নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মঞ্জুর চৌধুরী

আমি ঝন্ঝা, আমি ঘূর্ণি, আমি পথ-সমূখে যাহা পাই যাই চূর্ণি’। আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ, আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ। আমি হাম্বার, আমি ছায়ানট, আমি হিন্দোল, আমি চল-চঞ্চল, ঠমকি’ ছমকি’ পথে যেতে যেতে চকিতে চমকি’ ফিং দিয়া দিই তিন দোল; আমি চপলা-চপল হিন্দোল। আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা, করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পান্জা, আমি উন্মাদ, আমি ঝন্ঝা! আমি মহামারী আমি ভীতি এ ধরিত্রীর; আমি শাসন-ত্রাসন, সংহার আমি উষ্ন চির-অধীর! বল বীর - আমি চির উন্নত শির!

মঞ্জুর চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিশ্বের মুসলিমদের ঐক্য নিয়ে এদের দুশ্চিন্তা, সৌদি আরবের বাদশাহর ঈমান নিয়ে এদের দুশ্চিন্তা, অমুক দেশের এই আইন আর তমুক দেশের সেই সংস্কৃতি নিয়ে এদের টেনশনের শেষ নেই।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৯:২২

তারাবির নামাজ আট রাকাত নাকি বিশ রাকাত, এই নিয়ে দেখি বাংলাদেশের ইসলামী পন্ডিতরা দুইভাগে ভাগ হয়ে গেছেন। একদল আরেকদলকে মূর্খ ঘোষণা করছেন। ওয়াজনির্ভর সাধারণ মানুষগুলি একওয়াজ শুনে বলে "ঠিক ঠিক, বিশ রাকাতই ঠিক। এর নিচে পড়লে গুনাহ, নামাজ আদায় হয়না।"
এর পরের ওয়াজেই আবার নতুন হুজুরের যুক্তি শুনে বলে, "ঠিক ঠিক, আট রাকাতই ঠিক। বিশ রাকাত পড়া বেদাত।"
সবচেয়ে দুঃখজনক হচ্ছে, বেকুব লোকজন বইপত্র ঘাটাঘাটি না করে হুজুরের কথা শুনেই হাতাহাতি শুরু করে দেয়।
কথা হচ্ছে, কারোর মাথায় অতি সাধারণ যুক্তিটাই আসেনা যে, তারাবিহ নামাজটাইতো "নফল", বা খুব বেশি হলে "সুন্নত" বলতে পারেন, কিন্তু কোন অবস্থাতেই ফরজ বা ওয়াজিব না। কাজেই, নফল নামাজের আবার আট রাকাত, বিশ রাকাত, চল্লিশ রাকাত কি? আপনি আপনার মন ও ঈমান অনুযায়ী পড়তে থাকবেন। আট যদি আশিও হয়ে যায়, কোনই সমস্যা নাই। নবী (সঃ) নিজে পড়তেন আট রাকাত, এবং তিনিই উৎসাহ দিয়েছেন যত বেশি পড়তে পারবে, ততই ভাল। এখানে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো কোয়ালিটি, কে কত উত্তমভাবে, তাকওয়ার মধ্যদিয়ে নামাজ পড়েছে, সেটাই আসল। কে কত বেশি বা কম রাকাত পড়েছে, সেটা মোটেই গুরুত্বপূর্ণ নয়।

