![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রত্যক মানুষের জীবনে কাউকে না কাউকে ভালবাসা প্রয়োজন। এম ডি আরিফ
আল্লাহ রাব্বুল আলামিন তার বান্দাদের কে ক্ষমা করার জন্য ব্যকুল। তিনি বান্দাদের কে কত রকমের সুযুগ দিয়ে থাকেন নিজেদের পাপকর্মের প্রতিফলন মুচন করানোর জন্যে। কিন্তু কত মানুষ তার দিকে কোন ভ্র“ক্ষেপই করে না। হেলায়-ফেলায় নিজেদের জীবনের মুল্যবান সময়টুকু অতিক্রম করেই চলছে। কুরআন ও সহিহ হাদিসের বিভিন্ন স্থানে বান্দাদিগকে আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের কাছে বেশি বেশি করে প্রার্থনা বা দোআ করতে বলা হয়েছে। সুরাতুয যুমারের ৫৩ নাম্বার আয়াতে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেন, يَا عِبَادِيَ الَّذِينَ أَسْرَفُوا عَلَى أَنْفُسِهِمْ لَا تَقْنَطُوا مِنْ رَحْمَةِ اللَّهِ إِنَّ اللَّهَ يَغْفِرُ الذُّنُوبَ جَمِيعًا إِنَّهُ هُوَ الْغَفُورُ الرَّحِيمُ হে আমার বান্দাগণ, যারা নিজেদের উপর জুলুম করেছ তোমরা আল্লাহর রহমতের আশা থেকে নৈরাশ হইও না। নিশ্চই আল্লাহ সমস্ত গোনাহ ক্ষমা করেন। তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু। আল-কুরআন।
আনাস রাঃ বলেন, রাসুল সাঃ বলেছেন, الله أفرح بتوبة عبده من أحدكم، سقط على بعيره، وقد أضله في أرض فلاة আল্লাহ তার বান্দার তাওবায় তোমাদের ঐ ব্যাক্তির চেয়ে বেশি আনন্দিত হন, যার উট মরুভুমিতে হারিয়ে যাওয়ার পর ফিরে পায়।
বোখারী ৫৯৫০, আবু ইয়ালা ৭২৮৫, রিয়াদুস সালেহিন ১৫।
পবিত্র কুরআনে সুরাতুল গাফির এর ৬০ নাম্বার আয়াতে তোমাদের প্রতিপালক বলেন, “ ادعوني استجب لكم তোমরা আমার কাছে দোআ কর, আমি তোমাদের দোআয় সাড়া দিব” আল-কুরআন।
দুআর অসংখ্য ফজিলত রয়েছে। হাদিস শরিফে দোআকে সমস্ত ইবাদতের মূল বলা হয়েছে। নিজের প্রয়োজনে মন থেকে যে কোন ভাল দোআই আল্লাহ পাকের দরবারে করা যেতে পারে। তবে দোআর শব্দগুলো যদি হয় কুরআনের ভাষায় তাহলে উক্ত দোআর তো কোন তুলনাই হয় না। এই বিষয়টাকে সামনে রেখেই কুরআন থেকে খুঁজে খুঁজে দোআর আয়াতগুলো হরকত ও অনুবাদ সহ পাঠকের সামনে উপস্থাপন করলাম। আশা করি আপনার নেক দোআর সাথে এই অধমকেও একটু স্বরণে রাখতে ভুলবেন না।
কুরআন পাকে বর্ণিত দোআ সমূহ
رَبَّنَا تَقَبَّلْ مِنَّا إِنَّكَ أَنْتَ السَّمِيعُ الْعَلِيمُ
আমাদের কে কবুল কর, নিশ্চই তুমি শ্রবণকারী সর্বজ্ঞ। সুরাতুল বাক্বারা, আয়াত নাম্বার ১২৭।
وَتُبْ عَلَيْنَا إِنَّكَ أَنْتَ التَّوَّابُ الرَّحِيمُ
আমাদের কে ক্ষমা কর, নিশ্চই তুমি তওবা কবুলকারী। সুরাতুল বাক্বারা, আয়াত নাম্বার ১২৮।
رَبَّنَا آَتِنَا فِي الدُّنْيَا حَسَنَةً وَفِي الْآَخِرَةِ حَسَنَةً وَقِنَا عَذَابَ النَّارِ
হে আমাদের পরওয়ারদেগার! তুমি আমাদের কে দুনিয়াতেও কল্যাণ দার কর এবং আখেরাতেও কল্যাণ দান কর এবং জাহান্নামের শাস্তি থেকে আমাদের কে রক্ষা কর। সুরাতুল বাক্বারা, আয়াত নাম্বার ২০১।
