![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
ঘরে ঘরে বিদ্যুতের আলো নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বর্তমান সরকার বিদ্যুত সঞ্চালন লাইন নির্মাণসহ ৭টি উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)। এগুলো বাস্তবায়নে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ১ হাজার ৩৫৩ কোটি টাকা। অনুমোদিত প্রকল্পগুলো হচ্ছে, ভুলতা-আশুগঞ্জ ৪০০ কেভি ট্রান্সমিশন লাইন প্রকল্প, ফ্যাশন ডিজাইন, ট্রেনিং ইনস্টিটিউট ও ১টি বেসিক সেন্টার স্থাপন প্রকল্প, মদন-খালিয়াজুড়ি সাবমার্জিবল সড়ক নির্মাণ এবং নেত্রকোনা মদন খালিয়াজুড়ি সড়কে ৩৭তম কিলোমিটারে বালাই নদীর ওপর পিসি গার্ডার সেতু নির্মাণ প্রকল্প, পুলিশ বিভাগের ৬০টি তদন্ত কেন্দ্রের টাইপ প্ল্যানে নির্মাণ প্রকল্প, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব মেরিন টেকনোলজি সংস্কার ও আধুনিকায়ন প্রকল্প, দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিশুদের জন্য হোস্টেল নির্মাণ প্রকল্প, মর্ডানাইজেশন এ্যান্ড স্ট্রেংদেনিং দ্য ডিপার্টমেন্ট অব ইন্সপেকশন ফর ফ্যাক্টরিজ এ্যান্ড ইস্টাবলিশমেন্টস অব নাইন ডিস্ট্রিক্ট অফিস প্রকল্প। এছাড়াও উপকূলীয় শহর অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পটির নাম পরিবর্তন করা হয়েছে। ভুলতা-আশুগঞ্জ ৪০০ কেভি ট্রান্সমিশন লাইন প্রকল্পের মাধ্যমে আশুগঞ্জ থেকে ঢাকায় বিদ্যুত আনতে সঞ্চালন ব্যবস্থা শক্তিশালী করা হচ্ছে। ঢাকা শহরের ক্রমবর্ধমান বিদ্যুতের চাহিদা দেশের অন্যান্য অঞ্চলের চেয়ে অনেক বেশি। এ চাহিদা পূরণ একটি বড় চ্যালেঞ্জ। এ জন্য পিজিসিবির প্ল্যানিং দফতরে লোড ফ্ল স্টাডিতে বিভিন্ন কেস বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, আশুগঞ্জ থেকে ভুলতা পর্যন্ত ৪০০ কেভি ডাবল সার্কিট লাইন এবং ৪০০/২৩০ কেভি উপকেন্দ্র নির্মাণ করে নতুন বিদ্যুত কেন্দ্রগুলোর বিদ্যুত ইভাকুয়েশন করা সম্ভব। তাছাড়া প্রস্তাবিত ভুলতা ৪০০/২৩০ কেভি উপকেন্দ্রে বিদ্যমান ঘোড়াশাল-রামপুরা ও হরিপুর-রামপুরা লাইনের ইন-আউটের মাধ্যমে রামপুরা ২৩০/১৩২ উপকেন্দ্রেও বিদ্যুত সরবরাহের মাধ্যমে ঢাকা শহরে যথেষ্ট পরিমাণে বিদ্যুত সরবরাহ করা যাবে এবং নতুন করে ২ গুন ৪৫০ মেগাওয়াট কম্বাইন্ড সাইকেল পাওয়ার প্লান্ট থেকে উৎপাদিত বিদ্যুত ইভাকুয়েট করেও ঢাকা শহরে যথেষ্ট পরিমাণে বিদ্যুত সরবরাহ করা সম্ভব হবে যা রাজধানীর ক্রমবর্ধমান বিদ্যুৎ চাহিদার বিপরীতে যথেষ্ট হবে বলে আশা করেন বিশেষজ্ঞরা।
©somewhere in net ltd.