![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি অনেক কিছু জানি তবে বলি কম ।
ছেলেমেয়ের ভবিষ্যৎ জীবনের দোহাই দিয়ে কতিপয় অকাটমূর্খ অভিভাবকেরা তাদের জাহেলী ধ্যানধারনাকে প্রতিষ্ঠিত করতে , "বিয়ের পরেও অনেক ছেলেমেয়ে বিবাহ বহির্ভুত সম্পর্কে লিপ্ত হয়। সুতরাং যে ভাল থাকার সে এমনেও ভাল থাকবে আর যে খারাপ থাকার সে বিয়ে করলেও খারাপই থাকবে।" যুক্তিতে চরিত্র হেফাযতে বিয়ের বিষয়কে অগ্রাহ্য করে।
এ বিষয়ে আমাদের বক্তব্য হচ্ছে, লেখাপড়া করতে করতে চুলে পাক ধরিয়ে, শত শত ডিগ্রি নিয়েও কত লোক যে কর্মসংস্থানের খোঁজে ঘুরতে ঘুরতে জুতোর তলা ক্ষয় করছে তার ইয়ত্তা নেই। সুতরাং যে লেখাপড়ার দোহাই দিয়ে ছেলে-মেয়েকে বিয়ে থেকে দূরে রাখছেন সে লেখাপড়ার জন্য অযথা দুশ্চিন্তা বাদ দিয়ে ছেলে-মেয়েকে বিয়ে দিয়ে দিলেই পারেন। যে টাকা আয় করবার সে এমনিতেও করবে, আর যে না করার শত ডিগ্রিও তার রোজগারের ব্যবস্থা করতে পারবে না।
আমাদের যুক্তি নিতান্তই সাধারন। বেঁচে থাকতে হলে খাদ্য খেতেই হবে; হোক সেটা হারাম শুকরের মাংস কিংবা হালাল গরুর গোশত। তেমনি খাদ্যের মত অন্যান্য জৈবিক চাহিদা প্রত্যেক মানুষেরই আছে। সেটা পুরন করার জন্য হারাম পথ যেমন আছে তেমনি আল্লাহ যা হালাল করেছেন সেটাও আছে।
একজন লোকের সামনে হালাল খাদ্য দেয়া হলে এর মানে এই না যে সে আর হারাম খাদ্য খাবে না। কিন্তু কারো সামনে যদি হালাল কিছু না দিয়ে কেবল হারামটাই রাখা হয় সেক্ষেত্রে সে হারামটা গ্রহণ করতে বাধ্য। মানুষ কোন না কোন উপায়ে তার জৈবিক চাহিদা গুলো মেটাবেই। আমরা মুসলিমরা সেটা বিয়ের মাধ্যমে করবো। অর্থাৎ আমরা বলছি না যে বিয়ে একটা অমানুষকে ফেরেশতার মত নিষ্পাপ বানিয়ে দিতে পারে, বরং আমরা বলছি যে বিয়ে একটা চরিত্রবান মানূষের চরিত্রকে নিষ্কলুষ রাখতে সাহায্য করে।
হে যুবকেরা তোমাদের মধ্যে যে সামর্থ্য রাখে বিয়ে করবার, সে যেন বিয়ে করে। কেননা এটা দৃষ্টিকে নত রাখা ও গোপন অংগসমূহের হেফাযতের জন্য সবচাইতে কার্যকর। আর যে তা পারবে না, সে যেন সাওম পালন করে, কেননা এটা তার জন্য ঢাল স্বরুপ” [সহীহ বুখারী ৫০৬৫, সহীহ মুসলিম ১৪০০
কালেকটেড ফ্রম বোন Tasnim Tabassum
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪১
জাতির মামু বলেছেন: কথা আপনি ঠিক বলেছেন । তবু কারো মন চেঞ্জ হলে ভালো ।
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৬
জীবনযুদ্ধ বলেছেন: সবই ঠিক বলেছেন ।
আনন্দের বিষয় দিন দিন দেশে শিক্ষিত লোকের সংখ্যা বাড়ছে কিন্তু দুঃখ্যের বিষয় দিন দিন জ্ঞানী লোকের সংখ্যা কমছে । তাই ভালো কথা বললে তার দিকে মানুষ তাকাতে চাই না কারন তাদের মনের চিন্তাধারার সাথে এসব ভালো কথা তারা মিলাতে পারে না ।