رَبَّنَا أَفْرِغْ عَلَيْنَا صَبْرًا وَثَبِّتْ أَقْدَامَنَا وَانْصُرْنَا عَلَى الْقَوْمِ الْكَافِرِينَ
হে আমাদের পালনকর্তা! আমাদরে মনে ধৈর্য সৃষ্টি করে দাও এবং আমাদেরকে দৃঢ়পদ রাখ। আর আমাদরে সাহায্য কর সে কাফের জাতির বিরুদ্ধে। সুরাতুল বাক্বারা, আয়াত নাম্বার ২৫০।
رَبَّنَا لَا تُؤَاخِذْنَا إِنْ نَسِينَا أَوْ أَخْطَأْنَا
হে আমাদের পালনকর্তা! যদি আমরা ভুলে যাই কিংবা ভুল করি,তবে আমাদের কে অপরাধী করো না।
সুরাতুল বাক্বারা, আয়াত নাম্বার ২৮৬।
رَبَّنَا وَلَا تَحْمِلْ عَلَيْنَا إِصْرًا كَمَا حَمَلْتَهُ عَلَى الَّذِينَ مِنْ قَبْلِنَا
হে আমাদের পালনকর্তা! তুমি আমাদের উপর এমন দায়িত্ব অর্পন করো না, যেমন আমাদের পুর্ববর্তিদের উপর করেছ।
সুরাতুল বাক্বারা, আয়াত নাম্বার ২৮৬।
رَبَّنَا وَلَا تُحَمِّلْنَا مَا لَا طَاقَةَ لَنَا بِهِ وَاعْفُ عَنَّا وَاغْفِرْ لَنَا وَارْحَمْنَا أَنْتَ مَوْلَانَا فَانْصُرْنَا عَلَى الْقَوْمِ الْكَافِرِينَ
হে আমাদের প্রভু! আমাদের দ্বারা এমন বোজা বহন করায়ো না যে বোজা বহন করার শক্তি আমাদের নাই। আমাদের পাপ মোচন কর। আমাদের কে ক্ষমা কর এবং আমাদের প্রতি দয়া কর। তুমিই আমাদের প্রভু। সুতরাং কাফের স¤প্রদায়ের বিরুদ্ধে আমাদের কে সহায্য কর। সুরাতুল বাক্বারা, আয়াত নাম্বার ২৮৬।
رَبَّنَا لَا تُزِغْ قُلُوبَنَا بَعْدَ إِذْ هَدَيْتَنَا وَهَبْ لَنَا مِنْ لَدُنْكَ رَحْمَةً إِنَّكَ أَنْتَ الْوَهَّابُ
হে আমাদের পালনকর্তা! সরল পথ পদর্শনের পর তুমি আমাদের অন্তরকে সত্যলংঘনে প্রবৃত্ত করো না। এবং তোমার নিকট থেকে আমাদিগকে অনুগ্রহ দান কর। তুমিই সব কিছুর দাতা। সুরাতু আলে-ইমরান, আয়াত নাম্বার ৮।
رَبَّنَا إِنَّكَ جَامِعُ النَّاسِ لِيَوْمٍ لَا رَيْبَ فِيهِ إِنَّ اللَّهَ لَا يُخْلِفُ الْمِيعَادَ
হে আমাদের পালনকর্তা! তুমি মানুষ কে একদিন অবশ্যই একত্রিত করবে। এতে কোন সন্দেহ নেই। নিশ্চই আল্লাহ তার ওয়াদার ব্যতিক্রম করেন না। সুরাতু আলে-ইমরান, আয়াত নাম্বার ৯।
رَبَّنَا إِنَّنَا آَمَنَّا فَاغْفِرْ لَنَا ذُنُوبَنَا وَقِنَا عَذَابَ النَّارِ
হে আমাদের পালনকর্তা! আমরা ঈমান এনেছি, কাজেই আমাদের গুনাহ সমূহ ক্ষমা করে দাও। আর আমাদের কে জাহান্নামের শাস্তি থেকে রক্ষা কর। সুরাতু আলে-ইমরান, আয়াত নাম্বার ১৬।
اللَّهُمَّ مَالِكَ الْمُلْكِ تُؤْتِي الْمُلْكَ مَنْ تَشَاءُ وَتَنْزِعُ الْمُلْكَ مِمَّنْ تَشَاءُ وَتُعِزُّ مَنْ تَشَاءُ وَتُذِلُّ مَنْ تَشَاءُ بِيَدِكَ الْخَيْرُ إِنَّكَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ
হে আল্লাহ! তুমিই সর্বভৌম শক্তির অধিকারী। তুমি যাকে ইচ্ছা রাজ্য দান কর। যার কাছ থেকে ইচ্ছা রাজ্য ছিনিয়ে নাও। যাকে ইচ্ছা সম্মান দান কর। যাকে ইচ্ছা অপমানে পতিত কর। তোমার হাতেই রয়েছে যাবতীয় কল্যান। নিশ্চই তুমি সর্ব বিষয়ে ক্ষমতাশীল।
সুরাতু আলে-ইমরান, আয়াত নাম্বার ২৬।
