হীনতা ভাবনার অতীত!
এয়ারপোর্টের থার্মাল স্ক্যানার থেকে ধরে চিকিৎসা মায় ত্রান বিতরন সবখানেই !
অথচ আমাদের প্রস্তুতি নাকি উন্নত বিশ্বের চেয়ে ভাল ছিল!!
সেটাকি ভেন্টিলেটর নিয়ে ভাইরাল হওয়া গল্পের মতোন কিনা তা প্রশ্ন করার সুযোগ নেই!
ওয়ান ম্যন শোর এটাই মন্দ দিক।
উনার সামনে সবাই জ্বি হুজুরি করছে, আর আড়াল হলেই হায়েনার মতো নিজেদের চরিত্রে ফিরে যাচ্ছে।
বঙ্গবন্ধুকে খেয়েছিলেন উনার চারপাশের চাটুকার আর চোরের খনিরা
দু:খজনক ভাবে আজও দেশ যেন ইতিহাসের পুনরাবৃত্তির পথে হাটছে...
১৬ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:২২
প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: অসাধারণ মন্তব্য। ধন্যবাদ বিদ্রোহী। আমি আপনার ব্লগ পড়ি। হয়তো কমেন্ট করা হয়না।
৭| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৯:০৩
আমি মাছরাঙ্গা বলেছেন: "সততা" ..... এতটা মূল্য দিতে বুঝিনি । আর এখন বুঝেই বা কি হবে, প্রলয় যখন শুরু হয়েছে, থামানোর সাধ্য মনে হয় আমাদের নাই। দেশ ম্বাধীন হবার পর থেকে, অসততার মূ্ল্য আমারা পদে পদে দিয়ে আসছি, কিন্তু করোনা পরিস্থিতিতে অসততার প্রকট আর একটা ব্যাপক বহিপ্রকাশ, এতটা অসহায় পরিস্থিতিেতে মনে হয় আমরা পড়িনি।
ধন্যবাদ,আপনার শক্ত উপস্থাপনার জন্য। সমাধান প্রকৃতির হাতেই ছেড়ে দিলাম, বাকিটা আমাদের ইচ্ছা কোনটা বেছে নিব , সততা- দায়িত্ববোধ নাকি তার ফলাফল। আল্লাহ আমাদের সহায় হোন।
১৬ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:৩২
প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: সততা আর দ্বায়িত্ববোধ অবশ্যই হওয়া উচিত। We all are in death rows. But we don’t know the time, method, place, way of execution. If we just keep in mind that we can be no more even tomorrow, there won’t be any misdeed.
There’s no question of God or belief system here. It’s just the matter of consciousness. But we seldom remember, we’re mortal. Everyone will die; Today or fifty years later. The only thing matters is what difference we make to the humankind; from self, family upto the whole humanity.
ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন। Stay blessed always and keep up the wholeness and sense of being mortal always.