ঘটনা সংক্ষেপে বলতে গেলে এমন, রমজান মাসের এক রাতে সাহাবীরা দেখলেন নবীজি (সঃ) মসজিদে নামাজ পড়ছেন। সামনে যদি মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ (সঃ) দাঁড়িয়ে নামাজ পড়েন, কে তখন তাঁর সাথে জামাতে শরিক হওয়া থেকে বিরত থাকতে চাইবে? কাজেই সাহাবীগণ তাঁর পেছনে দাঁড়িয়ে গেলেন।
পরের দিন আরও কিছু সাহাবী এসে দাঁড়িয়ে গেলেন। তাঁরা খবর পেয়েছেন নবীজি (সঃ) বিশেষ নামাজ আদায় করেন।
এর পরেরদিন গোটা মদিনা উপস্থিত হয়ে গেল। গোটা শহরেই খবর পৌঁছে গেছে "কিয়ামুল লাইলের" ব্যাপারে। কিন্তু সে রাতে নবীজি (সঃ) বাড়ি থেকে বের হলেন না। তিনি এলেন ফজরের সময়ে। এবং বললেন, আমি ভয় করছি আল্লাহ তোমাদের এই উৎসাহ দেখে এই নামাজ না তোমাদের উপর ফরজ করে দেন!
সেটাই ছিল তাঁর জীবনের শেষ রমজান। পরের রবিউল আউয়াল মাসেই তিনি ইন্তেকাল করেন।
আবু বকরের (রাঃ) সময়েও সাহাবীগণ নিজ নিজ মতন নামাজ আদায় করতেন। কেউ বাড়িতে, কেউ মসজিদে।
উমারের (রাঃ) সময়ের শুরুর দিকেও ছিল তাই।
একরাতে খলিফা উমার (রাঃ) দেখেন মসজিদ ভর্তি মানুষজন যে যার মতন নামাজ আদায় করছেন। তখন তিনি বলেন সবাই এক জামাতেই নামাজ আদায় করুক।
কেউ কেউ কুতর্ক তোলে যে উমার (রাঃ) বেদাত করেছেন। তারাবীহ জামাতে আদায় করেছেন। বাস্তবে যা ভুলই না, মূর্খতাও। কারন জামাতে নামাজ আদায় নবীর সময়েই তাঁরই নেতৃত্বে হয়েছিল। উমার (রাঃ) সেটাই ফিরিয়ে আনেন। নবীজি (সঃ) বন্ধ করেছিলেন এই আশংকায় যে আল্লাহ ফরজ করে দিতে পারেন, এবং যেহেতু এখন নবীজি (সঃ) চলে গেছেন, কাজেই আর ফরজ করার সুযোগ নেই।
তা শুরুর দিকে তারাবীহ আট রাকাতই পড়া হতো। কিন্তু আমাদের জামাতে নামাজ আদায়ের একটা নিয়ম হচ্ছে বৃদ্ধ, শিশু, নারী ও দুর্বলদের কথাও মাথায় রাখতে হয়। দীর্ঘক্ষণ একেক রাকাত নামাজ আদায় করাটা যথেষ্ট পরিশ্রমের বিষয়। বরং রাকাত সংখ্যা বাড়িয়ে কিছুক্ষন পরপর রুকু, সিজদাহ দিলে দাঁড়িয়ে থাকার মাঝে একটা বিরতি চলে আসে, যা নামাজে মনোনিবেশ করার জন্যও ফলপ্রসূ। কাজেই রাকাত সংখ্যা আট থেকে বাড়িয়ে বিশ করা হলো। কেন বিশ, কেন বাইশ, বা ষোল নয়, সেটা তাঁরাই ভাল বলতে পারবেন। অনুমান নির্ভর কিছু বলতে চাইছি না। তবে হজরত উমারের (রাঃ) সময়েই মসজিদে এত ভিড় হতো যে পুরুষদের জন্য দুইজন ইমাম এবং মহিলাদের জন্য একজন ইমামের ব্যবস্থা করতে হয়েছিল। সেই সময়ে মাইক্রোফোন না থাকায় স্বাভাবিকভাবেই একজনের কণ্ঠস্বর এত দূর পর্যন্ত শোনা যেত না।

