নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

গোড়ামী বাদ দিয়ে সত্য কথা বলার চেষ্টা করুন

মাজিদুল ইসলাম

গোড়ামী বাদ দিয়ে সত্য কথা বলার চেষ্টা করুন

মাজিদুল ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাবা তোমার দরবারে সব পাগলের খেলা...

৩০ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:৩৪

এবারের বিপিএলে দেখতেছি মাঠে নামাজের ছড়াছড়ি...

ভাই তোমরা ড্রেসিংরুমে কেনো নামাজ পড়তেছো না?
কেমেরার সামনে পড়ার মানে আছে?

বাবা তোমার দরবারে সব পাগলের খেলা...

এতো পরহেজগার যদি তাহলে এই খেলাটাই কেনো ছেড়ে দিচ্ছো না ?

যেই মাধ্যমে খেলা হয় তাওতো সম্পূর্ণ হারাম...

অনেক লোক ইবাদত করেও জাহান্নামি হবে...

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:৩৮

সাসুম বলেছেন: ডাকবাবা আফ্রিডি থেকে অনুপ্রাণিত বাংগু খেলোয়ার রা বুঝে গেছে কি করতে হবে। আর ক্যামেরার সামনে মাঠে না পরে, একটু দৌড় দিয়ে ভেতরে গিয়ে পরলে কি ফুটেজ টীভিতে আর পেপারে আসবে?? ফেবু পেইজে আলহামদুলিল্লাহ বলে শেয়ার পাবার উপায় থাকবে?? হুর ভাই আপ্নে অবুঝ

২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৩৬

তানীম আব্দুল্লাহ্ বলেছেন: আপনের প্রবলেমটা ক্লিয়ার করেন দাদা । লাইনগুলোর ব্যাখ্যা করুন দলিল দস্তাবেজ সবেত ,তাহলে এগুলো দেখে আপনি যে গিল্টি প্লেজার পাচ্ছেন তাতে সঙ্গ দিতে পারতাম ।

ধর্ম নিয়ে বেশি কচলানো , ওই সেম কাহিনী ...প্রচারে থাকতে হবে তো ..নইলে এগুলোরে কেউ ____ ;) ;)

৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২২ ভোর ৪:৪৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
লোক দেখানো এবাদত, লোক দেখানো দান খয়রাত ইসলামেই কঠোর ভাবে নিষিদ্ধ।
কিতাবে এইসকল লোক দেখানো শ্‌ এই পাপের নাম 'রিয়া' কঠিন শাস্তিযোগ্য।

৪| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৭:২১

নাহল তরকারি বলেছেন: তাদের ধর্মকর্ম দেখে অনেকে ধর্মকর্ম করবে। সমাজ পাপ মুক্ত হবে। সমাজ বিশুদ্ধ হবে।
যদিও অনেকে এই ছবি দেখে "আমিন" "আমিন" বলবে।

৫| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:১৩

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: কোন কিছু আমি যে দৃষ্টিতে দেখি সেটা সেরকম না ও হতে পারে তাই পজেটিভ ভাবনাটাই শ্রেয়

৬| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:৪৯

ঈশ্বরকণা বলেছেন: আপনি মনে হয় ঘোড়ার আগে গাড়ি জুড়ে দিয়েছেন ! ক্রিকেটে খেলা চলাকালীন সময়ে প্লেয়াররা ইচ্ছে করলেই মাঠ ছেড়ে যেতে পারে না এটা মনে হয় আপনি জানেন না । যদি লাঞ্চের সময় জোহরের নামাজ পড়ার সুযোগ থাকে তাহলে ওকে । জুম্মার নামাজের সময় কিন্তু জোহরের নামাজের অন্তত একঘন্টা পরে হয় সাধারণত । তাই শুক্রবারে খেলা থাকলে চারপাঁচজন খেলোয়াড় যদি জুম্মা পড়তে চায় সেটা মাঠেই কোনো একটা ব্রেকে পড়তে হবে ড্রেসিং রুমে পড়তে যাবার সুযোগ সাধারণত থাকে না কারণ লাঞ্চ হয় সাধারণত বারোটার দিকে যা জুম্মার নামাজের বেশ আগে। তাছাড়া এক সাথে পাঁচজন প্লেয়ারের মাঠের বাইরে যাবারও সুযোগ নেই । আবার আসরের নামাজের সময় যখন টি-ব্রেক তখন ক্রিকেটাররা মাঠ ছেড়ে ড্রেসিং রুমে যেতে পারবেন না । তাছাড়া ধরেন যদি কোনো বোলার মাঠ ছেড়ে যায় তাহলে সে ফিরে আসার পর যতটা সময় সে মাঠের বাইরে ছিল সেই সময় পর্যন্ত বোলিং করতে পারবে না । এমনকি ক্লোজ ফিল্ডিংও করতে পারবেন না যদি ব্যাটসম্যান অবজেকশন দেয় । এটাই এখনো আইসিসির নিয়ম । ইম্পরট্যান্ট খেলায় বোলারদের কয়েক ওভার সময় বোলিং না করাবার বা প্রয়োজনে দরকারি ফিল্ডারের ক্লোজ ফিল্ডিংয়ের চান্স নষ্ট করার ঝুঁকি নেয়া সম্ভব না সব সময়। সে জন্য যারা নামাজ পড়বে তাদের সব সময়ই ড্রেসিংরুমে যাবার সুযোগ নেই ।মাঠেই কোনো সময় সেটা পড়ে নিতে হবে। এটাতে আশ্চর্য হবার কিছু নেই। আর তাতে লোক দেখানোরও কিছু নেই । কিছু ব্লগারের মন্তব্যে আর আপনার লেখাটার মধ্যে ক্রিকেটের নিয়ম কানুন নিয়ে সচেতনতার বেশ ভালোই অভাব দেখা গেলো।

