নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মঞ্জুর চৌধুরী

আমি ঝন্ঝা, আমি ঘূর্ণি, আমি পথ-সমূখে যাহা পাই যাই চূর্ণি’। আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ, আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ। আমি হাম্বার, আমি ছায়ানট, আমি হিন্দোল, আমি চল-চঞ্চল, ঠমকি’ ছমকি’ পথে যেতে যেতে চকিতে চমকি’ ফিং দিয়া দিই তিন দোল; আমি চপলা-চপল হিন্দোল। আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা, করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পান্জা, আমি উন্মাদ, আমি ঝন্ঝা! আমি মহামারী আমি ভীতি এ ধরিত্রীর; আমি শাসন-ত্রাসন, সংহার আমি উষ্ন চির-অধীর! বল বীর - আমি চির উন্নত শির!

মঞ্জুর চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

সব দোষ হিন্দি সিরিয়াল এবং বিদেশী চ্যানেলের

০১ লা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:১৯

"O nice room."

"Thank you."

"Nice lamp."

"Thanks."

"Actually এই nice room এ আমি অনেক আগেই আসতে চাইছিলাম, তোমার ভাইয়ার জন্য আসলে আসতে পারিনাই।"

"ওহো....."

মেয়েটা এদিক ওদিক দেখতে লাগলো, ছেলেটা "বাই দ্য ওয়ে হ্যাপী বার্থডে" বলেই মেয়েটিকে জড়িয়ে ধরলো।

তারপর তারা দুইজনই একটু অস্বস্তিতে পড়ার অভিনয় করলো। এবং প্রায় সাথে সাথেই ছেলেটা অতিরিক্ত উৎসাহে "nice bed" বলে মেয়েটির বিছানায় ঝাপ দিল।

কাহিনী কোনদিকে যাচ্ছে দর্শক স্পষ্ট বুঝতে পারলেও বেকুব মেয়েটা বুঝতে পারেনি। অথবা বুঝেছে ঠিকই, ট্যাটনামি করতেই ভাব নিয়েছে যেন বুঝেনাই।

সে খ্যাক খ্যাক করে হেসে বলল, "thank you."

ছেলেটা যেন শপথ করেই এসেছে চোখের সামনে যাই দেখবে, তাই nice বলবে। টয়লেটে গেলেও বলতো "nice বদনা!" "nice কমোড!!" "nice টয়লেট পেপার!!!"

আল্লাহর শোকর, তাকে বাথরুমে যেতে হয়নি।

সে বিছানার উপর কম্বল দেখে বলল, "nice কম্বল!"

মেয়েটা কিছু বলার আগেই ছেলেটা বলল, "তোমার এখানে এত গরম কেন? গরম আমার একদম ভাল লাগেনা।"

বলেই সে নিজের টিশার্ট খুলে দূরে ছুড়ে ফেলল। একেবারে সালমান খান স্টাইলে।

কাহিনী কোন ইংলিশ বা হিন্দি সিরিয়ালের নয়। আমাদের দেশে নির্মিত একটি টেলিফিল্মের শুরুর গল্প। নির্মাতা আমার খুবই প্রিয় একজন ডিরেক্টর। তিনি এই জিনিস বানাবেন, সেটা বিশ্বাস হচ্ছিল না।

যতদূর মনে হয় আমরা এখনও বাসায় সাধারণত পরিবারের সবাইকে নিয়ে একসাথে বাংলা অনুষ্ঠান দেখি।

যতদূর মনে হয় আমাদের সমাজ অনেক দূর এগিয়ে গেলেও এখনও বেশির ভাগ বাড়ির পরিবেশই কনজারভেটিভ।

ঠিক এই কারনেই আমরা স্পার্টাকাস, গেম অফ থ্রোনস সিরিয়ালগুলো মা বাবা ভাই বোন সবাই একসাথে মিলে দেখিনা। হুমায়ূন আহমেদের নাটক কিংবা ইত্যাদি দেখি।

