নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ঝন্ঝা, আমি ঘূর্ণি, আমি পথ-সমূখে যাহা পাই যাই চূর্ণি’। আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ, আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ। আমি হাম্বার, আমি ছায়ানট, আমি হিন্দোল, আমি চল-চঞ্চল, ঠমকি’ ছমকি’ পথে যেতে যেতে চকিতে চমকি’ ফিং দিয়া দিই তিন দোল; আমি চপলা-চপল হিন্দোল। আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা, করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পান্জা, আমি উন্মাদ, আমি ঝন্ঝা! আমি মহামারী আমি ভীতি এ ধরিত্রীর; আমি শাসন-ত্রাসন, সংহার আমি উষ্ন চির-অধীর! বল বীর - আমি চির উন্নত শির!
২০০০ বছর আগের রোমান সাম্রাজ্য।
মূর্তিপূজায় নিমজ্জিত একটি সমাজ। দেব দেবীর কোন অভাব নেই। যে যার ইচ্ছে মতন যাকে খুশি উপাসনা করে।
একেশ্বরবাদী বনি ইস্রাঈল তখন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়। এই একটা সম্প্রদায়কে আল্লাহ তখন এমন এক নিয়ামত দান করলেন, যা পৃথিবীতে আর কোন সম্প্রদায়কেই দেননি। হজরত মুসা (আঃ) থেকে শুরু করে তখন পর্যন্ত ওদের প্রতিটা জেনারেশনে কমসে কম একজন করে নবী ছিলেন। বর্তমান ইজরায়েলি জায়নবাদী ইহুদিরা দাবি করে আরবরা/মুসলিমরা "এন্টিসেমেটিক।"
অথচ এটি যৌক্তিভাবেই চরম মূর্খামি। প্রথমত, আরবরা নিজেরাই সেমাইট। নিজেরাই নিজেদের কিভাবে ঘৃণা করবে? আর দ্বিতীয়ত, মুসলিমদের এন্টিসেমেটিক হওয়া সম্ভবই না, কারন আমাদের সিংহভাগ নবী রাসূলই বনি ইসরায়েলি, সেমাইট।
তা মূল ঘটনায় ফেরা যাক।
বনি ইসরায়েলিদের মধ্যে তখন অহংকার দানা বাঁধতে শুরু করে। ওরা জানতো ওরাই ছিল আল্লাহর নির্বাচিত সম্প্রদায়, এবং ওদের বংশধারায় একের পর এক নবী আসছেন। কাজেই ওদের মন এইবার আখিরাত ভুলে পার্থিব ভোগবিলাসে লিপ্ত হলো।
আল্লাহ কাউকে চূড়ান্ত শাস্তি দেয়ার আগে বহুবার সাবধান করেন। সেই ধারায় তিনি ওদের কাছে শেষ সতর্ককারী হিসেবে তাঁর শ্রেষ্ঠ সৃষ্টির অন্যতম, রাসূলদের মধ্যে সর্বসেরাদের অন্যতম, মহামানব ঈসাকে (আঃ) পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিলেন।
এবং এজন্য তিনি বনি ইসরাইলিদের মধ্যে ইমরান নামের এক ব্যক্তির পরিবারকে নির্বাচন করলেন।
সূরা আল ইমরান এবং সূরা মারইয়াম থেকে আমরা জানি, গর্ভবতী ইমরানের স্ত্রী যখন বললো - "হে আমার পালনকর্তা! আমার গর্ভে যা রয়েছে আমি তাকে তোমার নামে উৎসর্গ করলাম সবার কাছ থেকে মুক্ত রেখে। আমার পক্ষ থেকে তুমি তাকে কবুল করে নাও, নিশ্চয়ই তুমি শ্রবণকারী, সর্বজ্ঞাত।"
