![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্বাধীনতা পরবর্তী সবচেয়ে উপেক্ষিত আর তিরস্কৃত সংস্ক্রতির চর্চা মনে হয় “ব্যান্ড সংগীত”। সম্ভবত কোন রাজনৈতিক দলই এই ধারাকে “হজম” করতে পারেনি বলেই দলের কর্মীরা বিভিন্ন জাতীয় দিবস যেমন ২৬ শে মার্চ বা ১৬ ডিসেম্বরে কখনো জর্জ হ্যারিসনের বা যোয়ান বায়েয এর “বাংলাদেশ” গানটা বাজায়না। এমনকি আযম খান এর গানও না। বাংলা বা বাংলাদেশ এর সাথে “জয়” বা “জিন্দাবাদ” এর সংযুক্তি গানের কথা তে নেই বলেই হয়ত এই সমস্যা।
“কনসার্ট ফর বাংলাদেশ” এর প্রথম খোঁজ পাই স্কুল জীবনে সম্ভবত “ইত্যাদি” ম্যাগাজিন অনুষ্ঠানে। কেউ কি ভিডিও টা পুরোটা দেখেছেন? শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত? এর নেপথ্যেরও ভিডিও আছে ইউটিবে। পুরো অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি থেকে কারো কোথাও কি মনে হয়েছে যে এই বিদেশি মানুষদের পুরো প্রচেষ্টায় কোথাও সাহায্য করার বাইরে নিজেদের জাহির করার বা ভবিষ্যতে “ফেসবুক” আসবে সেখানে “লাইক” পাওয়ার বিন্দুমাত্র ইচ্ছা আছে?
“আপন-পর” বিষয়টা বাংলার ঘরে ঘরে খুব প্রচলিত। তাই মনেহয় শুধু “ব্যান্ড” ঘরানার কারনেই অনেক অবদানের পরেও “কনসাট ফর বাংলাদেশ” এখনো অচ্ছ্যুৎ এর কাতারেই আছে। সেই সাথে কমলা শার্ট পরা পাগলাটে দাঁড়িওয়ালা জর্জ হ্যারিসনও। কেউ নিজের গরজে জানলে জানে, তা না হলে পর যে, সে পর-ই।
(আমার ছেলে ক’দিন আগে বলল, “বাবা একটা গল্প লেখে আমাকে বল। গল্পের নাম হবে “পর যে পর”। ভাবছি এই “কনসার্ট ফর বাংলাদেশ” এর গল্পটাই হবে “পর যে পর” এর গল্প)
#ConcertforBangladesh
©somewhere in net ltd.