সেদিন ঘরে মোটামুটি আন্দোলন করে একটা বাংলা নাটক ছেড়েছিলাম মা এবং বউকে নিয়ে দেখবো বলে।

নাটকের কাহিনী মোটামুটি এরকম।

নায়ক নায়িকাকে নিয়ে পালিয়ে গিয়ে বিয়ে করে ফেলেছে। এখন নায়কের ফার্মেসি যেতে লজ্জা লাগছে, কাজেই তার বন্ধুকে পাঠিয়েছে।

বন্ধুরও লজ্জা বেশি। সে ইশারায় বোঝানোর চেষ্টা করছে যে সে কি চায়।

"কিছু লাগবে ভাইয়া?"

ফার্মেসির কম্পাউন্ডারের প্রশ্নে বন্ধু আঙ্গুলের ইশারায় নিজের একটি অঙ্গের দিকে ইঙ্গিত করলো।

"পেট ব্যথার ওষুধ?"

বন্ধু বিরক্ত হয়ে যায়।

"আপনার সমস্যাটা একটু ভাইঙ্গা বলেন, তাইলে আমি দেখি আপনেরে কি সাহায্য করতে পারি।"

"পরে কইতাছি" বলে বন্ধু উঠে চলে গেল।

কম্পাউন্ডার ফার্মেসি বন্ধ করে ফেরার পথে বন্ধু তাকে আটকায়।

"কানে ধর!"

"ক্যা ভাই?"

"একটা থাবর দিয়া দাঁত মুখ ফাডায়া দিমু। কানে ধরতে কইছি, কানে ধর।"

কম্পাউন্ডার কানে ধরে উঠবস করে।

"ভাব লইলি ক্যান দোকানে এত?"

"কই ভাব লইলাম ভাই?"

"তোরে যে আমি ইশারা দিলাম, তুই বুঝোস নাই?"

"ভাই আমিতো ডাক্তার না, আমি ক্যামনে আপনের ইশারা বুঝুম?"

"আমি একটা সুস্থ লোক, আমার জ্বর নাই, সর্দি নাই, কাশি নাই, মাথাব্যথা নাই - একটা সুস্থ্য লোক ফার্মেসিতে গেছে কি লাইগা তুই বুঝোস নাই?"

"সিভিটা কিনতে ভাই।"

বন্ধু কম্পাউন্ডারকে ধামাধাম মার দিতে দিতে বলে,

"সিভিটা কিনতে যায়?"

মার খেতে খেতে কম্পাউন্ডার বলে, "বুঝছি ভাই, বুঝছি। আর কইতে হইবো না।"

"বুঝছোস? এখন দোকান বন্ধ হইছে না? তাইলে তুই আমারে দিবি ক্যামনে?"

"দোকান লাগবো না ভাই। আমার লগেই থাকে।"

"লগে থাকে? এই জিনিস লগে লইয়া ঘুরো? এই করো তাইলে?"

এতটুকু দেখার পর আমার অত্যন্ত জরুরি কোন একটা কাজের কথা মনে পড়ে গেল। আমি উঠে চলে গেলাম।

একটু পরে বউও উঠে চলে এলো। তার কি জরুরি কাজ সেটা যদিও তখনও মনে পড়েনি, আপাতত উঠে আসাটাই তার কাছে জরুরী বলে মনে হলো।

