নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ঝন্ঝা, আমি ঘূর্ণি, আমি পথ-সমূখে যাহা পাই যাই চূর্ণি’। আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ, আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ। আমি হাম্বার, আমি ছায়ানট, আমি হিন্দোল, আমি চল-চঞ্চল, ঠমকি’ ছমকি’ পথে যেতে যেতে চকিতে চমকি’ ফিং দিয়া দিই তিন দোল; আমি চপলা-চপল হিন্দোল। আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা, করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পান্জা, আমি উন্মাদ, আমি ঝন্ঝা! আমি মহামারী আমি ভীতি এ ধরিত্রীর; আমি শাসন-ত্রাসন, সংহার আমি উষ্ন চির-অধীর! বল বীর - আমি চির উন্নত শির!
প্রথমেই প্রশ্ন, চৌদ্দশো বছর আগে মহিলা সাহাবীরা উটের পিঠে চড়ে মরুভূমিতে যাতায়াত করতেন। এখন এই দুই হাজার সতেরো সনে একটি মহিলা সাইকেল চালালে সেটা হয়ে যায় বিগ নিউজ! আমরা কী তাহলে পেছালাম না আগালাম?
আমাদের দেশে মেয়েরা সাইকেল চালালে লোকে হায় হায় রব তুলে। ব্যাপারটা কী কেবলই ইসলামিক? তাহলে সব হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান মেয়েদের আমি সাইকেলে দেখিনা কেন? তার মানে ব্যাপারটা সামাজিক। আমাদের সমাজ, সেই অনাদিকাল থেকেই মেয়েদের ঘরে বন্দি করে রাখতে বিশ্বাসী।
কোন ধর্মই আমাদের সমাজকে বদলাতে পারেনি, আমাদের সমাজই বরং সব ধর্মকে বদলে দিয়েছে।
কেউ কেউ বলেন, ইসলাম মহিলাদের বাইরে একা চলাফেরা নিষিদ্ধ করে। সঙ্গে অবশ্যই, বাপ, ভাই বা স্বামী থাকতেই হবে। উদাহরণ, সৌদিআরব। এবং আরও কিছু হাদিস।
কথা এগুবার আগে আমি তাহলে একটি যুক্তি দেই। পছন্দ হলে নিবেন, নাহলে ফেলে দিন।
ধরুন, নবীজির (সঃ) জন্ম যদি বাংলাদেশে হতো। এদেশে বর্ষাকালে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়। এবং তিনি যদি বলতেন, "বর্ষাকালে মাথার উপর ছাতা ধরে যাতায়াত করো।"
তাঁর কন্টেক্স্ট হতো, বৃষ্টি হলে মাথায় ছাতা ধরো - নাহলে তুমি ছাতা নামিয়েও চলাফেরা করতে পারো।
কিন্তু একদলকে ঠিকই পাওয়া যেত, যারা পুরো বর্ষাকালই মাথার উপর ছাতা ধরে রাখতো। বৃষ্টি হলেও, না হলেও।
এখানেও এই হাদিসের কন্টেক্স্ট নিয়ে কেউ কিছু ভাবেনা।
কন্টেক্স্ট হচ্ছে, নিরাপত্তা। তখনকার আইন-শৃঙ্খলাহীন আরব সমাজে প্রোটেকশন ছাড়া এক মহিলার বাইরে চলাফেরা কতটুকু বুদ্ধিমানের কাজ ছিল? আমাদের দেশেইতো বখাটে ছেলেদের দৌরাত্মে আমাদের মা বোন চাচী মামী খালা এমনকি দাদি নানীরা পর্যন্ত একা বেরুতে স্বচ্ছন্দ বোধ করেন না। এবং সেটা মুসলিম হিন্দু খ্রিষ্টান সব পরিবারের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। আমাদের দেশের পহেলা বৈশাখে ঢাবিতে, নিউমার্কেট-গাউসিয়া মার্কেট এলাকায় প্রতিদিন কিংবা কিছুদিন আগে নিউ ইয়ারে বেঙ্গালুরুতে যা ঘটে গেল এক্ষেত্রে নবীজির (সঃ) হাদিসে ভুল কোথায় খুঁজে পাই?
