![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
দেশের আইটি খাতকে সমৃদ্ধ করা এবং এ খাতে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহী করতে যশোরে সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক স্থাপন করছে সরকার। ২০১৬ সালের মধ্যে সরকার এ কাজ শেষ করবে। আইটি বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, যশোরে সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক স্থাপনের কাজ শেষ হলে দেশের তথ্যপ্রযুক্তি, আইসিটি, ফ্রিল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং খাতের সম্ভাবনার দ্বার আরও প্রসারিত হবে। একই সঙ্গে বতর্মান সরকার পাঁচ বছর মেয়াদি অন্য একটি প্রকল্পের মাধ্যমে দেশের ৩৪ হাজার তরুণ-তরুণীকে আইটি খাতে বিশ্বমানের প্রশিক্ষণ দেওয়ার যে পরিকল্পনা নিয়েছে তাদের জন্য এই পার্ক নতুন কর্মক্ষেত্রের দ্বার উন্মোচন করবে। যশোরে সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক স্থাপনের মাধ্যমে দেশের আইটি খাত আরও সমৃদ্ধ হবে। অন্যদিকে আইটি খাতে নারীদের অংশগ্রহণ আরও বেড়ে যাবে। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার অংশ হিসেবেই সরকার তরুণ প্রজন্মকে আইটি খাতের দিকে উৎসাহিত করছে। আর সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক স্থাপনের কাজ শেষ হলে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীরাও আইটি খাতে বিনিয়োগে আগ্রহী হবেন। বর্তমানে আউটসোর্সিংয়ের জন্য ভালো এমন ৩০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে রয়েছে। যেসব কোম্পানি আউটসোর্সিংয়ের জন্য লোক খোঁজে, তারা বাংলাদেশকেও তাদের অন্যতম পছন্দের তালিকায় রাখছে। এ ছাড়া বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার ৬৫ ভাগের বয়স ২৫-এর নিচে। তাই তরুণরা ভালোভাবে প্রশিক্ষণ পেলে আউটসোর্সিং থেকে বাংলাদেশ অনেক অর্থ আয় করতে পারবে। ইতিমধ্যে আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশ বিশ্বে সুনাম অর্জন করেছে। আউটসোর্সিংয়ে করা আয়ে বাংলাদেশ বিশ্বে তৃতীয় স্থান দখল করেছে। যশোরের আইটি পার্ক এ সম্ভাবনার দ্বার আরও প্রসারিত করবে।
©somewhere in net ltd.