![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
মহেশখালিতে আরও একটি ১৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণে মালয়েশিয়ার জাতীয় কোম্পানি তেনেগা ন্যাশনাল বারহেড আগামী ডিসেম্বরে চুক্তি করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। এজন্য মালয়েশিয়া বাংলাদেশ সরকারের সহায়তা চেয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ দূত সম্প্রতি এক চিঠিতে বিদ্যুৎ বিভাগের কাছে সহায়তা চান। গত সেপ্টেম্বরে তেনেগা এবং পিডিবির মধ্যে ঢাকায় সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয়েছে। আগামী ২ থেকে ৪ ডিসেম্বর বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মালয়েশিয়া সফরের কথা রয়েছে। ওই সময় বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির চুক্তি স্বাক্ষর করতে আগ্রহী মালয়েশিয়া। এ বিষয়ে বিদ্যুৎ বিভাগ এবং পিডিবির সহায়তা চান মালয়েশিয়া। এই চুক্তির অধীনে তেনেগার সঙ্গে পিডিবি একটি যৌথ মূলধনী কোম্পানি গঠন করবে। ওই কোম্পানিই বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করবে। রামপালের মতোই বিদ্যুৎ কেন্দ্রর অর্ধেক মালিকানা থাকবে পিডিবির হাতে। ২০১৯ সালে এ নির্মাণ কাজ শেষ হবে।
সরকার দীর্ঘমেয়াদী বিদ্যুৎ উৎপাদন পরিকল্পনায় দুটি ১৩২০ মেগাওয়াট কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের কথা ছিল। এর মধ্যে একটি বিদ্যুৎ কেন্দ্রর জন্য চুক্তি হলেও অন্যটির ক্ষেত্রে চীন, মালয়েশিয়া এবং থাইল্যান্ডের সঙ্গে আলোচনা হলেও মালয়েশিয়া শেষ পর্যন্ত চূড়ান্ত হচ্ছে। কোম্পানিতে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার সমান সংখ্যক সদস্য পরিচালনা পর্ষদে থাকবেন। কোম্পানির চেয়ারম্যান এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালকের পদে দুই দেশের প্রতিনিধি ভাগাভাগি করে দায়িত্ব পালন করবেন। সমঝোতার আলোকে গঠিত যৌথ মূলধনী কোম্পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি নির্মাণের জন্য অর্থায়ন এবং দরপত্র আহ্বান করবে। সর্বনিম্ন দরদাতা প্রতিষ্ঠান বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি নির্মাণ করবে। প্রকল্পটি বাসবায়ন হলে দেশের জাতীয় গ্রীডে যোগ হবে বিদ্যুৎ। দূর হবে বিদ্যুতের নানামুখী সমস্যা।
©somewhere in net ltd.