![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
বর্তমান সরকারের উন্নয়নের যে অব্যাহত ধারা তার উপর চোখ রাখলে প্রথমেই ফোকাস পরে পোশাকশিল্পের উপর। কেননা বাংলাদেশের বর্তমান তৈরি পোশাক বিশ্ববাজারে প্রশংসার দাবী রাখে। জাপানের বাজারে তৈরি পোশাক রপ্তানি বৃদ্ধির জন্য বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন সরকার। বাংলাদেশে সফররত জাপানের ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স, ইকোনমি, ট্রেড অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি বিষয়ক ভাইস মিনিস্টার নুরিহিকো ইজগোরুর নেতৃত্বে ৯ সদস্যের প্রতিনিধিদলের সাথে মতবিনিময় করে এবং বাংলাদেশের তৈরি পোশাক জাপানে আরও ব্যাপক হারে আমদানি বৃদ্ধি করবে বলে জানান। জাপান বাংলাদেশে বিনিয়োগ বৃদ্ধি করতে চায়। জাপানি বিনিয়োগকারীদের সুবিধার জন্য স্পেশাল ইকোনমিক জোন করে দেওয়ার চিন্তা করছে সরকার। খুব শিগগিরই জাপানের প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশ সফর করবেন। সে সময় এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হবে। বাংলাদেশ জাপানি সব ধরনের সুযোগ- প্রদান করবে। জাপান বাংলাদেশকে বাণিজ্য সুবিধা দিয়ে যাচ্ছে। ইতিমধ্যে জাপান বাংলাদেশকে তৈরি পোশাক রপ্তানির ক্ষেত্রে ডিউটি ফ্রি সুবিধা প্রদান করেছে। জাপানে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের প্রচুর চাহিদা রয়েছে, যা বর্তমান সরকারের উন্নয়ন ধারার অন্যতম ফসল। জাপান সে দেশের চাহিদার মাত্র অর্ধেক নিজে উৎপাদন করে, অবশিষ্ট পোশাক চীনসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করে, তার মধ্য ব্যাপক মাত্রায় যোগ হল বাংলাদেশের নাম। সরকার ষষ্ঠ পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা মোতাবেক রপ্তানি বাজার বৃদ্ধি এবং রপ্তানি পণ্যের সংখ্যা বৃদ্ধির জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। জাপান বাংলাদেশের পরীক্ষিত বন্ধু এবং সবচেয়ে বড় উন্নয়ন সহযোগি। যুদ্ধ বিধ্বস্ত বাংলাদেশ পুনর্গঠন থেকে শুরু করে আজও রাস্তাঘাট, পুল-কালভার্টসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে উন্নয়নে সহযোগিতা করে আসছে। বাংলাদেশে বড় বড় শিল্প কলকারখানায় জাপানের বিনিয়োগ রয়েছে। বাংলাদেশে জাপানের বিনিয়োগ বেড়েই চলছে। বর্তমান সরকারের এই মহতি উদ্যোগের কারনে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক দিক দিয়ে আস্তে আস্তে অগ্রগতির দিকে এগুতে থাকবে।
©somewhere in net ltd.