নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মঞ্জুর চৌধুরী

আমি ঝন্ঝা, আমি ঘূর্ণি, আমি পথ-সমূখে যাহা পাই যাই চূর্ণি’। আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ, আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ। আমি হাম্বার, আমি ছায়ানট, আমি হিন্দোল, আমি চল-চঞ্চল, ঠমকি’ ছমকি’ পথে যেতে যেতে চকিতে চমকি’ ফিং দিয়া দিই তিন দোল; আমি চপলা-চপল হিন্দোল। আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা, করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পান্জা, আমি উন্মাদ, আমি ঝন্ঝা! আমি মহামারী আমি ভীতি এ ধরিত্রীর; আমি শাসন-ত্রাসন, সংহার আমি উষ্ন চির-অধীর! বল বীর - আমি চির উন্নত শির!

মঞ্জুর চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আস্তিক/ধার্মিকদের কলিজা কত বড়?

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২৬

নবীজির (সঃ) ছোট ছেলেটি যেদিন মারা গেল তাঁর চাচা আবু লাহাব সেদিন মক্কায় মিষ্টি বিতরণ করতে করতে হাসিমুখে বলছিল, "শুনেছ, মুহাম্মদের (সঃ) ছেলেটা মারা গেছে। সে নির্বংশ হয়ে গেছে! হাহাহা।"
সন্তান যে বয়সেরই হোক, তাঁর মৃত্যু কোন বাবা মাই মেনে নিতে পারেননা। আমাদের মুহাম্মদ (সঃ) আল্লাহর নবী হলেও আল্লাহর সিদ্ধান্তে তাঁর বুক ফেটে গিয়েছিল। পিতা হিসেবে তিনিও কাঁদছিলেন। তার উপর নিজের পরিবারেরই এক লোকের এমন আচরণ তাঁর বুক ছিন্নভিন্ন করে দিচ্ছিল। তবুও তিনি একবারের জন্যও তাঁর কোন সাহাবীকে বলেননি আবু লাহাবের মাথাটা কেটে আনতে।
আল্লাহ শুধু এই ঘটনার জন্যই নাজিল করে দেন একটি আস্ত সুরা, সুরা কাউসার।
এর কিছুদিন আগেই তিনি কাবা ঘরে নামাজ পড়ছিলেন, তখন শুধুই তাঁর সাথে মজা করার জন্য আবু জাহেল নিজের সঙ্গীদের জিজ্ঞেস করলো, "তোমাদের মধ্যে কে গিয়ে ওর গায়ে মরা পশুর পঁচা গলা নাড়িভুড়ি ঢেলে দিতে পারবে?"
একজন পরম উৎসাহের সাথে "ডাস্টবিন" থেকে নিজের হাতে করে পঁচা গলা নাড়িভুড়ি নিয়ে আসল এবং যেই তিনি সিজদায় মাথা নোয়ালেন, তাঁর উপর সব আবর্জনা ঢেলে দিল। আবু জাহেল ও তার সঙ্গীরা হাসিতে ফেটে পড়ল।
তখনও কোন সাহাবী এসে আবু জাহেলের গায়ে হাত তুলেনি। তাঁরা তখন তাঁর কন্যা ফাতিমাকে ডেকে আনলেন, এবং ছোট ফাতিমা এসে কাঁদতে কাঁদতে তাঁর পিতার শরীরের উপর থেকে আবর্জনা পরিষ্কার করলো।
