নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জিবন মানেই যুদ্ধ,যুদ্ধই সর্বজনীন !!

মামুন আকন

শেখার জন্য এসেছি,,,

মামুন আকন › বিস্তারিত পোস্টঃ

হোলি খেলা আর আমাদের ইসলাম যা বলে ।

২৫ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:১০

প্রথমে হোলি উৎসব নিয়ে ৩ টি কাহিনী উল্ল্যেখ করলাম । তারপর আমাদের ইসলাম ধর্মে কোরআন হাদিসের কিছু নির্দেশ উল্ল্যেখ করলাম

প্রচলিত আছে,,,,,,,,

প্রথমটিঃ ব্রক্ষ্মার আদেশে প্রথমবারের মতো কৃষ্ণর কাছে নিজেকে সমর্পণ করলো রাধা। সারারাত কামসূত্রের চৌষট্টি কলা প্রয়োগ করলেন কৃষ্ণ। আবেগাপ্লুত অবস্থায় কৃষ্ণর দাঁত ও নখের আঁচড়ে এবং শ্রী রাধার কুমারিত্ব খণ্ডনে রাধা এমন লালে লাল হলেন যে, সকালে লজ্জায় আর বাইরে বেরোতে পারছিলেন না।
সমস্যার সমাধানকল্পে কৃষ্ণ তার অনুসারীদের রঙ দিয়ে খেলার নির্দেশ দিলেন। সবাই যখন রঙে রঞ্জিত তখনই রাধা রক্তাক্ত কাপড় নিয়ে বাইরে বের হয়ে এলেন এবং বাড়ি ফিরলেন।

দ্বিতীয়টিঃ একদিন শ্রীকৃষ্ণ ও শ্রীরাধা তাঁদের সখাসখি বা ভক্তদের সঙ্গে এক জায়গায় বসে আলাপ করছিলেন। একসময় আকস্মিকভাবে শ্রীরাধার ঋতুস্রাব ঘটে। সখাসখি বা ভক্তদের কাছে শ্রীরাধা যেন বিব্রত না হন, সে জন্য হোলির আয়োজন করেন শ্রীকৃষ্ণ।

তৃতীয়টিঃ অন্যদিক বসন্তের পূর্ণিমার এই দিনে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কেশি নামক অসুরকে বধ করেন। কোথাও কোথাও অরিষ্টাসুর নামক অসুর বধের কথাও আছে।
এই হলো প্রচলিত হিন্দুধর্মে কিছু রীতি,,,,,

এবার আসি ইসলাম ধর্মে কিছু নির্দেশ,,,,,

রাসুল (সোঃ) বলেনঃ তোমরা অন্য ধর্মের উৎসবে উপস্থিত থেকো না, কারন সেখানে আল্লাহ্‌র গজব নাযিল হতে থাকে ।

তিনি আরো বলেনঃ “যে ব্যক্তি কোন সম্প্রদায়ের সাথে সামঞ্জস্য রাখল সে তাদের অন্তর্ভুক্ত”। [আবু দাউদঃ ৩৫১৪]

পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ
“হে মুমিনগণ, তোমরা তাদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না, যারা তোমাদের দীনকে উপহাস ও খেল-তামাশারূপে গ্রহণ করেছে, তাদের মধ্য থেকে তোমাদের পূর্বে যাদেরকে কিতাব দেয়া হয়েছে ও কাফিরদেরকে। আর আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন কর, যদি তোমরা মুমিন হয়ে থাক”। [সূরা মায়েদাঃ১৫৭]

“হে মুমিনগণ, ইহুদি ও নাসারাদেরকে তোমরা বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না। তারা একে অপরের বন্ধু। আর তোমাদের মধ্যে যে তাদের সাথে বন্ধুত্ব করবে, সে নিশ্চয় তাদেরই একজন। নিশ্চয় আল্লাহ জালিম কওমকে হিদায়াত দেন না”। [সূরা মায়েদাঃ ৫১]

ইব্‌ন তাইমিয়াহ রাহিমাহুল্লাহ বলেনঃ “এ হাদিস প্রমাণ করে কাফেরদের উৎসব পালন করা হারাম। কারণ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আনসারদের জাহিলি দুই ঈদের উপর বহাল রাখেননি। রীতি মোতাবেক তাতে খেলা-ধুলার অনুমতি দেননি। তিনি বলেছেনঃ নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদেরকে পরিবর্তন করে দিয়েছেন। এর দাবি পূর্বের আমল ত্যাগ করা। কারণ বদল করার পর উভয় বস্তুকে জমা করা যায় না। বদল শব্দের অর্থ একটি ত্যাগ করে অপরটি গ্রহণ করা। [ফায়দুল কাদিরঃ ৪/৫১১]

আল্লাহ তাআলা নির্দেশ দিচ্ছেনঃ “হে মুমিনগণ, তোমরা ইসলামে পূর্ণরূপে প্রবেশ কর এবং শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ করো না। নিশ্চয় সে তোমাদের জন্য স্পষ্ট শত্রু”। [সূরা বাকারাঃ ২০৮]

অতএব কোন মুসলিমের জন্য বৈধ নয় ইহুদি, হিন্দু, খৃস্টান ও মুশরিকদের উৎসব পালন করা, যেমন নববর্ষ ও অন্যান্য উৎসবসমূহ।
একজন মুসলিম হিসেবে আমাদের উচিত কুরআন ও সুন্নাহ অনুসরন করা।

