নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মঞ্জুর চৌধুরী

আমি ঝন্ঝা, আমি ঘূর্ণি, আমি পথ-সমূখে যাহা পাই যাই চূর্ণি’। আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ, আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ। আমি হাম্বার, আমি ছায়ানট, আমি হিন্দোল, আমি চল-চঞ্চল, ঠমকি’ ছমকি’ পথে যেতে যেতে চকিতে চমকি’ ফিং দিয়া দিই তিন দোল; আমি চপলা-চপল হিন্দোল। আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা, করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পান্জা, আমি উন্মাদ, আমি ঝন্ঝা! আমি মহামারী আমি ভীতি এ ধরিত্রীর; আমি শাসন-ত্রাসন, সংহার আমি উষ্ন চির-অধীর! বল বীর - আমি চির উন্নত শির!

মঞ্জুর চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে হিটলারের সমর্থন

১২ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৫৭

আমার লেখালেখির সাথে যারা পরিচিত, তাঁরা মোটামুটি জানেন যে আমি কারও দিকেই biased থাকিনা। আমার কাছে যেটা সত্য মনে হয়, আমি শুধু তার পক্ষেই কথা বলি। সেটা আমার অতি আপনজনের বিপক্ষে গেলেও আমি বলি। অন্যের ভুল ধরার আগে আত্মসমালোচনা বেশি করি। ঠিক এই কারনেই আমি আমার পোস্টে খুব বেশি লাইক/শেয়ার আশা করিনা। আমি জানি আমার লেখা অনেককেই আঘাত করে। কিন্তু তাঁরা যদি একবার ঠান্ডা মাথায় চিন্তা করে দেখেন, তাহলে বুঝবেন যে তাঁরা অন্ধের মত পক্ষপাতিত্ব করেন বলেই আমার লেখায় খোঁচাটা টের পান। নাহলে তাঁরাও উপভোগ করতেন।

গাজায় কি ঘটছে আমরা সবাই জানি। অসহায় শিশুদের কান্না, তাঁদের ছিন্নভিন্ন মৃতদেহ আমাদের হৃদয়কে এফোড় ওফোড় করে দিচ্ছে। আমরা নানাভাবে এর প্রতিবাদ জানাচ্ছি। জনমত সৃষ্টি তাদের মধ্যে একটি। এবং ফেসবুক এখন তার বড় এক হাতিয়ার।

সমস্যা হচ্ছে, এই কয়েক দিনে দেখলাম সবাই ইতিহাসের কুখ্যাত খলনায়ক হিটলারকে আবার নায়কের আসনে বসিয়ে দিয়েছেন। হিটলারের একটি উক্তি সবাই শেয়ার করছে ("আমি ইহুদি মেরে ফেলতে পারতাম কিন্তু কাউকে কাউকে ছেড়ে দিব.....") এবং মনে প্রাণে বিশ্বাস করছেন যে হিটলার যা করেছিলেন তাই ছিল সঠিক। হিটলার বেঁচে থাকলে আজকে বুঝিবা এই দিনটি দেখতে হতো না।

কারও ব্যক্তিগত বিশ্বাস নিয়ে আমি কখনও জোর জবরদস্তি করিনা। আমি আমার বিশ্বাস ব্যখ্যা করার চেষ্টা করি। যদি কেউ মনে করেন, আমার যুক্তি ঠিক, তাহলে আমার দিকে আসেন। আর যদি মনে করেন আমি পাগলের প্রলাপ বকছি, তাহলেতো কথাই নেই। ফেসবুকে dislike বাটন থাকলে তাঁদের জন্য সুবিধা হতো।

এখন মূল প্রসঙ্গে আসা যাক।

ইজরাইল-প্যালেস্টাইন সংকট মূলত ভূমি দখলের লড়াই। প্যালেস্টাইনের জমি ইজরাইল অন্যায়ভাবে দখল করার চেষ্টা করছে। কিন্তু সবাই যেহেতু ধর্মীয় দিক দিয়ে বিষয়টি নিয়ে শেয়ার/পোস্ট করছেন, কাজেই আমি ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকেই কিছু কথা বলার চেষ্টা করবো। শুরুতেই বলে রাখি, এবিষয়ে আমার জ্ঞান প্রায় শূন্য। যা জানি, যা আমার কাছে মনে হয়, তাই লেখার চেষ্টা করছি। ভুল হলে অবশ্যই ধরিয়ে দিবেন।

সার কথা হচ্ছে, ইজরায়েলিরা মুসলমানদের মারছে। তারা যেহেতু সব ইহুদি, কাজেই পৃথিবীর সব ইহুদিই বদমাশ! হিটলার ওদের ধরে ধরে জবাই করেছে। কাজেই হিটলার আমাদের নেতা! জয় জার্মানি! জয় হিটলার!! কেউ কেউ আবার হিটলারকে শহীদের মর্যাদাও দিয়ে বসেছেন!