আবু জাহেলের দুষ্টামি শুধু এখানেই সীমাবদ্ধ ছিল না। মক্কায় নবীর উপর যত অত্যাচার হয়েছে, সবকিছুর নেতৃত্বে ছিল সে। সুমাইয়া-ইয়াসির (রাঃ) দম্পতিকে নৃসংশভাবে হত্যা করেছিল সে। মুসলিমদের সামাজিকভাবে তিনটা বছর বয়কট করার ইন্ধন দাতা সে। নবীজিকে (সঃ) হত্যার পরিকল্পনাকারি সে। মুসলিমদের নিশ্চিহ্ন করার মিশন নিয়ে বদর যুদ্ধে কুরাইশদের নেতৃত্বও এই আবু জাহলই দিয়েছিল।
নবীজি কী আর সাধে বলেছিলেন, "প্রতিটা যুগেই একটা মুসা এবং তার একটা ফেরাউন থাকে। আমার যুগের মুসা আমি এবং আমার ফেরাউনের নাম আবু জাহেল।"
অথচ এই আবু জাহেলের ছেলে যেদিন ইসলাম গ্রহণ করলো, এই মুহাম্মদই (সঃ) তাঁর সাহাবীদের নির্দেশ দিলেন, "তোমরা কেউ আবু জাহেলকে গালাগালি করো না। এতে ইকরিমা (রাঃ) মনে কষ্ট পাবে এবং মৃতেরা কোন কথা শুনতে পায় না।"
এবং নবীজির পথে কাটা বিছানো সেই বুড়ির কথাতো সবাই জানেন। যে একদিন কাঁটা বিছাতে না পারায় নবীজি(সঃ) তাঁর খোঁজ নিতে তাঁর বাড়ি চলে এসেছিলেন, এবং সে অসুস্থ জেনে তাঁর দ্রুত আরোগ্য কামনা করলেন। বুড়ি অবাক হয়ে ভাবলো কোন লোকটাকে সে শুধু শুধু কষ্ট দেয়!
এবং এও সবাই জানেন যে মক্কায় নিজের শত্রুদের হাতের মুঠোয় পেয়েও যিনি উদার কন্ঠে ঘোষণা দিয়েছিলেন, "হে কুরাইশ বংশীয় নর ও নারীগণ! আজকে তোমাদের সবাইকে ক্ষমা করা হলো।"
এইবার আরেকটা মোটামুটি আনকমন ঘটনা শোনাই।
নবীজিকে মকারী করার লোকেদের অভাব কোন কালে কোন যুগেই ছিল না। তিনি স্বয়ং যেখানে আবু জাহেলদের থামাতে পারেননি, সেখানে আমরা কারা? তো একদিন তাঁকে (সঃ) কয়েকটা বিধর্মী সরাসরিই গালাগালি করছিল, এবং তিনিও তাঁর স্বভাব মতন একদম চুপ করে ছিলেন।
কিন্তু তাঁর সাহাবী তাঁর অপমান সহ্য করতে না পেরে পাল্টা জবাব দিতে শুরু করেন। এতে নবীজি উল্টা সেই সাহাবীর উপরই বিরক্ত হয়ে স্থান ত্যাগ করেন।
সাহাবী এসে তাঁকে জিজ্ঞেস করেন, "হে আল্লাহর দূত! আপনি কেন আমার উপর বিরক্ত হলেন?"
তিনি বললেন, "যতক্ষণ ওরা আমাদের গালাগালি করছিল, ততক্ষণ আমাদের পাশে ফেরেশতারা ছিল। যেই তুমি মুখ খুললে, অমনি তাঁরা চলে গেল, এবং শয়তান এসে সেই স্থান নিয়ে নিল।"
খুবই গুরুত্বপূর্ণ ম্যাসেজ। যতক্ষণ তুমি সঠিক থাকবে, ততক্ষণ কেউ তোমার ক্ষতি করতে পারবেনা। যেই তুমি ভুল পথে পা বাড়াবে, তখন তোমার নিজের ক্ষতিই সবচেয়ে বেশি হবে।
