![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
বিদেশে বিভিন্ন দূতাবাস ও মিশনের দুর্নীতি-অনিয়ম রুখতে হার্ডলাইনে সরকার। ইতিমধ্যে বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগে তিনটি দেশের রাষ্ট্রদূতকে দেশে তলব করা হয়েছে। এক রাষ্ট্রদূতকে প্রত্যাহার করে সেখানে নতুন রাষ্ট্রদূত নিয়োগ করা হয়েছে। বিদেশের মাটিতে কোনভাবেই যেন সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন না হয়, সে বিষয়ে সরকার সতর্কতা অবলম্বন করছে। ৫ জানুয়ারি নির্বাচনে নতুন করে সরকার ক্ষমতায় আসার পরে বিদেশের দূতাবাস-মিশনে কোন ধরনের দুর্নীতি-অনিয়ম প্রশ্রয় না দেয়ার জন্য ইতিমধ্যেই প্রশাসন থেকে নির্দেশনাও প্রদান করেছে। বিদেশে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করাই রাষ্ট্রদূতদের অন্যতম প্রধান কাজ। তবে কোন কোন দূতাবাসে রাষ্ট্রদূতরা ঠিক তার উল্টো কাজ করেছেন। দেশের ভাবমূর্তি ইতিবাচক তুলে ধরার পরিবর্তে নিজেরাই সেটা ক্ষুন্ন করছেন। এসব রাষ্ট্রদূতের অনিয়মের বিষয়ে সেদেশের পত্র পত্রিকায় লেখালেখিও হচ্ছে। তবে এসব রাষ্ট্রদূতের বিষয়ে ব্যবস্থা নেয়ার ক্ষেত্রে সরকার অনড় অবস্থান রয়েছে। ইতিমধ্যে গ্রীসে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাকে ঢাকায় ফিরিয়ে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। লেবাননে নিযুক্ত রাষ্ট্রদূতকে তার অপেশাদারী আচরণের কারণে সম্প্রতি দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দেশের ভাবমূর্তি রক্ষা ও জাতীয় স্বার্থে দূতাবাসের শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে সরকার কাজ করে যাছে। দুই-একজন রাষ্ট্রদূতের কারণে বিদেশে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হতে দেয়া যাবে না। তাই সরকার নিয়মানুসারে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণে যথাযথ কর্তৃপক্ষকে কঠোর নির্দেশ দিয়েছেন। নির্দেশনায় স্পষ্টত বুঝা যাচ্ছে- সরকার সকল দুর্নীতি ও অনিয়মের বিরুদ্ধে আপোষহীন।
©somewhere in net ltd.