তিনি ভেবেছিলেন, তাঁর পুত্র হবে। এবং তিনি নিয়্যত করেছিলেন, তাঁকে আল্লাহর সেবায় নিয়োজিত করবেন। তিনি হবেন একজন আলেম, একজন রেবাই।
কিন্তু সন্তান প্রসবের পরে তিনি দেখেন একজন মেয়ে সন্তানের জন্ম দিয়েছেন।
ইমরানের স্ত্রী বলেন, "হে আল্লাহ! আমি যে এক কন্যা সন্তানের জন্ম দিয়েছি!" আল্লাহ বলেন, "সেই কন্যার মত কোন পুত্রই যে নেই। আর আমি তার নাম রাখলাম মারইয়াম।"
জন্ম হলো ইসলাম ধর্মের সবচেয়ে সম্মানিত নারীদের একজন, আমাদের অতি প্রিয় নবী হজরত ঈসার (আঃ) মা মারইয়ামের (আঃ)।
শৈশব থেকেই তাঁকে তাঁর খালু আরেক নবী জাকারিয়ার (আঃ) তত্বাবধানে পাঠানো হলো। তিনি তাঁকে ধর্মীয় বিধিবিধান শেখানো শুরু করেন। মন্দিরের এক বিশেষ কোঠরে মারইয়ামের (আঃ) খোদার আরাধনা করেই দিন কাটতে থাকে। মংকদের সাধনার ব্যাপারে যাঁদের ধারণা আছে, তাঁরা বুঝবেন কত কঠিন এ সাধনা।
জাকারিয়া (আঃ) তাঁর জন্য খাবার নিয়ে আসতেন। কিন্তু দেখতেন প্রতিবারই তাঁর কাছে আগে থেকেই খাবার উপস্থিত আছে, এবং যেসব ফলমূল সেখানে থাকতো, তা সেই মৌসুমে পাওয়া অসম্ভব ব্যাপার ছিল। কে ফল দিয়ে গেছে জানতে চাইলে মারইয়াম (আঃ) বলতেন আল্লাহর তরফ থেকে এসেছে।
একদিন এ থেকে জাকারিয়ার (আঃ) মাথায় এক খেয়াল আসে। যিনি এমন অসময়ে মৌসুমী ফল পাঠাতে পারেন, তিনি বৃদ্ধ বয়সে তাঁকে সন্তান দিতে পারেন না? তিনি আল্লাহর কাছে সন্তানের দোয়া করেন। "হে আমার পালনকর্তা! আপনাকে ডেকে আমি কখনও বিফলমনোরথ হইনি।"
সর্বশক্তিমান তাঁকে ও তাঁর স্ত্রীকে সেই বৃদ্ধ বয়সেই ইয়াহিয়া (আঃ) দান করেন। সম্পর্কে ইয়াহিয়া (আঃ) নবী ছিলেন আমাদের রাসূল ঈসার (আঃ) খালাতো ভাই।
একদিন মারইয়াম (আঃ) তাঁর নিয়ম মতন ইবাদতে মশগুল ছিলেন। এমন সময়ে তাঁর কোঠরে এক সুপুরুষকে দেখতে পান। ভীত মারইয়াম বলে ওঠেন, "আমি তোমার থেকে দয়াময়ের আশ্রয় প্রার্থনা করি যদি তুমি আল্লাহভীরু হও।"
আগন্তুক নিজের পরিচয় দিলেন। "আমি তো শুধু তোমার পালনকর্তা প্রেরিত, যাতে তোমাকে এক পবিত্র পুত্র দান করে যাব।"
ভীত মারইয়াম বলেন, "কিভাবে আমার পুত্র হবে, যখন কোন মানব আমাকে স্পর্শ করেনি এবং আমি ব্যভিচারিণীও কখনও ছিলাম না?"
স্বর্গীয় দূত জিব্রাঈল বলেন, "এমনিতেই হবে।"
মূলত আল্লাহ যখন বলেন "হয়ে যাও" তখনই তা হয়ে যায়। এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই। যিনি আদমকে (আঃ) কোন পিতামাতা ছাড়াই সৃষ্টি করতে পারেন, তিনি পিতা ছাড়া ঈসাকে (আঃ) সৃষ্টি করতে পারবেন না?