কেউ যদি আমার সাথে তর্ক করে, বুদ্ধিমানের কাজ হচ্ছে শুধুশুধু সেই তর্ক না বাড়ানো। এতে ক্ষতি ছাড়া লাভ কিছুই হবেনা। যদি আমি ভুল থাকি, আমি নিজেকে শুধরে নিব। সে যদি ভুল থাকে, এবং ভুল স্বীকার করতে না চায় - তাহলে সেটা তার ব্যপার। মাঝে দিয়ে আমি নিজের ব্লাড প্রেসার বাড়িয়ে, পিটাপিটি মারামারি করে, সম্পর্ক নষ্ট করে, একদম শেষে খুন করে ফাঁসিতে ঝুলে যাওয়ার কী মানে হয়?
আজকাল মানুষ "ইসলাম" "মুসলিম" শব্দগুলো শুনলেই আহাম্মকের মতন মুখ বাকায়। ওদের দোষ নেই, আমাদের একদল রামছাগলের কারনেই ব্যপারটা ঘটেছে।
আহাম্মক বলায় অনেকে মাইন্ড করতে পারেন। ব্যাখ্যা করি - হিটলারের জন্য যদি কেউ পুরো জার্মান জাতিকে, স্তালিনের জন্য পুরো রাশানদের এবং ক্লু ক্লাক্স ক্ল্যান, আরিয়ান ব্রাদারহুড কিংবা হালের গুয়াতেমালা কারাগারের জন্য গোটা অ্যামেরিকানদের সন্ত্রাসী-খুনি ইত্যাদি কমন নামে ডাকা শুরু করে, সেই মহাজ্ঞানী আঁতেলকে আহাম্মক না বলিয়া আর ভিন্ন কী নামে ডাকা যায় তাহা আমার ক্ষুদ্র মস্তিষ্কের শব্দ ভান্ডারে তন্ন তন্ন করিয়া খুঁজিয়াও কোন যুৎসই শব্দের সন্ধান পাই নাই।
সে যাক, আমি শুধু নবীজির দীর্ঘ জীবনের মাত্র কয়েকটা ঘটনার উদাহরণ টানলাম। ইসলাম যিনি প্রচার করেছেন, যিনি স্পষ্টভাবে উদাহরণসহ শিখিয়ে গেছেন কিভাবে কোন পরিস্থিতিতে কিভাবে রিএক্ট করতে হবে, আল্লাহ তাঁর কোরানে বারবার নির্দেশ দিয়ে গেছেন, তারপরেও আমাদের বঙ্গ দেশ ও বঙ্গ দেশের বাইরের এক বিরাট আহাম্মক জনগোষ্ঠী সেটাকেই সবসময়ে ওভারট্রাম্প করার চেষ্টা করে। ওদের ভাবখানা এমন যেন তারা হজরত মুহাম্মদ (সঃ) ও আল্লাহকে সরাসরিই বলছে, "আপনারা সাইডে যানতো - আমরা জানি আমাদের কী করতে হবে। ঝামেলা করবেন না, আমাদেরকে আমাদের মত কাজ করতে দিন।"
কেউ যখন আমাদের নবীকে অপমান করে, আমাদের আল্লাহকে গালাগালি করে আমাদের মনে আঘাত করার চেষ্টা করবে, তখন ২০১৫ সালের মুসলিম হিসেবে আমাদের রিয়েকশন কী হওয়া উচিৎ জানেন? একটুও বাড়িয়ে বলছি না, নবীজির শেখানো তরিকাতেই আমাদের রিয়েকশন হওয়া উচিৎ এমন যে আল্লাহর কাছে হাত তুলে আমরা দোয়া করবো, "হে আল্লাহ, আমাদের উপর থেকে কখনই তুমি রহমত বর্ষণ বন্ধ করো না। এবং এমন কোন ব্যবস্থা করো যাতে তসলিমা নাসরিন এবং আসিফ মহিউদ্দিনরা বেহেস্তে আমার প্রতিবেশী হয়।"
আশা করি দোয়াটি ব্যাখ্যা করার প্রয়োজন হবেনা।
কথা হচ্ছে, এই দোয়া করতে যে বিশাল কলিজা থাকা প্রয়োজন, সেটা কয়জনের আছে?

মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৪৯

বুলবুল সরওয়ার বলেছেন: Excellent...........

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:৪৭

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ!

২| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০৪

বঙ্গমিত্র সিএইচটি বলেছেন: Very inteligent

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:৪৭

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ!

৩| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:১৫

এম হেলাল আহমদ বলেছেন: ঠিক বলেছে ভাই , ধন্যবাদ ।

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:৪৭

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ!

৪| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৪:৩০

রাফা বলেছেন: এই মুহাম্মদের (সঃ)উম্মত কি আজকের তথাকথিত আস্তিকরা?
এটা ভালো বোলছেন আল্লাহ্-র ও মোহাম্মদ সঃ-এর চাইতে বেশি ইসলাম দরদি তারা ।তাই কতোল করেই ইসলামের ঝান্ডা উড়াবে এই তথাকথিত আস্তিকরা।যেমন করে উড়াইতেছে পাকি্স্তান/আফগানস্থান/ইরাক/সিরিয়া শহ সারা মধ্যপ্রাচে।তাদের লোলুপ রাডারের আওতায় চলে এসেছে এখন আমার ,আপনার বাংলাদেশ।

৫| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২১

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: দেখি অন্যরা কী বলে....

৬| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১২

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: সহমত।

৭| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৯

এন.এ.আনসারী বলেছেন: অসাধারণ

৮| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৮

ক্যান্সারযোদ্ধা বলেছেন: মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে পড়লাম। সালাম।

৯| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫২

শহুরে আগন্তুক বলেছেন: কে বুঝবে এসব ??? কেউ না ।

১০| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৯

শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: লিখাটা মন ছুঁয়ে দিলো । অনেক কিছু জানতে পারলাম

১১| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৯

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ভাই চমৎকার একটি লেখা উপহার দিলেন। শয়তানরা যদি এখান থেকেও কিছু একটি শিখতে পারে। । আল্লাহ ওদের শুভ বুদ্ধি দিয়ে দাও। ধন্যবাদ।




ভালো থাকবেন নিরন্তর।

১২| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২০

ডাঃ মারজান বলেছেন: আল্লাহ আপনাকে উত্তম পুরস্কার দান করুন।

১৩| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৯

গোধুলী রঙ বলেছেন: ভাই, অনেক সুন্দর লিখেছেন, হৃদয় ছুয়ে গেল, কত মহান হৃদয়ের মানুষ(সঃ) আমাদের পথ প্রদর্শক, আর আমরা কত দূরে সেই আদর্শ থেকে। প্রত্যেক মুসলিমের সারা বছরের একটা এজেন্ডা থাকা উচিত যার মধ্যে একটা হবে সিরাত গ্রন্থ পাঠ শেষ করা, ভালো মুসলিম হতে গেলে এটা অবশ্যই প্রয়োজন।

জাজাকাল্লাহু খাইরান।

১৪| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৬

নতুন বলেছেন: রাসুল সা: যদি ক্ষমতা এবং ঘৃনা দিয়ে ইসলাম প্রতিষ্ঠা করতেন তবে তাকে কেউ অনুসরন করতো না। তার সহিস্নুতার ফলে মানুষ তার উপরে আরো বেশি আকৃস্ট হয়েছে।

কিন্তু এখন কার আইএস/জিহাদিরা মুলত একটা চক্রান্ত বাস্তবায়ন করেছে ইসলামের নামে হত্যা করে।

১৫| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ইষলাম কখনোই তরবারি দিয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়নি। হয়েছে প্রেমে ভালবাসায়। আত্মরক্ষার্থে এবং চূড়ান্ত সময়েই কেবল তারা যুদ্ধ করেছে।
কারবালা পরবর্তী সময়ে যে কারণ সূফিজমের জন্ম হয়- ইসলামের প্রেম ও ক্ষমা, ধৈর্য ও আল্লাহর প্রেমে বিলীন হবার সাধনায়- তাতে ইসলামের সৌন্দর্য কমেনি। ইসলামের প্রসার কমেনি। ইখতিয়ার উদ্দিন মুহাম্মদ বিন বখতিয়ার খিলজি প্রশাসনিক ভাবে বাংলা দখর করলেও সুফি সাধুরাই ইসলামের আলো জ্বালীয়েছেন মানুষের অন্তরে।

আইএস বা ওহাবি, জামাতি, হিজবুত বা আনসারুল্লাহ ওরফে ওলামী লীগ.. সবই একটা চক্রান্তের অংশ। যা ইসলামের সাথে সংশ্লিষ্ট ন বরং ইসলাম বিরোধিদের দ্বারা পরিচালিত।

তাই তাদের প্রপোপাগান্ডায় যেমন নিজের পাৎলুন খোলার প্রয়োজন নেই- তেমনি নিজেদের মধ্যকার সুন্দর সুকুমার বৃত্তি গুলো বিকাশে নিজেদের আত্মার প্রয়োজনেই বেশি বেশী জোর দেয়া উচিত।

তায়েফের প্রার্থনার চেতনা অন্তরে জাগকু। তারও আগে নিজেকে নিজে প্রকৃত মুসলিম বানানোর চেষ্টা করাই উচিত...

