নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ঝন্ঝা, আমি ঘূর্ণি, আমি পথ-সমূখে যাহা পাই যাই চূর্ণি’। আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ, আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ। আমি হাম্বার, আমি ছায়ানট, আমি হিন্দোল, আমি চল-চঞ্চল, ঠমকি’ ছমকি’ পথে যেতে যেতে চকিতে চমকি’ ফিং দিয়া দিই তিন দোল; আমি চপলা-চপল হিন্দোল। আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা, করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পান্জা, আমি উন্মাদ, আমি ঝন্ঝা! আমি মহামারী আমি ভীতি এ ধরিত্রীর; আমি শাসন-ত্রাসন, সংহার আমি উষ্ন চির-অধীর! বল বীর - আমি চির উন্নত শির!
আমাদের দেশের গরিব মানুষ চিকিৎসার জন্য প্রথমেই ডাক্তারের কাছে যান না। শুরুর দিকে চেষ্টা করেন যদি শরীর আপনাতেই সুস্থ হয়ে উঠে তাহলেতো কোনই ঝামেলা নেই।
সুস্থ না হলে পীর ফকির সন্ন্যাসী মাজারের দ্বারস্থ হন।
অবশ্যই তাতে কিছু হয়না, এবং রোগীর অবস্থা যখন মরমর, ঠিক তখন তাঁরা শেষ চেষ্টা হিসেবে চিকিৎসকের কাছে যান। তাও তাঁর কাছে, যিনি সস্তায় রোগীর চিকিৎসা করেন। এবং এই ক্ষেত্রে বেশিরভাগই হন হাতুড়ে ডাক্তার। কারোরই প্রাতিষ্ঠানিক কোন ডিগ্রি নেই - হয় কোন ডাক্তারের কম্পাউন্ডার ছিলেন - নাহলে কোন ফার্মেসিতে কয়েক বছর কাজ করেছেন। ব্যস - তারাই রোগীর জন্য প্রেসক্রিপশন লেখা শুরু করে দেন।
"জ্বর হলে প্যারাসিটামল দিতে হয়।"
এই হচ্ছে তাদের জ্ঞান। প্রথমেই রোগীর কপালে হাত দিয়ে জ্বর মাপেন। ধরিয়ে দেন প্যারাসিটামল। কেন জ্বর হলো, জানার প্রয়োজনটুকুও নেই।
কেউ কেউ আরেকটু জ্ঞান জাহির করতে এন্টি বায়োটিক ট্রিটমেন্ট শুরু করেন। এতে ফল দেখা যায় দ্রুত। একটু আগেও যে রোগী থরথর করে কাঁপছিলেন, ওষুধ সেবনের সাথে সাথেই ঘাম দিয়ে তাঁর জ্বর সারে। কাজেই ডাক্তারেরও নাম ফাটে।
এখন এইসব ডাক্তারদের কে বুঝাবে যে ক্যানসারেরও একটি প্রাথমিক লক্ষন হচ্ছে শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি। প্যারাসিটামলে ক্যানসার সাড়ে না - কেমো থেরাপি দিতে হয়। এবং এখানেই শুরু হাতুড়ে ডাক্তারদের সবচেয়ে ভয়ংকর ফাজলামি। যেহেতু ক্যানসারের প্রাথমিক লক্ষন জ্বর, এবং ক্যানসারের অন্যতম ট্রিটমেন্ট কেমো থেরাপি - কাজেই সাধারণ জ্বরের রোগীকেও তারা কেমো থেরাপি প্রেস্ক্রাইব করে দেন।
আমি উদাহরণ হিসেবে ক্যানসারের কথা বললাম। হার্ট, কিডনি, লিভার থেকে শুরু করে যেকোন রোগ উদাহরণ হিসেবে নিতে পারেন। রোগ বুঝে চিকিৎসা বিজ্ঞান বিভিন্ন ট্রিটমেন্ট সাজেস্ট করে। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ছাড়া যা বোঝা অসম্ভব। হাতুড়ে হলেই রোগীর মৃত্যু না হলেও চরম ক্ষতি নিশ্চিত।
এখন একটি হাসপাতালকে উদাহরণ হিসেবে নেয়া যাক। ধরা যাক এটি বিশ্বের বিখ্যাত একটি চিকিৎসালয়। যেমন মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতাল।
এখানে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক যেমন আছেন, ইন্টার্ন ডক্টর, নার্সও তেমন আছেন, আছেন চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারীও।
এখন জনাব আবুল বরকত, যিনি মাউন্ট এলিজাবেথের একজন চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারী, তিনি যদি দেশে এসে একটি ফার্মেসি খুলে ব্যবসা চালু করে দেন, এবং সাইনবোর্ডে লিখে দেন যে মাউন্ট এলিজাবেথে তার দশ বছরের কর্ম অভিজ্ঞতা আছে - তাহলে সেই ব্যবসা জমে উঠতে এক মাসও লাগবে না। জনাব আবুল বরকত - একজন হাতুড়ে চিকিৎসক ছাড়া কিছুই নন। এবং রোগীর জন্য ছদ্মবেশী যমদূত হওয়া সত্বেও।
তার কাছ থেকে চিকিৎসা নিয়ে আশংকাজনক হারে রোগীর মৃত্যু ঘটলে আপনি যদি মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালকে গালাগালি শুরু করে দিয়ে পীর ফকিরের কাছে চিকিৎসা নেয়া শুরু করে দেন - তাহলে ব্যাপারটা কতটুকু যুক্তিযুক্ত? বা আপনার বুদ্ধির পরিচায়ক?