মারইয়াম গর্ভবতী হলেন। এবং গর্ভাবস্থায় তিনি লোকালয় ছেড়ে চলে গেলেন।
ঈসা (আঃ) নবীর জন্ম হলো এক খেজুর গাছের নিচে।
ফেরেশতার মাধ্যমে আল্লাহ আরেক বাণী পাঠালেন। এইবার মারইয়ামকে (আঃ) তিনি কারোর সাথে কথা বলতে নিষেধ করে দিলেন।
শিশুপুত্র সহ মারইয়াম যখন লোকালয়ে ফিরলেন তখন পুরো শহর জুড়ে ছিঃছিঃ রব উঠেছে। যাকে সবাই এত শ্রদ্ধা করতো, যার পবিত্রতার উদাহরণ সবাই দিত, সেই মারইয়াম এ কি কান্ড ঘটালো! জাকারিয়ার (আঃ) পরিবারের সন্তান হয়ে এমন নিকৃষ্ট অপরাধ! এমন কলংকিনীকে জীবিত পুড়িয়ে মারা হোক, এমন দাবিও তুলল কেউ কেউ।
কিন্তু মারইয়াম তখন নিশ্চুপ! আল্লাহ তাঁকে কথা বলতে নিষেধ করেছেন। তাঁর ভিতরে তখন কি তোলপাড় চলছে, আমরা কল্পনাও করতে পারবো না। যে আল্লাহর ইবাদতে তাঁর জীবন উৎসর্গীকৃত, সেই আল্লাহ তাঁকে এ কেমন অগ্নিকুন্ডে নিক্ষেপ করলেন?
জনতা তাঁকে জিজ্ঞেস করলো, "কিছু বলো! নাকি তোমার কিছুই বলার নেই?"
মারইয়াম তখন কোলের শিশুর দিকে ইশারা করলেন। মানে হচ্ছে, যা প্রশ্ন করার একে করো। এ জবাব দিবে।
অট্টহাসির রোল উঠলো। "তুমি কি আমাদের সাথে রসিকতা করছো? এ কথা বলবে? এই দুধের শিশু?"
কিন্তু তখনই সবার চোখের সামনেই অবিশ্বাস্য ঘটনাটি ঘটলো। মারইয়ামের কোলের শিশু পুত্রটি তখন মায়ের সম্মান রক্ষায় কথা বলে উঠলো। "আমি তো আল্লাহর দাস। তিনি আমাকে কিতাব দিয়েছেন এবং আমাকে নবী করেছেন। আমি যেখানেই থাকি, তিনি আমাকে বরকতময় করেছেন। তিনি আমাকে নির্দেশ দিয়েছেন, যতদিন জীবিত থাকি, ততদিন নামায ও যাকাত আদায় করতে। এবং জননীর অনুগত থাকতে এবং আমাকে তিনি উদ্ধত ও হতভাগ্য করেননি। আমার প্রতি সালাম যেদিন আমি জন্মগ্রহণ করেছি, যেদিন মৃত্যুবরণ করব এবং যেদিন পুনরুজ্জীবিত হয়ে উত্থিত হব।"
চোখের সামনে এই অদ্ভুত অলৌকিক ঘটনা দেখে পুরো শহর স্তব্ধ হয়ে গেল! সেটাই ছিল ঈসা নবীর (আঃ) প্রথম মোজেজা।
তাঁর মা নগরবাসীর আক্রোশ থেকে রক্ষা পান।
ঈসা (আঃ) বড় হতে থাকেন। তাঁর কর্তব্য পালন করতে থাকেন। মানুষকে ভাল কাজের সুসংবাদ দিতে থাকেন। মন্দ কাজ থেকে বিরত হতে বলেন। অনেক মোজেজাও দেখাতে থাকেন। কুষ্ঠরোগীকে সুস্থ করা, জন্মান্ধকে দৃষ্টিশক্তি দেয়া, এমনকি মৃতকে জীবিত করার মতও ঘটনা ঘটান।
কিন্তু স্বাভাবিক কারণেই বনি ইসরায়েলিদের সেসব সহ্য হয়না। আখিরাতের পুরস্কার লৌকিক লালসার কাছে পরাজিত হয়। ওরা ঈসার (আঃ) বিরোধিতা করতে থাকে। এতটাই যে রাজার কানে অভিযোগ চলে যায় যে ঈসা (আঃ) রাষ্ট্রদ্রোহিতা করছেন, তিনি নিজের রাজ্য গড়তে আগ্রহী।
