![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
বাংলাদেশ থেকে আরো বেশি পরিমাণে চিংড়ি আমদানির আগ্রহ প্রকাশ করেছে রাশিয়া। এ জন্য মৎস্য অধিদপ্তর ইতিমধ্যে বাংলাদেশের চিংড়ি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর একটি তালিকা প্রণয়ন করছে। শিগগিরই বাংলাদেশ থেকে এ প্রতিষ্ঠানগুলোর তালিকা রাশিয়ার সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হবে। দুইপক্ষ সম্মত হলে বাংলাদেশ থেকে আরো কয়েকটি কোম্পানি রাশিয়ায় চিংড়ি রপ্তানির সুযোগ পাবে। বাংলাদেশ প্রাকৃতিক চিংড়িতে সমৃদ্ধশালী। বিদ্যমান প্রাকৃতিক জলসম্পদ বিবেচনায় স্বাদু ও লোনা পানির চিংড়ি দুইটি ক্ষেত্রেই উৎপাদন ও রপ্তানি বাড়ানোর বিপুল সম্ভাবনা বাংলাদেশের রয়েছে। এ ছাড়া বাংলাদেশ ও মায়ানমারের সঙ্গে সমুদ্রসীমা বিজয়ের ফলে বাংলাদেশের সামুদ্রিক মৎস্য সম্পদ আহরণের যে সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে তা কাজে লাগিয়ে রাশিয়াও লাভবান হতে পারে। রাশিয়া জনস্বাস্থ্য রক্ষায় খাদ্য পণ্যের মানের ব্যাপারে খুবই সচেতন। রাশিয়ায় বাংলাদেশের চিংড়ি রপ্তানিতে মান নিয়ন্ত্রণের বিষয়ে যে মতপার্থক্য ছিল তা নিরসনে দ্রুত উদ্যোগ নেওয়ায় রাশিয়া বাংলাদেশের প্রশংসা করেছে। এ মান বজায় থাকলে পূর্ব এশীয় কয়েকটি দেশের তুলনায় রাশিয়ায় বাংলাদেশের চিংড়ি বাজার আরো বেশি সম্প্রসারিত হবে।
©somewhere in net ltd.