ভাই, হিটলারের উপর কি আসমানী ওহী নাযেল হয়েছিল পৃথিবী থেকে সব ইহুদি মেরে শেষ করে দিতে? যেখানে হযরত মুহাম্মদের (সঃ) উপর এমন কোন নির্দেশ আসেনি, সেখানে আমরা হিটলারকে খলিফা বানিয়ে বসে আছি?

আল্লাহ বলেছেন, "কেউ যখন একজন নিরপরাধ মানুষকে হত্যা করলো, সে যেন গোটা মানব জাতিকে হত্যা করলো।"

সেই হিসেবে আশি লক্ষ মানুষের হত্যাকারী হিটলার আজকে আমাদের হিরো? আমাদের কাছে আল্লাহর কথার দামটা তাহলে থাকলো কোথায়?

নবীজি বলেছেন, যুদ্ধের সময়ে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে যে অসহায় বয়ষ্ক, নারী, শিশু এমনকি গাছ পালারও যেন কোন ক্ষতি না হয়। ইসলামে 'কোলাটেরাল ড্যামেজ' বলে কোন কিছুর অস্তিত্ব নেই। হিটলার সাহেব কি শিশু হত্যা করেননি? নারী হত্যা করেননি? বৃদ্ধ-বৃদ্ধা হত্যা করেননি? এমনকি পঙ্গুদের পর্যন্ত তিনি কষ্ট দিয়ে মেরেছেন। নবীজির হাদিসেরও তাহলে এখানে কোন মূল্য রইলো না।

আমরা অন্ধকারকে দূর করতে আরও গভীর অন্ধকারকে খুঁজে বের করছি। আমাদের আলোর প্রয়োজন, আলোর সন্ধান করুন। ইজরায়েলের এই বর্বরতার প্রতিবাদ করতে হলে হিটলারের দ্বারস্থ হবার প্রয়োজন নেই। মানুষ হওয়াটাই এর জন্য যথেষ্ট।

নাইন ইলেভেনের পর বিশ্বব্যাপী আমাদের পরিচিতি হলো আমরা সন্ত্রাসবাদী একটি ধর্ম। ইসলাম জিহাদের কথা বলে, তাই সব মুসলিম সন্ত্রাসী। কিছু আহাম্মক মুসলমান সেটা বিশ্বাস করে যাচাই বাছাই না করে নিজের বাপদাদার ধর্মকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করে ওদের সাথেই গলা মিলায়। কিছু আহাম্মক ওদের কথার জবাব দিতে জঙ্গিদের সাথে অস্ত্র তুলে নেয়।

আর এইদিকে আমরা প্রতি মুহূর্তেই প্রমাণ দিয়ে যাবার চেষ্টা করি যে আমরা সন্ত্রাসী নই। বরং সন্ত্রাসবাদকে ইসলাম সমর্থন করেনা। লাভের লাভ এই হয়েছে যে ধীরে ধীরে ওদের ভুল ভাঙ্গছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে অনেকে মুসলমানও হচ্ছে।

প্র্যাকটিকাল উদাহরণই দেই। আমার এক ম্যানেজার সেদিন তাঁর আপন ভাইবোন এবং খালার সাথে ঝগড়া করে সম্পর্ক প্রায় শেষ করে ফেলেছিল। কারন ওরা তাকে বলছিল একটা বিশেষ সোসাইটির সদস্য হতে যারা বিশ্বাস করে "মুসলিম মাত্রই সন্ত্রাসী।"

ক্রিস্টাল তখন তেড়ে ফুড়ে প্রতিবাদ করে বলেছে, "আমি তিনজন মুসলিমের সাথে কাজ করি, ঐ তিনজন মুসলিমকেই আমি চিনি। এবং তাদের কাউকেই আমার সন্ত্রাসী মনে হয়না। তোমরা এখন আমার বাসা থেকে বেরিয়ে যেতে পারো।"

পয়েন্ট হচ্ছে, আপনি এবং আমি জানি যে, কতিপয় পথভ্রষ্ট মুসলমানের জন্য গোটা জাতিকেই সন্ত্রাসী জ্ঞান করে ওরা যেমন ভুল করছে, ঠিক তেমনি ইজরায়েলি জায়োনিস্টদের জন্য আমরা গোটা ইহুদি জাতিকেই গালাগালি করে একই ভুল করছি। ভুলে গেলেন কিভাবে যে আল্লাহ নিজে বলেছেন, "তোমরা অন্য ধর্মের বিশ্বাসীদের উপহাস(অপমান) করোনা। (আল কোরআন, ৬:১০৮)" এইবারও আমরা আল্লাহর কথার কোন দাম দিলাম না।

৭১ সালে আমাদের যারা আক্রমন করেছিল, তাঁরা কি ইহুদি ছিল? না, তারা ছিল আমাদেরই জাতিভাই, মুসলিম। সেই যুক্তিতে তাহলে কি আমাদের উচিৎ নয় এখন ইজরায়েলের সমর্থন করা, কারন তারা মুসলিম মেরে ফেলছে?