রোমান সম্রাট ঈসাকে (আঃ) গ্রেফতার ও বিচারের ব্যবস্থা নেয়।
এই পর্যন্ত খ্রিষ্টান এবং মুসলিমদের বিশ্বাস মোটামুটি এক ছিল। দুই ধর্মই তাঁর অলৌকিক জন্মে বিশ্বাসী। ওদের বিশ্বাস তিনি ঈশ্বরের পুত্র, যা মুসলিমদের কাছে চূড়ান্ত কুফর। আমাদের বিশ্বাস আল্লাহ এক, এবং তাঁর কোন সন্তানের প্রয়োজন নেই।
দুই ধর্মের মূল পার্থক্যের আরেকটি শুরু হয় ঠিক এই বিন্দু থেকেই।
খ্রিষ্টানদের বিশ্বাস যীশুকে (আঃ) আসলেই গ্রেফতার করা হয়, এবং তাঁকে ক্রুশবিদ্ধ করে হত্যা করা হয়। ঈশ্বরের পুত্র আমাদের পাপে আত্মোৎসর্গ করে গেছেন।
কিন্তু ইসলাম বলছে, না। তাঁকে ক্রুশবিদ্ধ করা হয়নি, হত্যাও নয়। বরং আল্লাহ তাঁকে তাঁর কাছে নিয়ে গেছেন, এবং ওদের কাছে ঘটনা এমনভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে যে ওরা মনে করেছে ওরা ঈসাকে (আঃ) হত্যা করেছে।
এই বিন্দুতে অনেক সংশয়বাদী ভাবতেই পারে, মুসলিমরা দাবি করে তাঁরা ইহুদি ও খ্রিষ্টান ধর্মেরই ধারাবাহিক একটি ধর্ম, তাহলে খ্রিষ্ট ধর্মের সাথে এত বিশাল পার্থক্য কেন দাঁড় করানো হলো? এমনতো না যে মুসলিমদের কোন নবী কখনই হত্যার শিকার হননি। কুরআনে বলাই হয়েছে বহু নবীকে তাঁদের উম্মতরাই হত্যা করেছে। তাহলে ঈসার (আঃ) ক্ষেত্রে এমন ব্যতিক্রম কেন? খ্রিষ্টানদের যদি দলে ভেড়ানোর উদ্দেশ্য থাকে তাহলেতো এই মতবাদ আত্মঘাতী!
উত্তরটা মুসলিমরা জানে। সেটা হচ্ছে, আল্লাহ বলেছেন, সত্য কথা বলতে, সত্য সাক্ষ্য দিতে। কারোর ভাল লাগুক, অথবা না লাগুক। কুরআনের বর্ণনাকারী যেহেতু আল্লাহ, এবং তিনিই ঘটনা ঘটিয়েছেন, কাজেই তিনি সত্যটাই বর্ণনা করেছেন। আপনার যদি মনে হয়ে থাকে, এমনটা ঘটেনি, তাহলে সেটা আপনার ইচ্ছা। এর পরিণতিতে আপনাকে আল্লাহর কাছে জবাবদিহিতা করতে হবে। এবং যদি বিশ্বাস করেন, তবে সেটার পুরস্কারও আপনাকে দেয়া হবে।
তা আমাদের মুসলিমদের প্রচলিত বিশ্বাস হচ্ছে, জুডাসকে ঈসার (আঃ) রূপ দিয়ে ঈসাকে (আঃ) আল্লাহ সরিয়ে ফেলেছিলেন। রোমানরা জুডাসকেই ধরে নিয়ে গিয়ে ক্রুশবিদ্ধ করে।
আবার আরেকটা ধারায় এই বিশ্বাস আছে যে ঈসার (আঃ) এক সঙ্গী তাঁর প্রাণ রক্ষার্থে নিজেকে ঈসা (আঃ) দাবি করে রোমানদের হাতে আত্মসমর্পণ করেন, এবং উনাকেই ক্রুশবিদ্ধ করা হয়।
ইন্টারেস্টিং ব্যাপার হচ্ছে, এই দুই ঘটনাই অনুমান। না কুরআনে না হাদিসে এর স্পষ্ট বর্ণনা আছে। বাস্তবে কি ঘটেছিল, সেটা আল্লাহ ভাল জানেন। অতি ডিটেইল জানার প্রয়োজন নেই বলেই আল্লাহ বা নবীজি (সঃ) কেউই ডিটেইলে যাননি।