ব্যস। এই হচ্ছে ঘটনা। এখানে কোথাও কোন সাহাবী বলেন নাই আট রাকাতের জায়গায় বিশ রাকাত পড়া যাবেনা, কিংবা বিশের নিচে পড়লে কারোর নামাজ অসম্পূর্ণ রয়ে যাবে। এই ক্যাঁচাল বাংলাদেশ সহ ইন্ডিয়া পাকিস্তানের পন্ডিতদেরই সৃষ্টি। কথায় কথায় একজন আরেকজন মূর্খ বলে, কাফের বলে, বেদাতি বলে। সবচেয়ে বিরক্তিকর হচ্ছে, এরা নিজেদের মতানৈক্যের উপর ভিত্তি করে একের পর এক মসজিদ বানিয়ে উম্মতকে বিভক্ত করে। নামাজে আমিন জোরে বলা আস্তে বলা, নাভির উপরে হাত বাঁধা বা বুকে বাঁধা বা হালের বিশ রাকাত বা আট রাকাত তারাবীহ ইত্যাদি ছোট ছোট বিষয় নিয়ে এরা বিভিন্ন দলে উপদলে বিভক্ত। আর এরাই বলে, "বিশ্বে মুসলিমদের মধ্যে কোন ঐক্য নেই।"
সবচেয়ে হাস্যকর ছিল কয়েক বছর আগে বিশ্ব ইজতেমার ঘটনা। দুই দল রাস্তার কুকুর বেড়ালের মতন মারামারি করে আখেরি মুনাজাতে মুসলিম বিশ্বের ঐক্য চেয়ে আল্লাহর দরবারে হাত তুলেছিল।
ফাজলামি দেখেছেন? বিশ্বের মুসলিমদের ঐক্য নিয়ে এদের দুশ্চিন্তা, সৌদি আরবের বাদশাহর ঈমান নিয়ে এদের দুশ্চিন্তা, অমুক দেশের এই আইন আর তমুক দেশের সেই সংস্কৃতি নিয়ে এদের টেনশনের শেষ নেই। এদিকে নিজেরা ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ঘটনায় কামড়াকামড়ি করে মরে। এদিকে নিজেরা ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ঘটনায় কামড়াকামড়ি করে মরে।


মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৯:৩৭

গফুর মিয়া১৯১ বলেছেন: বাংগালী মুসলিমদের প্রিয় বিষয় কন্ট্রভারসিয়াল বিষয় নিয়া ক্যাচাল করা।

২| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৯:৫৫

সোবুজ বলেছেন: আপনি লাগিয়ে দিলেন আরেক ক্যাচাল।ঠিক করে বলেন,আট না বিশ।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২২ রাত ৮:৪৮

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: bhai, apni chaile 100 porte paren, konoi problem nai.

৩| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:৩৭

শাহ আজিজ বলেছেন: আমার প্রবাস জীবনে পিকিঙ্গে আরবিয় কূটনীতিকদের সাথে তাদের বাসায় তারাউই সালাত আদায় করতাম ৫ রাকাত । ৪ রাকাত তারাউই এবং ক্ষান্ত না দিয়ে ১ রাকাত তাহাজ্জুদ আদায় করতাম । প্রথম দিন ভড়কে গিয়ে সৌদি মিনিস্টারকে জিজ্ঞাসা করলাম । আল আজহার এবং অক্সফোর্ড মাস্টার্স এই জ্ঞানি আমায় বুঝিয়ে দিলেন এবং আমাদের দেশে ২০ রাকাতের বিষয়েও সায় দিলেন ।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২২ রাত ৮:৪৯

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: কথা ঠিক। দুই, চার, আট থেকে একশো, কোনই সমস্যা নাই। আমাদেরই হজম হয় না। :)