১৬| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০১

ফয়াদ খান বলেছেন: নবীজি(সা) এর চারিত্রিক মহত্ত ফুটিয়ে তোলার জন্য ধন্যবাদ ।

১৭| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৮

প্রামানিক বলেছেন: কেউ যখন আমাদের নবীকে অপমান করে, আমাদের আল্লাহকে গালাগালি করে আমাদের মনে আঘাত করার চেষ্টা করবে, তখন ২০১৫ সালের মুসলিম হিসেবে আমাদের রিয়েকশন কী হওয়া উচিৎ জানেন? একটুও বাড়িয়ে বলছি না, নবীজির শেখানো তরিকাতেই আমাদের রিয়েকশন হওয়া উচিৎ এমন যে আল্লাহর কাছে হাত তুলে আমরা দোয়া করবো, "হে আল্লাহ, আমাদের উপর থেকে কখনই তুমি রহমত বর্ষণ বন্ধ করো না। এবং এমন কোন ব্যবস্থা করো যাতে তসলিমা নাসরিন এবং আসিফ মহিউদ্দিনরা বেহেস্তে আমার প্রতিবেশী হয়।"

অনেক সুন্দর কথা লিখেছেন। ধন্যবাদ

১৮| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৫৭

সায়েদা সোহেলী বলেছেন: হিংসা ,বিদ্বেষ ,অজ্ঞতা দিয়ে কখনও হিংসা ,বিদ্বেষ ,অজ্ঞতা কে নির্মূল করা যায় না .................. অবিশ্বাসী দের কিছু বলার নেই , তারা তাদের স্তর মানসিকতা অনুযায়ী কাজ করবে ,বলবে কিন্তু বিশ্বাসী দের আচরণেই আমি অবাক হই ।

"হে আল্লাহ, আমাদের উপর থেকে কখনই তুমি রহমত বর্ষণ বন্ধ করো না। এবং এমন কোন ব্যবস্থা করো যাতে তসলিমা নাসরিন এবং আসিফ মহিউদ্দিনরা বেহেস্তে আমার প্রতিবেশী হয়।" আমীন

১৯| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:৪৯

সজিব হাওলাদার বলেছেন: ঠিক বলেছেন ভাই , ধন্যবাদ ।

২০| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:২৮

নাইমুল ইসলাম বলেছেন: দারুন বলেছেন। একমত।


কিছু মনে করেন না, শুধু একটি বিষয় বলতে চাচ্ছিলাম মানে জানতে চাচ্ছিলাম আরকি যে, "এবং নবীজির পথে কাটা বিছানো সেই বুড়ির কথাতো সবাই জানেন। যে একদিন কাঁটা বিছাতে না পারায় নবীজি(সঃ) তাঁর খোঁজ নিতে তাঁর বাড়ি চলে এসেছিলেন, এবং সে অসুস্থ জেনে তাঁর দ্রুত আরোগ্য কামনা করলেন। বুড়ি অবাক হয়ে ভাবলো কোন লোকটাকে সে শুধু শুধু কষ্ট দেয়!" এই ঘটনাটি কি সত্য? আমি যতটুকু শুনেছি এইটা বানানো ঘটনা। বাংলাদেশে ছড়ানো একটি জাল হাদীস। এই বিষয়টা একটু জানালে ভালো হত। খারাপ ভাবে নিবেন না মন্তব্যটাকে। আমার বলার কারণ হচ্ছে আমি একটি হাদীস পড়েছিলাম যেখানে নবীজী (সা:) বলেছিলেন এমনটা যে তাঁর বক্তব্য বা কোনো ঘটনার ভুল বা মিথ্যা প্রচার করলে ভয়াবহ একটা শাস্তির কথা। ভুল হলে শুধ্রে দিবেন। আর আমার কথায় কিছু মনে করলে মাফ করে দিবেন। আপনার লেখনির ভিষণ ভক্ত আমি। :)

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৪:৫৪

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: আপনার তথ্য সঠিক, নবীজির পথে কাঁটা বিছানো বুড়ির ঘটনা ততটা শক্তিশালি রেফারেন্স দিয়ে প্রতিষ্ঠিত নয়, তবে ঘটনার মোরাল এবং সিমিলার ঘটনা তাঁর জীবনিতে বহুবার ঘটেছে। আবু লাহাবের স্ত্রীই তাঁর বাড়িতে কাঁটা বিছাতো, এবং তিনি পাল্টা কোন দুর্ব্যবহার করেননি। তবে এটাও ঠিক, মহিলার সুবুদ্ধির উদয় ঘটেনি।

২১| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৪৫

ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: এই দোয়া করতে যে বিশাল কলিজা থাকা প্রয়োজন, সেটা কয়জনের আছে?

