নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মঞ্জুর চৌধুরী

আমি ঝন্ঝা, আমি ঘূর্ণি, আমি পথ-সমূখে যাহা পাই যাই চূর্ণি’। আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ, আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ। আমি হাম্বার, আমি ছায়ানট, আমি হিন্দোল, আমি চল-চঞ্চল, ঠমকি’ ছমকি’ পথে যেতে যেতে চকিতে চমকি’ ফিং দিয়া দিই তিন দোল; আমি চপলা-চপল হিন্দোল। আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা, করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পান্জা, আমি উন্মাদ, আমি ঝন্ঝা! আমি মহামারী আমি ভীতি এ ধরিত্রীর; আমি শাসন-ত্রাসন, সংহার আমি উষ্ন চির-অধীর! বল বীর - আমি চির উন্নত শির!

মঞ্জুর চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

শাকিবের শাস্তি - আসল ভুক্তভোগী কে?

০৭ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:২২

শাকিব আল হাসানকে নিয়ে আমার গতকালকের লেখায় পক্ষে বিপক্ষে অনেক মন্তব্য পেয়েছি। আজকে শুধু আমার ব্যপারটাই ক্লিয়ার করতে লিখছি।

শচীন টেন্ডুলকারকে কেবল মাত্র কিছু গোড়া পাকিস্তানি সমর্থক (তাও বেশিরভাগই বাংলাদেশী, কারণ খোদ পাকিস্তানেও শচীন ভীষণ জনপ্রিয়) ছাড়া সম্মান করে না এমন লোক খুঁজে পাওয়া অসম্ভব। এমনকি পাকিস্তানি গ্রেটরাই (ওয়াসিম আকরাম, ইনজামাম উল হকসহ আরও অনেকেই) তাঁর গুণকীর্তন নিয়মিত গেয়েছেন। চির-প্রতিদ্বন্দী ব্রায়ান লারা তাঁর শেষ টেস্ট ম্যাচ দেখতে সুদূর ক্যারিবিয়ান দ্বীপ থেকে ছুটে এসেছেন। মাঠে উপস্থিত ছিলেন আরও আরও অনেক গ্রেট ক্রিকেটাররা! কারন একটাই, তিনি যখন ব্যাটিংয়ে যেতেন, মনে হতো তাঁর পেছনে ভারতীয় জাতীয় পতাকা উড়ছে।

তাঁর মতো মহাতারকা ভারতে নেই। সেই ভারত, যাদের নিজেদের দেশেই লোকসংখ্যা প্রায় দেড়শো কোটি! এছাড়াও প্রায় একশো কোটি ভারতীয় বিশ্বের সব দেশেই ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে।

এত মানুষের মহাতারকা হবার পরেও ছোটখাট লোকটির পা কখনই আকাশে উঠেনি। পঁচিশ-ছাব্বিশ বছরেরও (কেউ কেউ বলবেন চব্বিশ, কিন্তু আমি তাঁর ডমেস্টিক ক্যারিয়ারকেও উল্লেখ করছি) কখনই তাঁকে শৃঙ্খলা ভঙ্গের শাস্তি ভোগ করতে হয়নি। কারন একটাই, এই বিপুল জনসংখ্যার সব ক'টি পুরুষ-শিশু বড় হয়ে শচীন হবার স্বপ্ন দেখে। তাদের কাছে শচীন এক দেবতার নাম। দেবতাদের কোন পাপ থাকতে নেই।

বাংলাদেশ ছোট দেশ। আমাদের এখানে শচীন টেন্ডুলকার নেই। কিন্তু আমরা গর্বিত, আমাদের শাকিব আল হাসান আছে। বিশ্বের শ্রেষ্ঠ অল রাউন্ডার!

তারেক যেদিন আমাকে ফোন করে বলেছিল, "জানো রাজীব ভাইয়া, শাকিব আইসিসি ranking এ সেরা অলরাউন্ডার হয়েছে!"