تُولِجُ اللَّيْلَ فِي النَّهَارِ وَتُولِجُ النَّهَارَ فِي اللَّيْلِ وَتُخْرِجُ الْحَيَّ مِنَ الْمَيِّتِ وَتُخْرِجُ الْمَيِّتَ مِنَ الْحَيِّ وَتَرْزُقُ مَنْ تَشَاءُ بِغَيْرِ حِسَابٍ
তুমি রাত কে দিনের ভিতর প্রবেশ করাও এবং দিন কে রাতের ভিতর প্রবেশ করিয়ে দাও। আর তুমি ই জীবিত কে মৃতের ভিতর থেকে বের করে আন এবং মৃত কে জীবিতের ভিতর থেকে বের কর। আর তুমিই যাকে ইচ্ছা অগনিত রিজিক দান কর।
সুরাতু আলে-ইমরান, আয়াত নাম্বার ২৭।
رَبِّ هَبْ لِي مِنْ لَدُنْكَ ذُرِّيَّةً طَيِّبَةً إِنَّكَ سَمِيعُ الدُّعَاءِ
হে আমার পালনকর্তা! তোমার নিকট থেকে আমাকে পুত-পবিত্র সন্তান দান কর। নিশ্চই তুমি প্রার্থনা শ্রবণকারী।
সুরাতু আলে-ইমরান, আয়াত নাম্বার ৩৮।
رَبَّنَا آَمَنَّا بِمَا أَنْزَلْتَ وَاتَّبَعْنَا الرَّسُولَ فَاكْتُبْنَا مَعَ الشَّاهِدِينَ
হে আমাদের পালনকর্তা! আমরা সে বিষয় সম্পর্কে বিশ্বাষ স্থাপন করেছি যা তুমি অবতীর্ণ করেছ। আমরা রাসুলের অনুগত হয়েছি। অতএব, আমাদিগকে মান্যকারীদের অন্তর্ভুক্ত করে নাও। সুরাতু আলে-ইমরান, আয়াত নাম্বার ৫৩।
رَبَّنَا اغْفِرْ لَنَا ذُنُوبَنَا وَإِسْرَافَنَا فِي أَمْرِنَا وَثَبِّتْ أَقْدَامَنَا وَانْصُرْنَا عَلَى الْقَوْمِ الْكَافِرِينَ
হে আমাদের পালনকর্তা! মোচন করে দাও আমাদের পাপ আর যা কিছু বাড়া-বাড়ি হয়ে গেছে আমাদের কাজে। আর আমাদিগকে দৃঢ় রাখ এবং কাফেরদের উপর আমাদিগকে সাহায্য কর। সুরাতু আলে-ইমরান, আয়াত নাম্বার ১৪৭।
رَبَّنَا مَا خَلَقْتَ هَذَا بَاطِلًا سُبْحَانَكَ فَقِنَا عَذَابَ النَّارِ
এসব তুমি অনর্থক সৃষ্টি করো নি। সকল পবিত্রতা তোমারই। আমাদিগকে জাহান্নামের আগুন থেকে রক্ষা করো।
সুরাতু আলে-ইমরান, আয়াত নাম্বার ১৯১।
رَبَّنَا إِنَّكَ مَنْ تُدْخِلِ النَّارَ فَقَدْ أَخْزَيْتَهُ وَمَا لِلظَّالِمِينَ مِنْ أَنْصَارٍ
হে আমাদের পালনকর্তা! নিশ্চই তুমি যাকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করলে তাকে সব সময় অপমানিত করলে আর জালিমদের জন্য তো সাহায্যকারী নেই। সুরাতু আলে-ইমরান, আয়াত নাম্বার ১৯২।
رَبَّنَا إِنَّنَا سَمِعْنَا مُنَادِيًا يُنَادِي لِلْإِيمَانِ أَنْ آَمِنُوا بِرَبِّكُمْ فَآَمَنَّا
হে আমাদের পালনকর্তা! নিঃসন্দেহে আমরা শুনেছি একজন আহ্বানকারীকে ঈমানের প্রতি আহ্বান যানাতে এই বলে যে, তোমাদের প্রভুর প্রতি ঈমান আনো। কাজেই আমরা ঈমান এনেছি। সুরাতু আলে-ইমরান, আয়াত নাম্বার ১৯৩।
رَبَّنَا فَاغْفِرْ لَنَا ذُنُوبَنَا وَكَفِّرْ عَنَّا سَيِّئَاتِنَا وَتَوَفَّنَا مَعَ الْأَبْرَارِ
আমাদের প্রভু! অতএব আমাদের অপরাধ থেকে আমাদের কে প্রবিত্রাণ করো। আর আমাদের দোষ-ত্র“টি আমাদের থেকে মুছে দাও। আর আমাদের প্রাণ ত্যাগ করতে দাও আমাদের সজ্জনদের সঙ্গে। সুরাতু আলে-ইমরান, আয়াত নাম্বার ১৯৩।
رَبَّنَا وَآَتِنَا مَا وَعَدْتَنَا عَلَى رُسُلِكَ وَلَا تُخْزِنَا يَوْمَ الْقِيَامَةِ إِنَّكَ لَا تُخْلِفُ الْمِيعَادَ