ঘটনা প্রসঙ্গ মজার ব্যপার হচ্ছে ৭১র জন্য আমরা অনেকেই গোটা পাকিস্তান জাতিকেই এখনও ঘৃণা করি, আমৃত্যু ঘৃণা করে যাব। কেউ পাকিস্তান ক্রিকেট দলের সমর্থক হলে বলি, "রাজাকার!"

পাকিস্তানি বস কিছু বললে মুচকি মুচকি হাসি, তারপর আড়ালে গিয়ে চিবিয়ে চিবিয়ে বলি, "শালা পাকিস্তানি!"

আমার এক বান্ধবীর তার বয়ফ্রেন্ডের সাথে ব্রেক আপ হয়ে গেছে, কারন ছেলেটা ছিল 'পাকিস্তানি।'

ইউনিভার্সিটিতে আড্ডা দিচ্ছি সব 'দেসি' মিলে। যেই পাকিস্তানীটা উঠে চলে গেল, অমনি ভারতীয় এবং বাঙ্গালিরা ৭১ প্রসঙ্গ তুলে তার জাত তুলে গালাগালি শুরু করে দিল। যখন ভারতীয়গুলোও চলে গেল, তখন ৭১ পরবর্তী ঘটনা তুলে তাদের গুষ্ঠী কিলানো হলো। বন্ধু থেকে তারা মুহূর্তেই "মালাউন" হয়ে গেল।

এখন এই আমরাই আবার বলছি, "ইজরায়েলের অপরাধের জন্য পুরো ইহুদি জাতিকে গালি দেয়া ঠিক না। অনেক ইহুদি আছেন ভাল।"

আমাদের ডাবল স্ট্যান্ডার্ড নীতিই আমাদের মনকে বড় হতে দিচ্ছেনা।

পাপ মাত্রই বর্জনীয়। পাপী মুসলিম হলেও যা, ইহুদি-খ্রিষ্টান-হিন্দু হলেও তা। এবং পাপের জন্য শুধু পাপীই দায়ী হবে। তার আত্মীয় স্বজন বা 'জাত' নয়। মুহাম্মদ (সঃ) যখন বিচার করতেন, তাঁর কাছে মুসলিমদের জন্য আলাদা বিধান, বিধর্মীদের জন্য আলাদা বিধান ছিল না। সবার জন্যই এক শাস্তি।

অথচ আমরাই এক জাতির গণহত্যাকে প্রতিবাদ করার চেষ্টা করি আরেক গণহত্যাকারীকে হিরো বানিয়ে।

একজন ইহুদি বস একবার এক বাঙ্গালিকে (আমার কলিগ) শাসিয়ে দিয়েছিল কাজে লেট করে আসার জন্য। বাঙ্গালি ভদ্রলোক সেদিন ব্রেক রুমে এসে ইহুদি ব্যাটার জাত তুলে গালাগালি (অবশ্যই বাংলায়) করলো।

"এই শালা ইহুদিরা আমাদের মুসলমানদের কাজে থাকতে দিবেনা।"

কিন্তু যদি এখন তাকে তার মুসলমান বস পাছায় লাথি মেরে ফায়ার করে দিত, তাহলে কি সে মুচকি মুচকি হাসতো? সব ক্ষেত্রেই ধর্মকে টেনে আনাটা কি খুব বেশিই জরুরি?

হিটলার মূলত ছিলেন একজন ভূমি দস্যু। চুক্তি থাকার পরেও তিনি একটা সময়ে নিজের 'মিত্র' স্তালিনের রাশিয়া আক্রমন করেছিলেন। যদি সেদিন রাশিয়ার পতন হতো তাহলে আমি নিশ্চিত একটা সময়ে তিনি আরব ভূখন্ডের দিকেও হাত বাড়াতেন। সেখানে যে আছে কালো সোনার খনি!

