![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ঝন্ঝা, আমি ঘূর্ণি, আমি পথ-সমূখে যাহা পাই যাই চূর্ণি’। আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ, আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ। আমি হাম্বার, আমি ছায়ানট, আমি হিন্দোল, আমি চল-চঞ্চল, ঠমকি’ ছমকি’ পথে যেতে যেতে চকিতে চমকি’ ফিং দিয়া দিই তিন দোল; আমি চপলা-চপল হিন্দোল। আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা, করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পান্জা, আমি উন্মাদ, আমি ঝন্ঝা! আমি মহামারী আমি ভীতি এ ধরিত্রীর; আমি শাসন-ত্রাসন, সংহার আমি উষ্ন চির-অধীর! বল বীর - আমি চির উন্নত শির!
সাধারণ জনতাকে পুলিশ কি উপদেশ দেয়?
"চুরি করবেন না। করলে জেল খাটবেন। যদি চুরি না করেন, তাহলে আপনার ভয়ের কিছু নেই।"
এর অর্থ এই না যে পুলিশ চাইছে বিদেশী জনতা এসে চুরি করুক, বা অন্য কিছু। সাধারণ জনতাই যদি চুরি চামারি না করে, তাহলে পুলিশেরও কিছু যাবে আসবে না।
এখন যদি কেউ নিজের পরিবারের লোকজনকে উদ্বুদ্ধ করে এই বলে যে জেলে যাওয়া খারাপ কিছু না। মহাত্মা গান্ধী, বঙ্গবন্ধু, নেলসন ম্যান্ডেলা সবাই জেল খাটা পাবলিক ছিলেন। তাহলে প্রথমেই আপনার মনে কি আসবে? সে চুরি করবেই? আমার পাপী মন সেটাই ধারণা করবে। আপনি অন্য কিছু মনে করলে আপনি পীর দরবেশ সাধু সন্ন্যাসী পর্যায়ের মানুষ। মনুষ্য জাতির উর্দ্ধে আপনার অবস্থান।
তা বিশ্বমাতবর আমেরিকা আমাদের দেশকে বলে দিয়েছে নির্বাচনে চুরি চামারি হলে সংশ্লিষ্ট লোকজন ও ঘনিষ্ট আত্মীয় স্বজনকে ভিসা দিবে না। এর মানে হচ্ছে, নির্বাচনে ভোট চুরি না হলে ভিসা পেতে কোনই সমস্যা হবে না।
আমেরিকার কিন্তু উদ্দেশ্য এই না যে বিএনপি ক্ষমতায় আসুক। ক্ষমতায় শেখ হাসিনা আসুক, কি খালেদা জিয়া, কোনই সমস্যা নাই, মাতবর সাব চাইছেন সৎ উপায়ে, গণতান্ত্রিক উপায়েই যেন আসে।
জবাবে আমাদের প্রধানমন্ত্রী কি বললেন? মহাসাগর পাড়ি দিয়ে বিষ ঘন্টা ফ্লাই করে আমেরিকা না গেলেও আমাদের চলবে। অন্যান্য মহাদেশের সাথে আমরা বন্ধুত্ব করবো।
আমার পাপী মন প্রথমেই ধারণা করেছে আসন্ন নির্বাচনে ভোট চুরি হবেই, প্রধানমন্ত্রী সেটা জানেন, এবং এই কারণেই তিনি ভিসার ব্যাপারে লোকজনকে একটা ধারণা দিয়ে দিলেন।
আপনি অন্য কিছু ভাবলে আপনি পুরুষ নন, মহাপুরুষ। আপনার সম্মানে পাদ্য অর্ঘ্যের আয়োজন করা উচিৎ।