আমাদের প্রভু! আর আমাদের প্রদান করো যা তুমি আমাদের আমাদের কাছে ওয়াদা করেছ তোমার রাসুলের মাধ্যমে। আর আমাদের লাঞ্ছিত করো না কিয়ামতের দিনে। নিঃসন্দেহে তুমি ওয়াদা ব্যতিক্রম কর না। সুরাতু আলে-ইমরান, আয়াত নাম্বার ১৯৪।
رَبَّنَا أَخْرِجْنَا مِنْ هَذِهِ الْقَرْيَةِ الظَّالِمِ أَهْلُهَا وَاجْعَل لَنَا مِنْ لَدُنْكَ وَلِيًّا وَاجْعَل لَنَا مِنْ لَدُنْكَ نَصِيرًا
আমাদের প্রভু! আমাদের কে বাইরে নিয়ে যাও এই বসতি থেকে, যার অধিবাসীরা অত্যাচারী, আর তোমার কাছ থেকে আমাদের কাছে একজন রক্ষাকারী বন্ধু দাও। আর তোমার কাছ থেকে দাও আমাদের জন্য একহন সাহার্যকারী। সুরাতুন নিসা, আয়াত নাম্বার ৭৫।
رَبَّنَا ظَلَمْنَا أَنْفُسَنَا وَإِنْ لَمْ تَغْفِرْ لَنَا وَتَرْحَمْنَا لَنَكُونَنَّ مِنَ الْخَاسِرِينَ
আমাদের প্রভূ! আমরা আমাদের নিজেদের উপর অন্যায় করেছি। তুমি যদি আমাদের কে পরিত্রাণ না করো আর দয়া না করো তাহলে অবশ্যই আমরা ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে হব। সুরাতুল আ’রাফ, আয়াত নাম্বার ২৩।
رَبَّنَا افْتَحْ بَيْنَنَا وَبَيْنَ قَوْمِنَا بِالْحَقِّ وَأَنْتَ خَيْرُ الْفَاتِحِينَ
আমাদের প্রভু! আমাদের মধ্যে ও আমাদের স¤প্রদায়ের মধ্যে নয্যভাবে নিষ্পত্তি করে দাও। আর তুমিই নিষ্পত্তিকারীদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ।
সুরাতুল আ’রাফ, আয়াত নাম্বার ৮৯।
رَبَّنَا أَفْرِغْ عَلَيْنَا صَبْرًا وَتَوَفَّنَا مُسْلِمِينَ
আমাদের প্রভু! আমাদের উপর ধৈর্য্য বর্ষণ করো। আর আমাদের মৃত্যু ঘটাও মুসলিমরূপে। সুরাতুল আ’রাফ, আয়াত নাম্বার ১২৬।
أَنْتَ وَلِيُّنَا فَاغْفِرْ لَنَا وَارْحَمْنَا وَأَنْتَ خَيْرُ الْغَافِرِينَ
তুমিই আমাদের অভিবাবক অতএব, আমাদের পরিত্রাণ করো ও আমাদের উপর করুণা করো। কারণ, তুমিই পরিত্রাণকারীদের শ্রেষ্ঠ। সুরাতুল আ’রাফ, আয়াত নাম্বার ১৫৫।
رَبَّنَا لَا تَجْعَلْنَا فِتْنَةً لِلْقَوْمِ الظَّالِمِينَ
আমাদের প্রভু! অত্যাচারী গোষ্ঠিদের উৎপিড়নের পাত্র আমাদের কে বানিও না। আর তোমার করুণা দ্বারা আমাদের কে উদ্ধার কর অবিশ্বাসিগোষ্ঠী থেকে। সুরাতু উউনুস, আয়াত নাম্বার ৮৬।
رَبِّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ أَنْ أَسْأَلَكَ مَا لَيْسَ لِي بِهِ عِلْمٌ وَإِلَّا تَغْفِرْ لِي وَتَرْحَمْنِي أَكُنْ مِنَ الْخَاسِرِينَ
হে আমার পালনকর্তা! আমার যা যানা নাই সে বিষয়ে আপনার কাছে প্রার্থনা করা হতে আমি আপনার কাছেই আশ্রয় গ্রহণ করছি। আপনি যদি আমাকে ক্ষমা না করেন আর দয়া না করেন তাহলে আমি ক্ষতি গ্রস্থ হব। সুরাতু হুদ, আয়াত নাম্বার ৪৭।
أَنْتَ وَلِيِّي فِي الدُّنْيَا وَالْآَخِرَةِ تَوَفَّنِي مُسْلِمًا وَأَلْحِقْنِي بِالصَّالِحِينَ
আপনিই আমার কার্যনির্বাহী ইহকালে ও পরকালে। আমাকে মুসলিমরূপে মৃত্যু দান করুন এবং আমাকে সজ্জনদের সাথে মিলিত করুন। সুরাতু ইউসুফ, আয়াত নাম্বার ১০১।