এই একটা বিষয় আমাদের বাংলাদেশের মুসলিমরা বারবার ভুলে যায়। মূল বিষয় বাদ দিয়ে এদের আগ্রহ বানোয়াট ডিটেইল নিয়ে। কিছুদিন আগে দেখি এক বক্তা ভিডিও করেছে "প্রাচীন গ্রীকে যে মহামানবরা মৃতকে জীবিত করতেন।" বক্তা বলছেন, ঈসা (আঃ) নবীর সাহাবীরা নাকি গ্রীক সাম্রাজ্যে গিয়ে মোজেজা দেখিয়েছেন।
খুবই ইডিওটিক এবং বেহুদা ভিডিও। ঈসা (আঃ) নবীর আমলে গ্রীক সভ্যতা পেল কোথায়? আর যে মোজেজা ঈসা (আঃ) নবী হিসেবে দেখাতে পারছেন, তাও আল্লাহর বিশেষ বরকতে, সেটা উনার সাহাবীরা দেখাবেন কিভাবে? আমাদের নবীজি মুহাম্মদ (সঃ) যেসব মোজেজা দেখিয়েছেন, আবু বকর(রাঃ), উমর(রাঃ), ওসমান(রাঃ), আলী (রাঃ) প্রমুখরা কি সেটা দেখাতে পেরেছেন? কোথায় এমন আজগুবি গালগপ্প খুঁজে পায়? সত্য মিথ্যা যাচাই বাছাই নেই, একদল বেকুবদের যা তা গেলানো হয়, এবং বেকুবরা গেলেও।
তা ইসলাম এবং খ্রিষ্টান দুই ধর্মই বিশ্বাস করে ঈসা (আঃ) আবারও ফিরে আসবেন, শেষ বিচার দিনের অন্যতম নিদর্শন হবে তাঁর ফিরে আসা। তিনিই দাজ্জালকে (এন্টি ক্রাইস্ট) হত্যা করবেন, এবং পৃথিবীর বুকে শান্তি প্রতিষ্ঠা করবেন।
এমনিতেও পৃথিবীর যে অবস্থা, মুসলিম এবং খ্রিষ্টান দুই ধর্মের লোকেরাই এখন সেই দিনটার অপেক্ষায় তীর্থের কাকের মতন তাকিয়ে আছে।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৩৪
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: ভাল আছি ভাই। ফেসবুকে লেখালেখি হয়, এখানে আসা হয়না। কাজ নিয়ে ব্যস্ত।
২| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
সেই আমলে পুরুষের সংপর্শ ব্যতীত কোন নারীর সন্তান হওয়া কি সম্ভব ছিল?
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৩২
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: কোন আমলেই সম্ভব না। "পুরুষের স্পর্শ" মানে স্পার্ম, সেটা ছাড়া আধুনিক যুগেও বাচ্চা গর্ভে ধরা সম্ভব না। এজন্যই উনার জন্মকে মুসলিম এবং খ্রিষ্টান দুই ধর্মেই মিরাকেল ধরা হয়ে থাকে।
৩| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: ঈসা, যীশুর চেয়ে বেশি রহস্যময় গৌতম বুদ্ধ।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৩৬
মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: "রহস্যময়" বলতে কি বুঝালেন বুঝিনি।
৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:২৯
খোলা দুয়ার বলেছেন: @রাজীব নুর-‘ঈসা, যীশুর চেয়ে বেশি রহস্যময় গৌতম বুদ্ধ’ একটু বুঝিয়ে বললে খুশি হতাম।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:২১
বিজন রয় বলেছেন: কেমন আছেন? বহুদনি পর পোস্ট দিলেন!!