নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ুন

আমি একজন সাধারণ মানুস।তাই বেশী কিছু লিখবো না।

মেসি০০৭০০৭

আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।

মেসি০০৭০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাল্যবিয়ে বন্ধ করতে নোটারি পাবলিক ও কাজীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহন করবে সরকার

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৪

বাংলাদেশ সরকারের স্লোগান ‘আঠারোর আগে বিয়ে নয়, বিশের আগে সন্তান নয়।’ সরকার বাল্যবিয়ে রোধে শিশুর নকল জন্ম সার্টিফিকেটে ১৮ বছর বয়স নিশ্চিত করা নোটারী পাবলিক, বাল্যবিয়ে পড়ানো কাজী এবং অসচেতন অভিভাবককে আইনের আওতায় আনার জন্য কঠোর আইন প্রণয়নের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বাল্যবিয়ে রোধ একটি সামাজিক মূল্যবোধ। এর জন্য প্রয়োজন সামাজিক বিপ্লব। এক রাতে বাল্যবিয়ে বন্ধ হয়ে সামাজিক পরিবর্তন আসবে না। এ পরিবর্তন আনতে গণমাধ্যমকে শক্তিশালী ভূমিকা রাখতে হবে। অল্প বয়সে বিয়ে এবং গর্ভধারণ দুটোই অত্যন্ত বিপজ্জনক। বাল্যবিয়ের ফলে একজন অপুষ্ট মা অপুষ্ট শিশুর জন্ম দেয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে কিশোরী মা সন্তান জন্ম দিতে গিয়ে নানা ধরনের জটিল সমস্যায় পড়ে এবং কোন কোন ক্ষেত্রে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। বাল্যবিয়ে শিক্ষার ক্ষেত্রে বড় প্রভাব ফেলে। বাল্যবিয়েকে নারীর ক্ষমতায়নের অন্যতম প্রধান বাধা হিসেবে বিবেচনা করেন তারা। বাংলাদেশে প্রাথমিক ও নিম্নমাধ্যমিক স্কুলের ৫৬ লাখ শিশু স্কুলে যায় না। এদের একটি অংশ ঝরেপড়া শিশু। এ সমীক্ষায় স্কুল থেকে ঝরে পড়ার কারণ হিসেবে বাল্যবিয়ের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। গত দুই দশকের বেশি সময় ধরে কৈশোর মাতৃত্বের হার ৩৩ শতাংশের আশপাশ দিয়ে ঘুরপাক খাচ্ছে। এটির কারণও বাল্যবিয়ে। নারী উন্নয়ন বিশেষজ্ঞরা মনে করেন উপরক্ত উপায় গুলোর পাশাপাশি সরকারের এমন সিদ্ধান্ত ফলপ্রসূ হবে।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.