৮| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৯:৪৬
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: বাংলাদেশ স্বাধীন হলেও এখনো ব্রিটিশ-পাকিদের সামন্ততান্ত্রিক মনোমানসিকতা থেকে বের হয়ে আসতে পারে নাই | এখনো সেই সেই সিএসপিদের মতো জেলা প্রশাসক, উপজেলা প্রশাসক নামক দেবতার সমতুল্য পদবি নিয়ে হাঁকিয়ে বেড়াচ্ছে মিডিওকাররা | এই সকল মিডিওকারদের দৌরাত্বে মেধাবীরা সমাজ ও রাষ্ট্রের জন্য অবদান রাখার পর্যাপ্ত সুযোগ পাবে না
১৭ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:৫৬
প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: No brother. It’s mostly about the political holligans. Their physical structure is evolved but they’re still not homo sapiens. Their mind is still hundreds of thousands years behind।
৯| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১০:০৬
রডারিক বলেছেন: তেল বাজির ফল। সপ্তাহ দুয়েক আগে একটা ভিডিও দেখেছিলাম মীরজাদি আর প্রধানমন্ত্রীর কনফারেন্স, সাথে আরও কিছু মন্ত্রি আমলা ছিল। দেখলাম প্রধানমন্ত্রীকে খুশি করার আপ্রাণ চেষ্টা। প্রকৃত অবস্থা জানানো বাদ দিয়ে তেল মেরেই সময় শেষ করলেন। মাননীয় প্রধান মন্ত্রি যদি এই তেল বাজদের বাদ দিয়ে প্রকৃত কাজের লোকদের দায়িত্ব দিতেন তাহলে আজকের দিন দেখতে হত না।
১৬ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:৩৭
প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: শতভাগ সত্য কথা। ধন্যবাদ রডারিক।
১০| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১০:১৭
সোনালি কাবিন বলেছেন: সাহসী উচ্চারণ।
১৬ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:৩৭
প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন নিরন্তর।
১১| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১১:১৬
সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: আমরা যারাই আপনার ব্লগে মন্তব্য করছি, আমাদের সবার প্রাণের ঝুঁকি আপনার তুলনায় ০়০১ ভাগ। এই সত্য জেনে আমাদের মন্তব্য আর একটু সহনশীল হওয়া ভালো ছিল।
আপনি যা বলেছেন, তার অধিকাংশের সাথেই সহমত পোষণ করছি, কারণ আপনি একটি অপেক্ষাকৃত উঁচু জায়গায় দাঁড়িয়ে আপনার পেশার ভেতর বাহির নিজে নিজে অনুধাবন করে সমালোচনা করেছেন। অন্যদিকে, আমাদের মত সাধারণ ব্লগারদের একটা বড় অংশ মন্তব্য করছে অনলাইন পোর্টাল - ফেসবুকের সংশ্লেষণহীন বা টেলিভিশনের সাজিয়ে গুছিয়ে জনগণকে খাওয়ানোর মত সংবাদের ওপর ভিত্তি করে। বোঝা যায়, গাঠনিকভাবে আগাপাছতলা দুর্নীতিগ্রস্থ হওয়াটাই আমাদের সিস্টেমকে বালির বাঁধের মত ঝুরঝুরে করে ফেলেছে।
এতটুকুই শেষ বাক্যে এসে যোগ করি, বাংলাদেশ সহ পৃথিবীর প্রতিটি কোনায় কোনায় থাকা সংবেদনশীল মানুষের দোয়া আপনার - আপনাদের সঙ্গে আছে। দয়া করে সাহসী থাকুন।
১৬ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:৪০
প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: আপনার মন্তব্যে আমি আবেগাপ্লুত হয়ে গেলাম। ধন্যবাদ দিলে ছোট করা হবে। ভাল থাকবেন, সত্যের সাথে থাকবেন,সুস্থ থাকবেন শেষ নিঃশ্বাস অবধি।
১২| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:১৩
রাজীব বলেছেন: সবাই স্ব্যাস্থ মন্ত্রী বা মহাপরিচালিক বা অন্যান্য দায়িত্বশীদের পদত্যাগ কেন চায় বুঝিনা। শুধু এই টিম কেন এরকম পাচটা টিম পদত্যাগ করলেও নতুন যারা আসবে তারা একই রকমের হবে। কথায় আছে না, যে যায় লংকা সে হয়....।
এখানে সিস্টেমটাই পচে গেছে।
আর করোনা বিস্তারের জন্য মানুষ সরকারকে কেন দোষ দিচ্ছে। সরকার হয়ত প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে সামান্য দেরী করেছে কিন্তূ আমরা জনগন যদি ১৪ দিন ঘরে থাকতাম তাহলে হয়ত আমরা এ রোগ থেকে বেদে যেতাম। আমরা কেন ঘরে থাকি না?
