![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
বর্তমান সরকার তার বন্ধু প্রিয় দেশ ভারত, চীন ও জাপানের সাথে যে বন্ধুসুলভ সম্পর্ক গড়ে তুলেছে তাতে বাংলাদশের অর্থনীতি ও বিনিয়োগের ক্ষেত্র এক ঊর্ধ্বমুখী ধারায় উন্নীত হয়েছে। বর্তমান সরকারের এই মহৎ চেষ্টার ধারা অব্যাহত থাকলে দেশের বিনিয়োগের মাত্রা অনেক অংশে বেড়ে যাবে। গত ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের পুর্বে বিএনপি-জামায়াতের ধ্বংসাত্মক কর্মকান্ডের ফলে বিনিয়োগ কিছুটা হ্রাস পেলেও নির্বাচন পরবর্তী বর্তমান সরকার পুনরায় দায়িত্ব নেয়ার পর সকল সমস্যার ভেড়াজাল কেটে বিনিয়োগের ধারা এখন ঊর্ধ্বমুখী মাত্রায় ধাবিত হয়েছে। সংবিধান বৈধ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে পাকিস্তানি দালাল, দোসর, ৭১এর ঘাতক বিএনপি-জামায়াত যে ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড চালিয়েছে তার দরুন বিনিয়োগ সাময়িক সময়ের জন্য কিছুটা হ্রাস পেলেও বর্তমানে তা তুঙ্গে। বিনিয়োগকারীদের মনে আশার সঞ্চার হয়েছে, তারা আস্থা ফিরে পেয়েছে, তাদের সকল দ্বিধা কেটে গেছে। এখন ফ্রান্স, অস্ট্রেলিয়া, জাপান, চীন, ইতালি, জার্মানি, দক্ষিণ কোরিয়া, ভারত, যুক্তরাষ্ট্র, স্পেন, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর ও যুক্তরাজ্যসহ বিভিন্ন দেশ বাংলাদেশে বিনিয়োগ করছে। বিনিয়োগ সহজতর করার লক্ষ্যে সরকারিভাবে বিনিয়োগকারিদের ওয়ান স্টপ সার্ভিসের মাধ্যমে সেবা দেওয়া হচ্ছে। পানি সরবরাহ, বিদ্যুৎ ও গ্যাস সংযোগ এবং পরিবেশ ছাড়পত্রসহ আনুষঙ্গিক সুবিধাদি সহজে এবং দ্রুততম সময়ে প্রদান করা হচ্ছে। শিল্প প্রতিষ্ঠানের নিবন্ধন অনলাইনে দেওয়া হয়। এর মাধ্যমে বিনিয়োগকারীরা হালনাগাদ তথ্য ও সেবাগুলো জানতে পারছেন। বেসরকারি বিনিয়োগে অধিক সহযোগিতার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আওতায় বেসরকারি রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল সেল এবং বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ গঠন করা হয়েছে। বর্তমানে দুটি বেসরকারি রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল এবং পাঁচটি অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনের কার্যক্রম চলছে। শিল্প খাতে সরকারের গৃহীত পদক্ষেপ সঠিক ভাবে বাস্তবায়িত হলে বহিঃর্বিশ্ব থেকে বিভিন্ন দেশের শিল্পসহ অন্যান্য খাতে বিনিয়োগের পরিমাণ তরান্বিত হবে এবং দেশ এগিয়ে যাবে বিশ্বের আত্মনির্ভরশীল রাষ্ট্রের সারিতে।
©somewhere in net ltd.