একজন সাধারণ মানুষ হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর এই কথার সাথে দ্বিমত পোষন করুন, দেখবেন "সহমত ভাইদের" পেছনে আগুন লেগে যাবে। শুরুই করবে আপনাকে বিএনপি জামাত যুদ্ধাপরাধী রাজাকার পাকিস্তানী ট্যাগিং দিয়ে। এদের মাথাতে ঢুকেই না সততা কি জিনিস।
আমি মাঝে মাঝে চিন্তা করি, কুকুরের চাইতেও বিশ্বস্ত এমন সহমত পোলাপান কিভাবে পায় নেতানেত্রীরা? মানুষ হলেতো ভাল মন্দ বোঝার ক্ষমতা থাকার কথা। মনুষ্য সঙ্গ পেলে নেতা নেত্রীরা কিংবদন্তি হয়ে যায়। ইতিহাস সাক্ষ্মী, যখনই সহমত ভাইব্রাদার সংখ্যা বেড়ে যায়, এবং নেতারা এদের কথায় আশ্বস্ত হতে শুরু করে, তখনই ওদের পতন ঘটে।
তা আমেরিকা নিজের দেশে কাকে আসতে দিবে কাকে দিবে না সেটা ওদের ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত। আমাদের শুধু টুরিস্ট ভিসা নিয়ে চিন্তা করলেই হবেনা। বিশ্ব রাজনীতিতে আমেরিকা এখনও সবচেয়ে বড় মোড়ল। রাশিয়া, চায়না, সৌদি ওরা যতই একজোট হয়ে আলাদা পরাশক্তি তৈরির চেষ্টা করুক, আমেরিকা ও তার মিত্ররা (ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া) এখনও বিশ্ব শাসন করছে। কাজেই, বিশ্ব অর্থিনীতিতে চুনোপুটি হয়ে হাঙ্গরের বিরুদ্ধে যাওয়াটা খুব একটা বুদ্ধিমানের কাজ না।
অর্থনীতিবিদের মতন বিশ্লেষণাত্মক থিসিস বাদ দেই, নানা তত্ব, উপাত্য, স্ট্যাটিস্টিক্স ঘাঁটাঘাঁটি না করে, সাধারণ মানুষের বুদ্ধিতেও যদি চিন্তা করি, তাহলে আমরা জানবো, আমাদের গার্মেন্টস শিল্পের উপরই আমাদের রপ্তানি খাত দাঁড়িয়ে আছে। এবং এর প্রধান ক্রেতাই হচ্ছে আমেরিকা। যতদূর জানি, গার্মেন্টস রপ্তানিতে আমরা বিশ্বে তৃতীয়, এটি অনেক বড় একটি এডভান্টেজ। হাজার হাজার কোটি টাকা দেশে আসে, কোটি মানুষের পেট চলে এই উপার্জনে। যেই মুহূর্তে আমাদের বান্ধা কাস্টমার আমেরিকা সিদ্ধান্ত নিবে আমাদের থেকে কাপড় কিনবে না, আমাদেরকে তখন নতুন কাস্টমার খুঁজে বের করতে হবে। আমরা যে রাশিয়া রাশিয়া বলে লাফাচ্ছি, ওরা আমাদের থেকে কিনবেই, এমন কোন গ্যারান্টি আছে? চায়না থেকে নিবে না, এমন লিখিত চুক্তি করেছে? চায়নার সাথে কম্পিটিশনে আমরা পারবো না। সেই লোকবল আমাদের নেই। আমেরিকার মতন এত বড় ক্রেতার (পঞ্চাশটা স্টেট সমান পঞ্চাশটা দেশ ধরলে) রিপ্লেসমেন্টে আমাদের পঞ্চাশটা নতুন কাস্টমার পেতে হবে, যারা ধনী। আফ্রিকার পঞ্চাশটা গরিব দেশ পেয়ে লাভ নাই। সাথে যদি এর মিত্র দেশগুলোকে ধরি, যেমন অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড, ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন, ন্যাটোভুক্ত দেশগুলো ইত্যাদি, তখন আমরা বুঝতে পারবো আমরা নিজেদের পায়ে চেইন স চালিয়ে দিয়েছি।