বেচারী আম্মু পড়লো মহাবিপদে। তারপর চ্যানেল পরিবর্তন করে হিন্দি সিরিয়াল দর্শন।

বলাই বাহুল্য। এরপর আমি আর জীবনেও ঘরে "বাংলা নাটক দেখতে হবে" টাইপ আন্দোলনে যাইনি।

এক ভাবি সেদিন জানালেন, তাঁর শ্বশুর শ্বাশুড়ি বেড়াতে আসায় ঘরে খুব বাংলা চ্যানেল চালানো হয়েছে। কিন্তু ডায়লগ, বডি ল্যাঙ্গুয়েজ ইত্যাদিতে অস্বস্তি বোধ করে চ্যানেল পাল্টাতে পাল্টাতে শেষ পর্যন্ত গিয়ে খবরে গিয়ে থামতে হয়েছে। মোদ্দা কথা, যতদিন তাঁর শ্বশুর শ্বাশুড়ি ছিলেন, ততদিন তাঁরা বাংলা সংবাদ শুনেই বিনোদিত হয়েছেন।

বিদেশী চ্যানেল বন্ধ হওয়ায় দেশের মিডিয়া পাড়ায় আনন্দের বন্যা বয়ে যাচ্ছে। খুবই উত্তম পদক্ষেপ। সরকারকে সাধুবাদ।

কিন্তু টেলিভিশনে দর্শক ধরে রাখার দায়িত্ব কিন্তু সরকারের না। সেটা নির্মাতাদের। এবং এইসমস্ত বর্জ্য পদার্থ যতদিন তাঁহারা উৎপন্ন করিয়া যাইবেন, ততদিন পর্যন্ত যতই চ্যানেল বন্ধ করা হউক না কেন, কোনই লাভ হইবেনা। ইন্টারনেটের যুগে মানুষ প্রয়োজনে ডাউনলোড করে হলেও কোয়ালিটি অনুষ্ঠান দেখবে।

কিছুদিন আগে এরশাদ চাচুর একটা ছবি দেখেছিলাম। তিনি লাল গোলাপ নাকের সামনে ধরে লাজুক হাসি দিচ্ছেন।

চাচ্চু রোমান্টিক পাবলিক। তাঁর এইধরনের ছবি দেখে হাসাহাসির কিছু নেই। তবে ক্যাপশনটা পড়ে না হেসে পারলাম না।

"মার্কা যদি হয় তোমার লাল ঠোঁট, আমি একাই দিব ষোল কোটি ভোট।"

আমি ভেবেছিলাম কেউ হয়তো মজা করে বানিয়েছে। এইটা যে একটা গানের লিরিক, সেটা জানতাম না। সেদিন এর ভিডিও দেখে চক্ষু ছানাবড়া! ইহা কি বাংলাদেশে উৎপন্ন কোন মডেলকন্যা? এর সমস্যা কি? এত স্বল্প পোশাকে এভাবে মোচড়া মুচড়ি করছে কেন?

গায়কেরই বা হঠাৎ কি হয়ে গেল? সে কি বাংলার 'মধু মিয়া' ওরফে হানি সিং হতে চায়? সে পথেইতো এগুচ্ছে।

আমার কলকাতার বেশ কিছু বন্ধু বান্ধব আছে। একবার টেলিভিশন নিয়ে কথা হওয়ায় তারা বলছিল, "তোমাদের দেশের নাটক, ম্যাগাজিন অনুষ্ঠানতো খুবই সুন্দর হয়ে থাকে।"

গর্বে বুক ফুলে উঠলো। বললাম, "তাই? তোমরা দেখ?"

"এখনতো আর দেখা হয়না। তবে যখন কলকাতায় থাকতাম, তখন এন্টেনার সাহায্যে দেখা হতো।"

"কি কি দেখতে?"

"ঐ যে তোমাদের একটা নাটক ছিল না, কোথাও কেউ নেই? বা ম্যাগাজিন অনুষ্ঠানগুলো হতো? সেসব দেখতে আমাদের ভীষণ ভাল লাগতো, জানো?"