رَبَّنَا إِنَّكَ تَعْلَمُ مَا نُخْفِي وَمَا نُعْلِنُ وَمَا يَخْفَى عَلَى اللَّهِ مِنْ شَيْءٍ فِي الْأَرْضِ وَلَا فِي السَّمَاءِ
হে আমাদের পালনকর্তা! আপনি তো যানেন আমরা যা গোপনে করি ও প্রকাশ্যে করি। আল্লাহর কাছে পৃথিবীতে ও আকাশে কোন কিছৃুই গোপন নেই। সুরাতু ইব্রাহিম, আয়াত নাম্বার ৩৮।
رَبِّ اجْعَلْنِي مُقِيمَ الصَّلَاةِ وَمِنْ ذُرِّيَّتِي رَبَّنَا وَتَقَبَّلْ دُعَاءِ
হে আমার পালনকর্তা! আপনি আমাকে নামাজ প্রতিষ্ঠাকারী করুন ও আমার সন্তানদের মধ্য থেকেও। হে আমার পালনকর্তা আপনি কবুল করুন আমাদের দোআ। সুরাতু ইব্রাহিম, আয়াত নাম্বার ৪০।
رَبَّنَا اغْفِرْ لِي وَلِوَالِدَيَّ وَلِلْمُؤْمِنِينَ يَوْمَ يَقُومُ الْحِسَابُ
হে আমার পালনকর্তা! আমাকে আমার পিতা মাতাকে ও সব মুমিনকে ক্ষমা করুন। যে দিন হিসাব কায়েম হবে। সুরাতু ইব্রাহিম, আয়াত নাম্বার ৪১।
رَبِّ ارْحَمْهُمَا كَمَا رَبَّيَانِي صَغِيرًا
হে আমার পালনকর্তা! তাদের উভয়ের প্রতি রহম করো। যেমন ভাবে তারা আমাকে শৈশবকালে লালন-পালন করেছেন।
সুরাতুল ইসরা, আয়াত নাম্বার ২৪।
رَبِّ أَدْخِلْنِي مُدْخَلَ صِدْقٍ وَأَخْرِجْنِي مُخْرَجَ صِدْقٍ وَاجْعَلْ لِي مِنْ لَدُنْكَ سُلْطَانًا نَصِيرًا
হে পালনকর্তা! আমাকে দাখিল করুন সত্যরূপে এবং বের করুন সত্যরূপে এবং দান করুন আমাকে আপনার নিজের কাছ থেকে রাষ্ট্রীয় সাহায্য। সুরাতু ইসরা, আয়াত নাম্বার ৮০।
رَبَّنَا آَتِنَا مِنْ لَدُنْكَ رَحْمَةً وَهَيِّئْ لَنَا مِنْ أَمْرِنَا رَشَدًا
হে আমাদেরপালনকর্তা! আমাদিগকে আপনার নিজের কাছ থেকে রহমত দান করুন। এবং আমাতের জন্য আমাদের কাজগুলো সঠিকভাবে পূর্ণ করুন। সুরাতু কাহাফ, আয়াত নাম্বার ১০।
رَبِّ إِنِّي وَهَنَ الْعَظْمُ مِنِّي وَاشْتَعَلَ الرَّأْسُ شَيْبًا وَلَمْ أَكُنْ بِدُعَائِكَ رَبِّ شَقِيًّا
হে আমার পালনকর্তা! আমার অস্থি বয়স ভায়বনত হয়েছে। বার্ধক্যে মস্তক শুভ্র হয়েছে। আপনাকে ডেকে আমি কখন বিফলমনোরথ হই নি।
সুরাতু মারয়াম, আয়াত নাম্বার ৪।
رَبِّ اشْرَحْ لِي صَدْرِي * وَيَسِّرْ لِي أَمْرِي* وَاحْلُلْ عُقْدَةً مِنْ لِسَانِي *يَفْقَهُوا قَوْلِي
হে আমার পালনকর্তা! আমার বক্ষ প্রশস্ত করে দিন। আমার কাজ সহজ করুন। আমার জিহ্বা থেকে জড়তা দুর করে দিন।
সুরাতু ত্ব-হা, আয়াত নাম্বার ২৫।
رَبِّ زِدْنِي عِلْمًا
হে আমার পালনকর্তা! আমার জ্ঞান বৃদ্ধি করে দিন। সুরাতু ত্ব-হা, আয়াত নাম্বার ১১৪।
لَا إِلَهَ إِلَّا أَنْتَ سُبْحَانَكَ إِنِّي كُنْتُ مِنَ الظَّالِمِينَ
তুমি ব্যতিত কোন উপাষ্য নেই। তুমি নির্দোষ আমি গোনাহগার। সুরাতু আম্বিায়া, আয়াত নাম্বার ৮৭।
رَبِّ لَا تَذَرْنِي فَرْدًا وَأَنْتَ خَيْرُ الْوَارِثِينَ
হে আমার পালনকর্তা! তুমি আমাকে একা রেখ না। তুমিই তো উত্তম ওয়ারিস। সুরাতু আম্বিয়া, আয়াত নাম্বার ৮৯।
أَنِّي مَسَّنِيَ الضُّرُّ وَأَنْتَ أَرْحَمُ الرَّاحِمِينَ
