নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ধ্রুবতারা

এম বি ফয়েজ

সত্যকে মিথ্যা দিয়ে ঢাকা এবং জেনে-শুনে সত্য গোপন করা কোন ব্লগারের কাম্য হওয়া উচিত নহে।

এম বি ফয়েজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

মার্কিন বিজ্ঞান প্রতিযোগিতায় বাজিমাৎ তিন ভারতীয় বংশোদ্ভূতের, জিতে নিল ১০০, ০০০ ডলার

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১১

এম বি ফয়েজঃ মার্কিন বিজ্ঞান প্রতিযোগিতায় বাজিমাৎ তিন ভারতীয় বংশোদ্ভূতের। নিজেদের উদ্ভাবনী শক্তি, আবিষ্কারের মাধ্যমে দুনিয়াকে তাক লাগিয়ে তারা জিতে নিয়েছে ১০০, ০০০ ডলার। তারা অংশ নিয়েছিল ১৭ তম বার্ষিক সিমেন্স অঙ্ক, বিজ্ঞান এবং টেকনোলজি প্রতিযোগিতায়।
আঢ্য এবং শ্রিয়া বিসাম, দুই যমজ বোন প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্বে গিয়ে তাদের আবিষ্কার দিয়ে মুগ্ধ করেছে সবাইকে। মূলত তারা স্কিজোফ্রেনিয়ার চিকিত্সার জন্যে নয়া পদ্ধতি আবিষ্কার করেছে।সেখানে তারা মস্তিষ্ক ও মনোরোগ দুটোরই মূল্যায়নের মাধ্যমে এই অসুখের চিকিত্সা পদ্ধতি বের করেছে।দুজনেই টেক্সাসের প্লানোর একাদশ শ্রেণীর ছাত্রী।
এদিকে ভীনিত এডুপুগান্টি একক ভাবে এই পুরস্কার জিতেছে, কারণ সে একধরনের বায়োডিগ্রেডেবল ব্যাটারি আবিষ্কার করেছে। এই ব্যাটারির সাহায্যে চিকিত্সা পদ্ধতিতে ব্যবহৃত বিভিন্ন জিনিষে চার্জ দেওয়া যাবে।
ভীনিতের আবিষ্কৃত ব্যাটারির সাহায্যে চিকিত্সার সরঞ্জাম অনেক সময়ই শরীরের ভিতর ঢুকিয়ে বিভিন্ন অঙ্গের পরিস্থিতি বোঝা যাবে। ভীনিত অরিগনের পোর্টল্যান্ডে এক হাইস্কুলের ছাত্র।
সিমেন্স ফাউন্ডেশনের সিইও ডেভিড এটজউইলার জানিয়েছেন, প্রতিযোগিতায় বাজিমাত্ করা এই দুই যমজ বোন এবং ভীনিতের আবিষ্কার সারা দুনিয়ার লক্ষাধিক মানুষের উপকার করবে। চিকিত্সা বিজ্ঞানকে এক অন্য মাত্রায় নিয়ে গেছে এই কিশোর-কিশোরীর আবিষ্কার, দাবি ডেভিডের। চিকিত্সা শাস্ত্র এবং চিকিত্সার পদ্ধতি সম্পূর্ণ পরিবর্তন ঘটিয়ে দেবে এদের আবিষ্কার।
এই তিন কিশোর-কিশোরী ছাড়া আরও তিন ভারতীয় বংশোদ্ভূত কিশোর একক বিভাগে নিজেদের বুদ্ধি-আবিষ্কারের মাধ্যমে জিতে নিয়েছে সেরার শিরোপা।
হাইস্কুলের ফাইনাল ইয়ারের ছাত্র ক্যালিফোর্নিয়ার লস অ্যালটোসের মনন শাহ জিতে নিয়েছে ৫০, ০০০ ডলার, প্রতীক কালাকুন্তলা জিতেছে ৩০, ০০০ ডলার এবং প্রণব শিবাকুমার জিতেছে ২০, ০০০ ডলার।
সিমেন্স ফাউন্ডেশনের আয়োজিত এই প্রতিযোগিতায় ২, ১৪৬ টি স্কুলের ছাত্র-ছাত্রী অংশ নিয়েছিল, তাদের ১৬০০ প্রজেক্ট নিয়ে।
গ্লোবেল নিউজ ব্যুরো/

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৬

কলাবাগান১ বলেছেন: আমাদের (বাংলাদেশের) ছেলেমেয়েরা কোথায়???

২| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


এগুলো অনেক সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক কার্যয়কলাপের মিলিত ফল, একেবারে স হজ কিছু না; তবে, বাংগালীদের এসব এলাকায় আনা সম্ভব।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৩৯

এম বি ফয়েজ বলেছেন: চাঁদ গাজী ভাই, অবিচ্ছেদ্য ভারতে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যে প্রথম আই সি এস পরীক্ষা নেওয়া হলে তৎকালীন সিলেটের একই গ্রামের ৯ জন প্রার্থী অত্যন্ত সুনামের সাথে ঐ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন এবং তৎকালীন উড়িষ্যা থেকে নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু এই পরীক্ষা পাশ করেন। ব্রিটিশরা তখনই বুঝতে পেরেছিল বাঙ্গালীর মস্তিষ্ক যে কত তীক্ষ্ণ এবং তাদের মুখে হাসি, বুকে বল, তেজে ভরা মন। গতিকে, সেই বাঙ্গালীদেরকে ব্রিটিশ বেশ কয়েক ভাগে ভাগ করে দিয়ে ভারত ত্যাগ করল। আর হ্যা, এখনোও বাংগালীদেরকে এসব এলাকায় আনতে পারলে অন্যান্য সব জাতির উপর বাজিমাৎ করবে, এই আমার ষোল আনা বিশ্বাস।

৩| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৫০

ধ্রুবক আলো বলেছেন: আমাদের দেশের ছেলে মেয়েরা কবে এমন কৃতিত্ব অর্জন করবে! কেউ কি এই ব্যপারে পৃষ্ঠোপোষকতা দিবে না?!
সরকার এইসকল বিষয়ে বাড়াবে কি?! আমাদের দেশেও বিভিন্ন জায়গায় অগনিতত মেধা ছড়িয়ে আছে, এদের কে সুযোগ দেয়া দরকার....

৪| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:২২

আহা রুবন বলেছেন: আমাদের যারা করবে তারা তো চাপাতি ধার দিতে ব্যস্ত!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.