আমি মনে মনে বললাম, "সেই দিন আর নাইরে নাতি, ধামা ভইরা চিনি খাতি।"

আমাদের নির্মাতারা একটি সহজ সত্য বুঝতে চাননা। একটি নাটকে দর্শক ধরে রাখতে হলে ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক, অভিনয়, গ্ল্যামার সবকিছুর চাইতেও বেশি জরুরি একটি ভাল গল্প। সেটাকে সাইডে রেখে আমাদের নির্মাতারা জোর করে লোক হাসানোর চেষ্টা করেন। ফাজলামি কমেডিতে এখন কাজ হচ্ছে না। এখন অন্য জায়গায় সুরসুরি দেয়া শুরু হয়েছে। কাতুকুতু দিয়ে আর কতক্ষণই বা হাসা সম্ভব? একটা সময়ে হাপিয়েতো উঠতেই হয়।

সেই সাথে যোগ হয় বিজ্ঞাপন বিরতি। একবার শুরু হলে যা আর শেষই হতে চায়না। আমরা এখানে নাটক বানাই, আমরা জানি। আধা ঘন্টার নাটক হলে আমাদের আসলে আঠারো মিনিট থেকে বিশ মিনিটের টাইম ফ্রেম বেঁধে দেয়া হয়। একঘন্টার নাটক হলে চল্লিশ মিনিট। মানে পাঁচ ছয় মিনিট করে একেকটা বিজ্ঞাপন বিরতি। মানুষ বিজ্ঞাপন বিরতি শেষে কাহিনী কি করে মনে রাখবে?

এই ঈদে পাখি ড্রেস নিয়ে তোলপাড় লেগে গিয়েছিল। আমি দেশে থাকতে মনে আছে "কাশিষ ড্রেস" কেনার জন্য মেয়েরা পাগল হয়ে যেত। সবাই হিন্দি সিরিয়ালের নায়িকা।

একটা সময়ে এদের মায়েরাই শমী, বিপাশা, মিমি হতে চাইতো। বাবারা চোখে সানগ্লাস পড়ে বাকের ভাইয়ের মত চেইন ঘুরাতো। হিমু পাঞ্জাবিতো এখনও বাজারে পাওয়া যায়। একটি নাটকে ব্যবহার করা "মারো চিকা মারো" গানটি শুনতে শুনতেতো কান ঝালাপালা হয়ে গিয়েছিল।

এসব বলছি কারন আমাদের দেশীয় প্রোডাক্টকেও নতুন প্রজন্মের ক্রেজ বানানো সম্ভব। শুধু ঠিকঠাক মতন পরিবেশন করতে পারলেই হলো।

নিজের প্রোডাক্টের কোয়ালিটির দিকে নজর দিন, মানুষ আবার এন্টেনার সাহায্যে হলেও আপনার প্রোগ্রাম দেখবে। বিদেশী চ্যানেল নিষিদ্ধ করতে হবেনা।

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:৪২

সমন্বয় বলেছেন: সহমত পোষণ করছি। :) :) :) :) :) :)

০১ লা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:৫২

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: :)

২| ০১ লা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:৫০

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: দেশি চ্যানেলে মানসম্মত গল্প নিয়ে কাহিনী এগুলে তবেই না মানুষ দেখবে!

০১ লা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:৫২

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: কথা ঠিক।

৩| ০১ লা আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:১২

রাজিব বলেছেন: ঠিক কথা বলেছেন। তবে সবচেয়ে অসহ্য লাগে যখন দেখি একই সময়ে প্রায় সব চ্যানেলেই বিজ্ঞাপন দেখানো হয়।

০১ লা আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:৩৬

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: :(

৪| ০১ লা আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:১৭

মিজভী বাপ্পা বলেছেন: আমাদের দেশে মেধা থাকলে তার কদর নেই। ছাগল দিয়ে তো ভাই আর হাল চাষ হয় না তাই না, ঠিক তেমনি আমাদের দেশে ছাগল রাই ভালো কাহিনী লিখলে তো দর্শক দেখবে। আমরা যে এখনো বাংলাদেশী চ্যানেল দেখি এইতো বেশী। আমাদের দেশে মিডিয়ার যে অবস্থা তা নিয়ে গর্ব করার চেয়ে নাকে, কানে তুলা গুজে রাখা ভালো।