সেদিন আমি যে কি পরিমাণ খুশি হয়েছিলাম সেটা আমি কখনই ভুলতে পারবো না।

আমাদের দেশের একজন খেলোয়াড় জ্যাক ক্যালিসকে পেছনে ঠেলে দিতে পেরেছে, এ আনন্দ ধরে রাখার সাধ্য কি আমার আছে?

এরপর বাংলাদেশের যাবতীয় সাফল্য, সব এই শাকিবের হাত ধরেই। অতি সহজেই ছেলেটা কোটি কোটি মানুষের মন জয় করে নিতে পারলো। স্লোগানও বেরিয়ে গেল, "বাংলাদেশের জান, বাংলাদেশের প্রাণ, শাকিব আল হাসান!"

যদিও আমাদের মত "নিন্দুকের দেশে" নিন্দারও শিকার কম হতে হয়নি তাঁকে।

"শাকিব কেন এই মেয়েকে বিয়ে করলো?"

"কেন ভাই সমস্যা কি? মেয়েতো সুন্দর! মাশাল্লাহ!"

"মেয়ের পোশাক দেখেছেন?"

"অ্যামেরিকায় থেকে যেই মেয়ে বড় হয়েছে, তার পোশাকতো এমনই হবে। আমিতো বলবো সেই তুলনায় তাঁর পোশাক যথেষ্টই শ্লীল!"

"এইটা একটা কথা বললেন? ও আমাদের দেশের একটা সম্পদ! ওর দেখেশুনে বুঝে একটা ভাল মেয়েকে বিয়ে করা উচিৎ ছিল না?"

এরপর আর কথা বাড়ানো যায়না। জিজ্ঞেস করতেই পারতাম, "মেয়েটিকে কি আপনি ব্যক্তিগতভাবে চেনেন যে তাঁর চরিত্রের সার্টিফিকেট আপনি দিয়ে দিচ্ছেন?"

অথবা, "আপনি কি চাচ্ছিলেন আপনার নিজের ছোট বোনের সাথে শাকিবের বিয়ে হোক? যেহেতু হয়নি, কাজেই শাকিবের বউ খারাপ?"

অতি উৎসাহিরা ভুলে যায় যে, সে হচ্ছে শাকিব আল হাসান। হাশিম আমলা নয়। যারা হাশিম আমলাকে চেনেনা তাঁদের জ্ঞাতার্থে বলছি, হাশিম আমলা দক্ষিণ আফ্রিকার শ্রেষ্ঠ ব্যাটসম্যান এবং খুবই ইসলামী ভাবধারার একজন ভদ্রলোক। চেহারা দেখলে সবার আগে ইয়া লম্বা দাড়িই চোখে পড়ে। হেলমেট ছাড়া যাঁকে পাশের মসজিদের ঈমাম বলে ধারণা হয়। অবসর সময়ে যিনি কোরান তিলাওয়াত করে কাটান।

তারপর ইস্যু উঠলো, সাকিব গ্যালারিতে দর্শক পিটিয়েছে।

ঘটনা কি? জানা গেল, তাঁর স্ত্রীকে নাকি গ্যালারির পোলাপান উত্তক্ত্য করেছে।

Being a Bangladeshi আমি ভাল মতই জানি আমাদের দেশের পোলাপান কোন ভাষায় "উত্যক্ত" করতে পারে। একজন স্বামী হিসেবে শাকিব পিটিয়েছে, খুবই ভাল কাজ করেছে। আমি হলে হয়তো ব্যাট দিয়ে পেটাতাম। যদিও একজন খেলোয়াড় হিসেবে তার আরও ধৈর্য্যশীল হওয়া উচিৎ ছিল। কারন আমি একজন সাধারণ মানুষ, আর সে শাকিব আল হাসান।