স্বাভাবিকভাবেই আমাদের অনেক অনেক গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি বন্ধ হয়ে যাবে। শুধু গার্মেন্টসই না, এসব দেশে রপ্তানি করা আরও বহু পণ্য, যেমন ওষুধ, শাক সব্জি, ফ্রোজেন মাছ, মসলা ইত্যাদি সব বন্ধ হয়ে গেলে আমাদের সত্যিকার অর্থেই মহা বিপদে পড়তে হবে। নতুন মহাদেশের নতুন বন্ধু কতটা কাজে আসবে, সেটাই বিবেচনা।
পানিতে নেমে কুমিরের সাথে কুতকুত খেলা শুরু করা কতটা বুদ্ধিমানের কাজ, সেটা সময়ই বলে দিবে।
আমার কথা হচ্ছে, গত পনেরো বছর ধরে আওয়ামীলীগই ক্ষমতায় আছে। দেশের অনেককিছুর উন্নয়নে ওরা ভূমিকা রেখেছে। সন্দেহ নেই তাতে। তা সেগুলো জনতার সামনে তুলে ধরা হোক। জনতার যদি মনে হয় ওরা আসলেই যোগ্য, তাহলে ভোট দিবে। না মনে হলে অন্য কাউকে ভোট দিবে। আমি যদি জানি আমি পরীক্ষার জন্য ভালভাবে প্রিপারেশন নিয়েছি, তাহলে কেন পরীক্ষার সময়ে শুধু শুধু নকল করবো?
হ্যা, এই যে দেশে এখন ভয়াবহ লোড শেডিং চলছে, এর দায়তো সরকারকে নিতেই হবে। পাবলিক প্রশ্ন করছে বিদ্যুত মূল্য আকাশ ছোঁয়া হবার পরেও যে সবাই ঠিক মতন বিল দিয়ে এসেছেন, তারপরেও কেন বকেয়ার কারনে বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রগুলো বন্ধ হয়ে গেল? টাকাপয়সাগুলো তাহলে গেল কোথায়? এইটাতো লেজিট প্রশ্ন। "জনতার সেবকদের" এইটুকু জবাবদিহিতো করতেই হবে। এখনতো বিএনপি জামাতের উপর দোষ চাপাতে পারবেন না।
এদিকে দরিদ্র বান্ধব বাজেটে ঘোষণা করা হয়েছে যার আয় আয়কর সীমার নিচে, মানে প্রতিটা পাই পয়সা যাকে গুনে গুনে খরচ করতে হয়, তাঁকেও ট্যাক্স ফাইল করার সময়ে দুই হাজার টাকা দিতে হবে। লজিকটা পুরাই মাথার উপর দিয়ে গেল। এইটা তাহলে কিভাবে গরিববান্ধব বাজেট হলো? অর্থমন্ত্রী সাহেব জ্ঞানী মানুষ, তিনি যদি গ্রহণযোগ্য ব্যাখ্যা দিতেন, তাহলে অনেক উপকার হতো।
২| ০৬ ই জুন, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৫
নতুন বলেছেন: অনেক আয়ামী সমর্থক দলের কর্মীর মতন আচরন করে।
সরকারের কাজের সমালোচনা করা যাবেনা করলেই বিএনপি জামাতের জুজু নিয়ে আসে...