এই লাইনটা অনেক ভালো বলেছন, এটার সাথে সঙ্গত একটা ঘটনা বলি,আমাদের গ্রামের বাড়িতে আমাদের বাসার পাশেই আমাদের এক চাচা থাকেন, চাচাটা আর্থিক ভাবে ভালো নেই, ওনার বউ চাচি সবার সাথে ঝগড়া করে, সকাল হতেই কারোনা কারো সাথে উচ্চ স্বরে গাল মন্দ নানা সব করে। আম্মু আব্বু ভোরে উঠে নামাজ পড়েন তা সকাল অব্দি চলে, ওনার এমন বাজে কথা আর চিৎকার ওনাদের সমস্যা হয়, দুই বছর আগে আম্মু আমাকে বলে তোর কথাতো সবাই শুনে, তুই একটু বাড়ির মুরুব্বিদের বলে ওদের একটু কড়া কথা শুনিয়ে দে যেন এমন বাজে ব্যবহার না করে সবার সাথে। আমি আম্মুকে বললাম - আম্মু এর চেয়ে তুমি আর আব্বু দুজন মিলে ভোরে নামাজ পড়ে সর্বপ্রথম ঐ চাচার জন্য দোয়া করো উনি যেনো আর্থিক ভাবে স্বচ্ছল হয়ে নতুন বাড়ি করে সেখানে চলে যায় তাহলে সবার শান্তি, উনি এত ছোট্ট ঘরে ছোট্ট একটা যায়গায় থাকে যে ওনার চলা ফেরায় ওনারি অনেক কষ্ট হয়। এবং বাড়িতে আর যারা আছে তাদেরকেও বলে দাও যেন চাচা চাচির জন্য মন থেকে দোয়া করে,অবিশ্বাস্য হলেও সত্য কথা চাচার বড় ছেলে ওমান গেলো গত বছর, এক বছরে ভালোই আয় করেছে, গত মাসে তারা নতুন বাড়িতে নতুন ঘর তুলে সেখানে বসবাস করছে।

এই নিয়ে গত সপ্তাহে আম্মু আমাকে বলছে তোর কথাই ঠিক, আসলে আমাদের উচিৎ চরম মন্দ লোকটার পিছনে না লেগে তার জন্য দোয়া করা যেন তাকে আল্লাহ ভালো করেন, তুই বলার পড় থেকে সত্যি আমি তাদের জন্য দোয়া করতাম,আজকে তোর চাচি এসে সবার সাথে ভালো আচরণ করে গেলো আমাদের বাসায় খেয়ে গেলো।

২২| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩০

আমিনুর রহমান বলেছেন:



আমি কাল ফেসবুকে স্ট্যাটাসটা দেখে আপনার লিখার মতো কিছু বলতে চেয়েছিলাম। পরে ভাবলাম যাকগা ওর সাথে তর্ক করা মুর্খতার সামিল।


পোষ্টে +

২৩| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:০৬

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: আপনি ইসলামের ক্ষমার সৌন্দর্যের দিক নিয়ে চমৎকার আলোচনা করেছেন।যা থেকে আমাদের শিখার অনেক কিছু রয়েছে।এই ক্ষমা এবং ধৈর্যের গুণাবলী হারিয়ে আজকে আমরা ইসলামের প্রকৃত শিক্ষা থেকে অনেক দূরে অবস্থান করছি।
পোষ্টে ভালোলাগা জানিয়ে গেলাম।

