নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ুন

আমি একজন সাধারণ মানুস।তাই বেশী কিছু লিখবো না।

মেসি০০৭০০৭

আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।

মেসি০০৭০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

যুদ্ধাপরাধীদের শাস্তি ঘোষণা হলেই খাম্বাম্মা ও বিম্পির মুখ পেরেক দিয়ে আটকানো থাকে। খাম্বাম্মা ও বিম্পি এখন দেখি আকারে-ইঙ্গিতে কথা বলা শুরু করেছে

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:৫৬





যুদ্ধাপরাধীদের শাস্তি ঘোষণা হলেই খাম্বাম্মা ও বিম্পির মুখ পেরেক দিয়ে আটকানো থাকে। কিন্তু হরতাল ঘোষণার আগেই খাম্বাম্মা জামায়াতের হরতালে অগ্রিম সমর্থন জানিয়ে ৩০ তারিখে নাটোরের জনসভার তারিখ পরিবর্তন করে ১ তারিখ করেছে। অবশ্য খাম্বাম্মা জনসভার তারিখ পরিবর্তনের কারণ বলেননি, কারণটা অনুমানমাত্র। অনুমান কি অসত্য? খাম্বাম্মা ও বিম্পি এখন দেখি আকারে-ইঙ্গিতে কথা বলা শুরু করেছে। আদালতের রায়ে মইত্যা রাজাকারের দোসর বিম্পি-জামাতের প্রতি ভৎর্সনাও প্রকাশিত হলো। মইত্যা রাজাকারের যুদ্ধাপরাধের কথা কারো অজানা ছিল না। মইত্যার মতো একজন যুদ্ধাপরাধীকে রাষ্ট্রের মন্ত্রী করা ও তার গাড়ীতে জাতীয় পতাকা তুলে দেয়া আমাদের জন্য লজ্জাকর ও বিব্রতকর এবং ৩০ লক্ষ শহীদের প্রতি অবমাননাকর। মইত্যার আইনজীবী নব্যরাজাকার তাজুল বলেছে, আদালত মন্ত্রী হওয়ার বিষয়ে বক্তব্য দিতে পারে না। নব্যরাজাকার জানে না, আদালত ইতিহাসের দায়মোচনের ঐতিহাসিক পর্যবেক্ষণ দিয়েছেন রায়ে। রায় যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি ইতিহাস পর্যালোচনা ও আগামী প্রজন্মের জন্য আদালতের এই পর্যবেক্ষণ ঐতিহাসিক বিচক্ষণতার বহিঃপ্রকাশ। যুদ্ধাপরাধ ট্রাইবুনাল কোন সাধারণ অপরাধীর বিচার করছে না, বিচার হচ্ছে যুদ্ধাপরাধের, এটি ইতিহাসের অংশ। ঐতিহাসিক পর্যবেক্ষণ ও প্রমাণ থেকে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হওয়াই নীতির প্রশ্নে যৌক্তিক এবং আইনের দৃষ্টিতেও তা অযৌক্তিক নয়।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.