শেখ হাসিনার আমেরিকা না জাবার প্রিক্রিপসন জনগনকে দেবার আগে তিনি তার ছেলেকে দেশে ফিরতে বলেছেন কিনা জানতে ইচ্ছা করে।
বিশ্ব রাজনীতিতে আমেরিকা এখনও সবচেয়ে বড় মোড়ল। রাশিয়া, চায়না, সৌদি ওরা যতই একজোট হয়ে আলাদা পরাশক্তি তৈরির চেষ্টা করুক, আমেরিকা ও তার মিত্ররা (ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া) এখনও বিশ্ব শাসন করছে। কাজেই, বিশ্ব অর্থিনীতিতে চুনোপুটি হয়ে হাঙ্গরের বিরুদ্ধে যাওয়াটা খুব একটা বুদ্ধিমানের কাজ না।
এই জিনিস যদি উনি না বুঝে থাকেন তবে তো বলার কিছুই নাই।
গতকাল একজন প্রবাসী আয়ামী নেতাকে দেখলাম বিদুতের দামে সরকার কত ভতুকি দিচ্ছে তার উপরে লেখা সেয়ার করে নেত্রিকে ধন্যবাদ দিচ্ছেন।
০৭ ই জুন, ২০২৩ রাত ৩:১৬
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: উনার ছেলে আমেরিকা, ছেলের বৌ, নাতি নাতনি সবাই আমেরিকান। উনার মেয়ে ইংল্যান্ডে। উনারতো টেনশন নাই।
৩| ০৬ ই জুন, ২০২৩ দুপুর ১২:৫২
রাজীব নুর বলেছেন: দেশে এসে তিন মাস থেকে যান। তাহলে আপনার চিন্তা ভাবনা অনেক বদলে যাবে।
৪| ০৭ ই জুন, ২০২৩ সকাল ৮:০৬
শার্দূল ২২ বলেছেন: আমি আপনার অনেক বড় একটা ভক্ত ছিলাম, কিন্তু এখন আপনার লেখা পড়িনা বললেই চলে। এর কারণ হলো আপনার বিদেশপ্রীতি আর নিজের দেশ নিয়ে অনিহা মাত্রাতিরিক্ত। ভাই এই দেশে বসে আয় করে জীবন ধারণ আমিও করি। এই দেশের অনেক সুবিধা আমিও নিচ্ছি। আমার ফ্যামিলি মা বাবা ভালো আছে। এই দেশের প্রতি আমার কৃতজ্ঞতার শেষ নেই। কিন্তু তাই বলে নিজের দেশের মানুষের মনের ফুটবল এ প্ল্যান কিক মেরে গোল দিতে আমার কোনদিন ভালো লাগেনা।
এই ব্লগে অনেকেই বাংলাদেশের দ্রব্যমুল্য নিয়ে কথা বলে। জ্বালানি নিয়ে কথা বলে, উদাহারণ দেয় ইউরোপ আমেরিকার। পৃথিবীর ৬৭ শতাংশ পরিশোধিত তেলের মওজুদ এই আমেরিকাতে, ২ ডলার এর তেল বিক্রি করেছি ৬ ডলারের উপরে। তার মানে তিন গুনের চেয়ে বেশি, আমি গত ১০ বছর এখানের গ্যাস বিজিনেসের সাথে জড়িত,তাই এর উথ্যান পতন প্রতি রাতে পাই। ২ডলার ৫০ সেন্টস মিল্ক অলমোষ্ট ৬ ডলার, ২ ডলার ডিম ৬ ডলার। এমন শত শত পন্যের দাম তিন গুন হয়ে যাওয়ার দেশ আমেরিকা, জনগন টু শব্দও করেনা, আয়ের চেয়ে খরচ বেশি হলে সেই মাসে ফার্নিচার স্টোর ভাড়া করে রেখে নিজেরা তাবুতে থাকে পার্কে ফুটপাথে। ইউটিউব এ দেখতে পারেন। হোমলেস লিখে খুজলে যত হোমলেস পাবেন তত হোম দুনিয়াতেও নাই।
ইউরোপে বলা হয় একজন ক্রেতা যেন ৪ টার বেশি টোমেটো না কিনে। দুনিয়াতে একটা মাত্র দেশ বাংলাদেশ যার জনগনের চেয়ে সরকার গরীব। যেই পাকিস্তান জার্মানকে ডোনেট করেছে সেই পাকিস্থান এখন সোমালিয়া। যদিও ওদের রাজনীতি দায়ী। তবুও । আপনিতো আমার চেয়ে মেধাবী মানুষ, আপনিতো বিদেশের বাতাস খেয়ে মানুষ। একটা দেশ কোনদিন উপরে উঠতে পারবেনা যতদিন তাদের যোগাযোগ ব্যবস্থা ভালো না করবে। বাংলাদেশ সরকার তাি করছে।আমেরিকাই তার প্রমান। মানুষ যখন রাননা করে খাওয়া শিখেনি আমেরিকা তখন পথ ঘাট বানানো শুরু করেছে। আজকের আমেরিকা তার সুফল পেয়ে এখানে।