৪| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:০৬

ঈশ্বরকণা বলেছেন: মঞ্জুর চৌধুরী,
আপনি দুই দিন পর পর এমন সব অদ্ভুত অদ্ভুত বিষয় নিয়ে লিখে ইসলামেরে কি উপকারের চিন্তা করেন সেটাই বুঝতে পারি না । এই বিষয়গুলো নিয়েতো কোনো বড় ধরণের দ্বন্দ্ব ইসলামিক বিশ্বে কোথাও নেই। এই আলোচনার দরকারই বা এখন আবার হলো কেন ? আমি আমার স্কুল কলেজের সময়ের কথা মনে করতে পারি তারাবির ব্যাপারে । ঢাকায় আমাদের মসজিদে বিশ রাকাত তারাবির নামাজ হতো । কিন্তু চার, আট বা দশ রাকাত নামাজ পড়ে অনেকেই উঠে যেতেন । হয়তো তাদের কোনো কাজ থাকতো । কিন্তু আমি কোনো দিন (আমি আমার স্কুল কলেজ ইনিভার্সিটির দশ বারো বছরের কথা বলছি) কোনো হুজুরকেই এটা বলতে শুনিনি যে বিশ রাকাত নামাজ না পরে যারা উঠে যায় তাদের রোজা হবে না বা বিশ রাকাত তারাবি পড়তেই হবে। তার মানেই হলো যে বিশ রাকাতের কড়াকড়ির ব্যাপারটা আসলে দেশে কোনো কালেই ছিল না সবার জন্য । বাংলাদেশে রোজায় স্কুল কলেজ বা অফিস আদালতের সময়গুলো সব সময় এডজাস্ট করা হয় ।তাছাড়া আমাদের দেশে এখন সন্ধ্যা হয় মনে হয় সাতটার দিকে। তাই নয়টার দিকে এশার জামাত শুরু হলে বেশির ভাগ মসজিদেই তারাবির নামাজ শেষ হয়ে যাবার কথা সাড়ে দশটা থেকে এগারোটার মধ্যেই। তাই বিশ রাকাত নামাজ মসজিদে পড়াতে অনেকেরই খুব বেশি অসুবিধে হবারতো কথা না। জিওগ্রাফিক্যাল আর সরকারের পলিসির এই সুবিধার জন্যই হয়তো বিশ রাকাত নামাজ পড়ার প্রচলনটা আমাদের দেশের সব মসজিদেই হয়েছে । কারো অসুবিধে না হলে সেটা ঠিকও আছে। নিজের জামাতকে সব ভাবেই ফলো করতে হবে সেটাই ইসলামের বিধান। আপনার মসজিদ যদি বিশ রাকাত নামাজ পরে তারাবির তাহলে সেটা ফলো করাই আপনার জন্য মঙ্গল যদি না নিতান্তই অপারগ হন তাতে। তারপরেও কিছু মুসুল্লীর কোনো সমস্যা থাকলে তারা চার আট বা দশ রাকাতের পড়তো চলে আসতেই পারেন কোনো সমস্যা সৃষ্টি না করেই । তাহলে আর তারাবির নামাজ কয় রাকাত সেটা নিয়ে এতো বড় লেখার দরকারটা কি ? আপনার লেখা পড়ে আমার মনে হয় বেশির ভাগ সময় মনে হয় আপনি নিজের অজান্তেই ইসলাম বিরোধী একদল মানুষের উস্কানিমূলক প্রচারণায় সাহায্য করছেন এই ধরণের লেখা লিখে।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২২ রাত ৮:৫১

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: আপনি দেশের আলেম সমাজের খবর রাখেন না বলে বলছেন এই নিয়ে দ্বন্দ্ব নেই। ভাইরে, আলাদা মসজিদ বানিয়ে উম্মাহর মধ্যে বিভক্তি হচ্ছে, আর আপনি বলেন এইটা কোন ইস্যুই না।

৫| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:৪৮

তানভির জুমার বলেছেন: একটা সময় আপনার লেখা ভালো লাগত। দিনে দিনে এখনও একই ধরনের গার্বেজ লেখা প্রসব করেন।

২৭ শে মে, ২০২২ রাত ১:২৫

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: আপনি বরং ধনরত্ন প্রসব করে নোবেল জিতে নিন, কে বাধা দিচ্ছে?

৬| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:৫০

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ৮ রাকাত ২০ রাকাত, গোল টুপি লম্বা টুপি এগুলো নিয়ে ঝগড়া করা নিতান্তই মূর্খের কাজ। এরা ফ্যাসাদ সৃষ্টিকারী।

২৭ শে মে, ২০২২ রাত ১:২৬

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ঠিক বলেছেন।

৭| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:২৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: পোষ্টের লেখা দু’বার এসে গেছে। এডিট করে একবার কেটে দিন।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২২ রাত ৮:৫৫

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ঠিক করা হয়েছে। ধন্যবাদ!

৮| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:৪৪

রাজীব নুর বলেছেন: ফালতু বিষয় নিয়ে ধার্মিকেরা আলাপ করতে বেশী পছন্দ করে।
জলবায়ু সমস্যা নিয়ে ধার্মিকদের কোনো মাথা ব্যথা নেই। রাশিয়া ইউক্রেন নিয়ে ধার্মিকদের কোনো মাথা ব্যথা নেই।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২২ রাত ৮:৫৫

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: আছে, কিন্তু সেটা বুঝতে পারছে খুব কম লোকে।

৯| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৮

জটিল ভাই বলেছেন:
গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তবে লিখাটা অগোছালো আর রিপিটেড। দয়া করে পাঠকের জন্যে ঠিক করলে উপকার হয়।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২২ রাত ৮:৫৫

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ঠিক করা হয়েছে। ধন্যবাদ!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.