আমি দুঃখ কষ্টে পতিত হয়েছি। আপনি দয়াবানদের চাইতেও সর্বশ্রেষ্ঠ দয়াবান। সুরাতু আম্বিয়া, আয়াত নাম্বার ৮৩।
رَبِّ أَنْزِلْنِي مُنْزَلًا مُبَارَكًا وَأَنْتَ خَيْرُ الْمُنْزِلِينَ
হে আমার পালনকর্তা! আমাকে কল্যাণকর ভাবে নামিয়ে দাও। তুমি সর্ব শ্রেষ্ঠ অবতরণকারী। সুরাতুল মু’মিনুন, আয়াত নাম্বার ২৯।
رَبِّ أَعُوذُ بِكَ مِنْ هَمَزَاتِ الشَّيَاطِينِ * وَأَعُوذُ بِكَ رَبِّ أَنْ يَحْضُرُونِ
হে আমার পালনকর্তা! আপনার নিকট তাদের উপস্থিতি থেকে আমি আপনার আশ্রয় কামনা করছি। সুরাতুল মু’মিনুন, আয়াত নাম্বার ৯৭,৯৮।
رَبَّنَا اصْرِفْ عَنَّا عَذَابَ جَهَنَّمَ إِنَّ عَذَابَهَا كَانَ غَرَامًا * إِنَّهَا سَاءَتْ مُسْتَقَرًّا وَمُقَامًا
হে আমাদের পালনকর্তা! আমাদের কাছ থেকে জাহান্নামের শাস্তি দুর করে দিন। নিশ্চই এর শাস্তি নিশ্চিত বিনাশ। সুরাতুল ফুরকান, আয়াত নাম্বার ৬৫।
رَبَّنَا هَبْ لَنَا مِنْ أَزْوَاجِنَا وَذُرِّيَّاتِنَا قُرَّةَ أَعْيُنٍ وَاجْعَلْنَا لِلْمُتَّقِينَ إِمَامًا
হে আমাদের পালনকর্তা! আমাদের স্ত্রীদের পক্ষ থেকে আর আমাদের সন্তানদের পক্ষ থেকে আমাদের জন্য চোখের শীতলাতা দান করুন। এবং আমাদের কে মুত্তাকীদের জন্য আদর্শ স্বরূপ কর। সুরাতুল ফুরকান, আয়াত নাম্বার ৭৪।
رَبِّ هَبْ لِي حُكْمًا وَأَلْحِقْنِي بِالصَّالِحِينَ وَاجْعَلْ لِي لِسَانَ صِدْقٍ فِي الْآَخِرِينَ * وَاجْعَلْنِي مِنْ وَرَثَةِ جَنَّةِ النَّعِيمِ
হে আমার পালনকর্ত! আমাকে জ্ঞান দান কর এবং আমাকে সৎকর্মশীলদের অন্তর্ভুক্ত কর। এবং আমাকে পরবর্তিদের মধ্যে সত্যভাষী কর। এবং আমাকে জান্নাতের উদ্যানের অধিকারীদের অন্তর্ভুক্ত কর। সুরাতুশ শুআরা, আয়াত নাম্বার ৮৩,৮৪,৮৫।
وَلَا تُخْزِنِي يَوْمَ يُبْعَثُونَ * يَوْمَ لَا يَنْفَعُ مَالٌ وَلَا بَنُونَ* إِلَّا مَنْ أَتَى اللَّهَ بِقَلْبٍ سَلِيمٍ
পুনরোত্থান দিবসে আমাকে লাঞ্ছিত করো না। যে দিবসে ধন-সম্পত্তি, ও সন্তান-সন্তুতি কোনে কাজে আসবে না। একমাত্র যে সুস্থ অন্তর নিয়ে আল্লাহর কাছে আসবে। সুরাতুশ শুআরা, আয়াত নাম্বার ৮৯।
رَبِّ نَجِّنِي وَأَهْلِي مِمَّا يَعْمَلُونَ
হে আমার পালনকর্তা! আমাকে এবং আমার পরিবারবর্গকে তারা যা করে তা থেকে রক্ষা কার। সুরাতুশ শুআরা, আয়াত নাম্বার ১৬৯।
رَبِّ أَوْزِعْنِي أَنْ أَشْكُرَ نِعْمَتَكَ الَّتِي أَنْعَمْتَ عَلَيَّ وَعَلَى وَالِدَيَّ وَأَنْ أَعْمَلَ صَالِحًا تَرْضَاهُ وَأَدْخِلْنِي بِرَحْمَتِكَ فِي عِبَادِكَ الصَّالِحِينَ
হে আমার পালনকর্তা! তুমি আমাকে সমর্থন দাও। যাতে করে আমি তোমার সেই নিয়ামতের কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে পারি যা তুমি আমাকে ও আমার পিতা-মাতাকে দান করেছ এবং যাতে আমি তোমার পছন্দনীয় সৎকর্ম করতে পারি। এবং আমাকে তোমার নিজ অনুগ্রহে তোমার সৎকর্ম পরায়ণ বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত কর। সুরাতুন নামল, আয়াত নাম্বার ১৯।
رَبِّ إِنِّي ظَلَمْتُ نَفْسِي فَاغْفِرْ لِي