১৬ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:৪১
প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: শতভাগ সত্য। আমি বলেছি যে জাতি হিসেবেই আমরা অসভ্য।
১৩| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:২২
নেওয়াজ আলি বলেছেন: মানবতা আজ মৃত। সন্তান যেভাবে মা বাপকে ছুড়ে ফেলছে ,কষ্ট হয়।
মানুষের দোয়া আছে। সাহসী থাকুন।
১৬ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:৪১
প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: ধন্যবাদ নেওয়াজ ভাই।
১৪| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৩:৪৯
ক্ষুদ্র খাদেম বলেছেন: আপনি ভালো মানুষ, তাই নিজের কথা চিন্তা না করে সহজেই বলে ফেললেন। আপনাকে স্যালুট
কিন্তু আপনি যেমন বলেছেন, শুধু আপনার পেশায় না, অন্য সব পেশায়ও ৯০ ভাগের থেকে বেশিই হচ্ছে চাটুকার আর আপন প্রাণ বাঁচানোর দল। এদের কে ঠাণ্ডা করে রাখার জন্যে একটা অস্ত্র হচ্ছে সেই হুলিগানের দল, আর সেই দলের একান্ত পৃষ্ঠপোষক হচ্ছি আমরা যারা আমাদের কষ্টার্জিত টাকার ট্যাক্স দিচ্ছি
১৭ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:৪৬
প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: ঠিক বলেছেন।
১৫| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৩:৫৭
রাজীব নুর বলেছেন: করোনার লক্ষণ ভালো ঠেকছে না। প্রতিদিন করোনায় আক্রান্ত বেড়েই চলেছে। আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুন।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:৪৭
প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: হুম রাজীব ভাই। কিন্তু উপর থেকেতো কেউ আজ পর্যন্ত হেফাজত করেনি।
১৬| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৭
পুলক ঢালী বলেছেন: আপনার বক্তব্যের সাথে সহমত।
একটাই অনুরোধ আত্মঘাতী পথ পরিহার করুন। বড় বড় জোব্বা বা পাঞ্জাবী কিনুন নাকমুখ ঢেকে রাখা এবং চোখ এয়ারটাইট চশমায় ঢাকুন এগুলো বাজারে পাওয়া যাবে নিশ্চয়ই। নিজেকে প্রথমে নিরাপদ করুন তাহলে আপনার দ্বারা আরো অনেক মানুষ উপকৃত হবে। ভাল থাকুন।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:৪৮
প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: ধন্যবাদ ঢালী ভাই।
১৭| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:২৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
বাংলাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৩৪১ জন।
এতে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ১০ জন। এ নিয়ে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল ৬০ জনে।
এছাড়া বাংলাদেশে এখন মোট করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ১৫৭২ জনে।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:৫১
প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: ঠিক। আক্রান্ত আরো অনেক বেশি। স্ক্রিনিং যতো বাড়ছে ততো বেরিয়ে আসছে। সামনে স্ক্রিনিং বাড়বে আরো অনেক আক্রান্ত বেরিয়ে আসবে।
১৮| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:১১
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে যারা মন্তব্য করেছেন, ভালো মন্তব্য করেছেন এবং আপনি সবার মন্তব্যের খুব সুন্দর উত্তর দিয়েছেন ।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:৫২
প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: ঠিক গুরু। ধন্যবাদ সবাইকে।
১৯| ২০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:১৫
আখেনাটেন বলেছেন: হতাশাজনক।
সুস্থ থাকুন। আপনাদের সুস্থতায় এখন জাতির সুস্থতা। ছাগলেরা না বুঝলেও জনগণ বোঝে।
২১ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১২:৪৪
প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: ধন্যবাদ আখেনাটেন।
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২০ ভোর ৪:০৬
নতুন বলেছেন: ভাই আপনি আপনার স্থান থেকে নিজের কাজটা করছেন, সেই জন্য শ্রদ্ধা রইলো।
নিরাপদে থাকার চেস্টা করবেন।
আমাদের দেশের অবস্থাই এই রকমের। পাল্টাতে সময় লাগবে আরো অনেক দিন।