যাই হোক, দর্শক পেটানো নিয়েও আমি কিছু মনে করিনি।

শাকিব আইপিএল জিতে শাহরুখ খানের সাথে পার্টি করেছে।

এতেও বাঙ্গালি কোন লজিকে সমস্যা খুঁজে পেল বুঝতে পারলাম না। ক্রিকেট এবং মিডিয়া যেখানে এক হয়ে মিলেমিশে গেছে, সেখানে শাকিবের কাছ থেকে মিলাদ মাহফিল আশা করা একটু বেশি বেশিই হয়ে যায়না? এইটাতেও আমার কোন সমস্যা নাই।

মানুষ কি করে ভুলে যায় এই এশিয়া কাপ ফাইনালে শাকিব-মুশফিকের কান্না দেখে বিশ্বের কোটিকোটি মানুষ কেঁদে উঠেছিল! সেই কান্নার চেয়ে কি তাঁর স্ত্রীর পোশাক, তাঁর আইপিএলের পার্টি বড় হয়ে গেল?

কিন্তু যখন সে শ্রীলংকা সিরিজে টিভি ক্যামেরার সামনে অশ্লীল অঙ্গভঙ্গি করেছিল, তখন সেখানে আমার সমস্যা ছিল।

কেন? কারন আমার দেশের কোটি কোটি শিশু এখন বড় হয়ে শাকিব আল হাসান হতে চায়। তারাও এখন ক্রিকেটে এই ভঙ্গি ব্যবহার করে। পাড়ার মাঠে কোন বোলার একটা ব্যাটসম্যানের বিরুদ্ধে এলবিডব্লিউর আপিল করলো এবং আম্পায়ার সাড়া দিলেন না। তখন ব্যাটসম্যান বোলারটিকে এই "শাকিবিও ভঙ্গি" প্রদর্শন করে। "দেবতার দৃষ্টান্ত!"

এশিয়া কাপে তামিমের পরপর চারটা ফিফটির পর আঙ্গুল তুলে "এক, দুই, তিন, চার" দেখানো কার না মনে আছে? আমি এর ঘন্টাখানেকের মধ্যেই দেখেছিলাম, ফেসবুকে পোলাপান সেটা নকল করে ছবি আপলোড করে ভরিয়ে দিয়েছিল। দেশের প্রিয় তারকাদের আমরা সেভাবেই নকল করি। শাকিবের এই আচরণ একটা নেগেটিভ দৃষ্টান্ত হয়েছিল। সেটা অবশ্যই নিন্দনীয়।

এবং সবচেয়ে নিন্দনীয় কাজ হয়েছে এইবার। যখন সে কথাকাটাকাটির একপর্যায়ে কোচকে বলে, "প্রয়োজনে আমি দেশের হয়ে খেলা ছেড়ে দিব।"

সেই শাকিব কথাটি বলল, যে কিছুদিন আগে আইপিএলে চ্যাম্পিয়ন হবার পর বলেছিল, "এইরকম চ্যাম্পিয়ন হবার চেয়ে দেশের হয়ে একটা ম্যাচ জয়ের আনন্দও অনেক বেশি।"

এ যেন ঠিক তেমন হয়ে গেল যে, একটি লোক আপনাকে সারা জীবন আদর করে গেলেন, কিন্তু একটা বাজে মুহূর্তে এমন এক গালি দিলেন যে আপনার কাছে তখন আগের সব আদর যত্নই মিথ্যা হয়ে গেল।

আজকে শাকিব এই কথা বলছে, কালকে মাশরাফি বলবে, পরশু তাসকিন। আপনি ঠ্যাকাতে পারবেন? না!

কেউ কেউ আমাকে বলছে, "অভিযোগটির কি কোন অডিও/ভিডিও প্রমাণ আছে?"

এখনও দেখিনি। হয়তো নেইও। কিন্তু শাকিবকে যখন এয়ারপোর্টে এই ব্যপারে জিজ্ঞেস করা হলো, তখন সে জবাব দিল, "আমি যদি আব্বার সাথে রাগ করে বলি আজকে ভাত খাব না, তাহলে সেটা কি নিউজে আসবে নাকি?"

