![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ধর্ষন হতে বাচারজন্য ভারতের মত আধুনিক দেশে কিছু প্রদেশে মেয়েদেরকে স্কুলে ওভারকোট পরে আসতে বলেছে আর রাস্তায় শালীন পোষাক পরে চলাফেরা করতে বলেছে ।এটা আমাদের দেশের কোন স্কুলে করলে তখন সবাই বলত মৌলবাদী কান্ডকারবার ? আমার মতে ধর্ষণ হতে বাচার জন্য প্রত্যেকের যার যার ধর্মীয় আইন মেনে চলা দরকার । কোন ধর্মেই মেয়েদেরকে উগ্র পোষাকে চলার অনুমতি দেয়নি এমনকি ছেলেদেরকেও নয় ।
২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২৯
সাধারণী বলেছেন: ধর্ষণকারীদের জাস্টিফাই করার কারণে উস্টা সহকারে মাইনাস।
৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩২
শাহানা বুলবুল বলেছেন: কোন ধর্মেই কিন্তু সন্ত্রাসী কাজ সাপোর্ট করে না
৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৪
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: হুম
৫| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৭
একুশে২১ বলেছেন: শালিন ভাবে না চললে তাকে ধর্ষণ করে বুঝিয়ে দিতে হবে যে তুমি ধর্মীয় নিয়ম মানছ না এটাই বা কোথায় বলা আছে। দিন দিন যে আমাদের মধ্যে পশুবৃত্তি বৃদ্ধি পাচ্ছে তা কি চখে পরেনা?
৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৬
অভ্রনীল লুছিফার বলেছেন: ধর্ষকদের দৃষ্টান্ত মূলক সাজা দিলেই ধর্ষনের হার কমে যাবে.. শেষ হয়ে যাবে ।
ধর্ষন বলে আর কিছু থাকবে নাহ ।
৭| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪২
জাওয়াদ তাহমিদ বলেছেন: একুশে২১ বলেছেন: শালিন ভাবে না চললে তাকে ধর্ষণ করে বুঝিয়ে দিতে হবে যে তুমি ধর্মীয় নিয়ম মানছ না এটাই বা কোথায় বলা আছে। দিন দিন যে আমাদের মধ্যে পশুবৃত্তি বৃদ্ধি পাচ্ছে তা কি চখে পরেন
দয়া করে একটু বুঝিয়ে বলবেন কি পশুবৃত্তি বেড়ে যাওয়ার কারনটা কি?
কই নব্বই এর দশকে তো এগুলা এত হারে ঘটত না। এখন কেন ঘটে?
সার যদি গাছের গোঁড়ায় না দিয়ে আগায় দেন, তাহলে সমস্যা তো হবেই। ইটস সিম্পল।
৮| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪১
সাধারণী বলেছেন: একুশে২১ বলেছেন: শালিন ভাবে না চললে তাকে ধর্ষণ করে বুঝিয়ে দিতে হবে যে তুমি ধর্মীয় নিয়ম মানছ না এটাই বা কোথায় বলা আছে। দিন দিন যে আমাদের মধ্যে পশুবৃত্তি বৃদ্ধি পাচ্ছে তা কি চখে পরেনা?
এবং এই পশুবৃত্তির কারণ সামাজিক অবক্ষয়, পারিবারিক ও নৈতিক শিক্ষার অভাব। এর উপর আবার ধর্ষকরা দেখছে যে ধর্ষণ করলে তাদের বিচার তো সেইভাবে হচ্ছেই না, সামাজিক ভাবে তারা মোটামোটি টিকে যাচ্ছে, তাদের জাস্টিফাই করার লোকেরও অভাব হচ্ছে না, এরফলে এই কুকুরগুলোর সাহস আরো বেড়ে যাচ্ছে। সামাজিকভাবে এদের বয়কটের পরিবর্তে সমাজের কিছু অংশ এদের পরোক্ষভাবে সমর্থন দিচ্ছে দোষ অপরপক্ষের ঘাড়ে চাপিয়ে; এবং আরো একটি পক্ষ আছে যারা দেশের প্রচলিত আইনে এদের শাস্তির ব্যবস্থা না করে ধর্ষিতার সাথে বিয়ে দিয়ে বা কিছু টাকার বিনিময়ে রফাদফা করে এইসব পশুদের পশুবৃত্তি চালিয়ে যেতে প্রাণপণ সাহায্য করে যাচ্ছে।
গতপরশু নিউজে দেখলাম ২ বছরের একটা বাচ্চাকে ধর্ষণ করা হয়েছে। এই ২ বছর বয়সী বাচ্চাটা কি পোষাক পড়লে পশুবৃত্তি জেগে উঠতো না ধর্ষকদের পৃষ্ঠপোষকরা যদি একটু বলে যেতো।
গ্রামের যেই মেয়েগুলো ধর্ষণের শিকার হচ্ছে তারা কি অশালীন পোষাক পরে? ডাক্তার সাজিয়া আফরিনও হিজাব পরতেন।
গতকাল এ বিষয়ে সাংবাদিক ওয়াসিফ ফারুকের অসাধারণ একটি লেখা এসেছে প্রথম আলোতে। তার কয়েকটা লাইন হলো,
"ধর্ষণের অজুহাত হিসেবে বলা হয়, মেয়েটির পোশাক বা চালচলনের কথা, কিংবা ধর্ষকের নেশা করার কথা। পোশাক-বয়স-শরীর-আচরণ-নেশাদ্রব্য ইত্যাদি দ্বারা উত্তেজিত হয়ে ধর্ষণ? এসব বলে অপরাধীর অপরাধ আর নির্যাতিতের যন্ত্রণা ও অধিকার লঙ্ঘন—উভয়কেই হালকা করে দেওয়া হয়। তিন বছরের শিশু থেকে ৭০ বছরের বৃদ্ধা পর্যন্ত কেউই ধর্ষণের হাত থেকে রক্ষা পায় না। কোনো কিছুই ধর্ষকের আগ্রাসী আচরণকে থামাতে পারে না। বালকেরাও পর্যন্ত ধর্ষকদের শিকার হওয়া প্রমাণ করে, সমস্যাটা ধর্ষণের শিকারের নয়, খোদ ধর্ষক পুরুষের। যাঁরা নানা অজুহাতে ধর্ষণের অপরাধকে হালকা করেন বা তা বিশ্বাস করেন, তাঁরা আসলে ধর্ষণের সংস্কৃতিরই পরোক্ষ পৃষ্ঠপোষক।"
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২৮
সাধারণী বলেছেন: প্রশ্ন: সন্ত্রাসীদের হাত থেকে বাঁচার উপায় কি?
উত্তর: সন্ত্রাসীরা তো খুন খারাপি করবেই। এতে তো তাদের কোন দোষ নেই। তাই আমাদেরকেই বাসায় খাটের তলায় লুকিয়ে থাকতে হবে। ঘরের বাইরে গেলে রিক্স আছে।