![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের দেনা পরিশোধের কারণে মাঝে খানিকটা কমলেও বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চায়ন পুনরায় ২২ বিলিয়ন (২ হাজার ২০০ কোটি) ডলার অতিক্রম করেছে। রপ্তানি আয়ে ইতিবাচক ধারার পাশাপাশি ঈদ ও পূজাকে সামনে রেখে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্স রিজার্ভ বৃদ্ধিতে অবদান রেখেছে। গত সপ্তাহের শেষে রিজার্ভ ছিল ২ হাজার ২০২ কোটি ডলার। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে ভারতের রিজার্ভ স্থিতি ৩০০ বিলিয়ন ডলারের কিছু বেশি। গত ৭ অগাস্ট বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ ইতিহাসে প্রথমবারের মতো ২২ বিলিয়ন ডলারের মাইলফলক স্পর্শ করে। এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) কাছে আমদানি ব্যয় মেটানোর পর তা কিছুটা কমে এসেছিল। তারপর আবার বাড়তে বাড়তে এখন তা আবার আগের অঙ্কে গেল। চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) প্রবাসীদের পাঠানো বৈদেশিক মুদ্রা (রেমিটেন্স) আগের অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ২২ শতাংশ বেড়েছে। গত জুলাই মাসে ১৪৮ কোটি ২৪ লাখ ডলার রেমিটেন্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা; যা এক মাসের হিসাবে অতীতের যে কোনো সময়ের চেয়ে বেশি। আর গত ২০১৩-১৪ অর্থবছরে বিভিন্ন পণ্য রপ্তানি থেকে বাংলাদেশ আয় করেছে ৩ হাজার ১৮ কোটি ডলার, যা আগের অর্থবছরের চেয়ে ১২ শতাংশ বেশি। বর্তমানের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভকে দেশবাসী ইতিবাচক হিসেবে দেখছে।
©somewhere in net ltd.