আপনি যদি ধর্মকর্ম নাও করেন, আমি গ্যারান্টি দিচ্ছি, আপনি নিজের মেয়েকে ওসব এলাকায় একা পাঠাতে স্বচ্ছন্দ বোধ করবেন না। আপনার ইচ্ছা করবে প্রটেক্টর হিসেবে তাঁর পাশে থাকতে। এবং প্রতিবার যখন সে বেচারি ওদের কুস্পর্শের শিকার হবে, আপনার ইচ্ছা করবে প্রতিটা কুলাঙ্গারকে ধরে ধরে শিরোচ্ছেদ করতে।
তবে হ্যা, সমাজ যদি এমনভাবে প্রতিষ্ঠিত হয় যে, কোন বখাটে ছেলে কোন মেয়েকে দেখে শীষ বাজালে পুলিশ তাকে ধরে নিয়ে গিয়ে বেত্রাঘাত করবে, এবং অস্ত্রধারী ছিনতাইকারীর শাস্তি হবে প্রাণ দন্ড - এবং ধর্ষণ হলেতো কথাই নাই - তাহলেই বলা যাবে মেয়েদের একা বাইরে বেরুনো নিয়ে কারোরই কোন আপত্তি থাকবে না। ওয়েস্টার্ন দেশগুলো এমন নিশ্ছিদ্র নিরপত্তা নিশ্চিত না করতে পারলেও, যা করে তাও আলহামদুলিল্লাহ। সেক্সুয়াল হ্যারাসমেন্ট এদেশে সিরিয়াস ক্রাইম। যে করে, তার খবর হয়ে যায়।
শেষ করি বুখারী ও আবু দাউদে বর্ণিত নবীজির (সঃ) একটি হাদিস দিয়ে, "A day will come when a woman will travel alone by herself from San’a to Hadramawt fearing nothing but wild beasts."
মানে হচ্ছে, এমন এক দিন আসবে, যখন এক নারী "একা" এক দেশের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে যাতায়াত করবে, অথচ তাঁর মনে কেবল একটিই দুশ্চিন্তা থাকবে - সেটি জংলী জানোয়ারের।
অন্য কথায় - মানব সমাজ এতটাই নিরাপদ থাকবে।
কথা হচ্ছে, মেয়েদের যদি একা বাইরে বেরুনো নিষিদ্ধই হতো - তাহলে নবীজির (সঃ) এই হাদিসে কেন একটি নিরাপদ সমাজে একটি মহিলার একা বেরুনোর কথা বলা হয়েছে? দুটি কী সম্পর্কযুক্ত? আমারতো তাই মনে হয়।
আমি জানি, কনসারভেটিভ ঘরানার অনেকেরই আমার কথা পছন্দ হবেনা। তাঁদের বিশ্বাস তাঁদের কাছে। বর্ষাকালে বৃষ্টি ছাড়াও মাথার উপর কেউ ছাতা ধরে রাখলে কারোরই কোন সমস্যা হয়না। কারোর মা-বোন ঘরে থাকছে না বাইরে বেরুচ্ছে - এটি সম্পূর্ণ তাঁদের পারিবারিক সিদ্ধান্ত। আমাদের কারোরই নাক গলানোর কিছু নেই।
আমি আমার মনোভাব ব্যক্ত করলাম। কেউ একে আবার ফতোয়া হিসেবে নিবেন না প্লিজ। এবং আল্লাহর ওয়াস্তে একে ইস্যু বানিয়ে একে ওকে আস্তিক নাস্তিক ট্যাগ মারা শুরু করবেন না।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৫:৫৮
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ!
২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৩৬
Mashkura বলেছেন: Valo laglo porimarjito poster jonno.
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৬:০২
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ!
৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৩৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
ফতোয়া সময়োপযোগী হয়েছে।
৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৫২
সুখী পৃথিবীর পথে বলেছেন: সহমত। ভাল থাকুন।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৫:৫৮
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ! আপনিও ভাল থাকুন।
৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৫৯
রাফা বলেছেন: ধর্ম যদি মানুষের কল্যাণে হয়ে থাকে বলে আমরা মনে করি তাহোলে সেই ধর্ম কখনই মানুষের জিবনে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করবেনা।আমরাই ধর্মের নামে অপব্যাখ্যা তৈরি করে সেটা ধর্মের বিধান বলে চালিয়ে দিতে চাই।আর এটাই হোচ্ছে সকল অনর্থর কারন।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৬:০২
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ!
৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:০২
abu noman বলেছেন: scintillating thaught
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৬:০২
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ!
৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৩৮
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: দেখেন অামার পরিপূর্ণ জ্ঞান নেই। তবুও যতটুকু বুঝি বলার চেষ্টা করছি। ভুলহলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
মানুষের ভিতর দুই ধরনের রিপু কাজ করে এক .ভালো, দুই. খারাপ।
প্রকৃতি গতভাবেই ছেলে এবং মেয়ে নিরালয়ে একাকি হলে মনের ভিতর খারাপ চিন্তাকাজ করে। তাই কোন মেয়ে যদি তার অভিভাবকের সাথে কোথাও যায় তবে সেই মেয়ে এই সমস্যা থেকে রক্ষা পাবে। তাই ইসলামে একা বেরোনোর ক্ষেত্রে মেয়েদের নিশেধ অাছে। ইসলামে যে সকল বিধান অাছে তা ব্যাখ্যা করলে তার বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা পাওয়া যায়।
ইসলামে অারো অাছে, যাদের সাথে বিবাহ যায়েজ তারা নির্জনে একজায়গায় থেকোনা। কারণ এতে ভুল হতে পারে, ছেলে মেয়ে একে অাপরের প্রতি দুর্বল হয়।
সানা থেকে হাজরা মাউতের যে কথা বলেছেন। তার ব্যাখ্যা এ ভাবে বলা যায়, এমন একটি সমাজ নির্মান হবে যে সমাজের মানুষ,রাতে অাধারে কোন সুন্দরি, যুবতী নারীকে রাতের অাঁধারে পেলেও তাকে ক্ষতি করবেনা। সে সমাজ হয়েছিলো রাসূল সাঃ এর যুগে।এখন অাপনি এই হাদিস দিয়ে যে কথা বুঝাতে চাচ্ছেন যে, এই হাদিস দ্বারা মেয়েদের বাইরে যাওয়ার অনুমতি দিচ্ছে। হ্যা ঠিক অাছে। কিন্তু ধরুন অাপনার ককাছে মূল্যবান সম্পদ অাছে। র
রাত্রে অাপনাকে কোথাও যেতে হবে অাপনি কি করবেন তখন?
অাপনি কি যেনে বুঝে কখনো রিক্স নিবেন? যদি বিষয়টিকে সহজ ভাবেন, অথবা সম্পদটি অাপনার কাছে গুরুত্ব পূর্ণ না হয় তবে ভুন্ন কথা।
এখন অাপনিই বলুন, অাপনার অামার মা, বোন, স্ত্রী ইজ্জত সম্মান কি অামাদের কাছে অমূল্য সম্পদ নয়। যদি অমূল্য সম্পদ না হয়। তবে ভিন্ন কথা।
অাপনি বলেছেন বর্ষার ছাতির কথা, দেখুন বর্ষার ছাতি এবং ইজ্জত সম্মান এক নয়। বর্ষায় ভিজলে ঠান্ডা লাগতে পারে। ঔষধ খেলে যেরে যাবে। কিন্তু ইজ্জত হেলে সেটাকি ফিরে পাওয়া যাবে। যদি মনে করেন মান ইজ্জত ফিরে পাওয়া যাবে তবে ভিন্ন কথা।
অাপনার কাছে অামার প্রশ্ন রইলো। যে মেয়েরা চাকুরি করেন তারাকি তার বসের কাছে নিরাপদ? বিশেষ করে এন,জি,ও ডিফেন্সের চাকুরি ইত্যাদি তারাকি তাদের ইজ্জত নিয়ে সাবাই ভালো ভাবে ফিরতে পারছে? পত্রিকাই অনেক নিউজ অামি পড়ছি যে, মেয়েরা বস এবংউর্ধত্বন কর্মকর্তা দ্বারা ধর্ষণের স্বিকার হয়েছের। এখন বলুন জেনে শুনে অাপনি কি অাপনার সম্পকে এভাবে ছেড়ে দিতেেপারবেন?