তবে এখনো পর্যন্ত ইউনিক এবং অনবদ্য অনুষ্ঠান "ইত্যাদি" । হানিফ সংকেতের এর মত একজন গুণী নির্মাতা, উপস্থাপক আছেন বলে উনার এই অনুষ্ঠান টি এখনো সারা বাংলাদেশের মানুষের ১ম চাহিদা। যা কোন দিনই কোন বিদেশী চ্যানেলের যত ভালো অনুষ্ঠানই হোক না কেন "ইত্যাদি" কে টেক্কা দেয়ার ক্ষমতা নেই।

০১ লা আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:৩৯

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ভাল টিভিসি হলে আমরা ইউ টিউব ঘেটেও খুঁজে বের করি। ভাল প্রোগ্রাম নির্মান অবশ্যই সম্ভব।

৫| ০১ লা আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:৪৪

এম এম করিম বলেছেন: একমত

০১ লা আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৪:০৭

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ!

৬| ০১ লা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৫৫

ভিটামিন সি বলেছেন: কিতা কন মিয়অ ভাই? আমার কাছে তো ৪২০, কবুলীয়তনামা, এফ এন্ড এফ, হাউসফুল, সাকিন সারিসুরি, আলতা সুন্দরী, রঙ্গের মানুষ, টি রেক্সের সন্ধ্যানে ইত্যাদি বেশ ভালোই লেগেছে। তাছাড়া মোশারফ করিম অভিনীত নাটকেও তো বেশ মজা পাওয়া যায়।
খারাপ কিছু যে নেই তা বলবো না। মানসম্মাত প্রেজেন্টেশন হয় না সেটিও ঠিক আছে। কিন্তু তার ভীড়ে কিন্তু দু চারটা ভালো গল্পও থাকে।

০১ লা আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:৫১

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: এই ঈদে পাঁচশোর বেশি নাটক বেরিয়েছে। কয়টা নাটক মান সম্মত হয়েছে?
আরেকটা বিষয় হলো, ধরেন আপনাকে বললাম আমাকে এক মাসে পাঁচ-দশটা নাটক বানায় দিতে। সবকয়টা কি সমান মানসম্মত হবে? সম্ভব? ডিরেক্টরদের উপরেও এই চাপ আসছে। আমার এক ফ্রেন্ড নাকি এই ঈদে বিশটা প্রোজেক্টে কাজ করেছে। আমি মনে মনে বলছি, "কাম সারছে!"

৭| ০১ লা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৩১

পথহারা সৈকত বলেছেন: মাদের দেশে মেধা থাকলে তার কদর নেই। ছাগল দিয়ে তো ভাই আর হাল চাষ হয় না তাই না, ঠিক তেমনি আমাদের দেশে ছাগল রাই ভালো কাহিনী লিখলে তো দর্শক দেখবে। আমরা যে এখনো বাংলাদেশী চ্যানেল দেখি এইতো বেশী। আমাদের দেশে মিডিয়ার যে অবস্থা তা নিয়ে গর্ব করার চেয়ে নাকে, কানে তুলা গুজে রাখা ভালো।

০১ লা আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:৫২

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: আপনি দেখি আরেকজনের কমেন্ট কপি পেস্ট করে দিলেন। :)

৮| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:০৮

পাজল্‌ড ডক বলেছেন: ঈদের দিনে আমার দেখা টিভি চ্যানেল,স্টার ওয়ার্ল্ড এর মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়া,আর AXN এর WIPEOUT. অনেক বাংলা চ্যানেল ঘুরিয়ে এগুলোতে এসে স্থির হতে হয়েছিল।

০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ৩:১১

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: আমাদের দুর্ভাগ্য আমরা আপনাকে ধরে রাখতে পারিনি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.