নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ুন

আমি একজন সাধারণ মানুস।তাই বেশী কিছু লিখবো না।

মেসি০০৭০০৭

আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।

মেসি০০৭০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

গৌরবোজ্জ্বল কর্মকাণ্ডের কারণে র্যাষব এখন আরও বেশী জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:০৮









র্যা বের নিয়মিত অভিযানের ফলে ধর্মীয় জঙ্গিবাদ পাকাপোক্ত ভাবে খুঁটি গেড়ে বসতে পারছে না দেশের মাটিতে। যদিও ২০০১ সালে জোট সরকারের আমলে ৭১ এর রাজাকার-আলবদরদেরকে মন্ত্রীপরিষদ ও সংসদে আসন পেতে সাহায্য করেছিল বিএনপি। পাকিস্তানপ্রেমী গণধিক্কৃত যুদ্ধাপরাধীরা রাষ্ট্র পরিচালনায় অংশ নিয়ে ভিত আরও শক্ত করে নিয়েছে। বর্তমান সরকার ক্ষমতা লাভের পর যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচালে মাঠে থাকার শর্তে জেএমবির জন্য অর্থ বরাদ্ধ বাড়িয়ে দিয়েছিল জামাত। মূলত র্যাাব দেশের সকল এলাকা থেকে জঙ্গি সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ করে। প্রাপ্ত তথ্য তাদের ইন্টেলিজেন্স উইং নিজস্ব নেটওয়ার্কের মাধ্যমে যাচাই-বাচাই ও নিশ্চিত করার পর দ্রুত অভিযান পরিচালনা করে। র্যা বের দায়িত্ব ও কর্তব্য দিন দিন আরও বাড়ছে। কারণ ধর্মীয় জঙ্গিবাদ দমনে র্যাকবের সাফল্যের পাশেই রয়েছে নতুন নতুন সন্ত্রাসী তৎপরতা। যেমন দেশের জেএমবি, হিজবুত তাহরির, হিজবুত তাওহীদের সঙ্গে পাকিস্তান ভিত্তিক জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তৈয়বা, হরকত-উল-জিহাদ এবং জায়েশ-ই মোহাম্মদ সশস্র সংগ্রামের জন্য সংঘটিত হচ্ছে। জঙ্গিদের মুল লক্ষ্য মিয়ানমারের আরাকান রাজ্য ও বাংলাদেশের কিছু অংশ নিয়ে স্বতন্ত্র ইসলামিক রাষ্ট্র গঠন করা। নতুন নামে জঙ্গিদের আবির্ভাব ঘটছে বলে সংবাদ মধ্যমে সংবাদও প্রকাশিত হয়েছে। জঙ্গিবাদ তৎপরতা এমনই বিপজ্জনক যে, এই শক্তিকে নির্মূল ও অকার্যকর করার উদ্যোগ শৈথিল্যের কোন সুযোগ নেই। এটা ঠিক যে র্যা বের নজরদারির ফলে জঙ্গিবাদের তৎপরতা অতীতের তুলনায় এখন দৃশ্যত নেই বললেই চলে। কিন্তু ভিন্নভাবে ও ভিন্নরূপে এই শক্তি আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারে। এজন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা সতর্ক অবস্থায় রয়েছে। অপর দিকে বর্তমান সরকার মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায়ও বেশ সচেষ্ট। আইনের শাসন কার্যকর করার জন্য নিবেদিত প্রাণ শাসক তারা। এ দেশের সকল নাগরিকের সাংবিধানিক অধিকার রক্ষা এবং জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য সন্ত্রাস সম্পর্কে “জিরো টলারেন্স” নীতিতে বিশ্বাসী বর্তমান সরকার। এ সরকার ভালোই বোঝেন আইন প্রয়োগকারী সংস্থা বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে দেশের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা লঙ্ঘন করলে তা হবে একটি প্রতিষ্ঠানের জন্য অবমাননাকর ও জঘন্য অপরাধ। এ কারণে তাদের ব্যাক্তি অধিকারের সীমারেখা ও প্রতিষ্ঠানের মর্যাদা বজায় রাখার জন্য সচেতন সকল প্রশাসন। জীবনের স্বাধীনতা ও নিরাপত্তা বিধানের অধিকার রয়েছে প্রত্যেক নাগরিকের। কাউকে নৃশংস অত্যাচার ও খুন করা স্পষ্টত মানবাধিকার লঙ্ঘনের চূড়ান্ত পর্যায়। বর্তমানে এসব বিষয়ে সতর্ক রয়েছে র্যা ব সদস্যরা। আসলে দেশের আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ দমনে র্যা ব এখনও বেশ জনপ্রিয়।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.