নিরাপত্তা থাকলে সেটা ভিন্ন কথা।
ইসলাম নারীর নিরাপত্তার কথা চিন্তা করেই নারীকে বাইরে একা যেতে নিষেধ করেছে।
এখন অাপনার যদি নিরাপদ মনে হয়। তবে অাপনি অাপনার মেয়ে, বোন,স্ত্রীকে একা যেতো দিয়েন।
সরকার যদি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারে। বিপদের কোন শংকা না থাকে তবোতো সমস্যা নেই।
নিরাপত্তা থাকলে ইসলামে মেয়েদের বাইরে যাওয়াতোতো নিষেধ নেই।
এটা অামার বুঝ। এটা কোন অালেম ওলামার বক্তব্য নয়।
অনাকাংক্ষিত ভুলের জন্য ক্ষমা চাচ্ছি।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৫:৫৭
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ঘুরিয়ে প্যাচিয়েতো ভাই আপনি আমার কথাই বললেন। ইসলামিক তরিকায় মেয়েরা একা বাইরে বেরুতে পারবে তখনই যখন সমাজ নিরাপদ হবে। সমাজ নিরাপদ না করে মেয়েদের জোর করে বাইরে বের করে দেয়া কোন কাজের কথা না।
৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ২:২৯
আতিক রহমান (স্বপ্ন) বলেছেন: শেষের হাদীসটা কোথায় থেকে নেওয়া হয়েছে বলতে পারলে ভাল হত
৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৫০
প্রামানিক বলেছেন: সামাজিক ব্যবস্থাপনায় যদি মেয়েদের নিরাপত্তা দেয়া হয় তবে মনে হয় মেয়েদের একা চলাফেরায় ইসলামসহ অন্যান্য ধর্মেও বাধা নাই। মেয়েরা ধর্ষিতা হোক এটা কোন ধর্মের বাবা মা চায় না। কিন্তু সেই নিরাপত্তা ব্যবস্থা না থাকায় বর্তমানে মেয়েদের একা চলাফেরায় সমস্যা।
১০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:০০
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন:
বাংলাদেশে যে কেউ ফতোয়া দিতে পারে কিন্তু মানা না মানা যার যার ইচ্ছা।
আমাদের দেশে ছাগলের তিন নম্বর বাচ্ছারা ফতোয়া দিয়ে আত্মতৃপ্তি লাভ করে। অথচ, তারা বুঝতে চায় না ফতোয়া কার্যকারিতার এডমিনিস্ট্রি পাওয়ার তাদের নেই।
ফতোয়ার যেহেতু রাষ্ট্রীয় কার্যকারিতা নেই সেহেতু এ নিয়ে বাড়াবাড়ি না করাই ভালো।
ফতোয়াবাজদের যেহেতু কার্যকারিতার ক্ষমতা নেই সেহেতু তাদের ফতোয়া না দেয়াই ভালো।
তবে, যে কেউ তার অভিমত ব্যক্ত করতে পারে, যেমনটা আপনি করেছেন।
১১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:২১
প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: আমাদের দেশের বাল্যবিবাহের অনেক কারনের মাঝে একটি কারন মান-সম্মান। হয়তো ১০ বা ১২ বছর মেয়েটির পেছনে ফেও লেগে থাকে কিংবা মেয়েই ২থেকে ৪ জনের সাথে সম্পর্ক রেখেছে। বাবা-মা কোন দিকে যাবে? লোক লজ্জা বলেও তো একটা জিনিস আছে নাকি?
নারী স্বাধীনতা সংবিধানে তোলা থাক। ফতোয়া চুলোয় যাক। প্রকৃত কার্যকর্মে কে আছে তাই দেখুন আগে। দেশে শয়তানের সংখ্যা অল্প কিন্তু তাদের পাওয়ার ইউনিটি। আর আমরা ছাপোষারা ভেবে বসে থাকি যে অমুকের মেয়ে এসিড খেয়েছে খাক আমার কি? আমার মেয়েকে বাহিরে বেরোতে দিচ্ছিনা বাব্বা। কিসের প্রতিবাদ-কিসের প্রতিরোধ?
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৩৬
Mashkura বলেছেন: Valo laglo porimarjito poster jonno.