উদাহরণ, বাংলাদেশের শিকদার মেডিকেলের একজন অ্যাসিসটেন্ট প্রফেসর গ্রেপ্তার হয়েছিল - ভুয়া সার্টিফিকেট দিয়ে যে দিব্বি চিকিৎসা চালিয়ে যাচ্ছিল - এবং নিরীহ রোগী হত্যা করছিল। শিকদার মেডিকেল পর্যন্ত এই এইট পাশ চিকিৎসকের ধোঁকায় ধরা খেয়েছিল। এখন এই লোকের অপরাধে কী শিকদার মেডিকেলের সব ডাক্তার "ভূয়া" হয়ে গেল? আস্ত মেডিকেল সায়েন্স ভুয়া হয়ে গেল? আপনি বাতেনী তরিকাতে হার্টের রোগীর চিকিৎসা করাবেন?
ঠিক তেমনই, কুরআনে একেক রোগের জন্য একেক চিকিৎসা পদ্ধতির কথা বলা হয়েছে। যেখানে কেমো থেরাপির কথা বলা হয়েছে - পড়লেই বুঝতে পারবেন, সেটা ক্যানসার রোগের জন্যই বলা হয়েছে। সাধারণ জ্বরের জন্য বলা হয়েছে বিশ্রাম নিতে, কিংবা খুব বেশি হলে প্যারাসিটামল দিতে। ভুয়া চিকিৎসকদের মতন "এই যে জ্বরের জন্য কেমো ট্রিটমেন্টএর কথা বলেছে" - বলে ফালাফালি শুরু করে দিবেন না যেন। তাহলেই সমস্যা শুরু হয়ে যাবে।
উপরে আমি মেটাফোর দিয়েছি, বুঝতে খুব বেশি বুদ্ধির প্রয়োজন নেই। কেউ আবার "ক্যানসার রোগের চিকিৎসায় কেমোর কথা কুরআনের কোথায় বলা হয়েছে" রেফারেন্স দাবি করে বসবেন না প্লিজ। কিছু কিছু বেকুবামি হাসির চেয়ে বিরক্তি বেশি ঘটায়।
তো যা বলছিলাম - এখন আসি সবচেয়ে সিরিয়াস বিষয়টিতে - যা নিয়ে আজকের লেখা লিখতে বসা।
উপরে দেয়া উদাহরণের মতন, আমরা সবাই কিন্তু ডাক্তারের নামের সাথে সাইনবোর্ডে কী লেখা আছে সেটাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেই। যদি লেখা থাকে মাউন্ট এলিজাবেথে দশ বছরের কর্ম অভিজ্ঞতা সম্পন্ন, সাথে সাথে ধরে নেই - এই লোক চিকিৎসক না হয়ে যানই না। কাজেই এর প্রতিটা কথা প্রেসক্রিপশন হিসেবে ধরে নেই - এবং সেই অনুযায়ী আমল করি।
তেমনি, তসলিমা নাসরিন কিংবা আসিফ মহিউদ্দিন নাম শুনলেই আমরা ধরে নেই, তারা "মুসলিম" (মাউন্ট এলিজাবেথের কর্ম অভিজ্ঞতা সম্পন্ন) এবং তারা ইসলাম নিয়ে (হাসপাতালের চিকিৎসা বিজ্ঞান নিয়ে) যাই বলবেন, তাহাই প্রেসক্রিপশন। একটুও সময় নেই না খোঁজ নেয়ার তারা কী বিশেষজ্ঞ সার্জন ছিলেন, নাকি চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারী।
ইসলামের সবচেয়ে বড় সমস্যা এটাই। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক, সার্জনরা জ্ঞান আহরনেই ব্যস্ত - এবং তাঁদের কথাবার্তা দেবশিরভাগই সাধারনের জ্ঞান-বুদ্ধির নেটওয়ার্কের উপর দিয়ে যায়। বেশি বকর বকর করে ইন্টার্ন ডক্টর-নার্সরা, যা থেকে জ্ঞানপ্রাপ্ত হয়ে আয়া বুয়ারা চেম্বার খুলে বসে।
