![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গতকাল থেকে এখন প্রযন্ত সারা দেশে ৪৭ জন মানুষ বজ্রপাতে নিহত হয়েছে বলে জানা গেছে । তাই সকল কে সাবধান করার জন্য এই পোস্ট........।
বজ্রপাত সম্পর্কে জানতে নিচের লিংক পড়ুন,,,,,,,
আসুন খুব সহজেই জেনে নিই বজ্রপাত কেন হয় (সহজ চিত্রের মাধ্যমে) !!!
সাধারনত মার্চ থেকে মে এ মৌসুমে দেশে বজ্রপাতের সংখ্যা অনেক বেড়ে যায়। আর বজ্রপাতের কারণে এ সময় জানমালের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। এ লেখায় দেওয়া হলো কয়েকটি উপায়, যা বজ্রপাত থেকে বাঁচতে সহায়ক হবে। এক নিবন্ধে বিষয়টি জানিয়েছে উইকিহাউ।
বজ্রপাতের সময় খোলা স্থানে কখনোই এভাবে দাঁড়িয়ে থাকা যাবে না।
১. দালান বা পাকা ভবনের নিচে আশ্রয় নিন
ঘন ঘন বজ্রপাত হতে থাকলে কোনো অবস্থাতেই খোলা বা উঁচু স্থানে থাকা যাবে না। সবচেয়ে ভালো হয় কোনো একটি পাকা দালানের নিচে আশ্রয় নিতে পারলে।
২. উঁচু গাছপালা ও বিদ্যুৎ লাইন থেকে দূরে থাকুন
কোথাও বজ্রপাত হলে উঁচু গাছপালা বা বিদ্যুতের খুঁটিতে বজ্রপাতের সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাই এসব স্থানে আশ্রয় নেবেন না। খোলা স্থানে বিচ্ছিন্ন একটি যাত্রী ছাউনি, তালগাছ বা বড় গাছ ইত্যাদিতে বজ্রপাত হওয়ার সম্ভাবনা অত্যন্ত বেশি থাকে।
৩. জানালা থেকে দূরে থাকুন
বজ্রপাতের সময় বাড়িতে থাকলে জানালার কাছাকাছি থাকবেন না। জানালা বন্ধ রাখুন এবং ঘরের ভেতর থাকুন।
৪. ধাতব বস্তু স্পর্শ করবেন না
বজ্রপাত ও ঝড়ের সময় বাড়ির ধাতব কল, সিঁড়ির রেলিং, পাইপ ইত্যাদি স্পর্শ করবেন না। এমনকি ল্যান্ড লাইন টেলিফোনও স্পর্শ করবেন না। বজ্রপাতের সময় এগুলো স্পর্শ করেও বহু মানুষ আহত হয়।
৫. বিদ্যুৎচালিত যন্ত্র থেকে সাবধান
বজ্রপাতের সময় বৈদ্যুতিক সংযোগযুক্ত সব যন্ত্রপাতি স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকুন। টিভি, ফ্রিজ ইত্যাদি বন্ধ করা থাকলেও ধরবেন না। বজ্রপাতের আভাষ পেলে আগেই এগুলোর প্লাগ খুলে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন করুন। অব্যবহৃত যন্ত্রপাতির প্লাগ আগেই খুলে রাখুন।
৬. গাড়ির ভেতর থাকলে...
বজ্রপাতের সময় গাড়ির ভেতরে থাকলে সম্ভব হলে গাড়িটি নিয়ে কোনো কংক্রিটের ছাউনির নিচে আশ্রয় নিন। গাড়ির ভেতরের ধাতব বস্তু স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকুন। গাড়ির কাচেও হাত দেবেন না।
৭. খোলা ও উঁচু জায়গা থেকে সাবধান
এমন কোনো স্থানে যাবেন না, যে স্থানে আপনিই উঁচু। বজ্রপাতের সময় ধানক্ষেত বা বড় মাঠে থাকলে তাড়াতাড়ি নিচু হয়ে যান। বাড়ির ছাদ কিংবা উঁচু কোনো স্থানে থাকলে দ্রুত সেখান থেকে নেমে যান।
৮. পানি থেকে সরুন
বজ্রপাতের সময় আপনি যদি ছোট কোনো পুকুরে সাঁতার কাটেন বা জলাবদ্ধ স্থানে থাকেন তাহলে সেখান থেকে সরে পড়ুন। পানি খুব ভালো বিদ্যুৎ পরিবাহী।
৯. পরস্পর দূরে থাকুন
কয়েকজন মিলে খোলা কোনো স্থানে থাকাকালীন যদি বজ্রপাত শুরু হয় তাহলে প্রত্যেকে ৫০ থেকে ১০০ ফুট দূরে সরে যান। কোনো বাড়িতে যদি পর্যাপ্ত নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা না থাকে তাহলে সবাই এক কক্ষে না থেকে আলাদা আলাদা কক্ষে যান।
১০. নিচু হয়ে বসুন
যদি বজ্রপাত হওয়ার উপক্রম হয় তাহলে কানে আঙুল দিয়ে নিচু হয়ে বসুন। চোখ বন্ধ রাখুন। কিন্তু মাটিয়ে শুয়ে পড়বেন না। মাটিতে শুয়ে পড়লে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা বাড়বে।
১১. বজ্রপাতের আগ মুহূর্তের লক্ষণ জানুন
আপনার উপরে বা আশপাশে বজ্রপাত হওয়ার আগের মুহূর্তে কয়েকটি লক্ষণে তা বোঝা যেতে পারে। যেমন বিদ্যুতের প্রভাবে আপনার চুল খাড়া হয়ে যাবে, ত্বক শিরশির করবে বা বিদ্যুৎ অনুভূত হবে। এ সময় আশপাশের ধাতব পদার্থ কাঁপতে পারে। অনেকেই এ পরিস্থিতিতে ‘ক্রি ক্রি’ শব্দ পাওয়ার কথা জানান। আপনি যদি এমন পরিস্থিতি অনুভব করতে পারেন তাহলে দ্রুত বজ্রপাত হওয়ার প্রস্তুতি নিন।