মন্তব্য ৪০ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৪০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:২৭

Hafiz Anwar Hossain বলেছেন: অনেক ভাল লাগলো লিখাটা,অনেক কিছু জানতে পারলাম

২৫ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:৪৪

মামুন আকন বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই,,,,,,

২| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৪

সরদার হারুন বলেছেন: অন্য ধর্ম নিয়ে কিছু লিখলে সূত্র তুলে দিতে হয় । আপনি তা করেন নি । তা না হলে বিতর্ক হয় ।

২৫ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:৪৭

মামুন আকন বলেছেন: এটা হয়তো বা ঠিক,,,,,,,কিন্তু আমার এর সূ্ত্র জানা নেই ,তাই দিতে পারলাম না । তবে আমি এটা বুঝাতে চেয়েছি,যে অন্য ধর্মের সাথে আসাদের উৎসব পালন করা উচিত নয় ।

২৫ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:৫৩

মামুন আকন বলেছেন: তারপর ও যতটুকু জানি লিংক ‍দিচ্ছি

https://mukhlesur.wordpress.com/হলিদোল-উৎসবের-ইতিহাস/

৩| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৪

অেসন বলেছেন: ইহুদি, হিন্দু, খৃস্টান ও মুশরিকদের উৎসব কেন? সব সম্পর্ক ত্যাগ করুন। দেখেন কোথায় আপনার অবস্থান হয়? প্রথমত ইন্টারনেট ব্যবহারের ব্যাপারে ইসলামে কি বলা আছে? ইন্টারনেট তো প্রায় সবই ইহুদি, হিন্দু, খৃস্টান ও মুশরিকদের সম্পতি।


২৫ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:৫৫

মামুন আকন বলেছেন: ভাই ,,,আপনি না বুঝে কমেন্ট করেছেন.. আমরা টাক ‍দিয়ে ইন্টারনেট কিনি,,,,কোনো হাদিসে অথবা কোরআন এ বলা নেই যে,টাকা দিয়ে হিন্দু, খৃস্টান ও মুশরিকদের তৈরি কৃত জিনিস আমরা ব্যবহার করতে পারবো না ।
আর এখন প্রযন্ত ইন্টরনেট ব্যবহার সম্পর্কে কোরআন হাদিসে হারামের কিছু পাইনি,,,,,
হ্যা তবে অবশ্যই তা হালাল উপায় ব্যবহার করতে হবে,,,,,,,,,তা মুসলিমরা তৈরী করলে ও

৪| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:১১

ভেজা ঢেউ বলেছেন: কোথায় উৎসব, কোথায় ইন্টারনেট ! নামটা যেমন তেড়াবেড়া, কমেন্টটাও তেমনই !

২৫ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:৫৬

মামুন আকন বলেছেন: আপনি ‍ঠিকই বলেছেন ভাই

৫| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৭

বিজন রয় বলেছেন: একজন মুসলিম হিসেবে আমাদের উচিত কুরআন ও সুন্নাহ অনুসরন করা।

ঠিক।

২৫ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:৫৭

মামুন আকন বলেছেন: হ্যা

৬| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৪

নিশির আলো বলেছেন: জানানোর জন্য ধন্যবাদ।

২৫ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:৫৭

মামুন আকন বলেছেন: আপনাকে ও অনেক ধন্যবাদ ভাই,,,,,,

৭| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৮

সোজোন বাদিয়া বলেছেন: আপনি যেভাবে বললেন ঠিক এভাবেই প্রায় প্রতিটি ধর্ম অপর ধর্মের প্রতি ঘৃণা এবং বিদ্বেষ ছড়ায়। দুঃখজনক।
আর ইসলাম সম্পর্কে ওরা এমন কিছু লিখলে তো এক্ষুনি অনুভূতিতে আঘাত লেগে যেত, তরবারি নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়তেন। ভূল বললাম নাকি?

২৫ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:০১

মামুন আকন বলেছেন: ইসলামে এমন কোনা খারাপ কাজের নির্দেশ নেই,,,,,,,,আর সত্য বললে আপনাকে কেউ তরবারি নিয়ে হত্যা করতে আসবে ও না ।

৮| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:০৯

পাউডার বলেছেন: ১। খ্রিস্টানরা মুসলিমদের নিকটতম বন্ধু। এইটা যে অস্বীকার করবে সে মুসলিম নয়।
৫ঃ৮২ - "আপনি সব মানুষের চাইতে মুসলমানদের অধিক শত্রু ইহুদী ও মুশরেকদেরকে পাবেন এবং আপনি সবার চাইতে মুসলমানদের সাথে বন্ধুত্বে অধিক নিকটবর্তী তাদেরকে পাবেন, যারা নিজেদেরকে খ্রীষ্টান বলে। এর কারণ এই যে, খ্রীষ্টানদের মধ্যে আলেম রয়েছে, দরবেশ রয়েছে এবং তারা অহঙ্কার করে না।"