ভাই বাংলাদেশের সকল ক্ষেত্রে এসব দেশের ধোয়া তুলে ধোয়াশা করে সবাই, আপনারা যারা দেশ দুনিয়া হাতের মুঠে নিয়ে বসে আছেন তারা অন্তত দেশের মানুষকে সঠিক খবরটা দিবেন যেন তারা তাদের দেশে নিয়ে মনবল পায়। ছোট্ট একটা দেশে ২০ কোটি মানুষ, তার উপর ৫০ ভাগ বসে আছে ঝাঝাকাল্লাহর উপর ভরসা করে ,৪০ ভাগ করাপ্টেড। বাকি ১০. ভাগের মাথা দিয়ে দেশের মাথা তুলে ধরা কি এত সহজ?
৪৫ লক্ষ যুবক নিয়ে ডেসটিনি চলেছে ১০ বছর,যারা একটা সুই বানায়নি, বিদেশ থেকে পন্য এনে বেশি দামে বিক্রি করে নিজের টাকা নিজেরাই ভাগ করে খেয়েছে। হাতে গরুর রসি আর মুরগির বিষ্ঠা নিয়ে বলে আমি বেক্সিমকো শেয়ার কিনেছি, বেক্সিমকো জুতা বানায় নাকি জুয়া খেলে সে জানেনা। আবার তারাই অর্থমন্ত্রীর বাজেট নিয়ে সমালোচনা করে। যারা পদ বুঝেনা তাদের হাতে ভোট পদের লোককে পথে বসিয়ে দেয়। সেই দেশের ভোট নির্বাচন নিয়ে বক্তব্য দেয় আমেরিকা, ভিসা নিয়ে কষাকষি করে।
তালেবান জংগি নিয়ে নাকাল পাকিস্তান যেইনা ইমারনের হাত ধরে উঠবে সেই দিলো বসিয়ে, তার সরকারের ২৫ জন এমপিকে ২০ কোটি টাকা করে কিনে নিয়ে ইমরান সরকার পতন। চোখের সামনে পাকিস্থান হয়ে গেলো সোমালিয়া, কয়দিনপর কি হবে কে জানে।
গত কয়দিন আগে বাংলাদেশি একটা ছেলে খালি গায়ে হাতে ছুরি নিয়ে দৌড়াচ্চে এত গুলো পুলিশ ভয় পেয়ে তাকে গুলি করে মেরে ফেলেছে। বাংলাদেশ পুলিশ প্যান্ট পড়ে কোমরে দড়ি বেধে, কাধে থাকে ৭ কেজি ওজনের রাইফেল, প্যান্ট ধরবে নাকি রাইফেল নাকি অপরাধি? দেশের হাজার সীমাবদ্ধতার মধ্যে দেশ যেখানে আছে সাক্ষাৎ স্বর্গ।
সংসারে হাল ধরার মত যোগ্য সন্তান উঠে আসা পর্যন্ত মা বাবা যত ভুল বা বুড়ো হোকনা কেন ক্ষমতা তাদের হাতেই রাখতে দেয়া উচিৎ।
এই ব্লগে আপনার মত করে বিশ্বকে তুলে ধরার লেখক নাই বল্লেই চলে, তাই আপনার প্রতি আমার চাওয়া বেশি।
ভালো থাকবেন।শুভ কামনা
০৯ ই জুন, ২০২৩ রাত ১০:০১
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: আপনি দেশের বাইরে আসেন নাই, কাজেই জানেন না কি সম্ভবনা আমাদের দেশের আছে, এবং কি পরিমান অযোগ্য নেতাদের কারনে আমাদের বারোটা বাজছে। সেটা ঢাকা পড়ে যাচ্ছে দেশপ্রেমের আবেগের কারনে। "আমার দেশ যেমনই আছে, স্বর্গতুল্য!" নেতারা লুটে খেয়ে ফেলুক, ওদের পোলাপান মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালিয়ে মানুষ খুন করে বিদেশে পালিয়ে যাক, ওদের সন্তানেরা বিদেশে টাকা পাচার করে রাজ প্রাসাদ কিনে ফেলুক, আমার বাবা মা ভাই বোন খেয়ে না খেয়ে থাকুক, "আমার দেশ যেমনই আছে, স্বর্গতুল্য!"