হে আমার পালনকর্তা! আমি তো আমার নিজের উপর জুলুম করেছি। অতএব, আমাকে ক্ষমা করুন। সুরাতুল ক্বাছাছ, আয়াত নাম্বার ১৬।
رَبِّ انْصُرْنِي عَلَى الْقَوْمِ الْمُفْسِدِينَ
হে আমার পালনকর্তা! দুস্কৃতকারীদের বিরুদ্ধে আমাকে সাহায্য করুন। সুরাতুন আনকাবুত, আয়াত নাম্বার ৩০।
رَبَّنَا وَسِعْتَ كُلَّ شَيْءٍ رَحْمَةً وَعِلْمًا فَاغْفِرْ لِلَّذِينَ تَابُوا وَاتَّبَعُوا سَبِيلَكَ وَقِهِمْ عَذَابَ الْجَحِيمِ
হে আমার পালনকর্তা! আপনার রহমত ও জ্ঞান সব কিছুতে পরিব্যপ্ত। অতএব, যারা তওবা করে ও আপনার পথে চলে তাদের কে ক্ষমা করুন ও জাহান্নামের আযান থেকে রক্ষা করুন। সুরাতুল গাফির, আয়াত নাম্বার ৭।
رَبَّنَا وَأَدْخِلْهُمْ جَنَّاتِ عَدْنٍ الَّتِي وَعَدْتَهُمْ وَمَنْ صَلَحَ مِنْ آَبَائِهِمْ وَأَزْوَاجِهِمْ وَذُرِّيَّاتِهِمْ إِنَّكَ أَنْتَ الْعَزِيزُ الْحَكِيمُ
হে আমাদের পালনকর্তা! আর তাদের কে প্রবেশ করান চিরকাল বসবাসের স্থান জান্নাতে। যার ওয়াদা আপনি তাদের কে দিয়েছেন এবং তাদের বাপ-দাদা, পতি-পতœী ও সন্তানদের মাধ্যে যারা সৎ কর্ম করে তাদের কে। নিশ্চই আপনি পরাক্রমশালী প্রজ্ঞাময়। সুরাতুন গাফির, আয়াত নাম্বার ৮।
رَبَّنَا اكْشِفْ عَنَّا الْعَذَابَ إِنَّا مُؤْمِنُونَ
হে আমাদের পালনবকর্তা,আমাদের উপর থেকে শাস্তি প্রত্যাহার করুন। আমরা বিশ্বাষ স্থাপন করেছি। সুরাতুত দোখান, আয়াত নাম্বার ১২।
رَبِّ أَوْزِعْنِي أَنْ أَشْكُرَ نِعْمَتَكَ الَّتِي أَنْعَمْتَ عَلَيَّ وَعَلَى وَالِدَيَّ وَأَنْ أَعْمَلَ صَالِحًا تَرْضَاهُ وَأَصْلِحْ لِي فِي ذُرِّيَّتِي إِنِّي تُبْتُ إِلَيْكَ وَإِنِّي مِنَ الْمُسْلِمِينَ
হে আমার পালনকর্তা! আপনি আমাকে এরুপ ভাগ্য দান করুন, যাতে করে আমি আপনার নেয়ামতের শুকরিয়া আদাই করতে পারি। যা আপনি দান করেছেন আমাকে ও আমার পিাতা-মাতাকে। যাতে আমি আপনার পছন্দনীয় সৎকাজ করি। আমার সন্তানদেরকে সৎকর্ম পরায়ণ করুন। আমি আপনার প্রতি তওবা করলাম ও মুসলমানদের অর্š—ভুক্ত হলাম। সুরাতুল আহক্বাফ, আয়াত নাম্বার ১৫।
رَبَّنَا اغْفِرْ لَنَا وَلِإِخْوَانِنَا الَّذِينَ سَبَقُونَا بِالْإِيمَانِ وَلَا تَجْعَلْ فِي قُلُوبِنَا غِلًّا لِلَّذِينَ آَمَنُوا رَبَّنَا إِنَّكَ رَءُوفٌ رَحِيمٌ
হে আমাদের পালনকর্তা! আমাদিগকে ও ঈমানে আগ্রহী ভাইদের কে ক্ষমা করো এবং ঈমানদারদের বিরুদ্ধে আমাদের অন্তরে কোন প্রকারের বিদ্বেষ রেখো না। হে আমাদের পালনকর্তা আপনি দয়ালু পরম করুণাময়। সুরাতুল হাশর, আয়াত নাম্বার ১০।
رَبَّنَا عَلَيْكَ تَوَكَّلْنَا وَإِلَيْكَ أَنَبْنَا وَإِلَيْكَ الْمَصِيرُ
হে আমাদের পালনকর্তা! আমরা তোমারই উপর ভরসা করেছি। তোমারই দিকে মুখ ফিরিয়েছি। এবং তোমারই দিকে আমাদের প্রত্যাবর্তন। সুরাতুল মুমতাহিনাহ, আয়াত নাম্বার ৪।
رَبَّنَا لَا تَجْعَلْنَا فِتْنَةً لِلَّذِينَ كَفَرُوا وَاغْفِرْ لَنَا رَبَّنَا إِنَّكَ أَنْتَ الْعَزِيزُ الْحَكِيمُ