২। বিধার্মিক মানেই শত্রু নয়। এবং শত্রুতার ধারনা পোষন করা আল্লাহর আদেশ এর বরখেলাপ।
৬০ঃ৮ - "ধর্মের ব্যাপারে যারা তোমাদের বিরুদ্ধে লড়াই করেনি এবং তোমাদেরকে দেশ থেকে বহিস্কৃত করেনি, তাদের প্রতি সদাচরণ ও ইনসাফ করতে আল্লাহ তোমাদেরকে নিষেধ করেন না। নিশ্চয় আল্লাহ ইনসাফকারীদেরকে ভালবাসেন।"

২৫ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:১৪

মামুন আকন বলেছেন: আপনার মহা মূল্যবান তথ্যগুলো দেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ,,,,
তবে আপনার আগে বুঝতে হবে ,আমি এখানে কোন বিষয়টকে বোঝতে চেয়েছি ?
আমি বলিনি ধর্ম নিয়ে বাড়াবড়ি করতে ,,,,, সুধু বলেছি,,,,,,অন্য ধর্ম অবলম্বিদের কোনো উৎসবে আমরা যাবো না ।

৯| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:৫৮

রেজা এম বলেছেন: তথ্যমূলক পোস্ট । ++++++++++++++++++++++++++++
:)

২৬ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:২১

মামুন আকন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আপনাকে

১০| ২৬ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:১৪

নাসরিন সুলতানা লোপা বলেছেন: আহ!! আমি পাইলাম আমি ইহাকে পাইলাম!!! এইরকম একটা লেখাই খুজছিলাম দুইদিন ধরে। ধন্যবাদ লেখককে। কেনো খুজছিলাম কারণটা বলি। আমি হিজাব পড়ি(বোরকা না) এবং বাসা থেকে কঠিন নিষেধ ছিলো হোলির রং যেনো গায়ে না লাগে(নিষেধ না থাকলেও আমি হোলি খেলতাম না)। ভার্সিটির গেটে ঢোকার পথেই জুনিয়র ব্যাচের ছেলেপেলে(মুসলিম) রং হাতে ছুটে এলো..আমি কঠিন গলায় বললাম "খবরদার যদি এক ফোটা রং গায়ে লাগাও/টাচ করার চেষ্টা করো..খুব খারাপ হবে"। এটা শুনে রংয়ে মাখামাখি বোরকা পরিহিত এক মেয়ে বলে উঠলো "আমি বোরকা পড়ে খেলতেছি আর উনি হিজাব পড়ে ধার্মিক সাজতে আসছে"
বিশিষ্ট মুসলিম আপাকে এই লেখাটা দেখাবো এখন :P

২৬ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:২৪

মামুন আকন বলেছেন: হ্যা ,,,,, হয়তো বা লেখাটা পড়ে তার ভুল ধারনা আর থাকবে না

১১| ২৬ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:১৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভাই আমার সাতেতো শ্রীকৃষ্ণ ভগবানের সাক্ষাৎ হয়েছে -- তবে কি আমি আর মুসলমান আছি????

আপনাদের এই কূপমন্ডুকতাই ইসলামকে ব্যাকফুটে ঠেলে দিচ্ছে!!! ইসলাম পৃথিবীর সবচে উদার, মুক্তমনা, ধর্ম। অথচ তাকে অন্ধ, একরোখা, ধর্মে পরিণত করেছেন!!!!

যে সমস্যা অনুসারে ভিন্ন বিধান হতে পারে
লালন বলে তাই জানিলে পাপ পূন্যের আর নাই বালাই!!!

২৬ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:৩২

মামুন আকন বলেছেন: আপনার মতামতের জন্যে আপনাকে ধন্যবাদ । কিন্তু ভাই ,ইসলাম পৃথিবীর সবচে উদার, মুক্তমনা, ধর্ম ,এ কথাটা যদি আপনি বিশ্বাসই করেন,তা হলে উপরোক্ত কোরআন হাদিসের ব্যাখ্যা গুলো জিবনে অনুসরন করেন,,,,,,,শ্রীকৃষ্ণ ভগবানের সাক্ষাৎ হলে আপনি অমুসলিম হয়ে যাবেন না,,,,,,,,,,,,,,,,
বিতরকো না করে আমার ব্যাখ্যা গুলো বিশ্লেষন করুন

১২| ২৬ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:২৬

বিজন রয় বলেছেন: হা হা হা ............

বিদোহী ভৃগু ভাই এজন্য আপনাকে অনেক ভাল লাগে। অনেক উদার মুসলিম আপনি।

@ নাসরিন সুলতানা লোপা........ আপনাকেও ধন্যবাদ খাঁটি মুসলিম হওয়ার জন্য। শুধু একটি কথা বলি আপনাকে, এদেশে বা পৃথিবীতে যতদিন একজন হিন্দু বা অন্য ধর্মের বা অন্য মতের লোক থাকবে, ততদিন আপনার টেনশান যাবে না, আপনি কি মুসলিম হতে পারবেন না ।

তো কি করবেন?

আজ একটি খবর পড়লাম ছবিসহ যে, পোপ ফ্রান্সিস কয়েকজন মুসলিম উদাবাস্তুদের পা ধুয়ে দিচ্ছেন।
ওরকম হতে শিখুন। নিজ ধর্মে থেকেই উদার হওয়া যায়।
, তাতে মুসলমানিত্ব চলে যাবে না।
ধন্যবাদ।

১৩| ২৬ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৪০

আহলান বলেছেন: হোলি সনাতন ধর্মাবলম্বীদের একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান। তাতে মুসলমানেরা কেনো অংশগ্রহণ করবে? আফসোস ...