তবে আপনার উপসংহারের সাথে কোনোভাবেই একমত হতে পারছিনা।এটা কলিজার বিষয় নয় এ হলো রুচির ব্যপার।তাসলিমা কিংবা আসিফ মহিউদ্দিনের সাথে জান্নাত কামনা করা যেকোনো বিশ্বাসী ধর্মপ্রান মুসলিমের জন্য রীতিমত অসম্ভব ব্যপার।আমরা তাদের হেদায়েতের জন্য দোয়া করি।আল্লাহর রাসূল (সঃ)ই আমাদের সে দয়া শিখিয়ে দিয়েছেন, ''হে আল্লাহ হয় আমাদের শত্রুদের হেদায়েত দান কর তা না হলে তাদের ধ্বংশ করে দাও''।অথবা তিনি দোয়া করেছিলেন হে আল্লাহ ওমরকে তুমি আমার করে দাও।আল্লাহ তাঁর দোয়া কবুল করেছিলেন ।
আজকে বাংলাদেশে নাস্তিকতা এবং ইসলাম বিদ্বেষ মহামারীর আকার ধারণ করেছে।আর এর বীজ বপিত হয়েছিলো ঐ তাসলিমার দ্বারাই।আর আসিফ মহিউদ্দিনের অখাদ্য কুফরি লেখা সহ্য করা যেকোনো বিশ্বাসী মুসলিমের জন্যই অসম্ভব।দোয়া করি আল্লাহ যেনো তাদের হেদায়েত দান করেন।হেদায়েত প্রাপ্ত হলে যদি তারা তাদের কর্মের মাধ্যমে নিজেদের ঈমানী সৌন্দর্য প্রমান করতে পারেন তখন অবশ্যই আমরা আল্লাহর কাছে তাদের সংগে হাশর এবং জান্নাত দু'টোই কামনা করবো।
ইসলামের প্রথম যুগের এক চরম শত্রু (নামটা ভুলে গেছি),পরবর্তীতে তিনি ইসলাম কবুল করেন এবং রাসুলুল্লাহ (সঃ) প্রিয় সাহাবাদের একজন হবার সৌভাগ্য অর্জন করেন।তাকে একবার হযরত ওমর (রাঃ) বলেন,হে.......ইসলাম গ্রহনের পূর্বে তুমি ছিলে আমার কাছে একটা শূকরের চেয়েও নিকৃষ্ট আর ইসলাম গ্রহনের পর আল্লাহর কসম তুমি আমার কাছে আমার আপন সন্তানের চেয়েও অধিক প্রিয়।
ভালো থাকবেন।

২৪| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০৪

ইসলামের ইলম বলেছেন: কি করি আজ ভেবে পাইনা ভাইকে উদ্দেশ্য করে বলছি, ঐ সাহাবী ছিলেন আবু সুফিয়ান রাদিআল্লাহু আনহু। যার স্ত্রী ছিলেন হিন্দ যিনি মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর চাচা হামযা রাদিআল্লাহু আনহুর কলিজা ফেড়েছিল বা খেয়েছিল।

২৫| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৩১

ইসলামের ইলম বলেছেন: আর লেখক কে বলছিঃ
কুফরী থেকে ইসলামে প্রবেশের ১ম শর্ত হল তাওহীদ বা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ এর মুখে সাক্ষ্য প্রদান, অন্তরে বিশ্বাস এবং শরীরের সকল অঙ্গ-প্রতঙ্গ দারা এর আমল । আর সেই তাওহীদ সম্পূর্ন হবার ৭টি শর্ত আছে। আর তার মধ্যে ১টি হলঃ আল ওয়ালা ওয়াল বারা’ (আল্লাহর জন্য ভালবাসা এবং তাঁরই জন্যে শত্রুতা করা)। অর্থাৎ কাফির - মুশরিক থেকে নিজেকে আলাদা করা। আল্লাহ সুবাহনাহু ওয়া তা’আলা সূরা আত তাওবাহর ২৩ নাম্বার আয়াতে বলেছেন নিজের পিতা বা ভাই ও যদি কুফরি করে তবে তাদেরকে বন্ধু রুপে গ্রহণ কর না। এবং তিনি আমাদের মিল্লাতে ইবরহীম এ চলতে বলেছেন। আর ইবরহীম আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিজেকে মুশরিক থেকে আলাদা রেখেছিলেন। যেখানে তার পিতাও ছিল। তিনি সবার সাথে শত্রুতা ঘোষনা দিয়েছিলেন। এছাড়াও আরো বহু সংখ্যক কুরআনের আয়াত ও হাদীস পাবেন নিজেকে কাফির মুশরিক থেকে আলাদা রাখার।
ইসলামে কাফির-মুশরিকদের সহ সামান্য পিপড়াকে ও বিনা কারনে কষ্ট দেয়া নিষেধ আছে। কিন্তু যদি তারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূল ও ইসলাম এর সাথে শত্রুতা করে তবে তাদের সাথে আমাদেরও শত্রুতা করতে বলেছেন।
নয়তো বা তাদের সাথে ইনসাফ করতে বলেছেন।
আর এই যে নাস্তিকদের নাম আপনি নিলেন আমি তো এদের নামও নিজের মুখে উচ্চারন করতেও ঘৃনা পোষন করি। কেননা যে মালিক তাকে ২টি হাত দিয়েছেন, চিন্ত করার ব্রেইন দিয়েছেন, তারা কিনা তারই সাথে কুফরী করলো। ধিক ধিক এই সব নাস্তিকদের। এরা তো রাস্তার কুত্তার চেয়েও অধম। আল্লাহ এদের হিদায়াত দিন নয়তো এদের এই দুনিয়ার বুকে যেন কবরেরও জায়গাটা না দেন। লাঞ্চিত মৃত্যু দিন এদের। আমিন

