নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ুন

আমি একজন সাধারণ মানুস।তাই বেশী কিছু লিখবো না।

মেসি০০৭০০৭

আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।

মেসি০০৭০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাঙ্গালীর পথিকৃত, বাঙালীর আলোকবর্তিকা

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:২৫


শেখ হাসিনা সাহসের সঙ্গে সংগ্রামে এগিয়ে অগ্রবর্তিনী হয়ে আমাদের শ্রদ্ধা অর্জন করছেন আর ঘাতক মুষক গোপন থেকে ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পদদলিত হওয়ার আশঙ্কায় কৃমিকীট হয়ে আত্মগোপন করছে। আল্লাহ সহায় হোন, শেখ হাসিনা অজেয় অমরত্ব লাভ করে সর্বদলের বিজয়িনী হয়ে বিরাজ করুন এই প্রার্থনা আজ সর্বজনার কাছে। শেখ হাসিনা ১৯৬২ সালের দুর্বার ছাত্র আন্দোলন ও স্বায়ত্তশাসন এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার দাবির সমর্থনে দেশব্যাপী গণআন্দোলনের সময় ছাত্র রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন। শেখ হাসিনা ছাত্র আন্দোলনে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেন। ১৯৬৬-৬৭ সালে তিনি ইডেন কলেজ (বর্তমান বদরুন্নেসা মহাবিদ্যালয়) ছাত্রী সংসদ নির্বাচনে ছাত্রলীগ মনোনীত প্রার্থী হিসেবে সহসভানেত্রী নির্বাচিত হয়ে জনপ্রিয়তা প্রমাণ করেন। ১৯৬৯ সালের আইয়ুববিরোধী গণঅভ্যুত্থানে তিনি সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন। ’৬৯ সালের রাজপথের মিছিলে তাঁকে খুবই সক্রিয় থাকতে দেখা গেছে। ১৯৮০র দশকে (১৯৮১) বাংলাদেশের রাজনীতির এক জটিল, কুটিল ও ভয়ঙ্কর ত্রাসমূলক ফ্যাসিস্ট সামরিকতন্ত্র এবং তাদের আজীবন সঙ্গী ধর্মব্যবসায়ী, মিথ্যাচারী ও সুবিধাবাদী রাজনীতির আবর্তের মধ্যে গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও সিভিল সুশাসনের ঝাণ্ডা হাতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আবির্ভূত হন। আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতাসীন হওয়ার পর দেশ এক দীর্ঘস্থায়ী প্রলয়ঙ্করী বন্যার কবলে পড়ে, হাসিনা সরকার সাফল্যের সঙ্গে সেই প্রাকৃতিক দুর্যোগের মোকাবেলা করে এবং নিত্যব্যবহার্য ভোগ্যপণ্যের দাম পুরো শাসনামলে স্থিতিশীল রাখে। এটা ছিল আওয়ামী লীগ সরকারের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। ১৯৭৫ থেকে ১৯৯৫ প্রায় দুই দশক বাংলাদেশ থেকে বঙ্গবন্ধু এবং মুক্তিযুদ্ধের নাম-নিশানা মুছে ফেলে দেয়া হয়েছিল সুপরিকল্পিত উপায়ে, শেখ হাসিনার প্রথম সরকার আমলে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়। দুই দশকজুড়ে বাঙালী জাতীয়তাবাদ ও সংস্কৃতির বিরুদ্ধে যে আগ্রাসন চালানো হয়েছিল, শেখ হাসিনার শাসনামলে তার অবসান ঘটে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে গণতন্ত্রের আলোকবর্তিকা। সাহসী নারী হাসিনা পথ দেখাচ্ছেন। নারী ও কন্যাশিশুদের ক্ষমতায়নে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বিশ্ব মঞ্চের জোরালো এক কণ্ঠ। আজ ভাবতে ভাল লাগে, চার দশক আগে ১৯৭৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর তাঁর ১১ মিনিট ভাষণে ফিলিস্তিনীদের স্বাধীনতার কথা বলেছিলেন। আবার সেই ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সালে শেখ হাসিনা বলছেন, ‘গাজায় আগ্রাসন কোনভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।’ এ কারণে শেখ হাসিনা নিপীড়িত মানুষের ভালবাসা পেয়েছেন। গফরগাঁওয়ের রিক্সাচালক শেখ হাসিনার জন্য জমি কিনে রেখে যায়। শেখ হাসিনার দুটি বিশেষ গুণ রয়েছে। একটি তাঁর সাহস, প্রতিকূল পরিস্থিতিকে মোকাবেলা করার দৃঢ় মনোবল এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণের দৃঢ়তা। অন্যটি গণমানুষের প্রতি তাঁর ভালবাসা। তাই হতদরিদ্র মানুষরা তাঁকে ভালবাসে, তাঁর কাছেই তাদের প্রত্যাশা। আর তিনিও বোঝেন জনগণের সুখ-দুঃখ, বোঝেন তাদের নাড়ির টান।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.