২৬ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৩

মামুন আকন বলেছেন: হ্যা ভাই ,,,আমার ও বুঝে আসেনা,,,,,,,,,,

১৪| ২৬ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৬

বিজন রয় বলেছেন:

আজ একটি খবর পড়লাম ছবিসহ যে, পোপ ফ্রান্সিস কয়েকজন মুসলিম উদাবাস্তুদের পা ধুয়ে দিচ্ছেন।
ওরকম হতে শিখুন। নিজ ধর্মে থেকেই উদার হওয়া যায়।, তাতে মুসলমানিত্ব চলে যাবে না।

২৬ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৪

মামুন আকন বলেছেন: এটা ‍দিয়ে আপনি কি বুঝাতে চান ???

১৫| ২৬ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:১৬

অগ্নিঝরা আগন্তুক বলেছেন: রাসুল (সোঃ) বলেনঃ তোমরা অন্য ধর্মের উৎসবে উপস্থিত থেকো না, কারন সেখানে আল্লাহ্‌র গজব নাযিল হতে থাকে ।

এটা কোথায় পেয়েছেন ?

আর অমুসলিমদের বন্ধুরূপে গ্রহণ কর না , এটার তাত্পর্য সম্পর্কে আপনার কতটুকু ধারণা আছে , তা নিয়ে আমার প্রশ্ন আছে। আল্লাহ এখানে বলেছেন , তাদের সাথে গভীর বন্ধুত্ব স্থাপন করা যাবে না , যদি তাদের সাথে সম্পর্ক স্থাপন করতে গিয়ে ইসলাম থেকে বিচ্যুত হবার ভয় থাকে , তবে সেটা হারাম হবে। যদি তাত্পর্য না বুঝেই এভাবে DIRECTLY সবকিছু মেরে দেন , তবে আপনি কতটুকু ইসলামের মধ্যে আছেন সেটা নিয়ে সন্দেহ থেকে যায়। মানুষ সঙ্গ প্রিয় এবং কোরানের এই আয়াত যদি সবাই তাত্পর্য বুঝে মেনে চলে , তবেই মুসলিম জাতির মঙ্গল এবং তাদের সাথে অন্য ধর্মের বিশৃঙ্খলা হবার ভয় থাকে না। আর অন্য ধর্মের অনুষ্ঠানে বিশেষ করে হিন্দু ধর্মের হোলি তে না যাওয়ার বেপারে আমিও একমত তবে , এটাকে ফরজ কাজ হিসাবে নিয়ে পালন আবশ্যক কাজ হিসাবে ধরে নেয়াতে আমার আপত্তি আছে , যদি সেখানে অনাকাঙ্খিত কোনো কিছু না ঘটে যাতে তার ইসলাম থেকে বিচ্যুত হবার ভয় থাকে বা নোংরামি চলে তবে সেটা এড়িয়ে যাওয়াই শ্রেয় অন্যথায় নয় । বাংলাদেশ অসাম্প্রদায়িক দেশ হিসাবে পরিচিত , সেই প্রেক্ষাপটে আপনাকেও অসাম্প্রদায়িকতা মেনেই চলতে হবে , তাতে মানুষ মানুষে পরস্পর ভাতৃত্ববোধ বোধ করি বাড়বে বৈ কমবে না । সবকিছুতে সাম্প্রদায়িক মনোভাব কঠোরভাবে প্রয়োগ করা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির নামান্তর। ভালো থাকবেন।

২৬ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:৪২

মামুন আকন বলেছেন: তার মানে আপনি কি বলতে চান যে,,,,,হিন্দুদের পূজায় ও আমাদের যাওয়া উচিত....যদিনা সেখানে অনাকাঙ্খিত কোনো কিছু না ঘটে যাতে তার ইসলাম থেকে বিচ্যুত হবার ভয় থাকে ।

আর একটা কথা ,,আপনি কি উপরোক্ত কোরআনের অর্থের ব্যাখ্যার কোনো পরিবর্তন করতে চান,,,না কি নিজ থেকে নতুন ব্যাখ্যা ‍দিতে চান ????

১৬| ২৬ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৫

এম কে খান বলেছেন: সুন্দর গঠনমূলক পোস্ট। লেখককে ধন্যবাদ।

২৬ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:৫০

মামুন আকন বলেছেন: আপনাকে ও ধন্যবাদ।

১৭| ২৬ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৪

কলাবাগান১ বলেছেন:
সাঈদী হুজুরের ওয়াজের সময় অনেক হিন্দু ভাই মুসলমান হন কিন্তু একজন কে দেখলাম কোনদিন হিন্দু মৌলবাদীরা গলা কেটে রাস্তায় ফেলে রেখেছে। আমেরিকায় প্রায় দুই একজন সাদা ভাই মুসলমান হন কিন্তু কোনদিন তাদের গলা কাটার ভয় থাকে না (খ্রীস্টান মৌলবাদীদের দ্বারা)

২৬ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৯

মামুন আকন বলেছেন: আপনি ও যদি ইহুদি ধর্ম গ্রহন করেন,,,,তাহলে আপানর গলাও কেউ কাটবে না । কারন ইসলামে বলা নেই কেউ অন্য ধর্ম গ্রহন করলে তার গলা কাটো ।