৭| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:৪১

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: কিছু মানুষ আছে পাশে মসজিদ রেখেও রাস্তায় নামাজ পড়ে। অনেকে বাহবাও দেয়।

৮| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: ওদের উচিত খেলাধূলা বাদ দিয়ে সারা দিন রাত ইবাদত বন্দেগী করা।

৯| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:২৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ক্রিকেটে লাঞ্চ ব্রেক ৪৫ মিনিট, টি ব্রেক ২০ মিনিট। এসব ব্রেকের সময়টা খেলোয়াড়রা সবাই ড্রেসিংরুমে বা ইনসাইডে থাকে। মাঠে কোন প্লেয়ার থাকে না।
প্রকৃতই নামজের ইচ্ছে থাকলে সেই সময়টা যথেষ্ট সময়।
কিন্তু ওদের নামাজ শো করতে হবে তো।
আরবের রাস্তায় একসময় রাস্তায় গাড়ী পার্কিং করে রাস্তায় নামাজ শো করা হত, বর্তমানে আরব আমিরাত আইন করে রাস্তায় এইসব তামাসা নিষিদ্ধ করেছে। সৌদিয়ারবও সম্ভবত করেছে।

১০| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:৩৫

মরুর ধুলি বলেছেন: .................. যাচ্ছেতাই পোষ্ট ।

১১| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:১৫

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
সমস্যা কোথায়, খেলার সময় ব্রেক ছাড়া নামজ পড়ার উপায় নেই। তাই যারা পড়ে তারা সবখানেই নামাজ পড়ে যারা পড়েনা তাদের উছিলার শেষ নেই।

১২| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৫:৩২

জ্যাকেল বলেছেন: সমস্যা আছে। এইসব করতে থাকায় একজন মুসলমানের সর্বপ্রথম বৈশিষ্ট নামাজ নিয়ে বাড়াবাড়ি হইয়া যাইতেছে।

১. খেলা/স্পোর্টস আর আল্লাহর উদ্দেশ্যে প্রার্থনা মোটেও এক জিনিস না। খেলাধুলাকে তাহার জায়গায় না রেখে উহাকে ধর্মীয় আচরণের সাথে গুলিয়ে হয় ধর্মকে খাটো করা হইতেছে নতুবা খেলার স্বাভাবিক বৈশিষ্টকে নষ্ট করা হইতেছে।
২. আল্লাহর উদ্দেশ্যে এবাদত করতে হয় গোপনে। প্রকাশ্যে ইবাদত করে আসলে রিয়া করা হয় যা ইসলামে অনুমোদিত নহে।
৩. ইসলাম ধর্ম অনুসরণ করে না মানুষের জন্য ব্যাপারটা কষ্টকর হইয়া দাঁড়ায়। খেলা আর খেলার জায়গায় থাকে না, উহা ফাসাদ সৃষ্টির একটা কারণ হইয়া দাঁড়ায় এবং সমাজে /দেশে একতার বদলে বিভক্তি ডেকে আনে।

১৩| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৮:১২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: যারা নিয়মিত নামাজ পড়ে তারা যে কোন পরিস্থিতিতে নামাজ পড়ে ফেলে। কে কি ভাবলো এসব নিয়ে চিন্তা তারা করে না। সব কিছুকে নেগেটিভভাবে দেখা মনের সংকীর্ণতা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.