তার কাছে ইহুদিদের মতই মুসলমানেরাও তখন মার খেত। আল্লাহ বাঁচিয়েছেন, আমাদের সেই দিনটি দেখতে হয়নি। কোরআন শরীফের বিখ্যাত আয়াত এখানে উল্লেখ করতেই হয়, সুরাহ বাকারায় একশো ষোল নম্বর আয়াতে আল্লাহ বলেছেন, "কোন একটা বিষয় হয়তো তোমাদের কাছে পছন্দসই নয়, অথচ তা তোমাদের জন্য কল্যাণকর। আর হয়তোবা কোন একটি বিষয় তোমাদের কাছে পছন্দনীয় অথচ তোমাদের জন্যে তা অকল্যাণকর। বস্তুতঃ আল্লাহই (সব) জানেন, তোমরা জান না।"

হিটলারের "অকাল" মৃত্যুতে যারা শোকাহত, তাঁরা হয়তোবা আয়াতটিতে সান্তনা খুঁজে পাবেন।

অথবা এই যে গাজায় প্রতিদিনের গণহত্যায় যারা ধৈর্য্যহারা হয়ে পড়েছেন, বারবার চিৎকার করে বলছেন, "কোথায় আল্লাহ? থাকলে তিনি কেন চুপ করে আছেন?" - তাঁরাও হয়তোবা উপরের আয়াত থেকে শিক্ষা পাবেন।

এখন কেউ কেউ বলবেন, "অন্যায়ভাবে মানুষ হত্যা কি করে 'কল্যাণকর' হতে পারে?"

তাঁদের উদ্দেশ্যে বলতে চাই, মুসলিমদের জন্য এভাবে অত্যাচারিত হয়ে মৃত্যুবরণ কোন নতুন ঘটনা নয়। বরং এটি খুবই কমন একটি ঘটনা। ইসলাম বলে পার্থিব জীবনকে খুব বেশি গুরুত্বের সাথে না নিতে। আসল জীবন হচ্ছে পরকাল। সেই পরকাল নিয়েই তিনি সুরাহ ইয়াসিনে বলেছেন, "(তাকে অন্যায়ভাবে হত্যা করার পরে) তাকে বলা হল, জান্নাতে প্রবেশ কর। সে বলল, হায়, আমার স্বজাতি যদি জানতে পারত; যে কি কারনে আমার প্রভু আমাকে ক্ষমা করেছেন এবং আমাকে সম্মানিতদের অন্তর্ভুক্ত করেছেন।"

এর মানে হচ্ছে, যাঁদের সাথে অন্যায় করা হয়েছে, তাঁদের প্রতি ন্যায় আল্লাহই করবেন। এবং তিনিই ন্যায় বিচারক।

একটি ব্যপার আমরা মুসলমানেরা সবাই ভুলে যাই। বিশ্ব চলছে আল্লাহর হুকুমে। পৃথিবী যদি একটি রঙ্গমঞ্চ হয়ে থাকে, তবে তিনিই তার একমাত্র সূত্রধর। সুপ্রীম স্ক্রিপ্ট রাইটার। তাঁর গল্পে নায়কের আবির্ভাব তখনই ঘটে যখন সমাজ জঘন্যতার একদম নিম্ন পর্যায়ে গিয়ে ঠেকে।

নবীজির(সঃ) আগমনের সমসাময়িক সামাজিক রীতিনীতির কথাই একবার চিন্তা করুন। তখন মেয়েদের জীবিত কবরে দাফন করা হতো এবং এই জঘন্যতম অপরাধ কোন বাইরের মানুষ করতো না, বরং নিজেদের বাবারাই করতেন। তার চেয়ে এখন অন্তত বাইরের শত্রুর হাতে মরতে হচ্ছে।

হয়তোবা এমন পরিস্থিতিতে খুব শীঘ্রই কোন 'নায়ক' আসতে চলেছেন। পর্দা উঠাটাই শুধু বাকি। তাঁকে ছোট করতে আমাদের কোন খল চরিত্রকে নায়ক বানাবার প্রয়োজন নেই।

এবং সবশেষে আরেকটি অনুরোধ, রমযান মাস উপলক্ষ্যে হলেও কোরআন পড়ুন। অর্থ বুঝে, ব্যখ্যা বুঝে কোরআন পড়ুন। এরচেয়ে ইন্টারেস্টিং কোন বই আমি এখনও পাইনি। হতে পারেও না। কোরআন বুঝে পড়লে, অনেক প্রশ্নের জবাব নিজেই পেয়ে যাবেন।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৮

বিবর্ন সভ্যতা বলেছেন: সত্যি এই একটি আয়াতই একটি জিবদর্শন বদলে দিতে পারে-

"কোন একটা বিষয় হয়তো তোমাদের কাছে পছন্দসই নয়, অথচ তা তোমাদের জন্য কল্যাণকর। আর হয়তোবা কোন একটি বিষয় তোমাদের কাছে পছন্দনীয় অথচ তোমাদের জন্যে তা অকল্যাণকর।
বস্তুতঃ আল্লাহই (সব) জানেন, তোমরা জান না"

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.