সমস্যাটা এখানেই।
সরকারের সমালোচনা আর দেশের সমালোচনা এক না। পার্থক্য বুঝতে শিখেন।
সরকারের সমালোচনার উদাহরণ এই পোস্ট।
দেশের সমালোচনার উদাহরণ হবে এমন "পদ্মা-মেঘনা-জমান-সুরমা কোন নদী হলো? যদি হচ্ছে থিম্স, আহা দেখলেই শান্তি!"
দেশের সমালোচনার উদাহরণ হবে এমন "বান্দরবান, রাঙামাটি, সিলেটের পাহাড় কোন পাহাড় হলো? ফালতু টিলা! পাহাড় মানেতো হিমালয়!"
আশা করি বা বুঝতে পারছেন।
ধন্যবাদ।
৫| ০৯ ই জুন, ২০২৩ রাত ১০:১৯
শার্দূল ২২ বলেছেন: হাহাহাহ আপনি বোধ হয় আমার মন্তব্য ভালো করে পড়েননি বা বুঝেননী, আমি আমেরিকায় একজন মোটামুটি সফল ব্যবসায়ী বলা যায়। ট্রাভেল আমার সবচেয়ে বড় শখের একটা কাজ, তাই পৃথিবীর উন্নত অনুন্নত ৩২টা দেশ এবং নিজের দেশের ৬৪ টা জেলা আনাচে কানাচে ঘুরে ঘুরে চপ্পল ধংস করা এই আমি।
যাইহোক আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। সাধারণত আপনি মন্তব্যের জবাব দিতে চান্না, এটা আপনার অহংকার নাকি সময়ের অভাব জানিনা,
আবারও শুভ কামনা
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই জুন, ২০২৩ সকাল ১১:৪০
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ভাই, আপনার গ্যাস-পানি-বিদ্যুত সব বিল আপনি দিবেন,লাগলে অগ্রীম দিবেন।
, দেশ আমার ------------- র (কত বড় সাহস, হিসাব চায়।তাও মাননীয় সরকার বাহাদুরের কাছে। ওরে তোরা কে কই আছস
খুইজে বার কর বিএনপি-জামাতের agent কে )।
আমি টাকা নিয়ে কি করব সে কৈফিয়ত কি আপনাকে দিব।
দেশ কি তুমার ----------
২০ ঘন্টা জার্নি করা বহুত পেরেশানির ব্যাপার ভাই। বিশেষ করে হাটুর ব্যাথা কিংবা গিরায় গিরায় যাগো ব্যাথা আছে। আর বয়স হলে ত কথাই নেই। কাজেই , ন যাই আম্রিকা । (অবশ্য এমনিতেই যাওয়া যাবেনা কিছুদিন পরে, বিমানের তেলই কিনবার পারব না মনে লয় টাহার অভাবে)।
ইুরোপ- আম্রিকা আমগো ব্যান করলে আমরা সবাই মিলে আফ্রিকা যামু । সমস্যা কি ?