শাকিব কিন্তু অভিযোগ অস্বীকার করেনি। তাঁর জবাবটাই প্রমাণ করে যে সে এটা বলেছে। এবং 'রাগের মাথায়' বলেছে।

কথা হচ্ছে, আব্বার সাথে রাগ করে ভাত না খাওয়ার হুমকি এবং বসের (কোচ) সাথে রাগ করে চাকরি (খেলা) ছাড়ার হুমকি এক না। এটা বোঝার বয়স অবশ্যই শাকিবের হয়েছে। তারচেয়েও বড় কথা, আমরা রাগের মাথায় অনেক কথাই বলি। কিন্তু রাগ পড়ে যাবার পর সাথে সাথে সেটার জন্য দুঃখপ্রকাশ করে ঝামেলাও মিটিয়ে ফেলি। যতদূর জানি, শাকিব সেটা করেনি। সে উল্টো লন্ডন চলে গেল। "অনাপত্তি পত্র" টত্র নিয়ে আমার কোন মাথাব্যথা নেই। সেটা আকরাম খান এবং তাঁর মধ্যকার ব্যপার। বাংলাদেশ বোর্ডে এসব হতেই পারে।

আমার শুধু খারাপ লেগেছে তাঁর দেশকে নিয়ে করা কটুক্তিটি।

আপনার সামনে যদি আপনার মাকে কেউ বাজে কথা বলে, অসম্মান করে, সেই ব্যক্তিটি হতে পারে আপনার আপন ভাই কিংবা পিতা; আপনার তখন কেমন লাগবে? আমার কাছে আমার দেশ আমার মায়ের মতই।

অনেকেই বলছেন, "দেশের সবকিছুইতো খুব ডিসিপ্লিনে চলে, তাই বোর্ডকেও চলতে হবে। শাকিব, এই দেশ তোদের মত প্রতিভাবানদের জন্য না। চামচাদের জন্য।"

খুবই ইমোশনাল কথাবার্তা। বাঙ্গালি সব ব্যপারেই ইমোশন টেনে আনে, এটা খুবই খারাপ অভ্যাস। 'সব ডিপার্টমেন্ট' কোরাপ্টেড বলে সব ধরনের কোরাপশনকেই অ্যাপ্রুভ করে দিতে হবে এটা কেমন লজিক? বরং একটা একটা করে সবকটা ডিপার্টমেন্টকেই শুধরাতে হবে। মানুষ এভাবেই শুরু করতে পারে, "ওকে, এখন বুঝলাম শাকিব শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে বহিষ্কার হয়েছে, তাহলে শৃঙ্খলা ভঙ্গকারী মন্ত্রী আমলাদেরও বহিষ্কার করা হোক। প্রয়োজনে প্রধাণমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করছি! এবং যদি প্রধাণমন্ত্রীও দুর্নীতিবাজ হয়ে থাকেন, তবে তিনিও নেমে আসুক।"

আন্দোলনের দায়িত্ব কি কেবল বিরোধীদলেরই উপর? সাধারণ জনগণ প্রতিবাদ করতে পারেনা? অ্যামেরিকায়তো হয়। বিদেশে হয়। আমাদের দেশের মানুষ আসল কাজেই কেন ঝিমিয়ে থাকে?