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:০১

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ভাই, কাফিরদের থেকে আলাদা হবার মানে ওদের আচার আচরণ ফলো না করা। ওদের সাথে কথা বলা বন্ধ করে দিলে ওরা বুঝবে কিভাবে ইসলাম কী? কে তাঁদের শিখাবে?
শাস্তি দেয়ার বা হেদায়েত করার অধিকার আল্লাহর। আমাদের দায়িত্ব সবার জন্য ভাল দোয়া করা। নবীজির (সঃ) জীবনি থেকেই এই শিক্ষা পাই। হাজার হাজার উদাহরন আছে।

২৬| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১৭

ইসলামের ইলম বলেছেন: আপনি কি এতথ্য জানেন???
মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যে তাঁর জীবনে ২৩টি বছরের মধ্যে মদীনার ১০ বছরেই মোট জিহাদে বের হন ২৭ বার এবং ছোট সারিয়া (ছোট সৈন্যদল) পাঠান ৪৭ টি।
তিনি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম স্বশরীরে অংশ নিয়েছেন ৯ টি জিহাদে।
এসবও ইসলামের শিক্ষা।
বাংলায় এক প্রবাদ বাক্য আছেঃ
যেমন কুকুর, তেমন মুগুর।
আপনি যে শিক্ষা দিচ্ছেন, এরকম শিক্ষক পুরো দুনিয়ায় ভরে গেছে।
আর এজন্যই ইসলাম এবং মুসলিম হলো পুরো দুনিয়ার সবচেয়ে মযলুম, নির্যাতিত জাতি। আজ আমাদের েএমন অবস্থা হয়েছে যে, কাফির-মুশরিকরা আমাদের দয়া-করুনা করে এর বদলে তাদের ধর্মে নিয়ে যাচ্ছে। আর আমরা এসব দয়া নিয়ে তাদের কে তেমন বেশি কিছু করতে পারছিন।
যখন কিনা কয়েকশ বছর আগের মুসলিম সাম্রাজ্য দেখুনঃ কিভাবে তারা শক্ত হাতে শাসন করেছে।
ইসলাম দয়া শিখায় তাদের জন্য যারা এর উপযুক্ত।
আর কঠোরতা দেখায় তাদের জন্য যারা কঠোরতার উপযুক্ত।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৪:৪৬

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ইসলামের জয় যাত্রার একদম শুরুতে আবু বকর (রাঃ) আবু উবায়দা ইবনে জাররাহকে (রাঃ) কী নির্দেশ দিয়েছিলেন মনে আছে? একটু পড়ে নিন।
যেমন কুকুর তেমন মুগুর তত্ব আছেই, কিন্তু সমস্যা হচ্ছে এর কনসিকোয়েন্সটাও মাথায় রাখা জরুরি। নাইন ইলেভেন ঘটিয়ে দিলাম, খুব ভাল কথা। কিন্তু অ্যামেরিকা যদি আক্রমন করে, তখন সাধারন মানুষের জীবন রক্ষা করার ক্ষমতা কী আছে? নাই। তারমানে এত এত সাধারন মানুষের মৃত্যুর জন্যও তালেবানরাই দায়ী। এবং আজকের বিশ্বের সবচেয়ে বড় সন্ত্রাসী ধর্ম হিসেবে পরিচিতির আলাদা হিসাব।
ইসলাম এত ননসেন্স ধর্ম না। যদি হতো, নবীজি (সঃ) মক্কাবাসীদের ক্ষমা করতেন না। ওদের চেয়ে বদ "কুকুর" তখন কেউ ছিল না, এবং মুগুর নবীজির (সঃ) সাথে ছিলই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.