১২. রবারের বুট পরুন
বজ্রপাতের সময় চামড়ার ভেজা জুতা বা খালি পায়ে থাকা খুবই বিপজ্জনক। এ সময় বিদ্যুৎ অপরিবাহী রাবারের জুতা সবচেয়ে নিরাপদ।
১৩. বাড়ি সুরক্ষিত করুন
আপনার বাড়িকে বজ্রপাত থেকে নিরাপদ রাখতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিন। এজন্য আর্থিং সংযুক্ত রড বাড়িতে স্থাপন করতে হবে। তবে এক্ষেত্রে দক্ষ ইঞ্জিনিয়ারের পরামর্শ নিতে হবে। ভুলভাবে স্থাপিত রড বজ্রপাতের সম্ভাবনা বাড়িয়ে দিতে পারে।
১৪. বজ্রপাতে আহত হলে
বজ্রপাতের সময় আশপাশের মানুষের খবর রাখুন। কেউ আহত হলে বৈদ্যুতিক শকে আহতদের মতো করেই চিকিৎসা করতে হবে। প্রয়োজনে দ্রুত চিকিৎসককে ডাকতে হবে বা হাসপাতালে নিতে হবে। একই সঙ্গে এ সময় বজ্রাহত ব্যক্তির শ্বাস-প্রশ্বাস ও হৃৎস্পন্দন ফিরিয়ে আনার জন্য চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। এ বিষয়ে প্রাথমিক চিকিৎসায় প্রশিক্ষণ নিয়ে রাখুন।
১৩ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৫:৫২
মামুন আকন বলেছেন: আপনাকে ও ধন্যবাদ ভাই
২| ১৩ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৬
শায়মা বলেছেন: কি ভয়ংকর!
কখনও ভূমিকম্প, কখনও বজ্রপাত!
আকাশ পাতাল কোথাও শান্তি নাই!
এই ব্যাপারে সচেতনতা আমাদের অনেকরই নেই!
অনেক ভালো পোস্ট ভাইয়া।
১৩ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৫:৫১
মামুন আকন বলেছেন: আপনাকে ও ধন্যবাদ ভাই।।
৩| ১৩ ই মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪২
Ishrat Jahan Shima বলেছেন: প্রয়োজনীয় পোস্ট। নতুন অনেক কিছু জানতে পারলাম। শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
১৩ ই মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৬
মামুন আকন বলেছেন: আপনাকে ও ধন্যবাদ
৪| ১৩ ই মে, ২০১৬ রাত ৯:১৯
রাজীব বলেছেন: "অনেকেই এ পরিস্থিতিতে ‘ক্রি ক্রি’ শব্দ পাওয়ার কথা জানান। আপনি যদি এমন পরিস্থিতি অনুভব করতে পারেন তাহলে দ্রুত বজ্রপাত হওয়ার প্রস্তুতি নিন"
কিভাবে প্রস্তুতি নেব?? মৃত্যুর জন্য তৈরী হওয়া ছাড়া আর কোন প্রস্তুতি নেয়ার আছে কি??
৫| ১৪ ই মে, ২০১৬ সকাল ৯:৪৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: উপকারী পোস্ট।
১৫ ই মে, ২০১৬ ভোর ৪:১২
মামুন আকন বলেছেন: আপনাকে ও ধন্যবাদ ভাই
৬| ১৪ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৩:১৮
হাসান জাকির ৭১৭১ বলেছেন: খুব প্রয়োজনীয় পোষ্ট, অনেক ধন্যবাদ।
১৫ ই মে, ২০১৬ ভোর ৪:১৭
মামুন আকন বলেছেন: আপনাকে ও ধন্যবাদ ভাই
৭| ১৪ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৫:২৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ভাল লিখেছেন । এ ব্যাপারে জনসচেতনা সৃষ্টির প্রয়াসকে সাধুবাদ জানাই
১৫ ই মে, ২০১৬ ভোর ৪:১৫
মামুন আকন বলেছেন: আপনাকে ও ধন্যবাদ ভাই
৮| ১৪ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৪
অসহায় ছেলে হাসিব বলেছেন: আসলে পোস্ট টি খুব গুরুত্ব পূর্ন। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
১৫ ই মে, ২০১৬ ভোর ৪:১৬
মামুন আকন বলেছেন: আপনাকে ও ধন্যবাদ ভাই
৯| ১৪ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৪
প্রথম কথা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুন্দর পোষ্ট দেয়ার জন্য,,,
১৫ ই মে, ২০১৬ ভোর ৪:১৫
মামুন আকন বলেছেন: আপনাকে ও ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৩
জেন রসি বলেছেন: প্রয়োজনীয় পোস্ট।
শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।