এখন এদের প্রেসক্রিপশনের উপর ভিত্তি করে আপনি যদি মাউন্ট এলিজাবেথের বদনাম শুরু করে দেন, এবং আপনার নাম হয় মঞ্জুর চৌধুরী জাতীয় কিছু - তাহলে মানুষ ধরেই নিবে আপনিও একই প্রতিষ্ঠানের কর্মী (চিকিৎসক না দারোয়ান সেটা খোঁজার টাইম নাই) এবং আপনার থেকে অনেকে যারা সেই হাসপাতাল সম্পর্কে কোনই ধারণা রাখে না - ভুল জ্ঞান প্রাপ্ত হবে। ফল হবে, তাঁরা শুধুশুধু বিশ্ব বিখ্যাত একটি প্রতিষ্ঠানকে গালাগালি করবে। গালির অংশীদার আপনিও হবেন, কারন দিনের শেষে আপনিও সেই প্রতিষ্ঠানেরই কর্মী।
বরং আপনি আপনার দায়িত্ব পালন করে যান। আপনার কাজ যদি হয় মেঝে ঝাড়ু দেয়া, তবে ঝাড়ু দিয়ে যান। কোনই ব্যপার না। একটি প্রতিষ্ঠানে সবাইকেই প্রফেসর সার্জন হতে হবে এমনতো কোন শর্ত নেই। বরং আপনাকে একজন সৎ ঝাড়ুদার হিসেবে এই প্রতিষ্ঠানই সম্মান করবে, ভুয়া চিকিৎসক হিসেবে তিরস্কারের হাত থেকে বেঁচে যাবেন।
বুঝাতে পারছি ব্যাপারটা?
আমি আমার কথা বলি। তাহলে আরেকটু সুবিধা হবে বুঝতে।
আমি যথেষ্ট মুক্ত মন নিয়েই ইসলাম নিয়ে পড়াশোনা করি। যেমন, দেশে থাকতে আমার ধারণা ছিল নবীজি (সঃ) নূরের তৈরী, তাঁর ছায়া মাটিতে পড়তো না। তাঁর মাথার উপর একটি মেঘ নন স্টপ ছায়া দিয়ে যেত। এমনকি কারোর বেহেস্ত দোজখের গন্তব্যের উপরেও তাঁর যথেষ্ট ক্ষমতা আছে। কিন্তু ধীরে ধীরে পড়াশোনার মাধ্যমেই সব ধারণা দূর হয়েছে। "অথেন্টিক" ইসলাম উপরের সব ধারণা নাকোচ করে দেয়। এবং প্রতিষ্ঠা করে, নবীজি (সঃ) একজন মানুষ, আল্লাহর দাস, আল্লাহর দূত এবং কেয়ামতের দিন একজন সুপারিশকারী মাত্র - কিন্তু শেষ বিচারের মালিক কেবল তাঁর এবং আমাদের রব। আর কারোর কোন ক্ষমতা নেই সেটির উপর।
আমি যতদূর জানি, মুক্ত মনের মানে হচ্ছে যখন কারোর সামনে প্রমান হাজির করা হয় - তখন সে মুক্ত মনে সেটি গ্রহণ করে। কিন্তু তার অর্থ এই নয় যে যেকোন ফালতু কথাবার্তা, কিংবা ভ্রান্ত-উদ্ভট কথাবার্তা বললেই সেটা বাছবিচার না করেই গ্রহণ করে ফেলতে হবে।
আফসোস, যারা এটি করেন, তাঁরাই এখন নিজেদের "মুক্তমনা" দাবি করেন। এবং খোঁজ নেয়ার চেষ্টাও করেননা, উপরের জনাব আবুল বরকত কী মাউন্ট এলিজাবেথের ঝাড়ুদার ছিল কিনা।
তো যা বলছিলাম, আমি কিন্তু নাস্তিক হওয়ার জন্য প্রস্তুত হয়েই আছি। কেউ আমাকে একবার একটা আয়াত দেখিয়ে দিক কুরআন থেকে যেখানে বলা হয়েছে "সংখ্যালঘুদের অত্যাচার করতে হবে।" কিংবা "সংখ্যালঘুদের উপাসনালয় ভাঙতে হবে।" কিংবা "হিন্দুদের খাসির মাংসের নাম করে গরুর মাংস খাইয়ে দিতে হবে।" অথবা, "কোরবানির গরুর দেহাবশিষ্ট হিন্দু মন্দিরের দেয়াল ঘেঁষে ফেলে আসতে হবে।"
অতি সম্প্রতি যেমন একজন দাবি করেছিলেন, "কুরআনে বলা হয়েছে বিধর্মীদের মূর্তি ভাঙার কথা।"
হাজারবার রেফারেন্স চাইবার পরেও ভাই সাহেব আমাকে দিতে পারলেন না। উল্টো আমি ব্যাপারটি সুন্দরভাবে বুঝিয়ে দেয়ার পরে তিনি বলতে লাগলেন, "তালগাছ আপনার - যান!"