১৮| ২৬ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১২

কলাবাগান১ বলেছেন: তাহলে ধর্মান্তরিত মুক্তিযোদ্ধার গলা কে কাটলো গত সপ্তাহে

১৯| ২৬ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৪

সুলতানা সালমা বলেছেন: ভাল লাগল অনেক। :)

২০| ২৬ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৪০

অেসন বলেছেন: ইন্টারনেট টাকা দিয়ে কিনতে হয় তা জানি। কিন্তু ঘৃণা বা বিদ্বেষ বেশি মাত্রায় ছড়ালে টাকা দিয়েও অনেক কিছু পাওয়া যাবেনা।
যেমন ধরুন, ট্রাম্প এর মত লোক আমেরিকায় ক্ষমতায় আসলে টাকা দিলেই কি আমেরিকায় যাওয়া যাবে ?

২১| ২৬ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:০৩

অগ্নিঝরা আগন্তুক বলেছেন: আপনি কি উপরোক্ত কোরআনের অর্থের ব্যাখ্যার কোনো পরিবর্তন করতে চান,,,না কি নিজ থেকে নতুন ব্যাখ্যা ‍দিতে চান ????

তফসিরে এ কথা স্পষ্ট ভাবে ব্যখ্যা সহকারে লেখা আছে :::-

''তাদের সাথে গভীর বন্ধুত্ব স্থাপন করা যাবে না , যদি তাদের সাথে সম্পর্ক স্থাপন করতে গিয়ে ইসলাম থেকে বিচ্যুত হবার ভয় থাকে , তবে সেটা হারাম হবে।''

আমি আন্দাজে তফসির জুড়ে দেই নি , কোরান তফসিরে এ কথা স্পষ্ট ভাবে লেখা আছে। কোরান তফসির ও তর্জমার বই গুলো ঘেঁটে দেখবেন , আশা করি। আপনি যে কোরানের আয়াত গুলো ভালো ভাবে না বুঝে তফসির সহকারে না দিয়েই বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছেন , সেটা জানেন ? ইসলামে এটা করা যাবে না , ওটা করা যাবে না , এসব এসেছে কাঠমোল্লা ও তেতুল হুজুরের মত কিছু নির্বোধদের কাছ থেকে। তারা , আপনাদের মত কিছু লোকদের ভুল পথে নিয়ে যাচ্ছেন। অথচ ইসলাম মানেই হচ্ছে শান্তি এবং সম্প্রীতি , সৌহার্দের ধর্ম। আল্লাহ কারো অপর কোনো বিষয় চাপিয়ে দেন না , যদি আপনি অন্য ধর্মের মানুসের সাথে সম্প্রীতির সৌহার্দের মাধ্যমে চলতেই না পারলেন , তবে আপনি মুসলিম হলেন কিভাবে ? অথচ ইসলাম একটি আধুনিক ধর্ম।
সকল ধর্মই শান্তি , সম্প্রীতির শিক্ষা দেয় , তার মানে এই না যে , আপনি অন্য ধর্মের মানুষদের ঘৃনা করে , অসাম্প্রদায়ি মনোভাব নিয়ে তা প্রতিষ্ঠা করতে পারবেন !! এটা একজন সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষও উপলব্ধি করতে পারে।

২২| ২৭ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৪৩

সরদার হারুন বলেছেন: দয়া করে ধর্ম নিয়ে তর্ক করে নিজেদের সময় নস্ট করে মূল্যবান সময়ের অপব্যবহার করবেন না ।

২৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:২২

রয় ১৯৭৫ বলেছেন: বর্তমান সময়ে কোন বিষয় নিয়ে মানুষের মাঝে হিংসা ভেদাভেদ তৈরি হয়েছে জানেন....?আমি বলছি তা হল "ধর্ম"আর এই ধর্মকে পুঁজি করে মানুষের মনে বিষ ঢেলে দিচ্ছে শিক্ষিত কিছু ধর্মান্ধ লোক।যারা মানুষদের ধর্মভীরুতার সুযোগ নিয়ে তাদেরকে মিথ্যে দ্বারা পরিচালিত করে হিংসা,সংঘর্ষের পথ তৈরি করে দেয়।আপনি হোলি নিয়ে অনেক ইতিহাস ঘেটে পোষ্ট দিয়েছেন।ধন্যবাদ আপনাকে।আপনার এই পোষ্ট পড়ে অনেকেই আপনাকে বাহবা দিচ্ছে আপনি নিশ্চয়ই অনেক খুষি।অনেক তালি বাজাচ্ছেন এই ভেবে যে আপনি সফল।হ্যা আসলেই আপনি কিছুটা হলেও সফল কারন এই পোষ্টের মাধ্যমে কয়েকজনকে কিছুটা কাবু করতে পেরেছেন।বিশেষ ভাবে ঊল্ল্যেখ না করলেই নয় {নাসরিন সুলতানা লোপা আপা কথা যিনিরবলেছেন: আহ!! আমি পাইলাম আমি ইহাকে পাইলাম!!! এইরকম একটা লেখাই খুজছিলাম দুইদিন ধরে। ধন্যবাদ লেখককে। কেনো খুজছিলাম কারণটা বলি। আমি হিজাব পড়ি(বোরকা না) এবং বাসা থেকে কঠিন নিষেধ ছিলো হোলির রং যেনো গায়ে না লাগে(নিষেধ না থাকলেও আমি হোলি খেলতাম না)। ভার্সিটির গেটে ঢোকার পথেই জুনিয়র ব্যাচের ছেলেপেলে(মুসলিম) রং হাতে ছুটে এলো..আমি কঠিন গলায় বললাম "খবরদার যদি এক ফোটা রং গায়ে লাগাও/টাচ করার চেষ্টা করো..খুব খারাপ হবে"। এটা শুনে রংয়ে মাখামাখি বোরকা পরিহিত এক মেয়ে বলে উঠলো "আমি বোরকা পড়ে খেলতেছি আর উনি হিজাব পড়ে ধার্মিক সাজতে আসছে"বিশিষ্ট মুসলিম আপাকে এই লেখাটা দেখাবো এখন :P }
যিনি আপনার পোষ্টটি পড়ার পর সেদিন রাতে নিশ্চিন্ত ভাবে ঘুমাতে পেড়েছেন অনেকদিন পর আর পরদিন সেই বোরকা পরিহিত মেয়েটিকে নিশ্চয়ই আপনার পোষ্টটি দেখিয়ে সফল হয়েছেন।
আপনাকে বলি...মানুষকে ধর্মের পথে আনুন তবে তা কোন মিথ্যের আশ্রয় নিয়ে নয়।আপনি বিপরীত ধর্মের কোন কিছুতে অংশ নেবেন না,মিশবেন না এটা সম্পুর্ন আপনার ব্যক্তিগত অনুধাবন তাই বলে অন্যকোন ধর্মকে হেয় করে এবং সেই সাথে সেইইই ধর্মকে আশ্রয় করে আপনি অন্যদেরকে প্রভাবিত করবেন এতে আপনি নিজেকেই কুলষিত করছেন ...
সবশেষে আপনার ক্ষুদ্র জ্ঞানি মস্তিস্কে হিন্দুদের হোলির সঠিক ইতিহাস তুলে ধরলাম সাথে রেফারেন্স সহ আশা করি আপনার ও আপনারদের মত মানষিকতা সম্পন্ন লোকদের কাজে লাগতে পারে যদি আসলেই কিছু সম্মানবোধ থাকে বিধর্মীদের প্রতি....
১।Holi
What is Holi?

In Hinduism, Holi (also called Holaka or Phagwa) is an annual festival celebrated on the day after the full moon in the Hindu month of Phalguna (early March). It celebrates spring, commemorates various events in Hindu mythology and is time of disregarding social norms and indulging in general merrymaking.

Holi is probably the least religious of Hindu holidays. During Holi, Hindus attend a public bonfire, spray friends and family with colored powders and water, and generally go a bit wild in the streets.

The central ritual of Holi is the throwing and applying of colored water and powders on friends and family, which gives the holiday its common name "Festival of Colors." This ritual is said to be based on the above story of Krishna and Radha as well as on Krishna's playful splashing of the maids with water, but most of all it celebrates the coming of spring with all its beautiful colors and vibrant life.

History and Meaning of Holi

Celebrated all over India since ancient times, Holi's precise form and purpose display great variety. Originally, Holi was an agricultural festival celebrating the arrival of spring.

This aspect still plays a significant part in the festival in the form of the colored powders: Holi is a time when man and nature alike throw off the gloom of winter and rejoice in the colors and liveliness of spring.

Holi also commemorates various events in Hindu mythology, but for most Hindus it provides a temporary opportunity for Hindus to disregard social norms, indulge in merrymaking and generally "let loose."

The legend commemorated by the festival of Holi involves an evil king named Hiranyakashipu. He forbade his son Prahlad from worshipping Vishnu, but Radhu continued to do offer prayers to the god. Getting angry with his son, Hiranyakashipu challenged Prahlad to sit on a pyre with his wicked aunt Holika who was believed to be immune to fire. (In an alternate version, Holika put herself and Prahlad on the fire on orders from her brother.)

Prahlad accepted the challenge and prayed to Vishnu to keep him safe. When the fire started, everyone watched in amazement as Holika was burnt to death, while Prahlad survived without a scar to show for it. The burning of Holika is celebrated as Holi. According to some accounts, Holika begged Prahlad for forgiveness before her demise, and he decreed that she would be remembered every year at Holi.

An alternative account of the basis of the holiday is associated with a legend involving Lord Shiva, one of the major Hindu gods. Shiva is known for his meditative nature and his many hours spent in solitude and deep meditation. Madana, the God of love, decided to test his resolve and appeared to Shiva in the form of a beautiful nymph. But Shiva recognized Madana and became very angry. In a fit of rage he shot fire out of his third eye and reduced her to ashes. This is sometimes given as the basis of Holi's bonfire.

The festival of Holi is also associated with the enduring love between Lord Krishna (an incarnation of Vishnu) and Radha, and Krishna in general. According to legend, the young Krishna complained to his mother Yashoda about why Radha was so fair and he so dark. Yashoda advised him to apply colour on Radha's face and see how her complexion would change. Because of this associated with Krishna, Holi is extended over a longer period in Vrindavan and Mathura, two cities with which Krishna is closely affiliated.

Krishna's followers everywhere find special meaning in the joyous festival, as general frivolity is considered to be in imitation of Krishna's play with the gopis (wives and daughters of cowherds).