রাজাকারদের ফাঁসীর দাবীতে যেমন সবাই রাস্তায় নেমে এসেছিল, এবং স্রেফ তাঁদের জন্যই রাজাকারদের ফাঁসীর রায় হয়েছিল; ঠিক সেইভাবে কি দূর্নীতির বিরুদ্ধে দেশের সবাই একসাথে রাস্তায় নেমে আসতে পারেনা? পারে, কিন্তু আসবেনা।

থাক, রাজনীতি আপাতত বন্ধ থাকুক।

অবশ্যই বিসিবি সভাপতি জনাব পাপনের উপর এখন অনেকে বিরক্ত। আমি লোকটাকে চিনিনা, তাই তিনি কেমন লোক কোন মন্তব্য করবো না। তবে এটা অবশ্যই বলবো, শাস্তিটা তিনি ঠিক দেন নি। কারণ তিনি শাকিবকে শাস্তি দিলেও আসলে বড় শাস্তিটা পেয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল।

শাকিবের শাস্তি হয়েছে যে, সে ছয়মাস জাতীয় দলের বাইরে থাকবে। এবং প্রায় দেড়বছর (৩১ ডিসেম্বর ২০১৫) বাইরের কোন লীগে খেলতে পারবে না।

একজন ক্রিকেটারের জন্য এরচেয়ে বড় শাস্তি হতে পারেনা। সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে, একজন ক্রিকেটার যদি সবধরনের খেলার বাইরেই থাকে, তাহলে তাঁর প্র্যাকটিসটা হবে কখন? এটা কি পক্ষান্তরে শাকিব এবং বাংলাদেশের জন্যই ধ্বংসাত্মক শাস্তি হয়ে গেল না? শাস্তিটা যদি এমন হতো যে "আগামী দেড় বছর পর্যন্ত শাকিবের সবধরনের ম্যাচ ফীর পঞ্চাশ ভাগ জরিমানা কেটে রাখা হবে এবং তাকে প্রোবেশনে রাখা হবে যাতে এই সময়ের মধ্যে যদি সে আবারও একইরকম শৃঙ্খলা ভঙ্গ করে, তবেই কেবল তাকে ছয়মাসের জন্য নিষিদ্ধ করা হবে।" - তাহলেও শাকিবের জন্য শাস্তিটা অনেক বড় হতো, কিন্তু তাঁর খেলাটা অন্তত চলতো। বিসিবির এই সিদ্ধান্তে ভুক্তভোগী কেবল শাকিবই না, বাংলাদেশ ক্রিকেট দলও। একজনের অপরাধের জন্য অন্যকে কেন শাস্তি পেতে হচ্ছে? আমরা কেবল ধ্বংশ করতেই জানি। গড়তে নয়।

আশা করি অন্যান্য যে কোন সভ্য দেশের মত শাকিবকেও আপীল করার সুযোগ দেয়া হবে। আশা করি শাস্তিটা পুনর্বিবেচনা করে পরিবর্তন করা হবে। আশা করি শাকিব আবার দারুনভাবে ফিরে আসবে এবং সুশৃঙ্খল জীবনযাপন করবে।

শাকিবকে নিয়ে আমাদের অনেক অনেক আশা! আশা করি সে তার প্রতিদান দিবে।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৩০

সোলায়মান সুমন বলেছেন: এই শাস্তি সাকিবকে ভবিষ্যতের অনেক বড় শাস্তির হাত থেকে বাঁচাল।

০৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১:৪৪

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: হয়তো সত্যি। কিন্তু প্রথমেই এমন ড্রাস্টিক স্টেপ না নিলেও পারতো বিসিবি। বড় সড় অর্থদন্ড হতে পারতো একটি বড় শাস্তি।

২| ০৭ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৪০

রাজীব বলেছেন: ম্যারাডোনাও এমন অনেক কথা বলেছেন। তাকে কি তার দেশ সম্মান দেয় নি।
পন্টিং, সায়মন্ড, শেন ওয়ার্ন অনেক আইন ভেংগেছেন তাদের কি হয়েছে??

হালের কোহলিও কম কিসে?

০৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১:৪৩

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: "জর্জ বুশ দেড় মিলিয়ন ইরাকি হত্যা করে পার পেয়ে গেছে," তাহলে এক দুইটা খুনের জন্য সাধারণ খুনিদের ফাঁসীর দড়িতে ঝুলিয়ে লাভ কি? কি বলেন?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.