তা, কুরআনের ৬৬৬৬টি আয়াত বোধয় কম হবে আপনাদের রিসার্চের জন্য। তাহলে সহীহ হাদিস শরীফ বইগুলো ঘাটাঘাটি করুন। আউট অফ কন্টেক্স্ট ছাড়া একটি আয়াত, একটি হাদিস রেফার করে দেখান - ইন শা আল্লাহ, বিসমিল্লাহ বলে আমি নাস্তিক হয়ে যাব। মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালের গীবত গাইতে শুরু করবো।
নাহলে বলবো - এইসব বিষয়ে না জেনে শুনে কোন কিছু লিখতে বসে যাবেন না যেন। আপনার মনে কোন প্রশ্ন থাকলে অবশ্যই "বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের" পরামর্শ নিন - হাতুড়ে ডাক্তারের নয়। হাতুড়ে ডাক্তার টোকা দিলেই টের পাওয়া যায়। টোকা দিন।
"ইসলাম" শব্দটির উৎপত্তি "সালাম" বা "শান্তি" থেকে, যার অফিশিয়াল গ্রিটিং "আপনার উপর শান্তি বর্ষিত হোক" বা অন্য অর্থে "আপনি আমার তরফ থেকে যেকোন প্রকার ক্ষতির আশংকামুক্ত" - তারা যখন ফাত্রামি শুরু করে দেয় - বুদ্ধি খাটিয়ে বের করার চেষ্টা করুন সমস্যা কোথায়।
এবং বুয়েটে যেসব নরপশুরা খাসির নাম করে গরুর মাংসের বিরিয়ানি সনাতন ধর্মাবলম্বীদের খাইয়েছে - আমার ক্ষমতা থাকলে তাদেরকে ২০০ ঘা করে দোররা মারাতাম। প্রথম একশো ঘা ফাজলামির জন্য, দ্বিতীয় একশো ঘা মুসলিম হয়ে ফাজলামি করার জন্য। আমার বিশ্বাস, হজরত উমার (রাঃ) হলে এর চেয়ে কঠিন শাস্তির বিধান রাখতেন।
২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১:২৬
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
আহা! হল টা কি?
৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:৫৬
ওসেল মাহমুদ বলেছেন: "ইসলাম" শব্দটির উৎপত্তি "সালাম" বা "শান্তি" থেকে, যার অফিশিয়াল গ্রিটিং "আপনার উপর শান্তি বর্ষিত হোক" বা অন্য অর্থে "আপনি আমার তরফ থেকে যেকোন প্রকার ক্ষতির আশংকামুক্ত" ! সহজ বোধ্য ! পবিত্র কুর'আন বলে..
"লাকুম দ্বীনুকুম ওয়াল ইয়া দ্বীন " (যার যার ধর্ম তার তার !) "লা ইক্করাহা ফি দ্বীন" (ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি নেই !) তাহলে !!??
একমত .. হজরত উমার (রাঃ) হলে এর চেয়ে কঠিন শাস্তির বিধান রাখতেন।
৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:২২
গড়াই নদীর তীরে বলেছেন: সহমত
৫| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:২১
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: ছোট একটি বিষয় লিখতে গিয়ে গরু রচনা করবার দরকার ছিল না। তবে খাসীর নাম করে বিধর্মীদের গরুর গোস খাওয়ানো প্রতারণা ছাড়া আর কিছুই নয়। ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত আনবার জন্য অপরাধীদের শাস্তি প্রযোজ্য।
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১:০৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভাইজান তো বিরাট কেমিস্ট!