হে আমাদের পালনকর্তা! তুমি আমাদের কে কাফেরদের জন্য পরীক্ষার পাত্র করো না। হে আমাদের পালনকর্তা! নিশ্চই তুমি পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়। সুরাতুল মুমতাহিনাহ, আয়াত নাম্বার ৫।
رَبَّنَا أَتْمِمْ لَنَا نُورَنَا وَاغْفِرْ لَنَا إِنَّكَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ
হে আমাদের পালনকর্তা! আমাদের নূর কে পূর্ণ করে দিন এবং আমাদের কে ক্ষমা করুন। নিশ্চই আপনি সব কিছুর উপর সর্ব শক্তিমান। সুরাতুত তাহরিম, আয়াত নাম্বার ৮।
رَبِّ ابْنِ لِي عِنْدَكَ بَيْتًا فِي الْجَنَّةِ
হে আমার পালনকর্তা! আপনার সন্নিকটে জান্নাতে আমার জন্য একটি গৃহ নির্মান করুন। সুরাতুত তাহরিম, আয়াত নাম্বার ১১।
وَنَجِّنِي مِنَ الْقَوْمِ الظَّالِمِينَ
আমাকে জালেম স¤প্রদায় থেকে রক্ষা করুন। সুরাতুত তাহরিম, আয়াত নাম্বার ১১ শেষাংষ।
رَبِّ لَا تَذَرْ عَلَى الْأَرْضِ مِنَ الْكَافِرِينَ دَيَّارًا *إِنَّكَ إِنْ تَذَرْهُمْ يُضِلُّوا عِبَادَكَ وَلَا يَلِدُوا إِلَّا فَاجِرًا كَفَّارًا
হে আমার পালনকর্তা! আপনি পৃথিবীতে কোন কাফের গৃহবাসীকে রক্ষা করবেন না। যদি আপনি তাদের রেহায় দেন তাহলে তারা আপনার বান্দাদের কে পথভ্রষ্ট করবে এবং কেবল পাপাচারী জম্ম দিতে থাকবে। সুরাতুন নূহ, আয়াত নাম্বার ২৬,২৭।
رَبِّ اغْفِرْ لِي وَلِوَالِدَيَّ وَلِمَنْ دَخَلَ بَيْتِيَ مُؤْمِنًا وَلِلْمُؤْمِنِينَ وَالْمُؤْمِنَاتِ وَلَا تَزِدِ الظَّالِمِينَ إِلَّا تَبَارًا
হে আমার পালনকর্তা! আমাকে আমার পিতা-মাতাকে এবং যারা মুমিন হয়ে আমার গৃহে প্রবেশ করবে এবং মুমিন নর-নারীকে ক্ষমা করুন। এবং জালেমদের জন্য কেবল ধ্বংসই বৃদ্ধি করুন। সুরাতুন নূহ, আয়াত নাম্বার ২৮।
২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১২:৫৫
কাউসার আলম বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদিন দিন।
৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৩:৪৫
আলীেহােস বলেছেন: চমংকার হয়েছে।
৪| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ৮:১৬
কাউসার আলম বলেছেন: শুদ্ধ বানান
ব্যাকুল, ভ্রক্ষেপই, প্রতিফল মোচন ,বোঝা,
পূর্ববর্তী
বোঝা
সম্প্রদায়ের
বিশ্বাস
রেহাই
সম্প্রদায়
অন্র্তভুক্ত
পিতা-মাতা
পত্নী
আযাব
পুনরুত্থান
ব্যাতীত
কিছুই
উৎপীড়নের
ন্যায্য
সাহায্যকারী
ত্রুটি
৫| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ৮:১৯
কাউসার আলম বলেছেন: শুদ্ধ বানান
ব্যাকুল, ভ্রক্ষেপই, প্রতিফল মোচন ,বোঝা,
পূর্ববর্তী
বোঝা
সম্প্রদায়ের
বিশ্বাস
রেহাই
সম্প্রদায়
অন্র্তভুক্ত
পিতা-মাতা
পত্নী
আযাব
পুনরুত্থান
ব্যাতীত
কিছুই
উৎপীড়নের
ন্যায্য
সাহায্যকারী
ত্রুটি
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:১৪
ভালবাসা007 বলেছেন: ধন্যবাদ অসংখ্য ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১২:১৬
এস এইচ খান বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদিন দিন।