Holi Rituals and Customs

Holi is spread out over two days (it used to be five, and in some places it is longer). The entire holiday is associated with a loosening of social restrictions normally associated with caste, sex, status and age. Holi thus bridges social gaps and brings people together: employees and employers, men and women, rich and poor, young and old. Holi is also characterized by the loosening of social norms governing polite behavior and the resulting general atmosphere of licentious merrymaking and ribald language and behavior. A common saying heard during Holi is bura na mano, Holi hai ("don't feel offended, it's Holi";).

On the evening of the first day of Holi, a public bonfire is held, commemorating the burning of Holika. Traditionally, Hindu boys spend the weeks prior to Holi combing the neighborhood for any waste wood they can find for the bonfire. The fire is lit sometime between 10 PM and midnight (at the rising of the moon), not generally in an orderly fashion. Everyone gathers in the street for the event, and the air rings with shouts, catcalls, curses and general mayhem. .

In Bengal, Holi features the Dolayatra (Swing Festival), in which images of the gods are placed on specially decorated platforms and devotees take turns swinging them. In the meantime, women dance around and sing special songs as men spray colored water at them.

References

- "Holi." John Bowker, ed., Oxford Concise Dictionary of World Religions (Oxford UP, 2000), p. 248.
- "Holi." Encyclopædia Britannica Premium Service. 23 Jan. 2005 .
- "Holi - the festival of colours." IndiaExpress.com 23 Jan. 2005 .
আরো রেফারেন্সঃ
1.http://education.nationalgeographic.org/media/holi-festival/
2.http://www.bbc.co.uk/religion/religions/hinduism/holydays/holi_1.shtml
3.http://iengage.multicultural.ufl.edu/programs_services/festival_of_colors/about/
4.https://en.wikipedia.org/wiki/Holi
বর্তমান সময়ে কোন বিষয় নিয়ে মানুষের মাঝে হিংসা ভেদাভেদ তৈরি হয়েছে জানেন....?আমি বলছি তা হল "ধর্ম"আর এই ধর্মকে পুঁজি করে মানুষের মনে বিষ ঢেলে দিচ্ছে শিক্ষিত কিছু ধর্মান্ধ লোক।যারা মানুষদের ধর্মভীরুতার সুযোগ নিয়ে তাদেরকে মিথ্যে দ্বারা পরিচালিত করে হিংসা,সংঘর্ষের পথ তৈরি করে দেয়।আপনি হোলি নিয়ে অনেক ইতিহাস ঘেটে পোষ্ট দিয়েছেন।ধন্যবাদ আপনাকে।আপনার এই পোষ্ট পড়ে অনেকেই আপনাকে বাহবা দিচ্ছে আপনি নিশ্চয়ই অনেক খুষি।অনেক তালি বাজাচ্ছেন এই ভেবে যে আপনি সফল।হ্যা আসলেই আপনি কিছুটা হলেও সফল কারন এই পোষ্টের মাধ্যমে কয়েকজনকে কিছুটা কাবু করতে পেরেছেন।বিশেষ ভাবে ঊল্ল্যেখ না করলেই নয় {নাসরিন সুলতানা লোপা আপা কথা যিনিরবলেছেন: আহ!! আমি পাইলাম আমি ইহাকে পাইলাম!!! এইরকম একটা লেখাই খুজছিলাম দুইদিন ধরে। ধন্যবাদ লেখককে। কেনো খুজছিলাম কারণটা বলি। আমি হিজাব পড়ি(বোরকা না) এবং বাসা থেকে কঠিন নিষেধ ছিলো হোলির রং যেনো গায়ে না লাগে(নিষেধ না থাকলেও আমি হোলি খেলতাম না)। ভার্সিটির গেটে ঢোকার পথেই জুনিয়র ব্যাচের ছেলেপেলে(মুসলিম) রং হাতে ছুটে এলো..আমি কঠিন গলায় বললাম "খবরদার যদি এক ফোটা রং গায়ে লাগাও/টাচ করার চেষ্টা করো..খুব খারাপ হবে"। এটা শুনে রংয়ে মাখামাখি বোরকা পরিহিত এক মেয়ে বলে উঠলো "আমি বোরকা পড়ে খেলতেছি আর উনি হিজাব পড়ে ধার্মিক সাজতে আসছে"বিশিষ্ট মুসলিম আপাকে এই লেখাটা দেখাবো এখন :P }
যিনি আপনার পোষ্টটি পড়ার পর সেদিন রাতে নিশ্চিন্ত ভাবে ঘুমাতে পেড়েছেন অনেকদিন পর আর পরদিন সেই বোরকা পরিহিত মেয়েটিকে নিশ্চয়ই আপনার পোষ্টটি দেখিয়ে সফল হয়েছেন।
আপনাকে বলি...মানুষকে ধর্মের পথে আনুন তবে তা কোন মিথ্যের আশ্রয় নিয়ে নয়।আপনি বিপরীত ধর্মের কোন কিছুতে অংশ নেবেন না,মিশবেন না এটা সম্পুর্ন আপনার ব্যক্তিগত অনুধাবন তাই বলে অন্যকোন ধর্মকে হেয় করে এবং সেই সাথে সেইইই ধর্মকে আশ্রয় করে আপনি অন্যদেরকে প্রভাবিত করবেন এতে আপনি নিজেকেই কুলষিত করছেন ...
সবশেষে আপনার ক্ষুদ্র জ্ঞানি মস্তিস্কে হিন্দুদের হোলির সঠিক ইতিহাস তুলে ধরলাম সাথে রেফারেন্স সহ আশা করি আপনার ও আপনারদের মত মানষিকতা সম্পন্ন লোকদের কাজে লাগতে পারে যদি আসলেই কিছু সম্মানবোধ থাকে বিধর্মীদের প্রতি....
Holi
What is Holi?

