![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
কুষ্টিয়ায় তুলা চাষে ব্যাপক সাফল্য পেয়েছেন কৃষকরা। ক্ষতিকর তামাক চাষের পরিবর্তে তারা বাণিজ্যিক ভিত্তিতে তুলা চাষ করেছেন। তামাকের বিকল্প ফসল হিসেবে হাইব্রিড জাতের ও দেশে উদ্ভাবিত উন্নত জাতের তুলা চাষকে বেছে নিয়েছেন কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের প্রাগপুর, ধর্মদহ, আদাবাড়িয়া ও বিলগাথুয়া অঞ্চলের কৃষকরা। উপযোগী মাটি ও লাভজনক হওয়ায় চাষিরা তুলা চাষের দিকে ঝুঁকেছেন। চলতি মৌসুমে কুষ্টিয়ায় তুলা চাষের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৫২০০ হেক্টর জমিতে। কিন্তু চাষ হয়েছে ৪১৬০ হেক্টর জমিতে। লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কম চাষ হলেও মাঠের বিস্তীর্ণ অঞ্চল জুড়ে হাইব্রিড ও দেশীয় উন্নত জাতের তুলার খেত দেখে চোখ জুড়িয়ে যায়। এসব তুলা ক্ষেত থেকে প্রায় ২১ হাজার বেল তুলা উৎপাদন হবে। তুলা চাষ লাভজনক হওয়ায় তামাক চাষের বিকল্প হিসেবে তুলা চাষ করছেন চাষিরা। সব খরচ বাদ দিয়ে বিঘা প্রতি প্রায় ২০ হাজার টাকা করে আয় থাকবে। ক্ষতিকর তামাক চাষের বিকল্প হিসেবে তুলা চাষে এ অঞ্চলের কৃষকরা ব্যাপক আগ্রহী হয়ে উঠেছে। কৃষকরা যাতে তুলার ন্যায্য মূল্য পায় সে বিষয়টির প্রতি সরকারের সুদৃষ্টি রয়েছে। তুলা চাষের বর্তমান ধারা অব্যাহত রাখলে ২০১৫-১৬ সাল নাগাদ ১০ লক্ষ বেল তুলা উৎপাদন করা সম্ভব হবে বলে সংস্লিষ্টরা অভিমত ব্যক্ত করেছে।
©somewhere in net ltd.