In Hinduism, Holi (also called Holaka or Phagwa) is an annual festival celebrated on the day after the full moon in the Hindu month of Phalguna (early March). It celebrates spring, commemorates various events in Hindu mythology and is time of disregarding social norms and indulging in general merrymaking.

Holi is probably the least religious of Hindu holidays. During Holi, Hindus attend a public bonfire, spray friends and family with colored powders and water, and generally go a bit wild in the streets.

The central ritual of Holi is the throwing and applying of colored water and powders on friends and family, which gives the holiday its common name "Festival of Colors." This ritual is said to be based on the above story of Krishna and Radha as well as on Krishna's playful splashing of the maids with water, but most of all it celebrates the coming of spring with all its beautiful colors and vibrant life.

History and Meaning of Holi

Celebrated all over India since ancient times, Holi's precise form and purpose display great variety. Originally, Holi was an agricultural festival celebrating the arrival of spring.

This aspect still plays a significant part in the festival in the form of the colored powders: Holi is a time when man and nature alike throw off the gloom of winter and rejoice in the colors and liveliness of spring.

Holi also commemorates various events in Hindu mythology, but for most Hindus it provides a temporary opportunity for Hindus to disregard social norms, indulge in merrymaking and generally "let loose."

The legend commemorated by the festival of Holi involves an evil king named Hiranyakashipu. He forbade his son Prahlad from worshipping Vishnu, but Radhu continued to do offer prayers to the god. Getting angry with his son, Hiranyakashipu challenged Prahlad to sit on a pyre with his wicked aunt Holika who was believed to be immune to fire. (In an alternate version, Holika put herself and Prahlad on the fire on orders from her brother.)

Prahlad accepted the challenge and prayed to Vishnu to keep him safe. When the fire started, everyone watched in amazement as Holika was burnt to death, while Prahlad survived without a scar to show for it. The burning of Holika is celebrated as Holi. According to some accounts, Holika begged Prahlad for forgiveness before her demise, and he decreed that she would be remembered every year at Holi.

An alternative account of the basis of the holiday is associated with a legend involving Lord Shiva, one of the major Hindu gods. Shiva is known for his meditative nature and his many hours spent in solitude and deep meditation. Madana, the God of love, decided to test his resolve and appeared to Shiva in the form of a beautiful nymph. But Shiva recognized Madana and became very angry. In a fit of rage he shot fire out of his third eye and reduced her to ashes. This is sometimes given as the basis of Holi's bonfire.

The festival of Holi is also associated with the enduring love between Lord Krishna (an incarnation of Vishnu) and Radha, and Krishna in general. According to legend, the young Krishna complained to his mother Yashoda about why Radha was so fair and he so dark. Yashoda advised him to apply colour on Radha's face and see how her complexion would change. Because of this associated with Krishna, Holi is extended over a longer period in Vrindavan and Mathura, two cities with which Krishna is closely affiliated.

Krishna's followers everywhere find special meaning in the joyous festival, as general frivolity is considered to be in imitation of Krishna's play with the gopis (wives and daughters of cowherds).

Holi Rituals and Customs

Holi is spread out over two days (it used to be five, and in some places it is longer). The entire holiday is associated with a loosening of social restrictions normally associated with caste, sex, status and age. Holi thus bridges social gaps and brings people together: employees and employers, men and women, rich and poor, young and old. Holi is also characterized by the loosening of social norms governing polite behavior and the resulting general atmosphere of licentious merrymaking and ribald language and behavior. A common saying heard during Holi is bura na mano, Holi hai ("don't feel offended, it's Holi";).

On the evening of the first day of Holi, a public bonfire is held, commemorating the burning of Holika. Traditionally, Hindu boys spend the weeks prior to Holi combing the neighborhood for any waste wood they can find for the bonfire. The fire is lit sometime between 10 PM and midnight (at the rising of the moon), not generally in an orderly fashion. Everyone gathers in the street for the event, and the air rings with shouts, catcalls, curses and general mayhem. .

In Bengal, Holi features the Dolayatra (Swing Festival), in which images of the gods are placed on specially decorated platforms and devotees take turns swinging them. In the meantime, women dance around and sing special songs as men spray colored water at them.

References

- "Holi." John Bowker, ed., Oxford Concise Dictionary of World Religions (Oxford UP, 2000), p. 248.
- "Holi." Encyclopædia Britannica Premium Service. 23 Jan. 2005 .
- "Holi - the festival of colours." IndiaExpress.com 23 Jan. 2005 .
আরো রেফারেন্সঃ
1.http://education.nationalgeographic.org/media/holi-festival/
2.http://www.bbc.co.uk/religion/religions/hinduism/holydays/holi_1.shtml
3.http://iengage.multicultural.ufl.edu/programs_services/festival_of_colors/about/
4.https://en.wikipedia.org/wiki/Holi

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.